শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৯, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০১৪

মৃত নগরী পম্পেই

মাহজাবিন জুন
অনলাইন ভার্সন
মৃত নগরী পম্পেই

২০০৬ সালের কোনও এক শনিবার খুব ভোরে রওনা দিলাম রোম থেকে নেপলসের উদ্দেশ্যে। দেখবো সেই মৃত নগরী পম্পেই যা কিনা ৭৯ খ্রিস্টাব্দে আগ্নেয়গিগিরি ভিসুভিয়াসের লেলিহান শিখা আর জলন্ত লাভার নিচে ১৬০০ বছর ঢাকা পড়ে ছিল । বিশাল এসি বাসভর্তি ট্যুরিস্ট বেশীরভাগই আমেরিকান তবে কিছু স্প্যানিশ আর দুজন ছিলে কলম্বিয়ান। কেউ এসেছে পরিবারসহ, কেউবা বন্ধু নিয়ে। এশিয়ানদের মধ্যে আমরা দু'জন, আমি আর আমার স্বামী। গাইড মেয়েটি জানালো তার নাম জিয়ানী, আর ড্রাইভারের নাম রোলান্ডো।

শহর ছাড়িয়ে হাইওয়েতে উঠলাম। জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখছি হাতের বায়ে আপেনাইন পর্বতমালা যা কিনা বুট জুতার আকৃতি ইতালিকে পূর্ব থেকে পশ্চিমে দু'ভাগ করেছে লম্বালম্বিভাবে। আলপ্স পর্বত থেকে যার উৎপত্তি সে যাচ্ছে আমাদের সঙ্গে সঙ্গে নেপলস পর্যন্ত। দূরে পাহাড়ের উপর কোনো এক বিখ্যাত সন্ন্যাসীর মঠ যা আমাদের ভ্রমণ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ছিল। কিন্ত গাইড বাসের জানালা দিয়েই আমাদের মঠ দর্শন পর্ব শেষ করলো।

নেপলসে নেমে সেখানকার বিখ্যাত মিউজিয়াম আর চার্চ দেখলাম ঘুরে ঘুরে। নেপলস শহরটি একদম সমুদ্রের তীরে। সুনীল টাইরেনিয়ান সি। নেপলস বন্দর। বিশাল বিশাল জাহাজ ভীড়ে আছে। যারা ক্যাপ্রি দ্বীপে যাবে তারা নেমে গেল। ক্যাপ্রির সেই বিশাল ওশেন লাইনার দেখে আমার ভীষণ আফসোস হচ্ছিল। কারণ অনেকবারই ট্যুরিস্ট কোম্পানি আমাদের ক্যাপ্রির রূপ সৌন্দর্যের বিবরণ দিয়ে সেখানে যাবো কিনা জানতে চেয়েছিল, কিন্ত পানির প্রতি ভয় আমাকে রাজি করাতে পারেনি।

যাক এখন আর আফসোস করে লাভ নেই। আমরা সেখানে নেমে একটু ঘুরলাম কি ভালো লাগছিল তবে প্রচণ্ড রোদ ছিল।এর মধ্যেই কয়েকজনকে দেখলাম আগুনের মতো তপ্ত সেই পাথরের উপরে শুয়ে রৌদ্রস্নান করছে!
নেপলস ছেড়ে হাতের ডানদিকে গর্জনশীল ভিসুভিয়াস পর্বত আর গভীর নীল টাইরেনিয়ান সমুদ্রের পাশ ঘেষে আমরা যাচ্ছি পম্পেই।তখন দুপুর বারোটা বাজে। আমাদের বাস পম্পেই নগরীর ধ্বংস্বাবশেষের পাশে এসে থামলো। সেখানে বিরাট এক প্রবাল আর ক্যামিওর কারখানা। ভূমধ্য সাগরের প্রবাল পৃথিবী বিখ্যাত। ক্যামিও হচ্ছে ঝিনুকের খোলটা যা ঘঁষে সাদা করে গহনায় ব্যবহার করা হয়। এটা আমাদের দেশেও আগে গহনা বিশেষ করে লকেটে ব্যবহার করা হতো। সেখানে কে কি কিনলো জানি না তবে আমরা কিছু কিনি নাই।

প্রচণ্ড গরম সূর্যের গনগনে তাপে সবকিছু যেন পুড়ে যাচ্ছে। কারখানার সামনেই ত্রিপল টাংগানো ওপেন রেস্টুরেন্ট। দুপুরের খাবার সেখানেই খেতে বসলাম সবাই। আমাদের টেবলে আমরা ছাড়া দুই কলম্বিয়ান ভদ্রমহিলা আর আট দশ বছরের বাচ্চাসহ এক আমেরিকান ভদ্রলোক। যথরীতি সেই বিস্বাদ পিৎজা আর পাস্তা। আমি আর বাচ্চা ছেলেটা শুধূ লুকিয়ে পাউরুটি খাচ্ছিলাম। ওর বাবা জানালো গত ৫ দিন ধরে সে পাউরুটিই খাচ্ছে। মনে পড়লো বাংলাদেশের পিৎজার কথা, যার টেস্টই আলাদা।

অদূরেই ভিসুভিয়াস পর্বত,মেঘের গর্জনের মতন গুম গুম শব্দ করেই চলেছে আর তার শব্দে চারিদিক কেঁপে কেঁপে উঠছে। আমি জানি তখনই কিছু হবে না। পাহাড়ের ঢালে অনেক ঘর বাড়ি, তবুও ভয় ভয় লাগছিল। সে সময় ইউরোপে রোমান সম্রাটদের শাসনামলে উন্নতির চরম শিখরে উঠেছিল এই পম্পেই ও তার সহোদরা নগরী হার্কুলেনিয়াম। ব্যবসা বাণিজ্য, শিক্ষা-দীক্ষা, শিল্পকলা বিশেষ করে আধুনিক নগরায়ণের এক চূড়ান্ত উৎকর্ষের প্রতীক ছিল পম্পেই। কিন্ত ৭৯ খৃস্টাব্দে নগর থেকে অল্প কিছু দূরত্বে থাকা জীবন্ত আগ্নেয়গিরি ভিসুভিয়াসের দুদিনের ভয়ংকর অগ্নুৎপাতে চার থেকে ছয় ফুট জলন্ত লাভার নিচে মুহূর্তের মধ্যে চাপা পড়ে গেল সে দুটি নগরী যেখান থেকে খুব কম সংখ্যক লোকই বাঁচতে পেরেছিল।

১৬০০ বছর ধরে লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকার পর ১৫৯২ খ্রিস্টাব্দে আকস্মিকভাবে এই দুটি নগরী আবিস্কৃত হয় যা সমগ্র বিশ্বে এক তুমুল আলোড়ন তোলে। পরবর্তীতে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের অন্তর্ভুক্ত করে এই নগরীকে। প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটকের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠে পম্পেই।

এখানে আমাদের গাইড পরিবর্তন হয়ে আসলো একজন বয়স্ক রসিক ভদ্রলোক, টিকিট কেটে প্রবেশ করলাম সেই মৃত পুরীতে। গাইডের মুখ থেকেই শুনলাম উপরের এইসব জানা-অজানা ইতিহাস। সে আমাদের সব ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখাতে শুরু করলো। প্রথমেই দেখলাম নগরীর প্রধান দেবতা সুর্য দেব এ্যাপলোর মন্দির, পম্পেই শহরে ঢোকার মুখেই প্রধান দেবতা জিয়াসের মন্দির। এরপর গ্ল্যডিয়েটরস বা ক্রীতদাসদের থাকার জন্য ব্যারাক। পরিকল্পিত এই নগরীতে ছিল প্রধান দুটো সড়ক। রাস্তাকে ল্যাটিন ভাষায় বলে ভিয়া, একটার নাম ভিয়া স্ট্যবিয়ানা আরেকটার নাম ভিয়া আব্বনডানজা। প্রতিটি রাস্তাই আগ্নেয় পাথরে বাধানো এবং রাস্তার দুপাশেই ফুটপাথ। আর একটু পর পর চার কোনা পাকা করা হাউসের মধ্যে পাইপের সাহায্যে পানীয়জল সরবরাহের ব্যবস্থা। গাইড দেখালো পাথরের বেদীতে ঝুঁকে পানি খেতে খেতে পাথরটি কিভাবে একদিকে ক্ষয় হয়ে গেছে। সেই কত শত হাজার বছর আগেই পাইপের মাধ্যামে শহরের রাস্তায় পথিকদের জন্য পানীয় জল সরবরাহের ব্যবস্থা।

রাস্তার দু'পাশেই ধনী এবং সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের বাড়ী। আরো ছিল পাথরের বাথটাব বসানো পাবলিক বাথ, যেখানে সমাজের উঁচু স্তরের লোকজন গোসলের ফাঁকে ফাঁকে রাজনৈতিক ও সামাজিক খোশগল্প এবং বিনোদনে ব্যস্ত সময় কাটাতো। একটা ঘরের মধ্যে দেখলাম বেশ কিছু লোকের মৃতদেহ পাথর হয়ে আছে, সঙ্গে ছোট বাচ্চা আর কুকুরও আছে।
এই যে জীবন্ত মানুষগুলো ফুটন্ত লাভার করাল গ্রাসে মুহূর্তের মধ্যে ফসিলে পরিণত হয়েছিল, ঐতিহাসিকরা মনে করেন তারা পরবাসী, কোনো কারণে পম্পেই এসে রাতের মত সেখানে আশ্রয় নিয়েছিল। কিন্ত সে আশ্রয় ছিল তাদের শেষ আশ্রয়স্থল। কী ভয়াবহ এক শোচনীয় মৃত্যু!

মৃত পম্পেই নগরীতে আমরা জীবিত মানুষরা হেঁটে হেঁটে দুপাশে কবরে পরিণত হওয়া বাড়িগুলো দেখতে দেখতে এগিয়ে যাচ্ছি। গ্রিল দিয়ে বন্ধ একটা বাড়ি দেখিয়ে গাইড বললো, এটা এক ট্র্যাজিক কবির বাড়ী। বাইরে থেকেই গ্রিলের ফাঁক দিয়ে দেখলাম ঘরে ঢোকার প্রধান দরজার মেঝেতে মোজাইক করা কুকুরের একটি ছবি তার নিচে ল্যাটিন ভাষায় লেখা 'ক্যাভে ক্যানেম' অর্থাৎ 'বিওয়্যার ওফ দ্য ডগ'। গাইড জানালো এটাই নাকি পৃথিবীতে সর্বপ্রথম কুকুর থেকে সাবধান হবার লিখিত বাণী।

এরপর দেখলাম রাস্তার পাশেই পম্পেইর নামকরা অত্যন্ত ধনী ব্যাক্তির এক বিশাল বাগানবেষ্টিত বাড়ি, বাড়ির নাম 'হাউস অব দ্য ড্যান্সিং ফন'। গেইট দিয়ে ঢুকতেই বাধানো এক চত্বর তার মাঝখানে একটু নীচু চৌবাচ্চা। সেটার মধ্যে বন আর পশু-পাখির দেবতা ফনের নৃত্যরত একটি ছোট্ট ব্রোঞ্জের মূর্তি। যা হাজার হাজার বছর ধরে জলন্ত লাভা এবং পরবর্তীতে ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়া সেই কঠিন শক্ত ঝামা পাথরের নিচে থেকেও অবিকৃত আছে। প্রাঙ্গণের চারিদকে চেরি, পাইন, দেবদারু আর পামগাছ। গাইড জানালো বাড়ির মালিক অগ্নুৎপাতের সময় তার সোনার মোহরের বস্তা নিয়ে পালনোর ব্যর্থ চেষ্টা করে মারা গিয়েছিল, তার বাড়ির উঠোনেই জলন্ত লাভার নিচে চাপা পড়ে। সে বাড়ির দেয়ালে দেয়ালে লাল রঙে আঁকা কত ছবি তবে তার বেশিরভাগই অস্পষ্ট।

প্রধান সড়ক ধরে আমরা হেঁটে যাচ্ছি এলোমেলোভাবে। তপ্ত রোদে গা পুড়ে যাচ্ছে। এমন সময় গাইডের নির্দেশে তাকিয়ে দেখি একটি বেকারি, দেখলাম তার মধ্যে গম ভাঙ্গানো থেকে রুটি বানানোর চুলাসহ বিভিন্ন উপকরণ। কিছু গম জাতীয় শস্যও দেখালো গাইড। মনে করা হয় অগ্নুৎপাতের ঠিক আগ মুহূর্তেও সেখানে কাজ চলছিল।

সবশেষে গাইড আমাদের নিয়ে গেল পম্পেই নগরীর বিখ্যাত (চারিত্রিক কারণে কুখ্যাত) ভেট্টি ভাইদের বাড়িতে। বাড়িটিতে ঢোকার আগেই গাইড এই দুই ভাইয়ের কীর্তিকলাপ সম্বন্ধে আমাদের অবহিত করলো। গাইডের ভাষায় দশ বছর আগেও দেখার জন্য কোন নারীর সেই ভাইদের বাসায় প্রবেশাধিকার ছিল না। এখন আধুনিক জামানা তাই সে আমাদের নিয়ে যাচ্ছে বলে গর্ব ভরে নারীদের দিকে তাকিয়ে একটা রহস্যময় হাসি উপহার দিল!
ভেতরে ঢোকার আগেই অপ্রস্ততই হলাম। চৌকোনা সেই বাড়ির বিভিন্ন দেয়ালের গায়ে আঁকা আছে যথারীতি নারী-পুরুষের ভোগ লালসার বিভিন্ন ভঙ্গিমার ছবি যা কোনো শিল্পের মর্যাদায়ই পড়ে না। অর্থ এবং চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কারণেই তাদের নাম পম্পেই নগরবাসীর কাছে সুবিদিত ছিল। মাঝখানে বাগানের দিকে মুখ করে চারিদিকে ঘোরানো বারান্দাওয়ালা চারকোনা একতালা বাড়িটি টালির ছাদ দেয়া। বাড়িটি ছিল নগরীতে প্রবেশের দুটি পথের একটি ভিসুভিয়াস গেটের একদম পাশে, যেখান থেকে খুব কাছে জীবন্ত ভিসুভিয়াস পর্ব্তটাকে সোজা দেখা যাচ্ছিল, অগ্নৎপাতের সময় লাভা এসে আমার মনে হয় ওদেরই প্রথম ঢেকে দিয়েছিল। অনেকেই বলে এটা ছিল পম্পেই নগরবাসীর তথা ভেট্টি ভাইদের পাপের শাস্তি! তাদের এতো পাপ বোধহয় ধরিত্রীও সহ্য করতে পারেনি। তাই যদি হয় তবে সেখানে কি কোনো ভাল মানুষই ছিল না!

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘শ্রমিকদের সব ন্যায্য দাবি মেনে নিতে হবে’
‘শ্রমিকদের সব ন্যায্য দাবি মেনে নিতে হবে’

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'
'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত
শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ
রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প
শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত
চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি
মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’
‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত
চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা
শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত
ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন
নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত
জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু
শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ
বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’
মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত
নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ