শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

ভুয়া কাগজে ব্যাংক লুট

সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকে সম্পত্তি বন্ধক রেখে নেওয়া ঋণের অডিট জরুরি ♦ জমি বন্ধক রেখে ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণের পরিমাণ ৯ লাখ ২০ হাজার ৯০৪ কোটি টাকা ♦ অর্থ আত্মসাৎকারীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা ও ব্যাংক খাতের সংস্কার চান অংশীজনেরা
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
ভুয়া কাগজে ব্যাংক লুট

বিগত ১৫ বছরে ঋণের জামানত হিসেবে জমি আর ফ্ল্যাটের ভুয়া কাগজপত্র দেখিয়ে ব্যাংক খাতে মহালুটপাট হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। সূত্রমতে, ব্যাংকে বন্ধক রাখা সম্পদ বিক্রি করেও খেলাপি ঋণের অর্থ আদায় করতে পারেনি অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক।

অনেক ক্ষেত্রে ব্যাংক আর ক্রেতা যোগসাজশে ঋণের বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করেছে। এমন পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে সম্পত্তি বন্ধক রেখে নেওয়া ঋণের অডিট প্রয়োজন। আর্থিক খাতের দুর্বৃত্তায়ন ঠেকাতে অর্থ আত্মসাৎকারীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হওয়া উচিত। পাশাপাশি ব্যাংক খাতের সংস্কারও নিশ্চিত করতে হবে বলে মনে করেন অংশীজনেরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের গতকাল প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্যমতে, খেলাপি ঋণ ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা, যা ব্যাংকগুলোর বিতরণ হওয়া ঋণের ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। আর মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ৮৩ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা। খেলাপি ঋণ নিয়ে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট বা বিআইবিএম ২০২৩ সালে ‘ক্রেডিট অপারেশনস অব ব্যাংকস’ শীর্ষক গবেষণায় বলছে, গত বছরের জুন শেষে জমি বন্ধক রেখে ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ৯ লাখ ২০ হাজার ৯০৪ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। বিশাল অঙ্কের এ ঋণের ৬৩ দশমিক ৬৮ শতাংশই জমি-ফ্ল্যাট-বাড়িসহ রিয়েল এস্টেট সম্পত্তি বন্ধক রেখে নেওয়া হয়েছে। অতীতে এসব তথ্য একাধিকবার গণমাধ্যমে উঠে এলেও সরকার এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি বলে জানা গেছে। এ প্রসঙ্গে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট-পিআরআই চেয়ারম্যান ড. জাইদি সাত্তার গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘খেলাপি ঋণ আদায়ের জন্য মৌলিক সংস্কার দরকার। বড় বড় ব্যবসায়ীদের কোনো রিস্ক ফ্যাক্টর নেই। কিন্তু তাঁদের মধ্যে অনেকেই ইচ্ছাকৃত খেলাপি। এ ধরনের খেলাপি সংস্কৃতি দূর করতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘যাঁরা ভুয়া জামানত, একই জামানত একাধিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বন্ধক রেখে ঋণ নিয়েছেন, তাঁদের কাছ থেকে টাকা আদায় করা বিরাট চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর এসব বিষয়ে কাজ হাতে নিয়েছেন। যদিও কাজটি অনেক কঠিন, তবে করা সম্ভব।’ ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন- এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ভুয়া কাগজপত্র দেখিয়ে যাঁরা ব্যাংকের অর্থ লুটপাট করেছেন, তাঁদের শক্ত হাতে দমন করতে হবে। জড়িত গ্রাহক ও ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।’ এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বর্তমান সরকারের কাছে ব্যবসায়ী সমাজের পক্ষ থেকে ব্যাংক লুটেরাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি। একটি দেশের ব্যাংক খাত এভাবে ধ্বংস হতে পারে না। সরকারের উচিত হবে অন্যায়কারীদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা, যা দেখে ভবিষ্যতে কোনো অসাধু ব্যক্তি জনগণের গচ্ছিত আমানত ব্যাংক থেকে আত্মসাৎ করতে না পারেন।’

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের ব্যাংক খাতে অনিয়ম-দুর্নীতি ও ঋণের নামে অর্থ লুটপাটের ঘটনা বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সংগতি রেখেই জমি বন্ধক রেখে ঋণ বিতরণ বেড়েছে। জমি বন্ধক রেখে ব্যাংক থেকে ঋণ বের করা অপেক্ষাকৃত সহজ। সরকারি খাসজমি, বিতর্কিত মালিকানার জমি বন্ধক রেখেও ব্যাংকগুলো থেকে ঋণ বের করে নেওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যাংক কর্মকর্তারা সহযোগীর ভূমিকা পালন করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই প্রভাবশালীদের বন্ধকি জমির মূল্য কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেখানো হচ্ছে। এ কারণে জামানতের সম্পদ বিক্রি করে খেলাপি ঋণ আদায় সম্ভব হচ্ছে না।

বিআইবিএমের ওই গবেষণার তথ্য বলছে, জামানতের সম্পদ বিক্রি করে দেশের ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের মাত্র ১২ দশমিক ৭৭ শতাংশ আদায় করতে পারছে। সে অনুযায়ী, জামানত থাকার পরও অনাদায়ী থেকে যাচ্ছে ৮৭ শতাংশের বেশি খেলাপি ঋণ। জামানত বিক্রি করে অবলোপন করা ঋণ আদায়ের পরিস্থিতি আরও খারাপ। জামানতের সম্পদ বিক্রি করে ঋণ আদায় সম্ভব না হলেও ব্যাংকগুলো জমি-বাড়ি বন্ধক রেখে ঋণ বিতরণ বাড়িয়েছে। এক যুগ আগে ২০১০ সালে জমি বন্ধকের বিপরীতে বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৪১ হাজার ৮৩৪ কোটি টাকা, যা ছিল ওই সময় বিতরণকৃত মোট ঋণের ৪৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ।

ওই গবেষণায় বলা হয়, দেশের ব্যাংকগুলো ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে জামানতকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিলেও বন্ধকি সম্পত্তি বিক্রি করে খেলাপি ঋণ আদায় হচ্ছে না। ব্যাংকের কাছে বন্ধক থাকা সম্পদ বিক্রি করে মাত্র ১২ দশমিক ৭৭ শতাংশ খেলাপি ঋণ আদায় সম্ভব হয়েছে। আর ব্যাংক গ্যারান্টির মাধ্যমে আদায়কৃত খেলাপি ঋণের হার ৫ দশমিক ২৭ শতাংশ। স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় আদায়-অযোগ্য হয়ে যাওয়া খেলাপি ঋণ অবলোপন করছে ব্যাংকগুলো। জামানতের সম্পদ বিক্রি করে অবলোপনকৃত ঋণ আদায়ের হার মাত্র ১০ দশমিক ৪৩ শতাংশ। ব্যাংক গ্যারান্টির বিপরীতে দেওয়া অবলোপনকৃত ঋণ আদায়ের হার মাত্র ৩ দশমিক ২৭ শতাংশ বলে প্রতিষ্ঠানটির গবেষণায় উঠে এসেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, গত অর্থবছরের জুন শেষে দেশের ব্যাংক খাতের ঋণের স্থিতির বিপরীতে রাখা গ্রাহকের জামানতের ৬৩ দশমিক ৬৮ শতাংশই ছিল স্থাবর সম্পত্তি। যদিও এক যুগ আগে ২০১০ সালে এ হার ছিল ৪৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ। এক যুগ ধরেই ঋণের বিপরীতে জমি বন্ধক রাখার প্রবণতা ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে। দেশের ব্যাংক খাতের জামানতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৫ দশমিক ৭৮ শতাংশ হলো ব্যাংক গ্যারান্টি। এ ছাড়া ব্যাংক জামানতের ৭ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ ফাইন্যান্সিয়াল অবলিগেশনস, ৫ দশমিক ১২ শতাংশ রপ্তানি ডকুমেন্টস ও পণ্যদ্রব্য, ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ মেশিনারি যন্ত্রপাতি ও ফিক্সড্ অ্যাসেট, শূন্য দশমিক ৬৪ শতাংশ শেয়ার অ্যান্ড সিকিউরিটিজসহ অন্যান্য সম্পত্তি ঋণের বিপরীতে জামানত রয়েছে। গত জুন শেষে ব্যাংক খাতের বিতরণকৃত ঋণের মোট স্থিতি ছিল ১৪ লাখ ৪৬ হাজার ৭২ কোটি টাকা।

সূত্র জানান, দেশের ব্যাংক খাতের আলোচিত ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনাগুলোয় জামানতের স্থাবর সম্পত্তিকে অতিমূল্যায়িত করে দেখানোর বিষয়টি ধরা পড়েছে। হলমার্ক, ক্রিসেন্ট, বিসমিল্লাহ গ্রুপের জালিয়াতি ধরা পড়লেও এসব গ্রুপের জামানতের সম্পদ বিক্রি করে অর্থ আদায় সম্ভব হয়নি। দফায় দফায় নিলাম বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেও ক্রেতা মেলেনি কেলেঙ্কারিতে যুক্ত গ্রুপগুলোর জামানতের সম্পদের। ব্যাংক খাত থেকে হাজার হাজার কোটি টাকার ঋণ নেওয়া অন্য গ্রুপগুলোর জামানতের সম্পদের পরিস্থিতিও একই। সূত্র জানান, বিভিন্ন সময় রাজধানী ঢাকা ও পাশের বিভিন্ন এলাকার সরকারি খাসজমি বন্ধক রেখে ব্যাংক থেকে বড় অঙ্কের ঋণ বের করে নেওয়ার অসংখ্য ঘটনা সংবাদমাধ্যমে উঠে এসেছে। পাশাপাশি চট্টগ্রামসহ সারা দেশেই বিতর্কিত ও সরকারি জমি বন্ধক রেখে ব্যাংক থেকে ঋণ বিতরণের ঘটনাও প্রকাশ হয়েছে। এসব প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, জামানত হিসেবে ব্যাংকগুলোর কাছে যে জমি বন্ধক আছে, তার বৃহৎ অংশই বিতর্কিত। নদী, নদীর চর, শিকস্তি (নদীতে ভেঙে যাওয়া) ভূমি, সংরক্ষিত বনাঞ্চলের জমি ও বন, পাহাড়, রেলওয়েসহ সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জমি ব্যাংকের কাছে বন্ধক রেখেছেন প্রভাবশালী গ্রাহকরা। বুড়িগঙ্গা ও তুরাগের জায়গা দখল করে অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করেছিলেন মিরপুরের আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী এক রাজনীতিক। দখলকৃত ওইসব জায়গা বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল ব্যাংকে জামানত দিয়ে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিলেন তিনি। সুদসহ সে ঋণ এখন সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকায় গিয়ে ঠেকেছে। দখলকৃত জায়গা উদ্ধারে অভিযান চালিয়েছে বিআইডব্লিউটিএ। যদিও উদ্ধারকৃত জায়গার বড় অংশই আবার ব্যাংকের কাছে জামানত রয়েছে।

সূত্র আরও জানান, গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার সহরটোক মৌজার পাঁচটি দাগের এক একরের বেশি জমি জামানত নিয়েছে দেশের বেসরকারি খাতের একটি ব্যাংক। এর বিপরীতে একটি নামসর্বস্ব আবাসন কোম্পানিকে ২৫০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে। বন্ধকি সম্পত্তির পুরোটাই ব্রহ্মপুত্র নদের চালা ও শিকস্তি ভূমি। ঢাকার অদূরে কেরানীগঞ্জ, দোহার, ডেমরা, সাভারসহ পাশের জেলাগুলোয় রয়েছে বিপুল পরিমাণ সরকারি খাসজমি। পাশাপাশি ওয়াক্ফ স্টেটেরও বিপুল পরিমাণ জমি রয়েছে এসব এলাকায়। অথচ সরকারি ও ওয়াক্ফকৃত এসব সম্পত্তির বড় অংশই বিভিন্ন ব্যাংকে জামানত দিয়েছেন প্রভাবশালী গ্রাহকরা। বিপরীতে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে ব্যাংকগুলো। এ পরিস্থিতিতে বিতর্কিত জমি বন্ধক রেখে বিতরণকৃত ব্যাংক ঋণের কতটুকু ফিরে আসবে, তা নিয়ে শঙ্কা বাড়ছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছি আমরা
চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছি আমরা
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
সর্বশেষ খবর
ঈদুল আজহা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদুল আজহা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দক্ষিণ সুদানে ফেব্রুয়ারি থেকে সংঘর্ষে অন্তত ৭৫ জন নিহত : জাতিসংঘ
দক্ষিণ সুদানে ফেব্রুয়ারি থেকে সংঘর্ষে অন্তত ৭৫ জন নিহত : জাতিসংঘ

১৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সিরিজে প্রথম ম্যাচ খেলেই টেস্ট থেকে অবসর নেবেন ম্যাথুজ
বাংলাদেশ সিরিজে প্রথম ম্যাচ খেলেই টেস্ট থেকে অবসর নেবেন ম্যাথুজ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আঙুর ফল আর টক নয়
আঙুর ফল আর টক নয়

৩৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ঈদযাত্রা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদযাত্রা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুলের জন্য জরুরি ভিটামিন ও খনিজ
চুলের জন্য জরুরি ভিটামিন ও খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার
সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেগে পানের পাত্র ছুড়ে মারেন নৃত্যগুরু, পা কাটে রেখার
রেগে পানের পাত্র ছুড়ে মারেন নৃত্যগুরু, পা কাটে রেখার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প
সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২
জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা
আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারত করলেন গৃহায়ন উপদেষ্টা
শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারত করলেন গৃহায়ন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিশোরগঞ্জ যুব মজলিসের কাউন্সিলে সভাপতি আকরাম, সম্পাদক মাজহার
কিশোরগঞ্জ যুব মজলিসের কাউন্সিলে সভাপতি আকরাম, সম্পাদক মাজহার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে কিশোরগঞ্জে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
ঢাকায় তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে কিশোরগঞ্জে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের ১,০০০ শহীদ পরিবারের সদস্য হজে যাচ্ছেন সৌদির খরচে
ফিলিস্তিনের ১,০০০ শহীদ পরিবারের সদস্য হজে যাচ্ছেন সৌদির খরচে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তায় গাড়িতে বসে অশালীন ভঙ্গির শিকার বলিউড গায়িকা
রাস্তায় গাড়িতে বসে অশালীন ভঙ্গির শিকার বলিউড গায়িকা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মঙ্গলের বুকে বিশাল আগ্নেয়গিরি-গিরিখাত : এক নতুন রহস্যময় জগত
মঙ্গলের বুকে বিশাল আগ্নেয়গিরি-গিরিখাত : এক নতুন রহস্যময় জগত

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন বিলম্বিত হলে গণতন্ত্র সংকটে পড়বে : সিপিবি
নির্বাচন বিলম্বিত হলে গণতন্ত্র সংকটে পড়বে : সিপিবি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সবচেয়ে বড় বন্দি বিনিময়, মুক্ত ৩৯০ জন
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সবচেয়ে বড় বন্দি বিনিময়, মুক্ত ৩৯০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণালঙ্কার লুটের চেষ্টাকালে আটক ২
স্বর্ণালঙ্কার লুটের চেষ্টাকালে আটক ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি ক্লাবে দুর্দান্ত খেলা টনি নিয়ে ইংল্যান্ড দল ঘোষণা
সৌদি ক্লাবে দুর্দান্ত খেলা টনি নিয়ে ইংল্যান্ড দল ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন
ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়
সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা
শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ
দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’
‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি
পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া
চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ
চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি
পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান
ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার
নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত
এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’
‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু
মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!
লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে কালকের পর
কী হবে কালকের পর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে
বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর
পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?

প্রথম পৃষ্ঠা

মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম
সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম
বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম

পেছনের পৃষ্ঠা

খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা
ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান

শোবিজ

ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত
শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত

শনিবারের সকাল

দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন
দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন

শোবিজ

লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান
লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান
বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান

শোবিজ

মোহামেডানের নতুন জীবন
মোহামেডানের নতুন জীবন

মাঠে ময়দানে

বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী
বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩০০০ ক্লাবে জো রুট
১৩০০০ ক্লাবে জো রুট

মাঠে ময়দানে

ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা
স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা