শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

রোডমার্চসহ নতুন কর্মসূচিতে বিএনপি

ধারাবাহিকভাবে আন্দোলনের গতি বাড়ানোর লক্ষ্য
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
রোডমার্চসহ নতুন কর্মসূচিতে বিএনপি

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন, সরকারের পদত্যাগ, জাতীয় সংসদের বিলুপ্তিসহ ১০ দফা দাবিতে ধারাবাহিক আন্দোলনে যাচ্ছে বিএনপি। এ উপলক্ষে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবে দলটি। পয়লা মে রাজধানীতে শ্রমিক সমাবেশ থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হতে পারে। আবার বিএনপির পক্ষ থেকে কর্মসূচি আলাদাভাবে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জানাতে পারেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। পর্যায়ক্রমে রোডমার্চ, লংমার্চ, মানববন্ধন, অবস্থান, সমাবেশ, র‌্যালি, বিক্ষোভ মিছিল, সচিবালয় ঘেরাও, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘেরাওসহ সম্ভাব্য সব ধরনের কর্মসূচিতে যেতে পারে দলটি। সমমনা অন্য দলগুলোও যুগপৎভাবে এসব কর্মসূচি পালন করবে। সম্প্রতি দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এসব কর্মসূচি নিয়ে দফায় দফায় আলোচনা হয়েছে। কথা হয়েছে সমমনা দলের নেতাদের সঙ্গেও। ধারাবাহিক এ কর্মসূচির শেষ পর্যায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ইস্যুতে এক দফা কর্মসূচিতেও চলে যেতে পারেন তারা। সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এ সম্পর্কে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ছাড়া এখন দেশের সব গণতান্ত্রিক দল এবং সর্বস্তরের মানুষ চায় একটি নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এজন্য দরকার বর্তমান অনির্বাচিত সরকারের পতন। এ দাবিতে দেশব্যাপী গণ আন্দোলন চলছে। এই কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনে যা যা কর্মসূচি পালন করা দরকার, আমরা তার সবই করব। সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আমাদের এ আন্দোলন চলবেই।’ জানা গেছে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল সভায় দলের আগামী দিনের করণীয় ও আন্দোলনের কর্মকৌশল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এতে শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালনের ওপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করা হয়। প্রথমে অবস্থান, বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অথবা মানববন্ধনের মতো কর্মসূচি দেওয়া হতে পারে। এসব কর্মসূচির মাধ্যমে আন্দোলনের গতি বাড়ানোর পর ঢাকা থেকে বিভাগীয় শহরে রোডমার্চ, লংমার্চের মতো কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার বিষয়েও মতামত ব্যক্ত করা হয়। যুগপৎ আন্দোলনে থাকা সমমনা রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোও একই কর্মসূচি দিয়ে মাঠে নামার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে। তারা বলেছে, যথেষ্ট হয়েছে, এ সরকারকে কোনো অজুহাতেই আর সময় দেওয়া যায় না। এমনকি পাবলিক পরীক্ষা কিংবা সিটি নির্বাচনের মতো অজুহাতেও নয়। গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটাধিকার রক্ষার এ আন্দোলনকে যে কোনো মূল্যে সামনে এগিয়ে নিতেই হবে। এ ছাড়া যুগপৎ আন্দোলনের জন্য শিগগিরই অভিন্ন দাবিতে ‘যৌথ ঘোষণাপত্র’ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণার বিষয়েও স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়। নতুন কর্মসূচির পাশাপাশি দেশের পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়েও আলোচনা হয়। এসব সিটিতে দলীয় পদে থেকে কেউ মেয়র পদে নির্বাচন করলে বহিষ্কার করার বিষয়ে কঠোর বার্তা প্রদানের সিদ্ধান্ত হয়। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর দাবি মেনে নেওয়া না হলে যা যা দরকার জনগণ তা-ই করবে। সরকার বিদায়ে যেসব কর্মসূচি দরকার এর সবই দেওয়া হবে। আন্দোলন চলছে, সামনে আরও বৃহৎ কর্মসূচি আসছে। আন্দোলন আরও বেগবান হবে। সরকারের আচরণের ওপরই নির্ভর করবে বিএনপির আন্দোলনের ধরন কী হবে। কারণ ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। এ সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে ক্ষমতা দিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে তারপর নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘কোন সরকার কখন বিদায় হবে সেটা নির্ধারিত নয়। তবে এটা নিশ্চিত যে, ফ্যাসিবাদের পতন অনিবার্য। এটা করবে দেশের জনগণ। গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এ সরকারের বিদায় ঘটানো হবে।’ সরকারের পদত্যাগ, তত্ত্বাবধায়কসহ বিভিন্ন দাবিতে গত বছর অক্টোবর থেকে বিভাগীয় গণসমাবেশ কর্মসূচির মাধ্যমে বিএনপির আন্দোলন নতুন মাত্রা পায়। সেখান থেকে সারা দেশে আশাতীত জনসমর্থন ও সাড়া পড়ে। বিভাগীয় এ কর্মসূচির মাধ্যমে তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সর্বস্তরে দলীয় নেতা-কর্মীরা আরও সক্রিয় এবং উজ্জীবিত হন। এরই ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ থেকে যুগপৎ আন্দোলনের ঘোষণা দেয় দলটি। ২৪ ডিসেম্বর থেকে অভিন্ন কর্মসূচি দিয়ে বিএনপির সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২-দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, এলডিপি, গণফোরাম (একাংশ), বাম গণতান্ত্রিক ঐক্যসহ আরও বেশ কটি দল মাঠে নামে। এমনকি দলীয় নেতা-কর্মীদের উজ্জীবিত রাখতে গেল রমজান মাসেও কর্মসূচি পালন করে বিএনপিসহ সমমনা দল ও জোট। বিএনপির নীতিনির্ধারকদের মতে, চলমান আন্দোলন প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। এবার বিএনপির আর পেছনে তাকানোর কোনো সুযোগ নেই। ‘করো অথবা মরো’ নীতি ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। তাই ঈদুল আজহার আগেই লাগাতার কর্মসূচিতে যেতে চায় বিএনপি। থাকবে রোডমার্চ-লংমার্চসহ নানা সাড়াজাগানো কর্মসূচি। দেশের এক বিভাগ থেকে আরেক বিভাগে এসব কর্মসূচি পালন করা হবে। বিশেষ করে রাজধানী ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, খুলনা, ময়মনসিংহ, রংপুর, বরিশালসহ বিভিন্ন সাংগঠনিক বিভাগেও দেওয়া হতে পারে এ কর্মসূচি। এর মধ্যে সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক সংকট নিরসনে কোনো ফয়সালা না হলে অর্থাৎ বিরোধী দলের দাবি না মানলে চলমান কর্মসূচি যে কোনো সময় এক দফা দাবিতেও রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছেন একাধিক নীতিনির্ধারক। বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বার্থে এ সরকারের পতন অনিবার্য। এ দাবি আদায়ে আন্দোলন চলছে। আর এর জন্য যেসব কর্মসূচি দেওয়া দরকার, বিএনপি তা-ই দেবে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে যে কোনো কর্মসূচি সফল করতে তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মী প্রস্তুত।’ জানা যায়, পয়লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের ব্যানারে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ডাকা শ্রমিক সমাবেশ ও র‌্যালিতে ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। রোজার ঈদের পর এ কর্মসূচির মাধ্যমেই আন্দোলন আবারও শুরু করতে চায় বিএনপি। শ্রমিক সমাবেশ থেকে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হতে পারে। আবার সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমেও সেটা করা হতে পারে। শ্রমিক সমাবেশ ও র‌্যালি সফল করতে কয়েক দিন ধরে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় ও মহানগর কার্যালয়ে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে ইতোমধ্যে মতবিনিময় সভা করেছেন শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতারা। এসব সভায় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত দফতর ও সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব আমিনুল হক, দক্ষিণের সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক নবীউল্লাহ নবী ও সদস্যসচিব রফিকুল আলম মজনু অংশ নেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
সর্বশেষ খবর
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো ফরমাল চার্জ দাখিল
গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো ফরমাল চার্জ দাখিল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের কড়াকড়ির মধ্যেও ভিসা স্পন্সর অব্যাহত থাকবে : এনভিডিয়া
ট্রাম্পের কড়াকড়ির মধ্যেও ভিসা স্পন্সর অব্যাহত থাকবে : এনভিডিয়া

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাসের ধাক্কায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, চট্টগ্রামে মহাসড়ক অবরোধ
বাসের ধাক্কায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, চট্টগ্রামে মহাসড়ক অবরোধ

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিমসটেক মহাসচিবের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিমসটেক মহাসচিবের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেলে এসে গাড়িতে থাকা যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
মোটরসাইকেলে এসে গাড়িতে থাকা যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজের একদিন পর অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের একদিন পর অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দলে চার নতুন মুখ নিয়ে বাংলাদেশে আসছে আয়ারল‍্যান্ড
দলে চার নতুন মুখ নিয়ে বাংলাদেশে আসছে আয়ারল‍্যান্ড

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরু চোর ধরতে গিয়ে পিকআপচাপায় শ্রমিকদল নেতা নিহত, আহত ২
গরু চোর ধরতে গিয়ে পিকআপচাপায় শ্রমিকদল নেতা নিহত, আহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুটবলকে বিদায় বললেন মেসির আরও এক সতীর্থ
ফুটবলকে বিদায় বললেন মেসির আরও এক সতীর্থ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে নদীর পানি কমলেও বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত
কুড়িগ্রামে নদীর পানি কমলেও বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের হিমাচল প্রদেশে ভূমি ধসে নিহত ১৮
ভারতের হিমাচল প্রদেশে ভূমি ধসে নিহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা
আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর হামলা, দুই চাঁদাবাজ গ্রেফতার
মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর হামলা, দুই চাঁদাবাজ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইলিয়াস আলীকে কখনও ভোলা যাবে না’
‘ইলিয়াস আলীকে কখনও ভোলা যাবে না’

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বুড়িচংয়ে ৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ
বুড়িচংয়ে ৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লায় ড্রামের ভেতর মিললো যুবকের মরদেহ
ফতুল্লায় ড্রামের ভেতর মিললো যুবকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দর; তিন মাসে কনটেইনারে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
চট্টগ্রাম বন্দর; তিন মাসে কনটেইনারে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ
১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন
কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ
২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সেপ্টেম্বরে সংক্ষিপ্ত বিচারে ডিএমপির ২৫৭ মামলা নিষ্পত্তি
সেপ্টেম্বরে সংক্ষিপ্ত বিচারে ডিএমপির ২৫৭ মামলা নিষ্পত্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান

রকমারি লাইফ স্টাইল