শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩০, রবিবার, ০৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

টিকায় থেমেছিল যত মহামারী

আবদুল কাদের
অনলাইন ভার্সন
টিকায় থেমেছিল যত মহামারী

মানবসভ্যতা যত উন্নত হয়েছে, সংক্রামক রোগ তত ভয়ংকর হয়েছে। গত কয়েক হাজার বছরে অসংখ্য মহামারী পৃথিবীতে এসেছে। কালের পরিক্রমায় এসব মহামারী ধ্বংস করে দিয়েছে জনপদ, লাখো মানুষের জীবন। ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে অবশেষে ক্ষান্তও হয়েছে। তবে এসব মহামারী থেকে মানুষের মুক্তি মিলেছে টিকার মাধ্যমে।  আর পৃথিবীতে টিকার ইতিহাস মাত্র আড়াই শ বছরের। এখন পর্যন্ত সর্বসাকল্যে টিকার প্রয়োগে দুটি রোগ পৃথিবী থেকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করা গেছে।  আজ জানব চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের আবিষ্কৃত টিকায় থেমেছিল যেসব মহামারী...

টিকা কী?
টিকা (ভ্যাকসিন) এমন একটি জৈব রাসায়নিক যৌগ যা মানবদেহকে নির্দিষ্ট একটি সংক্রমণ, ভাইরাস বা রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে প্রস্তুত করে। টিকা মানবদেহে অ্যান্টিবডি তৈরি হওয়ার প্রক্রিয়াকে উত্তেজিত করে দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরিতে সাহায্য করে। টিকায় মূলত যে বস্তুটির কারণে ওই রোগটি হয় তার একটি নিষ্ক্রিয় বা দুর্বল অংশ থাকে, যাকে ‘ব্লু-প্রিন্ট’ বলা হয়। এই অংশটি দেহে একই রকমের প্রতিক্রিয়া তৈরি করে যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে পরবর্তীতে ওই ভাইরাসের আক্রমণ শনাক্ত করতে সাহায্য করে এবং সেটির বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে।    

কেন দেওয়া হয়
যে কোনো সংক্রামক ব্যাধি ঠেকানোর জন্য টিকা (ভ্যাকসিন) দেওয়া অত্যন্ত জরুরি। টিকা মানব দেহে অ্যান্টিবডি তৈরির মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী করে। এটি ভাইরাস বা জীবাণুকে নিষ্ক্রিয় করার মাধ্যমে মানবদেহে সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে। টিকা সাধারণত মৃত জীবাণু কিংবা তার বিষ থেকে তৈরি হওয়া রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুসদৃশ উপাদান, যা ওই উপাদানকে বহিরাগত হিসেবে শনাক্ত করে, সেটিকে ধ্বংস এবং স্মৃতিতে রাখতে অনাক্রম্যতন্ত্রকে উদ্দীপিত করে, যাতে পরবর্তীতে অনাক্রম্যতন্ত্র ওইসব জীবাণুকে খুব সহজে পরবর্তী অনুপ্রবেশে শনাক্ত ও ধবংস করতে পারে।


কীভাবে আবিষ্কৃত হলো টিকা
টিকা তৈরি হওয়ার আগে বিশ্ব ছিল এক বিপজ্জনক জায়গা। তখন রোগে লাখ লাখ মানুষ মারা যেত। টিকার ধারণা তৈরি হয় চীনে। দশম শতাব্দীতে ‘ভ্যারিওলেশন’ নামক এক চিকিৎসাপদ্ধতি চালু ছিল। যার মাধ্যমে অসুস্থ রোগীর দেহ থেকে টিস্যু নিয়ে সুস্থ মানুষের দেহে বসিয়ে দেওয়া হতো। এর আট শতাব্দী পর ব্রিটিশ ডাক্তার এডওয়ার্ড জেনার লক্ষ্য করলেন গোয়ালিনীরা গরুর বসন্তে আক্রান্ত হলেও তাদের মধ্যে প্রাণঘাতী গুটি বসন্তের সংক্রমণ বিরল। অথচ এই গুটিবসন্ত ছিল তখনকার ভয়ানক সংক্রামক ব্যাধি। শতকরা ৩০ ভাগ মানুষ গুটি বসন্তে মারা যেতেন। যারা বেঁচে যেতেন তারা হয় অন্ধ হয়ে যেতেন, কিংবা তাদের মুখে থাকত মারাত্মক ক্ষতচিহ্ন। ১৭৯৬ সালে ড. জেনার গরুর বসন্তের পুঁজ ইনজেকশন দিয়ে মানবদেহে প্রবেশ করান। কিছুদিন পর মানব দেহে গরুর বসন্তের লক্ষণ ফুটে ওঠে। এরপর একই প্রক্রিয়ায় গুটিবসন্তের জীবাণু ঢুকিয়ে দেন। কিন্তু দেখা গেল, মানবদেহে কোনো গুটি বসন্ত হলো না। সে সময় গরুর বসন্তের জীবাণু মানুষকে গুটিবসন্ত থেকে রক্ষা করেছে। ১৭৯৮ সালে ড. জেনারের সফল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। বিশ্ব প্রথমবারের মতো টিকা পায়।

রোগ নির্মূল হয়?
টিকার (ভ্যাকসিন) মাধ্যমে পৃথিবী থেকে মাত্র দুটি রোগই নির্মূল করা সম্ভব হয়েছে। একটি হলো স্মল পক্স, বাংলায় যাকে গুটিবসন্ত বলা হয়। আর অন্যটি রাইন্ডারপেস্ট নামে একটি ব্যাধি, যা মূলত গবাদিপশুর হতো। বিশ্বজুড়ে কয়েক ডজন রোগের টিকা চালু রয়েছে। ভিন্ন ভিন্ন রোগ প্রতিরোধের এসব ভ্যাকসিনে কিন্তু  এ রোগগুলো নির্মূল করা সম্ভব হয়নি।


কোন রোগ কখন নির্মূল হয়?
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, কয়েকটি ধাপে টিকার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ সম্ভব। প্রথমত নির্মূল, এরপর দূরীকরণ এবং পরে নিয়ন্ত্রণ। কমপক্ষে এক দশক পৃথিবীর কোথাও কোনো একটি রোগের অস্তিত্ব দেখা না গেছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওই রোগ নির্মূলের ঘোষণা দিয়ে থাকে। ভাইরোলজিস্টদের মতে, কেবল গবেষণার জন্য পরীক্ষাগার বা গবেষণাগারে রোগটির জীবাণু সংরক্ষণ করে রাখা হয়।
 
রোগ দূরীকরণ
রোগ নির্মূলের পরের ধাপ দূরীকরণ। করোনাভাইরাসের টিকা আবিষ্কার হয়েছে। যদিও মরণব্যাধি ভাইরাসের সংক্রমণ এখনো থেমে নেই। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ছয়টি মহাদেশীয় অঞ্চলের মধ্যে অন্তত চারটিতে যদি কোনো রোগে এক দশক কেউ আক্রান্ত না হন, তাহলে ধরে নেওয়া হয় রোগটি দূর হয়েছে। যেমন- পৃথিবীর বেশির ভাগ অংশে এখন আর মানুষ হাম রোগে আক্রান্ত হয় না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, ২০০০ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত হামের টিকা ব্যবহারে এ রোগে মৃত্যুর হার ৮০ শতাংশ কমেছে।

নিয়ন্ত্রণ
নিয়ন্ত্রণের অর্থ- আক্রান্ত হওয়ার পর টিকা প্রয়োগের মাধ্যমে রোগকে প্রতিরোধ করা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, টিকার মাধ্যমে মৃত্যুর হার হ্রাস করা সম্ভব। গত এক শতাব্দীতে টিকা ব্যবহারের ফলে প্রাণহানির সংখ্যা অনেক কমেছে।

এ ছাড়া বিভিন্ন রোগের সংক্রমণ ঠেকাতে বিশ্বজুড়ে নানা ধরনের গবেষণা চলছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, উন্নত গবেষণা আর টিকার কারণে উন্নত বিশ্বে প্রায় বিলীন হওয়া অনেক ব্যাধি উন্নয়নশীল ও  অনুন্নত দেশে এখনো বিরাজ করছে।

প্লেগ
প্লেগ-এর শাব্দিক অর্থ মহামারী। এটি মানব সভ্যতার সবচেয়ে প্রাচীনতম মরণ ব্যাধি। চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের ধারণা, প্রায় ৩০ হাজার বছর আগেও পৃথিবীতে প্লেগ রোগের উপস্থিতি ছিল। ‘ব্ল্যাক ডিজিজ’ বা ‘কালো রোগ’ অথবা ‘বুবোনিক প্লেগ’ নামে ইতিহাসে লেখা আছে। ৫৪১ সালে রোগটি মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ে। শুরুটা হয়েছিল মিসর থেকে। এরপর বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও সেখান থেকে পুরো ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে এই প্লেগ। কনস্টানটিনোপল থেকে এই রোগ ইউরোপ, এশিয়া, উত্তর আমেরিকা ও আরব অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছিল। নতুন গবেষণা বলছে, ২ হাজার বছর আগে চীনে প্লেগের জন্ম। অন্যদের ভাষ্য, মহামারী প্লেগের জন্ম এশিয়ার মধ্যাঞ্চলে। তবে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য গবেষণা হলো, ১৩৩১ সালে চীনের ইউয়ান সাম্রাজ্যে অজানা এক মহামারী রোগ শুরু হয়েছিল। ১৩৩৫ সালে পারস্য ও মধ্যপ্রাচ্যের মোঙ্গল শাসক আবু সাঈদ এই রোগে মারা গেছেন। আরও কয়েক বছর পর চীনের হুবেই প্রদেশের ৯০ ভাগ বাসিন্দাই এমন মহামারীতে ভুগে মারা গেছেন। মোট ৫০ লাখ বলে জনসংখ্যাবিদদের হিসাব। বাকিরা পালিয়ে জীবন বাঁচিয়েছেন। প্লেগের কোনো চিকিৎসা না পেয়ে মানুষ স্থানত্যাগ করেছেন। তবে ১৩ শতকের শুরুতে প্লেগ এক অঞ্চল থেকে আরেক অঞ্চলে ছড়াতে থাকে রোগীর মাধ্যমে। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসবিদ ক্যালি চ্যাপেস্কিনের এক লেখায় আছে, মধ্য এশিয়ার কিরগিজস্তানের ইজেক-কল হ্রদের তীরে প্রত্নতাত্তি¡ক খননে জানা গেছে, ১৩৩৮ থেকে ১৩৩৯ সালে নেস্টোরিয়ান নামের খ্রিস্টান বাণিজ্যিক সম্প্রদায় অজানা রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। নিদর্শনগুলো গবেষণার পর বিজ্ঞানীদের ভাষ্য, সেখানে একটি নির্দিষ্ট জাতের ইঁদুরের বসবাস ছিল। ওরাই প্লেগ ছড়িয়েছে। আধুনিক বিজ্ঞান বলছে, প্লেগের মূল বাহক ছিল ইঁদুর। বলা হয়ে থাকে, ভয়ংকর এই মহামারীতে প্রায় ৫ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। অনেকে আবার বলেন, এতে নাকি বিশ্বের তৎকালীন মোট জনসংখ্যার অর্ধেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। মরক্কোর অমর ভূ-পর্যটক ইবনে বতুতার লেখায় আছে, ১৩৪৫ সালে সিরিয়ার বিখ্যাত দামেস্ক শহরে মহামারীতে ভুগে দিনে গড়ে প্রায় ২ হাজার মানুষ মারা গেছেন। ১৩৪৯ সালে মক্কায় প্লেগ হানা দেয়। হাজীদের মধ্যে তখন প্লেগ মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ে। তার দুই বছর আগে, ১৩৪৭ সালে কৃষ্ণসাগরের ১২টি জাহাজ সিসিলিয়ানদের বন্দরে নোঙর করে। আতঙ্কিত নগর অধিবাসীরা দেখলেন, জাহাজের নাবিকদের বেশির ভাগই মারা যান শরীরভরা পুঁজ ও কালো বিষফোঁড়া আছে এমন কোনো অজানা রোগে খুব কষ্ট পেয়ে। ইউরোপে এভাবে এলো প্লেগ। মহামারী আকারে ছড়িয়ে মহাদেশটিকে প্রায় ধ্বংস করে দেয় ভয়াল রোগটি। ১৪ শতকের মাঝে পারস্যের মোট জনসংখ্যার ৩০ ভাগই প্লেগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। ১৫ শতকে ইউরোপের মোট জনসংখ্যার তিন ভাগের এক ভাগ নিশ্চিহ্ন হয়েছে প্লেগে। ১৬ ও ১৭ শতকে ইউরোপের অনেক নারীকে ডাইনি বলে পুড়িয়ে মারা হয়। এভাবেও প্লেগ থেকে বাঁচতে চেয়েছে মানুষ। তবে মহামারী প্লেগের আধুনিক চিকিৎসার জনক সুইস-ফরাসি চিকিৎসক ও রোগজীবাণুবিদ আলেকজান্দার ইরসিন। ১৮৯৪ সালে তিনি এই রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেন। তার নামেই রাখা হলো ঘাতক রোগের কারণ ‘ইরসিনিয়া প্যাসটিস’ ব্যাকটেরিয়ার। ১৯৭০ সালে ভারতে প্লেগে লক্ষাধিক মানুষ আক্রান্ত হন। অবশ্য বছর পাঁচেকের মধ্যেই রোগ নিয়ন্ত্রণে আসে। এখনো বিশ্বজুড়ে রোগটির ব্যাকটেরিয়া প্রাণীদেহে আছে। যা মানুষের শরীরে ছড়ায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০০৭ সাল পর্যন্ত রোগটিকে পৃথিবীর তিনটি ঘাতক ব্যাধির অন্যতম হিসেবে চিহ্নিত করে।

গুটিবসন্ত
এক সময়ের ভয়ানক রোগের নাম গুটি বসন্ত। যার নাম শুনলে মানুষ এলাকা ছেড়ে পালাত। রোগটি শুধু জীবন কেড়ে নেয় না, মানবদেহের সৌন্দর্যও ধ্বংস করে দেয়। এই রোগের কারণে আক্রান্তরা দৃষ্টিশক্তি হারাত। ‘ভ্যারিওলা’ নামক ভাইরাস থেকে জন্ম নেওয়া এই মহামারীতে বিশ্বের অসংখ্য মানুষ মারা যায়। আমাদের দেশে এটি ওলাওঠা, ওলাবিবি ও বসন্তবিবি নামে বেশি পরিচিত। রোগের প্রথম প্রমাণ মেলে খ্রিস্টপূর্ব তিন শতকের মিসরের মমিগুলোয়। তাদের কেন হয়েছে আজও জানা যায়নি। ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে জ্ঞানী আর্চবিশপ মেরিয়াস সংক্রামক ভাইরাসটির নামে রোগটির নাম রাখলেন ‘ভ্যারিওলা’। ৯০০ খ্রিস্টাব্দে পারস্য চিকিৎসাবিজ্ঞানী আল-রাজি এর উপসর্গের বিবরণ দেন। ১৬৭৫ সালে থমাস সাইডেনহ্যাম রোগের বিস্তারিত বিবরণ দিলেন। ১৭৬৭ সালে উইলিয়াম হেবারডেন গুটি ও জলবসন্তের পার্থক্য করলেন। এই রোগের প্রাদুর্ভাবে ১৮ শতকে ইউরোপে প্রতি বছর গড়ে ৪ লাখ লোক মারা যেত। যাদের তিনভাগের একভাগ অন্ধ হয়ে যায়। ১৭৯৬ সালে ইংরেজ চিকিৎসক এডওয়ার্ড জেনার রোগটির টিকা আবিষ্কার করেন। ডা. জেনারের টিকা মানব ইতিহাসের অন্যতম ভয়ংকর এই মহামারীটিকে নির্মূল করা শুরু হয়। ডা. জেনারের টিকার উন্নয়ন ও ক্রমাগত প্রয়োগেই ১৯৭৭ সালে বিশ্ব থেকে গুটিবসন্ত ও জলবসন্ত রোগ নির্মূলের ঘোষণা এলো।

কলেরা
কলেরার উৎপত্তি ‘ভিব্রিও কলেরা’ নামক একটি বিশেষ জীবাণু থেকে। এটি মানুষের অন্ত্র প্রদাহের রোগ। এটি সাধারণত অনিরাপদ খাদ্য ও পানি ব্যবহারে ছড়ায়। আক্রান্ত ব্যক্তির মলে সংক্রমিত হয়। রোগী ঘন ঘন পাতলা মলত্যাগ করেন, তার শরীর থেকে প্রচুর পানি ও লবণ বেরিয়ে যায়। তাতে পানিশূন্যতা এবং ইলেকট্রোলাইটেস মানে রক্ত, ইউরিন, টিস্যুগুলো ও শরীরের তরল পদার্থ কমে গিয়ে শারীরিক ভারসাম্যহীনতা তৈরি করে। কলেরা মহামারী আকার ধারণ করলে মাত্র কয়েক দিনের মধ্যে বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার মানুষ মারা যায়। ১৮৮৩ সালে জার্মান বিজ্ঞানী রবার্ট কখ প্রথম কলেরার জীবাণু চিহ্নিত করেন। এক বছর পর স্প্যানিশ চিকিৎসক হেইমে ফেররান রোগীদের জন্য মার্সিলিনের টিকা তৈরি করেন। ওয়ালডেমার হাফকিনকম পার্শ¦প্রতিক্রিয়া আছে এমন একটি কলেরা রোগের টিকা তৈরি করেন। ১৯০২ সালে উইলহেলম কোল নামের আরেক বিজ্ঞানী কলেরার টিকা আবিষ্কার করেন। পরবর্তীকালে কলেরার টিকা চিকিৎসাবিজ্ঞানে অভাবনীয় সাফল্য এনে দেয়। ১৯৯০ সাল থেকে বিশ্বজুড়ে এই রোগের টিকা ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, উন্নত দেশগুলোতে কলেরার প্রকোপ অনেকটাই দূর হয়েছে। তবে আফ্রিকা ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে এখনো কলেরা রোগে অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে।

পোলিও
এটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ। এর এন্টারোভাইরাস মানবদেহে পোলিও রোগের জন্ম দেয়। পোলিওমায়েলাইটিস এক প্রাণঘাতী প্যারালাইটিক রোগ, যা রোগীর পেশিতে সারা জীবনের স্থায়ী দুর্বলতার জন্ম হয়। যা শিশুদের ক্ষতিগ্রস্ত করে। রোগটি এক সময় মহামারী আকার ধারণ করেছিল। অস্ট্রিয়ার জীববিজ্ঞানী কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার ও আরউইন পপার ১৯০৯ সালে পোলিওর ভাইরাস চিহ্নিত করেন। ১৯৫০ সালে মার্কিন গবেষক জোনাস সল্ক প্রথম পোলিওর টিকা আবিষ্কার করেন। তার পাঁচ বছর পর উন্নততর সংস্করণ করে প্রথম খাওয়ালেন পোলিশ-মার্কিন চিকিৎসাবিজ্ঞানী অ্যালবার্ট সেইবেন। তিনি ১৯৬১ সালে পোলিও রোগের টিকার চূড়ান্ত আবিষ্কার করেন। তাঁর তৈরি টিকাটি সারা বিশ্বে ব্যবহৃত হচ্ছে। ২০১৪ সালে ডব্লিউএইচও (হু) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াকে পোলিওমুক্ত ঘোষণা করে। বিশে^ এর প্রকোপ কমলেও পাকিস্তান, আফগানিস্তান, নাইজেরিয়ায় এখনো শিশুরা পোলিও আক্রান্ত হচ্ছে।

যক্ষা
১৮ ও ১৯ শতকে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায় যক্ষা মহামারী আকার ধারণ করেছিল। ১৮৮২ সালে জার্মান বিজ্ঞানী রবার্ট কখ রোগটি চিহ্নিত করেন। ১৯২১ সালে প্যারিস পাস্তুর ইনস্টিটিউটে যক্ষা রোগের টিকা আবিষ্কার হয়। প্রতিষ্ঠানটির রোগ প্রতিরোধ বিজ্ঞানী ক্যামি গিরহা যক্ষার টিকা আবিষ্কার করেন। এরপর থেকে বিশ্বজুড়ে বাসিলুস-কলেমেথ-গিরহা (বিসিজি) নামের টিকাটি শিশুদের যক্ষা প্রতিরোধে দেওয়া হচ্ছে। যক্ষার আরও নানা ওষুধ আবিষ্কার ও ব্যবহারে বিশ্বজুড়ে মহামারী রোগটির প্রকোপ কমে আসে। একে সংক্ষেপে টিউবারকুলোসিস বলা হয়। এটি মানুষের ফুসফুসে আক্রান্ত হয়। অগ্ন্যাশয়, মাংসপেশি ও থাইরয়েড গ্রন্থি বাদে শরীরের যে কোনো অংশ আক্রান্ত হতে পারে। এখনো বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষ টিবি বা যক্ষা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। তবে চিকিৎসক ও বিজ্ঞানীরা রোগটিকে নির্মূলে অনেক পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ডব্লিউএইচও (হু) আশা করছে ২০২৫ সালের মধ্যে যক্ষা বিশ্ব থেকে নির্মূল হয়ে যাবে।

ইয়েলো ফিভার
ইয়োলো ফিভার (পীতজ্বর) ভাইরাসঘটিত রোগ। ইয়োলো ফিভার নামক ভাইরাস থেকে রোগটি ছড়ায়। এটি মশাবাহিত রোগ। ১৬৪৭ ও ১৬৪৮ সালে বার্বাডোস দ্বীপে ও গুয়েদালুপ দ্বীপে ইয়োলো ফিভার মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ে। ইয়েলো ফিভার উত্তর আমেরিকায় যায় ১৬৬৮ সালে। বোস্টনে মহামারী ছড়িয়ে পড়ে ১৬৯১ সালে। এর কয়েক বছর পরই ছড়িয়ে পড়ে ফিলাডেলফিয়ায়। মোট জনসংখ্যার ১০ শতাংশ মারা যায়। আমেরিকা থেকে ছড়ায় ২৭টি দেশে। ১৭ শতকে রোগটি আমেরিকা, আফ্রিকা ও ইউরোপে বেশ কয়েকবার মহামারী আকারে দেখা দেয়। ১৮ ও ১৯ শতকে রোগটিকে ভয়ানক সংক্রামক ব্যাধি হিসেবে গণ্য করা হয়। ১৯২৭ সালে প্রথম ইয়োলো ফিভার ভাইরাসকে পৃথক করা হয়। তবে এর টিকা আবিষ্কার হয়েছিল অনেক পরে। ১৯৩৮ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানী ম্যাক্স ইয়োলো ফিভারের টিকায় সাফল্য পান। বর্তমানে রোগটির প্রতিরোধে কার্যকর ও নিরাপদ টিকা এখন বিদ্যমান।

 
ইনফ্লুয়েঞ্জা
ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসজনিত রোগ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯১৮ সালে রোগটি মহামারী আকার ধারণ করে। অর্থোমিক্সোভিরিডি ফ্যামিলির ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে প্রায় ৫ কোটি মানুষ মারা যান। ইতিহাসে এটি স্প্যানিশ ফ্লু নামে পরিচিত। ১৯৫৭-১৯৫৮ সালে এশিয়ায় ইনফ্লুয়েঞ্জার সংক্রমণ ঘটলে প্রায় ১০ থেকে ১৫ লাখ মানুষ মারা যান। এশিয়ান ফ্লু নামে এই মহামারী চিহ্নিত হয়ে আছে। ১৯৪৫ সালে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম সেনাদের ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা প্রয়োগের অনুমোদন দেয়। পরের বছর সর্বসাধারণের মাঝেও এ টিকা প্রয়োগ করা হয়। স্প্যানিশ ফ্লুতে প্রতি ৬৭ জন মার্কিন সেনার একজনের মৃত্যু হলে সরকার এই মহামারীর টিকা আবিষ্কারের জন্য মরিয়া হয়ে প্রচেষ্টা চালায়। ১৯৫৭ সালে হংকং থেকে এই ফ্লু ছড়িয়ে মহামারী আকার ধারণ করার শুরুতেই মার্কিন বিজ্ঞানী মরিস হিলম্যান তাঁর সহকর্মীদের নিয়ে ভ্যাকসিন তৈরি করেন। গবেষকদের ধারণা, এই টিকা না থাকলে সে সময় অন্তত ১ মিলিয়ন মানুষ মারা যেত।

সার্স
২০০৩ সালে পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছিল সার্স নামের এক সংক্রামক ভাইরাস। বিশ্বের ১৭টি দেশে রোগটি ছড়িয়ে পড়ে এবং মৃত্যু হয় ৭৭৪ জনের। বিজ্ঞানীদের ধারণা, সার্স ভাইরাসের উৎপত্তি চীনে। অত্যন্ত সংক্রামক এই ভাইরাস। বিশেষজ্ঞদের মতে, এক বিশেষ ধরনের বিড়াল প্রাণঘাতী এই ভাইরাসের বাহক। তবে এটি বাদুড়ের দেহেও পাওয়া যায়। ২০০২ থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে দুবার এর প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হলে ভয়াবহ শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। এ রকম আরেকটি ভাইরাস মার্স। এটি সার্সের একই গোত্রীয় ভাইরাস। হাঁচি-কাশির মাধ্যমে এ রোগের জীবাণু সহজে ছড়িয়ে পড়তে সক্ষম। সার্স ও মার্স ভাইরাসে আক্রান্তদের সুনির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই, তবে ডাক্তারদের পরামর্শে স্টেরয়েড এবং অ্যান্টিভাইরাল ওষুধে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়েছে। বিশ্বব্যাপী ছয় মাসের প্রচেষ্টায় সংক্রামক ভাইরাস দুটি নিয়ন্ত্রণে আসে।

ইবোলা
২০১৪ সালে বিশ্বে এক মূর্তিমান আতঙ্ক ছিল ইবোলাভাইরাস। মারাত্মক সংক্রামক এ ভাইরাসজনিত রোগটি পশ্চিম আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ে। এর আগে ১৯৭৬ সালে প্রথম শনাক্ত হয় ইবোলাভাইরাস। মধ্য আফ্রিকার ইবোলা নদীর তীরে প্রথম সংক্রমণ ঘটে বলে নদীটির নামেই ভাইরাসটির নামকরণ হয়। ইংরেজিতে এর নাম দেওয়া হয়েছে ইবোলাভাইরাস ডিজিজ বা ইভিডি। বলা হচ্ছে, বাদুড়ের খাওয়া ফল থেকে এ ভাইরাস মানুষের দেহে প্রথম প্রবেশ করে। পরে তা মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সর্বশেষ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, বিভিন্ন দেশে মোট ১৯ হাজার ৪৬৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন এবং এর মধ্যে ৭ হাজার ৫৮০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই রোগে সেরে ওঠা রোগীদের দেহ থেকে নেওয়া সিরাম দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাসহ কয়েকটি দেশে টিকা বা প্রতিষেধক তৈরির কাজ চলছে। বিশেষজ্ঞরা আশা প্রকাশ করেন, দ্রুত সময়ের মধ্যে এই ইবোলা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫
ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা
১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ
এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত
শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত
ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর
আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন
গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি
ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা
সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা

২৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া
পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি
সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি
নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬

৪৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা
প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার
৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু
জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা