শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মে, ২০২১ আপডেট:

কথায় কথায় খুনোখুনি

আধিপত্য বিস্তার দখল চাঁদাবাজির ভাগবাটোয়ারা মাদক ব্যবসা ও কিশোর গ্যাং
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
কথায় কথায় খুনোখুনি

রাজধানীসহ সর্বত্রই খুনখারাবি ও নৃশংসতার ঘটনা অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেও একের পর এক খুনোখুনি ঘটে চলছে। বেশির ভাগ ঘটনা ঘটছে পারিবারিক দ্বন্দ্ব ও জমি নিয়ে বিরোধেÑ এমন দাবি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর। তবে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, দখল-বেদখল, চাঁদাবাজির ভাগবাটোয়ারা, মাদক বাণিজ্যসহ নানারকম অপরাধ তৎপরতা ঘিরে নিয়মিত খুনোখুনির এন্তার নজির রয়েছে। পাশাপাশি সর্বত্র ছড়িয়ে আছে অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি। রাজধানীর টোকাই শ্রেণির শিশু-কিশোরদের হাতেও চকচকে ঝকঝকে আগ্নেয়াস্ত্রের ছড়াছড়ি থাকায় তা ব্যবহার হচ্ছে যত্রতত্র। এসব কারণে জ্যামিতিক হারে বেড়ে চলছে অপরাধ দৌরাত্ম্য। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) শীর্ষ পর্যায়ের এক কর্মকর্তা সাংবাদিকদের জানান, ঢাকায় প্রতি মাসে গড়ে ১৫ থেকে ২০টি খুনের ঘটনা ঘটছে। তবে পেশাদার খুনিরা খুব বেশি সময় গা-ঢাকা দিয়ে থাকতে পারে না, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তাদের গ্রেফতার হতে হয় বলে দাবি করেন তিনি। অতিসম্প্রতি (১৬ মে) প্রকাশ্য দিবালোকে পল্লবীতে আগাম ঘোষণা দিয়ে সাহিনুদ্দিন নামের এক ব্যবসায়ীকে যে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় সেই ভিডিওচিত্র দেখে মানুষজন শিউরে উঠেছে। লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সাবেক এমপি এম এ আউয়ালের পল্লবী আলীনগর এলাকায় জায়গাজমি দখলবাজিকে কেন্দ্র করে তার নির্দেশে হত্যাকা-টি সংঘটিত হয়। প্রকাশ্যে জনবহুল রাস্তার ধারে কয়েকজন পেশাদার ভাড়াটে দুর্বৃত্ত ৭ মিনিট ধরে কুপিয়ে সাহিনুদ্দিনকে হত্যা করে। মৃত্যু নিশ্চিত করে মোবাইল ফোনে কল করে বলে ‘স্যার ফিনিশ’। নিহত যুবককে হত্যার ব্যাপারে পাঁচ দিন আগে এই দুর্বৃত্তরা সরাসরি হুমকি দেয়। এ ব্যাপারে পল্লবী থানায় সাহিনুদ্দিনের মা আকলিমা বেগম পাঁচ হুমকিদাতার নাম উল্লেখ করে জিডি করেন। কিন্তু এতেও তার জীবন বাঁচাতে পারেনি।

পেশাদার অপরাধীসহ পাড়া-মহল্লার ছিঁচকে মাস্তানদের আচরণেও নৃশংসতা যেন চরম আকার ধারণ করেছে। মানুষের আচরণ যেন বন্যপশুর হিংস্রতাকেও হার মানিয়ে দিচ্ছে। মুদি দোকানে বিক্রির পরিমাণ কম হওয়ায় শিশু কর্মচারীকে নিছক সন্দেহের বশেই হাত, পা, মুখ বেঁধে আলমিরার ভিতরে দুই দিন ধরে তালাবদ্ধ রাখার বর্বরতা চালাতেও দ্বিধা করছে না দোকানি। চা আনতে দেরি করায় গ্যারেজ কর্মচারীর হাত, পা, মুখ বেঁধে পায়ুপথে মেশিনের সাহায্যে বাতাস ভরে মেরে ফেলার নির্মমতাও ঘটেছে একাধিক। সালাম না দেওয়াকে কেন্দ্র করে মুগদা এলাকায় হাসান মিয়া নামের এক কিশোরকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে খুন করা হয়। তানভীরের নেতৃত্বাধীন ‘ব্যান্ডেজ’ কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা এ নৃশংস খুন সংঘটিত করে। এরই মধ্যে ডিবি ওই হত্যাকা-ের সঙ্গে জড়িত সাতজনকেই গ্রেফতারে সক্ষম

হয়েছে। রাজধানীর উত্তরায় ইফতারির দাওয়াত রক্ষা না করার ক্ষোভে বান্ধবীসহ বন্ধুকে ডেকে নিয়ে শাকিল হোসেন (২৪) নামে এক তরুণকে তারই বন্ধুরা কুপিয়ে নৃশংসভাবে খুন করেছে। এ ঘটনায় অপর বন্ধু সাগর (২৩) গুরুতর আহত হন। ৯ মে রাতে উত্তরা পূর্ব থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। টিকটক ভিডিও নিয়ে বাদানুবাদের তুচ্ছ জের ধরেও স্বামী শান্তর হাতে খুন হয়েছেন স্ত্রী সোমা। শুধু বিচ্ছিন্নভাবেই খুনোখুনি ঘটে তা নয়, সংঘবদ্ধভাবেও পেশাদার অপরাধীরা খুনের টার্গেট করে প্রতি রাতে শহরময় ঘুরে বেড়ায়। এমন রোমহর্ষক তথ্য উদ্ঘাটন করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। গামছা পার্টি নামে চিহ্নিত এ পেশাদার ডাকাত গ্রুপের হাতে খোদ রাজধানীতেই খুন হয়েছেন অন্তত ১৬ জন। সিএনজিচালক ও যাত্রী সেজে রাতে মানুষকে জিম্মি করে তারা। পরে সর্বস্ব লুটে নিয়ে হত্যার পর নির্জন স্থানে ফেলে রেখে যায় মরদেহ। সম্প্রতি রাজধানীর কুড়িল এলাকায় এ চক্রের সদস্যদের সঙ্গে গোয়েন্দা পুলিশের বন্দুকযুদ্ধে মারা গেছে দুজন। আটক করা হয়েছে অপর দুই সদস্যকে। জিজ্ঞাসাবাদে তাদের কাছ থেকে পাওয়া গেছে এসব চাঞ্চল্যকর তথ্য। ইদানীং বেশির ভাগ নৃশংসতার ঘটনা ঘটানো হচ্ছে রীতিমতো প্রকাশ্যে, শত শত পথচারীর চোখের সামনে। আবার প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে নৃশংস হত্যাকা-েরও বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে সম্প্রতি। আগাম হত্যার হুমকির বিষয় সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটকে জানিয়েও ভুক্তভোগী মানুষটি নিজের প্রাণ রক্ষা করতে পারছেন না। অনেক হত্যাকা-ের পর উল্লাস প্রকাশ করছে খুনিরা। ঢাকার দক্ষিণখানে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে পুলিশের সামনে এক ব্যবসায়ীকে হত্যা করা হয় এবং হত্যার দৃশ্য ফেসবুক আইডি থেকে লাইভ করার মতো নৃশংসতার চিত্রও দেখতে পান মানুষজন। অপরাধীরা নিজেদের ক্ষমতা ও প্রভাবকে জানান দিতেও আগাম ঘোষণা দিয়ে প্রকাশ্যে সবার চোখের সামনে এসব অপরাধ অপকর্ম করছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে সন্ত্রাসীদের হুমকি-ধমকিকে প্রশাসন আমলেই নিচ্ছে না, আবার অনেক ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কারও কারও সঙ্গে দুর্বৃত্ত চক্রের দহরম মহরম সম্পর্ক থাকায় এড়িয়ে যাওয়ার কাজটি করে বলে অভিযোগ উঠেছে। সে অভিযোগের সত্যতা প্রশ্নসাপেক্ষ হলেও বাস্তবে সর্বত্রই নির্মম নৃশংসতার ঘটনা ঘটে চলছে এবং তা দেখতে পাচ্ছেন মানুষজন।

খুনখারাবিসহ কোনো অপরাধের ব্যাপারেই সহসা বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত হওয়ার নজির না থাকায় দুর্বৃত্তদের মধ্যে রাষ্ট্রীয় আইনকানুনের প্রতি তোয়াক্কাহীন মনোভাব গড়ে উঠেছে বলেও মনে করছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা।

তারা মনে করেন, এর পেছনে অন্যতম কারণ পরকীয়া, জমি-সংক্রান্ত বিরোধ, মাদকের অর্থ জোগাড় ইত্যাদি। এ ছাড়া ইন্টারনেটের অপব্যবহার, অসহিষ্ণুতা, অতিমাত্রার ক্ষোভ, রাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক বৈষম্য, নৈতিকতা ও মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণেও মানুষের মাঝে দিন দিন মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিষ্ঠুরতা। তুচ্ছ কারণে অসহিষ্ণু হয়ে খুনের ঘটনা ঘটাচ্ছে। তবে বীভৎস বিকৃত খুনের ঘটনার বেশির ভাগই ঘটছে অপেশাদার খুনিদের মাধ্যমে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. নেহাল করিম মনে করেন, সামাজিক অবস্থান সৃষ্টির তীব্র প্রতিযোগিতার জের ধরেই দ্বন্দ্ব-সংঘাতের সূত্রপাত ঘটছে, তার পরিপ্রেক্ষিতেই ঘটছে খুনোখুনির ঘটনা।

গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, সাম্প্রতিক সময়ে যেসব খুনের ঘটনা ঘটেছে এর পেছনে পরিবারের সদস্য কিংবা আত্মীয়স্বজনদের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কম বয়সী কিশোর ও যুব সম্প্রদায়ই বড় বড় অপরাধ সংঘটন করে চলছে, তাদের প্রায় সবাই মাদকের সঙ্গে সম্পৃক্ত। মাদক ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ জোগাড় করতে না পেরে নিজের বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তানসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের হত্যা বা আহত করারও বেশ কয়েকটি উদাহরণ উল্লেখ করেন ওই গোয়েন্দা কর্মকর্তা।

অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি : রাজধানীজুড়ে অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি চলছে। পেশাদার সন্ত্রাসীদের পাশাপাশি অস্ত্র উঠে আসছে কথিত কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের হাতে হাতেও। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের স্থানীয় পর্যায়ের কতিপয় নেতা এসব অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ করে থাকেন এবং তা নিজের বিশ্বস্ত লোকের মাধ্যমে পৌঁছে দেন বিভিন্ন গ্রুপ সদস্যদের হাতে। তারা রাজনৈতিক কর্মকা-ে কিংবা ওই নেতার জায়গাজমি দখলবাজির ক্ষেত্রে এসব অস্ত্রধারীকে বিশ্বস্ত কর্মীর মতোই ব্যবহার করেন। তবে বাকি সময় তারা এসব অস্ত্র ব্যবহার করে নানামুখী অপরাধের কাজে। ইতিপূর্বে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ও র‌্যাবের পৃথক অভিযানে উদ্ধারকৃত অস্ত্রশস্ত্রের সূত্র ধরে তদন্ত চালিয়ে অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ ও তা মজুদের বিস্তারিত তথ্য উদ্ঘাটনে সক্ষম হয়। সেসব তথ্যের ভিত্তিতে সরকারি দলের প্রভাবশালী কয়েকজন নেতার বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেও দফায় দফায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানকালে অন্তত ১৬টি অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

অবৈধ অস্ত্র আসছে সীমান্ত দিয়ে : আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে অস্ত্র কারবারিরা অভিনব কৌশল গ্রহণ করে। মাঝে-মধ্যেই বদল করে অস্ত্র আমদানির রুট। সূত্রমতে, বর্তমানে সাতক্ষীরা জেলার সীমান্তবর্তী এলাকা বেছে নিয়েছে অস্ত্র কারবারিরা। ট্রাকবোঝাই পণ্যের ভাঁজে ভাঁজে অস্ত্রের চালান নিয়ে আসে তারা। সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে যশোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ হয়ে ঢাকায় প্রবেশ করে। এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অস্ত্র ব্যবসায়ী মাসুদের তত্ত্বাবধানে। গোয়েন্দা জিজ্ঞাসাবাদে মাসুদ জানায়, সে সীমান্তবর্তী অঞ্চলেই বেশি অবস্থান করে। দেশীয় এজেন্ট হিসেবে অস্ত্র আমদানি করে থাকে। পরে পণ্যবোঝাই ট্রাকে অস্ত্রের চালান তুলে দিয়ে তার গতিপথ অনুসরণ করতে থাকে। এ ছাড়া রাজশাহী জেলার চারঘাট সীমান্ত অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহের সবচেয়ে নিরাপদ রুট হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে তথ্য রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা