শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০৯, মঙ্গলবার, ২০ জুলাই, ২০২১

সব মানুষের জয় হোক এটাই তো আমরা চাই

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী :
অনলাইন ভার্সন
সব মানুষের জয় হোক এটাই তো আমরা চাই

প্রতিদিন মানুষ তার বিবেকের কাছে হারছে। তবুও জেতার অভিনয় করে যাচ্ছে। কেউ হারতে চায় না। এতটুকু ছাড় দিতে চায় না। সবাই জিততে চায়। জুয়ার নেশার মতো জেতার নেশা মানুষকে আঁকড়ে ধরেছে। জয়-পরাজয় একসময় খেলার মাঠে ছিল। অথচ এখন তা গড়াতে গড়াতে মানুষের জীবনের ভিতর প্রবেশ করেছে। 

জাপানের নাগাসাকিতে ১৯৪৫ সালে নিউক্লিয়ার বোমা বিস্ফোরণের পর একটা মর্মস্পর্শী ছবি তোলা হয়। অনেক আগের ছবি, ছবিটা এখন ইতিহাস। কারণ ইতিহাস জয় পরাজয় চিনে না, ইতিহাস মানুষকে চিনে। মানুষের ভিতর বদলে যাওয়া মানুষকে চিনে, যাচাই করে তারপর পিরামিডের ভিতর রেখে দেয়।

‘দশ বছরের একটি বাচ্চাকে আমি হেঁটে আসতে দেখলাম। ছেলেটার পিঠে একটি বাচ্চা ছিলো। তখন আমাদের কাছে এসব খুবই সাধারণ ছিলো কারণ বাচ্চারা তাদের ছোট ভাই-বোনদের পিঠে বেঁধে খেলা করতো। তবে এই ছেলেটি অন্যসব বাচ্চাদের থেকে আলাদা ছিলো। খুব দরকারি কাজে ছেলেটি এখানে এসেছে আমি সেটা বুঝতে পারলাম। ওর পায়ে কোনো জুতো ছিলো না। মুখ ছিলো অনুভূতিহীন ও গম্ভীর। ওর পিঠের বাচ্চাটি এতটাই ঘুমে ছিলো যে মাথাটা পিছনের দিকে কিছুটা ঝুঁকে ছিলো। ছেলেটা ভাইকে নিয়ে সেখানে পাঁচ কি দশ মিনিট দাঁড়িয়েছিলো। সাদা মাস্ক পড়া কিছু লোক ছেলেটির কাছে এলো আর ছেলেটি শান্তভাবে দড়িটি খুলে বাচ্চাটিকে তাদের হাতে দিয়ে দিলো। ঠিক তখন আমি প্রথম বুঝতে পারলাম ছেলেটির পিঠের বাচ্চাটি মৃত ছিলো। সাদা মাস্ক পরিহিতদের একজন শুধু বাচ্চাটির হাত ও পা ধরলো তারপর ছোট শরীরটাকে আগুনের উপর দিলো। ছেলেটা সেখানে দাঁড়িয়েছিলো কোনো নড়াচড়া না করে, ওর চোখ ছিলো আগুনের দিকে। সে নিচের ঠোঁট এত জোরেই কামড়ে ধরেছিলো যে ঠোঁট থেকে রক্তক্ষরণ শুরু হয়েছিলো। সূর্যাস্তের মত করেই একটা সময় আগুনের তাপ কমে গেল। ছেলেটি আগুনের থেকে চোখ সরিয়ে ঘুরে দাঁড়ালো তারপর চুপ করে হেঁটে চলে গেলো।’

ভাবা যায় কতটা নির্মম ছিল সে ঘটনা। অথচ মানুষ সে নির্মম ও মানবিক ঘটনাগুলোর কথা কখনো ভাবেনি । এখনো ভাবে না। মানুষ ভাবে কে জিতেছে, কে হেরেছে। কে বেশি ক্ষমতাধর, কে বেশি প্রভাবশালী, কার শক্তির রশিটা কত শক্তিশালী। কার কতটা অস্ত্র আছে, কার কতটা মরণাস্ত্র আছে। কারণ মানুষ সব সময় ক্ষমতা ও প্রভাব প্রতিপত্তির দাসত্ব করতে  ভালোবাসে। দালালি করতে ভালোবাসে। ক্ষমতার বাইরে যে একটা মানবিক পৃথিবী থাকে মানুষ তা কখনো ভাবতে পারে না। সবাই জিতে, জয়ের আনন্দে মেতে উঠে অথচ সেখানে মানবতার মতো সূক্ষ্ম ও অনুভূতিশীল শক্তির যে পরাজয় ঘটে তা কখনো কেউ বোঝার চেষ্টা করে না।  মানুষ লাল নীল তারাবাতির ঝলমলে আলো দেখে প্রলুব্ধ হয়।  কিন্তু প্রাদ-প্রদীবের নিচে অযত্নে পরে থাকা বিন্দু বিন্দু আলোর অন্ধকারের সাথে লড়াইটা দেখে না। মাটিতে নুয়ে পরা মানবতার ক্ষয়ে ক্ষয়ে মৃতপ্রায় ঝুলন্ত শরীরটা দেখে না। যে চোখে মরিচা পরে, সে চোখ দেখতে পায় না। যে মনে স্বার্থের দাগ পরে, সে মন অনুভব করতে পারে না। মনস্তত্ত্ব তাই খুব গুরুত্বপূর্ণ। 

অথচ কেমন করে যেন মানুষের মনস্তত্ব বদলে গেছে। সে মনস্তত্ত্বে ভালো-মন্দের বিচার নেই। জয় পরাজয় বোঝার শক্তি নেই। আলো অন্ধকার চেনার চোখ নেই। যে মানুষটা ঘুষ দিয়ে তার কাজটা আদায় করে নেয় সে মানুষটা নিজেকে বিজয়ী ভাবতে শুরু করে। যদিও সে জানে তার আত্মার মৃত্যু ঘটেছে। জেতার মতো করে অভিনয়ের ভাব হয়তো তার থাকে তবে সে জানে এটা তার অভিনয়, লোক দেখানো ভ্রান্তি বিলাস। একসময় অভিনয়টা বাড়তে বাড়তে তার দেহের ভিতর ঢুকে পরে, ভর করে, আত্মমগ্ন করে। তখন সে যে অভিনয় করছে সে বোধটুকু তার থাকে না। মানুষ থেকে সে অভিনেতা হয়ে যায়। ঘুনেধরা সমাজ লোকটাকে বুদ্ধিমানের মর্যাদা দেয়। অথচ যে লোকটা নীতির বিরুদ্ধে গিয়ে ঘুষ দিতে পারেনি, একটার পর একটা লাল ফিতার পিছনে ছুটে ছুটে যার প্রাচীন দেহটা ক্লান্তিতে ভেঙে পড়েছে। সে জানে সে সত্যের পথে আছে। সে  বুঝে মিথ্যার পথে জেতা যত সহজ সত্যের পথে জেতা তত কঠিন। তারপরও তার কঠিন পিচঢালা রাজপথের যাত্রাটা থেমে থাকে না। বাজারের সস্তায় কেনা তার পায়ের জুতোয় পচন ধরলেও তার মনটাতে তা পচন ধরাতে পারে না। সমাজ সে লোকটাকে বোকাভাবে, উপহাস করে ও অবহেলা করে। অথচ সে যে অভিনেতা নয়, সে যে মানুষ সেটা কেউ বুঝতে পারে না। জয়-পরাজয়টা বুঝি এভাবেই বদলে যায়। জয় হয় পরাজয়, পরাজয় হয় জয়। যে মানুষটা ঘুষ খায় সে মানুষটা ঘুষ খাওয়াকে তার অধিকার মনে করে। যতই ঘুষের টাকায় তার পকেট ভারী হতে থাকে ততই সে নিজেকে নায়ক ভাবতে শুরু করে। সমাজ তাকে বিজয়ীর মর্যাদা দেয়। সমাজে তার কদরও বাড়তে থাকে। অথচ যে মানুষটা ঘুষ খাওয়াকে অপরাধ বলে মনে করে সবাই থাকে বোকা ভাবতে আনন্দবোধ করে। সমাজে তার কদর থাকে না। আমাদের সমাজে একটা ঘুষখোর মানুষ যতটা মর্যাদাবান হয় একটা সৎ মানুষ ততটাই অবহেলিত হয়। খুব অদ্ভুত এক বৈপরীত্যের মেরুকরণ। যেখানে অসতেরা বিজয়ী হয়, সতেরা পরাজিত হয়। মানুষের নির্বোধ বিচারে, ঘুনে ধরা দৃষ্টিভঙ্গির সংকীর্ণতায়। মানুষ যতই মুখে বলুক না কেন সে ভালোত্বকে মর্যাদা দেয়, সেটা হয়তো মানুষের অভিনয়, বলার জন্য বলা একটা কথামাত্র। সেটা হয়তো তার মুখের উপরের মুখোশ। কারণ মানুষ সব সময় মন্দত্বকে প্রশ্রয় দিয়েছে, ভালোত্বকে লাঞ্চিত করেছে । মন্দত্বকে মাথায় তুলেছে ভালোত্বকে বিসর্জন দিয়েছে। এটা অনেকটা নিষিদ্ধ বিষয়ের প্রতি মানুষের আকর্ষণের মতো। ফেসবুকে একটা লেখা পেলাম। 

লেখাটা অনেকটা এমন : সেখানে একটা প্রশ্ন ছিল, বর্তমান সময়ে শতকরা কতজন অফিসার সৎ, দক্ষ এবং চরিত্রবান আছে? এই প্রশ্নের উত্তর যিনি দিয়েছেন তিনি বলছেন, এই প্রশ্নের প্রকৃত ও গাণিতিকভাবে সঠিক কোন উত্তর পাওয়া  যাবে না। কারণ সততা পরিমাপের কোন সর্বজনগ্রাহ্য মানদণ্ড নেই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডিউক বিশ্বিবদ্যালয়ের পুস্তক কেন্দ্রে এ সংক্রান্ত একটি বই কিনেছিলাম ২০১৭ সালের মে মাসে। বইটি এ মুহূর্তে হাতের কাছে নেই তবে সেখানে শতকরা কতজন মানুষ সৎ এ বিষয়ে একটি জরীপের কথা জানা যায়। সে তথ্য সহভাগ করার প্রয়াস... 

জরীপ বিশ্লেষণ করে বলা হয়েছে, প্রতি ১০০ জন মানুষের মধ্যে অন্তত একজন পাওয়া যাবে যিনি শত প্রতিকূলতায়ও সৎ থাকবেন। অন্তত একজন পাওয়া যাবে যিনি হাড়ে হাড়ে বজ্জাত অর্থাৎ  অসৎ। বাকী ৯৮ জন পরিস্থিতিগত সৎ (Situational Honest)।

আমরা এমনটার পরিবর্তন দেখতে চাই, যেখানে ১% মানুষ সৎ থাকবে না, বরং ১০০% সৎ থাকবে। পরিস্থিতিগত কারণে সৎ থাকাটা প্রকৃত সৎ মানুষের পরিচয় বহন করে না । সমাজে এই পরিস্থিতিগত সৎ মানুষেরা বাকি ১% অসৎ মানুষের সাথে মিলে ৯৯% এ পরিণত হয়। তখন সমাজে বাকি ১% সৎ মানুষদের টিকে থাকাটা কঠিন হয়ে পড়ে। মানুষ যদি সততাকে ধারণ করার মতো মানবিক আচরণ দ্বারা তাড়িত হয় তখন মানুষ পরিস্থিতিগত কারণে সৎ এটা আর বলা যাবে না। বরং উল্টোভাবে বলা যাবে, পরিস্থিতি যতই মানুষকে অসততার সুযোগ সৃষ্টি করে দিক না কেন মানুষ তাতে প্রভাবিত হবে না বরং অসততাকে সততায় পরিবর্তন করবে। কারণ মানুষ যখন নিজের আত্মাকে জয় করতে পারে তখন কোনো নেতিবাচকতা মানুষকে জাপটে ধরতে পারে না।

আমি সমাজতত্ত্বের কথা বলছি না। তবে শ্রেণি বৈষম্যের কথা বলছি। এখানে উচ্চ বিত্তের শোষণের কারণে মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্তের শোষণের কারণের নিম্নবিত্তের সৃষ্টি হয়েছে। এখানে শ্রেণিগত জয় পরাজয়ের একধরণের মানবিক সংকট তৈরি করা হয়েছে। যেটা নিয়ে গবেষণা হতে পারে। তবে সে গবেষণার প্রকৃত ফলাফল যাতে জয় পরাজয়ের লড়াইয়ে হারিয়ে না যায়, বরং তা সমস্যা সমাধানের মূল উপাদান হিসেবে কাজ করে। সেটা যাতে আমরা চোখ দিয়ে দেখতে পারি।

তারপরও এমন জয় পরাজয়ের কতটা আমরা দেখতে পারি। মানুষ সবটা দেখতে পায় না। যতটুকু দেখে সেটার অনেকটাই অদেখা থেকে যায়। একটা অদৃশ্য খেলা সুতোর পর সুতোর টান দিতে দিতে কোথায় যে গিয়ে পৌঁছায় তা বোধ হয় বোঝাটা খুব কঠিন। কিন্তু বুঝতে তো হবেই, জয় যেন জয় হয়, পরাজয় যেন পরাজয় হয়। ঝুলন্ত পেন্ডুলামের মতো জয় পরাজয় ঝুলছে একবার এদিকে আরেকবার ওদিকে। সেটা যেদিকে ঝুলে থাকলে মানুষের ভালো হয় সেদিকেই ঝুলে থাক। কারণ সব মানুষের জয় হোক এটাই তো আমরা চাই।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম