শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

রহস্যময় ব্যাংক ঋণে উৎকণ্ঠা

♦ মুদি ও পান দোকানদারের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণের আড়ালে কারা বের করার দাবি ♦ বাংলাদেশ ব্যাংকের শক্ত অবস্থান চান ব্যাংকিং বিশেষজ্ঞরা
আলী রিয়াজ ও শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
রহস্যময় ব্যাংক ঋণে উৎকণ্ঠা

জাল-জালিয়াতি, অনিয়মের মাধ্যমে পারস্পরিক যোগসাজশে অজানা, অজ্ঞাত ব্যক্তিদের নাম দেখিয়ে বেনামে ঋণ নিয়ে দেশের ৬০টি ব্যাংকের সর্বনাশ করে ছাড়ছে বিভিন্ন ব্যাংকের পরিচালক নিজেরাই। তাদের ভয়াবহ অপতৎপরতায় ধ্বংস হচ্ছে ব্যাংকিং খাত। বিদেশে পাচার হচ্ছে দেশের অর্থ। মানুষের মাঝে প্রশ্ন উঠেছে ব্যাংক পরিচালকদের কার্যক্রম ও অপতৎপরতা নিয়ে। সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকিং খাতে অনেক অনিয়মে দেখা গেছে, চট্টগ্রামে বাড়ি অনেক পান ও মুদি দোকানি ঋণ পেয়েছেন। তারা কী করে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ পেলেন, সে বিষয় খতিয়ে দেখার দাবি উঠেছে। পান ও মুদি দোকানির নামের এ ঋণকে রহস্যজনক মনে করে অর্থনীবিদরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত দ্রুত অডিট করে আসল ঘটনা বের করা। পাশাপাশি এসব অনিয়ম ও দুর্নীতি রোধে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের মতো কঠোর ও শক্তিশালী ভূমিকা নেওয়া। ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক এখনই ব্যাংক পরিচালকদের জালিয়াতির ঋণ বন্ধ না করতে পারলে শৃঙ্খলা আসবে না ব্যাংকিং খাতে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা হতে হবে কঠোর, যাতে সব ব্যাংক ভয় পায় তাদের।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন প্রতিবেদনসূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক বছরের ব্যবধানে ব্যাংক খাত থেকে জালিয়াতি হয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। রাষ্ট্রায়ত্ত একটি ব্যাংক থেকে তিন গ্রুপ মিলে ১১ হাজার ২৩০ কোটি টাকা লোপাট করেছে। নতুন প্রজন্মের দুই ব্যাংক থেকে লোপাট হয়েছে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা। এর বাইরে একজন দোকানদার সরকারি একটি ব্যাংক থেকে ২০০ কোটি টাকা, বিভিন্ন ব্যাংক থেকে চট্টগ্রামের এক ব্যবসায়ী ও তার স্ত্রী ৩০০ কোটি টাকা, রাস্তার একজন মাছ ব্যবসায়ী ৩০০ কোটি টাকা, একজন ট্রেডিং ব্যবসায়ী ৫০০ কোটি টাকাসহ শত শত জালিয়াতির কারণে ঝুঁকিতে পড়েছে এসব ব্যাংক। সম্প্রতি ১১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে বিদেশে পালিয়েছেন চট্টগ্রামের ২৫ প্রতিষ্ঠানের ৩০ ঋণগ্রহীতা। এদের মধ্যে কেউ পাঁচ তারকা হোটেল, আবাসন, সুপার শপ ও প্যাট্রোল পাম্পের ব্যবসা দেখালেও পরে দেখা গেছে কেউ মাছ ব্যবসায়ী, কেউ পান দোকানদার। কেউ কেউ বিদেশে রিয়েল এস্টেট ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। একাধিক ব্যাংক থেকে নেওয়া এসব টাকার কোনো হদিস করা যাচ্ছে না। এতে ব্যাংকের পাওনা আদায় অনিশ্চিত হয়ে পড়লেও পালিয়ে যাওয়া ঋণখেলাপিরা আছেন স্বাচ্ছন্দ্যে।

সম্প্রতি দেখা গেছে, বনানীর একাধিক ঠিকানা ব্যবহার করে অনেক ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। ব্যবহার করা হয়েছে ফার্মগেট, গুলশান ও রাজশাহীর ঠিকানা। এদের অনেকের বাড়ি চট্টগ্রামে। কোনো ব্যবসায়িক ক্রেডিবিলিটি না থাকলেও তারা ভুয়া কাগজপত্রে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে ব্যাংকগুলোকে খালি করে ফেলেছে। এসব সম্ভব হয়েছে এক ব্যাংকের পরিচালক আরেক ব্যাংকের পরিচালককে ছাড় দেওয়ার কারণে। এ চক্রের ভুয়া নাম, ভুয়া ঠিকানা, ভুয়া সাইনবোর্ড, ভুয়া কাগজপত্র, ভুয়া জামানত ব্যবহার করে চলছে বিভিন্ন ব্যাংকে। অনেক ব্যাংক পরিচালক তাদের কর্মচারী, পিওন, ড্রাইভারদের নামেও ঋণ নিয়েছেন। সঠিক জবাবদিহিতার অভাবে এমন হয়েছে। ব্যাংকিং খাতের একাধিক বিশ্লেষক বলেন, চট্টগ্রামে বাড়ি এমন অজ্ঞাত ও রহস্যজনক ব্যক্তির ঋণ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনেক ব্যাংক উদ্বিগ্ন। এগুলো কীভাবে করছে সে বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের দ্রুত অডিট করা উচিত। ব্যাংকে লুটপাট যারা করেছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে। উদাহরণ তৈরি করে শাস্তি দিতে হবে। দেশের ব্যাংকব্যবস্থা যারা ভেঙে দিয়েছে তাদের কঠোর শাস্তি না হলে বাংলাদেশের অর্থনীতি পঙ্গু হয়ে যাবে। আমাদের ব্যাংক খাত নিয়ে নৈরাজ্য না থামাতে পারলে কোনো উন্নয়নই টিকবে না।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, ভুয়া কাগজপত্র শুধু নয়, ব্যাংকের পরিচালকদের মধ্যে ঘটছে লুটের ভাগবাটোয়ারা। বেসরকারি এক ব্যাংকের সঙ্গে আরেক ব্যাংকের পরিচালকদের মধ্যে সমঝোতা করে ঋণ নিয়ে তারা আর ফেরত দেন না। নানা কৌশল ব্যবহার করে বেনামি ঋণ সৃষ্টি করে নেন তারা। জালিয়াতির ভয়াবহতা এত বেশি যে, ব্যাংক থেকে শত কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পর দেখা যায় ওই ব্যক্তি একজন পান দোকানদার, মুদি দোকানদার। এমনকি যে ব্যক্তির নামে ঋণ দেওয়া হয়েছে, তার ভোটার পরিচয়পত্র পুরোপুরি ভুয়া। ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে ঋণের নামে টাকা লোপাটের ঘটনা জানাজানি হলেও শাস্তির মুখেও পড়তে হচ্ছে না এসব জালিয়াত চক্রকে। দেশের নামকরা ভালো ব্যবসায়ীরা ঋণের আবেদন করে মাসের পর মাস ব্যাংকের দুয়ারে ঘুরেও ঋণ পান না। তবে ভুয়া কাগজ, ঠিকানা দিয়ে আবেদন করার কয়েক দিনের মধ্যে অবিশ্বাস্যভাবে তারা ঋণ পেয়ে যান। তারপর লাপাত্তা হয়ে যান।

সম্প্রতি জানা গেছে, দেশের তিনটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে গত বছর চক্রটি সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়েছে। নানা উপায়ে শীর্ষ এক ব্যাংক থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে প্রায় ৭ হাজার ২৫০ কোটি টাকা। বাকি দুটি ব্যাংক থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়ে প্রশ্ন তুলে বাংলাদেশ ব্যাংক ওই তিনটি ব্যাংক পরিদর্শন করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমদানি ব্যবসায় জড়িত কোম্পানিগুলোর নামে বিতরণ করা ঋণের বড় অঙ্ক বিদেশে পাচার করা হয়েছে।

ব্যাংকে জমা দেওয়া নথিপত্রে রাজধানীর বনানী এলাকার একটি অফিসের ঠিকানা দেওয়া হলেও সেখানে রয়েছে একটি আবাসিক ভবন। অন্য একটি ঠিকানায় এক অফিসের নাম ব্যবহার করা হলেও সেখানে রয়েছে অন্য কোম্পানির অফিস। যেসব কোম্পানির নামে টাকা তোলা হয়েছে, এর মধ্যে একটির ঠিকানা দেওয়া আছে চট্টগ্রামে, বাকিগুলো রাজশাহীতে। ব্যাংক খাতে যখন ডলার সংকটের পর টাকার সংকট ছিল, ঠিক সে সময়ই এসব অর্থ তুলে নেওয়া হয়েছে। একটি ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে ১ হাজার ১১ কোটি টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। ব্যাংকের নথিপত্রে প্রতিষ্ঠানটির দেওয়া ঠিকানায় গিয়ে দেখা গেছে আবাসিক প্রতিষ্ঠান। গত কয়েক বছরে শুধু রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো থেকেই শতাধিক ঋণগ্রহীতা প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে। ঋণ পরিশোধের সময়সীমা উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার পর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বলছে সংশ্লিষ্ট গ্রহীতাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

পরিচালকদের ভাগবাটোয়ারা : এক ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে আর পরিশোধ করছেন না। পাশাপাশি বিশেষ চক্র পরিকল্পিতভাবে ভুয়া দলিল-দস্তাবেজ ব্যাংকে মর্টগেজ হিসেবে জমা দিয়ে বড় অঙ্কের ঋণ নিয়ে যাচ্ছে। এ চক্রটি নিজেদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা কলকারখানার ভুয়া ঠিকানা ব্যবহার করছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শনের পর বিষয়গুলো সামনে এলে কয়েক দিন শুধু আলোচনা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকসূত্র জানিয়েছেন, অন্য বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি পরিচালক ঋণ রয়েছে, এমন শীর্ষ পাঁচটি ব্যাংকের পরিচালকরা নিয়েছেন প্রায় সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা। এসব ব্যাংকের পরিচালক নিজ ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে না পেরে অন্য ব্যাংক থেকে নিয়েছেন। যার বড় অংশ এখন খেলাপি। কোনো কোনো পরিচালক নিয়েছেন বেনামি ঋণ, যার পরিমাণ আরও বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ব্যাংক পরিচালকদের মধ্যে সর্বোচ্চ ঋণ নিয়েছেন ৩০০ জন, যারা এক ব্যাংকের পরিচালক হয়ে অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন। এই ৩০০ জন পরিচালক সর্বোচ্চ ব্যাংকের পরিচালক হতে বিনিয়োগ করেছেন ২০ কোটি করে ৬ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু ঋণের নামে ব্যাংক থেকে বের করে নিয়েছেন প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা। অভিযোগ রয়েছে, এ টাকার বেশির ভাগই পরিশোধ করা হয় না বছরের পর বছর। কখনো ঋণ পুনঃ তফসিলের মাধ্যমে বছরের পর বছর নবায়ন করা হচ্ছে কোনোরকম ডাউন পেমেন্ট ছাড়াই।

খেলাপি আদায়ে বাতিল করতে হবে ব্যাংক পরিচালক পদ

দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে বাংলাদেশ ব্যাংককে

বেনামি ঋণে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে ব্যাংকিং খাতে

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা