শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ মার্চ, ২০১৮ আপডেট:

বাবা-মাকে খুন করল মেয়েটি

হঠাৎ ভয়ঙ্কর নেশায় জড়িয়েই হলো সর্বনাশ
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বাবা-মাকে খুন করল মেয়েটি

‘মা, আমাকে স্কুলে নিয়ে চলো না। সবার মা-বাবা, কেউ না কেউ তাদের ছেলেমেয়েকে স্কুলে নিয়ে যায়। শুধু আমি একাই যাই স্কুলে। রাস্তায় তো বিপদাপদও হতে পারে। আমার ভালো লাগে না।’ ঐশী তার মাকে খুব করে অনুরোধ করছিল স্কুলে নিয়ে যেতে। জবাবে তার মা বলেন, ‘আগে তো তোমাকে নিয়ে যেতাম। এখন তুমি বড় হচ্ছো। কিছু হবে না। তুমি একাই স্কুলে যাবে। তোমার কোনো বিপদাপদ হবে না। কারণ, তোমার বাবা একজন পুলিশ অফিসার।’ সাতসকালে মা-মেয়ের এমন কথাবার্তাকে পাত্তা দেন না বাবা পুলিশ অফিসার মাহফুজুর রহমান। তিনি নাস্তায় ব্যস্ত। ঐশীকে তিনি বলেন, ‘মা, তুমি নাস্তা খেয়ে স্কুলে যেও।’ কিন্তু ঐশী বাবা-মায়ের ওপর অভিমান করে। বলে, ‘আমাকে সেই কত বছর আগে স্কুলে নিয়ে গেছ, তা আমার এখন আর মনেই পড়ে না। ধুর! আমি নাস্তাই খাব না।’ কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে স্কুলের উদ্দেশে বেরিয়ে যায় চৌদ্দ বছরের ঐশী। রোজ সকালেই স্কুলে যাওয়ার আগে স্কুলে দিয়ে আসা নিয়ে মা-মেয়ে তর্কাতর্কি হয়। একপর্যায়ে নাস্তা না খেয়েই বেরিয়ে পড়ে ঐশী। পুলিশ অফিসার বাবা মাহফুজুর রহমান তার কাজ নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত। মা স্বপ্না রহমানও ব্যস্ত ঘরে-বাইরে। কখনো কখনো তাদের ছোট ছেলে ঐহিকে নিয়ে বাইরে যান। বেশির ভাগ সময় ঐহিও বাসায় থাকে। তার খেলার সাথী তাদের কাজের মেয়ে। ঐশী স্কুলে যায়, ফিরে আসে একা। বাসায় ফিরে খাবার খেয়েই মোবাইল ফোনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। কিছুদিন পর থেকে বিকালে তার সহপাঠীদের নিয়ে আড্ডা দেয়। সেই আড্ডায় থাকে তার স্কুলের বান্ধবী। কিছুদিন পর আড্ডায় যুক্ত হয় কয়েকজন ছেলেবন্ধু। প্রতিদিনই তাদের আড্ডা চলে বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত। দিন শেষে রাত হয়। বাসায় ফিরে আসেন স্বপ্না রহমান। ফেরেন মাহফুজুর রহমানও। যে যার ঘরে। নিজেদের নিয়েই আছেন তারা। রাজধানীর চামেলীবাগের নিজ ফ্ল্যাটে এভাবেই দিন যাচ্ছিল মাহফুজুর রহমানের পরিবারের। বেশ কয়েক মাস পর একদিন স্বপ্না রহমান বাইরে থেকে একটু আগেভাগেই বাসায় ফিরে আসেন। দেখেন ঐশী আড্ডা দিচ্ছে, তার রুমের দরজা বন্ধ। ভিতরে চলছে ইংরেজি গান। স্বপ্না রহমান কাজের মেয়ের কাছে জানতে চাইলেন, ঐশীর ঘরে আর কে আছে? কাজের মেয়ে বলে, ‘আপুর বন্ধু আর বান্ধবী।’ স্বপ্না তার নিজ রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নেন। এর মধ্যেই রুম থেকে ঐশী তার বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে বাইরে বের হয়। বন্ধুরা ফ্ল্যাট থেকে বেরিয়ে দরজার সামনে গিয়ে দাঁড়ায়। ঐশী তার মায়ের কাছে কিছু টাকা চায়। স্বপ্না রহমান বলেন, ‘তোমাকে সকালে এতগুলো টাকা দেওয়া হলো, এখন আবার কী জন্য টাকা দরকার!’ ঐশী বলে, ‘সকালের টাকা স্যারকে দিয়েছি। এখন টাকা লাগবে। আমরা বন্ধুরা রেস্টুরেন্টে যাব।’ স্বপ্না রহমান তাকে ৫০০ টাকা দেন। চিৎকার করে ওঠে ঐশী, ‘৫০০ টাকা দিয়ে কী হবে! আমার আরও চাই। ৫ হাজার টাকা দাও। না দিলে সব ভেঙে ফেলব।’ মেয়ের মুখে এসব শুনে খুব ধাক্কা খেলেন স্বপ্না রহমান। মেয়ের দিকে বড় বড় চোখে তাকিয়ে থাকেন। ভাবেন, এ কেমন ব্যবহার! এমন চেহারা তো মেয়ের আগে ছিল না? নানা কিছু ভেবে ৩ হাজার টাকা দিলেন ঐশীকে। টাকা নিয়ে বন্ধুবান্ধবসমেত বেরিয়ে পড়ে ঐশী। ঐশীর ব্যবহারে স্বপ্না রহমানের মনটা খচখচ করতে থাকে। তিনি মেয়ের রুমে যান। রুমে কেমন যেন একটা গন্ধ। ভিতরটা ঘোলাটে। ধোঁয়া ধোঁয়া। তিনি ভাবেন, ঐশীর ছেলেবন্ধুর বয়স কত? সিগারেট খায় নাকি? কিন্তু সিগারেটের গন্ধটাইবা এমন কেন? কেমন যেন অপরিচিত গন্ধ। কাজের মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলেন স্বপ্না। কোনো জবাব দেয় না সে। রুমে নিয়ে গিয়ে অনেক জেরা করলে কাজের মেয়ে জানায়, ‘যারা আসে সবাই সিগারেট খায়। আপুকেও দেখেছি খেতে। আমারে বলতে না করছে। দরজা-জানালা, ফ্যান বন্ধ করে তারা ভিতরে থাকে।’ এসব শুনে স্বপ্না কিছুই বুঝতে পারেন না। তবে তার সন্দেহ, মেয়ে অন্য কিছু খাচ্ছে। কিন্তু কী খাচ্ছে, তা ধারণা করতে পারছেন না। প্রতিদিনই কেন রাত করে ফেরে ঐশী, এমন প্রশ্ন এখন তার মাথায়। সেদিনও অনেক রাতে বাসায় ফিরল ঐশী। এলোমেলো চুল। চেহারায় ক্লান্তির ছাপ। শরীর থেকে কেমন যেন গন্ধ বেরোচ্ছে। কারও সঙ্গে কথা না বলে নিজের রুমে ঢুকে যায় ঐশী। আরও পরে বাসায় ফিরলেন ঐশীর বাবা। স্বপ্না রহমান স্বামীকে বলেন, ‘ঐশী মনে হয় নেশা শুরু করেছে। তার হাবভাব দেখে আমার তাই মনে হচ্ছে।’ শুনে আকাশ থেকে পড়েন মাহফুজুর রহমান। বলেন, ‘ধুর! তুমি কি পাগল হয়ে গেলে? এমন ফালতু কথা আমার মেয়ের সম্পর্কে তুমি বলবা না কখনো। আমার মেয়ের মতো ভালো মেয়ে আরেকটা দেখাও তো। পুলিশ অফিসার আমি। সব বুঝতে পারি। মেয়ের বিষয়টিও বুঝি।’ কিন্তু স্বপ্না রহমানের মন থেকে সন্দেহ দূর হয় না। তিনি বলেন, ‘ঐশীর এখন এত এত টাকা কেন লাগে। সপ্তাহে ১০ হাজার টাকা নিচ্ছে নানা অজুহাতে। এত টাকা কী করছে? কোথায় যাচ্ছে? কিছুই তো জানি না।’ এসব শুনে মাহফুজুর রহমানের কপালে ভাঁজ পড়ে। বলেন, ‘তা ঠিক। কিন্তু সে তো স্যারের বাসায় যায় পড়তে। স্কুলে নিয়মিত। তবে কি কোথাও খারাপ কিছু করছে? যাক এসব নিয়ে ভাবাটা বেশি হচ্ছে। পরে দেখা যাবে।’ পরদিন সকালে ঐশীর টাকা প্রয়োজন। কোনো কিছু না বলেই বাবা তার পকেট থেকে ২ হাজার টাকা বের করে দেন। এক সকালে ঐশী জানায়, আজ তার চাই ১০ হাজার টাকা। এত টাকা কেন লাগবে মা? জানতে চান মাহফুজুর। ‘আমার লাগবে। আমি কথা দিয়েছি বন্ধুবান্ধবদের দুপুরে খাওয়াব। গুলশান যাব। নতুন একটা রেস্টুরেন্ট খুলেছে। হেব্বি মজা সেখানকার খাবার।’ এক নিঃশ্বাসে কথাগুলো বলে যায় ঐশী। ‘ঠিক আছে, আমি তোকে নিয়ে যাব মা।’ মাহফুজুর বলেন ঐশীকে। এ কথা শুনেই থতমত খায় ঐশী। বলে, ‘না না বাবা, আমরা বন্ধুবান্ধব যাচ্ছি। তুমি কেন যাবে!’ টাকা দাও তাড়াতাড়ি। তিনি ১ হাজার টাকার একটি তোড়া থেকে ১০টি নোট তুলে দেন ঐশীর হাতে। ১০ হাজার টাকা ব্যাগে ভরেই ঐশী বলে, ‘তোমায় বলতে ভুলে গেছি বাবা। আমার বান্ধবীরা নাচ শিখছে। আমিও শিখতে চাই।’ বাবার জবাব, ‘ঠিক আছে মা। শিখবি। আমি কি তোকে কিছুতে না করেছি!’ বাবার মুখে এমন কথা শুনে নেচে ওঠে ঐশী। ‘থ্যাঙ্ক ইউ মাই ডিয়ার বাবা’ বলেই দৌড়ে বেরিয়ে যায় ঐশী। ঐশীর বন্ধু রনি। তার হাতে একটা ফয়েল পেপারের টুকরা। তার ওপর একটি গোলাপি রঙের ইয়াবা ট্যাবলেট। লাইটার জ্বালিয়ে ফয়েল পেপারের নিচে ধরে তাপ দিচ্ছে। ট্যাবলেটটি গলে ধোঁয়া বেরোচ্ছে। পাশে বসা ঐশী সেই ধোঁয়া একটি কাগজের তৈরি ছোট পাইপ দিয়ে টেনে নিচ্ছে। একবার ইয়াবার ধোঁয়া টানছে, আবার সিগারেট টানছে জোরে। চোখ বন্ধ রেখে আয়েশ করে ফুঁ দিয়ে ধোঁয়া বের করছে। রনির বাসায় সেদিন সকাল থেকেই তারা। স্কুলে যায়নি। যায়নি স্যারের বাসায়। যাওয়া হয়নি রেস্টুরেন্টে। সেখানেই সকাল গড়িয়ে দুপুর, বিকালের পর সন্ধ্যা। সেখান থেকে বেরিয়ে তারা যায় বনানীর একটি ডিজে পার্টিতে। সেখানে চলে তাদের উদ্দাম নৃত্য। রাত ১০টায় সেখান থেকে বেরিয়ে আবারও রনির বাসায়। সেখানে আবারও ইয়াবার আসর। রাত ১১টায় ঐশীকে ফোন করেন তার মা। ফোনের ডিসপ্লেতে ‘মা’ শব্দটি ভেসে উঠতেই লাইন কেটে দেয় ঐশী। আবারও ফোন। এবার সুইচ পুরোপুরি অফ রাখে। এভাবেই সময় গড়িয়ে যায়। পেরিয়ে যায় দুই বছর। আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে ঐশী। এক আড্ডায় ঐশীকে প্রস্তাব দেয় তার বন্ধুরা। নাচের একটা প্রোগ্রামে তারা যাবে দুবাই। আর এজন্য ৩০ হাজার টাকা প্রয়োজন। বিদেশে গিয়ে তারা প্রোগ্রামে গাইবে, নাচবে আর খুব মজা করবে। এমন প্রস্তাবে দারুণ খুশি ঐশী। যে করেই হোক সে তার বাবাকে রাজি করাবেই। রাত ১টায় বাসায় ফেরে ঐশী। মেয়েকে ধরতে জেগে ছিলেন স্বপ্না রহমান। বলেন, ‘কোথায় ছিলি সারা দিন?’ জবাব দেয় না ঐশী। উচ্চকণ্ঠে মায়ের প্রশ্ন, ‘কীরে! কথা বলছিস না কেন?’ ঐশী মুখ খোলে। বলে, ‘প্রতিদিনই তোমার এই এক কথা। ঘ্যানর ঘ্যানর করো না তো! সরো।’ স্বপ্না রহমান ফুঁসতে থাকেন। শরীর কাঁপে। রাগ ধরে রাখতে পারেন না। মেয়েকে চড়-থাপড় মারতে শুরু করলেন। চুল ধরে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যান রুমে। বিছানায় ফেলে মারধর। এ নিয়ে মাহফুজুর রহমান রাগ করেন স্বপ্নার ওপর। বলেন, ‘এ রকম না করলেই পারতে।’ পরদিন সকালে বাবার কাছে ৩০ হাজার টাকা চায় ঐশী। বিদেশের কথা শুনেই চটে গেলেন বাবা। বলেন, ‘বিদেশে কোনো নাচের প্রোগ্রামে তোমাকে যেতে দেওয়া সম্ভব নয়।’ এ কথা শুনে ক্ষুব্ধ হয় ঐশী। বাবা অফিসে চলে যাওয়ার পর একটা ব্যাগে নিজের কাপড়-চোপড় ভরে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। ওঠে তার বন্ধু রনির বাসায়। ব্যাচেলর রনির বাসায় থাকে। সেখানেই তাদের নেশার বড় আড্ডা জমে। চলে ডিজে পার্টি। কখনো রাতে ফেরে, কখনো ফেরে না। এভাবেই কাটে ১৫ দিন।

এরপর মাহফুজুর রহমান গেলেন রনির বাসায়, মেয়ের কাছে ক্ষমা চাইলেন। অনুরোধ করলেন ওকে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য। বলেন, ‘এখন থেকে তুমি যা বলবে, তা-ই করা হবে।’ আশ্বস্ত হয়ে বাসায় ফিরে যায় ঐশী। ঘরে ঢুকতেই মেয়ের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়লেন মা। মারলেন তাকে। মেয়েকে রুমে আটকে রাখলেন। বাবা তাকে বললেন, ‘এই ক বছর অনেক সয়েছি আর নয়। ঘরেই পচে মরতে হবে তোমাকে।’

বাবা-মায়ের এমন সিদ্ধান্তে ভীষণ ক্ষুব্ধ ঐশী। দুই দিন আটকে থাকার পর ঐশী চাতুরীর আশ্রয় নেয়। বাবা-মাকে জানায়, সে ভালো হয়ে গেছে। রুম থেকে ঐশীকে বের করেন বাবা-মা। ঐশী নরম ভাষায় কথা বলতে থাকে। বাবা-মার বিশ্বাস জন্মে তাদের মেয়ে ভালো হয়ে গেছে। একদিন স্কুলে যাওয়ার কথা বলে বেরিয়ে ঐশী তার সেই বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করে। আবারও আড্ডায় বসে। সেখানে এবার পরিকল্পনা হয় ভয়ঙ্কর। খুন করে নিজের অধিকার আদায় করতে হবে। এমন পরিকল্পনা নিয়ে বাসায় ফেরে ঐশী। এর পরের ইতিহাস কলঙ্কময়। প্রতিশোধপরায়ণ এক সন্তানের দানবে রূপ নেওয়ার ইতিহাস।

২০১৩ সালের ১৩ আগস্ট। সকালে ঐশী ব্রোমাজিপাম নামে ৬০টি ঘুমের বড়ি সংগ্রহ করে। ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে বাবা-মায়ের জন্য কফি তৈরি করে তাতে ঘুমের ওষুধ মেশায়। ওই সময় গৃহকর্মী সুমি ওষুধ মেশানোর বিষয়টি দেখে ফেললে ঐশী কাউকে না জানানোর জন্য তাকে বলে। মাগরিবের নামাজের পর মা স্বপ্না রহমান ড্রয়িংরুমে সোফায় বসে টিভি দেখার সময় ঐশী তাকে সেই কফি খেতে দেয়। কিছু সময়ের মধ্যে স্বপ্না অচেতন হয়ে পড়লে তাকে সোফার ওপর একটি বালিশে শুইয়ে দেয়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঐশী বাবাকে বাসায় আসার জন্য ফোনে অনুরোধ করে। মেয়ের ফোন পাওয়ার পর বাবা মাহফুজুর রহমান বাসায় চলে আসেন। আসার পর স্ত্রীকে ড্রয়িংরুমে অচেতন অবস্থায় দেখে তার কী হয়েছে জিজ্ঞাসা করে স্ত্রীকে তুলে নিয়ে মাস্টার বেডরুমে শুইয়ে দেন। ঐহিও মায়ের পাশে গিয়ে ঘুমায়। এরপর মাহফুজুর রহমান রাতের খাবার খান। ভাত খাওয়ার পর ঐশী বাবাকে কফি দেয়। মেয়ের বানানো কফি খেয়ে কথা বলতে বলতে মেয়ের খাটের ওপরই অচেতন হয়ে পড়ে যান তিনি। এরপর রাত ২টার দিকে ঐশী ছোরা নিয়ে মায়ের কামরায় যায়। পাঁজরের নিচে ছোরা দিয়ে আঘাত করলে স্বপ্না রহমানের ঘুম ভেঙে যায়। মায়ের পাশে ঘুমিয়ে থাকা ভাই ঐহিও জেগে ওঠে। সে চিৎকার করে উঠলে ঐশী তাকে বাথরুমে নিয়ে আটকে রাখে। এরপর আবার মায়ের কাছে এসে ফের কয়েকবার মাকে ছোরা দিয়ে আঘাত করে। মায়ের মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য গলায়ও ছোরা দিয়ে আঘাত করে। স্বপ্না রহমান মারা যাওয়ার আগে মৃত্যুযন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে খাট থেকে মেঝেতে পড়ে যান। মায়ের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর সে বাবাকেও ছোরা দিয়ে আঘাত করে। কিছুক্ষণের মধ্যে বাবারও মৃত্যু হয়।

পুলিশ কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমান হত্যা মামলায় তাদের মেয়ে ঐশী রহমানের মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দেয় হাই কোর্ট। আলোচিত এ মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আসামির আপিল শুনানি শেষে বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের হাই কোর্ট বেঞ্চ ২০১৬ সালের ৫ জুন এ রায় দেয়। এর আগে ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক সাঈদ আহমেদ ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর এ মামলার রায়ে ঐশীকে মৃত্যুদণ্ড দেন। আর বাবা-মাকে খুনের পর যে বন্ধুর বাসায় ঐশী আশ্রয় নিয়েছিল, সেই মিজানুর রহমান রনিকে দেওয়া হয় দুই বছরের কারাদণ্ড। রনিকে বিচারিক আদালতের দেওয়া দুই বছরের ওই সাজার রায় হাই কোর্টেও বহাল রাখা হয়েছে। আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সঙ্গে ঐশীকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আদালত বলেছে, মাদকাসক্তি থেকে ‘মানসিক বিচ্যুতির’ কারণে ঐশী তার বাবা-মাকে খুন করে। ওই ঘটনা ঘটানোর পেছনে তার স্পষ্ট কোনো উদ্দেশ্য ছিল বলে আদালতের মনে হয়নি। ঘটনার সময় ঐশীর বয়স ছিল ১৯ বছর। বাবা-মাকে হত্যার পর সে পালিয়ে না গিয়ে নিজেই পরে থানায় ধরা দিয়েছে। এর আগে তার আর কোনো ফৌজদারি অপরাধেরও নজির নেই। আদালত বলেছে, সন্তানদের জন্য বাবা-মা ও অভিভাবকরাই প্রাথমিক শিক্ষক। এ কারণে অভিভাবকদের উচিত সন্তানদের জন্য ভালো পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং সন্তানদের উপযুক্ত সময় দেওয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে ধর্ষণের পর গলা কেটে হত্যা
রাজধানীতে ধর্ষণের পর গলা কেটে হত্যা
শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় ১১০ ধারা ঢাকায়
শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় ১১০ ধারা ঢাকায়
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
মিসর সফরে প্রধান বিচারপতি
মিসর সফরে প্রধান বিচারপতি
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
সর্বশেষ খবর
হলান্ডের গোলে জয় ছিনিয়ে নিল ম্যানসিটি
হলান্ডের গোলে জয় ছিনিয়ে নিল ম্যানসিটি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে ৮৮ রানে হারাল ভারত
বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে ৮৮ রানে হারাল ভারত

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা
সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু
নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি
বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী
তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প
ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের
‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০
দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক
হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান
বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত
ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১
সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন
ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু
ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার
সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা
প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা
আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ
শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু
মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
পাবনায় বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়াবা সেবনের ভিডিও ভাইরাল, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার
ইয়াবা সেবনের ভিডিও ভাইরাল, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেপ্টেম্বরে কমেছে রফতানি আয়
সেপ্টেম্বরে কমেছে রফতানি আয়

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের
বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ
ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার
গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের
মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প
হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার
কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’
‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে সমঝোতা গণভোট ইস্যুতে
অবশেষে সমঝোতা গণভোট ইস্যুতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রায় ট্রাম্পের ছবি খসড়া নকশা নিয়ে বিতর্ক
যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রায় ট্রাম্পের ছবি খসড়া নকশা নিয়ে বিতর্ক

পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কবলে রাজধানীবাসী
যানজটের কবলে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

সাইফুজ্জামানের  স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
সাইফুজ্জামানের স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তায় ধস চলাচলে দুর্ভোগ
রাস্তায় ধস চলাচলে দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

লন্ডনে ফিলিস্তিনি সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদ, গ্রেপ্তার ৪৯২
লন্ডনে ফিলিস্তিনি সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদ, গ্রেপ্তার ৪৯২

পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপ আজ
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপ আজ

নগর জীবন

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

লক্ষ্মীপূজা আজ
লক্ষ্মীপূজা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি
মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা ভোট ঠেকাতে চায়, তারা দেশের বড় শত্রু
যারা ভোট ঠেকাতে চায়, তারা দেশের বড় শত্রু

নগর জীবন

পাচার চক্রের পরিকল্পনা নস্যাৎ, আটক ৬
পাচার চক্রের পরিকল্পনা নস্যাৎ, আটক ৬

দেশগ্রাম

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

মদপানে মেডিকেল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মদপানে মেডিকেল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

দেশগ্রাম

সাংবাদিক হত্যায় মামলা
সাংবাদিক হত্যায় মামলা

দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

দেশগ্রাম

ফ  লা ফ ল
ফ লা ফ ল

মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
বাগেরহাটে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মেরিটাইম ল সোসাইটির সেমিনার
বাংলাদেশ মেরিটাইম ল সোসাইটির সেমিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়