শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

জিজ্ঞাসাবাদে যা বলছেন সাবরিনা

বেরিয়ে আসছে ভুয়া করোনা রিপোর্ট কাহিনি, বিয়ে প্রেম অনেক কিছুই
সাখাওয়াত কাওসার ও আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
জিজ্ঞাসাবাদে যা বলছেন সাবরিনা

‘দাদা, আই হ্যাভ ইনফরমড্্ দ্য বুথ...আমার কথা বললেই হবে! চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনার রেফারেন্স বললেই হবে।’ ৩০ মে সাবরিনা নিজের মুঠোফোন থেকে কিউট সুমন নামের একজনকে মেসেজ দিয়েছিলেন। ৩ জুন তিনি আরেকটি নম্বরে মেসেজ দিয়ে লিখেছেন, ‘আমার রেফারেন্স দিতে বলো। ডা. সাবরিনা, চেয়ারম্যান, জেকেজি হেলথ কেয়ার।’ গ্রেফতারের পর থেকে দফায় দফায় অপরাধ অস্বীকার করে যাচ্ছেন ডা. সাবরিনা। তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা জলজ্যান্ত প্রমাণ তার সামনে হাজিরের পরও তা কৌশলে এড়িয়ে যাচ্ছেন। কিছু সময় পরপরই তিনি কেঁদে কেঁদে বলছেন, তিনি একজন ক্যাডার কর্মকর্তা। তার সঙ্গে সঠিক আচরণ করা হচ্ছে না। তিনি অন্যায়ের শিকার হচ্ছেন। তবে শিগগিরই সাবরিনা ও তার স্বামী আরিফুল হক চৌধুরীকে মুখোমুখি জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা।

তদন্ত-সংশ্লিষ্ট একজন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘সাবরিনা তো দারুণ স্মার্ট। গ্রেফতারের আগেই মনে হয়ে তিনি কারও কাছে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন কীভাবে তদন্ত কর্মকর্তাকে মোকাবিলা করবেন। কীভাবে কতটুকু উত্তর দেবেন। কিছুটা  চুপ থাকার পর ফের করোনা পরীক্ষা নিয়ে ভয়ংকর প্রতারণায় লিপ্ত প্রতিষ্ঠান জেকেজির সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততার বিষয়টি বরাবরই এড়িয়ে যাচ্ছেন ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী। তবে নিজের রেখে দেওয়া প্রমাণ সামনে আনলেও তা আনঅফিশিয়াল বলে দাবি করছেন তিনি।’ এদিকে জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীর বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় দায়ের করা প্রতারণার মামলা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। সোমবার রাতে মামলাটি ডিবিতে হস্তান্তর করা হয় এবং এখন ডিবি পুলিশ মামলাটি তদন্ত করবে বলে জানিয়েছেন তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার হারুন অর রশীদ। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা এরই মধ্যে আরিফ-সাবরিনা গংয়ের অপরাধের যথেষ্ট প্রমাণ সংগ্রহ করে ফেলেছি। বর্তমান তদন্ত কর্মকর্তার জন্য যা অনেক কাজে লাগবে। যত কৌশলই করুন না কেন, নিজের অপরাধের দায় কোনোভাবেই এড়াতে পারবেন না ডা. সাবরিনা।’

মামলার তদন্ত তদারক কর্মকর্তা ডিবির যুগ্ম-কমিশনার মাহবুব আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা শিগগিরই সাবরিনা ও আরিফকে মুখোমুখি জিজ্ঞাসাবাদ করব। তবে এখন পর্যন্ত যেসব প্রমাণ আমাদের হাতে রয়েছে, তাতে করে সাবরিনার পার পেয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। আর দুই দিন জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে পুনরায় রিমান্ডের আবেদন করা হবে।’ জানা গেছে, করোনার পরীক্ষা নিয়ে কেলেঙ্কারির পর জেকেজি ও সাবরিনা-আরিফ দম্পতির গল্প এখন সবার মুখে মুখে। অতীতে তাদের ভয়ে মুখ না খুললেও এখন তাদের পরিচিতজনেরাই এখন নাম না প্রকাশের শর্তে নানা বিষয়ে মুখ খুলছেন। কীভাবে তারা বাগিয়ে নিয়েছেন বড় বড় কাজ, কীভাবে অফিস কিংবা সর্বত্র ক্ষমতার দাপট দেখাতেন এমন সবকিছু। জেকেজির লাইসেন্স না থাকার পরও বাগিয়ে নেন করোনা পরীক্ষার কাজ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ঘুরে বেড়াচ্ছে তাদের অজানা অনেক কাহিনি।

তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গতকাল সকাল থেকেই ডিবি পুলিশ সাবরিনাকে তিন দিনের রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে। সাবরিনাকে জিজ্ঞাসাবাদ ও তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের কার্ডিয়াক সার্জারি বিভাগকে অনিয়মের স্বর্গরাজ্য করে রেখেছিলেন এই সাবরিনা। আর ছায়া হয়ে পাশে থেকেছেন ‘ইউনিট প্রধান’ পদের একজন চিকিৎসক। সেই চিকিৎসকের ছত্রচ্ছায়াতেই অনিয়মের চূড়ায় উঠেছিলেন সাবরিনা। দিনের পর দিন কাজ না করেই নিতেন বেতন। সুনজরে ছিলেন বলে অনুপস্থিত থাকার পরও সাবরিনার নাম উঠে যেত হাজিরা খাতায়। এদিকে গ্রেফতারের পর বর্তমানে কারাগারে থাকা আরিফুল হক চৌধুরীর পুনরায় সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেছে ডিবি। আগামীকাল এ বিষয়ে শুনানি হবে বলে নিশ্চিত করেছে আদালত সূত্র। সূত্র আরও বলছে, নিজেকে বাঁচাতে আরিফকে ডিভোর্স লেটার পাঠানো এবং অফিস আদেশ জারি করাও কৌশল হতে পারে সাবরিনার। কারণ সাবরিনাকে সব সময় ওপরে ওঠার সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করেছেন আরিফ। জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের (এনআইসিভিডি) এক চিকিৎসকের সঙ্গে পার্টনারশিপে ধানমন্ডিতে একটি ফাস্টফুড ও কফিশপ দিয়েছিলেন সাবরিনা। ওই চিকিৎসকের বাসায় মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন পার্টিতে অংশ নিতেন তিনি। এসব কিছু অজানা ছিল না তার স্বামী আরিফের। তবে হঠাৎ করেই তাদের ঘড়ির কাঁটা উল্টো দিকে ঘুরতে থাকে। হঠাৎ করেই ওই চিকিৎসকের সঙ্গে স্ত্রীর ঘনিষ্ঠতা মেনে নিতে পারছিলেন না আরিফ। ৪ জুন তিনি হাজির হন স্ত্রীর কর্মস্থল এনআইসিভিডিতে। সাবরিনাকে ওই চিকিৎসকের সঙ্গে তার অফিসে অন্তরঙ্গ অবস্থায় দেখে ফেলেন আরিফ। তিনি তখন হামলে পড়েন ওই চিকিৎসকের ওপর। এ ঘটনায় শেরেবাংলানগর          থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়। পরবর্তী সময়ে ১৩ জুন ওভাল গ্রুপের সিইও আরিফুল হক চৌধুরী একটি অফিস আদেশে (ওভাল গ্রুপ, জেকেজি, বুকিং বিডি) অফিস স্টাফদের এই বলে সতর্ক করেন, ‘ওভাল গ্রুপের চেয়ারম্যান সাবরিনা আরিফ চৌধুরী, প্রধান ভিজুয়ালাইজার ওভাল গ্রুপ হুমায়ুন কবির হিমু, জেকেজির প্রধান নার্স তানজিনা চৌধুরী ও প্রধান মেডিকেল স্টাফ শাম্মী ওয়াদুদের সঙ্গে কেউ কোনো ধরনের যোগাযোগ কিংবা ব্যবসায়িক লেনদেন করতে পারবেন না।’ অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানের নিয়ম অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ছাত্রাবস্থাতেই উচ্ছৃঙ্খল ছিলেন সাবরিনা : কলেজ-জীবন থেকেই উচ্ছৃঙ্খল ছিলেন সাবরিনা। ছোটবেলায় পরিবারের সঙ্গে দেশের বাইরে থাকার কারণে পাশ্চাত্য জীবন যাপনেই অভ্যস্ত ছিলেন তিনি। স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের ২২ ব্যাচের এই ছাত্রী বন্ধুদের সঙ্গে মাঝেমধ্যেই মেতে উঠতেন ডিসকো আর মদের আড্ডায়। রাত-বিরাতে তাদের সঙ্গে ছুটে যেতেন লং ড্রাইভে। একপর্যায়ে ছাত্রাবস্থাতেই বিয়ে করে ফেলেন তারই এক ডাক্তারি পড়ুয়া সহপাঠীকে। তবে বেশি দিন টেকেনি তাদের বিয়ে। উচ্চাভিলাষী সাবরিনা পরবর্তী সময়ে বিয়ে করেন এক ধনাঢ্য ব্যবসায়ীকে। তবে সেখানেও থিতু হতে পারেননি তিনি। আরিফ চৌধুরীর কারণে সেই সুখের সংসারেও কিছুদিনের মধ্যে বিষাদ ভর করে। ওই ব্যবসায়ীকে ডিভোর্স দিয়ে আরিফকে বিয়ে করেন সাবরিনা। সুন্দরী সাবরিনার ওপর ভর করে ওভাল গ্রুপের মাধ্যমে একে একে বাগিয়ে নেন আরিফ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের বড় বড় ইভেন্টের কাজ।

সাবরিনার ‘সিম’ কৌশল : দীর্ঘদিন ধরে ডা. সাবরিনা তার এক রোগীর নামে নিবন্ধিত একটি মোবাইল সিম ব্যবহার করে আসছেন, যা বড় ধরনের অপরাধ। পুলিশের ধারণা, কোনো অপরাধ করেও ডা. সাবরিনা সহজেই দায় এড়াতে পারবেন বলেই এই সিম ব্যবহার করতেন। তবে সাবরিনার দাবি, ওই সিম কার নামে নিবন্ধিত তা তিনি জানতেন না। তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ জানতে পারে, দীর্ঘদিন ধরেই নম্বরটি সাবরিনা ব্যবহার করে আসছেন, যা তার নামে নিবন্ধিত নয়।

করোনা রিপোর্ট জালিয়াতি আরিফ-সাবরিনার : জেকেজি নমুনা সংগ্রহ করে কোনো পরীক্ষা না করেই ১৫ হাজার ৪৬০ জনকে করোনা টেস্টের ভুয়া রিপোর্ট সরবরাহ করেছে। একটি ল্যাপটপ থেকে গুলশানে তাদের অফিসের ১৫ তলার ফ্লোর থেকে এই মনগড়া করোনা পরীক্ষার প্রতিবেদন তৈরি করে হাজার হাজার মানুষের মেইলে পাঠায় তারা। তাদের কার্যালয় থেকে জব্দ ল্যাপটপ পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর করোনা টেস্ট জালিয়াতির এমন চমকপ্রদ তথ্য পেয়েছে পুলিশ। জানা গেছে, জেকেজির টেস্টে জনপ্রতি নেওয়া হতো সর্বনিম্ন ৫ হাজার টাকা। বিদেশি নাগরিকদের কাছে জনপ্রতি ১০০ ডলার। এ হিসাবে করোনার টেস্ট-বাণিজ্য করে জেকেজি হাতিয়ে নিয়েছে ৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

আনন্দ ট্রিপের নামে হানিমুন ট্রিপ : সব সময়ই পাশ্চাত্য ধ্যানধারণায় বিশ্বাসী সাবরিনা- এ কথা তার ঘনিষ্ঠজনদের অজানা নয়। করোনার ভুয়া প্রতিবেদন তৈরির বিষয়টি জেকেজির প্রায় সব কর্মীর কাছে ওপেন সিক্রেট ছিল। তারা যাতে বিষয়টি বাইরে প্রকাশ করে না দেন সে জন্য ভিন্ন কৌশল হাতে নেন ডা. সাবরিনা ও তার স্বামী আরিফ। সপ্তাহে ছয় দিন কাজ করার পর এক দিন ?‘আনন্দ ট্রিপের’ নামে ঢাকার বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে একজন নারী ও একজন পুরুষ কর্মীকে আলাদাভাবে পাঠানো হতো। এর নাম তারা দিয়েছিল ‘হানিমুন ট্রিপ’। মহাখালীতে তিতুমীর কলেজের মাঠে জেকেজি যে করোনা বুথ স্থাপন করেছিল, সেখানে প্রায় প্রতি রাতে মদের পার্টি বসত। জেকেজির কর্মীরা রাতভর সেখানে নাচানাচি করতেন।

নায়িকা হতে চেয়েছিলেন প্রতারক ডা. সাবরিনা : ডা. সাবরিনা ২০১৬ সালে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন দেশের একটি টেলিভিশন চ্যানেলের অনলাইন পোর্টালে। সেখানে বলেছিলেন নিজের মনের অনেক কথা। বলেছিলেন, তিনি মূলত চিত্রনায়িকা হতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তার বাবার ইচ্ছার কাছে হার মানতে হয়েছে তাকে। হয়েছেন চিকিৎসক। সুনামও কুড়িয়েছেন। তবুও রুপালি পর্দা এখনো তাকে টানে। এখনো সময় পেলে নাচ করেন। অংশ নেন বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপস্থাপনায়।

প্রসঙ্গত, জেকেজির ভুয়া করোনা টেস্টের মামলায় সাবরিনাসহ আরও সাতজন আসামি রয়েছেন। অন্যরা হলেন- সাবরিনার স্বামী আরিফুল হক চৌধুরী, আরিফুলের ভগ্নিপতি সাঈদ, কর্মকর্তা-কর্মচারী হুমায়ুন কবির, তানজিনা পাটোয়ারী, মামুন ও বিপ্লব। রবিবার সাবরিনাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশের তেজগাঁও ডিভিশনে আনা হলে পরে তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। সোমবার ঢাকার একটি আদালত সাবরিনাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন