শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২৪

বাতিল হচ্ছে সাইবার নিরাপত্তা আইন

দেশ কালাকানুনমুক্ত করব : আসিফ নজরুল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বাতিল হচ্ছে সাইবার নিরাপত্তা আইন

সাইবার নিরাপত্তা আইনের বেশ কয়েকটি ধারা হয়রানি ও নিপীড়নমূলক উল্লেখ করে আইনটি বাতিল করার পক্ষে মত দিয়েছেন বিশিষ্টজনরা। তারা বলেন, দেশের প্রচলিত অপরাধের সঙ্গে বিদ্যমান আইনের সংজ্ঞা, বিচার পদ্ধতিসহ নানা বিষয়ে ত্রুটি রয়েছে। আইনটি করাই হয়েছিল কর্তৃত্ববাদী সরকারের কর্তৃত্ব বিকাশের জন্য। এই আইনের মাধ্যমে মূলত বিরোধী মতকে দমন করা হয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩’ সংশোধন বিষয়ক একটি মতবিনিময় সভায় অংশ নিয়ে বিশিষ্টজনরা এসব কথা বলেন। পরে আইনটি বাতিলই করা হবে বলে উপস্থিত সবাইকে জানান অনুষ্ঠানের সভাপতি আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাজমুজ্জামান ভূঁইয়া, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ ইকতেদার আহমেদ, সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার সারা হোসেন, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিশির মনির, ইংরেজি দৈনিক দ্য ঢাকা ট্রিবিউন-এর নির্বাহী সম্পাদক রিয়াজ আহমেদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী, লেখক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ডা. জাহেদ উর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক কাজী মাহফুজুল হক সুপন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অন্যতম ভিকটিম খাদিজাতুল কোবরা প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন।

আসিফ নজরুল বলেন, আমার মনে হয় আইনটি বাতিল করা উচিত। সেদিকে আমরা যাব। ঠিক এই মুহূর্তে পুরো আইনটা বাতিল করব নাকি স্পিচ অফেন্স সব বাতিল করব সে ব্যাপারে আমি বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে নেব। আল্টিমেটলি আইনটি বাতিল হবে। তিনি বলেন, পরবর্তীকালে যখন নতুন আইন হবে এর মূল উদ্দেশ্য থাকবে সাইবার সুরক্ষা দেওয়া, বিশেষ করে নাগরিকদের সুরক্ষা দেওয়া। সেখানে অবশ্যই নারী এবং শিশুদের স্পর্শকাতরতা বিবেচনা করা হবে। তাদের জন্য বিশেষ নিরাপত্তা রাখার ব্যবস্থা করব। এআই প্রযুক্তি কাভার করার চেষ্টা করব। আমরা এরকম মতবিনিময় সভা অব্যাহত রাখব। তিনি আরও বলেন, আমরা সাইবার নিরাপত্তা বা আগের আইনের সব মামলা প্রত্যাহারের উদ্যোগ নিয়েছি। কিন্তু নাগরিক পরিসরে একটি ধারণা আছে, আইন মন্ত্রণালয় বা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চাইলেই সব মামলা প্রত্যাহার করতে পারে। এটা সত্যি না। একটি মামলার বিভিন্ন স্তর থাকে। সব মামলা ইচ্ছা করলেই প্রত্যাহার করা যায় না। যে মামলায় রায়ের মাধ্যমে দন্ড হয়ে যায়, সেসব মামলা প্রত্যাহারের ক্ষেত্রে দন্ডিতের আবেদন ছাড়া মামলা প্রত্যাহারের সুযোগ নেই। আসিফ নজরুল বলেন, আপনাদের কথা দিতে পারি আমরা পর্যায়ক্রমে সব ধরনের কালাকানুন থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করব। আজকে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে বাংলাদেশ গঠিত হয়েছে, বৈষম্যহীন-শোষণহীন বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে, রাষ্ট্র সংস্কারের স্বপ্ন নিয়ে আইন সংস্কারের মধ্যে তার প্রতিফলন থাকবে।

উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম নিজের বক্তব্যে বলেন, এই আইনটি দীর্ঘদিন ধরে সমালোচিত হচ্ছিল। আলোচনায় এসেছে আইনটিকে কীভাবে অপপ্রয়োগ করা হয়েছে। আমি বলব, অপপ্রয়োগ করার জন্যই আইনটি করা হয়েছিল। ফলে এটি রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। তিনি বলেন, এ আইনের পেছনের মনস্তত্ত্বটা এখন আমাদের কাছে স্পষ্ট। ফলে আইনটিকে আমরা যতভাবেই সংশোধন করি না কেন, এই মনস্তত্ত্বের কারণে মানুষের কাছে অনাস্থাটা থেকে যাবে। এটি একটি বড় সমস্যা। আমি কোনোভাবেই এই আইনটি সংশোধন করে নামটাও যদি রেখে দিই তাহলেও কিন্তু মানুষ এই আইনটিকে বিশ্বাস করবে না। এই মনস্তত্ত্বটা পরিবর্তন করে সুরক্ষার জন্যই আইনটি পরিবর্তন করা দরকার।

নাহিদ বলেন, এখানে অনেক প্রস্তাবনা এসেছে, এসব প্রস্তাবনা আমলে নেওয়া উচিত। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এসব আমলে নিয়ে নতুনভাবেই আইনটি করা উচিত। আমরা যেহেতু একটি সমাধান চাচ্ছি, টেকসই একটি সমাধান করা উচিত। তত দিন পর্যন্ত এই আইনটির কী হবে? এই সিদ্ধান্তটা আমাদের দ্রুত নেওয়া উচিত। সংশোধন করি বা নতুনভাবেই করি, এখনো এই আইনটি আছে। এই আইনে আমাদের পক্ষেও দুটি মামলা হয়েছে। আমাদের নিয়ে কটূক্তি করার জন্য দুটি মামলা হয়েছে বলে শুনেছি। কারা করেছে, কোন উদ্দেশ্যে করেছে... এটা আমাদের জন্য বিব্রতকর। স্বাধীন বাংলাদেশে যদি এই আইনে আরেকটি মামলা হয় তবে সেটি আমাদের সবার জন্যই বিব্রতকর হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

টিআইবির ইফতেখারুজ্জামান বলেন, সবার আলোচনায় ঐকমত্য হয়েছে যে, এই আইনটি থাকা উচিত না। আমরা দীর্ঘদিন ধরে এ দাবি তুলে এসেছি। আমরা মনে করেছি, এটা এমন একটা আইন যে সংশোধনের অযোগ্য। বাতিল করা উচিত। এ ধরনের আইনগুলো কর্তৃত্ববাদী সরকারের কর্তৃত্ব বিকাশে অন্যতম হাতিয়ার। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত তৈরি করার অন্যতম হাতিয়ার তৈরি হয়েছে এবং ব্যবহৃত হয়েছে।

তিনি বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি আইন পরবর্তীতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এবং সর্বশেষ সাইবার নিরাপত্তা আইন। এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে, আইনটি সংশোধনের অযোগ্য, বাতিল করা উচিত। আমি মনে করি, এই ধরনের আইন আরও সুনির্দিষ্ট হওয়া দরকার। যদি আমাদের উদ্দেশ্য হয় ইন্টারনেট সিস্টেমের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, তাহলে তা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার আলোকে করা উচিত। তিনি আরও বলেন, সাইবার নিরাপত্তা নামে, ডিজিটাল নিরাপত্তা নামে পুরো সমাজে নিরাপত্তাহীনতা সৃষ্টি করেছে। ফলে এই ধরনের নামও থাকা উচিত নয় বলে আমি মনে করি। এই আইনের মাধ্যমে পুলিশকে অবারিত ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই না, এই আইনের মাধ্যমে চারটি কর্তৃপক্ষ সৃষ্টি করে তাদের অবারিত ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। সাইবার নিরাপত্তা আইনের পাশাপাশি দন্ডবিধি থেকে মানহানি-সংক্রান্ত ধারা বাদ দেওয়া উচিত মন্তব্য করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সারা হেসেন বলেন, কোনো আইনের মানহানি-সংক্রান্ত ধারা থাকা উচিত নয়। বিভিন্ন সরকারের আমলে মানহানি-সংক্রান্ত ধারার অনেক অপব্যবহার আমরা দেখেছি। আইনজীবী শিশির মনির বলেন, এই আইনটি বাতিলই করে দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, শুধু বাতিল করলেই হবে না, সাইবার সিকিউরিটি কীভাবে নিশ্চিত করা হবে সেটাও ঠিক করতে হবে। এটা করতে হবে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে। তিনি বলেন, বর্তমান আইনের একটি ধারায় বলা আছে, যদি কেউ ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক্স মাধ্যমে ইচ্ছাকৃতভাবে এমন তথ্য উপস্থাপন করেন, যা আক্রমণাত্মক, ভীতিকর, ব্যক্তিকে বিরক্ত, অপমান, অপদস্থ ও হেয়প্রতিপন্ন করা। এগুলো কোন আইনের ভাষা? কাকে কে বিরক্ত করেছে? দুর্নীতির খবর প্রকাশ করা হলেও তো কেউ বিরক্ত হতে পারেন। তাহলে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার কী হবে? এই জায়গাটাতে একটি ব্যালেন্স আনতে হবে। যাতে আইন থাকলেও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। তিনি বলেন, আমার মনে হয়, এই আইনটি বাতিল করে তিনটি ডাইমেনশন ক্রিয়েট করা উচিত। ধর্মীয় অনুভূতির বিষয়টি বাদ দিয়ে দেওয়া উচিত এবং কীভাবে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার সুযোগ থাকবে, সেটার নিশ্চয়তা দেওয়া উচিত। শিক্ষক কাজী মাহফুজুল হক সুপন বলেন, বর্তমান আইনটি যেভাবে রয়েছে, এটা থাকা উচিত নয়। তিনি বলেন, এই আইনের সংজ্ঞায় অনেক সমস্যা রয়েছে। কোনটা হ্যাকিং আর কোনটা হ্যাকিং না, বর্তমান আইনে থাকা সংজ্ঞায় এসব স্পষ্ট বলা নেই। আইনটি ভারতীয় আইনের হুবহু অনুকরণ করা হয়েছে। এ কারণে আমাদের দেশের নানা ধরনের অপরাধের সঙ্গে সংজ্ঞাগত সমস্যাগুলো দেখা দিয়েছে। আমরা যদি স্ট্যান্ডার্ড ফলো করি তাহলে সবই সমাধান সম্ভব বলে মনে করেন তিনি। বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী বলেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন যখন করা হলো, তখন সাংবাদিকরা তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। এর পরে আইনজীবী পরিবর্তন করে সাইবার সিকিউরিট আইন নামে করা হলো। নতুন আইনে সুকৌশলে পুরনো আইনের অনেক ধারাই অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যেগুলো করাই হয়েছে বাকস্বাধীনতা হরণ ও স্বাধীন সাংবাদিকতায় প্রতিবন্ধকতা তৈরির জন্য। এ ধরনের আইনের নামে বাকস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের সুযোগ যেন না থাকে এটা আমরা চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন