শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

মালয়েশিয়াজুড়ে আতঙ্ক

চলছে ধরপাকড়। পাঁচ শতাধিক বাংলাদেশি আটক। ঘরে ঘরে উৎকণ্ঠা
কূটনৈতিক প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মালয়েশিয়াজুড়ে আতঙ্ক

মালয়েশিয়ায় গ্রেফতার আতঙ্কে ভুগছেন দুই লাখের বেশি অবৈধভাবে অবস্থান করা বাংলাদেশি। অবৈধভাবে অবস্থানরত বিদেশিদের বিরুদ্ধে মালয়েশিয়া সরকারের সাঁড়াশি অভিযানে সে দেশে ঘরে ঘরে শুরু হয়েছে আতঙ্ক। আর এই আতঙ্ক সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশিদের। কারণ মালয়েশিয়ায় থাকা প্রায় ছয় লাখ অবৈধ কর্মীর অর্ধেকের বেশি বাংলাদেশি। তিন লাখের বেশি অবৈধ অবস্থানকারীর বাংলাদেশি মাত্র ৭১ হাজার বৈধ হওয়ার জন্য মালয়েশিয়া সরকারের দেওয়া সুযোগ গ্রহণ করতে নিবন্ধন করেছেন। বাকি দুই লাখের বেশি অবৈধ বাংলাদেশি এখন গ্রেফতার আতঙ্কে দিশেহারা। আতঙ্কে ঘর থেকে বের হচ্ছেন না তারা। যাচ্ছেন না কাজে। কিন্তু তাতেও রক্ষা নেই। তীব্র অভিযানে নামা স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী হুটহাট ব্লক-রেড দিয়ে ঘরে ঘরে গিয়ে প্রত্যেকের কাগজপত্র চেক করছে। কাগজপত্র ঠিক না থাকলেই নিয়ে যাওয়া হচ্ছে কারাগারে। শুক্রবার রাত থেকে শুরু হওয়া এই তীব্র অভিযানে প্রথম দিনই ৫১৫ বাংলাদেশি গ্রেফতার হয়েছেন। গতকাল আরও কয়েক হাজার বাংলাদেশি গ্রেফতার হয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে তৈরি হওয়া গ্রেফতার আতঙ্কে ফাঁকা হয়ে গেছে বাংলাদেশি অধ্যুষিত এলাকাগুলো। প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম।

মালয়েশিয়ার পেনাং থেকে বাংলাদেশি প্রবাসী ব্যবসায়ী সালমান সাদী টেলিফোনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আগে কিছু নির্দিষ্ট এলাকার রাস্তাঘাটে এত বেশি বাংলাদেশি থাকতেন যে স্বাভাবিক হাঁটাচলা করা কঠিন হয়ে যেত। এখন সেই সব রাস্তাঘাট পুরো ফাঁকা। কাজকর্মে যাওয়া তো দূরের কথা, কেউ এখন প্রয়োজনীয় কোনো কিছু কিনতেও দোকানপাটে যাচ্ছে না। সাদী জানান, মালয়েশিয়া সরকার ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত অবৈধভাবে অবস্থানরত বিদেশি শ্রমিকদের বৈধকরণের জন্য সুযোগ দিয়েছিল। কিন্তু অনেকেই এ সুযোগ গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছেন। অনেকেই এ সুযোগ গ্রহণে অনাগ্রহীও ছিলেন। আবার অনেকে দালালের মাধ্যমে নিবন্ধনের জন্য টাকা দিয়েও করতে পারেননি। স্বাভাবিক সময়ে মালয়েশিয়ার পুলিশ অবৈধদের ধরলে ৫০ রিঙ্গিত ঘুষ নিয়ে আবার ছেড়ে দিত বলেই এত বেশিসংখ্যক অবৈধ নিবন্ধনের সুযোগ গ্রহণ করেননি বলে অভিমত এই বাংলাদেশি ব্যবসায়ীর। তিনি বলেন, ‘গ্রেফতার আতঙ্কে আমার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে দুই দিন ধরে কোনো কাজ হচ্ছে না। কর্মীদের সবাই বাংলাদেশি হওয়ায় তারা কেউ আসছেন না।’ মালয়েশিয়ায় সবচেয়ে বেশি ব্যাবসা করা চীনা ব্যাবসায়ীরা দোকানপাট ও প্রতিষ্ঠান চালানোর কর্মীর অভাবে ইতিমধ্যে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছেন বলেও জানান সালমান সাদী।

মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন দফতরের মহাপরিচালক মুস্তাফার আলীর বরাত দিয়ে মালয়েশিয়া স্টার পত্রিকা জানিয়েছে, প্রথম দিন দেশটির ১৫৫টি এলাকায় অভিযান চালিয়ে মোট এক হাজার ৩৫ জনকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আটকদের মধ্যে ৫১৫ জন বাংলাদেশি, ১৩৫ জন ইন্দোনেশীয়, ১০২ জন ফিলিপিনো, ৫০ জন থাই ও দুজন ভিয়েতনামি নাগরিক রয়েছেন। আটকদের মধ্যে ১০১ জন নারী ও তিনটি শিশুও রয়েছে। নিয়ম ভেঙে অবৈধ অভিবাসীদের কাজে রাখায় ১৬ জন চাকরিদাতাকেও আটক করা হয়েছে। মালয়েশীয় ইমিগ্রেশন বিভাগের মহাপরিচালককে উদ্ধৃত করে মালয়েশিয়ার ডেইলি সান বলেছে, আটকরা ই-কার্ডের জন্য আবেদন না করার বিভিন্ন রকম কারণ দেখিয়েছেন। কেউ কেউ বলেছেন, তারা আবেদনের সময়সীমা জানতেন না। আবার কেউ বলেছেন, ওই সময়সীমা বাড়ানো হবে বলে চাকরিদাতারা তাদের আশ্বাস দিয়েছিলেন। সংবাদমাধ্যম দ্য স্টারের খবরে বলা হয়েছে, অভিবাসন কর্তৃপক্ষের মহাপরিচালক দাতুক সেরি মুস্তাফার আলী নিজেই একাধিক অভিযানে নেতৃত্ব দেন। কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশনের শ্রম কাউন্সিলর সায়েদুল ইসলাম জানান, মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত বৈধ কাগজপত্রহীন শ্রমিকদের বৈধভাবে পুনর্নিয়োগ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে চার মাস ধরে ই-কার্ডের আবেদন নেওয়া হয়। ৩০ জুন শেষ হয় এই সুযোগ। এই ই-কার্ডের মেয়াদ আগামী বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। অর্থাৎ যাদের কাছে বৈধ পাসপোর্ট বা কাজের অনুমতি নেই, ওই ই-কার্ড হাতে থাকলে তারা ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় থেকে কাজ করতে পারবেন। ওই সময়ের মধ্যে তাদের নিজ নিজ দূতাবাস থেকে পাসপোর্ট ও ট্রাভেল ডকুমেন্ট সংগ্রহ করে নতুন করে ওয়ার্ক পারমিট নিতে হবে। তা না হলে নির্ধারিত সময়ের পর তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হবে বলে হুঁশিয়ার করেছে মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষ। দেশটির অভিবাসন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মালয়েশিয়ায় অবৈধভাবে অবস্থান করছেন প্রায় ৬ লাখ শ্রমিক। কিন্তু নিবন্ধিত হওয়ার সুযোগ নিয়েছেন মাত্র মাত্র ২৩ শতাংশ। এর মধ্যে বাংলাদেশির সংখ্যা ৭১ হাজার ৯০৩ জন। এর পরই রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার (২৬ হাজার ৭৬৪ জন) ও মিয়ানমারের (১১ হাজার ৮২৫ জন) নাগরিক। অবৈধ অভিবাসীদের নিবন্ধনের চিত্রে হতাশ ইমিগ্রেশন বিভাগের মহাপরিচালক মুস্তাফার আলী সাংবাদিকদের বলেন, ‘ই-কার্ড নিবন্ধনের সময়সীমার ওপর আমি বহুবার জোর দিয়েছিলাম। এখন অবৈধ অভিবাসীদের গ্রেফতারে অভিযান শুরু হবে এবং তাদের নিয়োগদাতাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে। এমনকি যারা স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে আসা লোকদের চাকরি দিয়েছে, তারাও রেহাই পাবে না।’ তিনি জানান, মালয়েশিয়ায় সবচেয়ে বেশি অবৈধ শ্রমিক বসবাস করছে বাংলাদেশের। এরপর ইন্দোনেশিয়া, মিয়ানমার ও নেপালের নাগরিক রয়েছেন। কুয়ালালামপুর থেকে বাংলাদেশি আকাশ আহমেদ জানান, মালয়েশিয়ায় এর আগে দেওয়া বৈধ হওয়ার সুযোগে দালালদের হাতে লাখ লাখ রিংগিত দিয়ে প্রতারিত হয়েছিলেন হাজার হাজার শ্রমিক। তাই এবার সরকার এক বছরের জন্য অস্থায়ী কার্ড (ই-কার্ড) করার সুযোগ দিলেও অনেকেই সে বিষয়ে আগ্রহ দেখাননি। কিন্তু মালয়েশিয়া সরকার এবার খুবই কঠোর অবৈধ শ্রমিকদের ব্যাপারে। ই-কার্ড করতে নিবন্ধনের মেয়াদ শুক্রবার শেষ হওয়ার পর থেকেই ধরপাকড় শুরু হয়েছে। এবার অবৈধ শ্রমিক ধরতে পুলিশ প্রতিটা ঘরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। ঢাকার প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব জাভেদ আহমেদ বলেন, অবৈধ অভিবাসী ঠেকাতে গ্রেফতার প্রক্রিয়া মালয়েশিয়া সরকারের নিয়মিত কার্যক্রম। সেখানে চার লাখ বাংলাদেশি কর্মী বৈধভাবে কর্মরত আছেন। তাদের নিয়েই সরকার চিন্তা করে। অবৈধদের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে মালয়েশিয়ার নিয়ম মানার বাইরে কিছু করার নেই। তবে এটাও ঠিক মালয়েশিয়ায় অবৈধ শ্রমিকের ডিমান্ড রয়েছে। একশ্রেণির প্রতারক চক্র অবৈধ শ্রমিক পাঠায়, যাদের বৈধ কাগজপত্র থাকে না।

মালয়েশিয়ার আইন অনুসারে, কোনো অবৈধ শ্রমিক যদি কোম্পানি থেকে গ্রেফতার হয় তাহলে মালিকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা ছাড়াও জরিমানা করা হবে। ৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার রিংগিত জরিমানা হবে। অন্যদিকে আদালতের নির্দেশে জেল-জরিমানার পর অবৈধ শ্রমিককে এক থেকে সর্বোচ্চ ছয়টি রোতান (বেত্রাঘাত) দেওয়া হবে।  পরে পাঠিয়ে দেওয়া হবে নিজ দেশে।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
পক্ষপাত আশা করি না
পক্ষপাত আশা করি না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান
ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই
ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন
ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল
ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান
বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল
কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে
তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী
জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন
ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা
রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া সেই যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া সেই যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু আদিবার মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু আদিবার মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে'
'ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে আসুস এক্সপার্ট সিরিজের ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ উন্মোচন
বাংলাদেশে আসুস এক্সপার্ট সিরিজের ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন