শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৮, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে

জামায়াতসহ সাত দল রাজপথে, পর্যবেক্ষণে বিএনপি ও সমমনারা
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে

রাজনীতিতে কে কখন শত্রু হয়, কখন মিত্র হয় তা বলা মুশকিল। একসময়ের মিত্ররা এখন মুখোমুখি অবস্থানে। জুলাই বিপ্লবে ঐক্য থাকলেও এখন অনেকের মধ্যে অনৈক্য দৃশ্যমান। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে রাজনীতিতে বিভক্তি এখন চরমে। সরকার ঘোষিত নির্বাচনের সময় (ফেব্রুয়ারি) যত ঘনিয়ে আসছে রাজনীতিতে উত্তাপ তত বাড়ছে। বিশেষ করে দীর্ঘদিন আলোচনার পরও জুলাই সনদের বাস্তবায়ন নিয়ে একমত হতে পারেনি রাজনৈতিক দলগুলো। বিএনপি জুলাই সনদের সাংবিধানিক বিষয়গুলো পরবর্তী জাতীয় সংসদের মাধ্যমে সমাধানের পক্ষে। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলনসহ কয়েকটি দল জুলাই সনদের আইনি রূপ দিয়ে তার ভিত্তিতেই জাতীয় নির্বাচন চায়। একই সঙ্গে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জাতীয় পার্টি, ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করাসহ বেশ কিছু বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে মতানৈক্য কাটেনি দলগুলোর। এ অবস্থায় দাবি আদায়ে তিন দিনের কর্মসূচিতে রাজপথে রয়েছে জামায়াত, ইসলামী আন্দোলনসহ সাতটি রাজনৈতিক দল। এর মধ্য দিয়ে নির্বাচন ঘিরে বাড়ছে উদ্বেগ ও শঙ্কা। এদিকে বিএনপি রাজপথে নামা রাজনৈতিক দলগুলোর কার্যক্রম রাখছে নিবিড় পর্যবেক্ষণে। কারণ নির্বাচন বিঘ্নিত হতে পারে এমন কোনো ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি।

জামায়াতসহ সাত দল রাজপথে : রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কারে গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গত মার্চ থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করে আসছে। তবে বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক একাধিক বৈঠক হলেও সমাধান আসেনি। এ অবস্থায় বৃহস্পতিবার থেকে জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনসহ কয়েকটি দাবিতে তিন দিনের কর্মসূচি চলছে সাত দলের। দলগুলো হচ্ছে- জামায়াত ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, খেলাফত আন্দোলন ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপা। এ ছাড়া পিআর ছাড়া বাকি চার দাবিতে এনসিপি, এবি পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদ পৃথক কর্মসূচি দিয়ে মাঠে নামবে বলে জানা গেছে। যদিও দলগুলো কাগজে কলমে কোনো জোটের কথা বলছে না, তবে তারা বিএনপির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে কি না- জনমনে সেই প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। আলোচনার টেবিলে যখন সমাধান হচ্ছে না, তখন দরকষাকষির টেবিলে আন্দোলনের চাপ হয়তো বাড়তি সুবিধা দিতে পারে জামায়াত ও সমমনা দলগুলোকে। জামায়াতসহ দলগুলোর বক্তব্য- তাদের আন্দোলন কারও বিরুদ্ধে নয়। জনগণের পক্ষে তারা আন্দোলন করছে। তারা এই সরকারের আমলে জুলাই সনদ বা সংস্কারের আইনি ভিত্তি চান।

পর্যবেক্ষণে বিএনপি : জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির দাবিতে জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মসূচিতে সতর্ক দৃষ্টি রাখছে বিএনপি। এই কর্মসূচির ফলে দেশের রাজনীতিতে নেতিবাচক প্রভাবের আশঙ্কা করছেন দলটির নীতিনির্ধারকরা। তারা বলছেন, বিএনপি যদি পাল্টা কর্মসূচি দেয়, তাহলে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আবার অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে। দেখা দিতে পারে সংঘাত। বিএনপির দায়িত্বশীলরা বলছেন, জামায়াত এবং অন্যান্য দলগুলোর আন্দোলন দৃশ্যত সরকারের উদ্দেশ্যে হলেও, এর মূল বিরোধ কিংবা দ্বন্দ্ব মূলত বিএনপির সঙ্গে। কারণ জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন, পিআর পদ্ধতিতে ভোট, জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করার মতো বিষয়গুলোতে ভিন্নমত আছে বিএনপির। তারা বলছেন, ঐকমত্য কমিশনে যখন জুলাই সনদ নিয়ে আলোচনা চলছে, তখন রাজপথে আন্দোলনের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে। কেউ কেউ বলছেন, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল একজোট হয়ে মূলত বিএনপির বিপরীতে একটা বড় রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে নিজেদের দৃশ্যমান করতে চাইছে। লক্ষ্য আন্দোলনের মাধ্যমে একটা রাজনৈতিক জোট গড়া- যার টার্গেট বিএনপি। তারা বলছেন, দেশের জনগণ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে বিএনপি এ মুহূর্তে দেশে এমন কোনো উত্তপ্ত পরিস্থিতি চায় না, যা দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সবকিছু ক্ষতিগ্রস্ত করবে। তবে দলটির সন্দেহ, ইস্যু তৈরি করে একটি মহল দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছে। তাই আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে যে কোনো পরিস্থিতি সর্বোচ্চ ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করবে বিএনপি। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বিএনপিও নির্বাচনকে উৎসবমুখর ও ইতিহাসের সেরা নির্বাচন হিসেবে দেখতে চায়।

তবে রাজনৈতিক কর্মসূচিকে ঘিরে রাজপথে সংঘাতের সূচনা হতে পারে কি না, সে আশঙ্কাও করছে বিনএনপি। তারা বলছেন, রাজনীতিতে অস্থিরতা সৃষ্টি হলে নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বিভিন্ন পক্ষ থেকে নানান ধরনের আন্দোলন হলেও রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে আন্দোলনে নামার উদ্যোগ এবারই প্রথম। পরিবর্তিত অবস্থায় ঐক্য ধরে রাখতে অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তিগুলোকে আগে আলোচনার মাধ্যমে খুঁজতে হবে সমাধানের পথ। একে অন্যকে ছাড় না দিলে সংকট নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। এজন্য সব পক্ষকে সংযত ও দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে। অন্যথায় বিভক্তি-বিভাজনের এই সুযোগ নেবে পরাজিত শক্তি।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
ঐকমত্যের মাধ্যমেই সুষ্ঠু নির্বাচন
ঐকমত্যের মাধ্যমেই সুষ্ঠু নির্বাচন
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
সর্বশেষ খবর
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৪১ বছরে ঢাবি সাংবাদিক সমিতি
৪১ বছরে ঢাবি সাংবাদিক সমিতি

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্তে ঢাকা দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাবেক সেক্রেটারি জুবায়ের গ্রেফতার
সীমান্তে ঢাকা দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাবেক সেক্রেটারি জুবায়ের গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

'জিয়াউর রহমান নারীর উন্নয়নে মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন করেছিলেন'
'জিয়াউর রহমান নারীর উন্নয়নে মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন করেছিলেন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্তে বিখ্যাত গীতিকার ব্রেট জেমসসহ নিহত ৩
যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্তে বিখ্যাত গীতিকার ব্রেট জেমসসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের দুর্বলতাগুলো আমরা জানি : কান্দাম্বি
বাংলাদেশের দুর্বলতাগুলো আমরা জানি : কান্দাম্বি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে অটোরিকশা উল্টে প্রাণ গেল নারীর, আহত ৪
নোয়াখালীতে অটোরিকশা উল্টে প্রাণ গেল নারীর, আহত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার
মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র ও আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা ছাড়া কোনো পথ নেই : কফিল উদ্দিন
গণতন্ত্র ও আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা ছাড়া কোনো পথ নেই : কফিল উদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘১৭ বছর তরুণদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে রাজনৈতিক হাতিয়ার করা হয়েছিল’
‘১৭ বছর তরুণদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে রাজনৈতিক হাতিয়ার করা হয়েছিল’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা
হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন আইফোনে প্রথম ছবি তুললেন বিশ্বখ্যাত আলোকচিত্রী
নতুন আইফোনে প্রথম ছবি তুললেন বিশ্বখ্যাত আলোকচিত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার
বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর কার্যনির্বাহী পরিষদের ২৬ পদে ৪২৯ জন প্রার্থী
চাকসুর কার্যনির্বাহী পরিষদের ২৬ পদে ৪২৯ জন প্রার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য : মৌনির সাতৌরি
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য : মৌনির সাতৌরি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের প্রেক্ষাগৃহে জয়ার 'ফেরেশতে'
দেশের প্রেক্ষাগৃহে জয়ার 'ফেরেশতে'

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর
বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারা নিজেরা কাঁদলেন অন্যদেরও চোখ ভিজালেন
তারা নিজেরা কাঁদলেন অন্যদেরও চোখ ভিজালেন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বাসচাপায় ছেলের সামনে প্রাণ গেল মায়ের
ফটিকছড়িতে বাসচাপায় ছেলের সামনে প্রাণ গেল মায়ের

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাকসু নির্বাচন: অনাবাসিক ভোটারদের নিয়েই বেশি চিন্তায় প্রার্থীরা
চাকসু নির্বাচন: অনাবাসিক ভোটারদের নিয়েই বেশি চিন্তায় প্রার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরিচ্ছন্ন ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
পরিচ্ছন্ন ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে সেচ প্রকল্পের ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে সেচ প্রকল্পের ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ২৫০ শয্যা হাসপাতালের নতুন ভবন উদ্বোধন
মেহেরপুরে ২৫০ শয্যা হাসপাতালের নতুন ভবন উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার
বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা
নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার
গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?
ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত
সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন
চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী
ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি
ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি

পরিবেশ ও জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আন্দোলন না সমঝোতা
আন্দোলন না সমঝোতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’
সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’

পরিবেশ ও জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি
অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে
অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে
সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে

পরিবেশ ও জীবন

দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

দেশগ্রাম

আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

খুঁড়ে রাখা সড়কে হাঁটুপানি
খুঁড়ে রাখা সড়কে হাঁটুপানি

দেশগ্রাম

বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস চ্যাম্পিয়ন
বসুন্ধরা কিংস চ্যাম্পিয়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ফার্মেসিকে জরিমানা
পাঁচ ফার্মেসিকে জরিমানা

দেশগ্রাম

সেচ প্রকল্পের ট্রান্সফরমার চুরি, বিপাকে কৃষক
সেচ প্রকল্পের ট্রান্সফরমার চুরি, বিপাকে কৃষক

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

দেশগ্রাম