শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, শনিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

কেওড়ার জলে অগ্নিমিছিল

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
কেওড়ার জলে অগ্নিমিছিল

শীতের ভোরে ঘুম ভাঙা সহজ কাজ নয়। একদিকে লেপের ওম, আরেকদিকে বাইরের কনকনে শীত। লেপের জয় সুনিশ্চিত। তবে কাঠের বেড়ার ফাঁক দিয়ে খানিক পর পর ঘুম থেকে উঠবার জন্য বাবার হাঁকডাক কানের ভেতর ঢুকে পড়ছে। তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও কিছুক্ষণ ডানবাম করে আড়মোড়া ভেঙ্গে উঠে বসলাম।

বালিশের নিচে ভাজ করে রাখা গায়ের চাদরখানি শরীরে জড়িয়ে খালপাড় অব্দি গেলাম। সেখানে দেখি ঝাঁকে ঝাঁকে রোদ্দুর রাস্তার উপর পূর্বদিকে মাথা রেখে উপুড় হয়ে শুয়ে আছে।

বাড়ির সামনে মাতবরের চিকন খালটি দক্ষিণে বয়ে চলা কেওড়ার পেট থেকে জল নিয়ে উত্তর দিকে হেলেদুলে গাজী বাড়ি পার হয়ে প্রশস্ত মাঠের ভেতর বিলীন হয়েছে। দেড়শ বছর ধরে পাড়ার সকল কর্মকাণ্ড এই শীর্ণ খালকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়ে চলেছে।

বাড়ির পেছনে পুকুরের পানি অপেক্ষাকৃত ঠাণ্ডা হওয়ায় খালের পানি ব্যবহারেই আমরা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। একটা বড় খেজুরগাছের গুঁড়ি খালের পশ্চিম পাড় থেকে পানির মধ্যে পড়ে ঘাট হিসেবে কাজ করছে।

শীতের জলধারা এখন শান্ত। এখানে সেখানে গজিয়ে ওঠা এলি পাতার ফাঁকে ফাঁকে দলা দলা কুয়াশার স্থির জটলা একটা স্বপ্নময় আবেশ তৈরী করেছে।সেই জটলার ফাকঁ গলিয়ে মাকড়সার মত ছোট ছোট পোকা পানির উপর দিয়ে অবলীলায় স্কেটিং করে বেড়াচ্ছে। বাবর আলী হুজুরের কাছে শুনেছি কোনো এক পয়গম্বর পানির উপর জায়নামাজ বিছিয়ে নীল নদ পার হয়ে যেতেন। সেই থেকে পানির উপর হেঁটে বেড়াতে মনের ভেতর প্রচণ্ড শখ। সেই শখের কিছুটা পূরণ অবশ্য হয়েছে। কীভাবে হলো সেটা তবে বলি।

তখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি। বিছানায় শুয়ে ভাবতাম আমার মধ্যে একটা অলৌকিক শক্তি আছে। একটা ধূসর আবছায়ার ভেতর আমি নিজেকে ভারমুক্ত করে বাতাসে ভেসে বেড়াতাম। ছোটবেলায় দেখতাম বাসের সামনে একটা বড় লোহার হ্যান্ডেল শক্তি দিয়ে ঘুরিয়ে বাস চালু করতে। বাগেরহাট থেকে পিরোজপুর। বাবার সাথে জীবনে প্রথমবার বাসে চড়লাম। বিশেষ কায়দায় বাস চালু হয়ে প্রচণ্ড গতিতে ছুটে চলল। মানুষের পক্ষে বাতাসের গতির চেয়েও যে দ্রুত চলা সম্ভব সেটা সেদিন বাস্তবিক টের পেলাম। আমরা যেমন অজানা এক অচিন দেশের উদ্দেশে দ্রুত এগিয়ে চলছি তেমনি রাস্তার দু'পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সারি সারি গাছগাছালি আরও দ্রুততার সাথে উল্টোদিকে অপসৃত হচ্ছে।

এই অভিজ্ঞতার পর আমি শরীরের ওপর একটা কাল্পনিক শক্তি প্রয়োগ করতাম। খানিক পরেই আমি ভারমুক্ত হয়ে বাতাসে ভেসে বেড়াতাম। তেমনই একদিনের কথা বলি।

তখন রাতের শেষ প্রহর। পশ্চিম আকাশে ফকফকে একটি তারা ঝকঝক করছে। মধ্য আকাশে ছোট বড় অসংখ্য তারাদের মালা হাতে নিয়ে পরিতৃপ্ত পরিপূর্ণ এক রাত্রি পূর্বাকাশের দিকে অধীর আগ্রহে তাকিয়ে আছে। ঠিক তখনই দক্ষিণের জানালার কাঠের শিক ভেদ করে প্রথমে গিয়ে বসলাম দারুচিনি গাছটার মগডালে। দারুচিনি গাছের বাকল যেমন সুস্বাদু তার পুরু পাতাগুলোও তেমনি সুন্দর ও গন্ধযুক্ত। সেই গহীন গভীর পত্রপল্লবের ভেতর সৃষ্ট এক অপরূপ সুঘ্রাণ নাক দিয়ে টেনে মস্তিস্কের কোষে কোষে পাঠিয়ে দিলাম। সেখান থেকে নিউটনের তৃতীয় সূত্র ব্যবহার করে পায়ের নিচে একটা ধাক্কা দিতেই বাড়ির সবচেয়ে উঁচু বৃক্ষ কাঠবাদাম গাছের শীর্ষে পৌঁছে গেলাম।

আমাদের এই কাঠবাদাম গাছটি বাড়ির সবচেয়ে উঁচু বৃক্ষ। বাদামগাছের একটি বৈশিষ্ট্য হলো এই যে, তার শাখা প্রশাখাগুলো মূল কাণ্ডকে ঘিরে ধাপে ধাপে স্তরে স্তরে ক্রমে শীর্ষে পৌঁছে যায়। প্রতিটা ধাপে শাখাগুলো চতুর্দিকে সমানভাবে বিন্যস্ত হয় যাতে সব পাতাগুলো সমানভাবে আলোবাতাস পেতে পারে। আমাদের এই বাদামগাছটি এমনি করে আটটি ধাপ নিয়ে অদ্ভুত সুন্দর এক স্বপ্নজাল বিস্তার করে আছে। শাস্ত্রমতে ঈশ্বর মানবকূলের ভালো কাজের পুরস্কার হিসেবে আটটি স্বর্গ তৈরি করে রেখেছেন। আমাদের এই কাঠবাদাম গাছটি আমার কাছে তেমনই এক আটধাপের স্বর্গ। সেখান থেকে চতুর্দিকের বিশ্বচরাচরের দিকে তাকাতেই মনের ভেতর থেকে এক তীব্র অনির্বচনীয় শিহরণ সমস্ত শরীরজুড়ে ছড়িয়ে পড়ল!

আমি এখন বাদামগাছের শীর্ষ ধাপে পূর্বদিকে মুখ করে বসে আছি। শীর্ষদেশে শাখাগুলো স্বভাবতই ছোট ছোট, কিন্তু পাতাগুলো সতেজ, হাল্কা সবুজ এবং মৃদু বাতাসে কম্পমান। সেই কচি বাসন্তি রঙ এর উপর পূর্বাকাশে উদীয়মান প্রভাতী সূর্যের কাঁচা সোনার মতো নরম রশ্মি পতিত হয়ে এক অভূতপূর্ব  ইন্দ্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। স্পাইডারম্যান এর মতো আমি সেই মোহজালে স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করে নিজেকে স্বঘোষিত সম্রাট ঘোষণা করলাম।

ভোরের আলো ক্রমে প্রস্ফুটিত হতে শুরু করেছে। আলোর বিচ্ছুরণ হীরক রশ্মির ন্যায় সহস্র নিযুত ধারায় পৃথিবীর বুকের উপর আছড়ে পড়ছে। তারই কিছু অংশ অদূরে বহমান কেওড়া নদীর জলের উপর পড়ে পা পিছলে কিশোরীর মতো অকারণে খিলখিল শব্দে হেসে গড়াগড়ি দিচ্ছে। কিন্তু সেই শব্দ শোনা যাচ্ছে না। এই প্রথম টের পেলাম শব্দ দেখা যাচ্ছে।

হঠাৎ নিজেকে আবিষ্কার করলাম নদীর ঠিক পশ্চিম পাড়ে। মাতবরের খালটি যেখানে নদীর জলধারার সঙ্গে মিশে গেছে ঠিক সেখানটায় একটা মাটির ঢিবির উপর সূর্যমুখী হয়ে বসে আছি। বামদিকে দূরে ঘষিয়াখালীর লঞ্চঘাট। আরো উত্তরে তাকালে বাগেরহাট থেকে নেমে আসা ভৈরব নদের সঙ্গে কেওড়া নদীর মিলনদৃশ্য চোখে পড়ে। জলরেখার সামান্য উপরে ঝাঁকে ঝাঁকে গাঙচিল আনন্দ উল্লাসে শীতের এই শান্ত স্বচ্ছ জলধারাকে আয়না ভেবে বারবার কাছে আসে, আবার বিভ্রম ভেবে দূরে উড়ে যায়। যেন ভৈরব নদ আর কেওড়া নদীর মিলনরহস্যে গাঙচিলেরা শিহরিত, পুলকিত এবং কিছুটা দিকভ্রান্ত!

ডানদিকে কেওড়ার প্রশস্ত বুকের উপর গুচ্ছ গুচ্ছ কচুরিপানার সবুজ ভেলাগুলো ধীরলয়ে ভাটির টানে আনন্দে কুলকুল করে পূর্বদক্ষিণ দিকে মহাপরাক্রমশালী বলেশ্বর অভিমুখে ধাবমান। কচুরিপানার শিরদেশে হালকা বেগুনি আর সাদার মিশেলে তৈরি ফুলগুলো অতিশয় কোমল কিন্তু দৃঢতায় সমুন্নত। তাদের দেখে মনে হয় বেনিয়া ইংরেজদের হারিয়ে নবাব সিরাজ উদ্দৌলা এইমাত্র কোলকাতা থেকে রাজধানী মুর্শিদাবাদ অভিমুখে শিরদেশে বিজয়ের উষ্ণীষ উড়িয়ে অগ্রসরমান।

স্বাধীন বাংলার শেষ নবাবের এই বিজয় মিছিলে কখন যে ঢুকে পড়েছি টের পাইনি। চারিদিকের অজস্র সবুজ কচুরিপানার সতেজ সচল বহরখানি এক সুবিশাল চলমান বাংলা হয়ে বৃহৎ এক উদ্দেশ্য সাধনে দৃঢ় মনোভঙ্গি গ্রহণ করেছে। নদীর দুকূলে দাঁড়িয়ে লাখো বাঙালি করতালি দিয়ে নবাবকে সাদর সম্ভাষণ জানাচ্ছে। তারা সমস্বরে উচ্চকণ্ঠে বাংলার স্বাধীনতা রক্ষায় যা কিছু করণীয় তা করবার ম্যান্ডেট ঘোষণা করছে।

জলধারার গতিপথ আরেকটু এগিয়ে ডানে মোড় নিতে নিতে দু’শ বছর পার হয়ে গেল! আমাদের চিরসবুজ মিছিলখানি বিড়ালমুখো বেনিয়াদের চোরাগুপ্তা হামলায় ছোপ ছোপ রক্তে লালসবুজে পরিণত হলো। তবু আমাদের মিছিল আরও দীর্ঘ, আরও দৃপ্ত, আরও বিস্তৃত হয়ে চললো। আরেকটু এগিয়ে দক্ষিণ দিকে দৃষ্টি দিতেই ফুলহাতার বন্দর নজরে পড়ল। তখন আমাদের শেষ স্বাধীন নবাব পেছনে উদীয়মান সূর্যের লাল ক্যানভাসে মস্তক ভর করে জনতার দিকে ফিরে তাঁর টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার সমান লম্বা তর্জনী ঊর্ধমুখী করে শেষ ঘোষণা দিলেন- “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম!’’

জলে স্থলে এবং অন্তরীক্ষে এমন অপরিমেয় অসহনীয় বজ্রধ্বনির অভিঘাত সহ্য করতে না পেরে  ফুলহাতা স্কুলের দপ্তরী বোস মশায় মাজার অসহ্য ব্যথা অগ্রাহ্য করে উঠে দাঁড়ালেন। তাঁর এই বহুবঞ্চিত জীবনের কুঞ্চিত কম্পিত হাতে সূর্যের মতো গোলাকার কাঁসার ঘণ্টায় অজস্র ঠনঠন ঘণ্টাধ্বনি বেজে উঠল।

ভাবলেশহীন নির্বাক বোস মশায়ের সেই আহ্বান অগ্রাহ্য করা কেওড়ার গভীর জলে ছুটে চলা ভাসমান বাংলার পক্ষে সম্ভব ছিল না। অতঃপর লালসবুজের রক্তাক্ত মিছিলখানি উদীয়মান সূর্যের সবটুকু আলোকনির্যাস শুষে নিয়ে ফুলহাতা স্কুলের ঘাটে নোঙর করল।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হসপিটাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা