শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

উখিয়ায় আছে বখতিয়ার

রোহিঙ্গা রাজা সাবেক জামায়াত রোকন এখন আওয়ামী লীগ নেতা, চলছে লাঠি শাসন, ৪৩ মাঝির কমিটিই সরকার
মির্জা মেহেদী তমাল, উখিয়া (কক্সবাজার) থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
উখিয়ায় আছে বখতিয়ার

‘খুব হিসাব করে চলতে হয়। ভয়ঙ্কর এলাকা এটা। সন্ধ্যার পর আমি ঘর থেকে বের হই না। ঠুস করে কেউ দিলেই তো সব শেষ। দিনের বেলাতেও কাজ না থাকলে ঘরের মধ্যেই থাকি। কেউ ফোন করলেও চিন্তা ভাবনা করে ধরি। আমি কাউরে বিশ্বাস করি না। রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে এক জায়গায় ভালো বলি, অন্য জায়গায় বলি খারাপ। সব জায়গায় ম্যানেজ আর কি। আমি যখন বাজার দিয়ে হাঁটি, সব ঠাণ্ডা।

সবাই জানে-আমার দুইটা স্পেশাল লাঠি আছে।’

কথাগুলো এভাবেই বলছিলেন কক্সবাজারের সীমান্ত জনপদ উখিয়ার একটি ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার বখতিয়ার। তার পুরো নাম মৌলভী বখতিয়ার আহমেদ। ছিলেন উপজেলা জামায়াতের রোকন। এখন আওয়ামী লীগ নেতা। তাকে ‘রোহিঙ্গা রাজা’ বলেই চেনেন সবাই। সরকারের আইন কানুনের ধার ধারেন না তিনি। নিজের তৈরি আইনেই চলতে পছন্দ করেন। তার দুটি ‘স্পেশাল লাঠি’ আছে। তা দিয়েই চলে তার শাসন-শোষণ। পাহাড় গাছ ভূমি-বাদ রাখেননি। সবই যাচ্ছে তার পেটে। আরও আছে তার ‘মাঝি কমিটি’। চেনা শহরে কমিটির সদস্যরা গড়ে তুলেছেন এক ভিন্ন জগৎ। তিনি এখন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নং ওয়ার্ডের নির্বাচিত মেম্বার। উপজেলা মত্স্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদকও।

কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলায় সন্ধান পাওয়া এই রোহিঙ্গা রাজার ইশারাতে চলছে শরণার্থী শিবিরগুলো। দেশ-বিদেশের সাহায্য সহযোগিতা এলেও যেতে হয় তার হাত ধরে। পাশাপাশি জঙ্গি তৎপরতা থেকে শুরু করে সব ধরনের অপরাধও তার ইচ্ছাতেই। এলাকায় প্রচলিত আছে, বখতিয়ারের নির্দেশ ছাড়া রোহিঙ্গা শিবিরে গাছের পাতা পর্যন্ত নড়ে না। উখিয়ায় একের পর এক পাহাড় আর হাজার হাজার গাছ বিনাশ করে রোহিঙ্গাদের যেসব শিবির নির্মাণ করা হচ্ছে— তার সবই করছেন এই বখতিয়ার। ইতিমধ্যে পাহাড় গাছ কেটে কয়েক হাজার বস্তি ঘর তৈরি করা হয়েছে। শুধুই কি রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির— এমন প্রশ্নেরও জবাব মিলেছে।

সরেজমিন জানা যায়, বখতিয়ারের হাত ছড়িয়ে আছে উখিয়া জুড়েই। অবৈধ অস্ত্র, ইয়াবা ব্যবসা আর মানব পাচার— সব অপরাধের শিরোমণিও তিনি। স্থানীয় এমপির ঘনিষ্ঠজন বখতিয়ার রাজনৈতিকভাবেও এখন ক্ষমতাধর। সহায় সম্পদ তার পাহাড়সম।

উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবিরের কাছেই বখতিয়ারের বাসা। দোতলা এই আধুনিক আলিশান বাসভবনটি নতুন। নতুন বাসার পাশের টিলার ওপর তার পুরানা আরেক বিশাল বাড়ি। সেই বাড়িটি ভাড়া দিয়েছেন। তবে পুরো বাসার চারদিকেই রয়েছে রহিঙ্গাদের বস্তি ঘর।

বখতিয়ার আহমেদের সঙ্গে গত ২৬ জানুয়ারি কথা হয় তার নতুন বাসায়। তিনি বলেন, গত নির্বাচনেও বিএনপি থেকে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে অনুরোধ করা হয় আমাকে। কিন্তু করিনি। কারণ, আওয়ামী লীগে একটা অবস্থান তৈরি করেছি। বিএনপি থেকে নির্বাচন করলে তো আবার ঝামেলা হয়ে যাবে। পাহাড় গাছ বিনাশ করার বিষয়ে তিনি বলেন, মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে তাদের এখানে আশ্রয় দেওয়া হচ্ছে। পাহাড় না কাটতে বলা হয়েছে। খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে। আমার নাম ভাঙ্গিয়ে অনেকে অনেক কাজ করতে পারে। জানতে পারলে ব্যবস্থা নেই। এক প্রশ্নের জবাবে হাসতে হাসতে তিনি বলেন, আমার দুটি লাঠি আছে। খুবই স্পেশাল লাঠি। লাঠি দিয়ে পিটাই। যখন প্রয়োজন, তখনই পিটাই। লাগলে প্রতিদিন। একজনের পিটাইলে এক হাজার লোকে দেখে। তারাও ভালো থাকে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির জন্য রোহিঙ্গাদের দায়ী করে বলেন, পুলিশ পোস্টের জন্য থানায় জানানো হয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যেই পোস্ট দিবে বলেছে পুলিশ।

সরেজমিন জানা যায়, উখিয়া বাজার ও আশপাশ এলাকায় তার অন্তত ৩০০ দোকানঘর রয়েছে। অধিকাংশই সরকারি জায়গার ওপর। পাহার কেটে ঘর তৈরি করেছেন কয়েকশ। ওই এলাকার সরকারি বেসরকারি ও এনজিওতে কর্মরত কর্মকর্তা কর্মচারীদের কাছে ভাড়া দিয়েছেন। অন্য কোনো বাসায় কেউ ভাড়া থাকতে পারবে না। এটাই বখতিয়ারের আইন। বাধ্যতামূলক তার ঘরগুলোতেই ভাড়া নিয়ে থাকতে হবে। বড় বাজারটির নিয়ন্ত্রণে তিনি নিজেই। দোকানগুলোর মালিক সব রোহিঙ্গা। রোহিঙ্গা বাজারও বলা হয়ে থাকে। স্থানীয় লোকজন জানান, উখিয়ার রাজাপালং, কুতুপালং এবং আশপাশ এলাকায় রোহিঙ্গাদের এমনভাবে বসতি স্থাপন করে দিচ্ছেন তিনি, ওই এলাকাগুলো রোহিঙ্গা পল্লী হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। তার এলাকার আশ্রয় কেন্দ্রেই রয়েছে দু’লাখের বেশি রোহিঙ্গা। যার পুরো নিয়ন্ত্রণ করছেন বখতিয়ার।

অনুসন্ধানে জানা যায়, বখতিয়ারের ছেলে হেলাল উদ্দিন ছিলেন কক্সবাজার জেলা ছাত্রশিবিরের প্রচার সম্পাদক। ছোট ছেলে ছিল বোরহান উদ্দিন কক্সবাজার কলেজ ছাত্রশিবিরের  নেতা। আওয়ামী লীগে বাবার যোগদানের পর তারা শিবিরে এখন সক্রিয় নয়।

স্থানীয়রা জানান, কুতুপালং বাজারের পানের দোকানি বখতিয়ারের কপাল খুলে যায় বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের পর। রোহিঙ্গাদের নিয়ে কুতুপালং বাজার গড়ে  তোলার পর  থেকে আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। কুতুপালং বাজারে গড়ে তুলেছেন একাধিক মার্কেট, ৩০০ দোকান, বেশ কয়েকটি বড় বাড়ি। ওই থেকেই তাকে রোহিঙ্গাদের রাজা বলা হয়। তার কথা ছাড়া রোহিঙ্গা বস্তিতে প্রবেশ করা যায় না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও তার হাতের মুঠোয়।

রোহিঙ্গাদের জন্য বিভিন্ন সংস্থা থেকে আসা অনুদান বখতিয়ারের হাত ধরে যেতে হয়। পাহাড়ে রোহিঙ্গারা খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করলেও ভাড়া দিতে হয় বখতিয়ারকে। কোন রোহিঙ্গা অন্যত্র চলে যাবে, ব্যবস্থা নেবে বখতিয়ার। মাদক ব্যবসা, পতিতা বাণিজ্য, মানব পাচার, অস্ত্র ব্যবসা, জাল টাকা বাণিজ্য সবকিছু চলে তার ইশারায়। আর এসব করেই তিনি নামে বেনামে বিভিন্ন সম্পদ গড়ে তুলেছেন। আছে কক্সবাজার বাস টার্মিনালের পাশে বাড়িসহ ৫টি প্লট। জঙ্গি রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়া ও  চোরাচালানের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তিনি গ্রেফতার হন।

অনুসন্ধানে জানা যায়, রোহিঙ্গা শিবিরে বখতিয়ারের রয়েছে একটি ‘মাঝি কমিটি’। ৪৩ সদস্যের এই কমিটি যেমন আশ্রয় শিবিরের সবকিছু দেখভাল করেন, তারাই উখিয়ার প্রশাসন চালান। বখতিয়ারের ঘনিষ্ঠ আবু সিদ্দিক এই কমিটির চেয়ারম্যান। এই কমিটির সঙ্গে সরকারের কোনো সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও স্থানীয়রা আর রোহিঙ্গাদের কাছে এটাই সরকার। বছরের পর বছর ধরে এই কমিটি রামরাজত্ব চালিয়ে যাচ্ছে উখিয়ায়। ইয়াবা, মানব পাচার, অবৈধ অস্ত্রব্যবসা থেকে শুরু করে সব ধরনের অপরাধই করছে এই কমিটি। রোহিঙ্গাদের জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে বখতিয়ারের কানেকশন রয়েছে বলে গোয়েন্দাদের কাছেও খবর রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা