শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সিটি করপোরেশন নির্বাচন কঠিন চ্যালেঞ্জ নারায়ণগঞ্জে

নৌকার স্বার্থেই আইভীকে জয়ী করতে মাঠে থাকব

সাক্ষাৎকার
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
নৌকার স্বার্থেই আইভীকে জয়ী করতে মাঠে থাকব

দল ও নৌকার স্বার্থে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সেলিনা হায়াৎ আইভীকে বিজয়ী করতে মাঠে থাকার কথা জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান। তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতা-কর্মী নৌকার পক্ষে কাজ করবে। নৌকা মানেই বঙ্গবন্ধু, নৌকা মানেই শেখ হাসিনা, নৌকা মানেই আওয়ামী লীগ। এর বাইরে কোনো পথ নেই—কোনো গতি নেই। আমার ছোট বোন আইভী ডাকুক, না ডাকুক, বলুক না বলুক আমরা নৌকার পক্ষে কাজ করবই।’ গতকাল বিকালে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। ঘণ্টাব্যাপী খোলামেলা আলাপচারিতায় উঠে আসে নারায়ণগঞ্জের চলমান রাজনীতির পাশাপাশি সিটি নির্বাচন ও আইভীর সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে টানাপড়নের বিষয়গুলোও। নারায়ণঞ্জ-৪ আসনে তিনবারের জনপ্রিয় এ সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বলেন, ‘নেত্রীর (শেখ হাসিনা) সামনে ছোট বোন আইভীকে কথা দিয়েছি—তোমার ভোট আমি করব। ২২ ডিসেম্বর প্রমাণ করব— আমরা কতটুকু কমিটেট। নৌকার পক্ষে কাজ করব—নৌকার পক্ষে কাজ করব এবং নৌকা জয়লাভ করবে ইনশাআল্লাহ।’ আইভীর মনোনয়নপত্র জমাদানের সময় মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাদের দেখা যায়নি-বলাবলি হচ্ছে— আইভীর সঙ্গে মহানগর নেতাদের দূরত্ব এখনো কমেনি—এমন প্রশ্নের জবাবে শামীম ওসমান বলেন, স্থানীয় রাজনীতিতে এলাকায় কিছু মনোমালিন্য থাকতেই পারে। তবে দলের স্বার্থে সবাই এক। তবে এ কথা ঠিক, সব সময়ই আইভীর ওপর কিছু লোক ভর করে থাকে। এটাই ওর জন্য সমস্যা। ইতিমধ্যে গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে—মনোনয়নপত্র জমাদানের দিন আওয়ামী লীগের কাউকে নেননি আইভী। সেদিন আমি আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা লীগসহ সব পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে বার কাউন্সিলে অবস্থান করছিলাম। আইভী আমাদের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। কোনো নেতা-কর্মীকে ফোন দেয়নি। এমনকি সে কোথায় এবং কখন মনোনয়নপত্র জমা দেবে—জানতে চেয়ে এসএমএস করেছি কিন্তু উত্তর দেয়নি।’ তিনি বলেন, ‘আমার ছোট বোন আইভীর পক্ষ থেকে যখন কোনো উত্তর পাইনি, তখন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলকে এসএমএসটি ফরোয়ার্ড করেছি। পরে যখন জানতে পেরেছি—আইভী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তখন দলীয় নেতা-কর্মীরা আমাকে বলেছেন, আইভী কাউকে সম্মান করতে না পারলে অসম্মান করে কেন। আমি কোনো উত্তর দিতে পারিনি।’ শামীম ওসমান বলেন, ‘নেতা-কর্মীদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন যারা আমার বাবার সঙ্গে রাজনীতি করেছেন। কিন্তু তারপরও আমি সবাইকে কনভেন্স করেছি। আওয়ামী লীগের এ-টু-জেড নৌকার পক্ষে কাজ করবে। নৌকা মানেই বঙ্গবন্ধু, নৌকা মানেই শেখ হাসিনা, নৌকা মানেই আওয়ামী লীগ। এর বাইরে কোনো পথ নেই। নির্বাচন কমিশনের বিধিনিষেধ রয়েছে। আমি সরাসরি মাঠে নামতে পারব না। তবে আমার নেতা-কর্মীদের সবাইকে নির্দেশ দিয়েছি ভোটারদের ঘরে ঘরে যেতে হবে। নৌকার জন্য কাজ করতে হবে। কারণ আইভী ভুল করতে পারে—আমি ভুল করতে পারব না। যতক্ষণ পর্যন্ত দল করি তখন পর্যন্ত ভুল করতে পারি না। তবে আমি নিজেকে ভালোবাসি। যিনি নিজেকে সম্মান করেন না, তিনি দলকেও সম্মান করেন না। নৈতিকভাবে তার এগিয়ে আসা উচিত।’ তিনবারের এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘আইভীর কিছু কিছু কর্মকাণ্ডে নেতা-কর্মীদের মনে দাগ কেটেছে-কষ্ট পেয়েছে। এই কষ্টটা মুছে দেওয়ার দায়িত্বটা তার। আমি একলা গিয়ে কাজ হবে না। তাকে এগিয়ে আসতে হবে। যারা শেখ হাসিনার জন্য রাজনীতি করে, দলের জন্য রাজনীতি করে, তারা মনোক্ষুণ্ন হয়েছে। আইভীর কিছু বিতর্কিত বলেছেন, সেগুলোর জন্য ক্ষমা চাইলে তার গ্রহণযোগ্য ও জনপ্রিয়তা আরও বেড়ে যাবে।’ শামীম ওসমান বলেন, ‘আইভী কাকে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিল? রাফিউর রাব্বী। যিনি সরকারবিরোধী লোক হিসেবে পরিচিত। যে দুই দিন আগেও সরকারের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে বলেছেন, এই সরকারের বিদায় না পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরব না। তাকে নিয়েই যদি মনোনয়নপত্র জমা দিতে যায়— তাহলে কী হবে? তবে এ কথা সত্য, ভোটের জন্য সবার ঘরেই যেতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। যে ব্যক্তি গত নির্বাচনে ৩০০ লোকের স্বাক্ষর জাল করে—তার কী হবে। যে সরকারবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছে। কাজেই কিছু সমস্যা হচ্ছে। তবে এই সমস্যা বড় কোনো সমস্যা না যে আমরা মিটাতে পারব না। আইভী ডাকুক, না ডাকুক, বলুক না বলুক আমরা নৌকার পক্ষে কাজ করব। কমিটেট নৌকার পক্ষে কাজ করব—নৌকার পক্ষে কাজ করব এবং নৌকা জয়লাভ করবে ইনশাআল্লাহ। আমরা কাজ করেই প্রমাণ করব—আমরা দলের কতটুকু কমিটমেন্ট ছিলাম। যতদিন দল করি ততদিন থাকব।’ আইভী-শামীমের দ্বন্দ্ব সারা দেশে আলোচিত—আসলে দ্বন্দ্বতা কিসের-এমন প্রশ্নের জবাবে শামীম ওসমান বলেন, ‘তার সঙ্গে কোনো বিরোধ নেই। তবে তার কথায় শক পেয়েছি— সে আমার মায়ের কবরস্থান নিয়ে কিছু কথা বলেছিল। আর তার সঙ্গে দূরত্ব হয়েছে সে দলের বিরুদ্ধে— নেত্রীর বিরুদ্ধে নানা বিতর্কিত কথাবার্তা বলেছেন। যেগুলো প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে। আমি কখনোই নেত্রীর প্রশ্নে এদিক-ওদিক করি না। আনোয়ার ভাইয়ের (মহানগরের সভাপতি) সঙ্গে আমার বিরোধ ছিল। তিনি আমার বিরুদ্ধে অনেক কথা বলেছেন। বিগত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে তিনি আমার বিরুদ্ধে কাজ করেছেন। তারপরও আমি আনোয়ার ভাইকে সঙ্গে নিয়েই চলছি। কারণ আনোয়ার ভাই ব্যক্তি শামীম ওসমানের বিরোধিতা করলেও কখনোই দলের বিরুদ্ধে, নেত্রীর বিরুদ্ধে কথা বলেননি। এলাকায় নিয়ে কিছুটা ভিন্নতা-মনোমালিন্য থাকতেই পারে। আওয়ামী লীগ একটি বড় রাজনৈতিক দল। কিন্তু দলের স্বার্থে আবার সবাই এক ও ঐক্যবদ্ধ।’ মহানগর আওয়ামী লীগ থেকে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করে কেন্দ্রে পাঠায়—যেখানে আইভীর নাম ছিল না কিন্তু কেন্দ্র আইভীকে মনোনয়ন দিয়েছেন—এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শামীম ওসমান বলেন, ‘সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগে প্রার্থী চূড়ান্ত করার আগে আমি চেয়েছিলাম— আইভী দলের বিরুদ্ধে, নেত্রীর বিরুদ্ধে যেসব কথাবার্তা বলেছেন, সেগুলোর জন্য নেতা-কর্মীদের সামনে সরি বলুক। তাহলে আমি তাকে প্রার্থী করতে নেতা-কর্মীদের বলতে পারতাম। কিন্তু সে সুযোগ সৃষ্টি হয়নি। আমি চেয়েছিলাম ছোট বোন যেটুকু আঘাত আমাকে দিয়েছে—আমি ততটুকু ভালোবাসা দিয়ে প্রতিদান দিতে এবং একটি সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করতে চেয়েছিলাম—যেমনটি আমাদের জাতীয় নেতার সন্তান আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নিজে করেছেন। দলের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে তিনি নিজে ওবায়দুল কাদেরের নাম প্রস্তাব করেছেন। তৃণমূলের নেতা ওবায়দুল কাদের ভাই আশরাফ ভাইকে জড়িয়ে ধরেছেন এবং বলেছেন, এটাই শেখ হাসিনার ডায়নামিক লিডারশিপ। আমি সেই প্রমাণ করতে চেয়েছিলাম নারায়ণগঞ্জে। কিন্তু হয়নি। তিনি বলেন, তৃণমূল থেকে পাঠানো নাম আমলে নেয়নি আওয়ামী লীগ। কিন্তু নেত্রী ঠিকই সবাইকে গণভবনে ডেকেছিলেন। কারণ তিনি তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করেন। একজনকে প্রার্থী করেছেন—আমাদের না ডাকলেও পারতেন। কিন্তু ডেকে নিয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন।’ শামীম ওসমানের অনুসারীরা নির্বাচনে নিষ্ক্রিয় থাকবে কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা টোটালি ভুল ধারণা। কারণ এখানে আইভী বিষয় নয়, বিষয় হচ্ছে নৌকার মর্যাদা। নৌকার মর্যাদা মানেই শেখ হাসিনার মর্যাদা—আওয়ামী লীগের মর্যাদা। আপনেরা জানেন, নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির একটি ভোট ব্যাংক রয়েছে। আমার বড় ভাই জাতীয় পার্টির এমপি। সে কারণেই দলীয় নির্দেশনা না পেলেও দুই দিন আগেই আমি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করেছি। তারা যেন সিটি নির্বাচনে প্রার্থী না দেয়, সে জন্য অনুরোধ জানিয়েছিলাম। তারা আমার অনুরোধ রক্ষা করেছেন। এ জন্য আমি তাদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। কারণ জাতীয় পার্টি প্রার্থী দিলে আমাদের জন্য জয় পাওয়া অনেক কষ্টকর হতো। যদি দলের জয়লাভ না চাইতাম তাহলে কেন দুই দিন আগে আইভী নৌকা পেয়েছে যেনে তাদের অনুরোধ করতাম? আমার কাছে সবচেয়ে বড় হচ্ছে আমার দল—জননেত্রী শেখ হাসিনা ও নৌকা। শুধু অনুসারীই নয়, আমি নিজেই নির্বাচন কমিশনের বিধি মেনে যা যা করণী করব। নৌকাকে বিজয়ী করব ইনশাআল্লাহ।’ বিএনপির প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন কি ভোটের ফ্যাক্টর হবে— জানতে চাইলে নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে দলের সমর্থন নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী শামীম ওসমান বলেন, ‘সাখাওয়াত হোসেন বিএনপির নতুন প্রার্থী। তাকে নিয়ে কথা বলার কিছুই নেই। তার বিরুদ্ধে আগে কখনোই পরীক্ষা হয়নি। আমি আগেই বলেছিলাম নির্বাচনের আগে বিএনপি খুঁজে পাবে না। কারণ সারা দেশে বিএনপির অবস্থা খুবই নাজুক। বিএনপি বা বিএনপির প্রার্থী ফ্যাক্টর না— তবে কাউকে আন্ডার ইস্টিমেট করা উচিত না। কারণ এ দেশে দুটি দল আছে—একটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আর অন্যটি অ্যান্টি আওয়ামী লীগ। যারা আওয়ামী লীগের আদর্শে বিশ্বাসী তারা নৌকায় ভোট দেবেন। আর যারা অ্যান্টি আওয়ামী লীগ তারা অন্য জায়গায় ভোট দেবেন। আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে, জনগণকে কনভেন্স করা। আমরা কী করতে চাই—কী করছি এসবগুলো তুলে ধরা। জনগণ যদি কনভেন্স হয়, তাহলে আমাদের ভোট দেবেন। না করতে পারলে দেবে না। তবে যে পরিমাণ কাজ আমরা করেছি, বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জে যে পরিমাণ উন্নয়ন করেছি, আশা করি নারায়ণগঞ্জবাসী ২২ তারিখে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নৌকা উপহার দেবেন।’

আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন— সিটি নির্বাচন নিয়ে যে বিভক্ত প্রকাশ পেয়েছে সেটি কি জাতীয় নির্বাচনে থাকবে? এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘শুধু নারায়ণগঞ্জ নয়, সারা বাংলাদেশে আওয়মাী লীগ এক ও ঐক্যবদ্ধ। কিছুদিন আগে আমরা নারায়ণগঞ্জে একটি জনসভা ডেকেছিলাম। সেখানে লাখ লাখ লোকের জনস্রোত নেমেছিল। নিশ্চয় আমার একার ডাকে আসেনি। স্থানীয় নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ ছিল বিধায় তারা এসেছিল। জনসভাস্থলে মানুষের জায়গা না হওয়ায় ৪ কিলোমিটার রাস্তায় লোকের সমাগম ছিল। সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের এই জনসভা ছিল। আজকে আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্স করে বিভাগীয় পর্যায়ে এই মতবিনিময় সভা করছেন। নারায়ণগঞ্জ মানুষকে পথ দেখায়।’

তিনি বলেন, ‘গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আমরাই প্রথম আন্দোলন শুরু করেছিলাম। বিএনপির লংমাচ আমরাই ঠেকিয়েছিলাম। এর পেছনে একটি সুনির্দিষ্ট কারণ ছিল। আমরা কেন করেছি? নিশ্চয় দলের স্বার্থেই করেছি। শামীম ওসমান বলেন, এই দুটি ঘটনা ঘটার আগে কখনোই পত্রিকা আমার বিরুদ্ধে লেখেনি—যখন গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আন্দোলন করি এবং লংমার্চ ঠেকিয়ে দেই তখন থেকে লেখা শুরু করলেন। কী বলব—সব পত্রিকাই তো আওয়ামী লীগের পক্ষের না। যারা বিপক্ষের লোক তারা তো আমার বিরুদ্ধে লিখবেই।’

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে সাত খুন মামলার আপিল শুনানি ৪ সপ্তাহ পর
নারায়ণগঞ্জে সাত খুন মামলার আপিল শুনানি ৪ সপ্তাহ পর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন

১২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে

১৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

২২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫
যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫

২৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজীপুরে চলন্ত অ্যাম্বুলেন্সে আগুন
গাজীপুরে চলন্ত অ্যাম্বুলেন্সে আগুন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের
সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ
জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’
‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক ও হেলাপার নিহত
ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক ও হেলাপার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই
চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড
মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি
চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবককে মারধর, হাসপাতালে মৃত্যু
ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবককে মারধর, হাসপাতালে মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক এমপিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়