শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৩, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর

ঈদ শুভেচ্ছায় কুকুরের ছবি, জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে : জামায়াত আমির
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর

প্রথম আলো পত্রিকায় ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি দেওয়ার পর ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন দেশের আলেম-ওলামাসহ ধর্মপ্রাণ মানুষ। তারা প্রথম আলো নিষিদ্ধসহ পত্রিকাটির সম্পাদক মতিউর রহমানকে প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছেন। তারা বলছেন, সরকার যদি ব্যবস্থা গ্রহণ না করে শিগগিরই তারা দাবি আদায়ে রাজপথে নামবেন।

এর আগে ২০০৭ সালে ধর্ম অবমাননার কারণে সারা দেশের আলেম-ওলামাসহ সাধারণ মানুষ যখন প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমানকে গ্রেপ্তার ও প্রথম আলো নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলনে নামেন, সে সময় সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের মধ্যস্থতায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা উবায়দুল হকের হাত ধরে প্রকাশ্যে ক্ষমাপ্রার্থনা ও তওবা করেন মতিউর রহমান। তওবা করে বলেছিলেন ধর্মে আঘাত আসে এমন কিছু আর কখনোই করবেন না। কিন্তু গেল পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগে ৩০ মার্চ প্রথম পৃষ্ঠায় ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে ঈদ মুবারক লেখার পাশে কুকুরের ছবি দিয়েছে ঈদ শুভেচ্ছায়। এ কুকুরের ছবি দেওয়ায় দেশের আলেম-ওলামারা বলছেন, এটা একটা ধর্ম অবমাননার শামিল।

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। তিনি বলেন, প্রথম আলো ঈদের মতো একটি পবিত্র ইবাদতকেও কটাক্ষ করতে দ্বিধা করেনি। প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি, এ কেমন অদ্ভুত আচরণ? সোমবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ কথা বলেন তিনি।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দিন আহমদ বলেন, জনশ্রুতি রয়েছে প্রথম আলো ভিনদেশের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করে। মাঝেমধ্যেই তারা ইসলাম ধর্ম ও দেশি কৃষ্টি-কালচারের বিরোধী খবর প্রচার করে। ঈদ শুভেচ্ছায় কুকুরের ছবি প্রকাশ করে প্রথম আলো জঘন্য অপরাধ করেছে। প্রচলিত আইন অনুযায়ী যে কোনো ধর্মেরই কটাক্ষ করা অপরাধ। প্রথম আলো ইসলাম ধর্মে আঘাত করেছে। প্রচলিত আইন অনুযায়ী তাদের বিচার করতে হবে।

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেন, ঈদ মুসলমানদের জন্য আনন্দের ও ইবাদত কবুলের সময়। প্রথম আলো ইচ্ছাকৃতভাবে ঈদের সঙ্গে কুকুরের ছবি দিয়ে ধর্ম অবজ্ঞা অপমান অসম্মান করে তারা কুফরি করেছে। তাদের প্রচলিত আইনে শাস্তি দেওয়া উচিত। দিতে হবে। বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমির মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী বলেন, প্রথম আলো আগেও হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অবমাননা করে ইসলামের দুশমনদের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছে। ঈদের আনন্দে কুকুরের ছবি প্রকাশ ন্যক্কারজনক ও মারাত্মক শাস্তিযোগ্য অপরাধ। দেশের ৯০ শতাংশ মানুষ মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম বলেন, ঈদের চাঁদের পাশে কুকুরের ছবি প্রকাশ আপত্তিকর। এটা ধর্মীয় অবমাননার শামিল। কুকুরের ছবি দিয়ে তারা কী বোঝাল?

বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির নির্বাহী সভাপতি মাওলানা এ কে এম আশরাফুল হক বলেন, প্রথম আলো ঈদসংখ্যায় কার্টুনে কুকুরের ছবি দিয়ে দেশের কোটি কোটি মুসলমানের হৃদয়ে ও ইমানে আঘাত করেছে। পত্রিকাটি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই কিছুদিন পরপর ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে আঘাত করে আসছে। ইসলামবিরোধী সব তৎপরতা উসকে দিচ্ছে। প্রথম আলো কর্তৃপক্ষকে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে ইসলামবিরোধী তৎপরতা থেকে ফিরে আসার আহ্বান জানান।

বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের ঢাকা মহানগরী সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আবদুল হাকিম বলেন, ঈদের খুশিতে একটা কুকুরের দৃশ্যমান ছবি দ্বারা মুসলমানদের একটা ধর্মীয় চেতনাকে হেয় করা হলো। এটা একটা ধর্ম অবমাননার শামিল।

ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মো. আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ঈদের চাঁদের কার্টুনের সঙ্গে কুকুরের ছবি আঁকা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। প্রথম আলো পত্রিকায় এ কার্টুন ছবির মাধ্যমে মুসলমানদের পবিত্র ঈদের চাঁদের সঙ্গে কুকুরের ছবি এঁকে ধর্মীয় অনুভূতিতে চরমভাবে আঘাত করা হয়েছে। এ কার্টুনের মাধ্যমে মুসলমানদের ঈদ উদ্‌যাপনকে চরমভাবে অবমাননা করা হয়েছে। মুসলমানদের বছরে দুটি পবিত্র ঈদকে এভাবে কুকুরের ছবি আঁকার মাধ্যমে প্রথম আলো পত্রিকা ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ করেছে। এ কার্টুনের জন্য প্রথম আলো পত্রিকাকে দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০০৭ সালে ধর্ম অবমাননার কারণে সারা দেশের আলেম-ওলামাসহ সাধারণ মানুষ যখন মতিউর রহমানকে গ্রেপ্তার ও প্রথম আলো নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলনে নামেন, সে সময় সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের মধ্যস্থতায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা উবায়দুল হকের হাত ধরে প্রকাশ্যে ক্ষমাপ্রার্থনা ও তওবা করেন মতিউর রহমান। তওবা করে বলেছিলেন ধর্মে আঘাত আসে এমন কিছু আর কখনোই করবেন না। তওবা রক্ষা করেননি প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের মুসলমানদের বহির্বিশ্বে জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদী হিসেবে চিত্রায়িত করার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে মিডিয়াস্টার লিমিটেডের মিডিয়া হাউসগুলো। উসকানি দিয়ে দেশের মুসলমানদের সহিংসতায় জড়ানোর চেষ্টা করেছে। আর এ কাজ সবচেয়ে বেশি করেছে প্রথম আলো। বিগত সময়ে জঙ্গি নাটক তৈরি, ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের দাড়ি, টুপি ও হিজাবের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে প্রচারণা করেছে প্রথম আলো। আলেম-ওলামারা বলছেন, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানা ও বিতর্কিত করার চেষ্টা প্রথম আলোর অনেক পুরোনো অভ্যাস। দাড়ি-টুপিওয়ালাদের জঙ্গি সাজিয়ে মুসলমানদের দমন করতে চেয়েছে প্রথম আলো।

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের বিবৃতি : গতকাল দলের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, ৩০ মার্চ প্রথম আলো ঈদ শুভেচ্ছার কার্টুনে কুকুরের ছবি দিয়েছে। নিঃসন্দেহে এটা চরম ধৃষ্টতা ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ। অবশ্যই এ ধৃষ্টতার জন্য পত্রিকা কর্তৃপক্ষকে জাতির কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে। অন্যথায় সম্পাদকসহ সংশ্লিষ্টদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। জমিয়ত নেতৃবৃন্দ আরও বলেছেন, পত্রিকাটির সম্পদক এর আগেও একবার হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অবমাননা করে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের তৎকালীন খতিব মাওলানা উবায়দুল হক (রহ.)-এর কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়েছিলেন। এবার ঈদে এসে আবারও একই রকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটানো হলো। এ জঘন্য আচরণ কিছুতেই মেনে নেওয়ার মতো নয়। গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার নামে ইসলাম ও ইসলামি ভাবধারাবিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করতে চাওয়ার অর্থই হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করা। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই এবং প্রতিকার চাই। যৌথ বিবৃতিতে দলের সভাপতি মাওলানা শায়খ জিয়া উদ্দীন, সিনিয়র সহসভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক, সহসভাপতি মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী, মাওলানা আবদুল কুদ্দুস তালুকদার, মাওলানা জুনায়েদ আল-হাবীব, মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী ও যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দীন জাকারিয়া এসব কথা বলেছেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ