শিরোনাম
- গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
- টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
- ১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
- এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
- ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
- ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
- ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
- সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক বুধবার
- গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পোল্যান্ডে অর্ধশতাধিক সন্দেহভাজন আটক
- আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
- জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ
- প্রথমবার মশা শনাক্ত হলো যেদেশে
- ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে ফেনীতে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
- প্রথমবারের মতো ফিফা টিডিএস ওয়ার্কশপ আয়োজন বাফুফে’র
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে তীব্র গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক
- আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
- সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
- ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
চীনে দ্বিতীয় সন্তানের আবেদন ৪২,০০০ দম্পতির
অনলাইন ডেস্ক:
অনলাইন ভার্সন

চীন বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ। দেশটির বর্তমান জনসংখ্যা ১৩৪ কোটি। ২০১২ সালে চীনে জনসংখ্যার অনুপাতে শ্রমশক্তি কমতে শুরু করে। ২০১৩ সালের শেষ দিকে চীন পরিবার পরিকল্পনার ক্ষেত্রে তাদের দীর্ঘদিনের বাধা-নিষেধ শিথিল করা হয়। যেসব দম্পতি দ্বিতীয় সন্তান নিতে আগ্রহী তাদের বলা হয় আবেদন করতে। দেশটিতে তিন দশক ধরে এক সন্তান নীতি চালু ছিল। যেসব দম্পতি এই সরকারি নীতি ভঙ্গ করতেন তাদের নানা শাস্তি দেওয়া হতো। এর মধ্যে ছিল জরিমানা, চাকরিচ্যুতি। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে মায়েদের দ্বিতীয় সন্তান নেওয়ার সময় গর্ভপাতে বাধ্য করা হতো বা বন্ধ্যা করা হতো।
চীনের এক সন্তান নীতি শিথিল করার পর দেখা গেছে দ্বিতীয় সন্তানের জন্য অনুমতি চেয়ে খুব কম দম্পতিই আবেদন করেছেন। চলতি বছরের মে মাস পর্যন্ত বেইজিং থেকে ৪২,০৭৫ টি আবেদন এসেছে। এর মধ্যে ৩৮,৭৯৮ জনকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
চীনাদের সন্তানবিমুখতায় জনসংখ্যাবিদেরা আশঙ্কা করছেন, এর ফলে চীনের জন্মহার ভবিষ্যতে দ্রুতহারে কমে যাবে। এতে দেশটির প্রবৃদ্ধিও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
এক সন্তানের বিধি-নিষেধ তুলে নেওয়ার পরও সমালোচকেরা জানিয়েছেন, এই নীতি বেশ দেরি করেই করা হলো। আর কেবল দুই সন্তানও যথেষ্ট নয়। দীর্ঘদিন ধরে এক সন্তান নীতির ফলে চীনের অর্থনীতি ও সমাজে যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে, সেটি রোধ করতে এই সিদ্ধান্ত খুব দেরি হয়ে গেল।
বিডি-প্রতিদিন/ ১৫ জুলাই, ২০১৫/ রশিদা
এই বিভাগের আরও খবর