শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে নুরুল হক নূর

আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থী দেব

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থী দেব

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থী মনোনয়ন দিতে চান সদ্য ঘোষিত নতুন রাজনৈতিক দল গণঅধিকার পরিষদের সদস্যসচিব ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নূর। তিনি বলেন, ‘নৌকা বা ধানের শীষের বাইরে কেউ কেউ বিকল্প নতুন শক্তির কথা বলছেন। সাধারণ মানুষেরও প্রত্যাশা, আওয়ামী লীগ-বিএনপির দুর্বৃত্তায়নের রাজনীতির বাইরে একটি রাজনৈতিক প্ল্যাটফরম গড়ে উঠুক। তাই আমরা আওয়ামী লীগ বা বিএনপির সঙ্গে জোটের রাজনীতি করতে চাই না। আমরা একটি নতুন রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে মাঠে থাকতে চাই। ২০২৩ সালের নির্বাচনে ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থী দিতে চাই।’

গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে মুঠোফোনে আলাপকালে নুরুল হক নূর এসব কথা বলেন।

আলাপচারিতায় নূর বলেন, ‘নতুন দলের ঘোষণার আগে ও পরে আমরা বেশ সাড়া পাচ্ছি। ঘোষণা দেওয়ার আগে থেকেই বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের আগ্রহ লক্ষ্য করেছি। আমাদের চারটি অঙ্গসংগঠন। ছাত্র অধিকার, যুব অধিকার, শ্রমিক অধিকার ও প্রবাসী পেশাজীবী অধিকার পরিষদ আগেই গঠন করা হয়েছে। দল ঘোষণার আগে বিভিন্ন ব্যক্তি বলেছিলেন আত্মপ্রকাশের পর তারা নতুন দলে যোগ দেবেন। সেই সাড়াও পাচ্ছি। বিভিন্ন দল থেকেও আমাদের দলে আসার ব্যাপারে অনেকেই যোগাযোগ করছেন। সেদিক থেকে বলা যায়, এ রকম একটি প্রতিকূল পরিবেশে যখন রাজনৈতিক ভিন্নমতের ওপর দমন-পীড়ন চলছে, সেই সময় সর্বসাধারণের বিপুল সাড়া পাচ্ছি।’

কোন কোন রাজনৈতিক নেতা যোগাযোগ করছেন জানতে চাইলে ডাকসুর এই সাবেক ভিপি বলেন, ‘এটা সারপ্রাইজ হিসেবেই থাক। যোগদানের পরই সবাইকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানাব। এখন বললে তো আকর্ষণ থাকবে না।’ সাংগঠনিক কাঠামো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমাদের চার অঙ্গসংগঠন এরই মধ্যে গঠন করা হয়েছে। দেশ-বিদেশে বিভিন্ন কমিটি হচ্ছে। এখন জেলা থেকে ওয়ার্ড পর্যায়ে সব কমিটি গঠনের কাজ চলছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে আমরা কমিটি করতে চাই। আমাদের টার্গেট ২০২৩ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে নিজেদের সাংগঠনিকভাবে প্রস্তুত করা। এখন আমরা আগামী নির্বাচনের জন্য দলকে শক্তিশালী করার উদ্যোগ নিচ্ছি। সেভাবেই দল সাজানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’

গণঅধিকার পরিষদের লক্ষ্য কী জানতে চাইলে দলটির এই মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা মনে করি সব সময় সংকটেই সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন হয়। যেহেতু জাতীয়ভাবে রাজনীতিতে একটা সংকট চলছে, দেশে অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে সে মুহূর্তে আমরা তরুণরা কিন্তু একটি পরীক্ষা দিয়ে এ পর্যন্ত এসেছি। বিশেষ করে কোটা সংস্কার আন্দোলন, নিরাপদ সড়ক আন্দোলনসহ বিভিন্ন সময়ে আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আজকের অবস্থানে এসে দাঁড়িয়েছি। এ সময়ে আমাদের আপসহীন ভূমিকা ও কথা বলা বা পাশে থাকার ব্যাপারে দৃঢ়তা মানুষের মধ্যে আশার জন্ম দিয়েছে। আজকের এ সংকট থেকে উত্তরণে তরুণদের একটি ভূমিকা আছে।’

নুরুল হক নূর বলেন, ‘সাধারণ মানুষের যে প্রত্যাশা বা আকাক্সক্ষা- সাম্য, মানবিক মর্যাদা, ন্যায়বিচার ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র তা স্বাধীনতার ৫০ বছরেও সম্ভব হয়নি। বিচার বিভাগ স্বাধীন এ কথা আমরা বলতে পারি না। সেদিক থেকে ন্যায়বিচার আমরা নিশ্চিত করতে পারিনি। গণমাধ্যম বিশেষ করে ব্যক্তির বাকস্বাধীনতা নিশ্চিত হয়নি। পাকিস্তানিরা যেমন আমাদের মুখের ভাষা কেড়ে নিতে চেয়েছিল, ঠিক তেমনি সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তার নামে কালো আইন করে আমাদের বাকস্বাধীনতা কেড়ে নিতে চায়। সে ক্ষেত্রে মানুষ আমাদের কাছে যে প্রত্যাশা করছে এ সংকট থেকে জাতিকে আমরা উদ্ধার করতে পারব।’

দলীয় সরকারের অধীনে ভোটে যাবেন কি না জানতে চাইলে ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, ‘বর্তমান সরকার ২০১৪ ও ২০১৮ সালে প্রতারণামূলক নির্বাচন করেছে। সে কারণে তাদের বিশ্বাস করা যায় না। আমরা দেখেছি দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হয় না। সে ক্ষেত্রে আমাদের দাবি থাকবে অবশ্যই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা অথবা সব দল ও সমাজের গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের নিয়ে একটি নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার গঠন করা। আমাদের স্পষ্ট কথা- এ সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাব না। সুষ্ঠু ভোট নিশ্চিত করতে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রয়োজন। এজন্য যদি আন্দোলন সংগ্রামে মাঠে নামতে হয় তা হলেও আমরা রাজপথে থেকেই দাবি আদায় করব।’

বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ বা জোটগত আন্দোলনে যাবেন কি না জানতে চাইলে নূর বলেন, ‘মৌলিক দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনে কারও আহ্বানের দরকার নেই। আমাদের প্রত্যেকেরই বর্তমানে মৌলিক দাবি একটি নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে ভোট। তা আমার জন্য, বিএনপির জন্য, জাতীয় পার্টি, চরমোনাই পীরের জন্য, সিপিবি বা বাসদের জন্যও প্রয়োজন। এজন্য কারও আহ্বানের প্রয়োজন নেই। যার যার জায়গা থেকে আন্দোলন শুরু করলেই হয়। এতেই সরকার চাপে পড়বে। কারও ব্যানারে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। মৌলিক ইস্যুতে যার যার ব্যানার নিয়ে মাঠে নামলেই কার্যকর আন্দোলন গড়ে উঠবে, দাবি আদায় হবে। এ ক্ষেত্রে জোট বা যুগপৎ আন্দোলনের প্রয়োজন নেই। সব দলের জন্যই নিরপেক্ষ নির্বাচন প্রয়োজন, কারও একক প্রয়োজন নয়।’

নেতৃত্বে নবীন-প্রবীণের সমন্বয় ঘটবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘৯৭ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিতে অনেক অভিজ্ঞ ও নবীন-প্রবীণের সমন্বয় ঘটেছে। তবে আমাদের নেতৃত্বের বড় একটি অংশই তরুণ। কারণ তারা এ প্রতিকূল পরিবেশে নিজের জীবন বিপন্ন করে মানুষের অধিকার আদায়ে রাজপথে অটল থাকে। হামলা-মামলাসহ নানা কারণে তাদের অদম্য শক্তি দমে যায়নি। এই কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে হলে আন্দোলন সংগ্রামের বিকল্প নেই। সে ক্ষেত্রে তরুণরাই সবচেয়ে বেশি ত্যাগ স্বীকার করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে তরুণদের আমরা নেতৃত্বে রেখেছি, ভবিষ্যতেও রাখব। পাশাপাশি সিনিয়ররাও আমাদের পাশে থেকে পরামর্শ দেবেন। আমাদের আহ্বায়ক কমিটিতে সদস্য সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।’

দেশবাসী বা নতুন প্রজন্মের প্রতি আহ্বান কী জানতে চাইলে নুরুল হক নূর বলেন, ‘দেশটা আমাদের সবার। দেশটা গড়ার জন্য যার যার অবস্থান থেকে ভূমিকা পালন করতে হবে। আমাদের রাজনৈতিক মতপার্থক্য থাকবেই। তাই বলে একটি মতকে প্রতিষ্ঠিত করতে আরেকটি মতকে দমিয়ে রাখব, অন্য ধর্মের ওপর আক্রমণ করব, মানুষের ওপর হামলা করব, অসহিষ্ণু আচরণ করব তা হতে পারে না। রাজনীতি যার যার জায়গা থেকে করব, কিন্তু আমরা সামাজিক সম্প্রীতি বজায় রাখব। আগামীতে বাংলাদেশকে একটি উন্নয়নশীল বাংলাদেশে রূপান্তরিত করতে যার যার জায়গা থেকে ভূমিকা পালন করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছিল বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গড়া। স্বাধীনতার ৫০ বছরেও মানুষের ভোটাধিকার নেই। তা আমাদের প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নইলে মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা ভূলুণ্ঠিত হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

এই মাত্র | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা