শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

লোটাস কামালে অর্থের সর্বনাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
লোটাস কামালে অর্থের সর্বনাশ

গত পাঁচ বছরে দেশের অর্থনীতিকে ভয়াবহ সংকটে ফেলে গেছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল (লোটাস কামাল)। এ সময়ে তিনি অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা তো দূরে থাকুক, মন্ত্রণালয়ে পর্যন্ত যাননি। সংকট সমাধানে কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রয়োজনীয় বৈঠকও করেননি। অর্থনীতির সংকটগুলোকে চিহ্নিতও করতে পারেননি এ সময়ে। বাংলাদেশের ৫৩ বছরের ইতিহাসে অর্থমন্ত্রী হিসেবে সবচেয়ে বেশি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন তিনি। গত পাঁচ বছরে অর্থনীতির পুরোটাই ব্যর্থতার ইতিহাস। তার সময়ে ব্যাংক খাতে ভয়াবহভাবে বেড়েছে খেলাপি ঋণ। ব্যাংক থেকে দেদার বেরিয়ে গেছে জনগণের অর্থ। এমনকি পরিচালকরা যোগসাজশ করে ব্যাংক থেকে টাকা বের করে নিয়ে গেছেন অবাধে। এতেও অর্থমন্ত্রী হিসেবে কোনো পদক্ষেপ নেননি মুস্তফা কামাল।

মুস্তফা কামালের পাঁচ বছরে ডলার সংকট ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ আকার নিয়েছে। মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১১ বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। পণ্যমূল্য বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। সামগ্রিক আর্থিক খাতেও বেড়েছে অনিয়ম-দুর্নীতি। এ সময়ে কয়েক গুণ বেড়েছে অর্থ পাচার। কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য উদ্যোক্তাদের মাঝে আস্থা ফেরাতেও কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেননি লোটাস কামাল। অর্থনৈতিক সংকট সমাধান তো দূরের কথা, সংকটের কারণগুলো পর্যন্ত চিহ্নিত করতে পারেননি তিনি।

একদিকে মন্ত্রণালয়ের কাজে না থাকলেও ব্যক্তিগত ব্যবসাবাণিজ্য সম্প্রসারণে সময় দিতে কার্পণ্য করেননি মোটেও। জানা গেছে, মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানির প্রথমবার যে ১০টি সিন্ডিকেট চিহ্নিত হয়েছিল তার একটি আ হ ম মুস্তফা কামালের শ্যালক আরিফ হোসেনের। অ্যাসেস নামের এ প্রতিষ্ঠান মূলত ছিল মুস্তফা কামালের নিজস্ব কোম্পানি। সে সময় তিনি পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। আইনগত বাধা দূর করার জন্য শ্যালকের নাম দিয়ে রেখেছেন কাগজে-কলমে। একইভাবে অর্থমন্ত্রী থাকাকালে তিনি মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানির সিন্ডিকেটের দুটি লাইসেন্স তার স্ত্রী কাশমিরি কামাল ও কন্যা নাফিসা কামালের নামে করেন। প্রতিষ্ঠান দুটি হলো-অরবিটাল ইন্টারন্যাশনাল ও অরবিটাল এন্টারপ্রাইজ। এর বাইরে রয়েছে অরবিটাল মেডিকেল সেন্টার ও গুলশান মেডিকেয়ার লিমিটেড। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে অর্থনীতিবিদ ড. মইনুল ইসলাম বলেন, অর্থমন্ত্রী থাকাকালে তিনি সরকারি সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে দেশের অর্থনীতিকে নিয়ে গেছেন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। দেশের আর্থিক খাতে চরম বিশৃঙ্খলার জন্য গত পাঁচ বছরে অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করা আ হ ম মুস্তফা কামালকেই দায়ী করে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অর্থমন্ত্রী ঠিকমতো দায়িত্ব পালন না করায় আর্থিক খাতে নজিরবিহীন স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। ‘আমি বারবার যেটা বলে চলেছি সেটা হলো- যিনি গত পাঁচ বছর অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। তিনি আসলে ওই পদের জন্য যোগ্য ছিলেন না। সেটা ছিল একটা রং চয়েস (ভুল পছন্দ)। অর্থনীতি নিয়ে তার কোনো অভিজ্ঞতাই নেই। তিনি ছিলেন অদক্ষ। নিষ্ক্রিয়ও ছিলেন। নেতৃত্ব দিতে পারেননি। দক্ষতার কোনো পরিচয় তিনি রেখে যেতে পারেননি। তিনি নিজের কাজে মনোযোগীও ছিলেন না। দায়িত্ব পালনের কোনো চেষ্টাই করেননি। যার ফলে এসব বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। অফিসটাও ঠিকঠাক মতো করেননি। ফলে কতগুলো গভীর সংকট তৈরি হয়েছে দেশের অর্থনীতিতে। এর পুরো দায় অর্থমন্ত্রী হিসেবে তারই।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০০৯ সালে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা। ২০১৪ সাল পর্যন্তও সেটা সহনীয় ছিল। ২০১৪ সালের পর সেটা বেড়ে প্রথমবারের মতো ৫০ হাজার ১৫৫ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। এ সময়ই তিনি অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। আর অর্থমন্ত্রী হিসেবে বিদায় নেওয়ার প্রাক্কালে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকায়। একইভাবে মূল্যস্ফীতি ছিল ৬ থেকে ৭ শতাংশের ঘরে। আর আ হ ম মুস্তফা কামাল দায়িত্ব ছাড়ার প্রাক্কালে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০ শতাংশের কাছাকাছি। যা গত ১১ বছরে সর্বোচ্চ। এ সময়ে অর্থ পাচারের মাত্রাও বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। ডলারের সরবরাহ ও বাজার ব্যবস্থাপনা করতে না পারায় ইতিহাসের ভয়াবহতম ডলার সংকট নেমে এসেছে দেশে। যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্ক অ্যাট কোর্টল্যান্ডের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক বিরুপাক্ষ পাল তৎকালীন অর্থমন্ত্রী সম্পর্কে সতর্ক করে গত ৭ সেপ্টেম্বর-২০২৩ প্রথম আলোতে একটি নিবন্ধ লিখেছিলেন। সেখানে তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী মহোদয় একজন অদ্ভুত ক্ষমতাসম্পন্ন মানুষ। সবচেয়ে কম সময় কর্মস্থলে এসে চালান সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দফতর। একজন মহাগুণী মানুষ না হলে সরকার তাঁকে এই জায়গায় ধরে রাখত না। তিনিই পৃথিবীর দীর্ঘতম রেকর্ডকৃত বাজেট বক্তৃতার প্রবর্তক।

তিনি সেখানে আরও লেখেন, গত ৩১ আগস্ট-২০২৩ মুস্তফা কামাল বলেছিলেন, ‘যাঁরা বলেন, দেশের অর্থনীতি ভালো নেই, তাঁরা অর্থনীতিই বোঝেন না।’ তিনি (অর্থমন্ত্রীর) এহেন ঢালাও মন্তব্য ভয়ংকর ও দুর্বিনীত। নিজে একজন হিসাববিদ হয়ে, অর্থনীতির কোনো ‘একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড’ না থাকা সত্ত্বেও, অর্থনীতির সবকিছু আমাদের মন্ত্রী বুঝে গেছেন। অর্থনীতির উচ্চশিক্ষা নিয়ে যাঁরা স্বীকৃত অর্থনীতিবিদ, তাঁরা যদি রাষ্ট্রীয় স্বার্থে বিশ্লেষণ বা মতামত প্রকাশ করেন তা পছন্দ না হলেই এসব মানুষ অর্থনীতিই বোঝেন না-অর্থমন্ত্রীর এহেন মূল্যায়ন প্রবাসে আমাদের নিয়োগকর্তাদের হাতে পড়লে আমরা যারা অর্থনীতির পেশায় ডাল-ভাত খাই এবং দেশের অর্থনীতি নিয়ে কিঞ্চিৎ কথা বলি বা লেখালেখি করি, তাদের চাকরি থাকবে না। একইভাবে মন্ত্রী থেকে নিজের স্ত্রী ও সন্তানদের নামে বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়তে পারেন কি না-এ ব্যাপারে টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য আবুল মোমেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের দেশে একটা সংস্কৃতি চালু হয়েছে যে, মন্ত্রীরাই নিয়মের ব্যত্যয় ঘটান। এতে সাধারণ মানুষের কাছে একটা ভুল মেসেজ যায়। একই সঙ্গে দুর্নীতিবাজ ও অসৎ ব্যক্তিরা উৎসাহিত হন। এটা থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে আমাদের দুর্নীতি কমানো সম্ভব নয়।

এদিকে রাজধানীর গুলশানে প্রভাব খাটিয়ে ১৪ তলার অনুমোদন নিয়ে ২০ তলা ভবন গড়ে তুলেছেন মুস্তফা কামাল। ১৪ তলার ওপরের ৬ তলাই বাড়ানো হয়েছে নকশায় ব্যত্যয় ঘটিয়ে। সম্প্রতি রাজধানীর গুলশান ১ নম্বর সার্কেলে গুলশান এভিনিউসংলগ্ন ৫৯ ও ৬০ নম্বর প্লট মিলিয়ে বিশাল ভবন বানিয়েছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। যদিও ২০ তলা ভবনটির ওপরের ৬টি তলাই বাড়ানো হয়েছে নকশায় ব্যত্যয় ঘটিয়ে। ভবন সম্প্রসারণ করার পর এর অনুমোদন চেয়ে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) কাছে আবেদন করেছেন সাবেক মন্ত্রীর পক্ষে তাঁর দুই মেয়ে। তবে রাজউক একাধিকবার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করলেও আইনি জটিলতার কারণে এখনো অনুমোদন দেয়নি।

রাজউক সূত্রে জানা যায়, গুলশানের এ ভবনটির অনুমোদন পেতে ২০২১ সালের ২৯ ডিসেম্বর রাজউকে আবেদন করেন আ হ ম মুস্তফা কামালের দুই মেয়ে কাশফি কামাল ও নাফিসা কামাল। আবেদনে জরিমানা দিয়ে ১৪ তলার ওপর ৬ তলা ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের অনুমোদন চাওয়া হয়েছে। এরপর বিষয়টি রাজউকের পাঁচ সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের বিল্ডিং কনস্ট্রাকশন (বিসি) কমিটিতে তোলা হয়। গত বছরের ৩ ফেব্রুয়ারি কমিটির এক সভায় বলা হয়, বিদ্যমান প্লটে তিনটি বেসমেন্টসহ ১৪ তলার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তাই বর্তমানে ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের অনুমোদন পেতে হলে রাজউকের ভূমি শাখার ছাড়পত্র, ফায়ার সার্ভিস অধিদফতরের ছাড়পত্র, প্রকৌশলী ও স্থপতির লে-আউট নকশা, রাজউকের বৃহদায়তন প্রকল্পের অনুমোদন এবং ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের জন্য কাঠামোগত উপযোগিতার বিষয়ে স্থাপত্য প্রকৌশল অধিদফতরের প্রত্যয়নপত্র নিতে হবে। অথচ তিনি তা নেননি।  এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. জামালউদ্দিন আহমেদ বলেন, অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামালের কাছে দেশের মানুষের যে প্রত্যাশা ছিল, তিনি সেটা পূরণ করতে পারেননি। অসুস্থ ছিলেন, প্রথমবার বাজেট বক্তৃতা দিতে গিয়ে অসুস্থতার কারণে শেষ করতে পারেননি। বিগত সময়ের কয়েকজন অর্থমন্ত্রী ছিলেন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, তারা ভালো কাজ করেছেন। মুস্তফা কামালও চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ছিলেন। দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কী কাজ তিনি করেছেন, সেটা হয়তো আবুল মাল আবদুল মুহিত, এম সাইফুর রহমান বেঁচে থাকলে ভালো বলতে পারতেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
সর্বশেষ খবর
উড়ন্ত সূচনার পর হঠাৎ ছন্দপতন, বিপাকে টাইগাররা
উড়ন্ত সূচনার পর হঠাৎ ছন্দপতন, বিপাকে টাইগাররা

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে গ্রামীণ নারী দিবস পালিত
ফরিদপুরে গ্রামীণ নারী দিবস পালিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত
পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি
কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট
বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের
টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা
গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান
কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ
শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা
নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ত্রাণ বিতরণ
বরিশালে ত্রাণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, ভারতের একাধিক রাজ্যে সতর্কবার্তা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, ভারতের একাধিক রাজ্যে সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে পুনরায় বাণিজ্য আলোচনায় প্রস্তুত কানাডার প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের সঙ্গে পুনরায় বাণিজ্য আলোচনায় প্রস্তুত কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য অধিদপ্তরের ৮ ক্যাটাগরির চলমান নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল
তথ্য অধিদপ্তরের ৮ ক্যাটাগরির চলমান নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ‘গ্লোডেন আওয়ারকে’ অবহেলা করি
আমরা ‘গ্লোডেন আওয়ারকে’ অবহেলা করি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু
এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার তিন দিনের মাথায় গণঅধিকারের ৫৯ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার তিন দিনের মাথায় গণঅধিকারের ৫৯ নেতার পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গাইবান্ধায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম