শিরোনাম
- শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’
- কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা
- ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
- ৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
- আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
- ২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
- শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প
- চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত
- ‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’
- সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
- শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা
- শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু
- চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
- বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ
- নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত
- বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
- বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে ডে লং ট্যুর ও নতুন কমিটি
- শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি
- প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যেসব উপকার
- চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চীনে দ্বিতীয় সন্তানের আবেদন ৪২,০০০ দম্পতির
অনলাইন ডেস্ক:
অনলাইন ভার্সন

চীন বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ। দেশটির বর্তমান জনসংখ্যা ১৩৪ কোটি। ২০১২ সালে চীনে জনসংখ্যার অনুপাতে শ্রমশক্তি কমতে শুরু করে। ২০১৩ সালের শেষ দিকে চীন পরিবার পরিকল্পনার ক্ষেত্রে তাদের দীর্ঘদিনের বাধা-নিষেধ শিথিল করা হয়। যেসব দম্পতি দ্বিতীয় সন্তান নিতে আগ্রহী তাদের বলা হয় আবেদন করতে। দেশটিতে তিন দশক ধরে এক সন্তান নীতি চালু ছিল। যেসব দম্পতি এই সরকারি নীতি ভঙ্গ করতেন তাদের নানা শাস্তি দেওয়া হতো। এর মধ্যে ছিল জরিমানা, চাকরিচ্যুতি। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে মায়েদের দ্বিতীয় সন্তান নেওয়ার সময় গর্ভপাতে বাধ্য করা হতো বা বন্ধ্যা করা হতো।
চীনের এক সন্তান নীতি শিথিল করার পর দেখা গেছে দ্বিতীয় সন্তানের জন্য অনুমতি চেয়ে খুব কম দম্পতিই আবেদন করেছেন। চলতি বছরের মে মাস পর্যন্ত বেইজিং থেকে ৪২,০৭৫ টি আবেদন এসেছে। এর মধ্যে ৩৮,৭৯৮ জনকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
চীনাদের সন্তানবিমুখতায় জনসংখ্যাবিদেরা আশঙ্কা করছেন, এর ফলে চীনের জন্মহার ভবিষ্যতে দ্রুতহারে কমে যাবে। এতে দেশটির প্রবৃদ্ধিও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
এক সন্তানের বিধি-নিষেধ তুলে নেওয়ার পরও সমালোচকেরা জানিয়েছেন, এই নীতি বেশ দেরি করেই করা হলো। আর কেবল দুই সন্তানও যথেষ্ট নয়। দীর্ঘদিন ধরে এক সন্তান নীতির ফলে চীনের অর্থনীতি ও সমাজে যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে, সেটি রোধ করতে এই সিদ্ধান্ত খুব দেরি হয়ে গেল।
বিডি-প্রতিদিন/ ১৫ জুলাই, ২০১৫/ রশিদা
এই বিভাগের আরও খবর