শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, শনিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

কেওড়ার জলে অগ্নিমিছিল

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
কেওড়ার জলে অগ্নিমিছিল

শীতের ভোরে ঘুম ভাঙা সহজ কাজ নয়। একদিকে লেপের ওম, আরেকদিকে বাইরের কনকনে শীত। লেপের জয় সুনিশ্চিত। তবে কাঠের বেড়ার ফাঁক দিয়ে খানিক পর পর ঘুম থেকে উঠবার জন্য বাবার হাঁকডাক কানের ভেতর ঢুকে পড়ছে। তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও কিছুক্ষণ ডানবাম করে আড়মোড়া ভেঙ্গে উঠে বসলাম।

বালিশের নিচে ভাজ করে রাখা গায়ের চাদরখানি শরীরে জড়িয়ে খালপাড় অব্দি গেলাম। সেখানে দেখি ঝাঁকে ঝাঁকে রোদ্দুর রাস্তার উপর পূর্বদিকে মাথা রেখে উপুড় হয়ে শুয়ে আছে।

বাড়ির সামনে মাতবরের চিকন খালটি দক্ষিণে বয়ে চলা কেওড়ার পেট থেকে জল নিয়ে উত্তর দিকে হেলেদুলে গাজী বাড়ি পার হয়ে প্রশস্ত মাঠের ভেতর বিলীন হয়েছে। দেড়শ বছর ধরে পাড়ার সকল কর্মকাণ্ড এই শীর্ণ খালকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়ে চলেছে।

বাড়ির পেছনে পুকুরের পানি অপেক্ষাকৃত ঠাণ্ডা হওয়ায় খালের পানি ব্যবহারেই আমরা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। একটা বড় খেজুরগাছের গুঁড়ি খালের পশ্চিম পাড় থেকে পানির মধ্যে পড়ে ঘাট হিসেবে কাজ করছে।

শীতের জলধারা এখন শান্ত। এখানে সেখানে গজিয়ে ওঠা এলি পাতার ফাঁকে ফাঁকে দলা দলা কুয়াশার স্থির জটলা একটা স্বপ্নময় আবেশ তৈরী করেছে।সেই জটলার ফাকঁ গলিয়ে মাকড়সার মত ছোট ছোট পোকা পানির উপর দিয়ে অবলীলায় স্কেটিং করে বেড়াচ্ছে। বাবর আলী হুজুরের কাছে শুনেছি কোনো এক পয়গম্বর পানির উপর জায়নামাজ বিছিয়ে নীল নদ পার হয়ে যেতেন। সেই থেকে পানির উপর হেঁটে বেড়াতে মনের ভেতর প্রচণ্ড শখ। সেই শখের কিছুটা পূরণ অবশ্য হয়েছে। কীভাবে হলো সেটা তবে বলি।

তখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি। বিছানায় শুয়ে ভাবতাম আমার মধ্যে একটা অলৌকিক শক্তি আছে। একটা ধূসর আবছায়ার ভেতর আমি নিজেকে ভারমুক্ত করে বাতাসে ভেসে বেড়াতাম। ছোটবেলায় দেখতাম বাসের সামনে একটা বড় লোহার হ্যান্ডেল শক্তি দিয়ে ঘুরিয়ে বাস চালু করতে। বাগেরহাট থেকে পিরোজপুর। বাবার সাথে জীবনে প্রথমবার বাসে চড়লাম। বিশেষ কায়দায় বাস চালু হয়ে প্রচণ্ড গতিতে ছুটে চলল। মানুষের পক্ষে বাতাসের গতির চেয়েও যে দ্রুত চলা সম্ভব সেটা সেদিন বাস্তবিক টের পেলাম। আমরা যেমন অজানা এক অচিন দেশের উদ্দেশে দ্রুত এগিয়ে চলছি তেমনি রাস্তার দু'পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সারি সারি গাছগাছালি আরও দ্রুততার সাথে উল্টোদিকে অপসৃত হচ্ছে।

এই অভিজ্ঞতার পর আমি শরীরের ওপর একটা কাল্পনিক শক্তি প্রয়োগ করতাম। খানিক পরেই আমি ভারমুক্ত হয়ে বাতাসে ভেসে বেড়াতাম। তেমনই একদিনের কথা বলি।

তখন রাতের শেষ প্রহর। পশ্চিম আকাশে ফকফকে একটি তারা ঝকঝক করছে। মধ্য আকাশে ছোট বড় অসংখ্য তারাদের মালা হাতে নিয়ে পরিতৃপ্ত পরিপূর্ণ এক রাত্রি পূর্বাকাশের দিকে অধীর আগ্রহে তাকিয়ে আছে। ঠিক তখনই দক্ষিণের জানালার কাঠের শিক ভেদ করে প্রথমে গিয়ে বসলাম দারুচিনি গাছটার মগডালে। দারুচিনি গাছের বাকল যেমন সুস্বাদু তার পুরু পাতাগুলোও তেমনি সুন্দর ও গন্ধযুক্ত। সেই গহীন গভীর পত্রপল্লবের ভেতর সৃষ্ট এক অপরূপ সুঘ্রাণ নাক দিয়ে টেনে মস্তিস্কের কোষে কোষে পাঠিয়ে দিলাম। সেখান থেকে নিউটনের তৃতীয় সূত্র ব্যবহার করে পায়ের নিচে একটা ধাক্কা দিতেই বাড়ির সবচেয়ে উঁচু বৃক্ষ কাঠবাদাম গাছের শীর্ষে পৌঁছে গেলাম।

আমাদের এই কাঠবাদাম গাছটি বাড়ির সবচেয়ে উঁচু বৃক্ষ। বাদামগাছের একটি বৈশিষ্ট্য হলো এই যে, তার শাখা প্রশাখাগুলো মূল কাণ্ডকে ঘিরে ধাপে ধাপে স্তরে স্তরে ক্রমে শীর্ষে পৌঁছে যায়। প্রতিটা ধাপে শাখাগুলো চতুর্দিকে সমানভাবে বিন্যস্ত হয় যাতে সব পাতাগুলো সমানভাবে আলোবাতাস পেতে পারে। আমাদের এই বাদামগাছটি এমনি করে আটটি ধাপ নিয়ে অদ্ভুত সুন্দর এক স্বপ্নজাল বিস্তার করে আছে। শাস্ত্রমতে ঈশ্বর মানবকূলের ভালো কাজের পুরস্কার হিসেবে আটটি স্বর্গ তৈরি করে রেখেছেন। আমাদের এই কাঠবাদাম গাছটি আমার কাছে তেমনই এক আটধাপের স্বর্গ। সেখান থেকে চতুর্দিকের বিশ্বচরাচরের দিকে তাকাতেই মনের ভেতর থেকে এক তীব্র অনির্বচনীয় শিহরণ সমস্ত শরীরজুড়ে ছড়িয়ে পড়ল!

আমি এখন বাদামগাছের শীর্ষ ধাপে পূর্বদিকে মুখ করে বসে আছি। শীর্ষদেশে শাখাগুলো স্বভাবতই ছোট ছোট, কিন্তু পাতাগুলো সতেজ, হাল্কা সবুজ এবং মৃদু বাতাসে কম্পমান। সেই কচি বাসন্তি রঙ এর উপর পূর্বাকাশে উদীয়মান প্রভাতী সূর্যের কাঁচা সোনার মতো নরম রশ্মি পতিত হয়ে এক অভূতপূর্ব  ইন্দ্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। স্পাইডারম্যান এর মতো আমি সেই মোহজালে স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করে নিজেকে স্বঘোষিত সম্রাট ঘোষণা করলাম।

ভোরের আলো ক্রমে প্রস্ফুটিত হতে শুরু করেছে। আলোর বিচ্ছুরণ হীরক রশ্মির ন্যায় সহস্র নিযুত ধারায় পৃথিবীর বুকের উপর আছড়ে পড়ছে। তারই কিছু অংশ অদূরে বহমান কেওড়া নদীর জলের উপর পড়ে পা পিছলে কিশোরীর মতো অকারণে খিলখিল শব্দে হেসে গড়াগড়ি দিচ্ছে। কিন্তু সেই শব্দ শোনা যাচ্ছে না। এই প্রথম টের পেলাম শব্দ দেখা যাচ্ছে।

হঠাৎ নিজেকে আবিষ্কার করলাম নদীর ঠিক পশ্চিম পাড়ে। মাতবরের খালটি যেখানে নদীর জলধারার সঙ্গে মিশে গেছে ঠিক সেখানটায় একটা মাটির ঢিবির উপর সূর্যমুখী হয়ে বসে আছি। বামদিকে দূরে ঘষিয়াখালীর লঞ্চঘাট। আরো উত্তরে তাকালে বাগেরহাট থেকে নেমে আসা ভৈরব নদের সঙ্গে কেওড়া নদীর মিলনদৃশ্য চোখে পড়ে। জলরেখার সামান্য উপরে ঝাঁকে ঝাঁকে গাঙচিল আনন্দ উল্লাসে শীতের এই শান্ত স্বচ্ছ জলধারাকে আয়না ভেবে বারবার কাছে আসে, আবার বিভ্রম ভেবে দূরে উড়ে যায়। যেন ভৈরব নদ আর কেওড়া নদীর মিলনরহস্যে গাঙচিলেরা শিহরিত, পুলকিত এবং কিছুটা দিকভ্রান্ত!

ডানদিকে কেওড়ার প্রশস্ত বুকের উপর গুচ্ছ গুচ্ছ কচুরিপানার সবুজ ভেলাগুলো ধীরলয়ে ভাটির টানে আনন্দে কুলকুল করে পূর্বদক্ষিণ দিকে মহাপরাক্রমশালী বলেশ্বর অভিমুখে ধাবমান। কচুরিপানার শিরদেশে হালকা বেগুনি আর সাদার মিশেলে তৈরি ফুলগুলো অতিশয় কোমল কিন্তু দৃঢতায় সমুন্নত। তাদের দেখে মনে হয় বেনিয়া ইংরেজদের হারিয়ে নবাব সিরাজ উদ্দৌলা এইমাত্র কোলকাতা থেকে রাজধানী মুর্শিদাবাদ অভিমুখে শিরদেশে বিজয়ের উষ্ণীষ উড়িয়ে অগ্রসরমান।

স্বাধীন বাংলার শেষ নবাবের এই বিজয় মিছিলে কখন যে ঢুকে পড়েছি টের পাইনি। চারিদিকের অজস্র সবুজ কচুরিপানার সতেজ সচল বহরখানি এক সুবিশাল চলমান বাংলা হয়ে বৃহৎ এক উদ্দেশ্য সাধনে দৃঢ় মনোভঙ্গি গ্রহণ করেছে। নদীর দুকূলে দাঁড়িয়ে লাখো বাঙালি করতালি দিয়ে নবাবকে সাদর সম্ভাষণ জানাচ্ছে। তারা সমস্বরে উচ্চকণ্ঠে বাংলার স্বাধীনতা রক্ষায় যা কিছু করণীয় তা করবার ম্যান্ডেট ঘোষণা করছে।

জলধারার গতিপথ আরেকটু এগিয়ে ডানে মোড় নিতে নিতে দু’শ বছর পার হয়ে গেল! আমাদের চিরসবুজ মিছিলখানি বিড়ালমুখো বেনিয়াদের চোরাগুপ্তা হামলায় ছোপ ছোপ রক্তে লালসবুজে পরিণত হলো। তবু আমাদের মিছিল আরও দীর্ঘ, আরও দৃপ্ত, আরও বিস্তৃত হয়ে চললো। আরেকটু এগিয়ে দক্ষিণ দিকে দৃষ্টি দিতেই ফুলহাতার বন্দর নজরে পড়ল। তখন আমাদের শেষ স্বাধীন নবাব পেছনে উদীয়মান সূর্যের লাল ক্যানভাসে মস্তক ভর করে জনতার দিকে ফিরে তাঁর টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার সমান লম্বা তর্জনী ঊর্ধমুখী করে শেষ ঘোষণা দিলেন- “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম!’’

জলে স্থলে এবং অন্তরীক্ষে এমন অপরিমেয় অসহনীয় বজ্রধ্বনির অভিঘাত সহ্য করতে না পেরে  ফুলহাতা স্কুলের দপ্তরী বোস মশায় মাজার অসহ্য ব্যথা অগ্রাহ্য করে উঠে দাঁড়ালেন। তাঁর এই বহুবঞ্চিত জীবনের কুঞ্চিত কম্পিত হাতে সূর্যের মতো গোলাকার কাঁসার ঘণ্টায় অজস্র ঠনঠন ঘণ্টাধ্বনি বেজে উঠল।

ভাবলেশহীন নির্বাক বোস মশায়ের সেই আহ্বান অগ্রাহ্য করা কেওড়ার গভীর জলে ছুটে চলা ভাসমান বাংলার পক্ষে সম্ভব ছিল না। অতঃপর লালসবুজের রক্তাক্ত মিছিলখানি উদীয়মান সূর্যের সবটুকু আলোকনির্যাস শুষে নিয়ে ফুলহাতা স্কুলের ঘাটে নোঙর করল।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হসপিটাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন