শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ঝলমলে চুলের ঐশ্বর্য

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঝলমলে চুলের ঐশ্বর্য

নারীর সৌন্দর্যের অন্যতম গোপন রহস্য ঝলমলে চুল। এমন চুলে মানানসই কাট যে কারও চেহারায় আনতে পারে নতুনত্ব। হরেক রকমের অনুষঙ্গ দিয়ে ঝলমলে চুলকে সাজানো সম্ভব মনোহারী রূপে। পাথর বসানো হেড চেইন, হেয়ার পার্ল, পুঁতি বসানো ক্লিপ বা দৃষ্টিনন্দন পাঞ্চ ক্লিপ বাড়িয়ে দিতে পারে ঝলমলে চুলের ঝলকানি। বিস্তারিত জানাচ্ছেন— তানিয়া জামান

 

যে কোনো নারীকে রূপে ঐশ্বর্যময়ী করে তুলতে ঝলমলে একগোছা চুলের তুলনা হয় না। চুলের সাজ বদলে দিতে পারে পুরো লুকটাই। মুখের চেহারা, গায়ের রং পরিবর্তন না করেও শুধু চুলের সৌন্দর্যের কারণে আপনার চেহারা পেতে পারে নতুনত্ব। যেমন কোঁকড়া চুলে আপনাকে লাগবে একরকম, সিল্কি চুলে লাগবে অন্যরকম। আবার নিষ্প্রাণ চুলে হয়তো আপনি সৌন্দর্যহীন, কিন্তু ঝলমলে চুলে লাগবে দারুণ উচ্ছ্বসিত।

 

খুব বেশি সাজগোজ না করেও ঝলমলে চুলের গুণে আপনাকে লাগতে পারে সবসময় ফিট। আবার খুব সহজেই পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে এমন চুলকে সেট করতেও বেগ পেতে হবে না। এককথায় নারীর সৌন্দর্যের প্রায় আধাআধি নির্ভর করে ঝলমলে চুলের ঐশ্বর্যের ওপর। আদিকাল থেকেই গভীর কালো চুলের অধিকারী নন্দিনীর সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়ে আসছে পুরুষরা। যুগ পাল্টেছে, তবু প্রিয়ার ঝলমলে চুলের আধারে নিজেকে আজও হারায় প্রেমিক পুরুষ। শুধু প্রিয় মানুষের মন জয় নয়, অন্য সবার কাছে নিজেকে আলাদা বৈশিষ্ট্যে উপস্থাপন করতে ঝলমলে চুল অতুলনীয়।

 

মাথায় একগোছা ঝলমলে চুল থাকলে হালকা পনিটেইল করে সঙ্গে পরতে পারেন পাথর বসানো হেড চেইন। এবার একটি গাউন স্টাইলের পোশাক— প্রথম লুকেই আপনাকে রানী বললে ভুল হবে না। অনেকে আবার নানা রকম পাথর বা পুঁতি বসানো মালা পরছেন চুলে। আজকাল এমন চুলের সাজে বয়স লুকানোও যেন একটি তুড়ির ব্যাপার মাত্র। যে কোনো কাটের ঝলমলে চুলে নান্দনিক একটি হেডব্যান্ড লাগিয়ে পুরো চুল ছেড়ে রাখুন। টপস স্টাইলের পোশাকের সঙ্গে আপনি সহজেই যেন টিনেজ বনে গেলেন। স্কার্টের সঙ্গে এ ধরনের চুল খোলা রেখে করতে পারেন আলাদা কোনো স্টাইল। যে কোনো একপাশে সিঁথি করে কপালের উপরের চুলগুলো টুইস্ট স্টাইলে মুড়িয়ে নিন। এবার ছোট্ট একটি পাঞ্চ ক্লিপে আটকে রাখলেই হলো। নিতান্তই চুল খোলা রাখতে না চাইলে বেণি করলে দারুণ মানাবে। প্লেন বেণি অথবা ফ্রেন্স বেণিতে খারাপ লাগবে না। চুল সুন্দর হলে শুধু একটি রাবার ব্যান্ডেও আপনাকে মনোহারী লাগবে। তা ছাড়া বাজারে পাওয়া হরেক রকমের অনুষঙ্গ দিয়ে ঝলমলে চুলকে সাজাতে পারেন মনোহারী রূপে। পুঁতি বসানো ক্লিপ বা দৃষ্টিনন্দন পাঞ্চ ক্লিপগুলোও হতে পারে আপনার চুলের সঙ্গী।

 

চুলের সাহায্যে আপনার সৌন্দর্যে আরও অনেক বৈচিত্র্য আনা সম্ভব। আপনার চেহারা ও যে ধরনের পোশাক বেশি পরা হয় তার সঙ্গে মিলিয়ে চুলের কাট দেওয়া উচিত। ইমো, শ্যাগি কাটের সঙ্গে সালোয়ার-কামিজ খুব বেশি মানাবে না। যারা বেশির ভাগ সময় ফতুয়া, টি-শার্ট বা শার্ট পরতে পছন্দ করেন তাদের এসব কাটে মানিয়ে যাবে। ফাংকি কাটেও ভালো মানাবে। যারা একটু কম ফোলানো চুল চান, তাদের জন্য ইন্টারনাল লেয়ারটা ভালো। গলার উচ্চতা কম হলে ছোট চুল ভালো লাগবে। গলা লম্বা হলে লম্বা চুল দেখতে ভালো লাগবে। যাদের চেহারা গোল ধরনের, তারা লেয়ারের প্রথম কাটটা গলার কাছাকাছি থেকে শুরু করলে ভালো লাগবে।

 

লাভ শেপের চেহারার অধিকারীরা ব্যাংগস না করে গালের ওপর পড়ে থাকবে, এমনভাবে চুল কাট দিতে পারেন। ডিম্বাকার চেহারার জন্য ব্যাংগস ভালো। চারকোনা চেহারায় ব্যাংগসটা অতটা মানানসই নয়। ব্যাংগস রাখতে চাইলে ফ্রন্ট লেয়ারও রাখতে হবে। গোলমুখে যদি কপাল ছোট হয়, তাহলে ফ্রিনজেস করা যেতে পারে। এবার কাঙ্ক্ষিত সৌন্দর্য পেতে চুলে নিউট্রিশান ট্রিটমেন্ট করিয়ে নিতে হবে। এতে চুল হয়ে উঠবে ঝলমলে ও প্রাণবন্ত। ফলে আপনার লুকে গর্জিয়াস পরিবর্তন চলে আসবে সহজে। অনেকের ধারণা শুধু সোজা চুলই ঝলমলে হয়। অথচ আপনার চুল কোঁকড়া বা হালকা ঢেউ খেলানো হলেও তাকে প্রাণবন্ত ও ঝলমলে করা সম্ভব। এককথায় চুলে প্রয়োজনীয় পুষ্টির জোগান থাকলে তা এমনই ঝলমলে হবে।

 

আজকাল অনেকে চুলে রং করতে পছন্দ করেন। এতে সাজের সময় খুব বেশি মেকআপের প্রয়োজন হয় না। চড়া রং যেমন নীল, সবুজ, লাল, ম্যাজেন্টা, বেগুনি ইত্যাদি দিয়ে ওমব্রে স্টাইলটি আজকাল বেশি দেখা যাচ্ছে। এই স্টাইলে চুলের আগা থেকে গাঢ় হয়ে উপরের দিকে হালকা রং ধারণ করে। তবে চুলে রং করার আগে আপনার ব্যক্তিত্বের সঙ্গে যাতে মিলে যায়, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। আপনি চাইলে পুরো চুলে রং করতে পারেন। হাইলাইট বা স্টিক কালারও করিয়ে নিতে পারেন। কেউ কেউ শুধু ঘাড়ের কাছের কিছু চুলে চড়া রং করেন।

 

চুলে যে কাটই দিন না, আর যেভাবেই রং করুন না কেন ঝলমলে চুলের সৌন্দর্য বজায় রাখতে দরকার উপযোগী যত্ন। আসছে গ্রীষ্মকাল। গরমের সময় রোদে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল হয়ে যায় নিষ্প্রভ। নিয়ম করে চুলে অয়েল ম্যাসাজ, শ্যাম্পু ও কন্ডিশনিং করার কথা ভোলা যাবে না। এ ছাড়া সপ্তাহে অন্তত এক দিন হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। এটি চুলের ভিতর থেকে পুষ্টি জুগিয়ে মজবুত করে। দেখে নিন কিছু হেয়ার প্যাক তৈরির নিয়ম।

 

প্যাক - ১

দুটি পাকা কলা ভালো করে চটকে নিন। এর সঙ্গে অলিভ অয়েল, মধু, টকদই মেশান। এবার পুরো মিশ্রণটি চুলে ভালো করে লাগাতে হবে। আধাঘণ্টা অপেক্ষা করে হালকা শুকাতে হবে। এবার ভালো করে ধুয়ে শ্যাম্পু করে নিন। এতে চুল আগের চেয়ে ভালো দেখাবে।

 

প্যাক - ২

দু-তিন টেবিল চামচ দুধ ও সামান্য মধু একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এবার চুলে লাগিয়ে হালকা করে ম্যাসাজ করতে থাকুন। শাওয়ার ক্যাপ পরে আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে আপনার চুল উপযোগী শ্যাম্পু দিয়ে। নিয়মিত এ প্যাক ব্যবহারে চুল নরম হবে এবং উজ্জ্বলতা বাড়বে।

 

প্যাক - ৩

চুলের পুষ্টির জন্য মেথি খুব উপকারী। এতে থাকা অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস, প্রোটিন, নিকোটিনিক অ্যাসিড পুষ্টি যুগিয় চুলকে করে তোলে সুন্দর। কিছুটা মেথি নিয়ে সারারাত ভিজিয়ে রেখে পরের দিন পেস্ট করতে হবে। এবার তা পুরো চুলে লাগিয়ে ৪০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে কন্ডিশনার লাগাতে হবে।

 

অয়েল ম্যাসাজ

চুল ভালো রাখার প্রথম মন্ত্র হলো অয়েল ম্যাসাজ। এতে স্ক্যাল্পে রক্ত চলাচল ভালো হয়, চুলের পুষ্টি জোগায়। এতে চুল পড়া কমে এবং চুল হয়ে ওঠে ঝরঝরে ও চকচকে। অয়েল ম্যাসাজের জন্য নারিকেল তেল, আমন্ড অয়েল, অলিভ অয়েল, ক্যাস্টর অয়েল, আমলা অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এর সঙ্গে কয়েক ফোঁটা রোজমেরি এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে পুরো চুলে ও স্ক্যাল্পে ভালো করে লাগিয়ে নিন। এবার ১৫ মিনিট হালকা করে ম্যাসাজ করুন। সপ্তাহে অন্তত একদিন অয়েল ম্যাসাজ করলে চুলের সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে।

যাদের চুলের গোড়া বেশি ঘামে তারা বাড়ি ফিরে আগে চুল শুকিয়ে নিন। এরপর মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ে নিতে হবে। গরমে চুলের আগা ফাটা ও রোদে পোড়া থেকে মুক্তি পেতে মাসে একবার আগা ছেঁটে নিতে পারেন। বেশি রোদের ভিতর স্কার্ফ বা ছাতা ব্যবহার করা উপযুক্ত হবে।

 

প্রতিদিন চুলের যত্ন

ঘুমাতে যাওয়ার আগে চুল ভালো করে আঁচড়ে নিন। আস্তে আস্তে চুলের জট ছাড়িয়ে নিতে হবে। বড় চুল হলে খোঁপা বা বিনুনি করে নিন। চুলে জট পড়বে না। অনেকের ধারণা চুল খুব টেনে বাঁধলে দ্রুত লম্বা হয়। অথচ টেনে বাঁধার কারণে চুলের গোড়া দুর্বল ও সহজে ভঙ্গুর হয়। চুলের স্বাস্থ্য রক্ষা এবং ঝলমলে একগোছা চুল পেতে উপযোগী শ্যাম্পু ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

 

চুলের বেশির ভাগ যত্ন কিন্তু নির্ভর করে শ্যাম্পুর ওপর। কারণ ভালো উপাদান যুক্ত শ্যাম্পু দিয়ে ধুলে চুল ভালো থাকে। চুলের খুশকি দূর, শুষ্কতা কমানো বা চুল পড়া কমানোর জন্য কোন শ্যাম্পুটি আপনার জন্য ভালো হবে সেটি জানা দরকার আগে। হাইড্রেটিং বা ময়েশ্চারাইজিং শ্যাম্পু চুলে ময়েশ্চার যোগ করে। উসকো-খুসকো চুলকে ঝলমলে করতে এই ময়েশ্চারাইজিং শ্যাম্পু হবে উপযোগী। যাদের মাথায় চুল কম তারা ব্যবহার করতে পারেন ভলিউমাইজিং শ্যাম্পু। এতে মাথায় অল্প চুল থাকলেও বেশি দেখায়। ড্যামেজ, রং করা, দুর্বল চুলে পুষ্টি জোগাতে স্ট্রেংদেনিং শ্যাম্পু ভালো হবে। তাই চুলের ডগা ফাটা বা অত্যধিক চুল পড়ার সমস্যা থাকলে এই শ্যাম্পু উপযোগী হবে। এ ছাড়া সব রকমের চুলেই ব্যবহার করতে পারেন ব্যালান্সিং শ্যাম্পু। এটি যেমন চুল ড্রাই করে দেয় না, আবার অতিরিক্ত ময়েশ্চারও করে না। ফলে আপনার চুল আগের মতোই থাকবে। কোনো ধরনের সমস্যা না থাকলে চুলে ব্যালান্সিং শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন