শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০৯, মঙ্গলবার, ২০ জুলাই, ২০২১

সব মানুষের জয় হোক এটাই তো আমরা চাই

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী :
অনলাইন ভার্সন
সব মানুষের জয় হোক এটাই তো আমরা চাই

প্রতিদিন মানুষ তার বিবেকের কাছে হারছে। তবুও জেতার অভিনয় করে যাচ্ছে। কেউ হারতে চায় না। এতটুকু ছাড় দিতে চায় না। সবাই জিততে চায়। জুয়ার নেশার মতো জেতার নেশা মানুষকে আঁকড়ে ধরেছে। জয়-পরাজয় একসময় খেলার মাঠে ছিল। অথচ এখন তা গড়াতে গড়াতে মানুষের জীবনের ভিতর প্রবেশ করেছে। 

জাপানের নাগাসাকিতে ১৯৪৫ সালে নিউক্লিয়ার বোমা বিস্ফোরণের পর একটা মর্মস্পর্শী ছবি তোলা হয়। অনেক আগের ছবি, ছবিটা এখন ইতিহাস। কারণ ইতিহাস জয় পরাজয় চিনে না, ইতিহাস মানুষকে চিনে। মানুষের ভিতর বদলে যাওয়া মানুষকে চিনে, যাচাই করে তারপর পিরামিডের ভিতর রেখে দেয়।

‘দশ বছরের একটি বাচ্চাকে আমি হেঁটে আসতে দেখলাম। ছেলেটার পিঠে একটি বাচ্চা ছিলো। তখন আমাদের কাছে এসব খুবই সাধারণ ছিলো কারণ বাচ্চারা তাদের ছোট ভাই-বোনদের পিঠে বেঁধে খেলা করতো। তবে এই ছেলেটি অন্যসব বাচ্চাদের থেকে আলাদা ছিলো। খুব দরকারি কাজে ছেলেটি এখানে এসেছে আমি সেটা বুঝতে পারলাম। ওর পায়ে কোনো জুতো ছিলো না। মুখ ছিলো অনুভূতিহীন ও গম্ভীর। ওর পিঠের বাচ্চাটি এতটাই ঘুমে ছিলো যে মাথাটা পিছনের দিকে কিছুটা ঝুঁকে ছিলো। ছেলেটা ভাইকে নিয়ে সেখানে পাঁচ কি দশ মিনিট দাঁড়িয়েছিলো। সাদা মাস্ক পড়া কিছু লোক ছেলেটির কাছে এলো আর ছেলেটি শান্তভাবে দড়িটি খুলে বাচ্চাটিকে তাদের হাতে দিয়ে দিলো। ঠিক তখন আমি প্রথম বুঝতে পারলাম ছেলেটির পিঠের বাচ্চাটি মৃত ছিলো। সাদা মাস্ক পরিহিতদের একজন শুধু বাচ্চাটির হাত ও পা ধরলো তারপর ছোট শরীরটাকে আগুনের উপর দিলো। ছেলেটা সেখানে দাঁড়িয়েছিলো কোনো নড়াচড়া না করে, ওর চোখ ছিলো আগুনের দিকে। সে নিচের ঠোঁট এত জোরেই কামড়ে ধরেছিলো যে ঠোঁট থেকে রক্তক্ষরণ শুরু হয়েছিলো। সূর্যাস্তের মত করেই একটা সময় আগুনের তাপ কমে গেল। ছেলেটি আগুনের থেকে চোখ সরিয়ে ঘুরে দাঁড়ালো তারপর চুপ করে হেঁটে চলে গেলো।’

ভাবা যায় কতটা নির্মম ছিল সে ঘটনা। অথচ মানুষ সে নির্মম ও মানবিক ঘটনাগুলোর কথা কখনো ভাবেনি । এখনো ভাবে না। মানুষ ভাবে কে জিতেছে, কে হেরেছে। কে বেশি ক্ষমতাধর, কে বেশি প্রভাবশালী, কার শক্তির রশিটা কত শক্তিশালী। কার কতটা অস্ত্র আছে, কার কতটা মরণাস্ত্র আছে। কারণ মানুষ সব সময় ক্ষমতা ও প্রভাব প্রতিপত্তির দাসত্ব করতে  ভালোবাসে। দালালি করতে ভালোবাসে। ক্ষমতার বাইরে যে একটা মানবিক পৃথিবী থাকে মানুষ তা কখনো ভাবতে পারে না। সবাই জিতে, জয়ের আনন্দে মেতে উঠে অথচ সেখানে মানবতার মতো সূক্ষ্ম ও অনুভূতিশীল শক্তির যে পরাজয় ঘটে তা কখনো কেউ বোঝার চেষ্টা করে না।  মানুষ লাল নীল তারাবাতির ঝলমলে আলো দেখে প্রলুব্ধ হয়।  কিন্তু প্রাদ-প্রদীবের নিচে অযত্নে পরে থাকা বিন্দু বিন্দু আলোর অন্ধকারের সাথে লড়াইটা দেখে না। মাটিতে নুয়ে পরা মানবতার ক্ষয়ে ক্ষয়ে মৃতপ্রায় ঝুলন্ত শরীরটা দেখে না। যে চোখে মরিচা পরে, সে চোখ দেখতে পায় না। যে মনে স্বার্থের দাগ পরে, সে মন অনুভব করতে পারে না। মনস্তত্ত্ব তাই খুব গুরুত্বপূর্ণ। 

অথচ কেমন করে যেন মানুষের মনস্তত্ব বদলে গেছে। সে মনস্তত্ত্বে ভালো-মন্দের বিচার নেই। জয় পরাজয় বোঝার শক্তি নেই। আলো অন্ধকার চেনার চোখ নেই। যে মানুষটা ঘুষ দিয়ে তার কাজটা আদায় করে নেয় সে মানুষটা নিজেকে বিজয়ী ভাবতে শুরু করে। যদিও সে জানে তার আত্মার মৃত্যু ঘটেছে। জেতার মতো করে অভিনয়ের ভাব হয়তো তার থাকে তবে সে জানে এটা তার অভিনয়, লোক দেখানো ভ্রান্তি বিলাস। একসময় অভিনয়টা বাড়তে বাড়তে তার দেহের ভিতর ঢুকে পরে, ভর করে, আত্মমগ্ন করে। তখন সে যে অভিনয় করছে সে বোধটুকু তার থাকে না। মানুষ থেকে সে অভিনেতা হয়ে যায়। ঘুনেধরা সমাজ লোকটাকে বুদ্ধিমানের মর্যাদা দেয়। অথচ যে লোকটা নীতির বিরুদ্ধে গিয়ে ঘুষ দিতে পারেনি, একটার পর একটা লাল ফিতার পিছনে ছুটে ছুটে যার প্রাচীন দেহটা ক্লান্তিতে ভেঙে পড়েছে। সে জানে সে সত্যের পথে আছে। সে  বুঝে মিথ্যার পথে জেতা যত সহজ সত্যের পথে জেতা তত কঠিন। তারপরও তার কঠিন পিচঢালা রাজপথের যাত্রাটা থেমে থাকে না। বাজারের সস্তায় কেনা তার পায়ের জুতোয় পচন ধরলেও তার মনটাতে তা পচন ধরাতে পারে না। সমাজ সে লোকটাকে বোকাভাবে, উপহাস করে ও অবহেলা করে। অথচ সে যে অভিনেতা নয়, সে যে মানুষ সেটা কেউ বুঝতে পারে না। জয়-পরাজয়টা বুঝি এভাবেই বদলে যায়। জয় হয় পরাজয়, পরাজয় হয় জয়। যে মানুষটা ঘুষ খায় সে মানুষটা ঘুষ খাওয়াকে তার অধিকার মনে করে। যতই ঘুষের টাকায় তার পকেট ভারী হতে থাকে ততই সে নিজেকে নায়ক ভাবতে শুরু করে। সমাজ তাকে বিজয়ীর মর্যাদা দেয়। সমাজে তার কদরও বাড়তে থাকে। অথচ যে মানুষটা ঘুষ খাওয়াকে অপরাধ বলে মনে করে সবাই থাকে বোকা ভাবতে আনন্দবোধ করে। সমাজে তার কদর থাকে না। আমাদের সমাজে একটা ঘুষখোর মানুষ যতটা মর্যাদাবান হয় একটা সৎ মানুষ ততটাই অবহেলিত হয়। খুব অদ্ভুত এক বৈপরীত্যের মেরুকরণ। যেখানে অসতেরা বিজয়ী হয়, সতেরা পরাজিত হয়। মানুষের নির্বোধ বিচারে, ঘুনে ধরা দৃষ্টিভঙ্গির সংকীর্ণতায়। মানুষ যতই মুখে বলুক না কেন সে ভালোত্বকে মর্যাদা দেয়, সেটা হয়তো মানুষের অভিনয়, বলার জন্য বলা একটা কথামাত্র। সেটা হয়তো তার মুখের উপরের মুখোশ। কারণ মানুষ সব সময় মন্দত্বকে প্রশ্রয় দিয়েছে, ভালোত্বকে লাঞ্চিত করেছে । মন্দত্বকে মাথায় তুলেছে ভালোত্বকে বিসর্জন দিয়েছে। এটা অনেকটা নিষিদ্ধ বিষয়ের প্রতি মানুষের আকর্ষণের মতো। ফেসবুকে একটা লেখা পেলাম। 

লেখাটা অনেকটা এমন : সেখানে একটা প্রশ্ন ছিল, বর্তমান সময়ে শতকরা কতজন অফিসার সৎ, দক্ষ এবং চরিত্রবান আছে? এই প্রশ্নের উত্তর যিনি দিয়েছেন তিনি বলছেন, এই প্রশ্নের প্রকৃত ও গাণিতিকভাবে সঠিক কোন উত্তর পাওয়া  যাবে না। কারণ সততা পরিমাপের কোন সর্বজনগ্রাহ্য মানদণ্ড নেই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডিউক বিশ্বিবদ্যালয়ের পুস্তক কেন্দ্রে এ সংক্রান্ত একটি বই কিনেছিলাম ২০১৭ সালের মে মাসে। বইটি এ মুহূর্তে হাতের কাছে নেই তবে সেখানে শতকরা কতজন মানুষ সৎ এ বিষয়ে একটি জরীপের কথা জানা যায়। সে তথ্য সহভাগ করার প্রয়াস... 

জরীপ বিশ্লেষণ করে বলা হয়েছে, প্রতি ১০০ জন মানুষের মধ্যে অন্তত একজন পাওয়া যাবে যিনি শত প্রতিকূলতায়ও সৎ থাকবেন। অন্তত একজন পাওয়া যাবে যিনি হাড়ে হাড়ে বজ্জাত অর্থাৎ  অসৎ। বাকী ৯৮ জন পরিস্থিতিগত সৎ (Situational Honest)।

আমরা এমনটার পরিবর্তন দেখতে চাই, যেখানে ১% মানুষ সৎ থাকবে না, বরং ১০০% সৎ থাকবে। পরিস্থিতিগত কারণে সৎ থাকাটা প্রকৃত সৎ মানুষের পরিচয় বহন করে না । সমাজে এই পরিস্থিতিগত সৎ মানুষেরা বাকি ১% অসৎ মানুষের সাথে মিলে ৯৯% এ পরিণত হয়। তখন সমাজে বাকি ১% সৎ মানুষদের টিকে থাকাটা কঠিন হয়ে পড়ে। মানুষ যদি সততাকে ধারণ করার মতো মানবিক আচরণ দ্বারা তাড়িত হয় তখন মানুষ পরিস্থিতিগত কারণে সৎ এটা আর বলা যাবে না। বরং উল্টোভাবে বলা যাবে, পরিস্থিতি যতই মানুষকে অসততার সুযোগ সৃষ্টি করে দিক না কেন মানুষ তাতে প্রভাবিত হবে না বরং অসততাকে সততায় পরিবর্তন করবে। কারণ মানুষ যখন নিজের আত্মাকে জয় করতে পারে তখন কোনো নেতিবাচকতা মানুষকে জাপটে ধরতে পারে না।

আমি সমাজতত্ত্বের কথা বলছি না। তবে শ্রেণি বৈষম্যের কথা বলছি। এখানে উচ্চ বিত্তের শোষণের কারণে মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্তের শোষণের কারণের নিম্নবিত্তের সৃষ্টি হয়েছে। এখানে শ্রেণিগত জয় পরাজয়ের একধরণের মানবিক সংকট তৈরি করা হয়েছে। যেটা নিয়ে গবেষণা হতে পারে। তবে সে গবেষণার প্রকৃত ফলাফল যাতে জয় পরাজয়ের লড়াইয়ে হারিয়ে না যায়, বরং তা সমস্যা সমাধানের মূল উপাদান হিসেবে কাজ করে। সেটা যাতে আমরা চোখ দিয়ে দেখতে পারি।

তারপরও এমন জয় পরাজয়ের কতটা আমরা দেখতে পারি। মানুষ সবটা দেখতে পায় না। যতটুকু দেখে সেটার অনেকটাই অদেখা থেকে যায়। একটা অদৃশ্য খেলা সুতোর পর সুতোর টান দিতে দিতে কোথায় যে গিয়ে পৌঁছায় তা বোধ হয় বোঝাটা খুব কঠিন। কিন্তু বুঝতে তো হবেই, জয় যেন জয় হয়, পরাজয় যেন পরাজয় হয়। ঝুলন্ত পেন্ডুলামের মতো জয় পরাজয় ঝুলছে একবার এদিকে আরেকবার ওদিকে। সেটা যেদিকে ঝুলে থাকলে মানুষের ভালো হয় সেদিকেই ঝুলে থাক। কারণ সব মানুষের জয় হোক এটাই তো আমরা চাই।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম