শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

কেমন আছেন খালেদা জিয়া

সরকারি মেডিকেল বোর্ডের রিপোর্ট মতে, সাড়ে তিন মাস ধরে স্বাস্থ্য পরীক্ষা হচ্ছে না, চেকআপ জরুরি
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
কেমন আছেন খালেদা জিয়া

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে নানা রোগে আক্রান্ত বলে জানা গেছে। অসুস্থতায় তিনি অনেকবার আদালতে যেতে পারেননি। সম্প্রতি সরকার গঠিত মেডিকেল বোর্ড কারাগারে বেগম জিয়াকে দেখতে যায়। বোর্ডের রিপোর্ট অনুযায়ী, বেগম জিয়া কারও সাহায্য ছাড়া দাঁড়াতে পারছেন না। একা চলাফেরাও করতে পারছেন না। তাঁর বাঁ বাহু ও বাঁ পায়ে ব্যথা আছে। হাতের কব্জিও দুর্বল। তাঁর বাঁ কাঁধে শক্তি কম। সাড়ে তিন মাস ধরে তাঁর লিভার, কিডনি বা রক্ত পরীক্ষা হচ্ছে না। মেডিকেল বোর্ড পরামর্শ দিয়েছে, রক্ত, কিডনি, লিভারসহ কয়েকটি পরীক্ষা জরুরিভাবে করতে হবে। এ ছাড়া ইসিজি, লিপিড প্রোফাইল, সিবিসি পরীক্ষাও পরামর্শ দেন তারা। এ প্রসঙ্গে মেডিকেল বোর্ডের প্রধান অধ্যাপক জলিল চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বেগম জিয়ার ওঠে বসে দাঁড়াতে পারেন না। তার হাড়ে সমস্যা রয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় তার কিছু ব্যথাও রয়েছে। আমরা কিছু টেস্টের পরামর্শ দিয়েছি। কিন্তু সেগুলো এখনও হয়নি।

বিএনপি সমর্থিত চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, কারাগারে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বেশ কয়েকটি রোগে আক্রান্ত। এগুলো হলো- রিউমেট্রিক আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস ম্যারিটা, হাইপারটেনশন, অস্ট্রিও আর্থ্রাইটিস, টানেল সিসড্রোম, ফ্রোজেন স্নোডার, লাম্বার স্টোনাইসিস, থাইটিকা, ক্রনিক হাইপো নিথ্রেমিয়া ও ক্রোনিক কিডনি। কয়েকটি রোগ আগে থেকেই ছিল। আবার কিছু নতুন করে হয়েছে। এখনো এগুলোর উন্নতি হয়নি। বিশেষায়িত হাসপাতালে তাঁর নিয়মিত চিকিৎসা দরকার। বিএনপি নেতারা বেগম জিয়াকে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করার দাবি জানিয়েছেন। প্রয়োজনে দল তাঁর চিকিৎসাব্যয় নির্বাহ করবে বলে জানানো হয়েছে। পুরান ঢাকার পরিত্যক্ত কারাগারে স্থাপিত বিশেষ আদালতে গত মঙ্গলবার বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা হয় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের। তিনি জানান, বিএনপি চেয়ারপারসন অত্যন্ত অসুস্থ। মঙ্গলবার আদালতে আসার আগে বমি করেছেন। তিনি মাথা সোজা রাখতে পারছেন না। বেগম জিয়াকে ক্রমেই মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমি সম্প্রতি বেগম জিয়াকে দেখে এসেছি। তাঁর শরীর এতটাই খারাপ যে, আগে কখনই এমনটা দেখিনি। কিন্তু সরকার তাঁর কোনো চিকিৎসা করছে না। তিনি তো সাধারণ কোনো নাগরিক নন। তাঁর পছন্দ অনুযায়ী চিকিৎসা করালে সরকারের কি সমস্যা? তাদের নিয়ন্ত্রণেই কোনো বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসা হোক। কিংবা তিনি বাইরে যেতে চাইলেও সরকারের সেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’

নাজিমউদ্দিন রোডে পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে বেগম খালেদা জিয়া এক বছরের বেশি সময় ধরে একমাত্র বন্দী হিসেবে রয়েছেন। তাঁকে নিয়ে এত দিনেও রাজপথের ‘শক্ত’ কোনো কর্মসূচিতে যায়নি বিএনপি। তৃণমূল বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা চান জোরালো কর্মসূচি। সর্বশেষ দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও ধারাবাহিক আন্দোলন-কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়। কিন্তু ছোটখাটো কর্মসূচিতেই রয়েছে দলটি। একাদশ জাতীয় নির্বাচনে ভোটের অনিয়ম নিয়ে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত গণশুনানিতে তৃণমূল নেতাদের বক্তব্যেও কঠোর কর্মসূচি দিতে নীতিনির্ধারকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

আইনি প্রক্রিয়ায় বেগম জিয়ার মুক্তি প্রসঙ্গে তাঁর আইনজীবী দলের ভাইস চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা আইনি প্রক্রিয়ায় কাজ করে যাচ্ছি। তবে বেগম জিয়ার মুক্তি শুধু আইনি প্রক্রিয়ায় সম্ভব নয়। বিষয়টি যেহেতু রাজনৈতিক, তাই বিএনপি চেয়ারপারসনের মুক্তি দাবিতে রাজপথের আন্দোলনও করতে হবে। রাজপথ গরম করলে আইনি প্রক্রিয়ায় তাঁর মুক্তি পাওয়ার সম্ভাবনাও বাড়বে। আমরা রাজপথ গরম করতে পারছি না বলে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য আইনি প্রক্রিয়ায় মুক্তি পাওয়ার পথ সুগম হচ্ছে না।’

কটূক্তির মামলায় খালেদা জিয়ার  বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে নিয়ে কটূক্তির মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। গতকাল ঢাকা মহানগর হাকিম জিয়াউর রহমান এ পরোয়ানা জারি করেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারী রাকিব চৌধুরী সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে ২০১৮ সালের ৩০ জুন দুই মামলায় খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা ও শাহবাগ থানার ওসি (তদন্ত) জাফর আলী বিশ্বাস। এরপর মামলার বাদী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেন।

পরিকল্পিতভাবে খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে : কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়াকে সরকার ‘পরিকল্পিতভাবে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে’ অভিযোগ করে বিচারব্যবস্থা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। পুরান ঢাকায় বিশেষ আদালতে হাজিরা দিতে আসা খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবস্থা দেখে আসার পর গতকাল দুপুরে প্রতীকী অনশন কর্মসূচিতে বিএনপি মহাসচিব এই অভিযোগ করেন। 

তিনি বলেন, ‘গতকাল (মঙ্গলবার) আমি আদালতে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। আমি বলে বোঝাতে পারব না, আমি এই বেগম খালেদা জিয়াকে কখনো দেখিনি। তিনি এতটা অসুস্থ যে, মাথা সোজা করে বসতে পারছিলেন না। তার সমস্ত শরীরে যন্ত্রণা-ব্যথা। তিনি  কোনো কিছু  খেতে পারছিলেন না। কিছু খেলে সেটা থাকছে না। তাকে (খালেদা জিয়া) সুপরিকল্পিতভাবে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।’

রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় কেরানীগঞ্জ (দক্ষিণ) বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে এই প্রতীকী অনশনের আয়োজন করা হয়। বেলা ১১টা থেকে ৫ ঘণ্টার এই অনশন সমাপ্তি ঘোষণা করেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। কেরানীগঞ্জ (দক্ষিণ) বিএনপি সভাপতি নিপুণ রায় চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোজাদ্দেদ আলী বাবুর পরিচালনায় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, ঢাকা জেলা সাধারণ সম্পাদক আবু আশরাফ খন্দকার প্রমুখ বক্তব্য দেন।

খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য সারা দেশে আন্দোলনের প্রস্তুতি  নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘একই মামলায় সব আসামি জামিন পেলেও দেশনেত্রীর জামিন হয় না। তাই আজকে আর বসে থাকার সুযোগ নেই। এই গণঅনশন ছোট  কোনো অনুষ্ঠান নয়, এটা একটা বড় অনুষ্ঠান, বড় আন্দোলন। এটাকে সামনে নিয়েই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। প্রতিটি জেলা-উপজেলায় বিএনপিসহ সব অঙ্গসংগঠনের এই অনশনকে ছড়িয়ে দিতে হবে।’

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এখন জাতির জন্য অনিবার্য। এই অনিবার্য কাজটি আমাদের যে কেনো সংকট মোকাবিলা করে করতে হবে। একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা পাওয়া তার মৌলিক অধিকার। কিন্তু পত্র-পত্রিকায় আমরা যেসব খবর পাচ্ছি, তিনি শুধু অসুস্থই নন, উনার জীবন সংকটাপন্ন। তারপরও আদালত তাকে ছাড়ছে না। অর্ধমৃত দেহ নিয়ে আদালতে তাকে হাজিরা দিতে হয় এবং আদালত তার প্রতি ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত দেখাতে পারছে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৫৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে