শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ঝলমলে চুলের ঐশ্বর্য

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঝলমলে চুলের ঐশ্বর্য

নারীর সৌন্দর্যের অন্যতম গোপন রহস্য ঝলমলে চুল। এমন চুলে মানানসই কাট যে কারও চেহারায় আনতে পারে নতুনত্ব। হরেক রকমের অনুষঙ্গ দিয়ে ঝলমলে চুলকে সাজানো সম্ভব মনোহারী রূপে। পাথর বসানো হেড চেইন, হেয়ার পার্ল, পুঁতি বসানো ক্লিপ বা দৃষ্টিনন্দন পাঞ্চ ক্লিপ বাড়িয়ে দিতে পারে ঝলমলে চুলের ঝলকানি। বিস্তারিত জানাচ্ছেন— তানিয়া জামান

 

যে কোনো নারীকে রূপে ঐশ্বর্যময়ী করে তুলতে ঝলমলে একগোছা চুলের তুলনা হয় না। চুলের সাজ বদলে দিতে পারে পুরো লুকটাই। মুখের চেহারা, গায়ের রং পরিবর্তন না করেও শুধু চুলের সৌন্দর্যের কারণে আপনার চেহারা পেতে পারে নতুনত্ব। যেমন কোঁকড়া চুলে আপনাকে লাগবে একরকম, সিল্কি চুলে লাগবে অন্যরকম। আবার নিষ্প্রাণ চুলে হয়তো আপনি সৌন্দর্যহীন, কিন্তু ঝলমলে চুলে লাগবে দারুণ উচ্ছ্বসিত।

 

খুব বেশি সাজগোজ না করেও ঝলমলে চুলের গুণে আপনাকে লাগতে পারে সবসময় ফিট। আবার খুব সহজেই পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে এমন চুলকে সেট করতেও বেগ পেতে হবে না। এককথায় নারীর সৌন্দর্যের প্রায় আধাআধি নির্ভর করে ঝলমলে চুলের ঐশ্বর্যের ওপর। আদিকাল থেকেই গভীর কালো চুলের অধিকারী নন্দিনীর সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়ে আসছে পুরুষরা। যুগ পাল্টেছে, তবু প্রিয়ার ঝলমলে চুলের আধারে নিজেকে আজও হারায় প্রেমিক পুরুষ। শুধু প্রিয় মানুষের মন জয় নয়, অন্য সবার কাছে নিজেকে আলাদা বৈশিষ্ট্যে উপস্থাপন করতে ঝলমলে চুল অতুলনীয়।

 

মাথায় একগোছা ঝলমলে চুল থাকলে হালকা পনিটেইল করে সঙ্গে পরতে পারেন পাথর বসানো হেড চেইন। এবার একটি গাউন স্টাইলের পোশাক— প্রথম লুকেই আপনাকে রানী বললে ভুল হবে না। অনেকে আবার নানা রকম পাথর বা পুঁতি বসানো মালা পরছেন চুলে। আজকাল এমন চুলের সাজে বয়স লুকানোও যেন একটি তুড়ির ব্যাপার মাত্র। যে কোনো কাটের ঝলমলে চুলে নান্দনিক একটি হেডব্যান্ড লাগিয়ে পুরো চুল ছেড়ে রাখুন। টপস স্টাইলের পোশাকের সঙ্গে আপনি সহজেই যেন টিনেজ বনে গেলেন। স্কার্টের সঙ্গে এ ধরনের চুল খোলা রেখে করতে পারেন আলাদা কোনো স্টাইল। যে কোনো একপাশে সিঁথি করে কপালের উপরের চুলগুলো টুইস্ট স্টাইলে মুড়িয়ে নিন। এবার ছোট্ট একটি পাঞ্চ ক্লিপে আটকে রাখলেই হলো। নিতান্তই চুল খোলা রাখতে না চাইলে বেণি করলে দারুণ মানাবে। প্লেন বেণি অথবা ফ্রেন্স বেণিতে খারাপ লাগবে না। চুল সুন্দর হলে শুধু একটি রাবার ব্যান্ডেও আপনাকে মনোহারী লাগবে। তা ছাড়া বাজারে পাওয়া হরেক রকমের অনুষঙ্গ দিয়ে ঝলমলে চুলকে সাজাতে পারেন মনোহারী রূপে। পুঁতি বসানো ক্লিপ বা দৃষ্টিনন্দন পাঞ্চ ক্লিপগুলোও হতে পারে আপনার চুলের সঙ্গী।

 

চুলের সাহায্যে আপনার সৌন্দর্যে আরও অনেক বৈচিত্র্য আনা সম্ভব। আপনার চেহারা ও যে ধরনের পোশাক বেশি পরা হয় তার সঙ্গে মিলিয়ে চুলের কাট দেওয়া উচিত। ইমো, শ্যাগি কাটের সঙ্গে সালোয়ার-কামিজ খুব বেশি মানাবে না। যারা বেশির ভাগ সময় ফতুয়া, টি-শার্ট বা শার্ট পরতে পছন্দ করেন তাদের এসব কাটে মানিয়ে যাবে। ফাংকি কাটেও ভালো মানাবে। যারা একটু কম ফোলানো চুল চান, তাদের জন্য ইন্টারনাল লেয়ারটা ভালো। গলার উচ্চতা কম হলে ছোট চুল ভালো লাগবে। গলা লম্বা হলে লম্বা চুল দেখতে ভালো লাগবে। যাদের চেহারা গোল ধরনের, তারা লেয়ারের প্রথম কাটটা গলার কাছাকাছি থেকে শুরু করলে ভালো লাগবে।

 

লাভ শেপের চেহারার অধিকারীরা ব্যাংগস না করে গালের ওপর পড়ে থাকবে, এমনভাবে চুল কাট দিতে পারেন। ডিম্বাকার চেহারার জন্য ব্যাংগস ভালো। চারকোনা চেহারায় ব্যাংগসটা অতটা মানানসই নয়। ব্যাংগস রাখতে চাইলে ফ্রন্ট লেয়ারও রাখতে হবে। গোলমুখে যদি কপাল ছোট হয়, তাহলে ফ্রিনজেস করা যেতে পারে। এবার কাঙ্ক্ষিত সৌন্দর্য পেতে চুলে নিউট্রিশান ট্রিটমেন্ট করিয়ে নিতে হবে। এতে চুল হয়ে উঠবে ঝলমলে ও প্রাণবন্ত। ফলে আপনার লুকে গর্জিয়াস পরিবর্তন চলে আসবে সহজে। অনেকের ধারণা শুধু সোজা চুলই ঝলমলে হয়। অথচ আপনার চুল কোঁকড়া বা হালকা ঢেউ খেলানো হলেও তাকে প্রাণবন্ত ও ঝলমলে করা সম্ভব। এককথায় চুলে প্রয়োজনীয় পুষ্টির জোগান থাকলে তা এমনই ঝলমলে হবে।

 

আজকাল অনেকে চুলে রং করতে পছন্দ করেন। এতে সাজের সময় খুব বেশি মেকআপের প্রয়োজন হয় না। চড়া রং যেমন নীল, সবুজ, লাল, ম্যাজেন্টা, বেগুনি ইত্যাদি দিয়ে ওমব্রে স্টাইলটি আজকাল বেশি দেখা যাচ্ছে। এই স্টাইলে চুলের আগা থেকে গাঢ় হয়ে উপরের দিকে হালকা রং ধারণ করে। তবে চুলে রং করার আগে আপনার ব্যক্তিত্বের সঙ্গে যাতে মিলে যায়, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। আপনি চাইলে পুরো চুলে রং করতে পারেন। হাইলাইট বা স্টিক কালারও করিয়ে নিতে পারেন। কেউ কেউ শুধু ঘাড়ের কাছের কিছু চুলে চড়া রং করেন।

 

চুলে যে কাটই দিন না, আর যেভাবেই রং করুন না কেন ঝলমলে চুলের সৌন্দর্য বজায় রাখতে দরকার উপযোগী যত্ন। আসছে গ্রীষ্মকাল। গরমের সময় রোদে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল হয়ে যায় নিষ্প্রভ। নিয়ম করে চুলে অয়েল ম্যাসাজ, শ্যাম্পু ও কন্ডিশনিং করার কথা ভোলা যাবে না। এ ছাড়া সপ্তাহে অন্তত এক দিন হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। এটি চুলের ভিতর থেকে পুষ্টি জুগিয়ে মজবুত করে। দেখে নিন কিছু হেয়ার প্যাক তৈরির নিয়ম।

 

প্যাক - ১

দুটি পাকা কলা ভালো করে চটকে নিন। এর সঙ্গে অলিভ অয়েল, মধু, টকদই মেশান। এবার পুরো মিশ্রণটি চুলে ভালো করে লাগাতে হবে। আধাঘণ্টা অপেক্ষা করে হালকা শুকাতে হবে। এবার ভালো করে ধুয়ে শ্যাম্পু করে নিন। এতে চুল আগের চেয়ে ভালো দেখাবে।

 

প্যাক - ২

দু-তিন টেবিল চামচ দুধ ও সামান্য মধু একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এবার চুলে লাগিয়ে হালকা করে ম্যাসাজ করতে থাকুন। শাওয়ার ক্যাপ পরে আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে আপনার চুল উপযোগী শ্যাম্পু দিয়ে। নিয়মিত এ প্যাক ব্যবহারে চুল নরম হবে এবং উজ্জ্বলতা বাড়বে।

 

প্যাক - ৩

চুলের পুষ্টির জন্য মেথি খুব উপকারী। এতে থাকা অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস, প্রোটিন, নিকোটিনিক অ্যাসিড পুষ্টি যুগিয় চুলকে করে তোলে সুন্দর। কিছুটা মেথি নিয়ে সারারাত ভিজিয়ে রেখে পরের দিন পেস্ট করতে হবে। এবার তা পুরো চুলে লাগিয়ে ৪০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে কন্ডিশনার লাগাতে হবে।

 

অয়েল ম্যাসাজ

চুল ভালো রাখার প্রথম মন্ত্র হলো অয়েল ম্যাসাজ। এতে স্ক্যাল্পে রক্ত চলাচল ভালো হয়, চুলের পুষ্টি জোগায়। এতে চুল পড়া কমে এবং চুল হয়ে ওঠে ঝরঝরে ও চকচকে। অয়েল ম্যাসাজের জন্য নারিকেল তেল, আমন্ড অয়েল, অলিভ অয়েল, ক্যাস্টর অয়েল, আমলা অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এর সঙ্গে কয়েক ফোঁটা রোজমেরি এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে পুরো চুলে ও স্ক্যাল্পে ভালো করে লাগিয়ে নিন। এবার ১৫ মিনিট হালকা করে ম্যাসাজ করুন। সপ্তাহে অন্তত একদিন অয়েল ম্যাসাজ করলে চুলের সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে।

যাদের চুলের গোড়া বেশি ঘামে তারা বাড়ি ফিরে আগে চুল শুকিয়ে নিন। এরপর মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ে নিতে হবে। গরমে চুলের আগা ফাটা ও রোদে পোড়া থেকে মুক্তি পেতে মাসে একবার আগা ছেঁটে নিতে পারেন। বেশি রোদের ভিতর স্কার্ফ বা ছাতা ব্যবহার করা উপযুক্ত হবে।

 

প্রতিদিন চুলের যত্ন

ঘুমাতে যাওয়ার আগে চুল ভালো করে আঁচড়ে নিন। আস্তে আস্তে চুলের জট ছাড়িয়ে নিতে হবে। বড় চুল হলে খোঁপা বা বিনুনি করে নিন। চুলে জট পড়বে না। অনেকের ধারণা চুল খুব টেনে বাঁধলে দ্রুত লম্বা হয়। অথচ টেনে বাঁধার কারণে চুলের গোড়া দুর্বল ও সহজে ভঙ্গুর হয়। চুলের স্বাস্থ্য রক্ষা এবং ঝলমলে একগোছা চুল পেতে উপযোগী শ্যাম্পু ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

 

চুলের বেশির ভাগ যত্ন কিন্তু নির্ভর করে শ্যাম্পুর ওপর। কারণ ভালো উপাদান যুক্ত শ্যাম্পু দিয়ে ধুলে চুল ভালো থাকে। চুলের খুশকি দূর, শুষ্কতা কমানো বা চুল পড়া কমানোর জন্য কোন শ্যাম্পুটি আপনার জন্য ভালো হবে সেটি জানা দরকার আগে। হাইড্রেটিং বা ময়েশ্চারাইজিং শ্যাম্পু চুলে ময়েশ্চার যোগ করে। উসকো-খুসকো চুলকে ঝলমলে করতে এই ময়েশ্চারাইজিং শ্যাম্পু হবে উপযোগী। যাদের মাথায় চুল কম তারা ব্যবহার করতে পারেন ভলিউমাইজিং শ্যাম্পু। এতে মাথায় অল্প চুল থাকলেও বেশি দেখায়। ড্যামেজ, রং করা, দুর্বল চুলে পুষ্টি জোগাতে স্ট্রেংদেনিং শ্যাম্পু ভালো হবে। তাই চুলের ডগা ফাটা বা অত্যধিক চুল পড়ার সমস্যা থাকলে এই শ্যাম্পু উপযোগী হবে। এ ছাড়া সব রকমের চুলেই ব্যবহার করতে পারেন ব্যালান্সিং শ্যাম্পু। এটি যেমন চুল ড্রাই করে দেয় না, আবার অতিরিক্ত ময়েশ্চারও করে না। ফলে আপনার চুল আগের মতোই থাকবে। কোনো ধরনের সমস্যা না থাকলে চুলে ব্যালান্সিং শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য