শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

উখিয়ায় আছে বখতিয়ার

রোহিঙ্গা রাজা সাবেক জামায়াত রোকন এখন আওয়ামী লীগ নেতা, চলছে লাঠি শাসন, ৪৩ মাঝির কমিটিই সরকার
মির্জা মেহেদী তমাল, উখিয়া (কক্সবাজার) থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
উখিয়ায় আছে বখতিয়ার

‘খুব হিসাব করে চলতে হয়। ভয়ঙ্কর এলাকা এটা। সন্ধ্যার পর আমি ঘর থেকে বের হই না। ঠুস করে কেউ দিলেই তো সব শেষ। দিনের বেলাতেও কাজ না থাকলে ঘরের মধ্যেই থাকি। কেউ ফোন করলেও চিন্তা ভাবনা করে ধরি। আমি কাউরে বিশ্বাস করি না। রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে এক জায়গায় ভালো বলি, অন্য জায়গায় বলি খারাপ। সব জায়গায় ম্যানেজ আর কি। আমি যখন বাজার দিয়ে হাঁটি, সব ঠাণ্ডা।

সবাই জানে-আমার দুইটা স্পেশাল লাঠি আছে।’

কথাগুলো এভাবেই বলছিলেন কক্সবাজারের সীমান্ত জনপদ উখিয়ার একটি ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার বখতিয়ার। তার পুরো নাম মৌলভী বখতিয়ার আহমেদ। ছিলেন উপজেলা জামায়াতের রোকন। এখন আওয়ামী লীগ নেতা। তাকে ‘রোহিঙ্গা রাজা’ বলেই চেনেন সবাই। সরকারের আইন কানুনের ধার ধারেন না তিনি। নিজের তৈরি আইনেই চলতে পছন্দ করেন। তার দুটি ‘স্পেশাল লাঠি’ আছে। তা দিয়েই চলে তার শাসন-শোষণ। পাহাড় গাছ ভূমি-বাদ রাখেননি। সবই যাচ্ছে তার পেটে। আরও আছে তার ‘মাঝি কমিটি’। চেনা শহরে কমিটির সদস্যরা গড়ে তুলেছেন এক ভিন্ন জগৎ। তিনি এখন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নং ওয়ার্ডের নির্বাচিত মেম্বার। উপজেলা মত্স্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদকও।

কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলায় সন্ধান পাওয়া এই রোহিঙ্গা রাজার ইশারাতে চলছে শরণার্থী শিবিরগুলো। দেশ-বিদেশের সাহায্য সহযোগিতা এলেও যেতে হয় তার হাত ধরে। পাশাপাশি জঙ্গি তৎপরতা থেকে শুরু করে সব ধরনের অপরাধও তার ইচ্ছাতেই। এলাকায় প্রচলিত আছে, বখতিয়ারের নির্দেশ ছাড়া রোহিঙ্গা শিবিরে গাছের পাতা পর্যন্ত নড়ে না। উখিয়ায় একের পর এক পাহাড় আর হাজার হাজার গাছ বিনাশ করে রোহিঙ্গাদের যেসব শিবির নির্মাণ করা হচ্ছে— তার সবই করছেন এই বখতিয়ার। ইতিমধ্যে পাহাড় গাছ কেটে কয়েক হাজার বস্তি ঘর তৈরি করা হয়েছে। শুধুই কি রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির— এমন প্রশ্নেরও জবাব মিলেছে।

সরেজমিন জানা যায়, বখতিয়ারের হাত ছড়িয়ে আছে উখিয়া জুড়েই। অবৈধ অস্ত্র, ইয়াবা ব্যবসা আর মানব পাচার— সব অপরাধের শিরোমণিও তিনি। স্থানীয় এমপির ঘনিষ্ঠজন বখতিয়ার রাজনৈতিকভাবেও এখন ক্ষমতাধর। সহায় সম্পদ তার পাহাড়সম।

উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবিরের কাছেই বখতিয়ারের বাসা। দোতলা এই আধুনিক আলিশান বাসভবনটি নতুন। নতুন বাসার পাশের টিলার ওপর তার পুরানা আরেক বিশাল বাড়ি। সেই বাড়িটি ভাড়া দিয়েছেন। তবে পুরো বাসার চারদিকেই রয়েছে রহিঙ্গাদের বস্তি ঘর।

বখতিয়ার আহমেদের সঙ্গে গত ২৬ জানুয়ারি কথা হয় তার নতুন বাসায়। তিনি বলেন, গত নির্বাচনেও বিএনপি থেকে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে অনুরোধ করা হয় আমাকে। কিন্তু করিনি। কারণ, আওয়ামী লীগে একটা অবস্থান তৈরি করেছি। বিএনপি থেকে নির্বাচন করলে তো আবার ঝামেলা হয়ে যাবে। পাহাড় গাছ বিনাশ করার বিষয়ে তিনি বলেন, মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে তাদের এখানে আশ্রয় দেওয়া হচ্ছে। পাহাড় না কাটতে বলা হয়েছে। খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে। আমার নাম ভাঙ্গিয়ে অনেকে অনেক কাজ করতে পারে। জানতে পারলে ব্যবস্থা নেই। এক প্রশ্নের জবাবে হাসতে হাসতে তিনি বলেন, আমার দুটি লাঠি আছে। খুবই স্পেশাল লাঠি। লাঠি দিয়ে পিটাই। যখন প্রয়োজন, তখনই পিটাই। লাগলে প্রতিদিন। একজনের পিটাইলে এক হাজার লোকে দেখে। তারাও ভালো থাকে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির জন্য রোহিঙ্গাদের দায়ী করে বলেন, পুলিশ পোস্টের জন্য থানায় জানানো হয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যেই পোস্ট দিবে বলেছে পুলিশ।

সরেজমিন জানা যায়, উখিয়া বাজার ও আশপাশ এলাকায় তার অন্তত ৩০০ দোকানঘর রয়েছে। অধিকাংশই সরকারি জায়গার ওপর। পাহার কেটে ঘর তৈরি করেছেন কয়েকশ। ওই এলাকার সরকারি বেসরকারি ও এনজিওতে কর্মরত কর্মকর্তা কর্মচারীদের কাছে ভাড়া দিয়েছেন। অন্য কোনো বাসায় কেউ ভাড়া থাকতে পারবে না। এটাই বখতিয়ারের আইন। বাধ্যতামূলক তার ঘরগুলোতেই ভাড়া নিয়ে থাকতে হবে। বড় বাজারটির নিয়ন্ত্রণে তিনি নিজেই। দোকানগুলোর মালিক সব রোহিঙ্গা। রোহিঙ্গা বাজারও বলা হয়ে থাকে। স্থানীয় লোকজন জানান, উখিয়ার রাজাপালং, কুতুপালং এবং আশপাশ এলাকায় রোহিঙ্গাদের এমনভাবে বসতি স্থাপন করে দিচ্ছেন তিনি, ওই এলাকাগুলো রোহিঙ্গা পল্লী হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। তার এলাকার আশ্রয় কেন্দ্রেই রয়েছে দু’লাখের বেশি রোহিঙ্গা। যার পুরো নিয়ন্ত্রণ করছেন বখতিয়ার।

অনুসন্ধানে জানা যায়, বখতিয়ারের ছেলে হেলাল উদ্দিন ছিলেন কক্সবাজার জেলা ছাত্রশিবিরের প্রচার সম্পাদক। ছোট ছেলে ছিল বোরহান উদ্দিন কক্সবাজার কলেজ ছাত্রশিবিরের  নেতা। আওয়ামী লীগে বাবার যোগদানের পর তারা শিবিরে এখন সক্রিয় নয়।

স্থানীয়রা জানান, কুতুপালং বাজারের পানের দোকানি বখতিয়ারের কপাল খুলে যায় বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের পর। রোহিঙ্গাদের নিয়ে কুতুপালং বাজার গড়ে  তোলার পর  থেকে আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। কুতুপালং বাজারে গড়ে তুলেছেন একাধিক মার্কেট, ৩০০ দোকান, বেশ কয়েকটি বড় বাড়ি। ওই থেকেই তাকে রোহিঙ্গাদের রাজা বলা হয়। তার কথা ছাড়া রোহিঙ্গা বস্তিতে প্রবেশ করা যায় না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও তার হাতের মুঠোয়।

রোহিঙ্গাদের জন্য বিভিন্ন সংস্থা থেকে আসা অনুদান বখতিয়ারের হাত ধরে যেতে হয়। পাহাড়ে রোহিঙ্গারা খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করলেও ভাড়া দিতে হয় বখতিয়ারকে। কোন রোহিঙ্গা অন্যত্র চলে যাবে, ব্যবস্থা নেবে বখতিয়ার। মাদক ব্যবসা, পতিতা বাণিজ্য, মানব পাচার, অস্ত্র ব্যবসা, জাল টাকা বাণিজ্য সবকিছু চলে তার ইশারায়। আর এসব করেই তিনি নামে বেনামে বিভিন্ন সম্পদ গড়ে তুলেছেন। আছে কক্সবাজার বাস টার্মিনালের পাশে বাড়িসহ ৫টি প্লট। জঙ্গি রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়া ও  চোরাচালানের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তিনি গ্রেফতার হন।

অনুসন্ধানে জানা যায়, রোহিঙ্গা শিবিরে বখতিয়ারের রয়েছে একটি ‘মাঝি কমিটি’। ৪৩ সদস্যের এই কমিটি যেমন আশ্রয় শিবিরের সবকিছু দেখভাল করেন, তারাই উখিয়ার প্রশাসন চালান। বখতিয়ারের ঘনিষ্ঠ আবু সিদ্দিক এই কমিটির চেয়ারম্যান। এই কমিটির সঙ্গে সরকারের কোনো সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও স্থানীয়রা আর রোহিঙ্গাদের কাছে এটাই সরকার। বছরের পর বছর ধরে এই কমিটি রামরাজত্ব চালিয়ে যাচ্ছে উখিয়ায়। ইয়াবা, মানব পাচার, অবৈধ অস্ত্রব্যবসা থেকে শুরু করে সব ধরনের অপরাধই করছে এই কমিটি। রোহিঙ্গাদের জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে বখতিয়ারের কানেকশন রয়েছে বলে গোয়েন্দাদের কাছেও খবর রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়