শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সিটি করপোরেশন নির্বাচন কঠিন চ্যালেঞ্জ নারায়ণগঞ্জে

নৌকার স্বার্থেই আইভীকে জয়ী করতে মাঠে থাকব

সাক্ষাৎকার
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
নৌকার স্বার্থেই আইভীকে জয়ী করতে মাঠে থাকব

দল ও নৌকার স্বার্থে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সেলিনা হায়াৎ আইভীকে বিজয়ী করতে মাঠে থাকার কথা জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান। তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতা-কর্মী নৌকার পক্ষে কাজ করবে। নৌকা মানেই বঙ্গবন্ধু, নৌকা মানেই শেখ হাসিনা, নৌকা মানেই আওয়ামী লীগ। এর বাইরে কোনো পথ নেই—কোনো গতি নেই। আমার ছোট বোন আইভী ডাকুক, না ডাকুক, বলুক না বলুক আমরা নৌকার পক্ষে কাজ করবই।’ গতকাল বিকালে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। ঘণ্টাব্যাপী খোলামেলা আলাপচারিতায় উঠে আসে নারায়ণগঞ্জের চলমান রাজনীতির পাশাপাশি সিটি নির্বাচন ও আইভীর সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে টানাপড়নের বিষয়গুলোও। নারায়ণঞ্জ-৪ আসনে তিনবারের জনপ্রিয় এ সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বলেন, ‘নেত্রীর (শেখ হাসিনা) সামনে ছোট বোন আইভীকে কথা দিয়েছি—তোমার ভোট আমি করব। ২২ ডিসেম্বর প্রমাণ করব— আমরা কতটুকু কমিটেট। নৌকার পক্ষে কাজ করব—নৌকার পক্ষে কাজ করব এবং নৌকা জয়লাভ করবে ইনশাআল্লাহ।’ আইভীর মনোনয়নপত্র জমাদানের সময় মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাদের দেখা যায়নি-বলাবলি হচ্ছে— আইভীর সঙ্গে মহানগর নেতাদের দূরত্ব এখনো কমেনি—এমন প্রশ্নের জবাবে শামীম ওসমান বলেন, স্থানীয় রাজনীতিতে এলাকায় কিছু মনোমালিন্য থাকতেই পারে। তবে দলের স্বার্থে সবাই এক। তবে এ কথা ঠিক, সব সময়ই আইভীর ওপর কিছু লোক ভর করে থাকে। এটাই ওর জন্য সমস্যা। ইতিমধ্যে গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে—মনোনয়নপত্র জমাদানের দিন আওয়ামী লীগের কাউকে নেননি আইভী। সেদিন আমি আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা লীগসহ সব পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে বার কাউন্সিলে অবস্থান করছিলাম। আইভী আমাদের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। কোনো নেতা-কর্মীকে ফোন দেয়নি। এমনকি সে কোথায় এবং কখন মনোনয়নপত্র জমা দেবে—জানতে চেয়ে এসএমএস করেছি কিন্তু উত্তর দেয়নি।’ তিনি বলেন, ‘আমার ছোট বোন আইভীর পক্ষ থেকে যখন কোনো উত্তর পাইনি, তখন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলকে এসএমএসটি ফরোয়ার্ড করেছি। পরে যখন জানতে পেরেছি—আইভী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তখন দলীয় নেতা-কর্মীরা আমাকে বলেছেন, আইভী কাউকে সম্মান করতে না পারলে অসম্মান করে কেন। আমি কোনো উত্তর দিতে পারিনি।’ শামীম ওসমান বলেন, ‘নেতা-কর্মীদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন যারা আমার বাবার সঙ্গে রাজনীতি করেছেন। কিন্তু তারপরও আমি সবাইকে কনভেন্স করেছি। আওয়ামী লীগের এ-টু-জেড নৌকার পক্ষে কাজ করবে। নৌকা মানেই বঙ্গবন্ধু, নৌকা মানেই শেখ হাসিনা, নৌকা মানেই আওয়ামী লীগ। এর বাইরে কোনো পথ নেই। নির্বাচন কমিশনের বিধিনিষেধ রয়েছে। আমি সরাসরি মাঠে নামতে পারব না। তবে আমার নেতা-কর্মীদের সবাইকে নির্দেশ দিয়েছি ভোটারদের ঘরে ঘরে যেতে হবে। নৌকার জন্য কাজ করতে হবে। কারণ আইভী ভুল করতে পারে—আমি ভুল করতে পারব না। যতক্ষণ পর্যন্ত দল করি তখন পর্যন্ত ভুল করতে পারি না। তবে আমি নিজেকে ভালোবাসি। যিনি নিজেকে সম্মান করেন না, তিনি দলকেও সম্মান করেন না। নৈতিকভাবে তার এগিয়ে আসা উচিত।’ তিনবারের এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘আইভীর কিছু কিছু কর্মকাণ্ডে নেতা-কর্মীদের মনে দাগ কেটেছে-কষ্ট পেয়েছে। এই কষ্টটা মুছে দেওয়ার দায়িত্বটা তার। আমি একলা গিয়ে কাজ হবে না। তাকে এগিয়ে আসতে হবে। যারা শেখ হাসিনার জন্য রাজনীতি করে, দলের জন্য রাজনীতি করে, তারা মনোক্ষুণ্ন হয়েছে। আইভীর কিছু বিতর্কিত বলেছেন, সেগুলোর জন্য ক্ষমা চাইলে তার গ্রহণযোগ্য ও জনপ্রিয়তা আরও বেড়ে যাবে।’ শামীম ওসমান বলেন, ‘আইভী কাকে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিল? রাফিউর রাব্বী। যিনি সরকারবিরোধী লোক হিসেবে পরিচিত। যে দুই দিন আগেও সরকারের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে বলেছেন, এই সরকারের বিদায় না পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরব না। তাকে নিয়েই যদি মনোনয়নপত্র জমা দিতে যায়— তাহলে কী হবে? তবে এ কথা সত্য, ভোটের জন্য সবার ঘরেই যেতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। যে ব্যক্তি গত নির্বাচনে ৩০০ লোকের স্বাক্ষর জাল করে—তার কী হবে। যে সরকারবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছে। কাজেই কিছু সমস্যা হচ্ছে। তবে এই সমস্যা বড় কোনো সমস্যা না যে আমরা মিটাতে পারব না। আইভী ডাকুক, না ডাকুক, বলুক না বলুক আমরা নৌকার পক্ষে কাজ করব। কমিটেট নৌকার পক্ষে কাজ করব—নৌকার পক্ষে কাজ করব এবং নৌকা জয়লাভ করবে ইনশাআল্লাহ। আমরা কাজ করেই প্রমাণ করব—আমরা দলের কতটুকু কমিটমেন্ট ছিলাম। যতদিন দল করি ততদিন থাকব।’ আইভী-শামীমের দ্বন্দ্ব সারা দেশে আলোচিত—আসলে দ্বন্দ্বতা কিসের-এমন প্রশ্নের জবাবে শামীম ওসমান বলেন, ‘তার সঙ্গে কোনো বিরোধ নেই। তবে তার কথায় শক পেয়েছি— সে আমার মায়ের কবরস্থান নিয়ে কিছু কথা বলেছিল। আর তার সঙ্গে দূরত্ব হয়েছে সে দলের বিরুদ্ধে— নেত্রীর বিরুদ্ধে নানা বিতর্কিত কথাবার্তা বলেছেন। যেগুলো প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে। আমি কখনোই নেত্রীর প্রশ্নে এদিক-ওদিক করি না। আনোয়ার ভাইয়ের (মহানগরের সভাপতি) সঙ্গে আমার বিরোধ ছিল। তিনি আমার বিরুদ্ধে অনেক কথা বলেছেন। বিগত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে তিনি আমার বিরুদ্ধে কাজ করেছেন। তারপরও আমি আনোয়ার ভাইকে সঙ্গে নিয়েই চলছি। কারণ আনোয়ার ভাই ব্যক্তি শামীম ওসমানের বিরোধিতা করলেও কখনোই দলের বিরুদ্ধে, নেত্রীর বিরুদ্ধে কথা বলেননি। এলাকায় নিয়ে কিছুটা ভিন্নতা-মনোমালিন্য থাকতেই পারে। আওয়ামী লীগ একটি বড় রাজনৈতিক দল। কিন্তু দলের স্বার্থে আবার সবাই এক ও ঐক্যবদ্ধ।’ মহানগর আওয়ামী লীগ থেকে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করে কেন্দ্রে পাঠায়—যেখানে আইভীর নাম ছিল না কিন্তু কেন্দ্র আইভীকে মনোনয়ন দিয়েছেন—এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শামীম ওসমান বলেন, ‘সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগে প্রার্থী চূড়ান্ত করার আগে আমি চেয়েছিলাম— আইভী দলের বিরুদ্ধে, নেত্রীর বিরুদ্ধে যেসব কথাবার্তা বলেছেন, সেগুলোর জন্য নেতা-কর্মীদের সামনে সরি বলুক। তাহলে আমি তাকে প্রার্থী করতে নেতা-কর্মীদের বলতে পারতাম। কিন্তু সে সুযোগ সৃষ্টি হয়নি। আমি চেয়েছিলাম ছোট বোন যেটুকু আঘাত আমাকে দিয়েছে—আমি ততটুকু ভালোবাসা দিয়ে প্রতিদান দিতে এবং একটি সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করতে চেয়েছিলাম—যেমনটি আমাদের জাতীয় নেতার সন্তান আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নিজে করেছেন। দলের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে তিনি নিজে ওবায়দুল কাদেরের নাম প্রস্তাব করেছেন। তৃণমূলের নেতা ওবায়দুল কাদের ভাই আশরাফ ভাইকে জড়িয়ে ধরেছেন এবং বলেছেন, এটাই শেখ হাসিনার ডায়নামিক লিডারশিপ। আমি সেই প্রমাণ করতে চেয়েছিলাম নারায়ণগঞ্জে। কিন্তু হয়নি। তিনি বলেন, তৃণমূল থেকে পাঠানো নাম আমলে নেয়নি আওয়ামী লীগ। কিন্তু নেত্রী ঠিকই সবাইকে গণভবনে ডেকেছিলেন। কারণ তিনি তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করেন। একজনকে প্রার্থী করেছেন—আমাদের না ডাকলেও পারতেন। কিন্তু ডেকে নিয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন।’ শামীম ওসমানের অনুসারীরা নির্বাচনে নিষ্ক্রিয় থাকবে কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা টোটালি ভুল ধারণা। কারণ এখানে আইভী বিষয় নয়, বিষয় হচ্ছে নৌকার মর্যাদা। নৌকার মর্যাদা মানেই শেখ হাসিনার মর্যাদা—আওয়ামী লীগের মর্যাদা। আপনেরা জানেন, নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির একটি ভোট ব্যাংক রয়েছে। আমার বড় ভাই জাতীয় পার্টির এমপি। সে কারণেই দলীয় নির্দেশনা না পেলেও দুই দিন আগেই আমি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করেছি। তারা যেন সিটি নির্বাচনে প্রার্থী না দেয়, সে জন্য অনুরোধ জানিয়েছিলাম। তারা আমার অনুরোধ রক্ষা করেছেন। এ জন্য আমি তাদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। কারণ জাতীয় পার্টি প্রার্থী দিলে আমাদের জন্য জয় পাওয়া অনেক কষ্টকর হতো। যদি দলের জয়লাভ না চাইতাম তাহলে কেন দুই দিন আগে আইভী নৌকা পেয়েছে যেনে তাদের অনুরোধ করতাম? আমার কাছে সবচেয়ে বড় হচ্ছে আমার দল—জননেত্রী শেখ হাসিনা ও নৌকা। শুধু অনুসারীই নয়, আমি নিজেই নির্বাচন কমিশনের বিধি মেনে যা যা করণী করব। নৌকাকে বিজয়ী করব ইনশাআল্লাহ।’ বিএনপির প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন কি ভোটের ফ্যাক্টর হবে— জানতে চাইলে নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে দলের সমর্থন নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী শামীম ওসমান বলেন, ‘সাখাওয়াত হোসেন বিএনপির নতুন প্রার্থী। তাকে নিয়ে কথা বলার কিছুই নেই। তার বিরুদ্ধে আগে কখনোই পরীক্ষা হয়নি। আমি আগেই বলেছিলাম নির্বাচনের আগে বিএনপি খুঁজে পাবে না। কারণ সারা দেশে বিএনপির অবস্থা খুবই নাজুক। বিএনপি বা বিএনপির প্রার্থী ফ্যাক্টর না— তবে কাউকে আন্ডার ইস্টিমেট করা উচিত না। কারণ এ দেশে দুটি দল আছে—একটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আর অন্যটি অ্যান্টি আওয়ামী লীগ। যারা আওয়ামী লীগের আদর্শে বিশ্বাসী তারা নৌকায় ভোট দেবেন। আর যারা অ্যান্টি আওয়ামী লীগ তারা অন্য জায়গায় ভোট দেবেন। আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে, জনগণকে কনভেন্স করা। আমরা কী করতে চাই—কী করছি এসবগুলো তুলে ধরা। জনগণ যদি কনভেন্স হয়, তাহলে আমাদের ভোট দেবেন। না করতে পারলে দেবে না। তবে যে পরিমাণ কাজ আমরা করেছি, বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জে যে পরিমাণ উন্নয়ন করেছি, আশা করি নারায়ণগঞ্জবাসী ২২ তারিখে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নৌকা উপহার দেবেন।’

আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন— সিটি নির্বাচন নিয়ে যে বিভক্ত প্রকাশ পেয়েছে সেটি কি জাতীয় নির্বাচনে থাকবে? এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘শুধু নারায়ণগঞ্জ নয়, সারা বাংলাদেশে আওয়মাী লীগ এক ও ঐক্যবদ্ধ। কিছুদিন আগে আমরা নারায়ণগঞ্জে একটি জনসভা ডেকেছিলাম। সেখানে লাখ লাখ লোকের জনস্রোত নেমেছিল। নিশ্চয় আমার একার ডাকে আসেনি। স্থানীয় নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ ছিল বিধায় তারা এসেছিল। জনসভাস্থলে মানুষের জায়গা না হওয়ায় ৪ কিলোমিটার রাস্তায় লোকের সমাগম ছিল। সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের এই জনসভা ছিল। আজকে আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্স করে বিভাগীয় পর্যায়ে এই মতবিনিময় সভা করছেন। নারায়ণগঞ্জ মানুষকে পথ দেখায়।’

তিনি বলেন, ‘গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আমরাই প্রথম আন্দোলন শুরু করেছিলাম। বিএনপির লংমাচ আমরাই ঠেকিয়েছিলাম। এর পেছনে একটি সুনির্দিষ্ট কারণ ছিল। আমরা কেন করেছি? নিশ্চয় দলের স্বার্থেই করেছি। শামীম ওসমান বলেন, এই দুটি ঘটনা ঘটার আগে কখনোই পত্রিকা আমার বিরুদ্ধে লেখেনি—যখন গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আন্দোলন করি এবং লংমার্চ ঠেকিয়ে দেই তখন থেকে লেখা শুরু করলেন। কী বলব—সব পত্রিকাই তো আওয়ামী লীগের পক্ষের না। যারা বিপক্ষের লোক তারা তো আমার বিরুদ্ধে লিখবেই।’

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়