শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২৪

বাতিল হচ্ছে সাইবার নিরাপত্তা আইন

দেশ কালাকানুনমুক্ত করব : আসিফ নজরুল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বাতিল হচ্ছে সাইবার নিরাপত্তা আইন

সাইবার নিরাপত্তা আইনের বেশ কয়েকটি ধারা হয়রানি ও নিপীড়নমূলক উল্লেখ করে আইনটি বাতিল করার পক্ষে মত দিয়েছেন বিশিষ্টজনরা। তারা বলেন, দেশের প্রচলিত অপরাধের সঙ্গে বিদ্যমান আইনের সংজ্ঞা, বিচার পদ্ধতিসহ নানা বিষয়ে ত্রুটি রয়েছে। আইনটি করাই হয়েছিল কর্তৃত্ববাদী সরকারের কর্তৃত্ব বিকাশের জন্য। এই আইনের মাধ্যমে মূলত বিরোধী মতকে দমন করা হয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩’ সংশোধন বিষয়ক একটি মতবিনিময় সভায় অংশ নিয়ে বিশিষ্টজনরা এসব কথা বলেন। পরে আইনটি বাতিলই করা হবে বলে উপস্থিত সবাইকে জানান অনুষ্ঠানের সভাপতি আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাজমুজ্জামান ভূঁইয়া, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ ইকতেদার আহমেদ, সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার সারা হোসেন, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিশির মনির, ইংরেজি দৈনিক দ্য ঢাকা ট্রিবিউন-এর নির্বাহী সম্পাদক রিয়াজ আহমেদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী, লেখক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ডা. জাহেদ উর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক কাজী মাহফুজুল হক সুপন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অন্যতম ভিকটিম খাদিজাতুল কোবরা প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন।

আসিফ নজরুল বলেন, আমার মনে হয় আইনটি বাতিল করা উচিত। সেদিকে আমরা যাব। ঠিক এই মুহূর্তে পুরো আইনটা বাতিল করব নাকি স্পিচ অফেন্স সব বাতিল করব সে ব্যাপারে আমি বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে নেব। আল্টিমেটলি আইনটি বাতিল হবে। তিনি বলেন, পরবর্তীকালে যখন নতুন আইন হবে এর মূল উদ্দেশ্য থাকবে সাইবার সুরক্ষা দেওয়া, বিশেষ করে নাগরিকদের সুরক্ষা দেওয়া। সেখানে অবশ্যই নারী এবং শিশুদের স্পর্শকাতরতা বিবেচনা করা হবে। তাদের জন্য বিশেষ নিরাপত্তা রাখার ব্যবস্থা করব। এআই প্রযুক্তি কাভার করার চেষ্টা করব। আমরা এরকম মতবিনিময় সভা অব্যাহত রাখব। তিনি আরও বলেন, আমরা সাইবার নিরাপত্তা বা আগের আইনের সব মামলা প্রত্যাহারের উদ্যোগ নিয়েছি। কিন্তু নাগরিক পরিসরে একটি ধারণা আছে, আইন মন্ত্রণালয় বা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চাইলেই সব মামলা প্রত্যাহার করতে পারে। এটা সত্যি না। একটি মামলার বিভিন্ন স্তর থাকে। সব মামলা ইচ্ছা করলেই প্রত্যাহার করা যায় না। যে মামলায় রায়ের মাধ্যমে দন্ড হয়ে যায়, সেসব মামলা প্রত্যাহারের ক্ষেত্রে দন্ডিতের আবেদন ছাড়া মামলা প্রত্যাহারের সুযোগ নেই। আসিফ নজরুল বলেন, আপনাদের কথা দিতে পারি আমরা পর্যায়ক্রমে সব ধরনের কালাকানুন থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করব। আজকে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে বাংলাদেশ গঠিত হয়েছে, বৈষম্যহীন-শোষণহীন বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে, রাষ্ট্র সংস্কারের স্বপ্ন নিয়ে আইন সংস্কারের মধ্যে তার প্রতিফলন থাকবে।

উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম নিজের বক্তব্যে বলেন, এই আইনটি দীর্ঘদিন ধরে সমালোচিত হচ্ছিল। আলোচনায় এসেছে আইনটিকে কীভাবে অপপ্রয়োগ করা হয়েছে। আমি বলব, অপপ্রয়োগ করার জন্যই আইনটি করা হয়েছিল। ফলে এটি রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। তিনি বলেন, এ আইনের পেছনের মনস্তত্ত্বটা এখন আমাদের কাছে স্পষ্ট। ফলে আইনটিকে আমরা যতভাবেই সংশোধন করি না কেন, এই মনস্তত্ত্বের কারণে মানুষের কাছে অনাস্থাটা থেকে যাবে। এটি একটি বড় সমস্যা। আমি কোনোভাবেই এই আইনটি সংশোধন করে নামটাও যদি রেখে দিই তাহলেও কিন্তু মানুষ এই আইনটিকে বিশ্বাস করবে না। এই মনস্তত্ত্বটা পরিবর্তন করে সুরক্ষার জন্যই আইনটি পরিবর্তন করা দরকার।

নাহিদ বলেন, এখানে অনেক প্রস্তাবনা এসেছে, এসব প্রস্তাবনা আমলে নেওয়া উচিত। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এসব আমলে নিয়ে নতুনভাবেই আইনটি করা উচিত। আমরা যেহেতু একটি সমাধান চাচ্ছি, টেকসই একটি সমাধান করা উচিত। তত দিন পর্যন্ত এই আইনটির কী হবে? এই সিদ্ধান্তটা আমাদের দ্রুত নেওয়া উচিত। সংশোধন করি বা নতুনভাবেই করি, এখনো এই আইনটি আছে। এই আইনে আমাদের পক্ষেও দুটি মামলা হয়েছে। আমাদের নিয়ে কটূক্তি করার জন্য দুটি মামলা হয়েছে বলে শুনেছি। কারা করেছে, কোন উদ্দেশ্যে করেছে... এটা আমাদের জন্য বিব্রতকর। স্বাধীন বাংলাদেশে যদি এই আইনে আরেকটি মামলা হয় তবে সেটি আমাদের সবার জন্যই বিব্রতকর হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

টিআইবির ইফতেখারুজ্জামান বলেন, সবার আলোচনায় ঐকমত্য হয়েছে যে, এই আইনটি থাকা উচিত না। আমরা দীর্ঘদিন ধরে এ দাবি তুলে এসেছি। আমরা মনে করেছি, এটা এমন একটা আইন যে সংশোধনের অযোগ্য। বাতিল করা উচিত। এ ধরনের আইনগুলো কর্তৃত্ববাদী সরকারের কর্তৃত্ব বিকাশে অন্যতম হাতিয়ার। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত তৈরি করার অন্যতম হাতিয়ার তৈরি হয়েছে এবং ব্যবহৃত হয়েছে।

তিনি বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি আইন পরবর্তীতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এবং সর্বশেষ সাইবার নিরাপত্তা আইন। এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে, আইনটি সংশোধনের অযোগ্য, বাতিল করা উচিত। আমি মনে করি, এই ধরনের আইন আরও সুনির্দিষ্ট হওয়া দরকার। যদি আমাদের উদ্দেশ্য হয় ইন্টারনেট সিস্টেমের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, তাহলে তা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার আলোকে করা উচিত। তিনি আরও বলেন, সাইবার নিরাপত্তা নামে, ডিজিটাল নিরাপত্তা নামে পুরো সমাজে নিরাপত্তাহীনতা সৃষ্টি করেছে। ফলে এই ধরনের নামও থাকা উচিত নয় বলে আমি মনে করি। এই আইনের মাধ্যমে পুলিশকে অবারিত ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই না, এই আইনের মাধ্যমে চারটি কর্তৃপক্ষ সৃষ্টি করে তাদের অবারিত ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। সাইবার নিরাপত্তা আইনের পাশাপাশি দন্ডবিধি থেকে মানহানি-সংক্রান্ত ধারা বাদ দেওয়া উচিত মন্তব্য করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সারা হেসেন বলেন, কোনো আইনের মানহানি-সংক্রান্ত ধারা থাকা উচিত নয়। বিভিন্ন সরকারের আমলে মানহানি-সংক্রান্ত ধারার অনেক অপব্যবহার আমরা দেখেছি। আইনজীবী শিশির মনির বলেন, এই আইনটি বাতিলই করে দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, শুধু বাতিল করলেই হবে না, সাইবার সিকিউরিটি কীভাবে নিশ্চিত করা হবে সেটাও ঠিক করতে হবে। এটা করতে হবে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে। তিনি বলেন, বর্তমান আইনের একটি ধারায় বলা আছে, যদি কেউ ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক্স মাধ্যমে ইচ্ছাকৃতভাবে এমন তথ্য উপস্থাপন করেন, যা আক্রমণাত্মক, ভীতিকর, ব্যক্তিকে বিরক্ত, অপমান, অপদস্থ ও হেয়প্রতিপন্ন করা। এগুলো কোন আইনের ভাষা? কাকে কে বিরক্ত করেছে? দুর্নীতির খবর প্রকাশ করা হলেও তো কেউ বিরক্ত হতে পারেন। তাহলে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার কী হবে? এই জায়গাটাতে একটি ব্যালেন্স আনতে হবে। যাতে আইন থাকলেও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। তিনি বলেন, আমার মনে হয়, এই আইনটি বাতিল করে তিনটি ডাইমেনশন ক্রিয়েট করা উচিত। ধর্মীয় অনুভূতির বিষয়টি বাদ দিয়ে দেওয়া উচিত এবং কীভাবে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার সুযোগ থাকবে, সেটার নিশ্চয়তা দেওয়া উচিত। শিক্ষক কাজী মাহফুজুল হক সুপন বলেন, বর্তমান আইনটি যেভাবে রয়েছে, এটা থাকা উচিত নয়। তিনি বলেন, এই আইনের সংজ্ঞায় অনেক সমস্যা রয়েছে। কোনটা হ্যাকিং আর কোনটা হ্যাকিং না, বর্তমান আইনে থাকা সংজ্ঞায় এসব স্পষ্ট বলা নেই। আইনটি ভারতীয় আইনের হুবহু অনুকরণ করা হয়েছে। এ কারণে আমাদের দেশের নানা ধরনের অপরাধের সঙ্গে সংজ্ঞাগত সমস্যাগুলো দেখা দিয়েছে। আমরা যদি স্ট্যান্ডার্ড ফলো করি তাহলে সবই সমাধান সম্ভব বলে মনে করেন তিনি। বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী বলেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন যখন করা হলো, তখন সাংবাদিকরা তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। এর পরে আইনজীবী পরিবর্তন করে সাইবার সিকিউরিট আইন নামে করা হলো। নতুন আইনে সুকৌশলে পুরনো আইনের অনেক ধারাই অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যেগুলো করাই হয়েছে বাকস্বাধীনতা হরণ ও স্বাধীন সাংবাদিকতায় প্রতিবন্ধকতা তৈরির জন্য। এ ধরনের আইনের নামে বাকস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের সুযোগ যেন না থাকে এটা আমরা চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন