শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সিটি করপোরেশন নির্বাচন কঠিন চ্যালেঞ্জ নারায়ণগঞ্জে

নৌকার স্বার্থেই আইভীকে জয়ী করতে মাঠে থাকব

সাক্ষাৎকার
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
নৌকার স্বার্থেই আইভীকে জয়ী করতে মাঠে থাকব

দল ও নৌকার স্বার্থে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সেলিনা হায়াৎ আইভীকে বিজয়ী করতে মাঠে থাকার কথা জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান। তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতা-কর্মী নৌকার পক্ষে কাজ করবে। নৌকা মানেই বঙ্গবন্ধু, নৌকা মানেই শেখ হাসিনা, নৌকা মানেই আওয়ামী লীগ। এর বাইরে কোনো পথ নেই—কোনো গতি নেই। আমার ছোট বোন আইভী ডাকুক, না ডাকুক, বলুক না বলুক আমরা নৌকার পক্ষে কাজ করবই।’ গতকাল বিকালে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। ঘণ্টাব্যাপী খোলামেলা আলাপচারিতায় উঠে আসে নারায়ণগঞ্জের চলমান রাজনীতির পাশাপাশি সিটি নির্বাচন ও আইভীর সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে টানাপড়নের বিষয়গুলোও। নারায়ণঞ্জ-৪ আসনে তিনবারের জনপ্রিয় এ সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বলেন, ‘নেত্রীর (শেখ হাসিনা) সামনে ছোট বোন আইভীকে কথা দিয়েছি—তোমার ভোট আমি করব। ২২ ডিসেম্বর প্রমাণ করব— আমরা কতটুকু কমিটেট। নৌকার পক্ষে কাজ করব—নৌকার পক্ষে কাজ করব এবং নৌকা জয়লাভ করবে ইনশাআল্লাহ।’ আইভীর মনোনয়নপত্র জমাদানের সময় মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাদের দেখা যায়নি-বলাবলি হচ্ছে— আইভীর সঙ্গে মহানগর নেতাদের দূরত্ব এখনো কমেনি—এমন প্রশ্নের জবাবে শামীম ওসমান বলেন, স্থানীয় রাজনীতিতে এলাকায় কিছু মনোমালিন্য থাকতেই পারে। তবে দলের স্বার্থে সবাই এক। তবে এ কথা ঠিক, সব সময়ই আইভীর ওপর কিছু লোক ভর করে থাকে। এটাই ওর জন্য সমস্যা। ইতিমধ্যে গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে—মনোনয়নপত্র জমাদানের দিন আওয়ামী লীগের কাউকে নেননি আইভী। সেদিন আমি আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা লীগসহ সব পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে বার কাউন্সিলে অবস্থান করছিলাম। আইভী আমাদের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। কোনো নেতা-কর্মীকে ফোন দেয়নি। এমনকি সে কোথায় এবং কখন মনোনয়নপত্র জমা দেবে—জানতে চেয়ে এসএমএস করেছি কিন্তু উত্তর দেয়নি।’ তিনি বলেন, ‘আমার ছোট বোন আইভীর পক্ষ থেকে যখন কোনো উত্তর পাইনি, তখন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলকে এসএমএসটি ফরোয়ার্ড করেছি। পরে যখন জানতে পেরেছি—আইভী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তখন দলীয় নেতা-কর্মীরা আমাকে বলেছেন, আইভী কাউকে সম্মান করতে না পারলে অসম্মান করে কেন। আমি কোনো উত্তর দিতে পারিনি।’ শামীম ওসমান বলেন, ‘নেতা-কর্মীদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন যারা আমার বাবার সঙ্গে রাজনীতি করেছেন। কিন্তু তারপরও আমি সবাইকে কনভেন্স করেছি। আওয়ামী লীগের এ-টু-জেড নৌকার পক্ষে কাজ করবে। নৌকা মানেই বঙ্গবন্ধু, নৌকা মানেই শেখ হাসিনা, নৌকা মানেই আওয়ামী লীগ। এর বাইরে কোনো পথ নেই। নির্বাচন কমিশনের বিধিনিষেধ রয়েছে। আমি সরাসরি মাঠে নামতে পারব না। তবে আমার নেতা-কর্মীদের সবাইকে নির্দেশ দিয়েছি ভোটারদের ঘরে ঘরে যেতে হবে। নৌকার জন্য কাজ করতে হবে। কারণ আইভী ভুল করতে পারে—আমি ভুল করতে পারব না। যতক্ষণ পর্যন্ত দল করি তখন পর্যন্ত ভুল করতে পারি না। তবে আমি নিজেকে ভালোবাসি। যিনি নিজেকে সম্মান করেন না, তিনি দলকেও সম্মান করেন না। নৈতিকভাবে তার এগিয়ে আসা উচিত।’ তিনবারের এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘আইভীর কিছু কিছু কর্মকাণ্ডে নেতা-কর্মীদের মনে দাগ কেটেছে-কষ্ট পেয়েছে। এই কষ্টটা মুছে দেওয়ার দায়িত্বটা তার। আমি একলা গিয়ে কাজ হবে না। তাকে এগিয়ে আসতে হবে। যারা শেখ হাসিনার জন্য রাজনীতি করে, দলের জন্য রাজনীতি করে, তারা মনোক্ষুণ্ন হয়েছে। আইভীর কিছু বিতর্কিত বলেছেন, সেগুলোর জন্য ক্ষমা চাইলে তার গ্রহণযোগ্য ও জনপ্রিয়তা আরও বেড়ে যাবে।’ শামীম ওসমান বলেন, ‘আইভী কাকে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিল? রাফিউর রাব্বী। যিনি সরকারবিরোধী লোক হিসেবে পরিচিত। যে দুই দিন আগেও সরকারের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে বলেছেন, এই সরকারের বিদায় না পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরব না। তাকে নিয়েই যদি মনোনয়নপত্র জমা দিতে যায়— তাহলে কী হবে? তবে এ কথা সত্য, ভোটের জন্য সবার ঘরেই যেতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। যে ব্যক্তি গত নির্বাচনে ৩০০ লোকের স্বাক্ষর জাল করে—তার কী হবে। যে সরকারবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছে। কাজেই কিছু সমস্যা হচ্ছে। তবে এই সমস্যা বড় কোনো সমস্যা না যে আমরা মিটাতে পারব না। আইভী ডাকুক, না ডাকুক, বলুক না বলুক আমরা নৌকার পক্ষে কাজ করব। কমিটেট নৌকার পক্ষে কাজ করব—নৌকার পক্ষে কাজ করব এবং নৌকা জয়লাভ করবে ইনশাআল্লাহ। আমরা কাজ করেই প্রমাণ করব—আমরা দলের কতটুকু কমিটমেন্ট ছিলাম। যতদিন দল করি ততদিন থাকব।’ আইভী-শামীমের দ্বন্দ্ব সারা দেশে আলোচিত—আসলে দ্বন্দ্বতা কিসের-এমন প্রশ্নের জবাবে শামীম ওসমান বলেন, ‘তার সঙ্গে কোনো বিরোধ নেই। তবে তার কথায় শক পেয়েছি— সে আমার মায়ের কবরস্থান নিয়ে কিছু কথা বলেছিল। আর তার সঙ্গে দূরত্ব হয়েছে সে দলের বিরুদ্ধে— নেত্রীর বিরুদ্ধে নানা বিতর্কিত কথাবার্তা বলেছেন। যেগুলো প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে। আমি কখনোই নেত্রীর প্রশ্নে এদিক-ওদিক করি না। আনোয়ার ভাইয়ের (মহানগরের সভাপতি) সঙ্গে আমার বিরোধ ছিল। তিনি আমার বিরুদ্ধে অনেক কথা বলেছেন। বিগত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে তিনি আমার বিরুদ্ধে কাজ করেছেন। তারপরও আমি আনোয়ার ভাইকে সঙ্গে নিয়েই চলছি। কারণ আনোয়ার ভাই ব্যক্তি শামীম ওসমানের বিরোধিতা করলেও কখনোই দলের বিরুদ্ধে, নেত্রীর বিরুদ্ধে কথা বলেননি। এলাকায় নিয়ে কিছুটা ভিন্নতা-মনোমালিন্য থাকতেই পারে। আওয়ামী লীগ একটি বড় রাজনৈতিক দল। কিন্তু দলের স্বার্থে আবার সবাই এক ও ঐক্যবদ্ধ।’ মহানগর আওয়ামী লীগ থেকে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করে কেন্দ্রে পাঠায়—যেখানে আইভীর নাম ছিল না কিন্তু কেন্দ্র আইভীকে মনোনয়ন দিয়েছেন—এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শামীম ওসমান বলেন, ‘সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগে প্রার্থী চূড়ান্ত করার আগে আমি চেয়েছিলাম— আইভী দলের বিরুদ্ধে, নেত্রীর বিরুদ্ধে যেসব কথাবার্তা বলেছেন, সেগুলোর জন্য নেতা-কর্মীদের সামনে সরি বলুক। তাহলে আমি তাকে প্রার্থী করতে নেতা-কর্মীদের বলতে পারতাম। কিন্তু সে সুযোগ সৃষ্টি হয়নি। আমি চেয়েছিলাম ছোট বোন যেটুকু আঘাত আমাকে দিয়েছে—আমি ততটুকু ভালোবাসা দিয়ে প্রতিদান দিতে এবং একটি সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করতে চেয়েছিলাম—যেমনটি আমাদের জাতীয় নেতার সন্তান আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নিজে করেছেন। দলের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে তিনি নিজে ওবায়দুল কাদেরের নাম প্রস্তাব করেছেন। তৃণমূলের নেতা ওবায়দুল কাদের ভাই আশরাফ ভাইকে জড়িয়ে ধরেছেন এবং বলেছেন, এটাই শেখ হাসিনার ডায়নামিক লিডারশিপ। আমি সেই প্রমাণ করতে চেয়েছিলাম নারায়ণগঞ্জে। কিন্তু হয়নি। তিনি বলেন, তৃণমূল থেকে পাঠানো নাম আমলে নেয়নি আওয়ামী লীগ। কিন্তু নেত্রী ঠিকই সবাইকে গণভবনে ডেকেছিলেন। কারণ তিনি তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করেন। একজনকে প্রার্থী করেছেন—আমাদের না ডাকলেও পারতেন। কিন্তু ডেকে নিয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন।’ শামীম ওসমানের অনুসারীরা নির্বাচনে নিষ্ক্রিয় থাকবে কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা টোটালি ভুল ধারণা। কারণ এখানে আইভী বিষয় নয়, বিষয় হচ্ছে নৌকার মর্যাদা। নৌকার মর্যাদা মানেই শেখ হাসিনার মর্যাদা—আওয়ামী লীগের মর্যাদা। আপনেরা জানেন, নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির একটি ভোট ব্যাংক রয়েছে। আমার বড় ভাই জাতীয় পার্টির এমপি। সে কারণেই দলীয় নির্দেশনা না পেলেও দুই দিন আগেই আমি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করেছি। তারা যেন সিটি নির্বাচনে প্রার্থী না দেয়, সে জন্য অনুরোধ জানিয়েছিলাম। তারা আমার অনুরোধ রক্ষা করেছেন। এ জন্য আমি তাদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। কারণ জাতীয় পার্টি প্রার্থী দিলে আমাদের জন্য জয় পাওয়া অনেক কষ্টকর হতো। যদি দলের জয়লাভ না চাইতাম তাহলে কেন দুই দিন আগে আইভী নৌকা পেয়েছে যেনে তাদের অনুরোধ করতাম? আমার কাছে সবচেয়ে বড় হচ্ছে আমার দল—জননেত্রী শেখ হাসিনা ও নৌকা। শুধু অনুসারীই নয়, আমি নিজেই নির্বাচন কমিশনের বিধি মেনে যা যা করণী করব। নৌকাকে বিজয়ী করব ইনশাআল্লাহ।’ বিএনপির প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন কি ভোটের ফ্যাক্টর হবে— জানতে চাইলে নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে দলের সমর্থন নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী শামীম ওসমান বলেন, ‘সাখাওয়াত হোসেন বিএনপির নতুন প্রার্থী। তাকে নিয়ে কথা বলার কিছুই নেই। তার বিরুদ্ধে আগে কখনোই পরীক্ষা হয়নি। আমি আগেই বলেছিলাম নির্বাচনের আগে বিএনপি খুঁজে পাবে না। কারণ সারা দেশে বিএনপির অবস্থা খুবই নাজুক। বিএনপি বা বিএনপির প্রার্থী ফ্যাক্টর না— তবে কাউকে আন্ডার ইস্টিমেট করা উচিত না। কারণ এ দেশে দুটি দল আছে—একটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আর অন্যটি অ্যান্টি আওয়ামী লীগ। যারা আওয়ামী লীগের আদর্শে বিশ্বাসী তারা নৌকায় ভোট দেবেন। আর যারা অ্যান্টি আওয়ামী লীগ তারা অন্য জায়গায় ভোট দেবেন। আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে, জনগণকে কনভেন্স করা। আমরা কী করতে চাই—কী করছি এসবগুলো তুলে ধরা। জনগণ যদি কনভেন্স হয়, তাহলে আমাদের ভোট দেবেন। না করতে পারলে দেবে না। তবে যে পরিমাণ কাজ আমরা করেছি, বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জে যে পরিমাণ উন্নয়ন করেছি, আশা করি নারায়ণগঞ্জবাসী ২২ তারিখে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নৌকা উপহার দেবেন।’

আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন— সিটি নির্বাচন নিয়ে যে বিভক্ত প্রকাশ পেয়েছে সেটি কি জাতীয় নির্বাচনে থাকবে? এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘শুধু নারায়ণগঞ্জ নয়, সারা বাংলাদেশে আওয়মাী লীগ এক ও ঐক্যবদ্ধ। কিছুদিন আগে আমরা নারায়ণগঞ্জে একটি জনসভা ডেকেছিলাম। সেখানে লাখ লাখ লোকের জনস্রোত নেমেছিল। নিশ্চয় আমার একার ডাকে আসেনি। স্থানীয় নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ ছিল বিধায় তারা এসেছিল। জনসভাস্থলে মানুষের জায়গা না হওয়ায় ৪ কিলোমিটার রাস্তায় লোকের সমাগম ছিল। সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের এই জনসভা ছিল। আজকে আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্স করে বিভাগীয় পর্যায়ে এই মতবিনিময় সভা করছেন। নারায়ণগঞ্জ মানুষকে পথ দেখায়।’

তিনি বলেন, ‘গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আমরাই প্রথম আন্দোলন শুরু করেছিলাম। বিএনপির লংমাচ আমরাই ঠেকিয়েছিলাম। এর পেছনে একটি সুনির্দিষ্ট কারণ ছিল। আমরা কেন করেছি? নিশ্চয় দলের স্বার্থেই করেছি। শামীম ওসমান বলেন, এই দুটি ঘটনা ঘটার আগে কখনোই পত্রিকা আমার বিরুদ্ধে লেখেনি—যখন গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আন্দোলন করি এবং লংমার্চ ঠেকিয়ে দেই তখন থেকে লেখা শুরু করলেন। কী বলব—সব পত্রিকাই তো আওয়ামী লীগের পক্ষের না। যারা বিপক্ষের লোক তারা তো আমার বিরুদ্ধে লিখবেই।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ
দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা