শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

মালয়েশিয়াজুড়ে আতঙ্ক

চলছে ধরপাকড়। পাঁচ শতাধিক বাংলাদেশি আটক। ঘরে ঘরে উৎকণ্ঠা
কূটনৈতিক প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মালয়েশিয়াজুড়ে আতঙ্ক

মালয়েশিয়ায় গ্রেফতার আতঙ্কে ভুগছেন দুই লাখের বেশি অবৈধভাবে অবস্থান করা বাংলাদেশি। অবৈধভাবে অবস্থানরত বিদেশিদের বিরুদ্ধে মালয়েশিয়া সরকারের সাঁড়াশি অভিযানে সে দেশে ঘরে ঘরে শুরু হয়েছে আতঙ্ক। আর এই আতঙ্ক সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশিদের। কারণ মালয়েশিয়ায় থাকা প্রায় ছয় লাখ অবৈধ কর্মীর অর্ধেকের বেশি বাংলাদেশি। তিন লাখের বেশি অবৈধ অবস্থানকারীর বাংলাদেশি মাত্র ৭১ হাজার বৈধ হওয়ার জন্য মালয়েশিয়া সরকারের দেওয়া সুযোগ গ্রহণ করতে নিবন্ধন করেছেন। বাকি দুই লাখের বেশি অবৈধ বাংলাদেশি এখন গ্রেফতার আতঙ্কে দিশেহারা। আতঙ্কে ঘর থেকে বের হচ্ছেন না তারা। যাচ্ছেন না কাজে। কিন্তু তাতেও রক্ষা নেই। তীব্র অভিযানে নামা স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী হুটহাট ব্লক-রেড দিয়ে ঘরে ঘরে গিয়ে প্রত্যেকের কাগজপত্র চেক করছে। কাগজপত্র ঠিক না থাকলেই নিয়ে যাওয়া হচ্ছে কারাগারে। শুক্রবার রাত থেকে শুরু হওয়া এই তীব্র অভিযানে প্রথম দিনই ৫১৫ বাংলাদেশি গ্রেফতার হয়েছেন। গতকাল আরও কয়েক হাজার বাংলাদেশি গ্রেফতার হয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে তৈরি হওয়া গ্রেফতার আতঙ্কে ফাঁকা হয়ে গেছে বাংলাদেশি অধ্যুষিত এলাকাগুলো। প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম।

মালয়েশিয়ার পেনাং থেকে বাংলাদেশি প্রবাসী ব্যবসায়ী সালমান সাদী টেলিফোনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আগে কিছু নির্দিষ্ট এলাকার রাস্তাঘাটে এত বেশি বাংলাদেশি থাকতেন যে স্বাভাবিক হাঁটাচলা করা কঠিন হয়ে যেত। এখন সেই সব রাস্তাঘাট পুরো ফাঁকা। কাজকর্মে যাওয়া তো দূরের কথা, কেউ এখন প্রয়োজনীয় কোনো কিছু কিনতেও দোকানপাটে যাচ্ছে না। সাদী জানান, মালয়েশিয়া সরকার ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত অবৈধভাবে অবস্থানরত বিদেশি শ্রমিকদের বৈধকরণের জন্য সুযোগ দিয়েছিল। কিন্তু অনেকেই এ সুযোগ গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছেন। অনেকেই এ সুযোগ গ্রহণে অনাগ্রহীও ছিলেন। আবার অনেকে দালালের মাধ্যমে নিবন্ধনের জন্য টাকা দিয়েও করতে পারেননি। স্বাভাবিক সময়ে মালয়েশিয়ার পুলিশ অবৈধদের ধরলে ৫০ রিঙ্গিত ঘুষ নিয়ে আবার ছেড়ে দিত বলেই এত বেশিসংখ্যক অবৈধ নিবন্ধনের সুযোগ গ্রহণ করেননি বলে অভিমত এই বাংলাদেশি ব্যবসায়ীর। তিনি বলেন, ‘গ্রেফতার আতঙ্কে আমার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে দুই দিন ধরে কোনো কাজ হচ্ছে না। কর্মীদের সবাই বাংলাদেশি হওয়ায় তারা কেউ আসছেন না।’ মালয়েশিয়ায় সবচেয়ে বেশি ব্যাবসা করা চীনা ব্যাবসায়ীরা দোকানপাট ও প্রতিষ্ঠান চালানোর কর্মীর অভাবে ইতিমধ্যে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছেন বলেও জানান সালমান সাদী।

মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন দফতরের মহাপরিচালক মুস্তাফার আলীর বরাত দিয়ে মালয়েশিয়া স্টার পত্রিকা জানিয়েছে, প্রথম দিন দেশটির ১৫৫টি এলাকায় অভিযান চালিয়ে মোট এক হাজার ৩৫ জনকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আটকদের মধ্যে ৫১৫ জন বাংলাদেশি, ১৩৫ জন ইন্দোনেশীয়, ১০২ জন ফিলিপিনো, ৫০ জন থাই ও দুজন ভিয়েতনামি নাগরিক রয়েছেন। আটকদের মধ্যে ১০১ জন নারী ও তিনটি শিশুও রয়েছে। নিয়ম ভেঙে অবৈধ অভিবাসীদের কাজে রাখায় ১৬ জন চাকরিদাতাকেও আটক করা হয়েছে। মালয়েশীয় ইমিগ্রেশন বিভাগের মহাপরিচালককে উদ্ধৃত করে মালয়েশিয়ার ডেইলি সান বলেছে, আটকরা ই-কার্ডের জন্য আবেদন না করার বিভিন্ন রকম কারণ দেখিয়েছেন। কেউ কেউ বলেছেন, তারা আবেদনের সময়সীমা জানতেন না। আবার কেউ বলেছেন, ওই সময়সীমা বাড়ানো হবে বলে চাকরিদাতারা তাদের আশ্বাস দিয়েছিলেন। সংবাদমাধ্যম দ্য স্টারের খবরে বলা হয়েছে, অভিবাসন কর্তৃপক্ষের মহাপরিচালক দাতুক সেরি মুস্তাফার আলী নিজেই একাধিক অভিযানে নেতৃত্ব দেন। কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশনের শ্রম কাউন্সিলর সায়েদুল ইসলাম জানান, মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত বৈধ কাগজপত্রহীন শ্রমিকদের বৈধভাবে পুনর্নিয়োগ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে চার মাস ধরে ই-কার্ডের আবেদন নেওয়া হয়। ৩০ জুন শেষ হয় এই সুযোগ। এই ই-কার্ডের মেয়াদ আগামী বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। অর্থাৎ যাদের কাছে বৈধ পাসপোর্ট বা কাজের অনুমতি নেই, ওই ই-কার্ড হাতে থাকলে তারা ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় থেকে কাজ করতে পারবেন। ওই সময়ের মধ্যে তাদের নিজ নিজ দূতাবাস থেকে পাসপোর্ট ও ট্রাভেল ডকুমেন্ট সংগ্রহ করে নতুন করে ওয়ার্ক পারমিট নিতে হবে। তা না হলে নির্ধারিত সময়ের পর তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হবে বলে হুঁশিয়ার করেছে মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষ। দেশটির অভিবাসন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মালয়েশিয়ায় অবৈধভাবে অবস্থান করছেন প্রায় ৬ লাখ শ্রমিক। কিন্তু নিবন্ধিত হওয়ার সুযোগ নিয়েছেন মাত্র মাত্র ২৩ শতাংশ। এর মধ্যে বাংলাদেশির সংখ্যা ৭১ হাজার ৯০৩ জন। এর পরই রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার (২৬ হাজার ৭৬৪ জন) ও মিয়ানমারের (১১ হাজার ৮২৫ জন) নাগরিক। অবৈধ অভিবাসীদের নিবন্ধনের চিত্রে হতাশ ইমিগ্রেশন বিভাগের মহাপরিচালক মুস্তাফার আলী সাংবাদিকদের বলেন, ‘ই-কার্ড নিবন্ধনের সময়সীমার ওপর আমি বহুবার জোর দিয়েছিলাম। এখন অবৈধ অভিবাসীদের গ্রেফতারে অভিযান শুরু হবে এবং তাদের নিয়োগদাতাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে। এমনকি যারা স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে আসা লোকদের চাকরি দিয়েছে, তারাও রেহাই পাবে না।’ তিনি জানান, মালয়েশিয়ায় সবচেয়ে বেশি অবৈধ শ্রমিক বসবাস করছে বাংলাদেশের। এরপর ইন্দোনেশিয়া, মিয়ানমার ও নেপালের নাগরিক রয়েছেন। কুয়ালালামপুর থেকে বাংলাদেশি আকাশ আহমেদ জানান, মালয়েশিয়ায় এর আগে দেওয়া বৈধ হওয়ার সুযোগে দালালদের হাতে লাখ লাখ রিংগিত দিয়ে প্রতারিত হয়েছিলেন হাজার হাজার শ্রমিক। তাই এবার সরকার এক বছরের জন্য অস্থায়ী কার্ড (ই-কার্ড) করার সুযোগ দিলেও অনেকেই সে বিষয়ে আগ্রহ দেখাননি। কিন্তু মালয়েশিয়া সরকার এবার খুবই কঠোর অবৈধ শ্রমিকদের ব্যাপারে। ই-কার্ড করতে নিবন্ধনের মেয়াদ শুক্রবার শেষ হওয়ার পর থেকেই ধরপাকড় শুরু হয়েছে। এবার অবৈধ শ্রমিক ধরতে পুলিশ প্রতিটা ঘরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। ঢাকার প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব জাভেদ আহমেদ বলেন, অবৈধ অভিবাসী ঠেকাতে গ্রেফতার প্রক্রিয়া মালয়েশিয়া সরকারের নিয়মিত কার্যক্রম। সেখানে চার লাখ বাংলাদেশি কর্মী বৈধভাবে কর্মরত আছেন। তাদের নিয়েই সরকার চিন্তা করে। অবৈধদের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে মালয়েশিয়ার নিয়ম মানার বাইরে কিছু করার নেই। তবে এটাও ঠিক মালয়েশিয়ায় অবৈধ শ্রমিকের ডিমান্ড রয়েছে। একশ্রেণির প্রতারক চক্র অবৈধ শ্রমিক পাঠায়, যাদের বৈধ কাগজপত্র থাকে না।

মালয়েশিয়ার আইন অনুসারে, কোনো অবৈধ শ্রমিক যদি কোম্পানি থেকে গ্রেফতার হয় তাহলে মালিকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা ছাড়াও জরিমানা করা হবে। ৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার রিংগিত জরিমানা হবে। অন্যদিকে আদালতের নির্দেশে জেল-জরিমানার পর অবৈধ শ্রমিককে এক থেকে সর্বোচ্চ ছয়টি রোতান (বেত্রাঘাত) দেওয়া হবে।  পরে পাঠিয়ে দেওয়া হবে নিজ দেশে।

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৫৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে