শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০৯, মঙ্গলবার, ২০ জুলাই, ২০২১

সব মানুষের জয় হোক এটাই তো আমরা চাই

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী :
অনলাইন ভার্সন
সব মানুষের জয় হোক এটাই তো আমরা চাই

প্রতিদিন মানুষ তার বিবেকের কাছে হারছে। তবুও জেতার অভিনয় করে যাচ্ছে। কেউ হারতে চায় না। এতটুকু ছাড় দিতে চায় না। সবাই জিততে চায়। জুয়ার নেশার মতো জেতার নেশা মানুষকে আঁকড়ে ধরেছে। জয়-পরাজয় একসময় খেলার মাঠে ছিল। অথচ এখন তা গড়াতে গড়াতে মানুষের জীবনের ভিতর প্রবেশ করেছে। 

জাপানের নাগাসাকিতে ১৯৪৫ সালে নিউক্লিয়ার বোমা বিস্ফোরণের পর একটা মর্মস্পর্শী ছবি তোলা হয়। অনেক আগের ছবি, ছবিটা এখন ইতিহাস। কারণ ইতিহাস জয় পরাজয় চিনে না, ইতিহাস মানুষকে চিনে। মানুষের ভিতর বদলে যাওয়া মানুষকে চিনে, যাচাই করে তারপর পিরামিডের ভিতর রেখে দেয়।

‘দশ বছরের একটি বাচ্চাকে আমি হেঁটে আসতে দেখলাম। ছেলেটার পিঠে একটি বাচ্চা ছিলো। তখন আমাদের কাছে এসব খুবই সাধারণ ছিলো কারণ বাচ্চারা তাদের ছোট ভাই-বোনদের পিঠে বেঁধে খেলা করতো। তবে এই ছেলেটি অন্যসব বাচ্চাদের থেকে আলাদা ছিলো। খুব দরকারি কাজে ছেলেটি এখানে এসেছে আমি সেটা বুঝতে পারলাম। ওর পায়ে কোনো জুতো ছিলো না। মুখ ছিলো অনুভূতিহীন ও গম্ভীর। ওর পিঠের বাচ্চাটি এতটাই ঘুমে ছিলো যে মাথাটা পিছনের দিকে কিছুটা ঝুঁকে ছিলো। ছেলেটা ভাইকে নিয়ে সেখানে পাঁচ কি দশ মিনিট দাঁড়িয়েছিলো। সাদা মাস্ক পড়া কিছু লোক ছেলেটির কাছে এলো আর ছেলেটি শান্তভাবে দড়িটি খুলে বাচ্চাটিকে তাদের হাতে দিয়ে দিলো। ঠিক তখন আমি প্রথম বুঝতে পারলাম ছেলেটির পিঠের বাচ্চাটি মৃত ছিলো। সাদা মাস্ক পরিহিতদের একজন শুধু বাচ্চাটির হাত ও পা ধরলো তারপর ছোট শরীরটাকে আগুনের উপর দিলো। ছেলেটা সেখানে দাঁড়িয়েছিলো কোনো নড়াচড়া না করে, ওর চোখ ছিলো আগুনের দিকে। সে নিচের ঠোঁট এত জোরেই কামড়ে ধরেছিলো যে ঠোঁট থেকে রক্তক্ষরণ শুরু হয়েছিলো। সূর্যাস্তের মত করেই একটা সময় আগুনের তাপ কমে গেল। ছেলেটি আগুনের থেকে চোখ সরিয়ে ঘুরে দাঁড়ালো তারপর চুপ করে হেঁটে চলে গেলো।’

ভাবা যায় কতটা নির্মম ছিল সে ঘটনা। অথচ মানুষ সে নির্মম ও মানবিক ঘটনাগুলোর কথা কখনো ভাবেনি । এখনো ভাবে না। মানুষ ভাবে কে জিতেছে, কে হেরেছে। কে বেশি ক্ষমতাধর, কে বেশি প্রভাবশালী, কার শক্তির রশিটা কত শক্তিশালী। কার কতটা অস্ত্র আছে, কার কতটা মরণাস্ত্র আছে। কারণ মানুষ সব সময় ক্ষমতা ও প্রভাব প্রতিপত্তির দাসত্ব করতে  ভালোবাসে। দালালি করতে ভালোবাসে। ক্ষমতার বাইরে যে একটা মানবিক পৃথিবী থাকে মানুষ তা কখনো ভাবতে পারে না। সবাই জিতে, জয়ের আনন্দে মেতে উঠে অথচ সেখানে মানবতার মতো সূক্ষ্ম ও অনুভূতিশীল শক্তির যে পরাজয় ঘটে তা কখনো কেউ বোঝার চেষ্টা করে না।  মানুষ লাল নীল তারাবাতির ঝলমলে আলো দেখে প্রলুব্ধ হয়।  কিন্তু প্রাদ-প্রদীবের নিচে অযত্নে পরে থাকা বিন্দু বিন্দু আলোর অন্ধকারের সাথে লড়াইটা দেখে না। মাটিতে নুয়ে পরা মানবতার ক্ষয়ে ক্ষয়ে মৃতপ্রায় ঝুলন্ত শরীরটা দেখে না। যে চোখে মরিচা পরে, সে চোখ দেখতে পায় না। যে মনে স্বার্থের দাগ পরে, সে মন অনুভব করতে পারে না। মনস্তত্ত্ব তাই খুব গুরুত্বপূর্ণ। 

অথচ কেমন করে যেন মানুষের মনস্তত্ব বদলে গেছে। সে মনস্তত্ত্বে ভালো-মন্দের বিচার নেই। জয় পরাজয় বোঝার শক্তি নেই। আলো অন্ধকার চেনার চোখ নেই। যে মানুষটা ঘুষ দিয়ে তার কাজটা আদায় করে নেয় সে মানুষটা নিজেকে বিজয়ী ভাবতে শুরু করে। যদিও সে জানে তার আত্মার মৃত্যু ঘটেছে। জেতার মতো করে অভিনয়ের ভাব হয়তো তার থাকে তবে সে জানে এটা তার অভিনয়, লোক দেখানো ভ্রান্তি বিলাস। একসময় অভিনয়টা বাড়তে বাড়তে তার দেহের ভিতর ঢুকে পরে, ভর করে, আত্মমগ্ন করে। তখন সে যে অভিনয় করছে সে বোধটুকু তার থাকে না। মানুষ থেকে সে অভিনেতা হয়ে যায়। ঘুনেধরা সমাজ লোকটাকে বুদ্ধিমানের মর্যাদা দেয়। অথচ যে লোকটা নীতির বিরুদ্ধে গিয়ে ঘুষ দিতে পারেনি, একটার পর একটা লাল ফিতার পিছনে ছুটে ছুটে যার প্রাচীন দেহটা ক্লান্তিতে ভেঙে পড়েছে। সে জানে সে সত্যের পথে আছে। সে  বুঝে মিথ্যার পথে জেতা যত সহজ সত্যের পথে জেতা তত কঠিন। তারপরও তার কঠিন পিচঢালা রাজপথের যাত্রাটা থেমে থাকে না। বাজারের সস্তায় কেনা তার পায়ের জুতোয় পচন ধরলেও তার মনটাতে তা পচন ধরাতে পারে না। সমাজ সে লোকটাকে বোকাভাবে, উপহাস করে ও অবহেলা করে। অথচ সে যে অভিনেতা নয়, সে যে মানুষ সেটা কেউ বুঝতে পারে না। জয়-পরাজয়টা বুঝি এভাবেই বদলে যায়। জয় হয় পরাজয়, পরাজয় হয় জয়। যে মানুষটা ঘুষ খায় সে মানুষটা ঘুষ খাওয়াকে তার অধিকার মনে করে। যতই ঘুষের টাকায় তার পকেট ভারী হতে থাকে ততই সে নিজেকে নায়ক ভাবতে শুরু করে। সমাজ তাকে বিজয়ীর মর্যাদা দেয়। সমাজে তার কদরও বাড়তে থাকে। অথচ যে মানুষটা ঘুষ খাওয়াকে অপরাধ বলে মনে করে সবাই থাকে বোকা ভাবতে আনন্দবোধ করে। সমাজে তার কদর থাকে না। আমাদের সমাজে একটা ঘুষখোর মানুষ যতটা মর্যাদাবান হয় একটা সৎ মানুষ ততটাই অবহেলিত হয়। খুব অদ্ভুত এক বৈপরীত্যের মেরুকরণ। যেখানে অসতেরা বিজয়ী হয়, সতেরা পরাজিত হয়। মানুষের নির্বোধ বিচারে, ঘুনে ধরা দৃষ্টিভঙ্গির সংকীর্ণতায়। মানুষ যতই মুখে বলুক না কেন সে ভালোত্বকে মর্যাদা দেয়, সেটা হয়তো মানুষের অভিনয়, বলার জন্য বলা একটা কথামাত্র। সেটা হয়তো তার মুখের উপরের মুখোশ। কারণ মানুষ সব সময় মন্দত্বকে প্রশ্রয় দিয়েছে, ভালোত্বকে লাঞ্চিত করেছে । মন্দত্বকে মাথায় তুলেছে ভালোত্বকে বিসর্জন দিয়েছে। এটা অনেকটা নিষিদ্ধ বিষয়ের প্রতি মানুষের আকর্ষণের মতো। ফেসবুকে একটা লেখা পেলাম। 

লেখাটা অনেকটা এমন : সেখানে একটা প্রশ্ন ছিল, বর্তমান সময়ে শতকরা কতজন অফিসার সৎ, দক্ষ এবং চরিত্রবান আছে? এই প্রশ্নের উত্তর যিনি দিয়েছেন তিনি বলছেন, এই প্রশ্নের প্রকৃত ও গাণিতিকভাবে সঠিক কোন উত্তর পাওয়া  যাবে না। কারণ সততা পরিমাপের কোন সর্বজনগ্রাহ্য মানদণ্ড নেই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডিউক বিশ্বিবদ্যালয়ের পুস্তক কেন্দ্রে এ সংক্রান্ত একটি বই কিনেছিলাম ২০১৭ সালের মে মাসে। বইটি এ মুহূর্তে হাতের কাছে নেই তবে সেখানে শতকরা কতজন মানুষ সৎ এ বিষয়ে একটি জরীপের কথা জানা যায়। সে তথ্য সহভাগ করার প্রয়াস... 

জরীপ বিশ্লেষণ করে বলা হয়েছে, প্রতি ১০০ জন মানুষের মধ্যে অন্তত একজন পাওয়া যাবে যিনি শত প্রতিকূলতায়ও সৎ থাকবেন। অন্তত একজন পাওয়া যাবে যিনি হাড়ে হাড়ে বজ্জাত অর্থাৎ  অসৎ। বাকী ৯৮ জন পরিস্থিতিগত সৎ (Situational Honest)।

আমরা এমনটার পরিবর্তন দেখতে চাই, যেখানে ১% মানুষ সৎ থাকবে না, বরং ১০০% সৎ থাকবে। পরিস্থিতিগত কারণে সৎ থাকাটা প্রকৃত সৎ মানুষের পরিচয় বহন করে না । সমাজে এই পরিস্থিতিগত সৎ মানুষেরা বাকি ১% অসৎ মানুষের সাথে মিলে ৯৯% এ পরিণত হয়। তখন সমাজে বাকি ১% সৎ মানুষদের টিকে থাকাটা কঠিন হয়ে পড়ে। মানুষ যদি সততাকে ধারণ করার মতো মানবিক আচরণ দ্বারা তাড়িত হয় তখন মানুষ পরিস্থিতিগত কারণে সৎ এটা আর বলা যাবে না। বরং উল্টোভাবে বলা যাবে, পরিস্থিতি যতই মানুষকে অসততার সুযোগ সৃষ্টি করে দিক না কেন মানুষ তাতে প্রভাবিত হবে না বরং অসততাকে সততায় পরিবর্তন করবে। কারণ মানুষ যখন নিজের আত্মাকে জয় করতে পারে তখন কোনো নেতিবাচকতা মানুষকে জাপটে ধরতে পারে না।

আমি সমাজতত্ত্বের কথা বলছি না। তবে শ্রেণি বৈষম্যের কথা বলছি। এখানে উচ্চ বিত্তের শোষণের কারণে মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্তের শোষণের কারণের নিম্নবিত্তের সৃষ্টি হয়েছে। এখানে শ্রেণিগত জয় পরাজয়ের একধরণের মানবিক সংকট তৈরি করা হয়েছে। যেটা নিয়ে গবেষণা হতে পারে। তবে সে গবেষণার প্রকৃত ফলাফল যাতে জয় পরাজয়ের লড়াইয়ে হারিয়ে না যায়, বরং তা সমস্যা সমাধানের মূল উপাদান হিসেবে কাজ করে। সেটা যাতে আমরা চোখ দিয়ে দেখতে পারি।

তারপরও এমন জয় পরাজয়ের কতটা আমরা দেখতে পারি। মানুষ সবটা দেখতে পায় না। যতটুকু দেখে সেটার অনেকটাই অদেখা থেকে যায়। একটা অদৃশ্য খেলা সুতোর পর সুতোর টান দিতে দিতে কোথায় যে গিয়ে পৌঁছায় তা বোধ হয় বোঝাটা খুব কঠিন। কিন্তু বুঝতে তো হবেই, জয় যেন জয় হয়, পরাজয় যেন পরাজয় হয়। ঝুলন্ত পেন্ডুলামের মতো জয় পরাজয় ঝুলছে একবার এদিকে আরেকবার ওদিকে। সেটা যেদিকে ঝুলে থাকলে মানুষের ভালো হয় সেদিকেই ঝুলে থাক। কারণ সব মানুষের জয় হোক এটাই তো আমরা চাই।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়