শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

কোথায় গেল এত আওয়ামী লীগ!

সাংগঠনিক নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন ♦ অনেক এমপি-মন্ত্রীর লাপাত্তা হওয়া নিয়ে বিস্ময়
রফিকুল ইসলাম রনি
কোথায় গেল এত আওয়ামী লীগ!

টানা চার মেয়াদে ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ। এ সময়ে জামায়াত-বিএনপি থেকে লাখ লাখ নেতা-কর্মী এমপি-মন্ত্রীদের হাত ধরে আওয়ামী লীগে ঠাঁই নিয়েছেন। খোলস বদল করে তারা রাতারাতি বাগিয়ে নিয়েছেন দলীয় পদপদবিও। দিবসভিত্তিক কর্মসূচি, আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ধানমন্ডির কিংবা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কোনো কর্মসূচি থাকলে বিশাল বিশাল মিছিল চোখে পড়ত। পা ফেলার জায়গা থাকত না সমাবেশে।

এমনকি গাড়ি থেকে কেন্দ্রীয় নেতা-মন্ত্রীদের নামানো ও উঠিয়ে দেওয়ার জন্য গড়ে উঠেছে ‘প্রটোকল’ বাহিনী। আওয়ামী লীগের আট সহযোগী ও দুই ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাড়াও নামের শেষে শুধু ‘লীগ’ লাগিয়ে গত ১৬ বছরে ১০০ ভুঁইফোঁড় সংগঠনের জন্ম হয়েছে। দলে একটি কথা প্রচলিত হয়ে গিয়েছিল-‘গাছের পাতাও এখন আওয়ামী লীগ করে।’

এখানেই শেষ নয়, আওয়ামী লীগেরই এক শীর্ষ পর্যায়ের নেতার কথা-‘দলীয় কার্যালয়ে যার সঙ্গে ধাক্কা লাগে বলে সে আওয়ামী লীগের নেতা।’ তবে সম্প্রতি কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পাওয়া যায়নি এসব তথাকথিত নেতাকে। ওই আন্দোলনের বিপরীতে সাংগঠনিকভাবে রুখে দাঁড়াতে পারেনি আওয়ামী লীগ। লাপাত্তা হয়ে ছিলেন দলের অনেক এমপি-মন্ত্রী!

দলীয় সূত্রমতে, টানা ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পরও এ ধরনের একটি ধাক্কা কেউ দিতে পারে-এটা ছিল কল্পনার বাইরে। পুলিশ প্রশাসন থাকার পরও নেতা-কর্মীরা ঘুরে দাঁড়াতে পারলেন না কেন, এটা একটা চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সমন্বয়হীনতা ছিল চারদিকে। সঠিক সময়ে সঠিক নির্দেশনা পাননি কর্মীরা। ভেঙে পড়ে দলের চেইন অব কমান্ড। আওয়ামী লীগের আন্দোলন-সংগ্রামের হৃৎপি- ঢাকায় থানা-ওয়ার্ডে কমিটি নেই প্রায় দুই বছর। অথর্ব ও অযোগ্য নেতৃত্ব দিয়ে চলছে ঢাকা মহানগরী আওয়ামী লীগ। কেউ কেউ টাকার বিনিময়ে দলের পদপদবি কিনে নিয়েছেন। সহযোগী সংগঠনে ঢুকে পড়েছে অনুপ্রবেশকারী। যে কারণে দলের ভঙ্গুর অবস্থা। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সহিংসতায় সাংগঠনিক দুর্বলতা প্রকট হয়েছে। কেন এ সমন্বয়হীনতা, তা জানতে দফায় দফায় ঢাকার নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ কেন্দ্রীয় নেতারা। এতে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের স্বীকার করে বলেছেন, ‘কোটা আন্দোলন ঘিরে সহিংসতার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কোনো জায়গায় রুখে দাঁড়াতে না পারা দলীয় সাংগঠনিক ব্যর্থতা।’ এখন খোদ দলের ভিতরেই প্রশ্ন উঠেছে-এত আওয়ামী লীগ গেল কোথায়? তাহলে এতদিন যে দেখে মনে হয়েছে, সাংগঠনিক শক্তিতে উপচে পড়ছে। বিশাল বিশাল মিছিল, কোনো দিবস এলেই বিশাল বিলবোর্ড, পোস্টার, ফেস্টুন সাঁটানো নেতারা কি গর্তে ঢুকে ছিলেন? যারা মাঝে মাঝেই নিজেদের মধ্যে বা পরস্পর দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন, এমনকি সশস্ত্র সংঘাতেও লিপ্ত হয়েছেন টেন্ডার, ইজারা ইত্যাদির ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে; সেগুলো কি শুধুই ক্ষমতার জন্য? নাকি ক্ষমতার আড়ালে হারিয়ে গেছে আওয়ামী লীগ? রাজনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন যেন একটি টেস্ট কেস। একটি প্রতীকমাত্র। সারা দেশেই আওয়ামী লীগের এ অবস্থা। টানা তিন মেয়াদ শেষ করে চতুর্থ মেয়াদের সাত মাস পার করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। ক্ষমতায় থাকার ফলে ক্ষমতাকেন্দ্রিক রাজনীতির কারণে আওয়ামী লীগের যে মাঠের রাজনীতি তা সংকুচিত হতে হতে প্রায় নিঃশেষিত। দলের মধ্যে অনুপ্রবেশকারীরা ঢুকে গেছে। সুবিধাবাদী, মতলববাজরা দলে কর্তৃত্ব দখল করেছে। যারা নিঃস্বার্থ, আদর্শভিত্তিক রাজনীতি করে তারা কোণঠাসা হতে হতে নিষ্ক্রিয়প্রায়। যার ফলে এসব সুবিধাবাদী, মতলববাজ, দুর্বৃত্ত সংকটের সময় রুখে দাঁড়াতে পারে না। দলের পক্ষে অবস্থান নিতে পারে না। কোটা সংস্কার আন্দোলনের ঘটনা যেন তারই প্রমাণ। আওয়ামী লীগকে এখনই শুদ্ধি অভিযান চালাতে হবে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের নেতৃত্বে পরিবর্তন আনতে হবে। যোগ্য, পরীক্ষিত, দক্ষ সংগঠকদের সামনে আনতে হবে। সাবেক ছাত্রনেতাদের ও মাঠের পরীক্ষিতদের রাজনীতিতে আনতে হবে। টাকার বিনিময়ে সুবিধাবাদীদের পদপদবি দিলে ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগকে আরও কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়তে হতে পারে।

এ প্রসঙ্গে রাজনীতি বিশ্লেষক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. হারুন-অর রশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কোটা আন্দোলন নিয়ে পরিস্থিতির গভীরতা কতদূর যেতে পারে তা উপলব্ধি করতে পারেনি আওয়ামী লীগ। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার ফলে দলের ভিতরে বহু অনুপ্রবেশ ঘটেছে। টাকার বিনিময়ে পদ কিনে নিয়েছে যারা আদর্শ বিশ্বাস করে না। কোটা সংস্কার আন্দোলন যখন চলছিল, তখন ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগ করেছেন, এরা কারা? আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক দুর্বলতা ও অদূরদর্শিতাও যেমন প্রকাশ পেয়েছে, তেমন আদর্শিক অবস্থা থেকে পদস্খলন ঘটেছে। যখন কোনো কাজ প্রাপ্তিযোগের জন্য করে তখন কেউ ঝুঁকি নেয় না। এ ১৫ বছরে অনেকেই অনেক কিছু হয়েছে। অনেকে অনেক টাকার মালিক হয়েছে। কাজেই তারা এখন নিরাপদ দূরত্বে রয়েছে। ঝুঁকি নিতে চায়নি।’ খোদ দলের নীতিনির্ধারকরাই বলছেন, রাজধানীতে কোনো কর্মসূচি দেওয়া হলে ঢাকা মহানগরী আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাদের বিশাল বিশাল মিছিল আসে। সচিবালয়, অফিসপাড়া আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীর আনাগোনায় মুখরিত থাকে। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় যখন রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করা হলো, দলীয় কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়া হলো তখন এত আওয়ামী লীগ কোথায় ছিল? যখন বিভিন্ন স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ করা হলো, তখন আওয়ামী লীগ কোথায় ছিল? আওয়ামী লীগ কি এতই দুর্বল এবং প্রতিরোধহীন একটি রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে? যারা ন্যূনতম প্রতিরোধ করতে পারেনি?

এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে আওয়ামী লীগের অনেক নেতাই স্বীকার করছেন, শুধু রাজধানীতে নয়, সারা দেশেই আওয়ামী লীগের অবস্থাটা এ রকম। গত এক যুগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি পুলিশ এবং প্রশাসন নির্ভর হয়ে গেছে। আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় নেতা, জেলার শীর্ষ নেতাদের হাত ধরে যেসব জামায়াত-শিবির, ফ্রীডম পার্টির লোকজন আওয়ামী লীগে প্রবেশ করল, পদপদবি পেল তারা কোথায়?

রাজনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, অতিভক্ত সরকারি আওয়ামী লীগ এবং অনুপ্রবেশকারী আওয়ামী লীগ দিয়ে সংকটে আওয়ামী লীগ কখনো দাঁড়াতে পারবে না, কোটা সংস্কার আন্দোলন তা চোখে আঙুল দিয়ে প্রমাণ করে দিল। আর এ কারণেই আওয়ামী লীগের ত্যাগী-পরীক্ষিত নেতা-কর্মীরা মনে করছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের ঘটনা আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে। এখনই দলে সাংগঠনিক শক্তি এবং সত্যিকারের পরীক্ষিত নেতা-কর্মীদের সামনে আনতে হবে। না হলে দুঃসময়ে সবাই পালিয়ে তামাশা দেখতে থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৬ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৯ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা