শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, শনিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

কেওড়ার জলে অগ্নিমিছিল

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
কেওড়ার জলে অগ্নিমিছিল

শীতের ভোরে ঘুম ভাঙা সহজ কাজ নয়। একদিকে লেপের ওম, আরেকদিকে বাইরের কনকনে শীত। লেপের জয় সুনিশ্চিত। তবে কাঠের বেড়ার ফাঁক দিয়ে খানিক পর পর ঘুম থেকে উঠবার জন্য বাবার হাঁকডাক কানের ভেতর ঢুকে পড়ছে। তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও কিছুক্ষণ ডানবাম করে আড়মোড়া ভেঙ্গে উঠে বসলাম।

বালিশের নিচে ভাজ করে রাখা গায়ের চাদরখানি শরীরে জড়িয়ে খালপাড় অব্দি গেলাম। সেখানে দেখি ঝাঁকে ঝাঁকে রোদ্দুর রাস্তার উপর পূর্বদিকে মাথা রেখে উপুড় হয়ে শুয়ে আছে।

বাড়ির সামনে মাতবরের চিকন খালটি দক্ষিণে বয়ে চলা কেওড়ার পেট থেকে জল নিয়ে উত্তর দিকে হেলেদুলে গাজী বাড়ি পার হয়ে প্রশস্ত মাঠের ভেতর বিলীন হয়েছে। দেড়শ বছর ধরে পাড়ার সকল কর্মকাণ্ড এই শীর্ণ খালকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়ে চলেছে।

বাড়ির পেছনে পুকুরের পানি অপেক্ষাকৃত ঠাণ্ডা হওয়ায় খালের পানি ব্যবহারেই আমরা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। একটা বড় খেজুরগাছের গুঁড়ি খালের পশ্চিম পাড় থেকে পানির মধ্যে পড়ে ঘাট হিসেবে কাজ করছে।

শীতের জলধারা এখন শান্ত। এখানে সেখানে গজিয়ে ওঠা এলি পাতার ফাঁকে ফাঁকে দলা দলা কুয়াশার স্থির জটলা একটা স্বপ্নময় আবেশ তৈরী করেছে।সেই জটলার ফাকঁ গলিয়ে মাকড়সার মত ছোট ছোট পোকা পানির উপর দিয়ে অবলীলায় স্কেটিং করে বেড়াচ্ছে। বাবর আলী হুজুরের কাছে শুনেছি কোনো এক পয়গম্বর পানির উপর জায়নামাজ বিছিয়ে নীল নদ পার হয়ে যেতেন। সেই থেকে পানির উপর হেঁটে বেড়াতে মনের ভেতর প্রচণ্ড শখ। সেই শখের কিছুটা পূরণ অবশ্য হয়েছে। কীভাবে হলো সেটা তবে বলি।

তখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি। বিছানায় শুয়ে ভাবতাম আমার মধ্যে একটা অলৌকিক শক্তি আছে। একটা ধূসর আবছায়ার ভেতর আমি নিজেকে ভারমুক্ত করে বাতাসে ভেসে বেড়াতাম। ছোটবেলায় দেখতাম বাসের সামনে একটা বড় লোহার হ্যান্ডেল শক্তি দিয়ে ঘুরিয়ে বাস চালু করতে। বাগেরহাট থেকে পিরোজপুর। বাবার সাথে জীবনে প্রথমবার বাসে চড়লাম। বিশেষ কায়দায় বাস চালু হয়ে প্রচণ্ড গতিতে ছুটে চলল। মানুষের পক্ষে বাতাসের গতির চেয়েও যে দ্রুত চলা সম্ভব সেটা সেদিন বাস্তবিক টের পেলাম। আমরা যেমন অজানা এক অচিন দেশের উদ্দেশে দ্রুত এগিয়ে চলছি তেমনি রাস্তার দু'পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সারি সারি গাছগাছালি আরও দ্রুততার সাথে উল্টোদিকে অপসৃত হচ্ছে।

এই অভিজ্ঞতার পর আমি শরীরের ওপর একটা কাল্পনিক শক্তি প্রয়োগ করতাম। খানিক পরেই আমি ভারমুক্ত হয়ে বাতাসে ভেসে বেড়াতাম। তেমনই একদিনের কথা বলি।

তখন রাতের শেষ প্রহর। পশ্চিম আকাশে ফকফকে একটি তারা ঝকঝক করছে। মধ্য আকাশে ছোট বড় অসংখ্য তারাদের মালা হাতে নিয়ে পরিতৃপ্ত পরিপূর্ণ এক রাত্রি পূর্বাকাশের দিকে অধীর আগ্রহে তাকিয়ে আছে। ঠিক তখনই দক্ষিণের জানালার কাঠের শিক ভেদ করে প্রথমে গিয়ে বসলাম দারুচিনি গাছটার মগডালে। দারুচিনি গাছের বাকল যেমন সুস্বাদু তার পুরু পাতাগুলোও তেমনি সুন্দর ও গন্ধযুক্ত। সেই গহীন গভীর পত্রপল্লবের ভেতর সৃষ্ট এক অপরূপ সুঘ্রাণ নাক দিয়ে টেনে মস্তিস্কের কোষে কোষে পাঠিয়ে দিলাম। সেখান থেকে নিউটনের তৃতীয় সূত্র ব্যবহার করে পায়ের নিচে একটা ধাক্কা দিতেই বাড়ির সবচেয়ে উঁচু বৃক্ষ কাঠবাদাম গাছের শীর্ষে পৌঁছে গেলাম।

আমাদের এই কাঠবাদাম গাছটি বাড়ির সবচেয়ে উঁচু বৃক্ষ। বাদামগাছের একটি বৈশিষ্ট্য হলো এই যে, তার শাখা প্রশাখাগুলো মূল কাণ্ডকে ঘিরে ধাপে ধাপে স্তরে স্তরে ক্রমে শীর্ষে পৌঁছে যায়। প্রতিটা ধাপে শাখাগুলো চতুর্দিকে সমানভাবে বিন্যস্ত হয় যাতে সব পাতাগুলো সমানভাবে আলোবাতাস পেতে পারে। আমাদের এই বাদামগাছটি এমনি করে আটটি ধাপ নিয়ে অদ্ভুত সুন্দর এক স্বপ্নজাল বিস্তার করে আছে। শাস্ত্রমতে ঈশ্বর মানবকূলের ভালো কাজের পুরস্কার হিসেবে আটটি স্বর্গ তৈরি করে রেখেছেন। আমাদের এই কাঠবাদাম গাছটি আমার কাছে তেমনই এক আটধাপের স্বর্গ। সেখান থেকে চতুর্দিকের বিশ্বচরাচরের দিকে তাকাতেই মনের ভেতর থেকে এক তীব্র অনির্বচনীয় শিহরণ সমস্ত শরীরজুড়ে ছড়িয়ে পড়ল!

আমি এখন বাদামগাছের শীর্ষ ধাপে পূর্বদিকে মুখ করে বসে আছি। শীর্ষদেশে শাখাগুলো স্বভাবতই ছোট ছোট, কিন্তু পাতাগুলো সতেজ, হাল্কা সবুজ এবং মৃদু বাতাসে কম্পমান। সেই কচি বাসন্তি রঙ এর উপর পূর্বাকাশে উদীয়মান প্রভাতী সূর্যের কাঁচা সোনার মতো নরম রশ্মি পতিত হয়ে এক অভূতপূর্ব  ইন্দ্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। স্পাইডারম্যান এর মতো আমি সেই মোহজালে স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করে নিজেকে স্বঘোষিত সম্রাট ঘোষণা করলাম।

ভোরের আলো ক্রমে প্রস্ফুটিত হতে শুরু করেছে। আলোর বিচ্ছুরণ হীরক রশ্মির ন্যায় সহস্র নিযুত ধারায় পৃথিবীর বুকের উপর আছড়ে পড়ছে। তারই কিছু অংশ অদূরে বহমান কেওড়া নদীর জলের উপর পড়ে পা পিছলে কিশোরীর মতো অকারণে খিলখিল শব্দে হেসে গড়াগড়ি দিচ্ছে। কিন্তু সেই শব্দ শোনা যাচ্ছে না। এই প্রথম টের পেলাম শব্দ দেখা যাচ্ছে।

হঠাৎ নিজেকে আবিষ্কার করলাম নদীর ঠিক পশ্চিম পাড়ে। মাতবরের খালটি যেখানে নদীর জলধারার সঙ্গে মিশে গেছে ঠিক সেখানটায় একটা মাটির ঢিবির উপর সূর্যমুখী হয়ে বসে আছি। বামদিকে দূরে ঘষিয়াখালীর লঞ্চঘাট। আরো উত্তরে তাকালে বাগেরহাট থেকে নেমে আসা ভৈরব নদের সঙ্গে কেওড়া নদীর মিলনদৃশ্য চোখে পড়ে। জলরেখার সামান্য উপরে ঝাঁকে ঝাঁকে গাঙচিল আনন্দ উল্লাসে শীতের এই শান্ত স্বচ্ছ জলধারাকে আয়না ভেবে বারবার কাছে আসে, আবার বিভ্রম ভেবে দূরে উড়ে যায়। যেন ভৈরব নদ আর কেওড়া নদীর মিলনরহস্যে গাঙচিলেরা শিহরিত, পুলকিত এবং কিছুটা দিকভ্রান্ত!

ডানদিকে কেওড়ার প্রশস্ত বুকের উপর গুচ্ছ গুচ্ছ কচুরিপানার সবুজ ভেলাগুলো ধীরলয়ে ভাটির টানে আনন্দে কুলকুল করে পূর্বদক্ষিণ দিকে মহাপরাক্রমশালী বলেশ্বর অভিমুখে ধাবমান। কচুরিপানার শিরদেশে হালকা বেগুনি আর সাদার মিশেলে তৈরি ফুলগুলো অতিশয় কোমল কিন্তু দৃঢতায় সমুন্নত। তাদের দেখে মনে হয় বেনিয়া ইংরেজদের হারিয়ে নবাব সিরাজ উদ্দৌলা এইমাত্র কোলকাতা থেকে রাজধানী মুর্শিদাবাদ অভিমুখে শিরদেশে বিজয়ের উষ্ণীষ উড়িয়ে অগ্রসরমান।

স্বাধীন বাংলার শেষ নবাবের এই বিজয় মিছিলে কখন যে ঢুকে পড়েছি টের পাইনি। চারিদিকের অজস্র সবুজ কচুরিপানার সতেজ সচল বহরখানি এক সুবিশাল চলমান বাংলা হয়ে বৃহৎ এক উদ্দেশ্য সাধনে দৃঢ় মনোভঙ্গি গ্রহণ করেছে। নদীর দুকূলে দাঁড়িয়ে লাখো বাঙালি করতালি দিয়ে নবাবকে সাদর সম্ভাষণ জানাচ্ছে। তারা সমস্বরে উচ্চকণ্ঠে বাংলার স্বাধীনতা রক্ষায় যা কিছু করণীয় তা করবার ম্যান্ডেট ঘোষণা করছে।

জলধারার গতিপথ আরেকটু এগিয়ে ডানে মোড় নিতে নিতে দু’শ বছর পার হয়ে গেল! আমাদের চিরসবুজ মিছিলখানি বিড়ালমুখো বেনিয়াদের চোরাগুপ্তা হামলায় ছোপ ছোপ রক্তে লালসবুজে পরিণত হলো। তবু আমাদের মিছিল আরও দীর্ঘ, আরও দৃপ্ত, আরও বিস্তৃত হয়ে চললো। আরেকটু এগিয়ে দক্ষিণ দিকে দৃষ্টি দিতেই ফুলহাতার বন্দর নজরে পড়ল। তখন আমাদের শেষ স্বাধীন নবাব পেছনে উদীয়মান সূর্যের লাল ক্যানভাসে মস্তক ভর করে জনতার দিকে ফিরে তাঁর টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার সমান লম্বা তর্জনী ঊর্ধমুখী করে শেষ ঘোষণা দিলেন- “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম!’’

জলে স্থলে এবং অন্তরীক্ষে এমন অপরিমেয় অসহনীয় বজ্রধ্বনির অভিঘাত সহ্য করতে না পেরে  ফুলহাতা স্কুলের দপ্তরী বোস মশায় মাজার অসহ্য ব্যথা অগ্রাহ্য করে উঠে দাঁড়ালেন। তাঁর এই বহুবঞ্চিত জীবনের কুঞ্চিত কম্পিত হাতে সূর্যের মতো গোলাকার কাঁসার ঘণ্টায় অজস্র ঠনঠন ঘণ্টাধ্বনি বেজে উঠল।

ভাবলেশহীন নির্বাক বোস মশায়ের সেই আহ্বান অগ্রাহ্য করা কেওড়ার গভীর জলে ছুটে চলা ভাসমান বাংলার পক্ষে সম্ভব ছিল না। অতঃপর লালসবুজের রক্তাক্ত মিছিলখানি উদীয়মান সূর্যের সবটুকু আলোকনির্যাস শুষে নিয়ে ফুলহাতা স্কুলের ঘাটে নোঙর করল।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হসপিটাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন

ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান
ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!
২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে
ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে

নগর জীবন

তারা ডাকসু নির্বাচনে ভয় পেয়েছে
তারা ডাকসু নির্বাচনে ভয় পেয়েছে

নগর জীবন

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে
হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে

নগর জীবন

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার
১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার

নগর জীবন

ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার
ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার

নগর জীবন

ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান
ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান

নগর জীবন

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

নগর জীবন