শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

পুলিশের যত সমস্যা

ভাতা বঞ্চনা, যানবাহন পদায়ন, পদোন্নতি, আবাসন অবকাঠামোগত নানা সংকটে ভাটা পড়ছে পুলিশি সেবায়
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশের যত সমস্যা

নানা সংকটে জর্জরিত পুলিশ। ভাতা বঞ্চনা, যানবাহন, পদায়ন, পদোন্নতি, আবাসন, অবকাঠামোগত নানা সংকটে ভাটা পড়ছে পুলিশি সেবায়। স্বাস্থ্যসেবা সংকট, বিরতিহীন কর্মঘণ্টা দারুণভাবে প্রভাব ফেলছে পুলিশ সদস্যদের মানসিক স্বাস্থ্যে। প্রত্যাশিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ। 

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নানা ফোরামে বিষয়টি তুলে ধরা হলেও তাতে কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। উল্টো জবাবদিহিতার অভাবে কিছু পুলিশ সদস্য জড়িয়ে পড়ছেন নানা অপরাধে। মাঝেমাঝেই কিছু ঘটনায় ম্লান হয়ে যাচ্ছে পুলিশের অনেক বড় বড় অর্জন। আবার কিছু পুলিশ সদস্যের একের পর এক বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের পরও বহাল তবিয়তে থাকায় বিব্রত হচ্ছেন বাহিনীর সদস্যরা। সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) নূর মোহাম্মদ বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও অপরাধ দমন করা পুলিশের কাজ। পুলিশের ভালো কাজ যেমনি রয়েছে, তেমনি মন্দ কাজও রয়েছে। তবে পুলিশে মন্দ কাজ করার সুযোগ বেশি। কারণ পুলিশের হাতে অস্ত্র রয়েছে। তারা সরাসরি জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ত। পুলিশ সরকারের দর্পণ হিসেবে কাজ করে। ফলে পুলিশ অপরাধে জড়ালে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশের সেবার মানোন্নয়ন এবং স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও পেশাদারিত্ব নিশ্চিত করতে হবে। যদি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ভালো না হন, নিবিড় পর্যবেক্ষণ না করেন তবে অধস্তন কর্মকর্তারা নানা অপরাধ করার সুযোগ পায় এবং জড়িয়ে পড়ে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রত্যন্ত অঞ্চলে কোনো মৃতদেহ পাওয়া গেলে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কঠিন কাজটি নীরবে করে যাচ্ছে পুলিশ। তবে এই কাজের খরচের জন্য পর্যাপ্ত অর্থও পান না পুলিশ সদস্যরা। অনেকটা একই ঘটনা ঘটে দুর্গম কিংবা দূরবর্তী এলাকা থেকে আসামি গ্রেফতার কিংবা মামলার তদন্তের খরচের বিষয়টিও। আমলাতন্ত্রের জটিলতায় আটকে থাকে এই বিল। এ কারণে অনেকেই ভুক্তভোগী পরিবারের কাছ থেকে চেয়ে নিচ্ছেন খরচের টাকা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন বাহিনী-সংস্থায় কর্মরত অফিসারদের বিদ্যমান র‌্যাঙ্ক ব্যাজ জটিলতায় ক্ষোভ বিরাজ করছে পুলিশ বাহিনীতে। পুলিশের একজন পরিদর্শক প্রথম শ্রেণির হলেও তিনি একটি পিপস পরিধান করেন। ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা। তিনি পরিধান করেন তিনটি পিপস। কারা অধিদফতরের ডেপুটি জেলার দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তার শোল্ডারে থাকে দুটি পিপস। উপজেলা আনসার ও ভিডিপি অফিসার দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা। শোল্ডারে পরেন একটি পিপস।  আবার নবম গ্রেডের পরিদর্শক থেকে পদোন্নতি পেয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) হওয়ার পরও একই গ্রেডে থেকে যাচ্ছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। এ বিষয়টি সমাধানের জন্য পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়ে এলেও এর সুরাহা হচ্ছে না। এদিকে পুলিশের নন-ক্যাডার সদস্যদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে দাবি করে আসছিলেন পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ। গত বছরের শেষ দিকে পুলিশের নন-ক্যাডার সদস্যদের বিভিন্ন সমস্যা পর্যালোচনা ও পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে ১০ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। গত ২৭ নভেম্বর পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ কমিটি গঠন করা হয়। নন-ক্যাডার পুলিশ সদস্যদের তিনটি দাবি- বেতন গ্রেড বৃদ্ধি করা, পদোন্নতির ধারাবাহিকতা ঠিক রাখা ও র‌্যাঙ্ক ব্যাজ বৃদ্ধি করা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, উপপরিদর্শক (এসআই) পদে যোগদানের চার বছর পরে তারা পরিদর্শক পদে পরীক্ষার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেন। পরীক্ষা পাসের পর শূন্যপদ-সাপেক্ষে পদায়ন করা হয়। পরবর্তীতে পরিদর্শক থেকে এএসপি পদোন্নতি পেতেই শুভঙ্করের ফাঁকিতে পড়তে হয় নন-ক্যাডার অফিসারদের। শিক্ষানবিশ তালিকায় নাম ওঠাতেই লেগে যাচ্ছে ৭-৮ বছর। পরবর্তীতে ৩০ শতাংশ পদে এএসপি হিসেবে পদোন্নতি পেতে লেগে যাচ্ছে ১৬ থেকে ১৭ বছর। চাকরি জীবনের শেষ বেলায় কোনোমতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের র‌্যাঙ্ক পড়তে পারেন ভাগ্যবান কেউ কেউ।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সঠিক নিয়মে পদায়ন এবং বদলির বিষয়টি নিশ্চিত না হলে স্বাভাবিক কর্মকাে  স্থবিরতা চলে আসে। এটা থেকে বাদ পড়ছে না পুলিশও। সেবাপ্রত্যাশীরা প্রকৃত সেবা বদলে উল্টো হয়রানির শিকার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বাহিনীতেও এর প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ অনেক যোগ্য কর্মকর্তা তাদের কারণে বঞ্চিত হচ্ছেন।

আবাসন সংকট : ঢাকায় কর্মরত পুলিশ সদস্যের মধ্যে আবাসন সুবিধা পান মাত্র সাড়ে ৯ শতাংশ। বাকি ৯০.৫০ শতাংশ পুলিশ সদস্য ও তাদের পরিবার ভাড়া বাসায় থাকেন। যেটুকু আবাসন আছে তাতে ডিএমপিতে কর্মরতদের পাশাপাশি পুলিশ সদর দফতর, এটিইউ, সিআইডি, এসবি, এপিবিএন, এসপিবিএনসহ হাইওয়ে পুলিশ ও র‌্যাবের কর্মকর্তারাও থাকেন। আবাসন সংকট কাটাতে পুলিশের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০ তলাবিশিষ্ট ৯টি নতুন ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। পরে ২০২১ জানুয়ারিতে এসব ভবন নির্মাণের পূর্ত কাজের অনুমোদন দেয় সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। তবে উচ্চতর নিষেধাজ্ঞার কারণে মিরপুর ও উত্তরায় তিনটি ভবন ২০ তলার পরিবর্তে ১৪ তলা করা হচ্ছে। জানা গেছে, ঢাকায় কর্মরত পুলিশ সদস্যদের জন্য নির্মিত ৯টি আবাসিক ভবনের আটটির কাজ প্রায় সমাপ্ত। একটি ভবনের কাজ শেষ হতে আরও এক বছর লাগবে। ভবনগুলোর নির্মাণ শেষ হলে পুলিশের আবাসন সংকট অনেকটা কেটে যাবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।

ভাড়া ভবনে থানার কার্যক্রম : ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ১৫টি থানার কার্যক্রম চলছে ভাড়া বাসায়। এজন্য পুলিশকে প্রতি মাসে ভাড়া গুনতে হয় ৫০ থেকে ৬০ লাখ টাকা। ভাড়া করা বাসায় থানা হওয়ায় বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় পুলিশ সদস্যদের। এ ছাড়া গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এবং সিভিল অ্যাভিয়েশনের পরিত্যক্ত ভবনেও থানার কার্যক্রম চলছে।

ডিএমপির তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীতে এখন ৫০টি থানার কার্যক্রম চলছে। এর মধ্যে ৩১ থানার কার্যক্রম চলছে নিজস্ব ভবনে। কমিউনিটি সেন্টার ও আবাসিক ভবন ভাড়া নিয়ে কার্যক্রম চালানো হচ্ছে ১৫টি থানার। তিনটি থানার কার্যক্রম চলছে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের পরিত্যক্ত ভবনে। আর বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের একটি ভবনে চলছে বিমানবন্দর থানার কার্যক্রম। যেসব থানার কার্যক্রম ভাড়া বাড়িতে চলছে সেগুলো হলো- বংশাল, মুগদা, কলাবাগান, রমনা, কামরাঙ্গীরচর, আদাবর, শাহ আলী, উত্তরখান, দারুস সালাম, কদমতলী, বাড্ডা, রূপনগর, উত্তরা পূর্ব ও পশ্চিম, হাতিরঝিল ও ভাসানটেক থানা।

যানবাহন সংকট : খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, রাজধানীর পল্টন মডেল থানায় পুলিশের ২৬০ জনের একটি টিম কাজ করছে। অথচ তাদের জন্য গাড়ি বরাদ্দ রয়েছে মাত্র সাতটি। এর মধ্যে একটি গাড়ি বরাদ্দ ওসির জন্য। একইভাবে শাহবাগ থানায় ১৯৩ জনের জন্য গাড়ি  আছে আটটি, ধানমন্ডি মডেল থানায় ১৩৬ জনের জন্য গাড়ি বরাদ্দ ছয়টি। মোহাম্মদপুর থানায় কর্মরত পুলিশ সদস্য রয়েছেন ১৯৬ জন, সেখানে গাড়ি রয়েছে মাত্র ৯টি। এ ছাড়া প্রতিটি থানায় সর্বোচ্চ দুজন পুলিশ সদস্যকে মোটরসাইকেল বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। কোথাও কোথাও পুলিশ ইন্সপেক্টরের জন্যও মোটরসাইকেল বরাদ্দ নেই।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রাজধানীসহ দেশের অন্য থানাগুলোর চিত্রও একই। থানায় দায়িত্বরত পুলিশের সংখ্যার তুলনায় গাড়ির সংখ্যা একেবারে সীমিত। প্রায় সময় নিজেদের খরচে ভাড়া করা গাড়ি নিয়ে দায়িত্ব পালন করতে হয় তাদের।

যত দাবি পুলিশ সপ্তাহে : ‘স্মার্ট পুলিশ, স্মার্ট দেশ; শান্তি প্রগতির বাংলাদেশ’- এই প্রতিপাদ্য নিয়ে শুরু হয়েছে পুলিশ সপ্তাহ। এবার পুলিশের দাবি ক্যাম্পাস পুলিশ ইউনিট গঠন ও স্বতন্ত্র পুলিশ বিভাগ। উদ্বোধনের দিন সুযোগ না পেলেও আজ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা বিষয়গুলো উত্থাপন করবেন বলে জানা গেছে। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, পুলিশ পরিদর্শক থেকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ঝুঁকি ভাতা চাওয়া হবে। এ ছাড়া পার্বত্য এলাকায় পুলিশ সদস্যরা দুর্গম ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে দায়িত্ব পালন করায় তাদের প্রণোদনার অংশ হিসাবে মূল বেতনের ৩০ শতাংশ অনধিক ৩ হাজার টাকা হারে পাহাড়ি ভাতা, ট্রাফিক পুলিশের সদস্যদের ভাতা বাড়ানো, পুলিশের অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ) ও ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিসিটিসি) ইউনিটের পুলিশ সদস্যদের জন্য মূল বেতনের ৫০ শতাংশ উচ্চঝুঁকি ভাতা, বিভিন্ন বাহিনীতে কর্মরত সদস্যরা প্রণোদনা হিসেবে ফ্রেশ মানি পান পুলিশ সদস্যরাও এটা চান, আইজিপি পদটি ফোর স্টার করার দাবিও রয়েছে পুলিশের। বর্তমানে কনস্টেবল থেকে উপপরিদর্শক পর্যন্ত সদস্যরা ঝুঁকিভাতা পাচ্ছেন। পুলিশের পদোন্নতি ও পদায়নের জট কাটানোর ব্যাপারে বেশকিছু দাবি-দাওয়া উপস্থাপন করা হবে। এ ছাড়া প্রেষণে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর ও বৈদেশিক মিশনে পদায়ন চাওয়া হবে। প্রয়োজনে লিখিত আকারে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে তা পৌঁছানো হতে পারে। জানা গেছে, পুলিশ সদস্যদের স্বাস্থ্যসেবায় জেলায় স্থায়ীভাবে এমবিবিএস চিকিৎসক দেওয়া হলেও অধিকাংশ জেলাতেই থাকছেন না এসব চিকিৎসক। জেলায় তাদের অবস্থান নিশ্চিত করতে চায় পুলিশ। পুলিশের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালকে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উন্নীতকরণ, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ শতভাগ প্যাথলজিক্যাল টেস্টের ব্যবস্থা ও পুলিশ মেডিকেল কোর গঠনসহ স্বাস্থ্যসেবায় নানা দাবি রয়েছে পুলিশের।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল?্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সম্ভব হলেই পুলিশের কর্মকা  আরও গতিশীল হবে। একই সঙ্গে বিদ্যমান সংকটগুলোও দূর করার উদ্যোগ নিতে হবে কর্তৃপক্ষকে। তাতে সরকারেরই ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন