শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৬, সোমবার, ১৮ মে, ২০১৫

মরে যাচ্ছে পঞ্চগড়ের নদী

সরকার হায়দার, পঞ্চগড়
অনলাইন ভার্সন
মরে যাচ্ছে পঞ্চগড়ের নদী

মরে যাচ্ছে পঞ্চগড়ের উপর দিয়ে প্রবাহিত ৩৩টি নদী। উৎসমুখে ভারত বাঁধ ও স্লুইস গেইট নির্মাণ করায় এসব নদ-নদী মরা খালে পরিণত হয়েছে। এক সময়ে দুকূল প্লাবিত করে প্রবাহিত এসব নদীর বুকে জেগে উঠেছে বালুচর। পর্যাপ্ত পানির প্রবাহ না থাকায় নদীর বুকে স্থানীয় কৃষকেরা বোরোর আবাদ করেছেন।
ফলে বিরূপ প্রভাব পড়েছে কৃষি, পরিবেশ ও জীববৈচিত্রের ওপর। মাছ প্রজনন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছে। পাখির বিচরণ ক্ষেত্রে কমে আসছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড পরিচালিত এক জরীপে জানা গেছে, ভারত থেকে আসা পঞ্চগড় জেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত করতোয়া, মহানন্দা, চাওয়াই, করুম, তালমা, পাম, ডাহুক, গোবরা, , বেরং, ছোট যমুনা, ছেতনাই, পেটকি, ঘোড়ামাড়া, মরাতিস্তা, সুইঁ নদী এখন বির্স্তীণ বালিয়াড়িতে পরিণত হয়েছে। এসব নদীর বুকে কৃষকরা বোরো আবাদ করেছেন। মূলত উজানে এসব নদীতে ভারতীয় অংশে বাঁধ বা স্লুইসগেট নির্মাণের ফলে নদীগুলো জীর্ণ হয়ে পড়েছে।

এদিকে, পঞ্চগড়ে উৎপন্ন নদীগুলোর অবস্থাও একই রকম। তীরনই, রণচণ্ডি, টাঙ্গন, পাথরাজ, ভেরসা, আত্রাই, পাংগা, পাথরাজ, নাগর নদীর উৎসমুখ জেলার বিভিন্ন খাল বিল অথবা নদীর মোহনা। এসব নদীতে বংলাদেশ কর্তৃক স্লুইসগেট নির্মাণের ফলে প্রায় মরে গেছে। এ ছাড়াও মানুষ কর্তৃক নদী শাসনের ফলে নদীগুলোর স্রোতধরা প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। এরমধ্যে তেঁতুলিয়া উপজেলার ভূতিপুকুর গ্রামে ভেরসা নদীর উৎসমুখ শুকিয়ে গেছে। ফলে ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই নদীর  হারিয়ে যাওয়া এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।

ডিমগজ গ্রামের কৃষক রফিজউদ্দিন (৮৫) জানান, ‘আগে ভেরসা নদীতে অনেক পানি ছিল। মাছ ছিল প্রচুর। ১ ঘণ্টা মাছ মারলে ৫ কেজি মাছ নিয়ে বড়ি ফেরা যেতো। সেই নদী আর নাই, মাছও নাই। সমতল ভূমি কেটে অথবা বেমা মেশিন দিয়ে পাথর তুলে বালি বিভিন্ন নদীতে ফেলার কারণেও অনেক নদীর প্রবাহ বন্ধ হযে যাচ্ছে। জমিতে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কীটনাশক ও রাসায়নিক সার ব্যবহার এবং নদীর পানিতে মযলা আর্বজনা ফেলাসহ নদী ভরাট করে বসতি স্থাপন করায় নদীর স্বাভাবিক গতি পরিধি কমে গেছে। নদী হারিয়ে ফেলেছে তার স্বাভাবিক অবস্থা। ফলে নদী পরিণত হয়েছে মরা নদীতে। বালুচর জেগে উঠছে।

পঞ্চগড় পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, ভারত জেলার তেঁতুলিয়া সীমান্তের বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্টের পশ্চিম-উত্তর কোণে মহানন্দা নদীর ওপর বিশাল বাঁধ নির্মাণ করেছে। “ফুলবাড়ি ব্যারাজ” নামে খ্যাত এ ব্যারাজ নির্মাণের পর থেকে জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত নদীগুলো শুকিয়ে যাচ্ছে। ১৯৮৬ সালে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ “তিস্তাা-মহানন্দা” নামের বাঁধটি নির্মাণ করে। প্রতিবছর শুষ্ক মৌসুমে ফিডার ক্যানেলের সাহায্যে এই নদী থেকে পানি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ ও বিহার রাজ্যের বিভিন্ন স্থানের মরুকবলিত এলাকায় তারা সেচ কাজ করছে । বাঁধ দিয়ে শুষ্ক মৌসুমে জেলার সবকটি নদী থেকে পানি প্রত্যাহার করায় নদীগুলোর নাব্যতাও আশঙ্কাজনকভাবে  হ্রাস পেয়েছে। এ কারণে ভূ-গর্ভস্থ পানিও অনেক নিচে নেমে যাচ্ছে। অন্যদিকে, বর্ষাকালে বাঁধ খুলে দিলে বন্যাসহ দুকূল ভেঙ্গে যায়। ফলে নদীপাড়ের মানুষেরা নানা সমস্যায় পড়ে। নদী মরে যাওয়ার কারণে মাছ, জলজ পাখি, জলজ অন্যান্য প্রাণী যেমন: শামুক, কাছিম, ঝিনুক বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। নানান জলজ উদ্ভিদ এবং জীব বৈচিত্রের অন্যবদ্য অংশ জলজ অন্যান্য কীটপতঙ্গ নদীর দুই ধারে ছোটছোট ঝোপঝাড় ইত্যাদি ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। অনেকাংশে ধ্বংস হয়ে গেছে। জলজ পাখির মধ্যে ডাহুক, জলমুরগি, বালিহাঁস, বিভিন্ন প্রকার সারস, সাপ বিচরণ ক্ষেত্রে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। দুই পাড়ে ঝোপঝাড়ে বিভিন্ন পাখি ডিম পাড়ে। এরা আর ডিম পাড়তে পারে না।

পঞ্চগড় পরিবেশ পরিষদের সভাপতি তৌহিদুল ইসলাম বারি বলে, ‘নদীগুলো শুকিয়ে যাওয়ায় জেলার প্রকৃতিক পরিবেশ বৈচিত্র হুমকির মুখে। খুবই খুব শিঘ্রই নদীগুলো ড্রেজিং-এর উদ্যোগ নেয়া উচিত। উৎস মুখে বাঁধ নির্মাণের ফলে পঞ্চগড়ের নদনদীগুলো শুকিয়ে গেছে। জীববৈচিত্রের ওপর এর প্রভাব পড়েছে। মাছের ও পাখির বিচরণ ক্ষেত্র কমে যাচ্ছে। মাছ বংশ বিস্তার করতে পারছে না। নদীর বুকে বোরো আবাদ করা হচ্ছে। এসব ক্ষেতে কীটনাশক ব্যবহার করা হচ্ছে। এসব কীটনাশকের প্রভাবে মাছের প্রজনন কমে যাচ্ছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ নির্বাহী প্রকৌশলী ভানু জয় দাস বলেন, নদ-নদীগুলোর উজানে ভারত বাঁধ নির্মাণ করার ফলে পঞ্চগড় জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত নদীগুলো পানিশূন্য হয়ে পড়েছে। বিষয়গুলো উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা করে সমাধান করা যেতে পারে। এসব নদ-নদী ড্রেজিং করে বাঁধ এবং স্লুইস গেট নির্মাণ করে পানির সঠিক ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে কৃষি ক্ষেত্রে সেচ সুবিধা ব্যবহার করা সম্ভব। এর ফলে ধান, গমসহ অন্যান্য ফসলের আবাদ বৃদ্ধি পাবে এবং এ অঞ্চলের সাধারণ মানুষ লাভবান হবে। পরিবেশ ও জীববৈচিত্র রক্ষা করা সম্ভব হবে বলে তিনি মনে করেন।
 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৮ মে, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘শ্রমিকদের সব ন্যায্য দাবি মেনে নিতে হবে’
‘শ্রমিকদের সব ন্যায্য দাবি মেনে নিতে হবে’

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'
'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত
শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ
রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প
শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত
চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি
মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’
‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত
চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা
শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত
ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন
নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত
জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু
শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ
বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’
মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত
নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ