শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

কোথায় গেল এত আওয়ামী লীগ!

সাংগঠনিক নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন ♦ অনেক এমপি-মন্ত্রীর লাপাত্তা হওয়া নিয়ে বিস্ময়
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কোথায় গেল এত আওয়ামী লীগ!

টানা চার মেয়াদে ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ। এ সময়ে জামায়াত-বিএনপি থেকে লাখ লাখ নেতা-কর্মী এমপি-মন্ত্রীদের হাত ধরে আওয়ামী লীগে ঠাঁই নিয়েছেন। খোলস বদল করে তারা রাতারাতি বাগিয়ে নিয়েছেন দলীয় পদপদবিও। দিবসভিত্তিক কর্মসূচি, আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ধানমন্ডির কিংবা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কোনো কর্মসূচি থাকলে বিশাল বিশাল মিছিল চোখে পড়ত। পা ফেলার জায়গা থাকত না সমাবেশে।

এমনকি গাড়ি থেকে কেন্দ্রীয় নেতা-মন্ত্রীদের নামানো ও উঠিয়ে দেওয়ার জন্য গড়ে উঠেছে ‘প্রটোকল’ বাহিনী। আওয়ামী লীগের আট সহযোগী ও দুই ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাড়াও নামের শেষে শুধু ‘লীগ’ লাগিয়ে গত ১৬ বছরে ১০০ ভুঁইফোঁড় সংগঠনের জন্ম হয়েছে। দলে একটি কথা প্রচলিত হয়ে গিয়েছিল-‘গাছের পাতাও এখন আওয়ামী লীগ করে।’

এখানেই শেষ নয়, আওয়ামী লীগেরই এক শীর্ষ পর্যায়ের নেতার কথা-‘দলীয় কার্যালয়ে যার সঙ্গে ধাক্কা লাগে বলে সে আওয়ামী লীগের নেতা।’ তবে সম্প্রতি কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পাওয়া যায়নি এসব তথাকথিত নেতাকে। ওই আন্দোলনের বিপরীতে সাংগঠনিকভাবে রুখে দাঁড়াতে পারেনি আওয়ামী লীগ। লাপাত্তা হয়ে ছিলেন দলের অনেক এমপি-মন্ত্রী!

দলীয় সূত্রমতে, টানা ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পরও এ ধরনের একটি ধাক্কা কেউ দিতে পারে-এটা ছিল কল্পনার বাইরে। পুলিশ প্রশাসন থাকার পরও নেতা-কর্মীরা ঘুরে দাঁড়াতে পারলেন না কেন, এটা একটা চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সমন্বয়হীনতা ছিল চারদিকে। সঠিক সময়ে সঠিক নির্দেশনা পাননি কর্মীরা। ভেঙে পড়ে দলের চেইন অব কমান্ড। আওয়ামী লীগের আন্দোলন-সংগ্রামের হৃৎপি- ঢাকায় থানা-ওয়ার্ডে কমিটি নেই প্রায় দুই বছর। অথর্ব ও অযোগ্য নেতৃত্ব দিয়ে চলছে ঢাকা মহানগরী আওয়ামী লীগ। কেউ কেউ টাকার বিনিময়ে দলের পদপদবি কিনে নিয়েছেন। সহযোগী সংগঠনে ঢুকে পড়েছে অনুপ্রবেশকারী। যে কারণে দলের ভঙ্গুর অবস্থা। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সহিংসতায় সাংগঠনিক দুর্বলতা প্রকট হয়েছে। কেন এ সমন্বয়হীনতা, তা জানতে দফায় দফায় ঢাকার নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ কেন্দ্রীয় নেতারা। এতে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের স্বীকার করে বলেছেন, ‘কোটা আন্দোলন ঘিরে সহিংসতার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কোনো জায়গায় রুখে দাঁড়াতে না পারা দলীয় সাংগঠনিক ব্যর্থতা।’ এখন খোদ দলের ভিতরেই প্রশ্ন উঠেছে-এত আওয়ামী লীগ গেল কোথায়? তাহলে এতদিন যে দেখে মনে হয়েছে, সাংগঠনিক শক্তিতে উপচে পড়ছে। বিশাল বিশাল মিছিল, কোনো দিবস এলেই বিশাল বিলবোর্ড, পোস্টার, ফেস্টুন সাঁটানো নেতারা কি গর্তে ঢুকে ছিলেন? যারা মাঝে মাঝেই নিজেদের মধ্যে বা পরস্পর দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন, এমনকি সশস্ত্র সংঘাতেও লিপ্ত হয়েছেন টেন্ডার, ইজারা ইত্যাদির ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে; সেগুলো কি শুধুই ক্ষমতার জন্য? নাকি ক্ষমতার আড়ালে হারিয়ে গেছে আওয়ামী লীগ? রাজনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন যেন একটি টেস্ট কেস। একটি প্রতীকমাত্র। সারা দেশেই আওয়ামী লীগের এ অবস্থা। টানা তিন মেয়াদ শেষ করে চতুর্থ মেয়াদের সাত মাস পার করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। ক্ষমতায় থাকার ফলে ক্ষমতাকেন্দ্রিক রাজনীতির কারণে আওয়ামী লীগের যে মাঠের রাজনীতি তা সংকুচিত হতে হতে প্রায় নিঃশেষিত। দলের মধ্যে অনুপ্রবেশকারীরা ঢুকে গেছে। সুবিধাবাদী, মতলববাজরা দলে কর্তৃত্ব দখল করেছে। যারা নিঃস্বার্থ, আদর্শভিত্তিক রাজনীতি করে তারা কোণঠাসা হতে হতে নিষ্ক্রিয়প্রায়। যার ফলে এসব সুবিধাবাদী, মতলববাজ, দুর্বৃত্ত সংকটের সময় রুখে দাঁড়াতে পারে না। দলের পক্ষে অবস্থান নিতে পারে না। কোটা সংস্কার আন্দোলনের ঘটনা যেন তারই প্রমাণ। আওয়ামী লীগকে এখনই শুদ্ধি অভিযান চালাতে হবে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের নেতৃত্বে পরিবর্তন আনতে হবে। যোগ্য, পরীক্ষিত, দক্ষ সংগঠকদের সামনে আনতে হবে। সাবেক ছাত্রনেতাদের ও মাঠের পরীক্ষিতদের রাজনীতিতে আনতে হবে। টাকার বিনিময়ে সুবিধাবাদীদের পদপদবি দিলে ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগকে আরও কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়তে হতে পারে।

এ প্রসঙ্গে রাজনীতি বিশ্লেষক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. হারুন-অর রশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কোটা আন্দোলন নিয়ে পরিস্থিতির গভীরতা কতদূর যেতে পারে তা উপলব্ধি করতে পারেনি আওয়ামী লীগ। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার ফলে দলের ভিতরে বহু অনুপ্রবেশ ঘটেছে। টাকার বিনিময়ে পদ কিনে নিয়েছে যারা আদর্শ বিশ্বাস করে না। কোটা সংস্কার আন্দোলন যখন চলছিল, তখন ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগ করেছেন, এরা কারা? আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক দুর্বলতা ও অদূরদর্শিতাও যেমন প্রকাশ পেয়েছে, তেমন আদর্শিক অবস্থা থেকে পদস্খলন ঘটেছে। যখন কোনো কাজ প্রাপ্তিযোগের জন্য করে তখন কেউ ঝুঁকি নেয় না। এ ১৫ বছরে অনেকেই অনেক কিছু হয়েছে। অনেকে অনেক টাকার মালিক হয়েছে। কাজেই তারা এখন নিরাপদ দূরত্বে রয়েছে। ঝুঁকি নিতে চায়নি।’ খোদ দলের নীতিনির্ধারকরাই বলছেন, রাজধানীতে কোনো কর্মসূচি দেওয়া হলে ঢাকা মহানগরী আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাদের বিশাল বিশাল মিছিল আসে। সচিবালয়, অফিসপাড়া আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীর আনাগোনায় মুখরিত থাকে। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় যখন রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করা হলো, দলীয় কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়া হলো তখন এত আওয়ামী লীগ কোথায় ছিল? যখন বিভিন্ন স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ করা হলো, তখন আওয়ামী লীগ কোথায় ছিল? আওয়ামী লীগ কি এতই দুর্বল এবং প্রতিরোধহীন একটি রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে? যারা ন্যূনতম প্রতিরোধ করতে পারেনি?

এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে আওয়ামী লীগের অনেক নেতাই স্বীকার করছেন, শুধু রাজধানীতে নয়, সারা দেশেই আওয়ামী লীগের অবস্থাটা এ রকম। গত এক যুগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি পুলিশ এবং প্রশাসন নির্ভর হয়ে গেছে। আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় নেতা, জেলার শীর্ষ নেতাদের হাত ধরে যেসব জামায়াত-শিবির, ফ্রীডম পার্টির লোকজন আওয়ামী লীগে প্রবেশ করল, পদপদবি পেল তারা কোথায়?

রাজনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, অতিভক্ত সরকারি আওয়ামী লীগ এবং অনুপ্রবেশকারী আওয়ামী লীগ দিয়ে সংকটে আওয়ামী লীগ কখনো দাঁড়াতে পারবে না, কোটা সংস্কার আন্দোলন তা চোখে আঙুল দিয়ে প্রমাণ করে দিল। আর এ কারণেই আওয়ামী লীগের ত্যাগী-পরীক্ষিত নেতা-কর্মীরা মনে করছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের ঘটনা আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে। এখনই দলে সাংগঠনিক শক্তি এবং সত্যিকারের পরীক্ষিত নেতা-কর্মীদের সামনে আনতে হবে। না হলে দুঃসময়ে সবাই পালিয়ে তামাশা দেখতে থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ফজলুর রহমানের মন্তব্য সরকারের অবস্থান নয়
ফজলুর রহমানের মন্তব্য সরকারের অবস্থান নয়
রাজনীতিমুক্ত জনগণের পুলিশ হওয়ার প্রত্যাশা
রাজনীতিমুক্ত জনগণের পুলিশ হওয়ার প্রত্যাশা
মহান মে দিবসে রাজধানীতে বিএনপির সমাবেশ
মহান মে দিবসে রাজধানীতে বিএনপির সমাবেশ
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
ক্ষমতায় গেলে নারীদের মর্যাদা নিশ্চিত করা হবে
ক্ষমতায় গেলে নারীদের মর্যাদা নিশ্চিত করা হবে
এখনো চ্যালেঞ্জে গণমাধ্যম
এখনো চ্যালেঞ্জে গণমাধ্যম
সদিচ্ছা থাকলে ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন সম্ভব
সদিচ্ছা থাকলে ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন সম্ভব
ধোঁয়াশায় ছাত্র সংসদ নির্বাচন
ধোঁয়াশায় ছাত্র সংসদ নির্বাচন
সীমান্তে প্রতি রাতেই গুলি কাশ্মীরে মাদরাসা বন্ধ
সীমান্তে প্রতি রাতেই গুলি কাশ্মীরে মাদরাসা বন্ধ
সংযত থাকতে বললেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট
সংযত থাকতে বললেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট
জনসেবার মনোভাব ফিরিয়ে আনতে হবে
জনসেবার মনোভাব ফিরিয়ে আনতে হবে
দেশ ঢেলে সাজানোর সুযোগ এসেছে
দেশ ঢেলে সাজানোর সুযোগ এসেছে
সর্বশেষ খবর
সরকারি সফরে কাতার গমন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
সরকারি সফরে কাতার গমন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গুজরাটের দাপুটে জয়, হেরে বিদায়ের দ্বারপ্রান্তে হায়দরাবাদ
গুজরাটের দাপুটে জয়, হেরে বিদায়ের দ্বারপ্রান্তে হায়দরাবাদ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হেফাজতের মহাসমাবেশ শুরু
হেফাজতের মহাসমাবেশ শুরু

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ার্ন ছাড়ছেন এরিক ডায়ার
বায়ার্ন ছাড়ছেন এরিক ডায়ার

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনা-চিলিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প; ধেয়ে আসছে সুনামি
আর্জেন্টিনা-চিলিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প; ধেয়ে আসছে সুনামি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে দলে ফিরছেন স্টোকস
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে দলে ফিরছেন স্টোকস

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা
ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৪৩
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৪৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন লিভারপুলকে ‘গার্ড অব অনার’ দেবে চেলসি
চ্যাম্পিয়ন লিভারপুলকে ‘গার্ড অব অনার’ দেবে চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাওফিক কাকে বলে
তাওফিক কাকে বলে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প-নাভরোৎসকি বৈঠক, পোল্যান্ডের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প-নাভরোৎসকি বৈঠক, পোল্যান্ডের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটককে ইইউর ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
টিকটককে ইইউর ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ব্রুইনার গোলে টেবিলের তৃতীয়তে উঠে এলো ম্যান সিটি
ডি ব্রুইনার গোলে টেবিলের তৃতীয়তে উঠে এলো ম্যান সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেঙ্গালুরুতে নিজের প্রিয় ক্রিকেটারের নাম জানালেন কোহলি
বেঙ্গালুরুতে নিজের প্রিয় ক্রিকেটারের নাম জানালেন কোহলি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?
প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টিকটককে ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা করল ইইউ
টিকটককে ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা করল ইইউ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিয়া বীজে এমন কী রয়েছে যা রক্তচাপ কমাবে?
চিয়া বীজে এমন কী রয়েছে যা রক্তচাপ কমাবে?

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আইবিএসে ভুগছেন? অস্বস্তি থেকে মুক্তি মিলবে এই পাঁচ খাবারে
আইবিএসে ভুগছেন? অস্বস্তি থেকে মুক্তি মিলবে এই পাঁচ খাবারে

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অনুশীলনে চোট পেয়ে কপালে ৭ সেলাই পড়ল হার্দিকের
অনুশীলনে চোট পেয়ে কপালে ৭ সেলাই পড়ল হার্দিকের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেকআপ না তুলে ঘুম নয়
মেকআপ না তুলে ঘুম নয়

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ
ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক
মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী
সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ