শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মে, ২০২১ আপডেট:

কথায় কথায় খুনোখুনি

আধিপত্য বিস্তার দখল চাঁদাবাজির ভাগবাটোয়ারা মাদক ব্যবসা ও কিশোর গ্যাং
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
কথায় কথায় খুনোখুনি

রাজধানীসহ সর্বত্রই খুনখারাবি ও নৃশংসতার ঘটনা অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেও একের পর এক খুনোখুনি ঘটে চলছে। বেশির ভাগ ঘটনা ঘটছে পারিবারিক দ্বন্দ্ব ও জমি নিয়ে বিরোধেÑ এমন দাবি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর। তবে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, দখল-বেদখল, চাঁদাবাজির ভাগবাটোয়ারা, মাদক বাণিজ্যসহ নানারকম অপরাধ তৎপরতা ঘিরে নিয়মিত খুনোখুনির এন্তার নজির রয়েছে। পাশাপাশি সর্বত্র ছড়িয়ে আছে অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি। রাজধানীর টোকাই শ্রেণির শিশু-কিশোরদের হাতেও চকচকে ঝকঝকে আগ্নেয়াস্ত্রের ছড়াছড়ি থাকায় তা ব্যবহার হচ্ছে যত্রতত্র। এসব কারণে জ্যামিতিক হারে বেড়ে চলছে অপরাধ দৌরাত্ম্য। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) শীর্ষ পর্যায়ের এক কর্মকর্তা সাংবাদিকদের জানান, ঢাকায় প্রতি মাসে গড়ে ১৫ থেকে ২০টি খুনের ঘটনা ঘটছে। তবে পেশাদার খুনিরা খুব বেশি সময় গা-ঢাকা দিয়ে থাকতে পারে না, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তাদের গ্রেফতার হতে হয় বলে দাবি করেন তিনি। অতিসম্প্রতি (১৬ মে) প্রকাশ্য দিবালোকে পল্লবীতে আগাম ঘোষণা দিয়ে সাহিনুদ্দিন নামের এক ব্যবসায়ীকে যে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় সেই ভিডিওচিত্র দেখে মানুষজন শিউরে উঠেছে। লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সাবেক এমপি এম এ আউয়ালের পল্লবী আলীনগর এলাকায় জায়গাজমি দখলবাজিকে কেন্দ্র করে তার নির্দেশে হত্যাকা-টি সংঘটিত হয়। প্রকাশ্যে জনবহুল রাস্তার ধারে কয়েকজন পেশাদার ভাড়াটে দুর্বৃত্ত ৭ মিনিট ধরে কুপিয়ে সাহিনুদ্দিনকে হত্যা করে। মৃত্যু নিশ্চিত করে মোবাইল ফোনে কল করে বলে ‘স্যার ফিনিশ’। নিহত যুবককে হত্যার ব্যাপারে পাঁচ দিন আগে এই দুর্বৃত্তরা সরাসরি হুমকি দেয়। এ ব্যাপারে পল্লবী থানায় সাহিনুদ্দিনের মা আকলিমা বেগম পাঁচ হুমকিদাতার নাম উল্লেখ করে জিডি করেন। কিন্তু এতেও তার জীবন বাঁচাতে পারেনি।

পেশাদার অপরাধীসহ পাড়া-মহল্লার ছিঁচকে মাস্তানদের আচরণেও নৃশংসতা যেন চরম আকার ধারণ করেছে। মানুষের আচরণ যেন বন্যপশুর হিংস্রতাকেও হার মানিয়ে দিচ্ছে। মুদি দোকানে বিক্রির পরিমাণ কম হওয়ায় শিশু কর্মচারীকে নিছক সন্দেহের বশেই হাত, পা, মুখ বেঁধে আলমিরার ভিতরে দুই দিন ধরে তালাবদ্ধ রাখার বর্বরতা চালাতেও দ্বিধা করছে না দোকানি। চা আনতে দেরি করায় গ্যারেজ কর্মচারীর হাত, পা, মুখ বেঁধে পায়ুপথে মেশিনের সাহায্যে বাতাস ভরে মেরে ফেলার নির্মমতাও ঘটেছে একাধিক। সালাম না দেওয়াকে কেন্দ্র করে মুগদা এলাকায় হাসান মিয়া নামের এক কিশোরকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে খুন করা হয়। তানভীরের নেতৃত্বাধীন ‘ব্যান্ডেজ’ কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা এ নৃশংস খুন সংঘটিত করে। এরই মধ্যে ডিবি ওই হত্যাকা-ের সঙ্গে জড়িত সাতজনকেই গ্রেফতারে সক্ষম

হয়েছে। রাজধানীর উত্তরায় ইফতারির দাওয়াত রক্ষা না করার ক্ষোভে বান্ধবীসহ বন্ধুকে ডেকে নিয়ে শাকিল হোসেন (২৪) নামে এক তরুণকে তারই বন্ধুরা কুপিয়ে নৃশংসভাবে খুন করেছে। এ ঘটনায় অপর বন্ধু সাগর (২৩) গুরুতর আহত হন। ৯ মে রাতে উত্তরা পূর্ব থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। টিকটক ভিডিও নিয়ে বাদানুবাদের তুচ্ছ জের ধরেও স্বামী শান্তর হাতে খুন হয়েছেন স্ত্রী সোমা। শুধু বিচ্ছিন্নভাবেই খুনোখুনি ঘটে তা নয়, সংঘবদ্ধভাবেও পেশাদার অপরাধীরা খুনের টার্গেট করে প্রতি রাতে শহরময় ঘুরে বেড়ায়। এমন রোমহর্ষক তথ্য উদ্ঘাটন করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। গামছা পার্টি নামে চিহ্নিত এ পেশাদার ডাকাত গ্রুপের হাতে খোদ রাজধানীতেই খুন হয়েছেন অন্তত ১৬ জন। সিএনজিচালক ও যাত্রী সেজে রাতে মানুষকে জিম্মি করে তারা। পরে সর্বস্ব লুটে নিয়ে হত্যার পর নির্জন স্থানে ফেলে রেখে যায় মরদেহ। সম্প্রতি রাজধানীর কুড়িল এলাকায় এ চক্রের সদস্যদের সঙ্গে গোয়েন্দা পুলিশের বন্দুকযুদ্ধে মারা গেছে দুজন। আটক করা হয়েছে অপর দুই সদস্যকে। জিজ্ঞাসাবাদে তাদের কাছ থেকে পাওয়া গেছে এসব চাঞ্চল্যকর তথ্য। ইদানীং বেশির ভাগ নৃশংসতার ঘটনা ঘটানো হচ্ছে রীতিমতো প্রকাশ্যে, শত শত পথচারীর চোখের সামনে। আবার প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে নৃশংস হত্যাকা-েরও বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে সম্প্রতি। আগাম হত্যার হুমকির বিষয় সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটকে জানিয়েও ভুক্তভোগী মানুষটি নিজের প্রাণ রক্ষা করতে পারছেন না। অনেক হত্যাকা-ের পর উল্লাস প্রকাশ করছে খুনিরা। ঢাকার দক্ষিণখানে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে পুলিশের সামনে এক ব্যবসায়ীকে হত্যা করা হয় এবং হত্যার দৃশ্য ফেসবুক আইডি থেকে লাইভ করার মতো নৃশংসতার চিত্রও দেখতে পান মানুষজন। অপরাধীরা নিজেদের ক্ষমতা ও প্রভাবকে জানান দিতেও আগাম ঘোষণা দিয়ে প্রকাশ্যে সবার চোখের সামনে এসব অপরাধ অপকর্ম করছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে সন্ত্রাসীদের হুমকি-ধমকিকে প্রশাসন আমলেই নিচ্ছে না, আবার অনেক ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কারও কারও সঙ্গে দুর্বৃত্ত চক্রের দহরম মহরম সম্পর্ক থাকায় এড়িয়ে যাওয়ার কাজটি করে বলে অভিযোগ উঠেছে। সে অভিযোগের সত্যতা প্রশ্নসাপেক্ষ হলেও বাস্তবে সর্বত্রই নির্মম নৃশংসতার ঘটনা ঘটে চলছে এবং তা দেখতে পাচ্ছেন মানুষজন।

খুনখারাবিসহ কোনো অপরাধের ব্যাপারেই সহসা বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত হওয়ার নজির না থাকায় দুর্বৃত্তদের মধ্যে রাষ্ট্রীয় আইনকানুনের প্রতি তোয়াক্কাহীন মনোভাব গড়ে উঠেছে বলেও মনে করছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা।

তারা মনে করেন, এর পেছনে অন্যতম কারণ পরকীয়া, জমি-সংক্রান্ত বিরোধ, মাদকের অর্থ জোগাড় ইত্যাদি। এ ছাড়া ইন্টারনেটের অপব্যবহার, অসহিষ্ণুতা, অতিমাত্রার ক্ষোভ, রাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক বৈষম্য, নৈতিকতা ও মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণেও মানুষের মাঝে দিন দিন মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিষ্ঠুরতা। তুচ্ছ কারণে অসহিষ্ণু হয়ে খুনের ঘটনা ঘটাচ্ছে। তবে বীভৎস বিকৃত খুনের ঘটনার বেশির ভাগই ঘটছে অপেশাদার খুনিদের মাধ্যমে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. নেহাল করিম মনে করেন, সামাজিক অবস্থান সৃষ্টির তীব্র প্রতিযোগিতার জের ধরেই দ্বন্দ্ব-সংঘাতের সূত্রপাত ঘটছে, তার পরিপ্রেক্ষিতেই ঘটছে খুনোখুনির ঘটনা।

গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, সাম্প্রতিক সময়ে যেসব খুনের ঘটনা ঘটেছে এর পেছনে পরিবারের সদস্য কিংবা আত্মীয়স্বজনদের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কম বয়সী কিশোর ও যুব সম্প্রদায়ই বড় বড় অপরাধ সংঘটন করে চলছে, তাদের প্রায় সবাই মাদকের সঙ্গে সম্পৃক্ত। মাদক ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ জোগাড় করতে না পেরে নিজের বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তানসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের হত্যা বা আহত করারও বেশ কয়েকটি উদাহরণ উল্লেখ করেন ওই গোয়েন্দা কর্মকর্তা।

অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি : রাজধানীজুড়ে অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি চলছে। পেশাদার সন্ত্রাসীদের পাশাপাশি অস্ত্র উঠে আসছে কথিত কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের হাতে হাতেও। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের স্থানীয় পর্যায়ের কতিপয় নেতা এসব অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ করে থাকেন এবং তা নিজের বিশ্বস্ত লোকের মাধ্যমে পৌঁছে দেন বিভিন্ন গ্রুপ সদস্যদের হাতে। তারা রাজনৈতিক কর্মকা-ে কিংবা ওই নেতার জায়গাজমি দখলবাজির ক্ষেত্রে এসব অস্ত্রধারীকে বিশ্বস্ত কর্মীর মতোই ব্যবহার করেন। তবে বাকি সময় তারা এসব অস্ত্র ব্যবহার করে নানামুখী অপরাধের কাজে। ইতিপূর্বে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ও র‌্যাবের পৃথক অভিযানে উদ্ধারকৃত অস্ত্রশস্ত্রের সূত্র ধরে তদন্ত চালিয়ে অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ ও তা মজুদের বিস্তারিত তথ্য উদ্ঘাটনে সক্ষম হয়। সেসব তথ্যের ভিত্তিতে সরকারি দলের প্রভাবশালী কয়েকজন নেতার বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেও দফায় দফায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানকালে অন্তত ১৬টি অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

অবৈধ অস্ত্র আসছে সীমান্ত দিয়ে : আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে অস্ত্র কারবারিরা অভিনব কৌশল গ্রহণ করে। মাঝে-মধ্যেই বদল করে অস্ত্র আমদানির রুট। সূত্রমতে, বর্তমানে সাতক্ষীরা জেলার সীমান্তবর্তী এলাকা বেছে নিয়েছে অস্ত্র কারবারিরা। ট্রাকবোঝাই পণ্যের ভাঁজে ভাঁজে অস্ত্রের চালান নিয়ে আসে তারা। সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে যশোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ হয়ে ঢাকায় প্রবেশ করে। এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অস্ত্র ব্যবসায়ী মাসুদের তত্ত্বাবধানে। গোয়েন্দা জিজ্ঞাসাবাদে মাসুদ জানায়, সে সীমান্তবর্তী অঞ্চলেই বেশি অবস্থান করে। দেশীয় এজেন্ট হিসেবে অস্ত্র আমদানি করে থাকে। পরে পণ্যবোঝাই ট্রাকে অস্ত্রের চালান তুলে দিয়ে তার গতিপথ অনুসরণ করতে থাকে। এ ছাড়া রাজশাহী জেলার চারঘাট সীমান্ত অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহের সবচেয়ে নিরাপদ রুট হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে তথ্য রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কফি পানে কি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়তে পারে?
অতিরিক্ত কফি পানে কি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়তে পারে?

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জুলাইশহীদ মাসুদ রানার মরদেহ উত্তোলনে পরিবারের আপত্তি, ফিরে গেলেন ম্যাজিস্ট্রেট
জুলাইশহীদ মাসুদ রানার মরদেহ উত্তোলনে পরিবারের আপত্তি, ফিরে গেলেন ম্যাজিস্ট্রেট

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কি ঘটছে সুদানের নতুন রণক্ষেত্রে?
কি ঘটছে সুদানের নতুন রণক্ষেত্রে?

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালুর বস্তার ওপর দাঁড়িয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ, দ্রুত সংস্কার চান স্থানীয়রা
বালুর বস্তার ওপর দাঁড়িয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ, দ্রুত সংস্কার চান স্থানীয়রা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে কমিশনকে ছাত্রদলের স্মারকলিপি
জকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে কমিশনকে ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সুনামগঞ্জ থেকে বিস্ফোরক উদ্ধার, সিলেটে নিষ্ক্রিয়
সুনামগঞ্জ থেকে বিস্ফোরক উদ্ধার, সিলেটে নিষ্ক্রিয়

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নড়াইলে হত্যা মামলায় দুই জনের যাবজ্জীবন
নড়াইলে হত্যা মামলায় দুই জনের যাবজ্জীবন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা
সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক অলিম্পিক চ্যাম্পিয়নের মৃত্যু
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক অলিম্পিক চ্যাম্পিয়নের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

তৃণমূলে ফিরলেন শোভন চট্টোপাধ্যায় ও বৈশাখী ব্যানার্জি
তৃণমূলে ফিরলেন শোভন চট্টোপাধ্যায় ও বৈশাখী ব্যানার্জি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ বছর শিক্ষকতা শেষে ঘোড়ার গাড়িতে রাজকীয় বিদায় শিক্ষিকার
৩৫ বছর শিক্ষকতা শেষে ঘোড়ার গাড়িতে রাজকীয় বিদায় শিক্ষিকার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণহত্যার বেলায় শাহরুখ কেন চুপ?
গণহত্যার বেলায় শাহরুখ কেন চুপ?

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর আফগান কোচের দায়িত্ব ছাড়বেন ট্রট
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর আফগান কোচের দায়িত্ব ছাড়বেন ট্রট

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণ শিকারিদের হামলায় বন কর্মকর্তা আহত, গ্রেপ্তার ৩
সুন্দরবনে হরিণ শিকারিদের হামলায় বন কর্মকর্তা আহত, গ্রেপ্তার ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের নারী দলের জন্য বিসিসিআইয়ের পুরস্কার ৫১ কোটি রুপি
ভারতের নারী দলের জন্য বিসিসিআইয়ের পুরস্কার ৫১ কোটি রুপি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ৬৮ বছর বয়সী বৃদ্ধাকে ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৬৮ বছর বয়সী বৃদ্ধাকে ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁও-১ আসনে লড়বেন মির্জা ফখরুল
ঠাকুরগাঁও-১ আসনে লড়বেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হলেন ২৭৩ এসআই
পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হলেন ২৭৩ এসআই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্বশুরবাড়িতে মার খাওয়ার অভিযোগ, অভিনেতা বললেন ‌‘প্রমাণ দেওয়া হোক’
শ্বশুরবাড়িতে মার খাওয়ার অভিযোগ, অভিনেতা বললেন ‌‘প্রমাণ দেওয়া হোক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাবুশেনের ৮ ইনিংসে ৫ সেঞ্চুরি
লাবুশেনের ৮ ইনিংসে ৫ সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরাইলে দক্ষ সমবায়ী গঠনের লক্ষ্যে দিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ প্রশিক্ষণ
সরাইলে দক্ষ সমবায়ী গঠনের লক্ষ্যে দিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড়াল নদে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই স্কুলছাত্রের
বড়াল নদে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই স্কুলছাত্রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুন: ছেলে ৩ দিনের রিমান্ডে
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুন: ছেলে ৩ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা