শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, শনিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

কেওড়ার জলে অগ্নিমিছিল

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
কেওড়ার জলে অগ্নিমিছিল

শীতের ভোরে ঘুম ভাঙা সহজ কাজ নয়। একদিকে লেপের ওম, আরেকদিকে বাইরের কনকনে শীত। লেপের জয় সুনিশ্চিত। তবে কাঠের বেড়ার ফাঁক দিয়ে খানিক পর পর ঘুম থেকে উঠবার জন্য বাবার হাঁকডাক কানের ভেতর ঢুকে পড়ছে। তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও কিছুক্ষণ ডানবাম করে আড়মোড়া ভেঙ্গে উঠে বসলাম।

বালিশের নিচে ভাজ করে রাখা গায়ের চাদরখানি শরীরে জড়িয়ে খালপাড় অব্দি গেলাম। সেখানে দেখি ঝাঁকে ঝাঁকে রোদ্দুর রাস্তার উপর পূর্বদিকে মাথা রেখে উপুড় হয়ে শুয়ে আছে।

বাড়ির সামনে মাতবরের চিকন খালটি দক্ষিণে বয়ে চলা কেওড়ার পেট থেকে জল নিয়ে উত্তর দিকে হেলেদুলে গাজী বাড়ি পার হয়ে প্রশস্ত মাঠের ভেতর বিলীন হয়েছে। দেড়শ বছর ধরে পাড়ার সকল কর্মকাণ্ড এই শীর্ণ খালকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়ে চলেছে।

বাড়ির পেছনে পুকুরের পানি অপেক্ষাকৃত ঠাণ্ডা হওয়ায় খালের পানি ব্যবহারেই আমরা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। একটা বড় খেজুরগাছের গুঁড়ি খালের পশ্চিম পাড় থেকে পানির মধ্যে পড়ে ঘাট হিসেবে কাজ করছে।

শীতের জলধারা এখন শান্ত। এখানে সেখানে গজিয়ে ওঠা এলি পাতার ফাঁকে ফাঁকে দলা দলা কুয়াশার স্থির জটলা একটা স্বপ্নময় আবেশ তৈরী করেছে।সেই জটলার ফাকঁ গলিয়ে মাকড়সার মত ছোট ছোট পোকা পানির উপর দিয়ে অবলীলায় স্কেটিং করে বেড়াচ্ছে। বাবর আলী হুজুরের কাছে শুনেছি কোনো এক পয়গম্বর পানির উপর জায়নামাজ বিছিয়ে নীল নদ পার হয়ে যেতেন। সেই থেকে পানির উপর হেঁটে বেড়াতে মনের ভেতর প্রচণ্ড শখ। সেই শখের কিছুটা পূরণ অবশ্য হয়েছে। কীভাবে হলো সেটা তবে বলি।

তখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি। বিছানায় শুয়ে ভাবতাম আমার মধ্যে একটা অলৌকিক শক্তি আছে। একটা ধূসর আবছায়ার ভেতর আমি নিজেকে ভারমুক্ত করে বাতাসে ভেসে বেড়াতাম। ছোটবেলায় দেখতাম বাসের সামনে একটা বড় লোহার হ্যান্ডেল শক্তি দিয়ে ঘুরিয়ে বাস চালু করতে। বাগেরহাট থেকে পিরোজপুর। বাবার সাথে জীবনে প্রথমবার বাসে চড়লাম। বিশেষ কায়দায় বাস চালু হয়ে প্রচণ্ড গতিতে ছুটে চলল। মানুষের পক্ষে বাতাসের গতির চেয়েও যে দ্রুত চলা সম্ভব সেটা সেদিন বাস্তবিক টের পেলাম। আমরা যেমন অজানা এক অচিন দেশের উদ্দেশে দ্রুত এগিয়ে চলছি তেমনি রাস্তার দু'পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সারি সারি গাছগাছালি আরও দ্রুততার সাথে উল্টোদিকে অপসৃত হচ্ছে।

এই অভিজ্ঞতার পর আমি শরীরের ওপর একটা কাল্পনিক শক্তি প্রয়োগ করতাম। খানিক পরেই আমি ভারমুক্ত হয়ে বাতাসে ভেসে বেড়াতাম। তেমনই একদিনের কথা বলি।

তখন রাতের শেষ প্রহর। পশ্চিম আকাশে ফকফকে একটি তারা ঝকঝক করছে। মধ্য আকাশে ছোট বড় অসংখ্য তারাদের মালা হাতে নিয়ে পরিতৃপ্ত পরিপূর্ণ এক রাত্রি পূর্বাকাশের দিকে অধীর আগ্রহে তাকিয়ে আছে। ঠিক তখনই দক্ষিণের জানালার কাঠের শিক ভেদ করে প্রথমে গিয়ে বসলাম দারুচিনি গাছটার মগডালে। দারুচিনি গাছের বাকল যেমন সুস্বাদু তার পুরু পাতাগুলোও তেমনি সুন্দর ও গন্ধযুক্ত। সেই গহীন গভীর পত্রপল্লবের ভেতর সৃষ্ট এক অপরূপ সুঘ্রাণ নাক দিয়ে টেনে মস্তিস্কের কোষে কোষে পাঠিয়ে দিলাম। সেখান থেকে নিউটনের তৃতীয় সূত্র ব্যবহার করে পায়ের নিচে একটা ধাক্কা দিতেই বাড়ির সবচেয়ে উঁচু বৃক্ষ কাঠবাদাম গাছের শীর্ষে পৌঁছে গেলাম।

আমাদের এই কাঠবাদাম গাছটি বাড়ির সবচেয়ে উঁচু বৃক্ষ। বাদামগাছের একটি বৈশিষ্ট্য হলো এই যে, তার শাখা প্রশাখাগুলো মূল কাণ্ডকে ঘিরে ধাপে ধাপে স্তরে স্তরে ক্রমে শীর্ষে পৌঁছে যায়। প্রতিটা ধাপে শাখাগুলো চতুর্দিকে সমানভাবে বিন্যস্ত হয় যাতে সব পাতাগুলো সমানভাবে আলোবাতাস পেতে পারে। আমাদের এই বাদামগাছটি এমনি করে আটটি ধাপ নিয়ে অদ্ভুত সুন্দর এক স্বপ্নজাল বিস্তার করে আছে। শাস্ত্রমতে ঈশ্বর মানবকূলের ভালো কাজের পুরস্কার হিসেবে আটটি স্বর্গ তৈরি করে রেখেছেন। আমাদের এই কাঠবাদাম গাছটি আমার কাছে তেমনই এক আটধাপের স্বর্গ। সেখান থেকে চতুর্দিকের বিশ্বচরাচরের দিকে তাকাতেই মনের ভেতর থেকে এক তীব্র অনির্বচনীয় শিহরণ সমস্ত শরীরজুড়ে ছড়িয়ে পড়ল!

আমি এখন বাদামগাছের শীর্ষ ধাপে পূর্বদিকে মুখ করে বসে আছি। শীর্ষদেশে শাখাগুলো স্বভাবতই ছোট ছোট, কিন্তু পাতাগুলো সতেজ, হাল্কা সবুজ এবং মৃদু বাতাসে কম্পমান। সেই কচি বাসন্তি রঙ এর উপর পূর্বাকাশে উদীয়মান প্রভাতী সূর্যের কাঁচা সোনার মতো নরম রশ্মি পতিত হয়ে এক অভূতপূর্ব  ইন্দ্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। স্পাইডারম্যান এর মতো আমি সেই মোহজালে স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করে নিজেকে স্বঘোষিত সম্রাট ঘোষণা করলাম।

ভোরের আলো ক্রমে প্রস্ফুটিত হতে শুরু করেছে। আলোর বিচ্ছুরণ হীরক রশ্মির ন্যায় সহস্র নিযুত ধারায় পৃথিবীর বুকের উপর আছড়ে পড়ছে। তারই কিছু অংশ অদূরে বহমান কেওড়া নদীর জলের উপর পড়ে পা পিছলে কিশোরীর মতো অকারণে খিলখিল শব্দে হেসে গড়াগড়ি দিচ্ছে। কিন্তু সেই শব্দ শোনা যাচ্ছে না। এই প্রথম টের পেলাম শব্দ দেখা যাচ্ছে।

হঠাৎ নিজেকে আবিষ্কার করলাম নদীর ঠিক পশ্চিম পাড়ে। মাতবরের খালটি যেখানে নদীর জলধারার সঙ্গে মিশে গেছে ঠিক সেখানটায় একটা মাটির ঢিবির উপর সূর্যমুখী হয়ে বসে আছি। বামদিকে দূরে ঘষিয়াখালীর লঞ্চঘাট। আরো উত্তরে তাকালে বাগেরহাট থেকে নেমে আসা ভৈরব নদের সঙ্গে কেওড়া নদীর মিলনদৃশ্য চোখে পড়ে। জলরেখার সামান্য উপরে ঝাঁকে ঝাঁকে গাঙচিল আনন্দ উল্লাসে শীতের এই শান্ত স্বচ্ছ জলধারাকে আয়না ভেবে বারবার কাছে আসে, আবার বিভ্রম ভেবে দূরে উড়ে যায়। যেন ভৈরব নদ আর কেওড়া নদীর মিলনরহস্যে গাঙচিলেরা শিহরিত, পুলকিত এবং কিছুটা দিকভ্রান্ত!

ডানদিকে কেওড়ার প্রশস্ত বুকের উপর গুচ্ছ গুচ্ছ কচুরিপানার সবুজ ভেলাগুলো ধীরলয়ে ভাটির টানে আনন্দে কুলকুল করে পূর্বদক্ষিণ দিকে মহাপরাক্রমশালী বলেশ্বর অভিমুখে ধাবমান। কচুরিপানার শিরদেশে হালকা বেগুনি আর সাদার মিশেলে তৈরি ফুলগুলো অতিশয় কোমল কিন্তু দৃঢতায় সমুন্নত। তাদের দেখে মনে হয় বেনিয়া ইংরেজদের হারিয়ে নবাব সিরাজ উদ্দৌলা এইমাত্র কোলকাতা থেকে রাজধানী মুর্শিদাবাদ অভিমুখে শিরদেশে বিজয়ের উষ্ণীষ উড়িয়ে অগ্রসরমান।

স্বাধীন বাংলার শেষ নবাবের এই বিজয় মিছিলে কখন যে ঢুকে পড়েছি টের পাইনি। চারিদিকের অজস্র সবুজ কচুরিপানার সতেজ সচল বহরখানি এক সুবিশাল চলমান বাংলা হয়ে বৃহৎ এক উদ্দেশ্য সাধনে দৃঢ় মনোভঙ্গি গ্রহণ করেছে। নদীর দুকূলে দাঁড়িয়ে লাখো বাঙালি করতালি দিয়ে নবাবকে সাদর সম্ভাষণ জানাচ্ছে। তারা সমস্বরে উচ্চকণ্ঠে বাংলার স্বাধীনতা রক্ষায় যা কিছু করণীয় তা করবার ম্যান্ডেট ঘোষণা করছে।

জলধারার গতিপথ আরেকটু এগিয়ে ডানে মোড় নিতে নিতে দু’শ বছর পার হয়ে গেল! আমাদের চিরসবুজ মিছিলখানি বিড়ালমুখো বেনিয়াদের চোরাগুপ্তা হামলায় ছোপ ছোপ রক্তে লালসবুজে পরিণত হলো। তবু আমাদের মিছিল আরও দীর্ঘ, আরও দৃপ্ত, আরও বিস্তৃত হয়ে চললো। আরেকটু এগিয়ে দক্ষিণ দিকে দৃষ্টি দিতেই ফুলহাতার বন্দর নজরে পড়ল। তখন আমাদের শেষ স্বাধীন নবাব পেছনে উদীয়মান সূর্যের লাল ক্যানভাসে মস্তক ভর করে জনতার দিকে ফিরে তাঁর টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার সমান লম্বা তর্জনী ঊর্ধমুখী করে শেষ ঘোষণা দিলেন- “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম!’’

জলে স্থলে এবং অন্তরীক্ষে এমন অপরিমেয় অসহনীয় বজ্রধ্বনির অভিঘাত সহ্য করতে না পেরে  ফুলহাতা স্কুলের দপ্তরী বোস মশায় মাজার অসহ্য ব্যথা অগ্রাহ্য করে উঠে দাঁড়ালেন। তাঁর এই বহুবঞ্চিত জীবনের কুঞ্চিত কম্পিত হাতে সূর্যের মতো গোলাকার কাঁসার ঘণ্টায় অজস্র ঠনঠন ঘণ্টাধ্বনি বেজে উঠল।

ভাবলেশহীন নির্বাক বোস মশায়ের সেই আহ্বান অগ্রাহ্য করা কেওড়ার গভীর জলে ছুটে চলা ভাসমান বাংলার পক্ষে সম্ভব ছিল না। অতঃপর লালসবুজের রক্তাক্ত মিছিলখানি উদীয়মান সূর্যের সবটুকু আলোকনির্যাস শুষে নিয়ে ফুলহাতা স্কুলের ঘাটে নোঙর করল।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হসপিটাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান
দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?
ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান
চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন