শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৯, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০১৪

মৃত নগরী পম্পেই

মাহজাবিন জুন
অনলাইন ভার্সন
মৃত নগরী পম্পেই

২০০৬ সালের কোনও এক শনিবার খুব ভোরে রওনা দিলাম রোম থেকে নেপলসের উদ্দেশ্যে। দেখবো সেই মৃত নগরী পম্পেই যা কিনা ৭৯ খ্রিস্টাব্দে আগ্নেয়গিগিরি ভিসুভিয়াসের লেলিহান শিখা আর জলন্ত লাভার নিচে ১৬০০ বছর ঢাকা পড়ে ছিল । বিশাল এসি বাসভর্তি ট্যুরিস্ট বেশীরভাগই আমেরিকান তবে কিছু স্প্যানিশ আর দুজন ছিলে কলম্বিয়ান। কেউ এসেছে পরিবারসহ, কেউবা বন্ধু নিয়ে। এশিয়ানদের মধ্যে আমরা দু'জন, আমি আর আমার স্বামী। গাইড মেয়েটি জানালো তার নাম জিয়ানী, আর ড্রাইভারের নাম রোলান্ডো।

শহর ছাড়িয়ে হাইওয়েতে উঠলাম। জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখছি হাতের বায়ে আপেনাইন পর্বতমালা যা কিনা বুট জুতার আকৃতি ইতালিকে পূর্ব থেকে পশ্চিমে দু'ভাগ করেছে লম্বালম্বিভাবে। আলপ্স পর্বত থেকে যার উৎপত্তি সে যাচ্ছে আমাদের সঙ্গে সঙ্গে নেপলস পর্যন্ত। দূরে পাহাড়ের উপর কোনো এক বিখ্যাত সন্ন্যাসীর মঠ যা আমাদের ভ্রমণ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ছিল। কিন্ত গাইড বাসের জানালা দিয়েই আমাদের মঠ দর্শন পর্ব শেষ করলো।

নেপলসে নেমে সেখানকার বিখ্যাত মিউজিয়াম আর চার্চ দেখলাম ঘুরে ঘুরে। নেপলস শহরটি একদম সমুদ্রের তীরে। সুনীল টাইরেনিয়ান সি। নেপলস বন্দর। বিশাল বিশাল জাহাজ ভীড়ে আছে। যারা ক্যাপ্রি দ্বীপে যাবে তারা নেমে গেল। ক্যাপ্রির সেই বিশাল ওশেন লাইনার দেখে আমার ভীষণ আফসোস হচ্ছিল। কারণ অনেকবারই ট্যুরিস্ট কোম্পানি আমাদের ক্যাপ্রির রূপ সৌন্দর্যের বিবরণ দিয়ে সেখানে যাবো কিনা জানতে চেয়েছিল, কিন্ত পানির প্রতি ভয় আমাকে রাজি করাতে পারেনি।

যাক এখন আর আফসোস করে লাভ নেই। আমরা সেখানে নেমে একটু ঘুরলাম কি ভালো লাগছিল তবে প্রচণ্ড রোদ ছিল।এর মধ্যেই কয়েকজনকে দেখলাম আগুনের মতো তপ্ত সেই পাথরের উপরে শুয়ে রৌদ্রস্নান করছে!
নেপলস ছেড়ে হাতের ডানদিকে গর্জনশীল ভিসুভিয়াস পর্বত আর গভীর নীল টাইরেনিয়ান সমুদ্রের পাশ ঘেষে আমরা যাচ্ছি পম্পেই।তখন দুপুর বারোটা বাজে। আমাদের বাস পম্পেই নগরীর ধ্বংস্বাবশেষের পাশে এসে থামলো। সেখানে বিরাট এক প্রবাল আর ক্যামিওর কারখানা। ভূমধ্য সাগরের প্রবাল পৃথিবী বিখ্যাত। ক্যামিও হচ্ছে ঝিনুকের খোলটা যা ঘঁষে সাদা করে গহনায় ব্যবহার করা হয়। এটা আমাদের দেশেও আগে গহনা বিশেষ করে লকেটে ব্যবহার করা হতো। সেখানে কে কি কিনলো জানি না তবে আমরা কিছু কিনি নাই।

প্রচণ্ড গরম সূর্যের গনগনে তাপে সবকিছু যেন পুড়ে যাচ্ছে। কারখানার সামনেই ত্রিপল টাংগানো ওপেন রেস্টুরেন্ট। দুপুরের খাবার সেখানেই খেতে বসলাম সবাই। আমাদের টেবলে আমরা ছাড়া দুই কলম্বিয়ান ভদ্রমহিলা আর আট দশ বছরের বাচ্চাসহ এক আমেরিকান ভদ্রলোক। যথরীতি সেই বিস্বাদ পিৎজা আর পাস্তা। আমি আর বাচ্চা ছেলেটা শুধূ লুকিয়ে পাউরুটি খাচ্ছিলাম। ওর বাবা জানালো গত ৫ দিন ধরে সে পাউরুটিই খাচ্ছে। মনে পড়লো বাংলাদেশের পিৎজার কথা, যার টেস্টই আলাদা।

অদূরেই ভিসুভিয়াস পর্বত,মেঘের গর্জনের মতন গুম গুম শব্দ করেই চলেছে আর তার শব্দে চারিদিক কেঁপে কেঁপে উঠছে। আমি জানি তখনই কিছু হবে না। পাহাড়ের ঢালে অনেক ঘর বাড়ি, তবুও ভয় ভয় লাগছিল। সে সময় ইউরোপে রোমান সম্রাটদের শাসনামলে উন্নতির চরম শিখরে উঠেছিল এই পম্পেই ও তার সহোদরা নগরী হার্কুলেনিয়াম। ব্যবসা বাণিজ্য, শিক্ষা-দীক্ষা, শিল্পকলা বিশেষ করে আধুনিক নগরায়ণের এক চূড়ান্ত উৎকর্ষের প্রতীক ছিল পম্পেই। কিন্ত ৭৯ খৃস্টাব্দে নগর থেকে অল্প কিছু দূরত্বে থাকা জীবন্ত আগ্নেয়গিরি ভিসুভিয়াসের দুদিনের ভয়ংকর অগ্নুৎপাতে চার থেকে ছয় ফুট জলন্ত লাভার নিচে মুহূর্তের মধ্যে চাপা পড়ে গেল সে দুটি নগরী যেখান থেকে খুব কম সংখ্যক লোকই বাঁচতে পেরেছিল।

১৬০০ বছর ধরে লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকার পর ১৫৯২ খ্রিস্টাব্দে আকস্মিকভাবে এই দুটি নগরী আবিস্কৃত হয় যা সমগ্র বিশ্বে এক তুমুল আলোড়ন তোলে। পরবর্তীতে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের অন্তর্ভুক্ত করে এই নগরীকে। প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটকের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠে পম্পেই।

এখানে আমাদের গাইড পরিবর্তন হয়ে আসলো একজন বয়স্ক রসিক ভদ্রলোক, টিকিট কেটে প্রবেশ করলাম সেই মৃত পুরীতে। গাইডের মুখ থেকেই শুনলাম উপরের এইসব জানা-অজানা ইতিহাস। সে আমাদের সব ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখাতে শুরু করলো। প্রথমেই দেখলাম নগরীর প্রধান দেবতা সুর্য দেব এ্যাপলোর মন্দির, পম্পেই শহরে ঢোকার মুখেই প্রধান দেবতা জিয়াসের মন্দির। এরপর গ্ল্যডিয়েটরস বা ক্রীতদাসদের থাকার জন্য ব্যারাক। পরিকল্পিত এই নগরীতে ছিল প্রধান দুটো সড়ক। রাস্তাকে ল্যাটিন ভাষায় বলে ভিয়া, একটার নাম ভিয়া স্ট্যবিয়ানা আরেকটার নাম ভিয়া আব্বনডানজা। প্রতিটি রাস্তাই আগ্নেয় পাথরে বাধানো এবং রাস্তার দুপাশেই ফুটপাথ। আর একটু পর পর চার কোনা পাকা করা হাউসের মধ্যে পাইপের সাহায্যে পানীয়জল সরবরাহের ব্যবস্থা। গাইড দেখালো পাথরের বেদীতে ঝুঁকে পানি খেতে খেতে পাথরটি কিভাবে একদিকে ক্ষয় হয়ে গেছে। সেই কত শত হাজার বছর আগেই পাইপের মাধ্যামে শহরের রাস্তায় পথিকদের জন্য পানীয় জল সরবরাহের ব্যবস্থা।

রাস্তার দু'পাশেই ধনী এবং সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের বাড়ী। আরো ছিল পাথরের বাথটাব বসানো পাবলিক বাথ, যেখানে সমাজের উঁচু স্তরের লোকজন গোসলের ফাঁকে ফাঁকে রাজনৈতিক ও সামাজিক খোশগল্প এবং বিনোদনে ব্যস্ত সময় কাটাতো। একটা ঘরের মধ্যে দেখলাম বেশ কিছু লোকের মৃতদেহ পাথর হয়ে আছে, সঙ্গে ছোট বাচ্চা আর কুকুরও আছে।
এই যে জীবন্ত মানুষগুলো ফুটন্ত লাভার করাল গ্রাসে মুহূর্তের মধ্যে ফসিলে পরিণত হয়েছিল, ঐতিহাসিকরা মনে করেন তারা পরবাসী, কোনো কারণে পম্পেই এসে রাতের মত সেখানে আশ্রয় নিয়েছিল। কিন্ত সে আশ্রয় ছিল তাদের শেষ আশ্রয়স্থল। কী ভয়াবহ এক শোচনীয় মৃত্যু!

মৃত পম্পেই নগরীতে আমরা জীবিত মানুষরা হেঁটে হেঁটে দুপাশে কবরে পরিণত হওয়া বাড়িগুলো দেখতে দেখতে এগিয়ে যাচ্ছি। গ্রিল দিয়ে বন্ধ একটা বাড়ি দেখিয়ে গাইড বললো, এটা এক ট্র্যাজিক কবির বাড়ী। বাইরে থেকেই গ্রিলের ফাঁক দিয়ে দেখলাম ঘরে ঢোকার প্রধান দরজার মেঝেতে মোজাইক করা কুকুরের একটি ছবি তার নিচে ল্যাটিন ভাষায় লেখা 'ক্যাভে ক্যানেম' অর্থাৎ 'বিওয়্যার ওফ দ্য ডগ'। গাইড জানালো এটাই নাকি পৃথিবীতে সর্বপ্রথম কুকুর থেকে সাবধান হবার লিখিত বাণী।

এরপর দেখলাম রাস্তার পাশেই পম্পেইর নামকরা অত্যন্ত ধনী ব্যাক্তির এক বিশাল বাগানবেষ্টিত বাড়ি, বাড়ির নাম 'হাউস অব দ্য ড্যান্সিং ফন'। গেইট দিয়ে ঢুকতেই বাধানো এক চত্বর তার মাঝখানে একটু নীচু চৌবাচ্চা। সেটার মধ্যে বন আর পশু-পাখির দেবতা ফনের নৃত্যরত একটি ছোট্ট ব্রোঞ্জের মূর্তি। যা হাজার হাজার বছর ধরে জলন্ত লাভা এবং পরবর্তীতে ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়া সেই কঠিন শক্ত ঝামা পাথরের নিচে থেকেও অবিকৃত আছে। প্রাঙ্গণের চারিদকে চেরি, পাইন, দেবদারু আর পামগাছ। গাইড জানালো বাড়ির মালিক অগ্নুৎপাতের সময় তার সোনার মোহরের বস্তা নিয়ে পালনোর ব্যর্থ চেষ্টা করে মারা গিয়েছিল, তার বাড়ির উঠোনেই জলন্ত লাভার নিচে চাপা পড়ে। সে বাড়ির দেয়ালে দেয়ালে লাল রঙে আঁকা কত ছবি তবে তার বেশিরভাগই অস্পষ্ট।

প্রধান সড়ক ধরে আমরা হেঁটে যাচ্ছি এলোমেলোভাবে। তপ্ত রোদে গা পুড়ে যাচ্ছে। এমন সময় গাইডের নির্দেশে তাকিয়ে দেখি একটি বেকারি, দেখলাম তার মধ্যে গম ভাঙ্গানো থেকে রুটি বানানোর চুলাসহ বিভিন্ন উপকরণ। কিছু গম জাতীয় শস্যও দেখালো গাইড। মনে করা হয় অগ্নুৎপাতের ঠিক আগ মুহূর্তেও সেখানে কাজ চলছিল।

সবশেষে গাইড আমাদের নিয়ে গেল পম্পেই নগরীর বিখ্যাত (চারিত্রিক কারণে কুখ্যাত) ভেট্টি ভাইদের বাড়িতে। বাড়িটিতে ঢোকার আগেই গাইড এই দুই ভাইয়ের কীর্তিকলাপ সম্বন্ধে আমাদের অবহিত করলো। গাইডের ভাষায় দশ বছর আগেও দেখার জন্য কোন নারীর সেই ভাইদের বাসায় প্রবেশাধিকার ছিল না। এখন আধুনিক জামানা তাই সে আমাদের নিয়ে যাচ্ছে বলে গর্ব ভরে নারীদের দিকে তাকিয়ে একটা রহস্যময় হাসি উপহার দিল!
ভেতরে ঢোকার আগেই অপ্রস্ততই হলাম। চৌকোনা সেই বাড়ির বিভিন্ন দেয়ালের গায়ে আঁকা আছে যথারীতি নারী-পুরুষের ভোগ লালসার বিভিন্ন ভঙ্গিমার ছবি যা কোনো শিল্পের মর্যাদায়ই পড়ে না। অর্থ এবং চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কারণেই তাদের নাম পম্পেই নগরবাসীর কাছে সুবিদিত ছিল। মাঝখানে বাগানের দিকে মুখ করে চারিদিকে ঘোরানো বারান্দাওয়ালা চারকোনা একতালা বাড়িটি টালির ছাদ দেয়া। বাড়িটি ছিল নগরীতে প্রবেশের দুটি পথের একটি ভিসুভিয়াস গেটের একদম পাশে, যেখান থেকে খুব কাছে জীবন্ত ভিসুভিয়াস পর্ব্তটাকে সোজা দেখা যাচ্ছিল, অগ্নৎপাতের সময় লাভা এসে আমার মনে হয় ওদেরই প্রথম ঢেকে দিয়েছিল। অনেকেই বলে এটা ছিল পম্পেই নগরবাসীর তথা ভেট্টি ভাইদের পাপের শাস্তি! তাদের এতো পাপ বোধহয় ধরিত্রীও সহ্য করতে পারেনি। তাই যদি হয় তবে সেখানে কি কোনো ভাল মানুষই ছিল না!

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারে রিশাদকে না দেখে অবাক হয়েছিলেন আকিল
সুপার ওভারে রিশাদকে না দেখে অবাক হয়েছিলেন আকিল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গহনার দাম জানাল ফ্রান্স
ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গহনার দাম জানাল ফ্রান্স

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়
হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির
নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী
হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত
ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব
আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রফি না পেলে নাকভির পদত্যাগ দাবি করবে ভারত
ট্রফি না পেলে নাকভির পদত্যাগ দাবি করবে ভারত

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩৮
নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩৮

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পিএসজির ৭ গোলের বন্যায় ভেসে গেল জার্মান ক্লাব
পিএসজির ৭ গোলের বন্যায় ভেসে গেল জার্মান ক্লাব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু
আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন
টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা
অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিলুপ্ত মিঠাপানির কুমিরের দেখা মিললো রাজশাহীর পদ্মায়
বিলুপ্ত মিঠাপানির কুমিরের দেখা মিললো রাজশাহীর পদ্মায়

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর
ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়
প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড
দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে
ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ
‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা