শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মে, ২০২১ আপডেট:

কথায় কথায় খুনোখুনি

আধিপত্য বিস্তার দখল চাঁদাবাজির ভাগবাটোয়ারা মাদক ব্যবসা ও কিশোর গ্যাং
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
কথায় কথায় খুনোখুনি

রাজধানীসহ সর্বত্রই খুনখারাবি ও নৃশংসতার ঘটনা অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেও একের পর এক খুনোখুনি ঘটে চলছে। বেশির ভাগ ঘটনা ঘটছে পারিবারিক দ্বন্দ্ব ও জমি নিয়ে বিরোধেÑ এমন দাবি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর। তবে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, দখল-বেদখল, চাঁদাবাজির ভাগবাটোয়ারা, মাদক বাণিজ্যসহ নানারকম অপরাধ তৎপরতা ঘিরে নিয়মিত খুনোখুনির এন্তার নজির রয়েছে। পাশাপাশি সর্বত্র ছড়িয়ে আছে অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি। রাজধানীর টোকাই শ্রেণির শিশু-কিশোরদের হাতেও চকচকে ঝকঝকে আগ্নেয়াস্ত্রের ছড়াছড়ি থাকায় তা ব্যবহার হচ্ছে যত্রতত্র। এসব কারণে জ্যামিতিক হারে বেড়ে চলছে অপরাধ দৌরাত্ম্য। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) শীর্ষ পর্যায়ের এক কর্মকর্তা সাংবাদিকদের জানান, ঢাকায় প্রতি মাসে গড়ে ১৫ থেকে ২০টি খুনের ঘটনা ঘটছে। তবে পেশাদার খুনিরা খুব বেশি সময় গা-ঢাকা দিয়ে থাকতে পারে না, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তাদের গ্রেফতার হতে হয় বলে দাবি করেন তিনি। অতিসম্প্রতি (১৬ মে) প্রকাশ্য দিবালোকে পল্লবীতে আগাম ঘোষণা দিয়ে সাহিনুদ্দিন নামের এক ব্যবসায়ীকে যে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় সেই ভিডিওচিত্র দেখে মানুষজন শিউরে উঠেছে। লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সাবেক এমপি এম এ আউয়ালের পল্লবী আলীনগর এলাকায় জায়গাজমি দখলবাজিকে কেন্দ্র করে তার নির্দেশে হত্যাকা-টি সংঘটিত হয়। প্রকাশ্যে জনবহুল রাস্তার ধারে কয়েকজন পেশাদার ভাড়াটে দুর্বৃত্ত ৭ মিনিট ধরে কুপিয়ে সাহিনুদ্দিনকে হত্যা করে। মৃত্যু নিশ্চিত করে মোবাইল ফোনে কল করে বলে ‘স্যার ফিনিশ’। নিহত যুবককে হত্যার ব্যাপারে পাঁচ দিন আগে এই দুর্বৃত্তরা সরাসরি হুমকি দেয়। এ ব্যাপারে পল্লবী থানায় সাহিনুদ্দিনের মা আকলিমা বেগম পাঁচ হুমকিদাতার নাম উল্লেখ করে জিডি করেন। কিন্তু এতেও তার জীবন বাঁচাতে পারেনি।

পেশাদার অপরাধীসহ পাড়া-মহল্লার ছিঁচকে মাস্তানদের আচরণেও নৃশংসতা যেন চরম আকার ধারণ করেছে। মানুষের আচরণ যেন বন্যপশুর হিংস্রতাকেও হার মানিয়ে দিচ্ছে। মুদি দোকানে বিক্রির পরিমাণ কম হওয়ায় শিশু কর্মচারীকে নিছক সন্দেহের বশেই হাত, পা, মুখ বেঁধে আলমিরার ভিতরে দুই দিন ধরে তালাবদ্ধ রাখার বর্বরতা চালাতেও দ্বিধা করছে না দোকানি। চা আনতে দেরি করায় গ্যারেজ কর্মচারীর হাত, পা, মুখ বেঁধে পায়ুপথে মেশিনের সাহায্যে বাতাস ভরে মেরে ফেলার নির্মমতাও ঘটেছে একাধিক। সালাম না দেওয়াকে কেন্দ্র করে মুগদা এলাকায় হাসান মিয়া নামের এক কিশোরকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে খুন করা হয়। তানভীরের নেতৃত্বাধীন ‘ব্যান্ডেজ’ কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা এ নৃশংস খুন সংঘটিত করে। এরই মধ্যে ডিবি ওই হত্যাকা-ের সঙ্গে জড়িত সাতজনকেই গ্রেফতারে সক্ষম

হয়েছে। রাজধানীর উত্তরায় ইফতারির দাওয়াত রক্ষা না করার ক্ষোভে বান্ধবীসহ বন্ধুকে ডেকে নিয়ে শাকিল হোসেন (২৪) নামে এক তরুণকে তারই বন্ধুরা কুপিয়ে নৃশংসভাবে খুন করেছে। এ ঘটনায় অপর বন্ধু সাগর (২৩) গুরুতর আহত হন। ৯ মে রাতে উত্তরা পূর্ব থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। টিকটক ভিডিও নিয়ে বাদানুবাদের তুচ্ছ জের ধরেও স্বামী শান্তর হাতে খুন হয়েছেন স্ত্রী সোমা। শুধু বিচ্ছিন্নভাবেই খুনোখুনি ঘটে তা নয়, সংঘবদ্ধভাবেও পেশাদার অপরাধীরা খুনের টার্গেট করে প্রতি রাতে শহরময় ঘুরে বেড়ায়। এমন রোমহর্ষক তথ্য উদ্ঘাটন করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। গামছা পার্টি নামে চিহ্নিত এ পেশাদার ডাকাত গ্রুপের হাতে খোদ রাজধানীতেই খুন হয়েছেন অন্তত ১৬ জন। সিএনজিচালক ও যাত্রী সেজে রাতে মানুষকে জিম্মি করে তারা। পরে সর্বস্ব লুটে নিয়ে হত্যার পর নির্জন স্থানে ফেলে রেখে যায় মরদেহ। সম্প্রতি রাজধানীর কুড়িল এলাকায় এ চক্রের সদস্যদের সঙ্গে গোয়েন্দা পুলিশের বন্দুকযুদ্ধে মারা গেছে দুজন। আটক করা হয়েছে অপর দুই সদস্যকে। জিজ্ঞাসাবাদে তাদের কাছ থেকে পাওয়া গেছে এসব চাঞ্চল্যকর তথ্য। ইদানীং বেশির ভাগ নৃশংসতার ঘটনা ঘটানো হচ্ছে রীতিমতো প্রকাশ্যে, শত শত পথচারীর চোখের সামনে। আবার প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে নৃশংস হত্যাকা-েরও বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে সম্প্রতি। আগাম হত্যার হুমকির বিষয় সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটকে জানিয়েও ভুক্তভোগী মানুষটি নিজের প্রাণ রক্ষা করতে পারছেন না। অনেক হত্যাকা-ের পর উল্লাস প্রকাশ করছে খুনিরা। ঢাকার দক্ষিণখানে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে পুলিশের সামনে এক ব্যবসায়ীকে হত্যা করা হয় এবং হত্যার দৃশ্য ফেসবুক আইডি থেকে লাইভ করার মতো নৃশংসতার চিত্রও দেখতে পান মানুষজন। অপরাধীরা নিজেদের ক্ষমতা ও প্রভাবকে জানান দিতেও আগাম ঘোষণা দিয়ে প্রকাশ্যে সবার চোখের সামনে এসব অপরাধ অপকর্ম করছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে সন্ত্রাসীদের হুমকি-ধমকিকে প্রশাসন আমলেই নিচ্ছে না, আবার অনেক ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কারও কারও সঙ্গে দুর্বৃত্ত চক্রের দহরম মহরম সম্পর্ক থাকায় এড়িয়ে যাওয়ার কাজটি করে বলে অভিযোগ উঠেছে। সে অভিযোগের সত্যতা প্রশ্নসাপেক্ষ হলেও বাস্তবে সর্বত্রই নির্মম নৃশংসতার ঘটনা ঘটে চলছে এবং তা দেখতে পাচ্ছেন মানুষজন।

খুনখারাবিসহ কোনো অপরাধের ব্যাপারেই সহসা বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত হওয়ার নজির না থাকায় দুর্বৃত্তদের মধ্যে রাষ্ট্রীয় আইনকানুনের প্রতি তোয়াক্কাহীন মনোভাব গড়ে উঠেছে বলেও মনে করছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা।

তারা মনে করেন, এর পেছনে অন্যতম কারণ পরকীয়া, জমি-সংক্রান্ত বিরোধ, মাদকের অর্থ জোগাড় ইত্যাদি। এ ছাড়া ইন্টারনেটের অপব্যবহার, অসহিষ্ণুতা, অতিমাত্রার ক্ষোভ, রাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক বৈষম্য, নৈতিকতা ও মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণেও মানুষের মাঝে দিন দিন মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিষ্ঠুরতা। তুচ্ছ কারণে অসহিষ্ণু হয়ে খুনের ঘটনা ঘটাচ্ছে। তবে বীভৎস বিকৃত খুনের ঘটনার বেশির ভাগই ঘটছে অপেশাদার খুনিদের মাধ্যমে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. নেহাল করিম মনে করেন, সামাজিক অবস্থান সৃষ্টির তীব্র প্রতিযোগিতার জের ধরেই দ্বন্দ্ব-সংঘাতের সূত্রপাত ঘটছে, তার পরিপ্রেক্ষিতেই ঘটছে খুনোখুনির ঘটনা।

গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, সাম্প্রতিক সময়ে যেসব খুনের ঘটনা ঘটেছে এর পেছনে পরিবারের সদস্য কিংবা আত্মীয়স্বজনদের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কম বয়সী কিশোর ও যুব সম্প্রদায়ই বড় বড় অপরাধ সংঘটন করে চলছে, তাদের প্রায় সবাই মাদকের সঙ্গে সম্পৃক্ত। মাদক ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ জোগাড় করতে না পেরে নিজের বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তানসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের হত্যা বা আহত করারও বেশ কয়েকটি উদাহরণ উল্লেখ করেন ওই গোয়েন্দা কর্মকর্তা।

অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি : রাজধানীজুড়ে অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি চলছে। পেশাদার সন্ত্রাসীদের পাশাপাশি অস্ত্র উঠে আসছে কথিত কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের হাতে হাতেও। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের স্থানীয় পর্যায়ের কতিপয় নেতা এসব অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ করে থাকেন এবং তা নিজের বিশ্বস্ত লোকের মাধ্যমে পৌঁছে দেন বিভিন্ন গ্রুপ সদস্যদের হাতে। তারা রাজনৈতিক কর্মকা-ে কিংবা ওই নেতার জায়গাজমি দখলবাজির ক্ষেত্রে এসব অস্ত্রধারীকে বিশ্বস্ত কর্মীর মতোই ব্যবহার করেন। তবে বাকি সময় তারা এসব অস্ত্র ব্যবহার করে নানামুখী অপরাধের কাজে। ইতিপূর্বে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ও র‌্যাবের পৃথক অভিযানে উদ্ধারকৃত অস্ত্রশস্ত্রের সূত্র ধরে তদন্ত চালিয়ে অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ ও তা মজুদের বিস্তারিত তথ্য উদ্ঘাটনে সক্ষম হয়। সেসব তথ্যের ভিত্তিতে সরকারি দলের প্রভাবশালী কয়েকজন নেতার বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেও দফায় দফায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানকালে অন্তত ১৬টি অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

অবৈধ অস্ত্র আসছে সীমান্ত দিয়ে : আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে অস্ত্র কারবারিরা অভিনব কৌশল গ্রহণ করে। মাঝে-মধ্যেই বদল করে অস্ত্র আমদানির রুট। সূত্রমতে, বর্তমানে সাতক্ষীরা জেলার সীমান্তবর্তী এলাকা বেছে নিয়েছে অস্ত্র কারবারিরা। ট্রাকবোঝাই পণ্যের ভাঁজে ভাঁজে অস্ত্রের চালান নিয়ে আসে তারা। সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে যশোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ হয়ে ঢাকায় প্রবেশ করে। এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অস্ত্র ব্যবসায়ী মাসুদের তত্ত্বাবধানে। গোয়েন্দা জিজ্ঞাসাবাদে মাসুদ জানায়, সে সীমান্তবর্তী অঞ্চলেই বেশি অবস্থান করে। দেশীয় এজেন্ট হিসেবে অস্ত্র আমদানি করে থাকে। পরে পণ্যবোঝাই ট্রাকে অস্ত্রের চালান তুলে দিয়ে তার গতিপথ অনুসরণ করতে থাকে। এ ছাড়া রাজশাহী জেলার চারঘাট সীমান্ত অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহের সবচেয়ে নিরাপদ রুট হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে তথ্য রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত
৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
রাজধানীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটির দাপুটে জয়, হালান্ডের দ্রুততম ‘ফিফটি’র রেকর্ড
সিটির দাপুটে জয়, হালান্ডের দ্রুততম ‘ফিফটি’র রেকর্ড

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে
মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের
নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ