শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সিটি করপোরেশন নির্বাচন কঠিন চ্যালেঞ্জ নারায়ণগঞ্জে

নৌকার স্বার্থেই আইভীকে জয়ী করতে মাঠে থাকব

সাক্ষাৎকার
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
নৌকার স্বার্থেই আইভীকে জয়ী করতে মাঠে থাকব

দল ও নৌকার স্বার্থে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সেলিনা হায়াৎ আইভীকে বিজয়ী করতে মাঠে থাকার কথা জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান। তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতা-কর্মী নৌকার পক্ষে কাজ করবে। নৌকা মানেই বঙ্গবন্ধু, নৌকা মানেই শেখ হাসিনা, নৌকা মানেই আওয়ামী লীগ। এর বাইরে কোনো পথ নেই—কোনো গতি নেই। আমার ছোট বোন আইভী ডাকুক, না ডাকুক, বলুক না বলুক আমরা নৌকার পক্ষে কাজ করবই।’ গতকাল বিকালে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। ঘণ্টাব্যাপী খোলামেলা আলাপচারিতায় উঠে আসে নারায়ণগঞ্জের চলমান রাজনীতির পাশাপাশি সিটি নির্বাচন ও আইভীর সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে টানাপড়নের বিষয়গুলোও। নারায়ণঞ্জ-৪ আসনে তিনবারের জনপ্রিয় এ সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বলেন, ‘নেত্রীর (শেখ হাসিনা) সামনে ছোট বোন আইভীকে কথা দিয়েছি—তোমার ভোট আমি করব। ২২ ডিসেম্বর প্রমাণ করব— আমরা কতটুকু কমিটেট। নৌকার পক্ষে কাজ করব—নৌকার পক্ষে কাজ করব এবং নৌকা জয়লাভ করবে ইনশাআল্লাহ।’ আইভীর মনোনয়নপত্র জমাদানের সময় মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাদের দেখা যায়নি-বলাবলি হচ্ছে— আইভীর সঙ্গে মহানগর নেতাদের দূরত্ব এখনো কমেনি—এমন প্রশ্নের জবাবে শামীম ওসমান বলেন, স্থানীয় রাজনীতিতে এলাকায় কিছু মনোমালিন্য থাকতেই পারে। তবে দলের স্বার্থে সবাই এক। তবে এ কথা ঠিক, সব সময়ই আইভীর ওপর কিছু লোক ভর করে থাকে। এটাই ওর জন্য সমস্যা। ইতিমধ্যে গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে—মনোনয়নপত্র জমাদানের দিন আওয়ামী লীগের কাউকে নেননি আইভী। সেদিন আমি আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা লীগসহ সব পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে বার কাউন্সিলে অবস্থান করছিলাম। আইভী আমাদের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। কোনো নেতা-কর্মীকে ফোন দেয়নি। এমনকি সে কোথায় এবং কখন মনোনয়নপত্র জমা দেবে—জানতে চেয়ে এসএমএস করেছি কিন্তু উত্তর দেয়নি।’ তিনি বলেন, ‘আমার ছোট বোন আইভীর পক্ষ থেকে যখন কোনো উত্তর পাইনি, তখন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলকে এসএমএসটি ফরোয়ার্ড করেছি। পরে যখন জানতে পেরেছি—আইভী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তখন দলীয় নেতা-কর্মীরা আমাকে বলেছেন, আইভী কাউকে সম্মান করতে না পারলে অসম্মান করে কেন। আমি কোনো উত্তর দিতে পারিনি।’ শামীম ওসমান বলেন, ‘নেতা-কর্মীদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন যারা আমার বাবার সঙ্গে রাজনীতি করেছেন। কিন্তু তারপরও আমি সবাইকে কনভেন্স করেছি। আওয়ামী লীগের এ-টু-জেড নৌকার পক্ষে কাজ করবে। নৌকা মানেই বঙ্গবন্ধু, নৌকা মানেই শেখ হাসিনা, নৌকা মানেই আওয়ামী লীগ। এর বাইরে কোনো পথ নেই। নির্বাচন কমিশনের বিধিনিষেধ রয়েছে। আমি সরাসরি মাঠে নামতে পারব না। তবে আমার নেতা-কর্মীদের সবাইকে নির্দেশ দিয়েছি ভোটারদের ঘরে ঘরে যেতে হবে। নৌকার জন্য কাজ করতে হবে। কারণ আইভী ভুল করতে পারে—আমি ভুল করতে পারব না। যতক্ষণ পর্যন্ত দল করি তখন পর্যন্ত ভুল করতে পারি না। তবে আমি নিজেকে ভালোবাসি। যিনি নিজেকে সম্মান করেন না, তিনি দলকেও সম্মান করেন না। নৈতিকভাবে তার এগিয়ে আসা উচিত।’ তিনবারের এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘আইভীর কিছু কিছু কর্মকাণ্ডে নেতা-কর্মীদের মনে দাগ কেটেছে-কষ্ট পেয়েছে। এই কষ্টটা মুছে দেওয়ার দায়িত্বটা তার। আমি একলা গিয়ে কাজ হবে না। তাকে এগিয়ে আসতে হবে। যারা শেখ হাসিনার জন্য রাজনীতি করে, দলের জন্য রাজনীতি করে, তারা মনোক্ষুণ্ন হয়েছে। আইভীর কিছু বিতর্কিত বলেছেন, সেগুলোর জন্য ক্ষমা চাইলে তার গ্রহণযোগ্য ও জনপ্রিয়তা আরও বেড়ে যাবে।’ শামীম ওসমান বলেন, ‘আইভী কাকে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিল? রাফিউর রাব্বী। যিনি সরকারবিরোধী লোক হিসেবে পরিচিত। যে দুই দিন আগেও সরকারের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে বলেছেন, এই সরকারের বিদায় না পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরব না। তাকে নিয়েই যদি মনোনয়নপত্র জমা দিতে যায়— তাহলে কী হবে? তবে এ কথা সত্য, ভোটের জন্য সবার ঘরেই যেতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। যে ব্যক্তি গত নির্বাচনে ৩০০ লোকের স্বাক্ষর জাল করে—তার কী হবে। যে সরকারবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছে। কাজেই কিছু সমস্যা হচ্ছে। তবে এই সমস্যা বড় কোনো সমস্যা না যে আমরা মিটাতে পারব না। আইভী ডাকুক, না ডাকুক, বলুক না বলুক আমরা নৌকার পক্ষে কাজ করব। কমিটেট নৌকার পক্ষে কাজ করব—নৌকার পক্ষে কাজ করব এবং নৌকা জয়লাভ করবে ইনশাআল্লাহ। আমরা কাজ করেই প্রমাণ করব—আমরা দলের কতটুকু কমিটমেন্ট ছিলাম। যতদিন দল করি ততদিন থাকব।’ আইভী-শামীমের দ্বন্দ্ব সারা দেশে আলোচিত—আসলে দ্বন্দ্বতা কিসের-এমন প্রশ্নের জবাবে শামীম ওসমান বলেন, ‘তার সঙ্গে কোনো বিরোধ নেই। তবে তার কথায় শক পেয়েছি— সে আমার মায়ের কবরস্থান নিয়ে কিছু কথা বলেছিল। আর তার সঙ্গে দূরত্ব হয়েছে সে দলের বিরুদ্ধে— নেত্রীর বিরুদ্ধে নানা বিতর্কিত কথাবার্তা বলেছেন। যেগুলো প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে। আমি কখনোই নেত্রীর প্রশ্নে এদিক-ওদিক করি না। আনোয়ার ভাইয়ের (মহানগরের সভাপতি) সঙ্গে আমার বিরোধ ছিল। তিনি আমার বিরুদ্ধে অনেক কথা বলেছেন। বিগত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে তিনি আমার বিরুদ্ধে কাজ করেছেন। তারপরও আমি আনোয়ার ভাইকে সঙ্গে নিয়েই চলছি। কারণ আনোয়ার ভাই ব্যক্তি শামীম ওসমানের বিরোধিতা করলেও কখনোই দলের বিরুদ্ধে, নেত্রীর বিরুদ্ধে কথা বলেননি। এলাকায় নিয়ে কিছুটা ভিন্নতা-মনোমালিন্য থাকতেই পারে। আওয়ামী লীগ একটি বড় রাজনৈতিক দল। কিন্তু দলের স্বার্থে আবার সবাই এক ও ঐক্যবদ্ধ।’ মহানগর আওয়ামী লীগ থেকে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করে কেন্দ্রে পাঠায়—যেখানে আইভীর নাম ছিল না কিন্তু কেন্দ্র আইভীকে মনোনয়ন দিয়েছেন—এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শামীম ওসমান বলেন, ‘সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগে প্রার্থী চূড়ান্ত করার আগে আমি চেয়েছিলাম— আইভী দলের বিরুদ্ধে, নেত্রীর বিরুদ্ধে যেসব কথাবার্তা বলেছেন, সেগুলোর জন্য নেতা-কর্মীদের সামনে সরি বলুক। তাহলে আমি তাকে প্রার্থী করতে নেতা-কর্মীদের বলতে পারতাম। কিন্তু সে সুযোগ সৃষ্টি হয়নি। আমি চেয়েছিলাম ছোট বোন যেটুকু আঘাত আমাকে দিয়েছে—আমি ততটুকু ভালোবাসা দিয়ে প্রতিদান দিতে এবং একটি সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করতে চেয়েছিলাম—যেমনটি আমাদের জাতীয় নেতার সন্তান আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নিজে করেছেন। দলের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে তিনি নিজে ওবায়দুল কাদেরের নাম প্রস্তাব করেছেন। তৃণমূলের নেতা ওবায়দুল কাদের ভাই আশরাফ ভাইকে জড়িয়ে ধরেছেন এবং বলেছেন, এটাই শেখ হাসিনার ডায়নামিক লিডারশিপ। আমি সেই প্রমাণ করতে চেয়েছিলাম নারায়ণগঞ্জে। কিন্তু হয়নি। তিনি বলেন, তৃণমূল থেকে পাঠানো নাম আমলে নেয়নি আওয়ামী লীগ। কিন্তু নেত্রী ঠিকই সবাইকে গণভবনে ডেকেছিলেন। কারণ তিনি তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করেন। একজনকে প্রার্থী করেছেন—আমাদের না ডাকলেও পারতেন। কিন্তু ডেকে নিয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন।’ শামীম ওসমানের অনুসারীরা নির্বাচনে নিষ্ক্রিয় থাকবে কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা টোটালি ভুল ধারণা। কারণ এখানে আইভী বিষয় নয়, বিষয় হচ্ছে নৌকার মর্যাদা। নৌকার মর্যাদা মানেই শেখ হাসিনার মর্যাদা—আওয়ামী লীগের মর্যাদা। আপনেরা জানেন, নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির একটি ভোট ব্যাংক রয়েছে। আমার বড় ভাই জাতীয় পার্টির এমপি। সে কারণেই দলীয় নির্দেশনা না পেলেও দুই দিন আগেই আমি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করেছি। তারা যেন সিটি নির্বাচনে প্রার্থী না দেয়, সে জন্য অনুরোধ জানিয়েছিলাম। তারা আমার অনুরোধ রক্ষা করেছেন। এ জন্য আমি তাদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। কারণ জাতীয় পার্টি প্রার্থী দিলে আমাদের জন্য জয় পাওয়া অনেক কষ্টকর হতো। যদি দলের জয়লাভ না চাইতাম তাহলে কেন দুই দিন আগে আইভী নৌকা পেয়েছে যেনে তাদের অনুরোধ করতাম? আমার কাছে সবচেয়ে বড় হচ্ছে আমার দল—জননেত্রী শেখ হাসিনা ও নৌকা। শুধু অনুসারীই নয়, আমি নিজেই নির্বাচন কমিশনের বিধি মেনে যা যা করণী করব। নৌকাকে বিজয়ী করব ইনশাআল্লাহ।’ বিএনপির প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন কি ভোটের ফ্যাক্টর হবে— জানতে চাইলে নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে দলের সমর্থন নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী শামীম ওসমান বলেন, ‘সাখাওয়াত হোসেন বিএনপির নতুন প্রার্থী। তাকে নিয়ে কথা বলার কিছুই নেই। তার বিরুদ্ধে আগে কখনোই পরীক্ষা হয়নি। আমি আগেই বলেছিলাম নির্বাচনের আগে বিএনপি খুঁজে পাবে না। কারণ সারা দেশে বিএনপির অবস্থা খুবই নাজুক। বিএনপি বা বিএনপির প্রার্থী ফ্যাক্টর না— তবে কাউকে আন্ডার ইস্টিমেট করা উচিত না। কারণ এ দেশে দুটি দল আছে—একটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আর অন্যটি অ্যান্টি আওয়ামী লীগ। যারা আওয়ামী লীগের আদর্শে বিশ্বাসী তারা নৌকায় ভোট দেবেন। আর যারা অ্যান্টি আওয়ামী লীগ তারা অন্য জায়গায় ভোট দেবেন। আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে, জনগণকে কনভেন্স করা। আমরা কী করতে চাই—কী করছি এসবগুলো তুলে ধরা। জনগণ যদি কনভেন্স হয়, তাহলে আমাদের ভোট দেবেন। না করতে পারলে দেবে না। তবে যে পরিমাণ কাজ আমরা করেছি, বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জে যে পরিমাণ উন্নয়ন করেছি, আশা করি নারায়ণগঞ্জবাসী ২২ তারিখে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নৌকা উপহার দেবেন।’

আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন— সিটি নির্বাচন নিয়ে যে বিভক্ত প্রকাশ পেয়েছে সেটি কি জাতীয় নির্বাচনে থাকবে? এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘শুধু নারায়ণগঞ্জ নয়, সারা বাংলাদেশে আওয়মাী লীগ এক ও ঐক্যবদ্ধ। কিছুদিন আগে আমরা নারায়ণগঞ্জে একটি জনসভা ডেকেছিলাম। সেখানে লাখ লাখ লোকের জনস্রোত নেমেছিল। নিশ্চয় আমার একার ডাকে আসেনি। স্থানীয় নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ ছিল বিধায় তারা এসেছিল। জনসভাস্থলে মানুষের জায়গা না হওয়ায় ৪ কিলোমিটার রাস্তায় লোকের সমাগম ছিল। সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের এই জনসভা ছিল। আজকে আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্স করে বিভাগীয় পর্যায়ে এই মতবিনিময় সভা করছেন। নারায়ণগঞ্জ মানুষকে পথ দেখায়।’

তিনি বলেন, ‘গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আমরাই প্রথম আন্দোলন শুরু করেছিলাম। বিএনপির লংমাচ আমরাই ঠেকিয়েছিলাম। এর পেছনে একটি সুনির্দিষ্ট কারণ ছিল। আমরা কেন করেছি? নিশ্চয় দলের স্বার্থেই করেছি। শামীম ওসমান বলেন, এই দুটি ঘটনা ঘটার আগে কখনোই পত্রিকা আমার বিরুদ্ধে লেখেনি—যখন গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আন্দোলন করি এবং লংমার্চ ঠেকিয়ে দেই তখন থেকে লেখা শুরু করলেন। কী বলব—সব পত্রিকাই তো আওয়ামী লীগের পক্ষের না। যারা বিপক্ষের লোক তারা তো আমার বিরুদ্ধে লিখবেই।’

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা