শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ মার্চ, ২০১৮ আপডেট:

বাবা-মাকে খুন করল মেয়েটি

হঠাৎ ভয়ঙ্কর নেশায় জড়িয়েই হলো সর্বনাশ
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বাবা-মাকে খুন করল মেয়েটি

‘মা, আমাকে স্কুলে নিয়ে চলো না। সবার মা-বাবা, কেউ না কেউ তাদের ছেলেমেয়েকে স্কুলে নিয়ে যায়। শুধু আমি একাই যাই স্কুলে। রাস্তায় তো বিপদাপদও হতে পারে। আমার ভালো লাগে না।’ ঐশী তার মাকে খুব করে অনুরোধ করছিল স্কুলে নিয়ে যেতে। জবাবে তার মা বলেন, ‘আগে তো তোমাকে নিয়ে যেতাম। এখন তুমি বড় হচ্ছো। কিছু হবে না। তুমি একাই স্কুলে যাবে। তোমার কোনো বিপদাপদ হবে না। কারণ, তোমার বাবা একজন পুলিশ অফিসার।’ সাতসকালে মা-মেয়ের এমন কথাবার্তাকে পাত্তা দেন না বাবা পুলিশ অফিসার মাহফুজুর রহমান। তিনি নাস্তায় ব্যস্ত। ঐশীকে তিনি বলেন, ‘মা, তুমি নাস্তা খেয়ে স্কুলে যেও।’ কিন্তু ঐশী বাবা-মায়ের ওপর অভিমান করে। বলে, ‘আমাকে সেই কত বছর আগে স্কুলে নিয়ে গেছ, তা আমার এখন আর মনেই পড়ে না। ধুর! আমি নাস্তাই খাব না।’ কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে স্কুলের উদ্দেশে বেরিয়ে যায় চৌদ্দ বছরের ঐশী। রোজ সকালেই স্কুলে যাওয়ার আগে স্কুলে দিয়ে আসা নিয়ে মা-মেয়ে তর্কাতর্কি হয়। একপর্যায়ে নাস্তা না খেয়েই বেরিয়ে পড়ে ঐশী। পুলিশ অফিসার বাবা মাহফুজুর রহমান তার কাজ নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত। মা স্বপ্না রহমানও ব্যস্ত ঘরে-বাইরে। কখনো কখনো তাদের ছোট ছেলে ঐহিকে নিয়ে বাইরে যান। বেশির ভাগ সময় ঐহিও বাসায় থাকে। তার খেলার সাথী তাদের কাজের মেয়ে। ঐশী স্কুলে যায়, ফিরে আসে একা। বাসায় ফিরে খাবার খেয়েই মোবাইল ফোনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। কিছুদিন পর থেকে বিকালে তার সহপাঠীদের নিয়ে আড্ডা দেয়। সেই আড্ডায় থাকে তার স্কুলের বান্ধবী। কিছুদিন পর আড্ডায় যুক্ত হয় কয়েকজন ছেলেবন্ধু। প্রতিদিনই তাদের আড্ডা চলে বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত। দিন শেষে রাত হয়। বাসায় ফিরে আসেন স্বপ্না রহমান। ফেরেন মাহফুজুর রহমানও। যে যার ঘরে। নিজেদের নিয়েই আছেন তারা। রাজধানীর চামেলীবাগের নিজ ফ্ল্যাটে এভাবেই দিন যাচ্ছিল মাহফুজুর রহমানের পরিবারের। বেশ কয়েক মাস পর একদিন স্বপ্না রহমান বাইরে থেকে একটু আগেভাগেই বাসায় ফিরে আসেন। দেখেন ঐশী আড্ডা দিচ্ছে, তার রুমের দরজা বন্ধ। ভিতরে চলছে ইংরেজি গান। স্বপ্না রহমান কাজের মেয়ের কাছে জানতে চাইলেন, ঐশীর ঘরে আর কে আছে? কাজের মেয়ে বলে, ‘আপুর বন্ধু আর বান্ধবী।’ স্বপ্না তার নিজ রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নেন। এর মধ্যেই রুম থেকে ঐশী তার বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে বাইরে বের হয়। বন্ধুরা ফ্ল্যাট থেকে বেরিয়ে দরজার সামনে গিয়ে দাঁড়ায়। ঐশী তার মায়ের কাছে কিছু টাকা চায়। স্বপ্না রহমান বলেন, ‘তোমাকে সকালে এতগুলো টাকা দেওয়া হলো, এখন আবার কী জন্য টাকা দরকার!’ ঐশী বলে, ‘সকালের টাকা স্যারকে দিয়েছি। এখন টাকা লাগবে। আমরা বন্ধুরা রেস্টুরেন্টে যাব।’ স্বপ্না রহমান তাকে ৫০০ টাকা দেন। চিৎকার করে ওঠে ঐশী, ‘৫০০ টাকা দিয়ে কী হবে! আমার আরও চাই। ৫ হাজার টাকা দাও। না দিলে সব ভেঙে ফেলব।’ মেয়ের মুখে এসব শুনে খুব ধাক্কা খেলেন স্বপ্না রহমান। মেয়ের দিকে বড় বড় চোখে তাকিয়ে থাকেন। ভাবেন, এ কেমন ব্যবহার! এমন চেহারা তো মেয়ের আগে ছিল না? নানা কিছু ভেবে ৩ হাজার টাকা দিলেন ঐশীকে। টাকা নিয়ে বন্ধুবান্ধবসমেত বেরিয়ে পড়ে ঐশী। ঐশীর ব্যবহারে স্বপ্না রহমানের মনটা খচখচ করতে থাকে। তিনি মেয়ের রুমে যান। রুমে কেমন যেন একটা গন্ধ। ভিতরটা ঘোলাটে। ধোঁয়া ধোঁয়া। তিনি ভাবেন, ঐশীর ছেলেবন্ধুর বয়স কত? সিগারেট খায় নাকি? কিন্তু সিগারেটের গন্ধটাইবা এমন কেন? কেমন যেন অপরিচিত গন্ধ। কাজের মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলেন স্বপ্না। কোনো জবাব দেয় না সে। রুমে নিয়ে গিয়ে অনেক জেরা করলে কাজের মেয়ে জানায়, ‘যারা আসে সবাই সিগারেট খায়। আপুকেও দেখেছি খেতে। আমারে বলতে না করছে। দরজা-জানালা, ফ্যান বন্ধ করে তারা ভিতরে থাকে।’ এসব শুনে স্বপ্না কিছুই বুঝতে পারেন না। তবে তার সন্দেহ, মেয়ে অন্য কিছু খাচ্ছে। কিন্তু কী খাচ্ছে, তা ধারণা করতে পারছেন না। প্রতিদিনই কেন রাত করে ফেরে ঐশী, এমন প্রশ্ন এখন তার মাথায়। সেদিনও অনেক রাতে বাসায় ফিরল ঐশী। এলোমেলো চুল। চেহারায় ক্লান্তির ছাপ। শরীর থেকে কেমন যেন গন্ধ বেরোচ্ছে। কারও সঙ্গে কথা না বলে নিজের রুমে ঢুকে যায় ঐশী। আরও পরে বাসায় ফিরলেন ঐশীর বাবা। স্বপ্না রহমান স্বামীকে বলেন, ‘ঐশী মনে হয় নেশা শুরু করেছে। তার হাবভাব দেখে আমার তাই মনে হচ্ছে।’ শুনে আকাশ থেকে পড়েন মাহফুজুর রহমান। বলেন, ‘ধুর! তুমি কি পাগল হয়ে গেলে? এমন ফালতু কথা আমার মেয়ের সম্পর্কে তুমি বলবা না কখনো। আমার মেয়ের মতো ভালো মেয়ে আরেকটা দেখাও তো। পুলিশ অফিসার আমি। সব বুঝতে পারি। মেয়ের বিষয়টিও বুঝি।’ কিন্তু স্বপ্না রহমানের মন থেকে সন্দেহ দূর হয় না। তিনি বলেন, ‘ঐশীর এখন এত এত টাকা কেন লাগে। সপ্তাহে ১০ হাজার টাকা নিচ্ছে নানা অজুহাতে। এত টাকা কী করছে? কোথায় যাচ্ছে? কিছুই তো জানি না।’ এসব শুনে মাহফুজুর রহমানের কপালে ভাঁজ পড়ে। বলেন, ‘তা ঠিক। কিন্তু সে তো স্যারের বাসায় যায় পড়তে। স্কুলে নিয়মিত। তবে কি কোথাও খারাপ কিছু করছে? যাক এসব নিয়ে ভাবাটা বেশি হচ্ছে। পরে দেখা যাবে।’ পরদিন সকালে ঐশীর টাকা প্রয়োজন। কোনো কিছু না বলেই বাবা তার পকেট থেকে ২ হাজার টাকা বের করে দেন। এক সকালে ঐশী জানায়, আজ তার চাই ১০ হাজার টাকা। এত টাকা কেন লাগবে মা? জানতে চান মাহফুজুর। ‘আমার লাগবে। আমি কথা দিয়েছি বন্ধুবান্ধবদের দুপুরে খাওয়াব। গুলশান যাব। নতুন একটা রেস্টুরেন্ট খুলেছে। হেব্বি মজা সেখানকার খাবার।’ এক নিঃশ্বাসে কথাগুলো বলে যায় ঐশী। ‘ঠিক আছে, আমি তোকে নিয়ে যাব মা।’ মাহফুজুর বলেন ঐশীকে। এ কথা শুনেই থতমত খায় ঐশী। বলে, ‘না না বাবা, আমরা বন্ধুবান্ধব যাচ্ছি। তুমি কেন যাবে!’ টাকা দাও তাড়াতাড়ি। তিনি ১ হাজার টাকার একটি তোড়া থেকে ১০টি নোট তুলে দেন ঐশীর হাতে। ১০ হাজার টাকা ব্যাগে ভরেই ঐশী বলে, ‘তোমায় বলতে ভুলে গেছি বাবা। আমার বান্ধবীরা নাচ শিখছে। আমিও শিখতে চাই।’ বাবার জবাব, ‘ঠিক আছে মা। শিখবি। আমি কি তোকে কিছুতে না করেছি!’ বাবার মুখে এমন কথা শুনে নেচে ওঠে ঐশী। ‘থ্যাঙ্ক ইউ মাই ডিয়ার বাবা’ বলেই দৌড়ে বেরিয়ে যায় ঐশী। ঐশীর বন্ধু রনি। তার হাতে একটা ফয়েল পেপারের টুকরা। তার ওপর একটি গোলাপি রঙের ইয়াবা ট্যাবলেট। লাইটার জ্বালিয়ে ফয়েল পেপারের নিচে ধরে তাপ দিচ্ছে। ট্যাবলেটটি গলে ধোঁয়া বেরোচ্ছে। পাশে বসা ঐশী সেই ধোঁয়া একটি কাগজের তৈরি ছোট পাইপ দিয়ে টেনে নিচ্ছে। একবার ইয়াবার ধোঁয়া টানছে, আবার সিগারেট টানছে জোরে। চোখ বন্ধ রেখে আয়েশ করে ফুঁ দিয়ে ধোঁয়া বের করছে। রনির বাসায় সেদিন সকাল থেকেই তারা। স্কুলে যায়নি। যায়নি স্যারের বাসায়। যাওয়া হয়নি রেস্টুরেন্টে। সেখানেই সকাল গড়িয়ে দুপুর, বিকালের পর সন্ধ্যা। সেখান থেকে বেরিয়ে তারা যায় বনানীর একটি ডিজে পার্টিতে। সেখানে চলে তাদের উদ্দাম নৃত্য। রাত ১০টায় সেখান থেকে বেরিয়ে আবারও রনির বাসায়। সেখানে আবারও ইয়াবার আসর। রাত ১১টায় ঐশীকে ফোন করেন তার মা। ফোনের ডিসপ্লেতে ‘মা’ শব্দটি ভেসে উঠতেই লাইন কেটে দেয় ঐশী। আবারও ফোন। এবার সুইচ পুরোপুরি অফ রাখে। এভাবেই সময় গড়িয়ে যায়। পেরিয়ে যায় দুই বছর। আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে ঐশী। এক আড্ডায় ঐশীকে প্রস্তাব দেয় তার বন্ধুরা। নাচের একটা প্রোগ্রামে তারা যাবে দুবাই। আর এজন্য ৩০ হাজার টাকা প্রয়োজন। বিদেশে গিয়ে তারা প্রোগ্রামে গাইবে, নাচবে আর খুব মজা করবে। এমন প্রস্তাবে দারুণ খুশি ঐশী। যে করেই হোক সে তার বাবাকে রাজি করাবেই। রাত ১টায় বাসায় ফেরে ঐশী। মেয়েকে ধরতে জেগে ছিলেন স্বপ্না রহমান। বলেন, ‘কোথায় ছিলি সারা দিন?’ জবাব দেয় না ঐশী। উচ্চকণ্ঠে মায়ের প্রশ্ন, ‘কীরে! কথা বলছিস না কেন?’ ঐশী মুখ খোলে। বলে, ‘প্রতিদিনই তোমার এই এক কথা। ঘ্যানর ঘ্যানর করো না তো! সরো।’ স্বপ্না রহমান ফুঁসতে থাকেন। শরীর কাঁপে। রাগ ধরে রাখতে পারেন না। মেয়েকে চড়-থাপড় মারতে শুরু করলেন। চুল ধরে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যান রুমে। বিছানায় ফেলে মারধর। এ নিয়ে মাহফুজুর রহমান রাগ করেন স্বপ্নার ওপর। বলেন, ‘এ রকম না করলেই পারতে।’ পরদিন সকালে বাবার কাছে ৩০ হাজার টাকা চায় ঐশী। বিদেশের কথা শুনেই চটে গেলেন বাবা। বলেন, ‘বিদেশে কোনো নাচের প্রোগ্রামে তোমাকে যেতে দেওয়া সম্ভব নয়।’ এ কথা শুনে ক্ষুব্ধ হয় ঐশী। বাবা অফিসে চলে যাওয়ার পর একটা ব্যাগে নিজের কাপড়-চোপড় ভরে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। ওঠে তার বন্ধু রনির বাসায়। ব্যাচেলর রনির বাসায় থাকে। সেখানেই তাদের নেশার বড় আড্ডা জমে। চলে ডিজে পার্টি। কখনো রাতে ফেরে, কখনো ফেরে না। এভাবেই কাটে ১৫ দিন।

এরপর মাহফুজুর রহমান গেলেন রনির বাসায়, মেয়ের কাছে ক্ষমা চাইলেন। অনুরোধ করলেন ওকে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য। বলেন, ‘এখন থেকে তুমি যা বলবে, তা-ই করা হবে।’ আশ্বস্ত হয়ে বাসায় ফিরে যায় ঐশী। ঘরে ঢুকতেই মেয়ের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়লেন মা। মারলেন তাকে। মেয়েকে রুমে আটকে রাখলেন। বাবা তাকে বললেন, ‘এই ক বছর অনেক সয়েছি আর নয়। ঘরেই পচে মরতে হবে তোমাকে।’

বাবা-মায়ের এমন সিদ্ধান্তে ভীষণ ক্ষুব্ধ ঐশী। দুই দিন আটকে থাকার পর ঐশী চাতুরীর আশ্রয় নেয়। বাবা-মাকে জানায়, সে ভালো হয়ে গেছে। রুম থেকে ঐশীকে বের করেন বাবা-মা। ঐশী নরম ভাষায় কথা বলতে থাকে। বাবা-মার বিশ্বাস জন্মে তাদের মেয়ে ভালো হয়ে গেছে। একদিন স্কুলে যাওয়ার কথা বলে বেরিয়ে ঐশী তার সেই বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করে। আবারও আড্ডায় বসে। সেখানে এবার পরিকল্পনা হয় ভয়ঙ্কর। খুন করে নিজের অধিকার আদায় করতে হবে। এমন পরিকল্পনা নিয়ে বাসায় ফেরে ঐশী। এর পরের ইতিহাস কলঙ্কময়। প্রতিশোধপরায়ণ এক সন্তানের দানবে রূপ নেওয়ার ইতিহাস।

২০১৩ সালের ১৩ আগস্ট। সকালে ঐশী ব্রোমাজিপাম নামে ৬০টি ঘুমের বড়ি সংগ্রহ করে। ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে বাবা-মায়ের জন্য কফি তৈরি করে তাতে ঘুমের ওষুধ মেশায়। ওই সময় গৃহকর্মী সুমি ওষুধ মেশানোর বিষয়টি দেখে ফেললে ঐশী কাউকে না জানানোর জন্য তাকে বলে। মাগরিবের নামাজের পর মা স্বপ্না রহমান ড্রয়িংরুমে সোফায় বসে টিভি দেখার সময় ঐশী তাকে সেই কফি খেতে দেয়। কিছু সময়ের মধ্যে স্বপ্না অচেতন হয়ে পড়লে তাকে সোফার ওপর একটি বালিশে শুইয়ে দেয়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঐশী বাবাকে বাসায় আসার জন্য ফোনে অনুরোধ করে। মেয়ের ফোন পাওয়ার পর বাবা মাহফুজুর রহমান বাসায় চলে আসেন। আসার পর স্ত্রীকে ড্রয়িংরুমে অচেতন অবস্থায় দেখে তার কী হয়েছে জিজ্ঞাসা করে স্ত্রীকে তুলে নিয়ে মাস্টার বেডরুমে শুইয়ে দেন। ঐহিও মায়ের পাশে গিয়ে ঘুমায়। এরপর মাহফুজুর রহমান রাতের খাবার খান। ভাত খাওয়ার পর ঐশী বাবাকে কফি দেয়। মেয়ের বানানো কফি খেয়ে কথা বলতে বলতে মেয়ের খাটের ওপরই অচেতন হয়ে পড়ে যান তিনি। এরপর রাত ২টার দিকে ঐশী ছোরা নিয়ে মায়ের কামরায় যায়। পাঁজরের নিচে ছোরা দিয়ে আঘাত করলে স্বপ্না রহমানের ঘুম ভেঙে যায়। মায়ের পাশে ঘুমিয়ে থাকা ভাই ঐহিও জেগে ওঠে। সে চিৎকার করে উঠলে ঐশী তাকে বাথরুমে নিয়ে আটকে রাখে। এরপর আবার মায়ের কাছে এসে ফের কয়েকবার মাকে ছোরা দিয়ে আঘাত করে। মায়ের মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য গলায়ও ছোরা দিয়ে আঘাত করে। স্বপ্না রহমান মারা যাওয়ার আগে মৃত্যুযন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে খাট থেকে মেঝেতে পড়ে যান। মায়ের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর সে বাবাকেও ছোরা দিয়ে আঘাত করে। কিছুক্ষণের মধ্যে বাবারও মৃত্যু হয়।

পুলিশ কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমান হত্যা মামলায় তাদের মেয়ে ঐশী রহমানের মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দেয় হাই কোর্ট। আলোচিত এ মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আসামির আপিল শুনানি শেষে বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের হাই কোর্ট বেঞ্চ ২০১৬ সালের ৫ জুন এ রায় দেয়। এর আগে ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক সাঈদ আহমেদ ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর এ মামলার রায়ে ঐশীকে মৃত্যুদণ্ড দেন। আর বাবা-মাকে খুনের পর যে বন্ধুর বাসায় ঐশী আশ্রয় নিয়েছিল, সেই মিজানুর রহমান রনিকে দেওয়া হয় দুই বছরের কারাদণ্ড। রনিকে বিচারিক আদালতের দেওয়া দুই বছরের ওই সাজার রায় হাই কোর্টেও বহাল রাখা হয়েছে। আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সঙ্গে ঐশীকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আদালত বলেছে, মাদকাসক্তি থেকে ‘মানসিক বিচ্যুতির’ কারণে ঐশী তার বাবা-মাকে খুন করে। ওই ঘটনা ঘটানোর পেছনে তার স্পষ্ট কোনো উদ্দেশ্য ছিল বলে আদালতের মনে হয়নি। ঘটনার সময় ঐশীর বয়স ছিল ১৯ বছর। বাবা-মাকে হত্যার পর সে পালিয়ে না গিয়ে নিজেই পরে থানায় ধরা দিয়েছে। এর আগে তার আর কোনো ফৌজদারি অপরাধেরও নজির নেই। আদালত বলেছে, সন্তানদের জন্য বাবা-মা ও অভিভাবকরাই প্রাথমিক শিক্ষক। এ কারণে অভিভাবকদের উচিত সন্তানদের জন্য ভালো পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং সন্তানদের উপযুক্ত সময় দেওয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
ভুয়া সংবাদ প্রত্যাহারের শীর্ষে প্রথম আলো
ভুয়া সংবাদ প্রত্যাহারের শীর্ষে প্রথম আলো
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান
ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল
হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল
আমাদের নতুন সদস্য বাড়াতে হবে
আমাদের নতুন সদস্য বাড়াতে হবে
বড় হার, নেতৃত্ব ছাড়লেন শান্ত
বড় হার, নেতৃত্ব ছাড়লেন শান্ত
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
নির্বাচনের আগে গণহত্যার বিচার করতে হবে
নির্বাচনের আগে গণহত্যার বিচার করতে হবে
সর্বশেষ খবর
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন

৫২ সেকেন্ড আগে | পরবাস

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির
আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’
‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩
লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান
নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ মাস পর কিউই শিবিরে মিলনে
১৬ মাস পর কিউই শিবিরে মিলনে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অপুষ্টিতে অন্তত ৬৬ শিশুর মৃত্যু
গাজায় অপুষ্টিতে অন্তত ৬৬ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি টেকাতে পারলেন না নিস্টলরয়
চাকরি টেকাতে পারলেন না নিস্টলরয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩২ মাস পর নতুন গান নিয়ে ফিরতে প্রস্তুত ‘ব্ল্যাকপিংক’
৩২ মাস পর নতুন গান নিয়ে ফিরতে প্রস্তুত ‘ব্ল্যাকপিংক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি
বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার
উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত অন্তত ৮১
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত অন্তত ৮১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি
৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২
গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু
সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’
জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা