শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

লোটাস কামালে অর্থের সর্বনাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
লোটাস কামালে অর্থের সর্বনাশ

গত পাঁচ বছরে দেশের অর্থনীতিকে ভয়াবহ সংকটে ফেলে গেছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল (লোটাস কামাল)। এ সময়ে তিনি অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা তো দূরে থাকুক, মন্ত্রণালয়ে পর্যন্ত যাননি। সংকট সমাধানে কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রয়োজনীয় বৈঠকও করেননি। অর্থনীতির সংকটগুলোকে চিহ্নিতও করতে পারেননি এ সময়ে। বাংলাদেশের ৫৩ বছরের ইতিহাসে অর্থমন্ত্রী হিসেবে সবচেয়ে বেশি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন তিনি। গত পাঁচ বছরে অর্থনীতির পুরোটাই ব্যর্থতার ইতিহাস। তার সময়ে ব্যাংক খাতে ভয়াবহভাবে বেড়েছে খেলাপি ঋণ। ব্যাংক থেকে দেদার বেরিয়ে গেছে জনগণের অর্থ। এমনকি পরিচালকরা যোগসাজশ করে ব্যাংক থেকে টাকা বের করে নিয়ে গেছেন অবাধে। এতেও অর্থমন্ত্রী হিসেবে কোনো পদক্ষেপ নেননি মুস্তফা কামাল।

মুস্তফা কামালের পাঁচ বছরে ডলার সংকট ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ আকার নিয়েছে। মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১১ বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। পণ্যমূল্য বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। সামগ্রিক আর্থিক খাতেও বেড়েছে অনিয়ম-দুর্নীতি। এ সময়ে কয়েক গুণ বেড়েছে অর্থ পাচার। কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য উদ্যোক্তাদের মাঝে আস্থা ফেরাতেও কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেননি লোটাস কামাল। অর্থনৈতিক সংকট সমাধান তো দূরের কথা, সংকটের কারণগুলো পর্যন্ত চিহ্নিত করতে পারেননি তিনি।

একদিকে মন্ত্রণালয়ের কাজে না থাকলেও ব্যক্তিগত ব্যবসাবাণিজ্য সম্প্রসারণে সময় দিতে কার্পণ্য করেননি মোটেও। জানা গেছে, মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানির প্রথমবার যে ১০টি সিন্ডিকেট চিহ্নিত হয়েছিল তার একটি আ হ ম মুস্তফা কামালের শ্যালক আরিফ হোসেনের। অ্যাসেস নামের এ প্রতিষ্ঠান মূলত ছিল মুস্তফা কামালের নিজস্ব কোম্পানি। সে সময় তিনি পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। আইনগত বাধা দূর করার জন্য শ্যালকের নাম দিয়ে রেখেছেন কাগজে-কলমে। একইভাবে অর্থমন্ত্রী থাকাকালে তিনি মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানির সিন্ডিকেটের দুটি লাইসেন্স তার স্ত্রী কাশমিরি কামাল ও কন্যা নাফিসা কামালের নামে করেন। প্রতিষ্ঠান দুটি হলো-অরবিটাল ইন্টারন্যাশনাল ও অরবিটাল এন্টারপ্রাইজ। এর বাইরে রয়েছে অরবিটাল মেডিকেল সেন্টার ও গুলশান মেডিকেয়ার লিমিটেড। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে অর্থনীতিবিদ ড. মইনুল ইসলাম বলেন, অর্থমন্ত্রী থাকাকালে তিনি সরকারি সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে দেশের অর্থনীতিকে নিয়ে গেছেন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। দেশের আর্থিক খাতে চরম বিশৃঙ্খলার জন্য গত পাঁচ বছরে অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করা আ হ ম মুস্তফা কামালকেই দায়ী করে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অর্থমন্ত্রী ঠিকমতো দায়িত্ব পালন না করায় আর্থিক খাতে নজিরবিহীন স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। ‘আমি বারবার যেটা বলে চলেছি সেটা হলো- যিনি গত পাঁচ বছর অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। তিনি আসলে ওই পদের জন্য যোগ্য ছিলেন না। সেটা ছিল একটা রং চয়েস (ভুল পছন্দ)। অর্থনীতি নিয়ে তার কোনো অভিজ্ঞতাই নেই। তিনি ছিলেন অদক্ষ। নিষ্ক্রিয়ও ছিলেন। নেতৃত্ব দিতে পারেননি। দক্ষতার কোনো পরিচয় তিনি রেখে যেতে পারেননি। তিনি নিজের কাজে মনোযোগীও ছিলেন না। দায়িত্ব পালনের কোনো চেষ্টাই করেননি। যার ফলে এসব বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। অফিসটাও ঠিকঠাক মতো করেননি। ফলে কতগুলো গভীর সংকট তৈরি হয়েছে দেশের অর্থনীতিতে। এর পুরো দায় অর্থমন্ত্রী হিসেবে তারই।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০০৯ সালে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা। ২০১৪ সাল পর্যন্তও সেটা সহনীয় ছিল। ২০১৪ সালের পর সেটা বেড়ে প্রথমবারের মতো ৫০ হাজার ১৫৫ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। এ সময়ই তিনি অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। আর অর্থমন্ত্রী হিসেবে বিদায় নেওয়ার প্রাক্কালে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকায়। একইভাবে মূল্যস্ফীতি ছিল ৬ থেকে ৭ শতাংশের ঘরে। আর আ হ ম মুস্তফা কামাল দায়িত্ব ছাড়ার প্রাক্কালে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০ শতাংশের কাছাকাছি। যা গত ১১ বছরে সর্বোচ্চ। এ সময়ে অর্থ পাচারের মাত্রাও বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। ডলারের সরবরাহ ও বাজার ব্যবস্থাপনা করতে না পারায় ইতিহাসের ভয়াবহতম ডলার সংকট নেমে এসেছে দেশে। যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্ক অ্যাট কোর্টল্যান্ডের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক বিরুপাক্ষ পাল তৎকালীন অর্থমন্ত্রী সম্পর্কে সতর্ক করে গত ৭ সেপ্টেম্বর-২০২৩ প্রথম আলোতে একটি নিবন্ধ লিখেছিলেন। সেখানে তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী মহোদয় একজন অদ্ভুত ক্ষমতাসম্পন্ন মানুষ। সবচেয়ে কম সময় কর্মস্থলে এসে চালান সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দফতর। একজন মহাগুণী মানুষ না হলে সরকার তাঁকে এই জায়গায় ধরে রাখত না। তিনিই পৃথিবীর দীর্ঘতম রেকর্ডকৃত বাজেট বক্তৃতার প্রবর্তক।

তিনি সেখানে আরও লেখেন, গত ৩১ আগস্ট-২০২৩ মুস্তফা কামাল বলেছিলেন, ‘যাঁরা বলেন, দেশের অর্থনীতি ভালো নেই, তাঁরা অর্থনীতিই বোঝেন না।’ তিনি (অর্থমন্ত্রীর) এহেন ঢালাও মন্তব্য ভয়ংকর ও দুর্বিনীত। নিজে একজন হিসাববিদ হয়ে, অর্থনীতির কোনো ‘একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড’ না থাকা সত্ত্বেও, অর্থনীতির সবকিছু আমাদের মন্ত্রী বুঝে গেছেন। অর্থনীতির উচ্চশিক্ষা নিয়ে যাঁরা স্বীকৃত অর্থনীতিবিদ, তাঁরা যদি রাষ্ট্রীয় স্বার্থে বিশ্লেষণ বা মতামত প্রকাশ করেন তা পছন্দ না হলেই এসব মানুষ অর্থনীতিই বোঝেন না-অর্থমন্ত্রীর এহেন মূল্যায়ন প্রবাসে আমাদের নিয়োগকর্তাদের হাতে পড়লে আমরা যারা অর্থনীতির পেশায় ডাল-ভাত খাই এবং দেশের অর্থনীতি নিয়ে কিঞ্চিৎ কথা বলি বা লেখালেখি করি, তাদের চাকরি থাকবে না। একইভাবে মন্ত্রী থেকে নিজের স্ত্রী ও সন্তানদের নামে বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়তে পারেন কি না-এ ব্যাপারে টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য আবুল মোমেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের দেশে একটা সংস্কৃতি চালু হয়েছে যে, মন্ত্রীরাই নিয়মের ব্যত্যয় ঘটান। এতে সাধারণ মানুষের কাছে একটা ভুল মেসেজ যায়। একই সঙ্গে দুর্নীতিবাজ ও অসৎ ব্যক্তিরা উৎসাহিত হন। এটা থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে আমাদের দুর্নীতি কমানো সম্ভব নয়।

এদিকে রাজধানীর গুলশানে প্রভাব খাটিয়ে ১৪ তলার অনুমোদন নিয়ে ২০ তলা ভবন গড়ে তুলেছেন মুস্তফা কামাল। ১৪ তলার ওপরের ৬ তলাই বাড়ানো হয়েছে নকশায় ব্যত্যয় ঘটিয়ে। সম্প্রতি রাজধানীর গুলশান ১ নম্বর সার্কেলে গুলশান এভিনিউসংলগ্ন ৫৯ ও ৬০ নম্বর প্লট মিলিয়ে বিশাল ভবন বানিয়েছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। যদিও ২০ তলা ভবনটির ওপরের ৬টি তলাই বাড়ানো হয়েছে নকশায় ব্যত্যয় ঘটিয়ে। ভবন সম্প্রসারণ করার পর এর অনুমোদন চেয়ে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) কাছে আবেদন করেছেন সাবেক মন্ত্রীর পক্ষে তাঁর দুই মেয়ে। তবে রাজউক একাধিকবার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করলেও আইনি জটিলতার কারণে এখনো অনুমোদন দেয়নি।

রাজউক সূত্রে জানা যায়, গুলশানের এ ভবনটির অনুমোদন পেতে ২০২১ সালের ২৯ ডিসেম্বর রাজউকে আবেদন করেন আ হ ম মুস্তফা কামালের দুই মেয়ে কাশফি কামাল ও নাফিসা কামাল। আবেদনে জরিমানা দিয়ে ১৪ তলার ওপর ৬ তলা ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের অনুমোদন চাওয়া হয়েছে। এরপর বিষয়টি রাজউকের পাঁচ সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের বিল্ডিং কনস্ট্রাকশন (বিসি) কমিটিতে তোলা হয়। গত বছরের ৩ ফেব্রুয়ারি কমিটির এক সভায় বলা হয়, বিদ্যমান প্লটে তিনটি বেসমেন্টসহ ১৪ তলার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তাই বর্তমানে ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের অনুমোদন পেতে হলে রাজউকের ভূমি শাখার ছাড়পত্র, ফায়ার সার্ভিস অধিদফতরের ছাড়পত্র, প্রকৌশলী ও স্থপতির লে-আউট নকশা, রাজউকের বৃহদায়তন প্রকল্পের অনুমোদন এবং ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের জন্য কাঠামোগত উপযোগিতার বিষয়ে স্থাপত্য প্রকৌশল অধিদফতরের প্রত্যয়নপত্র নিতে হবে। অথচ তিনি তা নেননি।  এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. জামালউদ্দিন আহমেদ বলেন, অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামালের কাছে দেশের মানুষের যে প্রত্যাশা ছিল, তিনি সেটা পূরণ করতে পারেননি। অসুস্থ ছিলেন, প্রথমবার বাজেট বক্তৃতা দিতে গিয়ে অসুস্থতার কারণে শেষ করতে পারেননি। বিগত সময়ের কয়েকজন অর্থমন্ত্রী ছিলেন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, তারা ভালো কাজ করেছেন। মুস্তফা কামালও চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ছিলেন। দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কী কাজ তিনি করেছেন, সেটা হয়তো আবুল মাল আবদুল মুহিত, এম সাইফুর রহমান বেঁচে থাকলে ভালো বলতে পারতেন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
সর্বশেষ খবর
পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

১২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ করবে ইসি
আগামী ১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ করবে ইসি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মেসির সঙ্গেই অবসর নিতে চান সুয়ারেজ
মেসির সঙ্গেই অবসর নিতে চান সুয়ারেজ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সিটিতে ৮০ হাজার ইসরায়েলি রিজার্ভ সেনা মোতায়েনের প্রস্তুতি
গাজা সিটিতে ৮০ হাজার ইসরায়েলি রিজার্ভ সেনা মোতায়েনের প্রস্তুতি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়ি চালকদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা
নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়ি চালকদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে নিম্নাঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নিম্নাঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নেইমারের অস্ত্রোপচারের সেই হাসপাতালে চিকিৎসা নেবেন টাইগাররা
নেইমারের অস্ত্রোপচারের সেই হাসপাতালে চিকিৎসা নেবেন টাইগাররা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশি মাছের প্রজাতি রক্ষা করতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
দেশি মাছের প্রজাতি রক্ষা করতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কামরাঙ্গীরচরে যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
কামরাঙ্গীরচরে যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জেলেনস্কির সাথে বৈঠককে গুরুত্ব দিচ্ছে না ক্রেমলিন
জেলেনস্কির সাথে বৈঠককে গুরুত্ব দিচ্ছে না ক্রেমলিন

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে টাইগারদের অনুশীলন
সিলেটে টাইগারদের অনুশীলন

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘যশোরের সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাসের চেষ্টা ষড়যন্ত্রের অংশ’
‘যশোরের সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাসের চেষ্টা ষড়যন্ত্রের অংশ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেকেআরের পরবর্তী প্রধান কোচ হওয়ার ইঙ্গিত নায়ারের
কেকেআরের পরবর্তী প্রধান কোচ হওয়ার ইঙ্গিত নায়ারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত না খেললেও ক্রিকেট থেমে থাকবে না'
'পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত না খেললেও ক্রিকেট থেমে থাকবে না'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের ৭ নেতাকর্মী হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
জামায়াতের ৭ নেতাকর্মী হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাতি সংরক্ষণে আবাসস্থল রক্ষা, করিডোর মুক্তকরণ ও সচেতনতা জরুরি’
‘হাতি সংরক্ষণে আবাসস্থল রক্ষা, করিডোর মুক্তকরণ ও সচেতনতা জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কর্মকর্তা সাজ্জাদের জামিন স্থগিত, আত্মসমর্পণের নির্দেশ
পুলিশ কর্মকর্তা সাজ্জাদের জামিন স্থগিত, আত্মসমর্পণের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত জামায়াতে ইসলামী: আবদুল হালিম
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত জামায়াতে ইসলামী: আবদুল হালিম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে ফের গোলাগুলি
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে ফের গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইব্রাহিমোভিচের জার্সি পেয়ে উচ্ছ্বসিত বুমরাহ
ইব্রাহিমোভিচের জার্সি পেয়ে উচ্ছ্বসিত বুমরাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটা দল ৩০০ আসনে নমিনেশন দিয়ে, এখন পিআরের কথা বলে’
‘একটা দল ৩০০ আসনে নমিনেশন দিয়ে, এখন পিআরের কথা বলে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন মির্জা ফখরুল
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন্দুয়ায় সিএনজি চালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার, আটক ১
কেন্দুয়ায় সিএনজি চালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বর্ষসেরা হয়ে ইতিহাস গড়লেন সালাহ
আবারও বর্ষসেরা হয়ে ইতিহাস গড়লেন সালাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুর সীমান্তে বিজিবির ভারতীয় ওষুধ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্তে বিজিবির ভারতীয় ওষুধ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ
গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন