শিরোনাম
- ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত
- চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
- মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
- ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার
- ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
- পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু
- নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি
- সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
- ১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
- আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন
- যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি
- অর্থায়নের অভাবে আটকে আছে রুফটপ সোলার বাস্তবায়ন কর্মসূচি
- পাবনায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন নিহত
- আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
- ছাত্রদলের দাবির মুখে রাকসুর ভোটার তালিকায় প্রথমবর্ষ
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু ময়না হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
- রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
- নড়াইলে ডাকাতিকালে হত্যায় পাঁচ আসামির যাবজ্জীবন
- সিরিয়ায় বাস-তেলবাহী ট্যাঙ্কার মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত অন্তত ১২
- তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
চীনে দ্বিতীয় সন্তানের আবেদন ৪২,০০০ দম্পতির
অনলাইন ডেস্ক:
অনলাইন ভার্সন

চীন বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ। দেশটির বর্তমান জনসংখ্যা ১৩৪ কোটি। ২০১২ সালে চীনে জনসংখ্যার অনুপাতে শ্রমশক্তি কমতে শুরু করে। ২০১৩ সালের শেষ দিকে চীন পরিবার পরিকল্পনার ক্ষেত্রে তাদের দীর্ঘদিনের বাধা-নিষেধ শিথিল করা হয়। যেসব দম্পতি দ্বিতীয় সন্তান নিতে আগ্রহী তাদের বলা হয় আবেদন করতে। দেশটিতে তিন দশক ধরে এক সন্তান নীতি চালু ছিল। যেসব দম্পতি এই সরকারি নীতি ভঙ্গ করতেন তাদের নানা শাস্তি দেওয়া হতো। এর মধ্যে ছিল জরিমানা, চাকরিচ্যুতি। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে মায়েদের দ্বিতীয় সন্তান নেওয়ার সময় গর্ভপাতে বাধ্য করা হতো বা বন্ধ্যা করা হতো।
চীনের এক সন্তান নীতি শিথিল করার পর দেখা গেছে দ্বিতীয় সন্তানের জন্য অনুমতি চেয়ে খুব কম দম্পতিই আবেদন করেছেন। চলতি বছরের মে মাস পর্যন্ত বেইজিং থেকে ৪২,০৭৫ টি আবেদন এসেছে। এর মধ্যে ৩৮,৭৯৮ জনকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
চীনাদের সন্তানবিমুখতায় জনসংখ্যাবিদেরা আশঙ্কা করছেন, এর ফলে চীনের জন্মহার ভবিষ্যতে দ্রুতহারে কমে যাবে। এতে দেশটির প্রবৃদ্ধিও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
এক সন্তানের বিধি-নিষেধ তুলে নেওয়ার পরও সমালোচকেরা জানিয়েছেন, এই নীতি বেশ দেরি করেই করা হলো। আর কেবল দুই সন্তানও যথেষ্ট নয়। দীর্ঘদিন ধরে এক সন্তান নীতির ফলে চীনের অর্থনীতি ও সমাজে যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে, সেটি রোধ করতে এই সিদ্ধান্ত খুব দেরি হয়ে গেল।
বিডি-প্রতিদিন/ ১৫ জুলাই, ২০১৫/ রশিদা
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর

সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়