শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

পুলিশের যত সমস্যা

ভাতা বঞ্চনা, যানবাহন পদায়ন, পদোন্নতি, আবাসন অবকাঠামোগত নানা সংকটে ভাটা পড়ছে পুলিশি সেবায়
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশের যত সমস্যা

নানা সংকটে জর্জরিত পুলিশ। ভাতা বঞ্চনা, যানবাহন, পদায়ন, পদোন্নতি, আবাসন, অবকাঠামোগত নানা সংকটে ভাটা পড়ছে পুলিশি সেবায়। স্বাস্থ্যসেবা সংকট, বিরতিহীন কর্মঘণ্টা দারুণভাবে প্রভাব ফেলছে পুলিশ সদস্যদের মানসিক স্বাস্থ্যে। প্রত্যাশিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ। 

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নানা ফোরামে বিষয়টি তুলে ধরা হলেও তাতে কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। উল্টো জবাবদিহিতার অভাবে কিছু পুলিশ সদস্য জড়িয়ে পড়ছেন নানা অপরাধে। মাঝেমাঝেই কিছু ঘটনায় ম্লান হয়ে যাচ্ছে পুলিশের অনেক বড় বড় অর্জন। আবার কিছু পুলিশ সদস্যের একের পর এক বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের পরও বহাল তবিয়তে থাকায় বিব্রত হচ্ছেন বাহিনীর সদস্যরা। সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) নূর মোহাম্মদ বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও অপরাধ দমন করা পুলিশের কাজ। পুলিশের ভালো কাজ যেমনি রয়েছে, তেমনি মন্দ কাজও রয়েছে। তবে পুলিশে মন্দ কাজ করার সুযোগ বেশি। কারণ পুলিশের হাতে অস্ত্র রয়েছে। তারা সরাসরি জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ত। পুলিশ সরকারের দর্পণ হিসেবে কাজ করে। ফলে পুলিশ অপরাধে জড়ালে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশের সেবার মানোন্নয়ন এবং স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও পেশাদারিত্ব নিশ্চিত করতে হবে। যদি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ভালো না হন, নিবিড় পর্যবেক্ষণ না করেন তবে অধস্তন কর্মকর্তারা নানা অপরাধ করার সুযোগ পায় এবং জড়িয়ে পড়ে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রত্যন্ত অঞ্চলে কোনো মৃতদেহ পাওয়া গেলে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কঠিন কাজটি নীরবে করে যাচ্ছে পুলিশ। তবে এই কাজের খরচের জন্য পর্যাপ্ত অর্থও পান না পুলিশ সদস্যরা। অনেকটা একই ঘটনা ঘটে দুর্গম কিংবা দূরবর্তী এলাকা থেকে আসামি গ্রেফতার কিংবা মামলার তদন্তের খরচের বিষয়টিও। আমলাতন্ত্রের জটিলতায় আটকে থাকে এই বিল। এ কারণে অনেকেই ভুক্তভোগী পরিবারের কাছ থেকে চেয়ে নিচ্ছেন খরচের টাকা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন বাহিনী-সংস্থায় কর্মরত অফিসারদের বিদ্যমান র‌্যাঙ্ক ব্যাজ জটিলতায় ক্ষোভ বিরাজ করছে পুলিশ বাহিনীতে। পুলিশের একজন পরিদর্শক প্রথম শ্রেণির হলেও তিনি একটি পিপস পরিধান করেন। ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা। তিনি পরিধান করেন তিনটি পিপস। কারা অধিদফতরের ডেপুটি জেলার দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তার শোল্ডারে থাকে দুটি পিপস। উপজেলা আনসার ও ভিডিপি অফিসার দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা। শোল্ডারে পরেন একটি পিপস।  আবার নবম গ্রেডের পরিদর্শক থেকে পদোন্নতি পেয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) হওয়ার পরও একই গ্রেডে থেকে যাচ্ছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। এ বিষয়টি সমাধানের জন্য পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়ে এলেও এর সুরাহা হচ্ছে না। এদিকে পুলিশের নন-ক্যাডার সদস্যদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে দাবি করে আসছিলেন পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ। গত বছরের শেষ দিকে পুলিশের নন-ক্যাডার সদস্যদের বিভিন্ন সমস্যা পর্যালোচনা ও পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে ১০ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। গত ২৭ নভেম্বর পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ কমিটি গঠন করা হয়। নন-ক্যাডার পুলিশ সদস্যদের তিনটি দাবি- বেতন গ্রেড বৃদ্ধি করা, পদোন্নতির ধারাবাহিকতা ঠিক রাখা ও র‌্যাঙ্ক ব্যাজ বৃদ্ধি করা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, উপপরিদর্শক (এসআই) পদে যোগদানের চার বছর পরে তারা পরিদর্শক পদে পরীক্ষার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেন। পরীক্ষা পাসের পর শূন্যপদ-সাপেক্ষে পদায়ন করা হয়। পরবর্তীতে পরিদর্শক থেকে এএসপি পদোন্নতি পেতেই শুভঙ্করের ফাঁকিতে পড়তে হয় নন-ক্যাডার অফিসারদের। শিক্ষানবিশ তালিকায় নাম ওঠাতেই লেগে যাচ্ছে ৭-৮ বছর। পরবর্তীতে ৩০ শতাংশ পদে এএসপি হিসেবে পদোন্নতি পেতে লেগে যাচ্ছে ১৬ থেকে ১৭ বছর। চাকরি জীবনের শেষ বেলায় কোনোমতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের র‌্যাঙ্ক পড়তে পারেন ভাগ্যবান কেউ কেউ।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সঠিক নিয়মে পদায়ন এবং বদলির বিষয়টি নিশ্চিত না হলে স্বাভাবিক কর্মকাে  স্থবিরতা চলে আসে। এটা থেকে বাদ পড়ছে না পুলিশও। সেবাপ্রত্যাশীরা প্রকৃত সেবা বদলে উল্টো হয়রানির শিকার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বাহিনীতেও এর প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ অনেক যোগ্য কর্মকর্তা তাদের কারণে বঞ্চিত হচ্ছেন।

আবাসন সংকট : ঢাকায় কর্মরত পুলিশ সদস্যের মধ্যে আবাসন সুবিধা পান মাত্র সাড়ে ৯ শতাংশ। বাকি ৯০.৫০ শতাংশ পুলিশ সদস্য ও তাদের পরিবার ভাড়া বাসায় থাকেন। যেটুকু আবাসন আছে তাতে ডিএমপিতে কর্মরতদের পাশাপাশি পুলিশ সদর দফতর, এটিইউ, সিআইডি, এসবি, এপিবিএন, এসপিবিএনসহ হাইওয়ে পুলিশ ও র‌্যাবের কর্মকর্তারাও থাকেন। আবাসন সংকট কাটাতে পুলিশের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০ তলাবিশিষ্ট ৯টি নতুন ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। পরে ২০২১ জানুয়ারিতে এসব ভবন নির্মাণের পূর্ত কাজের অনুমোদন দেয় সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। তবে উচ্চতর নিষেধাজ্ঞার কারণে মিরপুর ও উত্তরায় তিনটি ভবন ২০ তলার পরিবর্তে ১৪ তলা করা হচ্ছে। জানা গেছে, ঢাকায় কর্মরত পুলিশ সদস্যদের জন্য নির্মিত ৯টি আবাসিক ভবনের আটটির কাজ প্রায় সমাপ্ত। একটি ভবনের কাজ শেষ হতে আরও এক বছর লাগবে। ভবনগুলোর নির্মাণ শেষ হলে পুলিশের আবাসন সংকট অনেকটা কেটে যাবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।

ভাড়া ভবনে থানার কার্যক্রম : ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ১৫টি থানার কার্যক্রম চলছে ভাড়া বাসায়। এজন্য পুলিশকে প্রতি মাসে ভাড়া গুনতে হয় ৫০ থেকে ৬০ লাখ টাকা। ভাড়া করা বাসায় থানা হওয়ায় বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় পুলিশ সদস্যদের। এ ছাড়া গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এবং সিভিল অ্যাভিয়েশনের পরিত্যক্ত ভবনেও থানার কার্যক্রম চলছে।

ডিএমপির তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীতে এখন ৫০টি থানার কার্যক্রম চলছে। এর মধ্যে ৩১ থানার কার্যক্রম চলছে নিজস্ব ভবনে। কমিউনিটি সেন্টার ও আবাসিক ভবন ভাড়া নিয়ে কার্যক্রম চালানো হচ্ছে ১৫টি থানার। তিনটি থানার কার্যক্রম চলছে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের পরিত্যক্ত ভবনে। আর বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের একটি ভবনে চলছে বিমানবন্দর থানার কার্যক্রম। যেসব থানার কার্যক্রম ভাড়া বাড়িতে চলছে সেগুলো হলো- বংশাল, মুগদা, কলাবাগান, রমনা, কামরাঙ্গীরচর, আদাবর, শাহ আলী, উত্তরখান, দারুস সালাম, কদমতলী, বাড্ডা, রূপনগর, উত্তরা পূর্ব ও পশ্চিম, হাতিরঝিল ও ভাসানটেক থানা।

যানবাহন সংকট : খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, রাজধানীর পল্টন মডেল থানায় পুলিশের ২৬০ জনের একটি টিম কাজ করছে। অথচ তাদের জন্য গাড়ি বরাদ্দ রয়েছে মাত্র সাতটি। এর মধ্যে একটি গাড়ি বরাদ্দ ওসির জন্য। একইভাবে শাহবাগ থানায় ১৯৩ জনের জন্য গাড়ি  আছে আটটি, ধানমন্ডি মডেল থানায় ১৩৬ জনের জন্য গাড়ি বরাদ্দ ছয়টি। মোহাম্মদপুর থানায় কর্মরত পুলিশ সদস্য রয়েছেন ১৯৬ জন, সেখানে গাড়ি রয়েছে মাত্র ৯টি। এ ছাড়া প্রতিটি থানায় সর্বোচ্চ দুজন পুলিশ সদস্যকে মোটরসাইকেল বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। কোথাও কোথাও পুলিশ ইন্সপেক্টরের জন্যও মোটরসাইকেল বরাদ্দ নেই।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রাজধানীসহ দেশের অন্য থানাগুলোর চিত্রও একই। থানায় দায়িত্বরত পুলিশের সংখ্যার তুলনায় গাড়ির সংখ্যা একেবারে সীমিত। প্রায় সময় নিজেদের খরচে ভাড়া করা গাড়ি নিয়ে দায়িত্ব পালন করতে হয় তাদের।

যত দাবি পুলিশ সপ্তাহে : ‘স্মার্ট পুলিশ, স্মার্ট দেশ; শান্তি প্রগতির বাংলাদেশ’- এই প্রতিপাদ্য নিয়ে শুরু হয়েছে পুলিশ সপ্তাহ। এবার পুলিশের দাবি ক্যাম্পাস পুলিশ ইউনিট গঠন ও স্বতন্ত্র পুলিশ বিভাগ। উদ্বোধনের দিন সুযোগ না পেলেও আজ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা বিষয়গুলো উত্থাপন করবেন বলে জানা গেছে। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, পুলিশ পরিদর্শক থেকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ঝুঁকি ভাতা চাওয়া হবে। এ ছাড়া পার্বত্য এলাকায় পুলিশ সদস্যরা দুর্গম ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে দায়িত্ব পালন করায় তাদের প্রণোদনার অংশ হিসাবে মূল বেতনের ৩০ শতাংশ অনধিক ৩ হাজার টাকা হারে পাহাড়ি ভাতা, ট্রাফিক পুলিশের সদস্যদের ভাতা বাড়ানো, পুলিশের অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ) ও ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিসিটিসি) ইউনিটের পুলিশ সদস্যদের জন্য মূল বেতনের ৫০ শতাংশ উচ্চঝুঁকি ভাতা, বিভিন্ন বাহিনীতে কর্মরত সদস্যরা প্রণোদনা হিসেবে ফ্রেশ মানি পান পুলিশ সদস্যরাও এটা চান, আইজিপি পদটি ফোর স্টার করার দাবিও রয়েছে পুলিশের। বর্তমানে কনস্টেবল থেকে উপপরিদর্শক পর্যন্ত সদস্যরা ঝুঁকিভাতা পাচ্ছেন। পুলিশের পদোন্নতি ও পদায়নের জট কাটানোর ব্যাপারে বেশকিছু দাবি-দাওয়া উপস্থাপন করা হবে। এ ছাড়া প্রেষণে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর ও বৈদেশিক মিশনে পদায়ন চাওয়া হবে। প্রয়োজনে লিখিত আকারে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে তা পৌঁছানো হতে পারে। জানা গেছে, পুলিশ সদস্যদের স্বাস্থ্যসেবায় জেলায় স্থায়ীভাবে এমবিবিএস চিকিৎসক দেওয়া হলেও অধিকাংশ জেলাতেই থাকছেন না এসব চিকিৎসক। জেলায় তাদের অবস্থান নিশ্চিত করতে চায় পুলিশ। পুলিশের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালকে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উন্নীতকরণ, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ শতভাগ প্যাথলজিক্যাল টেস্টের ব্যবস্থা ও পুলিশ মেডিকেল কোর গঠনসহ স্বাস্থ্যসেবায় নানা দাবি রয়েছে পুলিশের।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল?্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সম্ভব হলেই পুলিশের কর্মকা  আরও গতিশীল হবে। একই সঙ্গে বিদ্যমান সংকটগুলোও দূর করার উদ্যোগ নিতে হবে কর্তৃপক্ষকে। তাতে সরকারেরই ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
জাল জালিয়াতির সঙ্গে বসুন্ধরা স্টিলের সম্পৃক্ততা নেই
জাল জালিয়াতির সঙ্গে বসুন্ধরা স্টিলের সম্পৃক্ততা নেই
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ ৯ স্থানে সমাবেশ নিষিদ্ধ
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ ৯ স্থানে সমাবেশ নিষিদ্ধ
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
কর্মকর্তাদের কলমবিরতিতে স্থবির কাস্টমস কার্যক্রম
কর্মকর্তাদের কলমবিরতিতে স্থবির কাস্টমস কার্যক্রম
তিন মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৬৭
তিন মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৬৭
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মান বজায় রেখে দেয়াল মেরামত
মান বজায় রেখে দেয়াল মেরামত
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
সর্বশেষ খবর
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম