শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সিটি করপোরেশন নির্বাচন কঠিন চ্যালেঞ্জ নারায়ণগঞ্জে

নৌকার স্বার্থেই আইভীকে জয়ী করতে মাঠে থাকব

সাক্ষাৎকার
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
নৌকার স্বার্থেই আইভীকে জয়ী করতে মাঠে থাকব

দল ও নৌকার স্বার্থে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সেলিনা হায়াৎ আইভীকে বিজয়ী করতে মাঠে থাকার কথা জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান। তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতা-কর্মী নৌকার পক্ষে কাজ করবে। নৌকা মানেই বঙ্গবন্ধু, নৌকা মানেই শেখ হাসিনা, নৌকা মানেই আওয়ামী লীগ। এর বাইরে কোনো পথ নেই—কোনো গতি নেই। আমার ছোট বোন আইভী ডাকুক, না ডাকুক, বলুক না বলুক আমরা নৌকার পক্ষে কাজ করবই।’ গতকাল বিকালে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। ঘণ্টাব্যাপী খোলামেলা আলাপচারিতায় উঠে আসে নারায়ণগঞ্জের চলমান রাজনীতির পাশাপাশি সিটি নির্বাচন ও আইভীর সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে টানাপড়নের বিষয়গুলোও। নারায়ণঞ্জ-৪ আসনে তিনবারের জনপ্রিয় এ সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বলেন, ‘নেত্রীর (শেখ হাসিনা) সামনে ছোট বোন আইভীকে কথা দিয়েছি—তোমার ভোট আমি করব। ২২ ডিসেম্বর প্রমাণ করব— আমরা কতটুকু কমিটেট। নৌকার পক্ষে কাজ করব—নৌকার পক্ষে কাজ করব এবং নৌকা জয়লাভ করবে ইনশাআল্লাহ।’ আইভীর মনোনয়নপত্র জমাদানের সময় মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাদের দেখা যায়নি-বলাবলি হচ্ছে— আইভীর সঙ্গে মহানগর নেতাদের দূরত্ব এখনো কমেনি—এমন প্রশ্নের জবাবে শামীম ওসমান বলেন, স্থানীয় রাজনীতিতে এলাকায় কিছু মনোমালিন্য থাকতেই পারে। তবে দলের স্বার্থে সবাই এক। তবে এ কথা ঠিক, সব সময়ই আইভীর ওপর কিছু লোক ভর করে থাকে। এটাই ওর জন্য সমস্যা। ইতিমধ্যে গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে—মনোনয়নপত্র জমাদানের দিন আওয়ামী লীগের কাউকে নেননি আইভী। সেদিন আমি আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা লীগসহ সব পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে বার কাউন্সিলে অবস্থান করছিলাম। আইভী আমাদের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। কোনো নেতা-কর্মীকে ফোন দেয়নি। এমনকি সে কোথায় এবং কখন মনোনয়নপত্র জমা দেবে—জানতে চেয়ে এসএমএস করেছি কিন্তু উত্তর দেয়নি।’ তিনি বলেন, ‘আমার ছোট বোন আইভীর পক্ষ থেকে যখন কোনো উত্তর পাইনি, তখন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলকে এসএমএসটি ফরোয়ার্ড করেছি। পরে যখন জানতে পেরেছি—আইভী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তখন দলীয় নেতা-কর্মীরা আমাকে বলেছেন, আইভী কাউকে সম্মান করতে না পারলে অসম্মান করে কেন। আমি কোনো উত্তর দিতে পারিনি।’ শামীম ওসমান বলেন, ‘নেতা-কর্মীদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন যারা আমার বাবার সঙ্গে রাজনীতি করেছেন। কিন্তু তারপরও আমি সবাইকে কনভেন্স করেছি। আওয়ামী লীগের এ-টু-জেড নৌকার পক্ষে কাজ করবে। নৌকা মানেই বঙ্গবন্ধু, নৌকা মানেই শেখ হাসিনা, নৌকা মানেই আওয়ামী লীগ। এর বাইরে কোনো পথ নেই। নির্বাচন কমিশনের বিধিনিষেধ রয়েছে। আমি সরাসরি মাঠে নামতে পারব না। তবে আমার নেতা-কর্মীদের সবাইকে নির্দেশ দিয়েছি ভোটারদের ঘরে ঘরে যেতে হবে। নৌকার জন্য কাজ করতে হবে। কারণ আইভী ভুল করতে পারে—আমি ভুল করতে পারব না। যতক্ষণ পর্যন্ত দল করি তখন পর্যন্ত ভুল করতে পারি না। তবে আমি নিজেকে ভালোবাসি। যিনি নিজেকে সম্মান করেন না, তিনি দলকেও সম্মান করেন না। নৈতিকভাবে তার এগিয়ে আসা উচিত।’ তিনবারের এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘আইভীর কিছু কিছু কর্মকাণ্ডে নেতা-কর্মীদের মনে দাগ কেটেছে-কষ্ট পেয়েছে। এই কষ্টটা মুছে দেওয়ার দায়িত্বটা তার। আমি একলা গিয়ে কাজ হবে না। তাকে এগিয়ে আসতে হবে। যারা শেখ হাসিনার জন্য রাজনীতি করে, দলের জন্য রাজনীতি করে, তারা মনোক্ষুণ্ন হয়েছে। আইভীর কিছু বিতর্কিত বলেছেন, সেগুলোর জন্য ক্ষমা চাইলে তার গ্রহণযোগ্য ও জনপ্রিয়তা আরও বেড়ে যাবে।’ শামীম ওসমান বলেন, ‘আইভী কাকে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিল? রাফিউর রাব্বী। যিনি সরকারবিরোধী লোক হিসেবে পরিচিত। যে দুই দিন আগেও সরকারের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে বলেছেন, এই সরকারের বিদায় না পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরব না। তাকে নিয়েই যদি মনোনয়নপত্র জমা দিতে যায়— তাহলে কী হবে? তবে এ কথা সত্য, ভোটের জন্য সবার ঘরেই যেতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। যে ব্যক্তি গত নির্বাচনে ৩০০ লোকের স্বাক্ষর জাল করে—তার কী হবে। যে সরকারবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছে। কাজেই কিছু সমস্যা হচ্ছে। তবে এই সমস্যা বড় কোনো সমস্যা না যে আমরা মিটাতে পারব না। আইভী ডাকুক, না ডাকুক, বলুক না বলুক আমরা নৌকার পক্ষে কাজ করব। কমিটেট নৌকার পক্ষে কাজ করব—নৌকার পক্ষে কাজ করব এবং নৌকা জয়লাভ করবে ইনশাআল্লাহ। আমরা কাজ করেই প্রমাণ করব—আমরা দলের কতটুকু কমিটমেন্ট ছিলাম। যতদিন দল করি ততদিন থাকব।’ আইভী-শামীমের দ্বন্দ্ব সারা দেশে আলোচিত—আসলে দ্বন্দ্বতা কিসের-এমন প্রশ্নের জবাবে শামীম ওসমান বলেন, ‘তার সঙ্গে কোনো বিরোধ নেই। তবে তার কথায় শক পেয়েছি— সে আমার মায়ের কবরস্থান নিয়ে কিছু কথা বলেছিল। আর তার সঙ্গে দূরত্ব হয়েছে সে দলের বিরুদ্ধে— নেত্রীর বিরুদ্ধে নানা বিতর্কিত কথাবার্তা বলেছেন। যেগুলো প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে। আমি কখনোই নেত্রীর প্রশ্নে এদিক-ওদিক করি না। আনোয়ার ভাইয়ের (মহানগরের সভাপতি) সঙ্গে আমার বিরোধ ছিল। তিনি আমার বিরুদ্ধে অনেক কথা বলেছেন। বিগত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে তিনি আমার বিরুদ্ধে কাজ করেছেন। তারপরও আমি আনোয়ার ভাইকে সঙ্গে নিয়েই চলছি। কারণ আনোয়ার ভাই ব্যক্তি শামীম ওসমানের বিরোধিতা করলেও কখনোই দলের বিরুদ্ধে, নেত্রীর বিরুদ্ধে কথা বলেননি। এলাকায় নিয়ে কিছুটা ভিন্নতা-মনোমালিন্য থাকতেই পারে। আওয়ামী লীগ একটি বড় রাজনৈতিক দল। কিন্তু দলের স্বার্থে আবার সবাই এক ও ঐক্যবদ্ধ।’ মহানগর আওয়ামী লীগ থেকে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করে কেন্দ্রে পাঠায়—যেখানে আইভীর নাম ছিল না কিন্তু কেন্দ্র আইভীকে মনোনয়ন দিয়েছেন—এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শামীম ওসমান বলেন, ‘সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগে প্রার্থী চূড়ান্ত করার আগে আমি চেয়েছিলাম— আইভী দলের বিরুদ্ধে, নেত্রীর বিরুদ্ধে যেসব কথাবার্তা বলেছেন, সেগুলোর জন্য নেতা-কর্মীদের সামনে সরি বলুক। তাহলে আমি তাকে প্রার্থী করতে নেতা-কর্মীদের বলতে পারতাম। কিন্তু সে সুযোগ সৃষ্টি হয়নি। আমি চেয়েছিলাম ছোট বোন যেটুকু আঘাত আমাকে দিয়েছে—আমি ততটুকু ভালোবাসা দিয়ে প্রতিদান দিতে এবং একটি সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করতে চেয়েছিলাম—যেমনটি আমাদের জাতীয় নেতার সন্তান আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নিজে করেছেন। দলের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে তিনি নিজে ওবায়দুল কাদেরের নাম প্রস্তাব করেছেন। তৃণমূলের নেতা ওবায়দুল কাদের ভাই আশরাফ ভাইকে জড়িয়ে ধরেছেন এবং বলেছেন, এটাই শেখ হাসিনার ডায়নামিক লিডারশিপ। আমি সেই প্রমাণ করতে চেয়েছিলাম নারায়ণগঞ্জে। কিন্তু হয়নি। তিনি বলেন, তৃণমূল থেকে পাঠানো নাম আমলে নেয়নি আওয়ামী লীগ। কিন্তু নেত্রী ঠিকই সবাইকে গণভবনে ডেকেছিলেন। কারণ তিনি তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করেন। একজনকে প্রার্থী করেছেন—আমাদের না ডাকলেও পারতেন। কিন্তু ডেকে নিয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন।’ শামীম ওসমানের অনুসারীরা নির্বাচনে নিষ্ক্রিয় থাকবে কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা টোটালি ভুল ধারণা। কারণ এখানে আইভী বিষয় নয়, বিষয় হচ্ছে নৌকার মর্যাদা। নৌকার মর্যাদা মানেই শেখ হাসিনার মর্যাদা—আওয়ামী লীগের মর্যাদা। আপনেরা জানেন, নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির একটি ভোট ব্যাংক রয়েছে। আমার বড় ভাই জাতীয় পার্টির এমপি। সে কারণেই দলীয় নির্দেশনা না পেলেও দুই দিন আগেই আমি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করেছি। তারা যেন সিটি নির্বাচনে প্রার্থী না দেয়, সে জন্য অনুরোধ জানিয়েছিলাম। তারা আমার অনুরোধ রক্ষা করেছেন। এ জন্য আমি তাদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। কারণ জাতীয় পার্টি প্রার্থী দিলে আমাদের জন্য জয় পাওয়া অনেক কষ্টকর হতো। যদি দলের জয়লাভ না চাইতাম তাহলে কেন দুই দিন আগে আইভী নৌকা পেয়েছে যেনে তাদের অনুরোধ করতাম? আমার কাছে সবচেয়ে বড় হচ্ছে আমার দল—জননেত্রী শেখ হাসিনা ও নৌকা। শুধু অনুসারীই নয়, আমি নিজেই নির্বাচন কমিশনের বিধি মেনে যা যা করণী করব। নৌকাকে বিজয়ী করব ইনশাআল্লাহ।’ বিএনপির প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন কি ভোটের ফ্যাক্টর হবে— জানতে চাইলে নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে দলের সমর্থন নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী শামীম ওসমান বলেন, ‘সাখাওয়াত হোসেন বিএনপির নতুন প্রার্থী। তাকে নিয়ে কথা বলার কিছুই নেই। তার বিরুদ্ধে আগে কখনোই পরীক্ষা হয়নি। আমি আগেই বলেছিলাম নির্বাচনের আগে বিএনপি খুঁজে পাবে না। কারণ সারা দেশে বিএনপির অবস্থা খুবই নাজুক। বিএনপি বা বিএনপির প্রার্থী ফ্যাক্টর না— তবে কাউকে আন্ডার ইস্টিমেট করা উচিত না। কারণ এ দেশে দুটি দল আছে—একটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আর অন্যটি অ্যান্টি আওয়ামী লীগ। যারা আওয়ামী লীগের আদর্শে বিশ্বাসী তারা নৌকায় ভোট দেবেন। আর যারা অ্যান্টি আওয়ামী লীগ তারা অন্য জায়গায় ভোট দেবেন। আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে, জনগণকে কনভেন্স করা। আমরা কী করতে চাই—কী করছি এসবগুলো তুলে ধরা। জনগণ যদি কনভেন্স হয়, তাহলে আমাদের ভোট দেবেন। না করতে পারলে দেবে না। তবে যে পরিমাণ কাজ আমরা করেছি, বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জে যে পরিমাণ উন্নয়ন করেছি, আশা করি নারায়ণগঞ্জবাসী ২২ তারিখে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নৌকা উপহার দেবেন।’

আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন— সিটি নির্বাচন নিয়ে যে বিভক্ত প্রকাশ পেয়েছে সেটি কি জাতীয় নির্বাচনে থাকবে? এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘শুধু নারায়ণগঞ্জ নয়, সারা বাংলাদেশে আওয়মাী লীগ এক ও ঐক্যবদ্ধ। কিছুদিন আগে আমরা নারায়ণগঞ্জে একটি জনসভা ডেকেছিলাম। সেখানে লাখ লাখ লোকের জনস্রোত নেমেছিল। নিশ্চয় আমার একার ডাকে আসেনি। স্থানীয় নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ ছিল বিধায় তারা এসেছিল। জনসভাস্থলে মানুষের জায়গা না হওয়ায় ৪ কিলোমিটার রাস্তায় লোকের সমাগম ছিল। সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের এই জনসভা ছিল। আজকে আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্স করে বিভাগীয় পর্যায়ে এই মতবিনিময় সভা করছেন। নারায়ণগঞ্জ মানুষকে পথ দেখায়।’

তিনি বলেন, ‘গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আমরাই প্রথম আন্দোলন শুরু করেছিলাম। বিএনপির লংমাচ আমরাই ঠেকিয়েছিলাম। এর পেছনে একটি সুনির্দিষ্ট কারণ ছিল। আমরা কেন করেছি? নিশ্চয় দলের স্বার্থেই করেছি। শামীম ওসমান বলেন, এই দুটি ঘটনা ঘটার আগে কখনোই পত্রিকা আমার বিরুদ্ধে লেখেনি—যখন গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আন্দোলন করি এবং লংমার্চ ঠেকিয়ে দেই তখন থেকে লেখা শুরু করলেন। কী বলব—সব পত্রিকাই তো আওয়ামী লীগের পক্ষের না। যারা বিপক্ষের লোক তারা তো আমার বিরুদ্ধে লিখবেই।’

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা