শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

শেষ মুহূর্তের উত্তেজনা নারায়ণগঞ্জে

কাল ভোট, আইভীর পক্ষে বিশাল শোডাউন, ভোট আতঙ্কের মধ্যেও আশাবাদী তৈমূর
জুলকার নাইন ও গোলাম রাব্বানী, নারায়ণগঞ্জ থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ মুহূর্তের উত্তেজনা নারায়ণগঞ্জে

সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে শেষ মুহূর্তে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে বন্দরনগর নারায়ণগঞ্জে। কাল সকালে শুরু হওয়া ভোট গ্রহণের ফলাফল নিজের দিকে টানতে মরিয়া প্রধান দুই মেয়র প্রার্থী। আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার মেয়র প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভীর পক্ষে গতকাল শহরে হয়েছে বিশাল শোডাউন। ধরপাকড় ও হয়রানি আতঙ্কের মধ্যে থাকা স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী ও সদ্য অব্যাহতিপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা তৈমূর আলম খন্দকারও গতকাল বন্দরে শোডাউন করে জয়ের আশা জানিয়েছেন। নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা গত মধ্যরাতে শেষ হয়েছে। তাই সকাল থেকেই মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা প্রচারণা নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন। অলিগলি-রাজপথ ছিল প্রচারে মুখর। সকালে প্রধান দুই মেয়র প্রার্থী আইভী ও তৈমূর সংবাদ সম্মেলন করেন। দুপুরে নামাজের বিরতি দিয়ে করেন সমাবেশ-শোডাউন। এ ছাড়া সকালে শহরে র‌্যালি করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়র প্রার্থী মাওলানা মো. মাছুম বিল্লাহ। অন্য চার মেয়র প্রার্র্থীর চোখে পড়ার মতো প্রচারণা ছিল না। তবে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থীরা টানা গণসংযোগ করেছেন।

গতকাল বিকালে নারায়ণগঞ্জ শহরের ২ নম্বর রেলগেটে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে অস্থায়ী মঞ্চ করে পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলার বিভিন্ন অংশ থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে যোগ দেন। ফলে পথসভা বিশাল জনসভায় রূপ নেয়। কর্মী-সমর্থকরা নৌকার স্লোগানে পুরো এলাকা মুখরিত করে তোলেন। প্রতীকী নৌকা, প্ল্যাকার্ড, ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে মিছিলে অংশ নেন তারা। কর্মী-সমর্থকরা নেচে-গেয়ে উল্লাস করে সানাই, ভেঁপুসহ নানা যন্ত্র বাজিয়ে আনন্দে মেতে ওঠেন। ঢাকঢোল পিটিয়ে নৌকার পক্ষে ভোট চেয়ে মিছিল থেকে লিফলেট বিতরণ করা হয়। পথসভায় বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং কেন্দ্রীয় নির্বাচন টিমের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী ও স্থানীয় নেতারা। এ সময় আইভী বলেন, দুঃসময়ে যখন নারায়ণগঞ্জে কেউ ছিল না, অনেকে পালিয়ে ছিলেন তখন আমি ছিলাম। এ কারণেই শেখ হাসিনা বারবার আইভীকে নৌকা দিয়েছেন। তিনি বলেন, আমি আমার বাবার মতো নারায়ণগঞ্জবাসীর খেদমত করতে জীবন বাজি রেখেছি। যে কোনো সময় আমার জীবনে অনেক কিছু ঘটতে পারে। আমি আপনাদের জন্য মৃত্যুকেও বরণ করে নিতে রাজি আছি। নিজের ঘর-সংসারের দিকে তাকাইনি। এসেছি আপনাদের সেবা করতে। নিশ্চয় আপনারা আমাকে বিমুখ করবেন না। নিশ্চয় উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখবেন। পথসভায় জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, নারায়ণগঞ্জের অশান্তির বিরুদ্ধে শান্তির সপক্ষে নির্ভীকভাবে দাঁড়িয়েছেন আইভী। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন নারায়ণগঞ্জবাসী যদি আইভীকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করেন তাহলে নারায়ণগঞ্জের উন্নয়নের সব দায়িত্ব তাঁর। আবদুর রহমান বলেন, নারায়ণগঞ্জের মাটিতে ত্বকীর মতো শিশু হত্যা হয়েছে, সাত খুন হয়েছে, আইভী প্রতিজ্ঞা করেছেন ত্বকীর মতো আর কোনো কিশোর যেন হত্যার স্বীকার না হয়। আর যেন নারায়ণগঞ্জে সন্ত্রাসের বাঁশি বেজে না ওঠে। বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, সেলিনা হায়াৎ আইভী নির্বাচিত হলে এ নগর উন্নত-সমৃদ্ধ হবে- সেই ওয়াদা আপনাদের সামনে এসে করে গেলাম। তাঁর পক্ষেই সম্ভব হবে এ এলাকার উন্নয়ন।

পথসভার পর আইভীর নেতৃত্বে শোভাযাত্রা কালীবাজার, দিগুবাবুর বাজার, আমলাপাড়া, নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাব, চাষাঢ়া গোলচত্বর ঘুরে ২ নম্বর রেলগেট এলাকায় গিয়ে শেষ হয়। পথসভা ও র‌্যালিতে কেন্দ্রীয় নেতার মধ্যে অংশ নেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মেহের আফরোজ চুমকি, কেন্দ্রীয় সদস্য এ বি এম রিয়াজুল কবির কাওছার ও মারুফা আকতার পপি, ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসহাক আলী খান পান্না ও মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন প্রমুখ। এ ছাড়া ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য, যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ ও সাধারণ সম্পাদক আফজালু রহমান বাবুর নেতৃত্বে স্ব স্ব সংগঠনের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতা-কর্মীরা মিছিলসহ গণসংযোগ করেন।

মুক্তিযোদ্ধাদের কেন্দ্র সমন্বয়কদের নিয়ে সভা : নারায়ণগঞ্জের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১৯২টি কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা মুক্তিযোদ্ধা প্রতিনিধিদের নিয়ে সভা করা হয়েছে। গতকাল জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে এ সভায় ডেপুটি কমান্ডার অ্যাডভোকেট নুরুল হুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে নৌকার পক্ষে আয়োজিত মিছিলে অংশ নেন মুক্তিযোদ্ধারা।

রাতে তৈমূরের হঠাৎ সংবাদ সম্মেলন : নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনের স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার গতকাল রাত ১০টায় হঠাৎ সংবাদ সম্মেলন করেছেন। এ সময় তিনি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে শঙ্কা প্রকাশ করে বিভিন্ন অভিযোগ করেন। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন এবং প্রশাসনের কাছে কোনো ন্যায়বিচার না পেয়ে এতো রাতে আপনাদের (গণমাধ্যম কর্মী) শরণাপন্ন হতে বাধ্য হচ্ছি। সেই জন্য আমি লজ্জাবোধও করছি। এছাড়া অন্য কোনো উপায়ও দেখছি না। উৎসবমুখর পরিবেশেই নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচন হতে যাচ্ছিলো। প্রথম থেকেই আমরা তেমনটিই প্রত্যাশা করেছিলাম। জনগণ যেটা রায় দেবে সেটাই আমরা মেনে নিবো। কিন্তু বিভিন্ন স্থান থেকে এমন কিছু তথ্য আমার কাছে আসছে সেগুলো জানাতেই আজকে (গতকাল) দ্বিতীয়বারের মতো এই সংবাদ সম্মেলন। সাংবাদিকরা বিভিন্ন সময় আমাকে জিজ্ঞেস করেন দুটি কথা। এক. নির্বাচন কি সুষ্ঠু হবে? দুই. শেষ পর্যন্ত আপনি নির্বাচনে থাকবেন কি-না? দ্বিতীয় কথার উত্তর হলো, এখন তো আর দলে ড. কামাল হোসেন এবং শফিক রেহমান নেই। যে নেত্রীকে (খালেদা জিয়া) বলবেন নারায়ণগঞ্জে অমুক প্রার্থীকে পাস না করালে দেশের ক্ষতি হয়ে যাবে। তাই নির্বাচন থেকে আমার সরে যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। আর সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে এতোদিন আমি আশাবাদি ছিলাম। কিন্তু এখন আমার শঙ্কা কাজ করছে।

এর আগে সকালে তৈমূর আলম খন্দকার সংবাদ সম্মেলন করে ধরপাকড়, হয়রানি, আতঙ্ক সৃষ্টির অভিযোগ করেন। নিজের জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ৫০ বছরের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা দেখে এবং গত ১৮ বছরের সিটি করপোরেশনের নেতৃত্বের প্রতি মানুষের ‘ক্ষোভের কারণে’ ভোটাররা তাঁকেই নির্বাচিত করবেন। দুপুরে নিজ এলাকা মাসদাইর বাজার মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে মুসল্লি ও স্থানীয়দের কাছে দোয়া চান তৈমূর। এ সময় তিনি বলেন, আমি নির্বাচিত হলে ট্যাক্স কমাব, হয়রানি কমাব, সিন্ডিকেট ভেঙে দেব। নগরবাসী আমার কাছে নিজ পরিবারের মতো সম্মান পাবেন। নির্বাচনে ন্যূনতম লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই উল্লেখ করে তৈমূর বলেন, সরকারের মদদ ও পৃষ্ঠপোষকতায় বাইরে থেকে অতিথিরা এসে পরিস্থিতি জটিল করছেন। সরকারি প্রার্থী নির্বাচনে একের পর আচরণবিধি লঙ্ঘন করে যাচ্ছেন। তাঁর কোনো বিচার না করে উল্টো আমাদের ধরপাকড় চালানো হচ্ছে। বিকালে বন্দর এলাকায় নির্বাচনী শোডাউন করেন তৈমূর আলম খন্দকার। তবে কোনো পরিকল্পনা না থাকলেও বন্দর উপজেলায় নির্বাচনী গণসংযোগে হাজার হাজার মানুষ তাঁকে চমকে দিয়েছে। তৈমূর তাঁর সঙ্গে কয়েকজনকে নিয়ে গণসংযোগে গিয়েছিলেন বন্দরে। সেখানে তিনি যখন উপস্থিত হন তখন হাজারো মানুষ মিছিল করে তাঁর গণসংযোগে যোগ দেয়। সেখানে উপস্থিত জেলা বিএনপি আহ্বায়ক কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম টিটু জানান, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, আওয়ামী লীগ, নাগরিক ঐক্য, সর্বস্তরের মানুষ এতে যোগ দেয়। মিছিলে প্রতীকী হাতি ও ব্যানার-ফেস্টুন দেখা গেছে। তৈমূর সেখানে বলেন, আমি জয়ী হই বা না হই আপনাদের পাশে ছিলাম, আছি, থাকব। আপনারা আমাকে চমকে দিয়েছেন এ আয়োজনে। বন্দরবাসীর নাসিকের ওপর দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ ও আমার প্রতি ভালোবাসার প্রতিচ্ছবি এ মিছিল। আমি ভোট চাই, দোয়াও চাই। আপনারা কেন্দ্রে যাবেন এবং ফলাফল নিয়ে আসবেন এটাই আমার বিশ্বাস।

কাউন্সিলর প্রার্থীরা মুখোমুখি : নাসিকের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাত খুন মামলার প্রধান আসমি নূর হোসেনের ভাতিজা কাউন্সিলর প্রার্থী শাহ জালাল বাদল ও তার প্রতিদ্বন্দ্বী আলমগীর হোসেনের কর্মী-সমর্থকরা মুখোমুখি অবস্থানে আছেন। ৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী নূর হোসেনের ভাই নুরউদ্দিন মিয়া ও তার প্রতিদ্বন্দ্বী নজরুল ইসলামের কর্মী-সমর্থকরা দফায় দফায় মহড়া দিচ্ছেন। ৫ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির সাবেক এমপি গিয়াসউদ্দিনের ছেলে সাদরিল ও তার প্রতিদ্বন্দ্বী আনিসুর রহমানের অনুসারীরা একে অন্যের বিরুদ্ধে বাগ্যুদ্ধে লিপ্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়