শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

সোনা পাচারে ১৬ সিন্ডিকেট

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
 সোনা পাচারে ১৬ সিন্ডিকেট

আন্তর্জাতিক সাত সিন্ডিকেটের সহযোগী হিসেবে দেশি ১৬টি চক্র পরিচালনা করছে সোনা চোরাচালান। এসব চক্রে সরাসরি সম্পৃক্ত বিভিন্ন স্তরের দুই শতাধিক সদস্য। তারা দেশের দুটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ কয়েকটি পয়েন্টে গড়ে তুলেছে শক্তিশালী ঘাঁটি। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ছাড়াও অন্তত আটটি আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্স কর্মকর্তাদের সঙ্গে গোপন যোগসাজশ রয়েছে তাদের। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ১২ জন পদস্থ কর্মকর্তাসহ অর্ধ শতাধিক কর্মী সোনা চোরাচালানে সরাসরি ভূমিকা রাখে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

অভিযোগ আছে, সিভিল এভিয়েশনের বেশকিছু কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দরে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কতিপয় সদস্যও এ সিন্ডিকেটের সক্রিয় কর্মী। বিমানবন্দরে সোনার চালান আনা-নেওয়া নির্বিঘ্ন করতে রয়েছে নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী। দেশের বিমান বন্দরকেন্দ্রিক দলীয় কোনো নেতার তত্ত্বাবধানে রীতিমতো পেশাদার অপরাধী গ্রুপ গড়ে উঠেছে। বিমানবন্দর ও সংলগ্ন এলাকায় সোনা চোরাচালানিদের আশ্রয়দাতা এসব অস্ত্রবাজ রাত-দিন বিচরণ করে এবং ঘুরে বেড়ায় যথেচ্ছা।  গত কয়েক বছরে দেশে সোনা চোরাচালানিরা অসম্ভব রকমের প্রভাবশালী হয়ে উঠেছে। বিমানবন্দরে বিশেষ নজরদারির মাধ্যমে মণে মণে সোনা আটক করেও চোরাচালানিদের দৌরাত্ম্য কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছে না। বরং মাঝে মধ্যে সোনার চালান আটক হওয়া নিয়ে অবাক হওয়ার মতো নানা তথ্য পাওয়া গেছে। দেশীয় একটি সিন্ডিকেটের অন্যতম সোনা পাচারকারী হিসেবে দীর্ঘদিন সম্পৃক্ত থাকা এক সদস্য জানিয়েছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক সোনার চালান আটক হওয়ার বিষয়টি হাস্যকর। তার ভাষায়, চোরাচালানিরাই তাদের ‘নির্বিঘ্ন পাচারের’ কৌশল হিসেবে ছোট আকারের চালানগুলো ধরিয়ে দেয়। এসব নিয়ে বিভিন্ন সংস্থার হৈচৈ, ব্যস্ততার ফাঁকেই বড় চালানগুলো অনায়াসে বিমানবন্দর পার করে নেওয়া হয়। স্বেচ্ছায় নিজেদের পাচার করা সোনা ধরিয়ে দেওয়াকে চোরাচালানিদের ভাষায় ‘সিস্টেম’ বা ‘গুচিকাটা’ বলে চিহ্নিত। প্রতিটি বড় চালানের বিপরীতে শতকরা ২০ ভাগ সোনা সিস্টেমে ‘লস’ হিসেবে ধরে নেয় চোরাচালান সিন্ডিকেট। ওই ২০ ভাগের মধ্যেই সোনা জব্দ করিয়ে দেওয়াসহ বিভিন্ন সংস্থার সহযোগী কর্মকর্তাদের মাসোহারার টাকারও হিসাব থাকে। চট্টগ্রামের অধিবাসী সংশ্লিষ্ট সোনা পাচারকারী আরও জানান, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর বিশেষ কোনো অভিযানে সোনার বড় কোনো চালান যে মোটেও ধরা পড়ে না, তা নয়। সিন্ডিকেটের সামান্য অসাবধানতায় বা কোনো সদস্যের বেইমানির কারণে কখনো কখনো সোনার মূল চালানও আটকা পড়ে যায়। জানা যায়, ভারতে সোনা আমদানি বন্ধ থাকায় আন্তর্জাতিক চোরাকারবারীরা বাংলাদেশের মাধ্যমে ভারতে সোনা পাচারের রুট বেছে নেয়। দুবাইসহ আরব দেশগুলো থেকে শত শত কেজি সোনা সংগ্রহের মাধ্যমে তা সরাসরি বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এরপর সিন্ডিকেট সদস্যরা দেশের বিভিন্ন স্থলসীমান্ত পথে তা অনায়াসে ভারতে পাচার করে থাকে।

আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সোনা চোরাচালান সিন্ডিকেট বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে সোনার চালান প্রথমে পাঠায় ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। এখানে নামার পর বিমানবন্দরে পর্যটন করপোরেশনের কাউন্টার, বাথরুম, টয়লেট, বিএফসিসির উচ্ছিষ্ট খাবার, মলমূত্রের ট্রলি, বিমানের হ্যাঙ্গার, কার্গোর গোডাউনসহ বিভিন্ন স্থানে সোনা লুকিয়ে রাখা হয়। এরপর বিমানবন্দরে কর্মরত ৬টি বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাধ্যমে এ সোনার চালান বাইরে চলে আসে। গোয়েন্দাদের অনুসন্ধানে জানা গেছে, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সবচেয়ে বেশি সোনার চালান পাচার হয় এ কে ট্রেডার্স ও নাহিদ ট্রেডার্সের ময়লা বহনকারী ট্রলির মাধ্যমে। আর সংস্থা দুটির ড্রেস পরিহিত ক্লিনাররাই এসব সোনা পাচারের মূল ক্যারিয়ার হিসেবে কাজ করছে।

সবার সমন্বয়ে ১৬ শীর্ষ সিন্ডিকেট : সোনা চোরাচালানের অভিযোগে সম্প্রতি বাংলাদেশ বিমানের আটককৃত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ডিজিএম, পাইলটসহ ৫ জন রিমান্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দেন। বাংলাদেশ বিমান ও সিভিল এভিয়েশনের বেশ কজন কর্মকর্তার জড়িত থাকার তথ্যও বেরিয়ে আসে তদন্তে। বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থার পর্যবেক্ষণ ও গোয়েন্দা তদন্তে সোনা চোরাচালানের মূল হোতা হিসেবে ১৬ রাঘব বোয়ালকে চিহ্নিত করা হয়। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, সিন্ডিকেট প্রধানরা বাংলাদেশি নাগরিক হলেও তারা প্রায় সবাই সেকেন্ড হোম গড়ে তুলেছে দুবাইয়ে। তারা পরিবার-পরিজন নিয়েই সেখানে স্থায়ী আবাস গড়ে তুলেছেন। সিন্ডিকেটের দেশি এজেন্টরা তাদের পাঠানো সোনা ভারত সীমান্তে পৌঁছে দেয়। এ ক্ষেত্রে দেশের বিভিন্ন স্থলসীমান্ত পয়েন্ট হয়ে সোনা পাচার হলেও ইদানীং ঢাকা-কলকাতা রুটে চলাচলকারী আন্তর্জাতিক ট্রেনের মাধ্যমেও ব্যাপকহারে সোনা পাচারের ঘটনা ঘটছে।

মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সোনা চোরাচালান সংক্রান্ত একাধিক মামলার তদন্তে নেমে দেখতে পায়, শীর্ষ ১৬ সোনা চোরাচালানির নেতৃত্বেই দেশে ১৬টি চক্র সক্রিয় রয়েছে। এর মধ্যে ঢাকার বিমানবন্দরে ৯টি, চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে তিনটি ও সিলেটে একটি সিন্ডিকেট সক্রিয়। অন্যদিকে কেবল রাজধানীর তাঁতিবাজার স্বর্ণপট্টি কেন্দ্রিক আরও দুটি সিন্ডিকেটের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। তাদের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত রয়েছে আন্তর্জাতিক পর্যায়ের আরও সাতটি চোরাচালান সিন্ডিকেট। ডিবি সূত্র বলছে, সোনা চোরাচালানের কর্মকাণ্ডে সহায়তা করে থাকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিভিন্ন পর্যায়ের অর্ধ শতাধিক কর্মী। ক্লিনার থেকে ঝাড়ুদার, ফ্লাইট স্টুয়ার্ড, কেবিন ক্রু, বিমানবালা, পাইলট, কো-পাইলট, ক্যাপ্টেন, ফ্লাইট সার্ভিসের বেশির ভাগ কর্মকর্তা, এমনকি শীর্ষ পর্যায়ের একাধিক কর্মকর্তাও সোনা চোরাচালানে সহযোগিতা দিয়ে নিজেরা আখের গুছিয়ে নিচ্ছেন।

কারা চক্রের হোতা? : শুরুতে এক শ্রেণির অসাধু মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসায়ী এ দেশে সোনা চোরাচালান সিন্ডিকেটের জন্ম দেয়। এমরান মানি এক্সচেঞ্জের এমরান একটি সিন্ডিকেটের হোতা। তিনি দুবাইয়ে ব্যবসার পাশাপাশি সোনা চোরাচালানে জড়িত। মাসুম আল আজাদ ওরফে সুমন হচ্ছেন আরেক সিন্ডিকেটের হোতা। রাজধানীর উত্তরা এলাকায় অন্তত সাতটি মানি এক্সচেঞ্জ রয়েছে তার। দুবাইয়ে অবস্থানকারী বাংলাদেশ সিন্ডিকেটের অন্যতম হচ্ছেন শফিউল আজম তালুকদার ওরফে মিন্টু। তার বাড়ি চট্টগ্রামে। আটটি মানি এক্সচেঞ্জের মালিক ও কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে সবচেয়ে বড় সোনা চোরাচালান সিন্ডিকেট। অনিক মানি এক্সচেঞ্জের জাকির, ভাই-ভাই মানি এক্সচেঞ্জের টিপু, ঢাকা মানি এক্সচেঞ্জের আলী নেওয়াজ, প্যারামাউন্ট মানি এক্সচেঞ্জের জাহাঙ্গীর মিয়া এবং জাকির মানি এক্সচেঞ্জের বাকাউল হক ও বাইতুল মিয়া এ সিন্ডিকেটের সদস্য। তাদের প্রতিষ্ঠানগুলোর শাখা অফিস রয়েছে বিমানবন্দরের অদূরেই, উত্তরায়। সোনা চোরাচালানের আরেকটি প্রভাবশালী সিন্ডিকেটের কর্ণধার সোনা রফিক। বিমানবন্দর সংলগ্ন আশকোনা এলাকায় তার বাড়ি। আগে একই সিন্ডিকেটের সহযোগী থাকলেও বাড্ডার গোল্ডেন মনির ও উত্তরখানের সোনা শফি এখন পৃথক পৃথক সিন্ডিকেট গড়েছে। রাজনৈতিক দলের স্থানীয় নেতা হওয়ায় তাদের সিন্ডিকেট দুটি এখন রমরমা অবস্থায়। এ ছাড়াও উত্তরা থেকে বনানী পর্যন্ত এলাকায় সুমন, নাছির, নিজাম, হারুন অর রশীদ, ট্রাভেলস অ্যান্ড টুরস প্রতিষ্ঠানের মালিক মোশাররফ হোসেন, সাঈদ গ্র্যান্ড সেন্টারের মেহেদী হাসান, এইচ প্লাজার হারুনর রশীদ, আব্বাস, হাছান, পিন্টু শাহীনসহ অন্তত বিশজনের নাম সোনা পাচার চক্রের আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে। তারা দুটি পৃথক সিন্ডিকেটে বিভক্ত থাকলেও যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতি ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করে থাকে। চোরাচালান নিয়ে যে কোনো উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে এ দুটি সিন্ডিকেটের ৫০ কোটি টাকার যৌথ তহবিল রয়েছে বলেও চাউর আছে।

গত দুই বছরে ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহার করে ব্যাপকহারে সোনা চোরাচালান হওয়ার ঘটনায় দেশের শীর্ষ পর্যায়ের সব গোয়েন্দা সংস্থার বিশেষ নজরদারি শুরু হয়। ফলে ঢাকা বিমানবন্দরে কড়াকড়ি আরোপ করায় সোনা চোরাচালানিরা নতুন পথ বেছে নেয়। এ ক্ষেত্রে তাদের প্রথম পছন্দ চট্টগ্রাম। চট্টগ্রাম বিমানবন্দর ও সমুদ্রবন্দরের মাধ্যমে সোনার প্রচুর চালান ঢুকছে। ঢোকার পর তা নদী, সড়ক ও ট্রেনপথে ঢাকায় এনে বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্টে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

কুমিল্লায় ৩৫টি সোনার বারসহ দুজন গ্রেফতার : কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান, ৩৫টি সোনার বারসহ মো. মিলন (২৭) ও কফিল উদ্দিন (২০) নামের দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে কুমিল্লার দাউদকান্দি থানা পুলিশ। গতকাল সন্ধ্যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার দাউদকান্দির টোল প্লাজা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। দাউদকান্দি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবু ছালাম মিয়া জানান, ঢাকাগামী একটি মাইক্রোবাসে তল্লাশি করে সোনার বারগুলো ঢাকা নিয়ে যাওয়ার পথে কুমিল্লার দাউদকান্দির টোল প্লাজায় দুজনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার মিলনের বাড়ি ফেনী সদরের অশ্বদিয়া রানীরহাট ও কফিল উদ্দিনের বাড়ি একই জেলার ছাগলনাইয়া উপজেলার দক্ষিণ কুহুমা গ্রামে।

এই বিভাগের আরও খবর
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
তিন পোশাক কারখানায় বিক্ষোভ একটি বন্ধ ঘোষণা
তিন পোশাক কারখানায় বিক্ষোভ একটি বন্ধ ঘোষণা
নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে
নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে
ঢাকায় প্রকাশ চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশ চীনা প্রেসিডেন্টের বই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনিদের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনিদের পাশে নেই
ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার
ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা
গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড
জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিভারপুল-আর্সেনালের রোমাঞ্চকর ড্র
লিভারপুল-আর্সেনালের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি
ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিমিয়ার লিগে টানা সাত ম্যাচে জয়হীন ম্যানইউ
প্রিমিয়ার লিগে টানা সাত ম্যাচে জয়হীন ম্যানইউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়
হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি
চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি

মাঠে ময়দানে

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?
বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?

মাঠে ময়দানে

রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা
রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা

মাঠে ময়দানে

অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

শোবিজ

মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ
মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের
ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের

পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা