শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

উখিয়ায় আছে বখতিয়ার

রোহিঙ্গা রাজা সাবেক জামায়াত রোকন এখন আওয়ামী লীগ নেতা, চলছে লাঠি শাসন, ৪৩ মাঝির কমিটিই সরকার
মির্জা মেহেদী তমাল, উখিয়া (কক্সবাজার) থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
উখিয়ায় আছে বখতিয়ার

‘খুব হিসাব করে চলতে হয়। ভয়ঙ্কর এলাকা এটা। সন্ধ্যার পর আমি ঘর থেকে বের হই না। ঠুস করে কেউ দিলেই তো সব শেষ। দিনের বেলাতেও কাজ না থাকলে ঘরের মধ্যেই থাকি। কেউ ফোন করলেও চিন্তা ভাবনা করে ধরি। আমি কাউরে বিশ্বাস করি না। রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে এক জায়গায় ভালো বলি, অন্য জায়গায় বলি খারাপ। সব জায়গায় ম্যানেজ আর কি। আমি যখন বাজার দিয়ে হাঁটি, সব ঠাণ্ডা।

সবাই জানে-আমার দুইটা স্পেশাল লাঠি আছে।’

কথাগুলো এভাবেই বলছিলেন কক্সবাজারের সীমান্ত জনপদ উখিয়ার একটি ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার বখতিয়ার। তার পুরো নাম মৌলভী বখতিয়ার আহমেদ। ছিলেন উপজেলা জামায়াতের রোকন। এখন আওয়ামী লীগ নেতা। তাকে ‘রোহিঙ্গা রাজা’ বলেই চেনেন সবাই। সরকারের আইন কানুনের ধার ধারেন না তিনি। নিজের তৈরি আইনেই চলতে পছন্দ করেন। তার দুটি ‘স্পেশাল লাঠি’ আছে। তা দিয়েই চলে তার শাসন-শোষণ। পাহাড় গাছ ভূমি-বাদ রাখেননি। সবই যাচ্ছে তার পেটে। আরও আছে তার ‘মাঝি কমিটি’। চেনা শহরে কমিটির সদস্যরা গড়ে তুলেছেন এক ভিন্ন জগৎ। তিনি এখন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নং ওয়ার্ডের নির্বাচিত মেম্বার। উপজেলা মত্স্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদকও।

কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলায় সন্ধান পাওয়া এই রোহিঙ্গা রাজার ইশারাতে চলছে শরণার্থী শিবিরগুলো। দেশ-বিদেশের সাহায্য সহযোগিতা এলেও যেতে হয় তার হাত ধরে। পাশাপাশি জঙ্গি তৎপরতা থেকে শুরু করে সব ধরনের অপরাধও তার ইচ্ছাতেই। এলাকায় প্রচলিত আছে, বখতিয়ারের নির্দেশ ছাড়া রোহিঙ্গা শিবিরে গাছের পাতা পর্যন্ত নড়ে না। উখিয়ায় একের পর এক পাহাড় আর হাজার হাজার গাছ বিনাশ করে রোহিঙ্গাদের যেসব শিবির নির্মাণ করা হচ্ছে— তার সবই করছেন এই বখতিয়ার। ইতিমধ্যে পাহাড় গাছ কেটে কয়েক হাজার বস্তি ঘর তৈরি করা হয়েছে। শুধুই কি রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির— এমন প্রশ্নেরও জবাব মিলেছে।

সরেজমিন জানা যায়, বখতিয়ারের হাত ছড়িয়ে আছে উখিয়া জুড়েই। অবৈধ অস্ত্র, ইয়াবা ব্যবসা আর মানব পাচার— সব অপরাধের শিরোমণিও তিনি। স্থানীয় এমপির ঘনিষ্ঠজন বখতিয়ার রাজনৈতিকভাবেও এখন ক্ষমতাধর। সহায় সম্পদ তার পাহাড়সম।

উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবিরের কাছেই বখতিয়ারের বাসা। দোতলা এই আধুনিক আলিশান বাসভবনটি নতুন। নতুন বাসার পাশের টিলার ওপর তার পুরানা আরেক বিশাল বাড়ি। সেই বাড়িটি ভাড়া দিয়েছেন। তবে পুরো বাসার চারদিকেই রয়েছে রহিঙ্গাদের বস্তি ঘর।

বখতিয়ার আহমেদের সঙ্গে গত ২৬ জানুয়ারি কথা হয় তার নতুন বাসায়। তিনি বলেন, গত নির্বাচনেও বিএনপি থেকে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে অনুরোধ করা হয় আমাকে। কিন্তু করিনি। কারণ, আওয়ামী লীগে একটা অবস্থান তৈরি করেছি। বিএনপি থেকে নির্বাচন করলে তো আবার ঝামেলা হয়ে যাবে। পাহাড় গাছ বিনাশ করার বিষয়ে তিনি বলেন, মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে তাদের এখানে আশ্রয় দেওয়া হচ্ছে। পাহাড় না কাটতে বলা হয়েছে। খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে। আমার নাম ভাঙ্গিয়ে অনেকে অনেক কাজ করতে পারে। জানতে পারলে ব্যবস্থা নেই। এক প্রশ্নের জবাবে হাসতে হাসতে তিনি বলেন, আমার দুটি লাঠি আছে। খুবই স্পেশাল লাঠি। লাঠি দিয়ে পিটাই। যখন প্রয়োজন, তখনই পিটাই। লাগলে প্রতিদিন। একজনের পিটাইলে এক হাজার লোকে দেখে। তারাও ভালো থাকে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির জন্য রোহিঙ্গাদের দায়ী করে বলেন, পুলিশ পোস্টের জন্য থানায় জানানো হয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যেই পোস্ট দিবে বলেছে পুলিশ।

সরেজমিন জানা যায়, উখিয়া বাজার ও আশপাশ এলাকায় তার অন্তত ৩০০ দোকানঘর রয়েছে। অধিকাংশই সরকারি জায়গার ওপর। পাহার কেটে ঘর তৈরি করেছেন কয়েকশ। ওই এলাকার সরকারি বেসরকারি ও এনজিওতে কর্মরত কর্মকর্তা কর্মচারীদের কাছে ভাড়া দিয়েছেন। অন্য কোনো বাসায় কেউ ভাড়া থাকতে পারবে না। এটাই বখতিয়ারের আইন। বাধ্যতামূলক তার ঘরগুলোতেই ভাড়া নিয়ে থাকতে হবে। বড় বাজারটির নিয়ন্ত্রণে তিনি নিজেই। দোকানগুলোর মালিক সব রোহিঙ্গা। রোহিঙ্গা বাজারও বলা হয়ে থাকে। স্থানীয় লোকজন জানান, উখিয়ার রাজাপালং, কুতুপালং এবং আশপাশ এলাকায় রোহিঙ্গাদের এমনভাবে বসতি স্থাপন করে দিচ্ছেন তিনি, ওই এলাকাগুলো রোহিঙ্গা পল্লী হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। তার এলাকার আশ্রয় কেন্দ্রেই রয়েছে দু’লাখের বেশি রোহিঙ্গা। যার পুরো নিয়ন্ত্রণ করছেন বখতিয়ার।

অনুসন্ধানে জানা যায়, বখতিয়ারের ছেলে হেলাল উদ্দিন ছিলেন কক্সবাজার জেলা ছাত্রশিবিরের প্রচার সম্পাদক। ছোট ছেলে ছিল বোরহান উদ্দিন কক্সবাজার কলেজ ছাত্রশিবিরের  নেতা। আওয়ামী লীগে বাবার যোগদানের পর তারা শিবিরে এখন সক্রিয় নয়।

স্থানীয়রা জানান, কুতুপালং বাজারের পানের দোকানি বখতিয়ারের কপাল খুলে যায় বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের পর। রোহিঙ্গাদের নিয়ে কুতুপালং বাজার গড়ে  তোলার পর  থেকে আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। কুতুপালং বাজারে গড়ে তুলেছেন একাধিক মার্কেট, ৩০০ দোকান, বেশ কয়েকটি বড় বাড়ি। ওই থেকেই তাকে রোহিঙ্গাদের রাজা বলা হয়। তার কথা ছাড়া রোহিঙ্গা বস্তিতে প্রবেশ করা যায় না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও তার হাতের মুঠোয়।

রোহিঙ্গাদের জন্য বিভিন্ন সংস্থা থেকে আসা অনুদান বখতিয়ারের হাত ধরে যেতে হয়। পাহাড়ে রোহিঙ্গারা খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করলেও ভাড়া দিতে হয় বখতিয়ারকে। কোন রোহিঙ্গা অন্যত্র চলে যাবে, ব্যবস্থা নেবে বখতিয়ার। মাদক ব্যবসা, পতিতা বাণিজ্য, মানব পাচার, অস্ত্র ব্যবসা, জাল টাকা বাণিজ্য সবকিছু চলে তার ইশারায়। আর এসব করেই তিনি নামে বেনামে বিভিন্ন সম্পদ গড়ে তুলেছেন। আছে কক্সবাজার বাস টার্মিনালের পাশে বাড়িসহ ৫টি প্লট। জঙ্গি রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়া ও  চোরাচালানের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তিনি গ্রেফতার হন।

অনুসন্ধানে জানা যায়, রোহিঙ্গা শিবিরে বখতিয়ারের রয়েছে একটি ‘মাঝি কমিটি’। ৪৩ সদস্যের এই কমিটি যেমন আশ্রয় শিবিরের সবকিছু দেখভাল করেন, তারাই উখিয়ার প্রশাসন চালান। বখতিয়ারের ঘনিষ্ঠ আবু সিদ্দিক এই কমিটির চেয়ারম্যান। এই কমিটির সঙ্গে সরকারের কোনো সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও স্থানীয়রা আর রোহিঙ্গাদের কাছে এটাই সরকার। বছরের পর বছর ধরে এই কমিটি রামরাজত্ব চালিয়ে যাচ্ছে উখিয়ায়। ইয়াবা, মানব পাচার, অবৈধ অস্ত্রব্যবসা থেকে শুরু করে সব ধরনের অপরাধই করছে এই কমিটি। রোহিঙ্গাদের জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে বখতিয়ারের কানেকশন রয়েছে বলে গোয়েন্দাদের কাছেও খবর রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
শেয়ারবাজারে সাত দিন একটানা দরপতন
শেয়ারবাজারে সাত দিন একটানা দরপতন
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ১৩
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ১৩
সর্বশেষ খবর
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি

২৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!
পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা
বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার
কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ
দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল
সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল
এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই
উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন
রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন
বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা
নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে
যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক