শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

৮ মার্চ নারী দিবস

সময় এখন নারীর

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
সময় এখন নারীর

রাজনীতি, অর্থনীতি, প্রশাসন, শিক্ষা-সংস্কৃতি, গণমাধ্যম, আইনশৃঙ্খলা, ব্যাংক-বীমা, করপোরেট হাউস কিংবা অনলাইন ব্যবসা সর্বত্রই নিজেদের সরব উপস্থিতি জানান দিচ্ছেন বাংলাদেশের নারী। ধাপে ধাপে বাধা অতিক্রম করে প্রতি বছর উন্নয়ন সূচককে এগিয়ে নিচ্ছেন তারা। এককথায় আমাদের দেশের অর্থনীতিতে নারীর অবদান এখন বিশ্বের বিস্ময়।

 

নারীর স্বাধীন হওয়ার স্বপ্ন একবিংশ শতাব্দীতে অনেকটাই পূর্ণ। বর্তমানে ঘরে-বাইরে সবখানেই  বেড়েছে নারীর কর্মব্যস্ততা। আজ নারীর সঙ্গে যোগ হয়েছে দক্ষতা, কর্মমুখিতা, উৎসাহ, উদ্যোগের মতো সংজ্ঞা, সময়ের কলতানে নারীর জীবন থেকে বাদ পড়েছে পিছিয়ে থাকা আর আড়ষ্ঠতা নামক কিছু বৈশিষ্ট্য। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে নারী আজ ঘরের বাইরে শুধু পা রাখেননি, সেই সঙ্গে রাখছেন সফলতার শিখরে পদচিহ্ন। রাজনীতি, অর্থনীতি, প্রশাসন, শিক্ষা,   সংস্কৃতি, গণমাধ্যম, আইনমৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ব্যাংক-বীমা, করপোরেট হাউস কিংবা অনলাইন ব্যবসা সর্বত্রই নিজেদের সরব উপস্থিতি জানান দিচ্ছেন বাংলাদেশের নারী। ধাপে ধাপে বাধা অতিক্রম করে প্রতি বছর উন্নয়ন সূচককে এগিয়ে নিচ্ছেন তারা। আর তাই নারীর অগ্রগামিতা নিয়ে তৈরি হচ্ছে নানা সূচক। এককথায় দেশের অর্থনীতিতে নারীর অবদান এখন বিশ্বের বিস্ময়।

 

আজ নারী বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে আপন মহিমায় ভাস্বর। তাই নারী আজ ঘরের কোণে সেকালের মতো বন্দী  থেকে অন্ধ অনুকরণ ও বিশ্বাসকে আঁকড়ে না ধরে শিক্ষা তাদের অন্তর-বাহিরকে জাগরিত করেছে। তাই এ কথা আজ বলতে দ্বিধা নেই যে, শিক্ষা ছাড়া নারী সমাজের পরিবর্তন সম্ভপর ছিল না। কারণ শিক্ষা শুধু একটি জাতি গঠনের মূল স্তম্ভই নয়, বরং জাতির বিভিন্ন জনগোষ্ঠীকে জাগ্রত করে। দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি, সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যায়। যুগে যুগে নারী-পুরুষের সমন্বিত প্রচেষ্টায় দেশ এগিয়ে গেছে সমৃদ্ধির পথে। আজকে আমাদের নারীর অগ্রগতি আমাদের আশান্বিত করে। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ  মোকাবিলায় শুধু পুরুষ নয়, নারীর অগ্রগতি এগিয়ে চলা দৃশ্যমান। এ পথে নারীর নানা বাধাবিপত্তি থাকলেও শিক্ষা, চাকরি, নারীর ক্ষমতায়নসহ নানা ধরনের চ্যালেঞ্জিং পেশায় থেকে দেশ-জাতির উন্নতি, অগ্রগতিতে কাজ করে যাচ্ছেন। নারীর হাতে দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী সাফল্য আজ নিত্যদিনের খবর। কর্মজীবী নারীকে সমানতালে সামলাতে হয় ঘর, অফিস, সন্তান, স্বামী, আত্মীয়-পরিজন ও নানা সামাজিকতা। সন্তান-সংসারের সব দায়িত্ব পালন করে একজন কর্মজীবী মাকে বের হতে হয় অফিস বা কর্মক্ষেত্র।

 

তবে একজন কর্মজীবী নারীকে প্রথমেই যতœ নিতে হবে নিজের। পরিমিত এবং স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করতে হবে। পাশাপাশি প্রয়োজন ঘড়ি ধরে বিশ্রাম।

 

কারণ কর্মস্পৃহা বাড়াতে এগুলোই আপনার অ্যানার্জি হিসেবে কাজ করবে। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুমের অভ্যাস করা জরুরি। এক্ষেত্রে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়তে হবে। প্রতিদিন অন্তত ৭ ঘণ্টা ঘুম যেন হয়। অফিসে বসে দিনের পর দিন একটানা কাজের ফলে অনেক নারীর ওজন বেড়ে যায়। তাই প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময় হাঁটার অভ্যাস করতে পারলে ভালো। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে আপনি সুস্থ থাকবেন। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস করে পানি পান করতে হবে। তবে সুস্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বকও থাকবে সুন্দর। ঘুম পেলে বা কাজ করতে ইচ্ছা না করলে চা বা কফি পান করে আড়ষ্টতা কাটাতে পারেন। প্রতিদিন ব্রেন এক্সারসাইজ করা উচিত। কীভাবে করবেন ভাবছেন? আজকাল ইউটিউবে ব্রেন রিলাক্সেশনের অনেক ভিডিও পেয়ে যাবেন। সেখান থেকে দেখে টিউটোরিয়াল করতে পারেন। চিকিৎসকরা কর্মরত নারীদের প্রতিদিন ব্রেন এক্সারসাইজ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। অফিসে কাজের দক্ষতার সঙ্গে সাজগোজ আর পোশাকের বিষয়টি প্রাধান্য পায়। চাকরির স্থান এবং অফিসের ধরনের ওপর নির্ভর করবে আপনি কী ধরনের পোশাক পরবেন। এসব দিক বিবেচনা করে তবেই পোশাক-আশাক সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

 

নারীর ফ্যাশনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ পোশাক। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পাল্টে যায় পোশাকের ধরনও। তবে কর্মজীবী নারীদের যেহেতু সময়ের অভাব, তাই তাদের পোশাক এমন হওয়া উচিত যা আরামদায়ক, কাজের পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তবে সেক্ষেত্রে শুধু পোশাকের ম্যাটেরিয়াল নয়, পুরো পোশাকটাই এমন হওয়া উচিত যা সহজে সামলানো যায়। বাঙালি কর্মজীবী নারীরা অফিস আউটফিট হিসেবে শাড়িকে বেশি পছন্দ করেন। আর করবেই না কেন! শাড়ি যে বাঙালি নারীর ঐতিহ্যের ভূষণ। শাড়ির পাশাপাশি অনেক নারী কুর্তি-কামিজে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে নারীকে সম্পূর্ণ করপোরেট সাজে সেজে উঠতে হয়। যদিও বাঙালি নারীর চিরন্তন শাড়ির সৌন্দর্য এমন সব ওয়েস্ট বা মিশ্র কালচারের পোশাকে ফুটে ওঠে না। শাড়ি বা সালোয়ার-কামিজ যা-ই পরুন না  কেন, সেটা এক রঙের হলে ভালো হয়। অর্থাৎ এসব অনুষ্ঠানে প্রিন্টের কাপড় না পরাই ভালো। পোশাকের রঙের ক্ষেত্রেও সচেতন হতে হবে। উজ্জ্বল বা শকিং কোনো রঙের পোশাক না পরাই উত্তম। শাড়ি পরলে ব্লাউজের কাটের ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। বিশেষ ক্ষেত্রে শাড়ি বা সালোয়ার-কামিজের ওপর ব্লেজার পরতে পারেন, যা স্মার্টনেস বাড়িয়ে দেয়। তবে কর্মজীবী নারীরা যেমন পোশাক পরিধান করুন না কেন পোশাক নির্বাচনের সময় মাথায় রাখবেন আপনার পোশাকটি যেন মার্জিত রুচির হয়। পোশাক থেকে সাজগোজে কখনই যেন উগ্রতা প্রকাশ না পায়।

আজকাল নারীরা দেশ-বিদেশ ভ্রমণে ভীষণ উৎসাহী। প্রাকৃতিক ও অন্যান্য নিদর্শন দেখার আগ্রহ ও প্রবণতা দিন দিন অনেক বেড়েছে এখনকার নারীদের। তাই বেড়াতে যাওয়ার আগে আপনাকে ওই জায়গার ধরন অনুযায়ী পোশাক নিয়ে যেতে হবে। সমুদ্রতীরে বেড়াতে বা পানিতে নামার সময় মেয়েদের শাড়ি বা ঢিলেঢালা পোশাক না পরাই ভালো। এক্ষেত্রে টি-শার্ট, টিউনিক, টপের সঙ্গে থ্রি-কোয়ার্টার প্যান্ট, লেগিংস পরা সুবিধাজনক হবে। পাহাড়ি এলাকায় যেতে নারীর ট্র্যাকিং স্যুট, টি-শার্ট, ট্রাউজার ইত্যাদি পরা ভালো। সঙ্গে কেডস নিতে ভুলবেন না। শীতল এলাকায় নিয়ে যেতে হবে প্রয়োজনীয় উলের বা পশমি পোশাক।

 

বিভিন্ন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক দিবসে নারীদের বিশেষ পোশাক পরতে দেখা যায়। বিশ্ব নারী দিবস মেয়েরা বেগুনি কিংবা গোলাপি রঙের শাড়ি, কামিজ পরে উদযাপন করে থাকেন। বিজয় দিবসে লাল-সবুজ, ভাষা দিবসে সাদা-কালো, আর ভালোবাসা দিবসে লাল রঙের পোশাক তো মোটামুটি আবশ্যকই। বাংলা বর্ষবরণ বা পয়লা বৈশাখ বাঙালি জাতির ঐতিহ্যবাহী উৎসব। আগে সাদা রঙের কাপড়ের ওপর লাল রঙের বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী নকশা করা শাড়ি পরার প্রচলন ছিল। এখন অবশ্য নারীরা নিজেদের পছন্দমতো রঙের কামিজ বা শাড়ি ও ফুলের গয়না পরতে ভালোবাসেন। এছাড়া পয়লা ফাল্গুনে বাসন্তী রঙের শাড়িই প্রাধান্য পায়।

 

নানা ক্ষেত্রে বাংলাদেশের নারীদের ভূমিকা, অংশগ্রহণ ও গুরুত্ব বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে ফ্যাশন সচেতনতাও। পোশাক পরার সময় যে বিষয় বেশি গুরুত্ব পায়, তা হলো অনুষ্ঠানটি ফরমাল, না ক্যাজুয়াল। এরপর নিজের পছন্দ, চলতি ধারা বুঝে পোশাক নির্বাচন। পৃথিবীর সব জায়গায় এখন স্থান-কাল-পাত্র বুঝে পোশাক পরা হয়। আর পোশাক তো ব্যক্তিত্ব প্রকাশেরও মাধ্যম। তাই যা পরছি, তা ফ্যাশনেবল কিনা, দেখার পাশাপাশি ওই অনুষ্ঠান বা জায়গার জন্য উপযোগী কিনা, সে ব্যাপারে লক্ষ্য রাখা উচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

এই মাত্র | অর্থনীতি

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১৮ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন
ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন

৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২
হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন
জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ
বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!
অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু
সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন
এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা