শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩০, রবিবার, ০৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

টিকায় থেমেছিল যত মহামারী

আবদুল কাদের
অনলাইন ভার্সন
টিকায় থেমেছিল যত মহামারী

মানবসভ্যতা যত উন্নত হয়েছে, সংক্রামক রোগ তত ভয়ংকর হয়েছে। গত কয়েক হাজার বছরে অসংখ্য মহামারী পৃথিবীতে এসেছে। কালের পরিক্রমায় এসব মহামারী ধ্বংস করে দিয়েছে জনপদ, লাখো মানুষের জীবন। ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে অবশেষে ক্ষান্তও হয়েছে। তবে এসব মহামারী থেকে মানুষের মুক্তি মিলেছে টিকার মাধ্যমে।  আর পৃথিবীতে টিকার ইতিহাস মাত্র আড়াই শ বছরের। এখন পর্যন্ত সর্বসাকল্যে টিকার প্রয়োগে দুটি রোগ পৃথিবী থেকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করা গেছে।  আজ জানব চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের আবিষ্কৃত টিকায় থেমেছিল যেসব মহামারী...

টিকা কী?
টিকা (ভ্যাকসিন) এমন একটি জৈব রাসায়নিক যৌগ যা মানবদেহকে নির্দিষ্ট একটি সংক্রমণ, ভাইরাস বা রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে প্রস্তুত করে। টিকা মানবদেহে অ্যান্টিবডি তৈরি হওয়ার প্রক্রিয়াকে উত্তেজিত করে দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরিতে সাহায্য করে। টিকায় মূলত যে বস্তুটির কারণে ওই রোগটি হয় তার একটি নিষ্ক্রিয় বা দুর্বল অংশ থাকে, যাকে ‘ব্লু-প্রিন্ট’ বলা হয়। এই অংশটি দেহে একই রকমের প্রতিক্রিয়া তৈরি করে যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে পরবর্তীতে ওই ভাইরাসের আক্রমণ শনাক্ত করতে সাহায্য করে এবং সেটির বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে।    

কেন দেওয়া হয়
যে কোনো সংক্রামক ব্যাধি ঠেকানোর জন্য টিকা (ভ্যাকসিন) দেওয়া অত্যন্ত জরুরি। টিকা মানব দেহে অ্যান্টিবডি তৈরির মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী করে। এটি ভাইরাস বা জীবাণুকে নিষ্ক্রিয় করার মাধ্যমে মানবদেহে সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে। টিকা সাধারণত মৃত জীবাণু কিংবা তার বিষ থেকে তৈরি হওয়া রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুসদৃশ উপাদান, যা ওই উপাদানকে বহিরাগত হিসেবে শনাক্ত করে, সেটিকে ধ্বংস এবং স্মৃতিতে রাখতে অনাক্রম্যতন্ত্রকে উদ্দীপিত করে, যাতে পরবর্তীতে অনাক্রম্যতন্ত্র ওইসব জীবাণুকে খুব সহজে পরবর্তী অনুপ্রবেশে শনাক্ত ও ধবংস করতে পারে।


কীভাবে আবিষ্কৃত হলো টিকা
টিকা তৈরি হওয়ার আগে বিশ্ব ছিল এক বিপজ্জনক জায়গা। তখন রোগে লাখ লাখ মানুষ মারা যেত। টিকার ধারণা তৈরি হয় চীনে। দশম শতাব্দীতে ‘ভ্যারিওলেশন’ নামক এক চিকিৎসাপদ্ধতি চালু ছিল। যার মাধ্যমে অসুস্থ রোগীর দেহ থেকে টিস্যু নিয়ে সুস্থ মানুষের দেহে বসিয়ে দেওয়া হতো। এর আট শতাব্দী পর ব্রিটিশ ডাক্তার এডওয়ার্ড জেনার লক্ষ্য করলেন গোয়ালিনীরা গরুর বসন্তে আক্রান্ত হলেও তাদের মধ্যে প্রাণঘাতী গুটি বসন্তের সংক্রমণ বিরল। অথচ এই গুটিবসন্ত ছিল তখনকার ভয়ানক সংক্রামক ব্যাধি। শতকরা ৩০ ভাগ মানুষ গুটি বসন্তে মারা যেতেন। যারা বেঁচে যেতেন তারা হয় অন্ধ হয়ে যেতেন, কিংবা তাদের মুখে থাকত মারাত্মক ক্ষতচিহ্ন। ১৭৯৬ সালে ড. জেনার গরুর বসন্তের পুঁজ ইনজেকশন দিয়ে মানবদেহে প্রবেশ করান। কিছুদিন পর মানব দেহে গরুর বসন্তের লক্ষণ ফুটে ওঠে। এরপর একই প্রক্রিয়ায় গুটিবসন্তের জীবাণু ঢুকিয়ে দেন। কিন্তু দেখা গেল, মানবদেহে কোনো গুটি বসন্ত হলো না। সে সময় গরুর বসন্তের জীবাণু মানুষকে গুটিবসন্ত থেকে রক্ষা করেছে। ১৭৯৮ সালে ড. জেনারের সফল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। বিশ্ব প্রথমবারের মতো টিকা পায়।

রোগ নির্মূল হয়?
টিকার (ভ্যাকসিন) মাধ্যমে পৃথিবী থেকে মাত্র দুটি রোগই নির্মূল করা সম্ভব হয়েছে। একটি হলো স্মল পক্স, বাংলায় যাকে গুটিবসন্ত বলা হয়। আর অন্যটি রাইন্ডারপেস্ট নামে একটি ব্যাধি, যা মূলত গবাদিপশুর হতো। বিশ্বজুড়ে কয়েক ডজন রোগের টিকা চালু রয়েছে। ভিন্ন ভিন্ন রোগ প্রতিরোধের এসব ভ্যাকসিনে কিন্তু  এ রোগগুলো নির্মূল করা সম্ভব হয়নি।


কোন রোগ কখন নির্মূল হয়?
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, কয়েকটি ধাপে টিকার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ সম্ভব। প্রথমত নির্মূল, এরপর দূরীকরণ এবং পরে নিয়ন্ত্রণ। কমপক্ষে এক দশক পৃথিবীর কোথাও কোনো একটি রোগের অস্তিত্ব দেখা না গেছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওই রোগ নির্মূলের ঘোষণা দিয়ে থাকে। ভাইরোলজিস্টদের মতে, কেবল গবেষণার জন্য পরীক্ষাগার বা গবেষণাগারে রোগটির জীবাণু সংরক্ষণ করে রাখা হয়।
 
রোগ দূরীকরণ
রোগ নির্মূলের পরের ধাপ দূরীকরণ। করোনাভাইরাসের টিকা আবিষ্কার হয়েছে। যদিও মরণব্যাধি ভাইরাসের সংক্রমণ এখনো থেমে নেই। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ছয়টি মহাদেশীয় অঞ্চলের মধ্যে অন্তত চারটিতে যদি কোনো রোগে এক দশক কেউ আক্রান্ত না হন, তাহলে ধরে নেওয়া হয় রোগটি দূর হয়েছে। যেমন- পৃথিবীর বেশির ভাগ অংশে এখন আর মানুষ হাম রোগে আক্রান্ত হয় না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, ২০০০ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত হামের টিকা ব্যবহারে এ রোগে মৃত্যুর হার ৮০ শতাংশ কমেছে।

নিয়ন্ত্রণ
নিয়ন্ত্রণের অর্থ- আক্রান্ত হওয়ার পর টিকা প্রয়োগের মাধ্যমে রোগকে প্রতিরোধ করা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, টিকার মাধ্যমে মৃত্যুর হার হ্রাস করা সম্ভব। গত এক শতাব্দীতে টিকা ব্যবহারের ফলে প্রাণহানির সংখ্যা অনেক কমেছে।

এ ছাড়া বিভিন্ন রোগের সংক্রমণ ঠেকাতে বিশ্বজুড়ে নানা ধরনের গবেষণা চলছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, উন্নত গবেষণা আর টিকার কারণে উন্নত বিশ্বে প্রায় বিলীন হওয়া অনেক ব্যাধি উন্নয়নশীল ও  অনুন্নত দেশে এখনো বিরাজ করছে।

প্লেগ
প্লেগ-এর শাব্দিক অর্থ মহামারী। এটি মানব সভ্যতার সবচেয়ে প্রাচীনতম মরণ ব্যাধি। চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের ধারণা, প্রায় ৩০ হাজার বছর আগেও পৃথিবীতে প্লেগ রোগের উপস্থিতি ছিল। ‘ব্ল্যাক ডিজিজ’ বা ‘কালো রোগ’ অথবা ‘বুবোনিক প্লেগ’ নামে ইতিহাসে লেখা আছে। ৫৪১ সালে রোগটি মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ে। শুরুটা হয়েছিল মিসর থেকে। এরপর বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও সেখান থেকে পুরো ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে এই প্লেগ। কনস্টানটিনোপল থেকে এই রোগ ইউরোপ, এশিয়া, উত্তর আমেরিকা ও আরব অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছিল। নতুন গবেষণা বলছে, ২ হাজার বছর আগে চীনে প্লেগের জন্ম। অন্যদের ভাষ্য, মহামারী প্লেগের জন্ম এশিয়ার মধ্যাঞ্চলে। তবে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য গবেষণা হলো, ১৩৩১ সালে চীনের ইউয়ান সাম্রাজ্যে অজানা এক মহামারী রোগ শুরু হয়েছিল। ১৩৩৫ সালে পারস্য ও মধ্যপ্রাচ্যের মোঙ্গল শাসক আবু সাঈদ এই রোগে মারা গেছেন। আরও কয়েক বছর পর চীনের হুবেই প্রদেশের ৯০ ভাগ বাসিন্দাই এমন মহামারীতে ভুগে মারা গেছেন। মোট ৫০ লাখ বলে জনসংখ্যাবিদদের হিসাব। বাকিরা পালিয়ে জীবন বাঁচিয়েছেন। প্লেগের কোনো চিকিৎসা না পেয়ে মানুষ স্থানত্যাগ করেছেন। তবে ১৩ শতকের শুরুতে প্লেগ এক অঞ্চল থেকে আরেক অঞ্চলে ছড়াতে থাকে রোগীর মাধ্যমে। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসবিদ ক্যালি চ্যাপেস্কিনের এক লেখায় আছে, মধ্য এশিয়ার কিরগিজস্তানের ইজেক-কল হ্রদের তীরে প্রত্নতাত্তি¡ক খননে জানা গেছে, ১৩৩৮ থেকে ১৩৩৯ সালে নেস্টোরিয়ান নামের খ্রিস্টান বাণিজ্যিক সম্প্রদায় অজানা রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। নিদর্শনগুলো গবেষণার পর বিজ্ঞানীদের ভাষ্য, সেখানে একটি নির্দিষ্ট জাতের ইঁদুরের বসবাস ছিল। ওরাই প্লেগ ছড়িয়েছে। আধুনিক বিজ্ঞান বলছে, প্লেগের মূল বাহক ছিল ইঁদুর। বলা হয়ে থাকে, ভয়ংকর এই মহামারীতে প্রায় ৫ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। অনেকে আবার বলেন, এতে নাকি বিশ্বের তৎকালীন মোট জনসংখ্যার অর্ধেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। মরক্কোর অমর ভূ-পর্যটক ইবনে বতুতার লেখায় আছে, ১৩৪৫ সালে সিরিয়ার বিখ্যাত দামেস্ক শহরে মহামারীতে ভুগে দিনে গড়ে প্রায় ২ হাজার মানুষ মারা গেছেন। ১৩৪৯ সালে মক্কায় প্লেগ হানা দেয়। হাজীদের মধ্যে তখন প্লেগ মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ে। তার দুই বছর আগে, ১৩৪৭ সালে কৃষ্ণসাগরের ১২টি জাহাজ সিসিলিয়ানদের বন্দরে নোঙর করে। আতঙ্কিত নগর অধিবাসীরা দেখলেন, জাহাজের নাবিকদের বেশির ভাগই মারা যান শরীরভরা পুঁজ ও কালো বিষফোঁড়া আছে এমন কোনো অজানা রোগে খুব কষ্ট পেয়ে। ইউরোপে এভাবে এলো প্লেগ। মহামারী আকারে ছড়িয়ে মহাদেশটিকে প্রায় ধ্বংস করে দেয় ভয়াল রোগটি। ১৪ শতকের মাঝে পারস্যের মোট জনসংখ্যার ৩০ ভাগই প্লেগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। ১৫ শতকে ইউরোপের মোট জনসংখ্যার তিন ভাগের এক ভাগ নিশ্চিহ্ন হয়েছে প্লেগে। ১৬ ও ১৭ শতকে ইউরোপের অনেক নারীকে ডাইনি বলে পুড়িয়ে মারা হয়। এভাবেও প্লেগ থেকে বাঁচতে চেয়েছে মানুষ। তবে মহামারী প্লেগের আধুনিক চিকিৎসার জনক সুইস-ফরাসি চিকিৎসক ও রোগজীবাণুবিদ আলেকজান্দার ইরসিন। ১৮৯৪ সালে তিনি এই রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেন। তার নামেই রাখা হলো ঘাতক রোগের কারণ ‘ইরসিনিয়া প্যাসটিস’ ব্যাকটেরিয়ার। ১৯৭০ সালে ভারতে প্লেগে লক্ষাধিক মানুষ আক্রান্ত হন। অবশ্য বছর পাঁচেকের মধ্যেই রোগ নিয়ন্ত্রণে আসে। এখনো বিশ্বজুড়ে রোগটির ব্যাকটেরিয়া প্রাণীদেহে আছে। যা মানুষের শরীরে ছড়ায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০০৭ সাল পর্যন্ত রোগটিকে পৃথিবীর তিনটি ঘাতক ব্যাধির অন্যতম হিসেবে চিহ্নিত করে।

গুটিবসন্ত
এক সময়ের ভয়ানক রোগের নাম গুটি বসন্ত। যার নাম শুনলে মানুষ এলাকা ছেড়ে পালাত। রোগটি শুধু জীবন কেড়ে নেয় না, মানবদেহের সৌন্দর্যও ধ্বংস করে দেয়। এই রোগের কারণে আক্রান্তরা দৃষ্টিশক্তি হারাত। ‘ভ্যারিওলা’ নামক ভাইরাস থেকে জন্ম নেওয়া এই মহামারীতে বিশ্বের অসংখ্য মানুষ মারা যায়। আমাদের দেশে এটি ওলাওঠা, ওলাবিবি ও বসন্তবিবি নামে বেশি পরিচিত। রোগের প্রথম প্রমাণ মেলে খ্রিস্টপূর্ব তিন শতকের মিসরের মমিগুলোয়। তাদের কেন হয়েছে আজও জানা যায়নি। ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে জ্ঞানী আর্চবিশপ মেরিয়াস সংক্রামক ভাইরাসটির নামে রোগটির নাম রাখলেন ‘ভ্যারিওলা’। ৯০০ খ্রিস্টাব্দে পারস্য চিকিৎসাবিজ্ঞানী আল-রাজি এর উপসর্গের বিবরণ দেন। ১৬৭৫ সালে থমাস সাইডেনহ্যাম রোগের বিস্তারিত বিবরণ দিলেন। ১৭৬৭ সালে উইলিয়াম হেবারডেন গুটি ও জলবসন্তের পার্থক্য করলেন। এই রোগের প্রাদুর্ভাবে ১৮ শতকে ইউরোপে প্রতি বছর গড়ে ৪ লাখ লোক মারা যেত। যাদের তিনভাগের একভাগ অন্ধ হয়ে যায়। ১৭৯৬ সালে ইংরেজ চিকিৎসক এডওয়ার্ড জেনার রোগটির টিকা আবিষ্কার করেন। ডা. জেনারের টিকা মানব ইতিহাসের অন্যতম ভয়ংকর এই মহামারীটিকে নির্মূল করা শুরু হয়। ডা. জেনারের টিকার উন্নয়ন ও ক্রমাগত প্রয়োগেই ১৯৭৭ সালে বিশ্ব থেকে গুটিবসন্ত ও জলবসন্ত রোগ নির্মূলের ঘোষণা এলো।

কলেরা
কলেরার উৎপত্তি ‘ভিব্রিও কলেরা’ নামক একটি বিশেষ জীবাণু থেকে। এটি মানুষের অন্ত্র প্রদাহের রোগ। এটি সাধারণত অনিরাপদ খাদ্য ও পানি ব্যবহারে ছড়ায়। আক্রান্ত ব্যক্তির মলে সংক্রমিত হয়। রোগী ঘন ঘন পাতলা মলত্যাগ করেন, তার শরীর থেকে প্রচুর পানি ও লবণ বেরিয়ে যায়। তাতে পানিশূন্যতা এবং ইলেকট্রোলাইটেস মানে রক্ত, ইউরিন, টিস্যুগুলো ও শরীরের তরল পদার্থ কমে গিয়ে শারীরিক ভারসাম্যহীনতা তৈরি করে। কলেরা মহামারী আকার ধারণ করলে মাত্র কয়েক দিনের মধ্যে বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার মানুষ মারা যায়। ১৮৮৩ সালে জার্মান বিজ্ঞানী রবার্ট কখ প্রথম কলেরার জীবাণু চিহ্নিত করেন। এক বছর পর স্প্যানিশ চিকিৎসক হেইমে ফেররান রোগীদের জন্য মার্সিলিনের টিকা তৈরি করেন। ওয়ালডেমার হাফকিনকম পার্শ¦প্রতিক্রিয়া আছে এমন একটি কলেরা রোগের টিকা তৈরি করেন। ১৯০২ সালে উইলহেলম কোল নামের আরেক বিজ্ঞানী কলেরার টিকা আবিষ্কার করেন। পরবর্তীকালে কলেরার টিকা চিকিৎসাবিজ্ঞানে অভাবনীয় সাফল্য এনে দেয়। ১৯৯০ সাল থেকে বিশ্বজুড়ে এই রোগের টিকা ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, উন্নত দেশগুলোতে কলেরার প্রকোপ অনেকটাই দূর হয়েছে। তবে আফ্রিকা ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে এখনো কলেরা রোগে অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে।

পোলিও
এটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ। এর এন্টারোভাইরাস মানবদেহে পোলিও রোগের জন্ম দেয়। পোলিওমায়েলাইটিস এক প্রাণঘাতী প্যারালাইটিক রোগ, যা রোগীর পেশিতে সারা জীবনের স্থায়ী দুর্বলতার জন্ম হয়। যা শিশুদের ক্ষতিগ্রস্ত করে। রোগটি এক সময় মহামারী আকার ধারণ করেছিল। অস্ট্রিয়ার জীববিজ্ঞানী কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার ও আরউইন পপার ১৯০৯ সালে পোলিওর ভাইরাস চিহ্নিত করেন। ১৯৫০ সালে মার্কিন গবেষক জোনাস সল্ক প্রথম পোলিওর টিকা আবিষ্কার করেন। তার পাঁচ বছর পর উন্নততর সংস্করণ করে প্রথম খাওয়ালেন পোলিশ-মার্কিন চিকিৎসাবিজ্ঞানী অ্যালবার্ট সেইবেন। তিনি ১৯৬১ সালে পোলিও রোগের টিকার চূড়ান্ত আবিষ্কার করেন। তাঁর তৈরি টিকাটি সারা বিশ্বে ব্যবহৃত হচ্ছে। ২০১৪ সালে ডব্লিউএইচও (হু) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াকে পোলিওমুক্ত ঘোষণা করে। বিশে^ এর প্রকোপ কমলেও পাকিস্তান, আফগানিস্তান, নাইজেরিয়ায় এখনো শিশুরা পোলিও আক্রান্ত হচ্ছে।

যক্ষা
১৮ ও ১৯ শতকে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায় যক্ষা মহামারী আকার ধারণ করেছিল। ১৮৮২ সালে জার্মান বিজ্ঞানী রবার্ট কখ রোগটি চিহ্নিত করেন। ১৯২১ সালে প্যারিস পাস্তুর ইনস্টিটিউটে যক্ষা রোগের টিকা আবিষ্কার হয়। প্রতিষ্ঠানটির রোগ প্রতিরোধ বিজ্ঞানী ক্যামি গিরহা যক্ষার টিকা আবিষ্কার করেন। এরপর থেকে বিশ্বজুড়ে বাসিলুস-কলেমেথ-গিরহা (বিসিজি) নামের টিকাটি শিশুদের যক্ষা প্রতিরোধে দেওয়া হচ্ছে। যক্ষার আরও নানা ওষুধ আবিষ্কার ও ব্যবহারে বিশ্বজুড়ে মহামারী রোগটির প্রকোপ কমে আসে। একে সংক্ষেপে টিউবারকুলোসিস বলা হয়। এটি মানুষের ফুসফুসে আক্রান্ত হয়। অগ্ন্যাশয়, মাংসপেশি ও থাইরয়েড গ্রন্থি বাদে শরীরের যে কোনো অংশ আক্রান্ত হতে পারে। এখনো বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষ টিবি বা যক্ষা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। তবে চিকিৎসক ও বিজ্ঞানীরা রোগটিকে নির্মূলে অনেক পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ডব্লিউএইচও (হু) আশা করছে ২০২৫ সালের মধ্যে যক্ষা বিশ্ব থেকে নির্মূল হয়ে যাবে।

ইয়েলো ফিভার
ইয়োলো ফিভার (পীতজ্বর) ভাইরাসঘটিত রোগ। ইয়োলো ফিভার নামক ভাইরাস থেকে রোগটি ছড়ায়। এটি মশাবাহিত রোগ। ১৬৪৭ ও ১৬৪৮ সালে বার্বাডোস দ্বীপে ও গুয়েদালুপ দ্বীপে ইয়োলো ফিভার মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ে। ইয়েলো ফিভার উত্তর আমেরিকায় যায় ১৬৬৮ সালে। বোস্টনে মহামারী ছড়িয়ে পড়ে ১৬৯১ সালে। এর কয়েক বছর পরই ছড়িয়ে পড়ে ফিলাডেলফিয়ায়। মোট জনসংখ্যার ১০ শতাংশ মারা যায়। আমেরিকা থেকে ছড়ায় ২৭টি দেশে। ১৭ শতকে রোগটি আমেরিকা, আফ্রিকা ও ইউরোপে বেশ কয়েকবার মহামারী আকারে দেখা দেয়। ১৮ ও ১৯ শতকে রোগটিকে ভয়ানক সংক্রামক ব্যাধি হিসেবে গণ্য করা হয়। ১৯২৭ সালে প্রথম ইয়োলো ফিভার ভাইরাসকে পৃথক করা হয়। তবে এর টিকা আবিষ্কার হয়েছিল অনেক পরে। ১৯৩৮ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানী ম্যাক্স ইয়োলো ফিভারের টিকায় সাফল্য পান। বর্তমানে রোগটির প্রতিরোধে কার্যকর ও নিরাপদ টিকা এখন বিদ্যমান।

 
ইনফ্লুয়েঞ্জা
ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসজনিত রোগ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯১৮ সালে রোগটি মহামারী আকার ধারণ করে। অর্থোমিক্সোভিরিডি ফ্যামিলির ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে প্রায় ৫ কোটি মানুষ মারা যান। ইতিহাসে এটি স্প্যানিশ ফ্লু নামে পরিচিত। ১৯৫৭-১৯৫৮ সালে এশিয়ায় ইনফ্লুয়েঞ্জার সংক্রমণ ঘটলে প্রায় ১০ থেকে ১৫ লাখ মানুষ মারা যান। এশিয়ান ফ্লু নামে এই মহামারী চিহ্নিত হয়ে আছে। ১৯৪৫ সালে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম সেনাদের ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা প্রয়োগের অনুমোদন দেয়। পরের বছর সর্বসাধারণের মাঝেও এ টিকা প্রয়োগ করা হয়। স্প্যানিশ ফ্লুতে প্রতি ৬৭ জন মার্কিন সেনার একজনের মৃত্যু হলে সরকার এই মহামারীর টিকা আবিষ্কারের জন্য মরিয়া হয়ে প্রচেষ্টা চালায়। ১৯৫৭ সালে হংকং থেকে এই ফ্লু ছড়িয়ে মহামারী আকার ধারণ করার শুরুতেই মার্কিন বিজ্ঞানী মরিস হিলম্যান তাঁর সহকর্মীদের নিয়ে ভ্যাকসিন তৈরি করেন। গবেষকদের ধারণা, এই টিকা না থাকলে সে সময় অন্তত ১ মিলিয়ন মানুষ মারা যেত।

সার্স
২০০৩ সালে পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছিল সার্স নামের এক সংক্রামক ভাইরাস। বিশ্বের ১৭টি দেশে রোগটি ছড়িয়ে পড়ে এবং মৃত্যু হয় ৭৭৪ জনের। বিজ্ঞানীদের ধারণা, সার্স ভাইরাসের উৎপত্তি চীনে। অত্যন্ত সংক্রামক এই ভাইরাস। বিশেষজ্ঞদের মতে, এক বিশেষ ধরনের বিড়াল প্রাণঘাতী এই ভাইরাসের বাহক। তবে এটি বাদুড়ের দেহেও পাওয়া যায়। ২০০২ থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে দুবার এর প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হলে ভয়াবহ শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। এ রকম আরেকটি ভাইরাস মার্স। এটি সার্সের একই গোত্রীয় ভাইরাস। হাঁচি-কাশির মাধ্যমে এ রোগের জীবাণু সহজে ছড়িয়ে পড়তে সক্ষম। সার্স ও মার্স ভাইরাসে আক্রান্তদের সুনির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই, তবে ডাক্তারদের পরামর্শে স্টেরয়েড এবং অ্যান্টিভাইরাল ওষুধে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়েছে। বিশ্বব্যাপী ছয় মাসের প্রচেষ্টায় সংক্রামক ভাইরাস দুটি নিয়ন্ত্রণে আসে।

ইবোলা
২০১৪ সালে বিশ্বে এক মূর্তিমান আতঙ্ক ছিল ইবোলাভাইরাস। মারাত্মক সংক্রামক এ ভাইরাসজনিত রোগটি পশ্চিম আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ে। এর আগে ১৯৭৬ সালে প্রথম শনাক্ত হয় ইবোলাভাইরাস। মধ্য আফ্রিকার ইবোলা নদীর তীরে প্রথম সংক্রমণ ঘটে বলে নদীটির নামেই ভাইরাসটির নামকরণ হয়। ইংরেজিতে এর নাম দেওয়া হয়েছে ইবোলাভাইরাস ডিজিজ বা ইভিডি। বলা হচ্ছে, বাদুড়ের খাওয়া ফল থেকে এ ভাইরাস মানুষের দেহে প্রথম প্রবেশ করে। পরে তা মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সর্বশেষ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, বিভিন্ন দেশে মোট ১৯ হাজার ৪৬৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন এবং এর মধ্যে ৭ হাজার ৫৮০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই রোগে সেরে ওঠা রোগীদের দেহ থেকে নেওয়া সিরাম দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাসহ কয়েকটি দেশে টিকা বা প্রতিষেধক তৈরির কাজ চলছে। বিশেষজ্ঞরা আশা প্রকাশ করেন, দ্রুত সময়ের মধ্যে এই ইবোলা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা