শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

উখিয়ায় আছে বখতিয়ার

রোহিঙ্গা রাজা সাবেক জামায়াত রোকন এখন আওয়ামী লীগ নেতা, চলছে লাঠি শাসন, ৪৩ মাঝির কমিটিই সরকার
মির্জা মেহেদী তমাল, উখিয়া (কক্সবাজার) থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
উখিয়ায় আছে বখতিয়ার

‘খুব হিসাব করে চলতে হয়। ভয়ঙ্কর এলাকা এটা। সন্ধ্যার পর আমি ঘর থেকে বের হই না। ঠুস করে কেউ দিলেই তো সব শেষ। দিনের বেলাতেও কাজ না থাকলে ঘরের মধ্যেই থাকি। কেউ ফোন করলেও চিন্তা ভাবনা করে ধরি। আমি কাউরে বিশ্বাস করি না। রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে এক জায়গায় ভালো বলি, অন্য জায়গায় বলি খারাপ। সব জায়গায় ম্যানেজ আর কি। আমি যখন বাজার দিয়ে হাঁটি, সব ঠাণ্ডা।

সবাই জানে-আমার দুইটা স্পেশাল লাঠি আছে।’

কথাগুলো এভাবেই বলছিলেন কক্সবাজারের সীমান্ত জনপদ উখিয়ার একটি ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার বখতিয়ার। তার পুরো নাম মৌলভী বখতিয়ার আহমেদ। ছিলেন উপজেলা জামায়াতের রোকন। এখন আওয়ামী লীগ নেতা। তাকে ‘রোহিঙ্গা রাজা’ বলেই চেনেন সবাই। সরকারের আইন কানুনের ধার ধারেন না তিনি। নিজের তৈরি আইনেই চলতে পছন্দ করেন। তার দুটি ‘স্পেশাল লাঠি’ আছে। তা দিয়েই চলে তার শাসন-শোষণ। পাহাড় গাছ ভূমি-বাদ রাখেননি। সবই যাচ্ছে তার পেটে। আরও আছে তার ‘মাঝি কমিটি’। চেনা শহরে কমিটির সদস্যরা গড়ে তুলেছেন এক ভিন্ন জগৎ। তিনি এখন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নং ওয়ার্ডের নির্বাচিত মেম্বার। উপজেলা মত্স্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদকও।

কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলায় সন্ধান পাওয়া এই রোহিঙ্গা রাজার ইশারাতে চলছে শরণার্থী শিবিরগুলো। দেশ-বিদেশের সাহায্য সহযোগিতা এলেও যেতে হয় তার হাত ধরে। পাশাপাশি জঙ্গি তৎপরতা থেকে শুরু করে সব ধরনের অপরাধও তার ইচ্ছাতেই। এলাকায় প্রচলিত আছে, বখতিয়ারের নির্দেশ ছাড়া রোহিঙ্গা শিবিরে গাছের পাতা পর্যন্ত নড়ে না। উখিয়ায় একের পর এক পাহাড় আর হাজার হাজার গাছ বিনাশ করে রোহিঙ্গাদের যেসব শিবির নির্মাণ করা হচ্ছে— তার সবই করছেন এই বখতিয়ার। ইতিমধ্যে পাহাড় গাছ কেটে কয়েক হাজার বস্তি ঘর তৈরি করা হয়েছে। শুধুই কি রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির— এমন প্রশ্নেরও জবাব মিলেছে।

সরেজমিন জানা যায়, বখতিয়ারের হাত ছড়িয়ে আছে উখিয়া জুড়েই। অবৈধ অস্ত্র, ইয়াবা ব্যবসা আর মানব পাচার— সব অপরাধের শিরোমণিও তিনি। স্থানীয় এমপির ঘনিষ্ঠজন বখতিয়ার রাজনৈতিকভাবেও এখন ক্ষমতাধর। সহায় সম্পদ তার পাহাড়সম।

উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবিরের কাছেই বখতিয়ারের বাসা। দোতলা এই আধুনিক আলিশান বাসভবনটি নতুন। নতুন বাসার পাশের টিলার ওপর তার পুরানা আরেক বিশাল বাড়ি। সেই বাড়িটি ভাড়া দিয়েছেন। তবে পুরো বাসার চারদিকেই রয়েছে রহিঙ্গাদের বস্তি ঘর।

বখতিয়ার আহমেদের সঙ্গে গত ২৬ জানুয়ারি কথা হয় তার নতুন বাসায়। তিনি বলেন, গত নির্বাচনেও বিএনপি থেকে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে অনুরোধ করা হয় আমাকে। কিন্তু করিনি। কারণ, আওয়ামী লীগে একটা অবস্থান তৈরি করেছি। বিএনপি থেকে নির্বাচন করলে তো আবার ঝামেলা হয়ে যাবে। পাহাড় গাছ বিনাশ করার বিষয়ে তিনি বলেন, মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে তাদের এখানে আশ্রয় দেওয়া হচ্ছে। পাহাড় না কাটতে বলা হয়েছে। খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে। আমার নাম ভাঙ্গিয়ে অনেকে অনেক কাজ করতে পারে। জানতে পারলে ব্যবস্থা নেই। এক প্রশ্নের জবাবে হাসতে হাসতে তিনি বলেন, আমার দুটি লাঠি আছে। খুবই স্পেশাল লাঠি। লাঠি দিয়ে পিটাই। যখন প্রয়োজন, তখনই পিটাই। লাগলে প্রতিদিন। একজনের পিটাইলে এক হাজার লোকে দেখে। তারাও ভালো থাকে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির জন্য রোহিঙ্গাদের দায়ী করে বলেন, পুলিশ পোস্টের জন্য থানায় জানানো হয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যেই পোস্ট দিবে বলেছে পুলিশ।

সরেজমিন জানা যায়, উখিয়া বাজার ও আশপাশ এলাকায় তার অন্তত ৩০০ দোকানঘর রয়েছে। অধিকাংশই সরকারি জায়গার ওপর। পাহার কেটে ঘর তৈরি করেছেন কয়েকশ। ওই এলাকার সরকারি বেসরকারি ও এনজিওতে কর্মরত কর্মকর্তা কর্মচারীদের কাছে ভাড়া দিয়েছেন। অন্য কোনো বাসায় কেউ ভাড়া থাকতে পারবে না। এটাই বখতিয়ারের আইন। বাধ্যতামূলক তার ঘরগুলোতেই ভাড়া নিয়ে থাকতে হবে। বড় বাজারটির নিয়ন্ত্রণে তিনি নিজেই। দোকানগুলোর মালিক সব রোহিঙ্গা। রোহিঙ্গা বাজারও বলা হয়ে থাকে। স্থানীয় লোকজন জানান, উখিয়ার রাজাপালং, কুতুপালং এবং আশপাশ এলাকায় রোহিঙ্গাদের এমনভাবে বসতি স্থাপন করে দিচ্ছেন তিনি, ওই এলাকাগুলো রোহিঙ্গা পল্লী হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। তার এলাকার আশ্রয় কেন্দ্রেই রয়েছে দু’লাখের বেশি রোহিঙ্গা। যার পুরো নিয়ন্ত্রণ করছেন বখতিয়ার।

অনুসন্ধানে জানা যায়, বখতিয়ারের ছেলে হেলাল উদ্দিন ছিলেন কক্সবাজার জেলা ছাত্রশিবিরের প্রচার সম্পাদক। ছোট ছেলে ছিল বোরহান উদ্দিন কক্সবাজার কলেজ ছাত্রশিবিরের  নেতা। আওয়ামী লীগে বাবার যোগদানের পর তারা শিবিরে এখন সক্রিয় নয়।

স্থানীয়রা জানান, কুতুপালং বাজারের পানের দোকানি বখতিয়ারের কপাল খুলে যায় বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের পর। রোহিঙ্গাদের নিয়ে কুতুপালং বাজার গড়ে  তোলার পর  থেকে আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। কুতুপালং বাজারে গড়ে তুলেছেন একাধিক মার্কেট, ৩০০ দোকান, বেশ কয়েকটি বড় বাড়ি। ওই থেকেই তাকে রোহিঙ্গাদের রাজা বলা হয়। তার কথা ছাড়া রোহিঙ্গা বস্তিতে প্রবেশ করা যায় না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও তার হাতের মুঠোয়।

রোহিঙ্গাদের জন্য বিভিন্ন সংস্থা থেকে আসা অনুদান বখতিয়ারের হাত ধরে যেতে হয়। পাহাড়ে রোহিঙ্গারা খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করলেও ভাড়া দিতে হয় বখতিয়ারকে। কোন রোহিঙ্গা অন্যত্র চলে যাবে, ব্যবস্থা নেবে বখতিয়ার। মাদক ব্যবসা, পতিতা বাণিজ্য, মানব পাচার, অস্ত্র ব্যবসা, জাল টাকা বাণিজ্য সবকিছু চলে তার ইশারায়। আর এসব করেই তিনি নামে বেনামে বিভিন্ন সম্পদ গড়ে তুলেছেন। আছে কক্সবাজার বাস টার্মিনালের পাশে বাড়িসহ ৫টি প্লট। জঙ্গি রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়া ও  চোরাচালানের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তিনি গ্রেফতার হন।

অনুসন্ধানে জানা যায়, রোহিঙ্গা শিবিরে বখতিয়ারের রয়েছে একটি ‘মাঝি কমিটি’। ৪৩ সদস্যের এই কমিটি যেমন আশ্রয় শিবিরের সবকিছু দেখভাল করেন, তারাই উখিয়ার প্রশাসন চালান। বখতিয়ারের ঘনিষ্ঠ আবু সিদ্দিক এই কমিটির চেয়ারম্যান। এই কমিটির সঙ্গে সরকারের কোনো সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও স্থানীয়রা আর রোহিঙ্গাদের কাছে এটাই সরকার। বছরের পর বছর ধরে এই কমিটি রামরাজত্ব চালিয়ে যাচ্ছে উখিয়ায়। ইয়াবা, মানব পাচার, অবৈধ অস্ত্রব্যবসা থেকে শুরু করে সব ধরনের অপরাধই করছে এই কমিটি। রোহিঙ্গাদের জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে বখতিয়ারের কানেকশন রয়েছে বলে গোয়েন্দাদের কাছেও খবর রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা