শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, শনিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

কেওড়ার জলে অগ্নিমিছিল

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
কেওড়ার জলে অগ্নিমিছিল

শীতের ভোরে ঘুম ভাঙা সহজ কাজ নয়। একদিকে লেপের ওম, আরেকদিকে বাইরের কনকনে শীত। লেপের জয় সুনিশ্চিত। তবে কাঠের বেড়ার ফাঁক দিয়ে খানিক পর পর ঘুম থেকে উঠবার জন্য বাবার হাঁকডাক কানের ভেতর ঢুকে পড়ছে। তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও কিছুক্ষণ ডানবাম করে আড়মোড়া ভেঙ্গে উঠে বসলাম।

বালিশের নিচে ভাজ করে রাখা গায়ের চাদরখানি শরীরে জড়িয়ে খালপাড় অব্দি গেলাম। সেখানে দেখি ঝাঁকে ঝাঁকে রোদ্দুর রাস্তার উপর পূর্বদিকে মাথা রেখে উপুড় হয়ে শুয়ে আছে।

বাড়ির সামনে মাতবরের চিকন খালটি দক্ষিণে বয়ে চলা কেওড়ার পেট থেকে জল নিয়ে উত্তর দিকে হেলেদুলে গাজী বাড়ি পার হয়ে প্রশস্ত মাঠের ভেতর বিলীন হয়েছে। দেড়শ বছর ধরে পাড়ার সকল কর্মকাণ্ড এই শীর্ণ খালকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়ে চলেছে।

বাড়ির পেছনে পুকুরের পানি অপেক্ষাকৃত ঠাণ্ডা হওয়ায় খালের পানি ব্যবহারেই আমরা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। একটা বড় খেজুরগাছের গুঁড়ি খালের পশ্চিম পাড় থেকে পানির মধ্যে পড়ে ঘাট হিসেবে কাজ করছে।

শীতের জলধারা এখন শান্ত। এখানে সেখানে গজিয়ে ওঠা এলি পাতার ফাঁকে ফাঁকে দলা দলা কুয়াশার স্থির জটলা একটা স্বপ্নময় আবেশ তৈরী করেছে।সেই জটলার ফাকঁ গলিয়ে মাকড়সার মত ছোট ছোট পোকা পানির উপর দিয়ে অবলীলায় স্কেটিং করে বেড়াচ্ছে। বাবর আলী হুজুরের কাছে শুনেছি কোনো এক পয়গম্বর পানির উপর জায়নামাজ বিছিয়ে নীল নদ পার হয়ে যেতেন। সেই থেকে পানির উপর হেঁটে বেড়াতে মনের ভেতর প্রচণ্ড শখ। সেই শখের কিছুটা পূরণ অবশ্য হয়েছে। কীভাবে হলো সেটা তবে বলি।

তখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি। বিছানায় শুয়ে ভাবতাম আমার মধ্যে একটা অলৌকিক শক্তি আছে। একটা ধূসর আবছায়ার ভেতর আমি নিজেকে ভারমুক্ত করে বাতাসে ভেসে বেড়াতাম। ছোটবেলায় দেখতাম বাসের সামনে একটা বড় লোহার হ্যান্ডেল শক্তি দিয়ে ঘুরিয়ে বাস চালু করতে। বাগেরহাট থেকে পিরোজপুর। বাবার সাথে জীবনে প্রথমবার বাসে চড়লাম। বিশেষ কায়দায় বাস চালু হয়ে প্রচণ্ড গতিতে ছুটে চলল। মানুষের পক্ষে বাতাসের গতির চেয়েও যে দ্রুত চলা সম্ভব সেটা সেদিন বাস্তবিক টের পেলাম। আমরা যেমন অজানা এক অচিন দেশের উদ্দেশে দ্রুত এগিয়ে চলছি তেমনি রাস্তার দু'পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সারি সারি গাছগাছালি আরও দ্রুততার সাথে উল্টোদিকে অপসৃত হচ্ছে।

এই অভিজ্ঞতার পর আমি শরীরের ওপর একটা কাল্পনিক শক্তি প্রয়োগ করতাম। খানিক পরেই আমি ভারমুক্ত হয়ে বাতাসে ভেসে বেড়াতাম। তেমনই একদিনের কথা বলি।

তখন রাতের শেষ প্রহর। পশ্চিম আকাশে ফকফকে একটি তারা ঝকঝক করছে। মধ্য আকাশে ছোট বড় অসংখ্য তারাদের মালা হাতে নিয়ে পরিতৃপ্ত পরিপূর্ণ এক রাত্রি পূর্বাকাশের দিকে অধীর আগ্রহে তাকিয়ে আছে। ঠিক তখনই দক্ষিণের জানালার কাঠের শিক ভেদ করে প্রথমে গিয়ে বসলাম দারুচিনি গাছটার মগডালে। দারুচিনি গাছের বাকল যেমন সুস্বাদু তার পুরু পাতাগুলোও তেমনি সুন্দর ও গন্ধযুক্ত। সেই গহীন গভীর পত্রপল্লবের ভেতর সৃষ্ট এক অপরূপ সুঘ্রাণ নাক দিয়ে টেনে মস্তিস্কের কোষে কোষে পাঠিয়ে দিলাম। সেখান থেকে নিউটনের তৃতীয় সূত্র ব্যবহার করে পায়ের নিচে একটা ধাক্কা দিতেই বাড়ির সবচেয়ে উঁচু বৃক্ষ কাঠবাদাম গাছের শীর্ষে পৌঁছে গেলাম।

আমাদের এই কাঠবাদাম গাছটি বাড়ির সবচেয়ে উঁচু বৃক্ষ। বাদামগাছের একটি বৈশিষ্ট্য হলো এই যে, তার শাখা প্রশাখাগুলো মূল কাণ্ডকে ঘিরে ধাপে ধাপে স্তরে স্তরে ক্রমে শীর্ষে পৌঁছে যায়। প্রতিটা ধাপে শাখাগুলো চতুর্দিকে সমানভাবে বিন্যস্ত হয় যাতে সব পাতাগুলো সমানভাবে আলোবাতাস পেতে পারে। আমাদের এই বাদামগাছটি এমনি করে আটটি ধাপ নিয়ে অদ্ভুত সুন্দর এক স্বপ্নজাল বিস্তার করে আছে। শাস্ত্রমতে ঈশ্বর মানবকূলের ভালো কাজের পুরস্কার হিসেবে আটটি স্বর্গ তৈরি করে রেখেছেন। আমাদের এই কাঠবাদাম গাছটি আমার কাছে তেমনই এক আটধাপের স্বর্গ। সেখান থেকে চতুর্দিকের বিশ্বচরাচরের দিকে তাকাতেই মনের ভেতর থেকে এক তীব্র অনির্বচনীয় শিহরণ সমস্ত শরীরজুড়ে ছড়িয়ে পড়ল!

আমি এখন বাদামগাছের শীর্ষ ধাপে পূর্বদিকে মুখ করে বসে আছি। শীর্ষদেশে শাখাগুলো স্বভাবতই ছোট ছোট, কিন্তু পাতাগুলো সতেজ, হাল্কা সবুজ এবং মৃদু বাতাসে কম্পমান। সেই কচি বাসন্তি রঙ এর উপর পূর্বাকাশে উদীয়মান প্রভাতী সূর্যের কাঁচা সোনার মতো নরম রশ্মি পতিত হয়ে এক অভূতপূর্ব  ইন্দ্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। স্পাইডারম্যান এর মতো আমি সেই মোহজালে স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করে নিজেকে স্বঘোষিত সম্রাট ঘোষণা করলাম।

ভোরের আলো ক্রমে প্রস্ফুটিত হতে শুরু করেছে। আলোর বিচ্ছুরণ হীরক রশ্মির ন্যায় সহস্র নিযুত ধারায় পৃথিবীর বুকের উপর আছড়ে পড়ছে। তারই কিছু অংশ অদূরে বহমান কেওড়া নদীর জলের উপর পড়ে পা পিছলে কিশোরীর মতো অকারণে খিলখিল শব্দে হেসে গড়াগড়ি দিচ্ছে। কিন্তু সেই শব্দ শোনা যাচ্ছে না। এই প্রথম টের পেলাম শব্দ দেখা যাচ্ছে।

হঠাৎ নিজেকে আবিষ্কার করলাম নদীর ঠিক পশ্চিম পাড়ে। মাতবরের খালটি যেখানে নদীর জলধারার সঙ্গে মিশে গেছে ঠিক সেখানটায় একটা মাটির ঢিবির উপর সূর্যমুখী হয়ে বসে আছি। বামদিকে দূরে ঘষিয়াখালীর লঞ্চঘাট। আরো উত্তরে তাকালে বাগেরহাট থেকে নেমে আসা ভৈরব নদের সঙ্গে কেওড়া নদীর মিলনদৃশ্য চোখে পড়ে। জলরেখার সামান্য উপরে ঝাঁকে ঝাঁকে গাঙচিল আনন্দ উল্লাসে শীতের এই শান্ত স্বচ্ছ জলধারাকে আয়না ভেবে বারবার কাছে আসে, আবার বিভ্রম ভেবে দূরে উড়ে যায়। যেন ভৈরব নদ আর কেওড়া নদীর মিলনরহস্যে গাঙচিলেরা শিহরিত, পুলকিত এবং কিছুটা দিকভ্রান্ত!

ডানদিকে কেওড়ার প্রশস্ত বুকের উপর গুচ্ছ গুচ্ছ কচুরিপানার সবুজ ভেলাগুলো ধীরলয়ে ভাটির টানে আনন্দে কুলকুল করে পূর্বদক্ষিণ দিকে মহাপরাক্রমশালী বলেশ্বর অভিমুখে ধাবমান। কচুরিপানার শিরদেশে হালকা বেগুনি আর সাদার মিশেলে তৈরি ফুলগুলো অতিশয় কোমল কিন্তু দৃঢতায় সমুন্নত। তাদের দেখে মনে হয় বেনিয়া ইংরেজদের হারিয়ে নবাব সিরাজ উদ্দৌলা এইমাত্র কোলকাতা থেকে রাজধানী মুর্শিদাবাদ অভিমুখে শিরদেশে বিজয়ের উষ্ণীষ উড়িয়ে অগ্রসরমান।

স্বাধীন বাংলার শেষ নবাবের এই বিজয় মিছিলে কখন যে ঢুকে পড়েছি টের পাইনি। চারিদিকের অজস্র সবুজ কচুরিপানার সতেজ সচল বহরখানি এক সুবিশাল চলমান বাংলা হয়ে বৃহৎ এক উদ্দেশ্য সাধনে দৃঢ় মনোভঙ্গি গ্রহণ করেছে। নদীর দুকূলে দাঁড়িয়ে লাখো বাঙালি করতালি দিয়ে নবাবকে সাদর সম্ভাষণ জানাচ্ছে। তারা সমস্বরে উচ্চকণ্ঠে বাংলার স্বাধীনতা রক্ষায় যা কিছু করণীয় তা করবার ম্যান্ডেট ঘোষণা করছে।

জলধারার গতিপথ আরেকটু এগিয়ে ডানে মোড় নিতে নিতে দু’শ বছর পার হয়ে গেল! আমাদের চিরসবুজ মিছিলখানি বিড়ালমুখো বেনিয়াদের চোরাগুপ্তা হামলায় ছোপ ছোপ রক্তে লালসবুজে পরিণত হলো। তবু আমাদের মিছিল আরও দীর্ঘ, আরও দৃপ্ত, আরও বিস্তৃত হয়ে চললো। আরেকটু এগিয়ে দক্ষিণ দিকে দৃষ্টি দিতেই ফুলহাতার বন্দর নজরে পড়ল। তখন আমাদের শেষ স্বাধীন নবাব পেছনে উদীয়মান সূর্যের লাল ক্যানভাসে মস্তক ভর করে জনতার দিকে ফিরে তাঁর টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার সমান লম্বা তর্জনী ঊর্ধমুখী করে শেষ ঘোষণা দিলেন- “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম!’’

জলে স্থলে এবং অন্তরীক্ষে এমন অপরিমেয় অসহনীয় বজ্রধ্বনির অভিঘাত সহ্য করতে না পেরে  ফুলহাতা স্কুলের দপ্তরী বোস মশায় মাজার অসহ্য ব্যথা অগ্রাহ্য করে উঠে দাঁড়ালেন। তাঁর এই বহুবঞ্চিত জীবনের কুঞ্চিত কম্পিত হাতে সূর্যের মতো গোলাকার কাঁসার ঘণ্টায় অজস্র ঠনঠন ঘণ্টাধ্বনি বেজে উঠল।

ভাবলেশহীন নির্বাক বোস মশায়ের সেই আহ্বান অগ্রাহ্য করা কেওড়ার গভীর জলে ছুটে চলা ভাসমান বাংলার পক্ষে সম্ভব ছিল না। অতঃপর লালসবুজের রক্তাক্ত মিছিলখানি উদীয়মান সূর্যের সবটুকু আলোকনির্যাস শুষে নিয়ে ফুলহাতা স্কুলের ঘাটে নোঙর করল।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হসপিটাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার
ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ
দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা
আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ
ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি
নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ
কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা
‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ
সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন
আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে
হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত
চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত

দেশগ্রাম

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

দেশগ্রাম

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা