শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

হাতছাড়া হতে পারে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

নতুন করে যৌথ পরামর্শক সভার বৈঠক চাওয়ায় সময় ক্ষেপণের আশঙ্কা, বাংলাদেশের পরিবর্তে নেপাল থেকে কর্মী নেওয়ার পথ খুঁজছেন নিয়োগকর্তারা
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
হাতছাড়া হতে পারে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

সমঝোতা স্মারক সইয়ের পর চলে গেছে দুই মাস। কিন্তু মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে এখন পর্যন্ত কারিগরি বিষয়গুলোই চূড়ান্ত করতে পারেনি বাংলাদেশ। উল্টো মালয়েশিয়াকে চিঠি দিয়ে নতুন করে যৌথ পরামর্শক সভার জন্য তারিখ চেয়েছে বাংলাদেশ। নতুন করে পাঠানো এ চিঠিতে দীর্ঘসূত্রতার আশঙ্কা করছেন মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তারা। ফলে দ্রুততম সময়ে লক্ষাধিক কর্মী নেওয়ার যে প্রক্রিয়া চলছিল সেখানে সোর্স কান্ট্রি হিসেবে বাংলাদেশের পরিবর্তে নেপালকে চিন্তা করছেন তারা।

অন্যদিকে বাংলাদেশে তিন বছরের বেশি সময় মালয়েশিয়ায় যাওয়ার অপেক্ষায় থাকা কর্মীদের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। অনেকের পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে। কারও কারও মালয়েশিয়ায় যাওয়ার নির্ধারিত বয়সসীমাও পার হয়ে যাচ্ছে।

জানা যায়, গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর সমঝোতা স্মারক সইয়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য খুলে যায় মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার। প্রায় ৪০ মাস পর সোর্স কান্ট্রি (কর্মী পাঠানো দেশ) হিসেবে আবারও যুক্ত হয় বাংলাদেশ। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিতে মালয়েশিয়া সরকারের প্রস্তুতিও ছিল শেষের দিকে। এরই মধ্যে নিয়োগদাতাদের কাছ থেকে কর্মী চাহিদার আবেদনপত্র নেওয়া শুরু করে দেশটির সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রের খবর, ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১ লাখ ৪৬ হাজার ৩২ জন কর্মীর চাহিদা জানিয়ে আবেদন করেছেন নিয়োগদাতারা। এরই মধ্যে ৩০ হাজারের বেশি কর্মীর চাহিদাপত্রের অনুমোদন দিয়েছে দেশটির সরকার। একই সঙ্গে বাংলাদেশের জন্য মেয়াদোত্তীর্ণ পুরনো চাহিদাপত্র নতুন করে অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় মালয়েশিয়া।

এর মধ্যে ১৮ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও মানবসম্পদমন্ত্রী বরাবর একটি চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পক্ষে হাইকমিশনার এ চিঠি দেন। মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ হাইকমিশনের নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, মূলত দুটি বিষয়ে চিঠিতে গুরুত্ব দেওয়া হয়। সমঝোতা স্মারকের আলোকে রিক্রুটিং এজেন্সি বাছাইয়ে অনলাইন পদ্ধতি নিশ্চিত করা এবং মালয়েশিয়ার কেন্দ্রীয় অনলাইন পদ্ধতির সঙ্গে বাংলাদেশের অনলাইন পদ্ধতির সংযোগ স্থাপন। চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, এসব কারিগরি বিষয়ের সমাধানের জন্য দ্রুত একটি যৌথ কারিগরি কমিটির বৈঠক আহ্বান করতে অনুরোধ জানানো হয়। সে বৈঠকে সব ঠিক করে দ্রুত মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে চাচ্ছে বাংলাদেশ।

মালয়েশিয়ার সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছেন, কোনো দেশের কেন্দ্রীয় অনলাইন পদ্ধতির সঙ্গে আরেক দেশের সংযোগ স্থাপনের প্রস্তাব যুক্তিসংগত নয়। এটি সাইবার নিরাপত্তার জন্যও ইতিবাচক হবে না। অন্য কোনো দেশের সঙ্গেও এমন সংযোগ নেই। এমনকি বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব, কুয়েত, সিঙ্গাপুরসহ কর্মী নেওয়া কোনো দেশের অনলাইন সার্ভারের সঙ্গে সংযোগ নেই। গামকা মেডিকেল, সৌদি ভিসা ইস্যু, কুয়েতের মেডিকেল কোনোটিরই বাংলাদেশের সঙ্গে সংযোগ নেই। এগুলো কর্মী নেওয়া দেশই পরিচালনা করে থাকে।

অন্যদিকে নতুন করে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মালয়েশিয়া সরকারকে দেওয়া চিঠিতে কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়া বিলম্বিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এতে মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তারা সময় ক্ষেপণের আশঙ্কা করছেন। কারণ নতুন করে বৈঠক ডেকে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নিতে বেশ সময়ের প্রয়োজন হবে। করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘ সময় তাদের বিদেশি কর্মী নিয়োগ আটকে থাকায় সৃষ্ট সংকটের দ্রুত সমাধান চান তারা। ফলে ইতোমধ্যে জমা পড়া চাহিদাপত্রের বিপরীতে বাংলাদেশের পরিবর্তে নেপাল থেকে কর্মী নেওয়ার জন্য আলোচনা শুরু করতে মালয়েশিয়ার মন্ত্রণালয়কে চাপ দেওয়া শুরু করেছেন নিয়োগকর্তারা।

বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী মালয়েশিয়ায় কর্মী নিয়োগে উড়োজাহাজ ভাড়াসহ মালয়েশিয়া অংশের যাবতীয় খরচ বহন করার কথা নিয়োগদাতাদের। অন্যদিকে বাংলাদেশ অংশে পাসপোর্ট করা, কর্মীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা (মেডিকেল), কল্যাণ বোর্ড সদস্য ফিসহ আনুষঙ্গিক খরচ বহন করবেন কর্মী। সেই সঙ্গে রয়েছে রিক্রুটিং এজেন্সির সার্ভিস চার্জ। এসব মিলিয়ে বাংলাদেশ অংশে একটি সম্ভাব্য খরচ নির্ধারণ করতে হবে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়কে। সমঝোতা স্মারক সইয়ের পরই এ বিষয়ে মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলে জানানো হলেও দুই মাসেও তা চূড়ান্ত করতে পারেননি কর্মকর্তারা।

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার প্রসঙ্গে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদ সবশেষ জানিয়েছেন, ‘মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খোলার বিষয়ে আমি চেষ্টা করে যাচ্ছি। যদিও আমার এ উদ্দেশ্যকে ব্যবসায়ীদের কয়েকটি গ্রুপ ঘোলাটে করার চেষ্টা চালাচ্ছে। আমার উদ্দেশ্যটা সুস্পষ্ট করে বলতে চাই। প্রথমত, আমার উদ্দেশ্য হলো আমার দেশ, দ্বিতীয় হচ্ছে আমার কর্মীরা- এ দুটিই হচ্ছে আমার উদ্দেশ্য। ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন গ্রুপ নিজেদের স্বার্থ দেখছে, কর্মীদের স্বার্থ দেখছে না। এখানে আমি একমাত্র কর্মীদের স্বার্থ নিয়েই থাকব।’ কর্মী নিয়ে মালয়েশিয়া অংশের প্রস্তুতি প্রায় শেষের দিকে। কর্মীর চাহিদাপত্র অনুমোদনও শুরু করেছে দেশটির সরকার কিন্তু কর্মী পাঠাতে বাংলাদেশের প্রস্তুতি কোন পর্যায়ে? এমন প্রশ্নে মন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেন, ‘আমাদের ডাটাব্যাংক প্রস্তুত আছে। অন্য বিষয়গুলোও চূড়ান্ত প্রায়। মোট কথা আমরা প্রস্তুত আছি।’

অন্যদিকে মালয়েশিয়ার নিয়োগদাতাদের কর্মীর চাহিদাপত্র বা মূল ভিসা আনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ হাইকমিশনের শ্রমকল্যাণ উইংয়ের সত্যায়ন বাধ্যতামূলক। হাইকমিশনসূত্রে জানা গেছে, এ বিষয়ে এখনো কোনো নির্দেশনা দেয়নি প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। ফলে মালয়েশিয়া চাহিদাপত্র অনুমোদন দেওয়া শুরু করলেও সত্যায়ন কার্যক্রম শুরু না হলে কর্মী পাঠানোর কার্যক্রম বিলম্বিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা শুভসংঘের অনন্য উদ্যোগ, ‌‘পাখি কলোনি’তে ডানা মেলেছে হাজারো প্রাণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের অনন্য উদ্যোগ, ‌‘পাখি কলোনি’তে ডানা মেলেছে হাজারো প্রাণ

১ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা স্বেচ্ছাসেবকদের মোবাইল উপহার দিল মালয়েশিয়া
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা স্বেচ্ছাসেবকদের মোবাইল উপহার দিল মালয়েশিয়া

৩ মিনিট আগে | পরবাস

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো ফরমাল চার্জ দাখিল
গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো ফরমাল চার্জ দাখিল

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের কড়াকড়ির মধ্যেও ভিসা স্পন্সর অব্যাহত থাকবে : এনভিডিয়া
ট্রাম্পের কড়াকড়ির মধ্যেও ভিসা স্পন্সর অব্যাহত থাকবে : এনভিডিয়া

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাসের ধাক্কায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, চট্টগ্রামে মহাসড়ক অবরোধ
বাসের ধাক্কায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, চট্টগ্রামে মহাসড়ক অবরোধ

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিমসটেক মহাসচিবের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিমসটেক মহাসচিবের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেলে এসে গাড়িতে থাকা যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
মোটরসাইকেলে এসে গাড়িতে থাকা যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজের একদিন পর অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের একদিন পর অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দলে চার নতুন মুখ নিয়ে বাংলাদেশে আসছে আয়ারল‍্যান্ড
দলে চার নতুন মুখ নিয়ে বাংলাদেশে আসছে আয়ারল‍্যান্ড

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরু চোর ধরতে গিয়ে পিকআপচাপায় শ্রমিকদল নেতা নিহত, আহত ২
গরু চোর ধরতে গিয়ে পিকআপচাপায় শ্রমিকদল নেতা নিহত, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবলকে বিদায় বললেন মেসির আরও এক সতীর্থ
ফুটবলকে বিদায় বললেন মেসির আরও এক সতীর্থ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে নদীর পানি কমলেও বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত
কুড়িগ্রামে নদীর পানি কমলেও বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের হিমাচল প্রদেশে ভূমি ধসে নিহত ১৮
ভারতের হিমাচল প্রদেশে ভূমি ধসে নিহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা
আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর হামলা, দুই চাঁদাবাজ গ্রেফতার
মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর হামলা, দুই চাঁদাবাজ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইলিয়াস আলীকে কখনও ভোলা যাবে না’
‘ইলিয়াস আলীকে কখনও ভোলা যাবে না’

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বুড়িচংয়ে ৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ
বুড়িচংয়ে ৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লায় ড্রামের ভেতর মিললো যুবকের মরদেহ
ফতুল্লায় ড্রামের ভেতর মিললো যুবকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দর; তিন মাসে কনটেইনারে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
চট্টগ্রাম বন্দর; তিন মাসে কনটেইনারে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ
১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন
কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান

রকমারি লাইফ স্টাইল