শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

৮ মার্চ নারী দিবস

সময় এখন নারীর

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
সময় এখন নারীর

রাজনীতি, অর্থনীতি, প্রশাসন, শিক্ষা-সংস্কৃতি, গণমাধ্যম, আইনশৃঙ্খলা, ব্যাংক-বীমা, করপোরেট হাউস কিংবা অনলাইন ব্যবসা সর্বত্রই নিজেদের সরব উপস্থিতি জানান দিচ্ছেন বাংলাদেশের নারী। ধাপে ধাপে বাধা অতিক্রম করে প্রতি বছর উন্নয়ন সূচককে এগিয়ে নিচ্ছেন তারা। এককথায় আমাদের দেশের অর্থনীতিতে নারীর অবদান এখন বিশ্বের বিস্ময়।

 

নারীর স্বাধীন হওয়ার স্বপ্ন একবিংশ শতাব্দীতে অনেকটাই পূর্ণ। বর্তমানে ঘরে-বাইরে সবখানেই  বেড়েছে নারীর কর্মব্যস্ততা। আজ নারীর সঙ্গে যোগ হয়েছে দক্ষতা, কর্মমুখিতা, উৎসাহ, উদ্যোগের মতো সংজ্ঞা, সময়ের কলতানে নারীর জীবন থেকে বাদ পড়েছে পিছিয়ে থাকা আর আড়ষ্ঠতা নামক কিছু বৈশিষ্ট্য। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে নারী আজ ঘরের বাইরে শুধু পা রাখেননি, সেই সঙ্গে রাখছেন সফলতার শিখরে পদচিহ্ন। রাজনীতি, অর্থনীতি, প্রশাসন, শিক্ষা,   সংস্কৃতি, গণমাধ্যম, আইনমৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ব্যাংক-বীমা, করপোরেট হাউস কিংবা অনলাইন ব্যবসা সর্বত্রই নিজেদের সরব উপস্থিতি জানান দিচ্ছেন বাংলাদেশের নারী। ধাপে ধাপে বাধা অতিক্রম করে প্রতি বছর উন্নয়ন সূচককে এগিয়ে নিচ্ছেন তারা। আর তাই নারীর অগ্রগামিতা নিয়ে তৈরি হচ্ছে নানা সূচক। এককথায় দেশের অর্থনীতিতে নারীর অবদান এখন বিশ্বের বিস্ময়।

 

আজ নারী বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে আপন মহিমায় ভাস্বর। তাই নারী আজ ঘরের কোণে সেকালের মতো বন্দী  থেকে অন্ধ অনুকরণ ও বিশ্বাসকে আঁকড়ে না ধরে শিক্ষা তাদের অন্তর-বাহিরকে জাগরিত করেছে। তাই এ কথা আজ বলতে দ্বিধা নেই যে, শিক্ষা ছাড়া নারী সমাজের পরিবর্তন সম্ভপর ছিল না। কারণ শিক্ষা শুধু একটি জাতি গঠনের মূল স্তম্ভই নয়, বরং জাতির বিভিন্ন জনগোষ্ঠীকে জাগ্রত করে। দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি, সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যায়। যুগে যুগে নারী-পুরুষের সমন্বিত প্রচেষ্টায় দেশ এগিয়ে গেছে সমৃদ্ধির পথে। আজকে আমাদের নারীর অগ্রগতি আমাদের আশান্বিত করে। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ  মোকাবিলায় শুধু পুরুষ নয়, নারীর অগ্রগতি এগিয়ে চলা দৃশ্যমান। এ পথে নারীর নানা বাধাবিপত্তি থাকলেও শিক্ষা, চাকরি, নারীর ক্ষমতায়নসহ নানা ধরনের চ্যালেঞ্জিং পেশায় থেকে দেশ-জাতির উন্নতি, অগ্রগতিতে কাজ করে যাচ্ছেন। নারীর হাতে দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী সাফল্য আজ নিত্যদিনের খবর। কর্মজীবী নারীকে সমানতালে সামলাতে হয় ঘর, অফিস, সন্তান, স্বামী, আত্মীয়-পরিজন ও নানা সামাজিকতা। সন্তান-সংসারের সব দায়িত্ব পালন করে একজন কর্মজীবী মাকে বের হতে হয় অফিস বা কর্মক্ষেত্র।

 

তবে একজন কর্মজীবী নারীকে প্রথমেই যতœ নিতে হবে নিজের। পরিমিত এবং স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করতে হবে। পাশাপাশি প্রয়োজন ঘড়ি ধরে বিশ্রাম।

 

কারণ কর্মস্পৃহা বাড়াতে এগুলোই আপনার অ্যানার্জি হিসেবে কাজ করবে। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুমের অভ্যাস করা জরুরি। এক্ষেত্রে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়তে হবে। প্রতিদিন অন্তত ৭ ঘণ্টা ঘুম যেন হয়। অফিসে বসে দিনের পর দিন একটানা কাজের ফলে অনেক নারীর ওজন বেড়ে যায়। তাই প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময় হাঁটার অভ্যাস করতে পারলে ভালো। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে আপনি সুস্থ থাকবেন। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস করে পানি পান করতে হবে। তবে সুস্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বকও থাকবে সুন্দর। ঘুম পেলে বা কাজ করতে ইচ্ছা না করলে চা বা কফি পান করে আড়ষ্টতা কাটাতে পারেন। প্রতিদিন ব্রেন এক্সারসাইজ করা উচিত। কীভাবে করবেন ভাবছেন? আজকাল ইউটিউবে ব্রেন রিলাক্সেশনের অনেক ভিডিও পেয়ে যাবেন। সেখান থেকে দেখে টিউটোরিয়াল করতে পারেন। চিকিৎসকরা কর্মরত নারীদের প্রতিদিন ব্রেন এক্সারসাইজ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। অফিসে কাজের দক্ষতার সঙ্গে সাজগোজ আর পোশাকের বিষয়টি প্রাধান্য পায়। চাকরির স্থান এবং অফিসের ধরনের ওপর নির্ভর করবে আপনি কী ধরনের পোশাক পরবেন। এসব দিক বিবেচনা করে তবেই পোশাক-আশাক সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

 

নারীর ফ্যাশনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ পোশাক। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পাল্টে যায় পোশাকের ধরনও। তবে কর্মজীবী নারীদের যেহেতু সময়ের অভাব, তাই তাদের পোশাক এমন হওয়া উচিত যা আরামদায়ক, কাজের পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তবে সেক্ষেত্রে শুধু পোশাকের ম্যাটেরিয়াল নয়, পুরো পোশাকটাই এমন হওয়া উচিত যা সহজে সামলানো যায়। বাঙালি কর্মজীবী নারীরা অফিস আউটফিট হিসেবে শাড়িকে বেশি পছন্দ করেন। আর করবেই না কেন! শাড়ি যে বাঙালি নারীর ঐতিহ্যের ভূষণ। শাড়ির পাশাপাশি অনেক নারী কুর্তি-কামিজে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে নারীকে সম্পূর্ণ করপোরেট সাজে সেজে উঠতে হয়। যদিও বাঙালি নারীর চিরন্তন শাড়ির সৌন্দর্য এমন সব ওয়েস্ট বা মিশ্র কালচারের পোশাকে ফুটে ওঠে না। শাড়ি বা সালোয়ার-কামিজ যা-ই পরুন না  কেন, সেটা এক রঙের হলে ভালো হয়। অর্থাৎ এসব অনুষ্ঠানে প্রিন্টের কাপড় না পরাই ভালো। পোশাকের রঙের ক্ষেত্রেও সচেতন হতে হবে। উজ্জ্বল বা শকিং কোনো রঙের পোশাক না পরাই উত্তম। শাড়ি পরলে ব্লাউজের কাটের ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। বিশেষ ক্ষেত্রে শাড়ি বা সালোয়ার-কামিজের ওপর ব্লেজার পরতে পারেন, যা স্মার্টনেস বাড়িয়ে দেয়। তবে কর্মজীবী নারীরা যেমন পোশাক পরিধান করুন না কেন পোশাক নির্বাচনের সময় মাথায় রাখবেন আপনার পোশাকটি যেন মার্জিত রুচির হয়। পোশাক থেকে সাজগোজে কখনই যেন উগ্রতা প্রকাশ না পায়।

আজকাল নারীরা দেশ-বিদেশ ভ্রমণে ভীষণ উৎসাহী। প্রাকৃতিক ও অন্যান্য নিদর্শন দেখার আগ্রহ ও প্রবণতা দিন দিন অনেক বেড়েছে এখনকার নারীদের। তাই বেড়াতে যাওয়ার আগে আপনাকে ওই জায়গার ধরন অনুযায়ী পোশাক নিয়ে যেতে হবে। সমুদ্রতীরে বেড়াতে বা পানিতে নামার সময় মেয়েদের শাড়ি বা ঢিলেঢালা পোশাক না পরাই ভালো। এক্ষেত্রে টি-শার্ট, টিউনিক, টপের সঙ্গে থ্রি-কোয়ার্টার প্যান্ট, লেগিংস পরা সুবিধাজনক হবে। পাহাড়ি এলাকায় যেতে নারীর ট্র্যাকিং স্যুট, টি-শার্ট, ট্রাউজার ইত্যাদি পরা ভালো। সঙ্গে কেডস নিতে ভুলবেন না। শীতল এলাকায় নিয়ে যেতে হবে প্রয়োজনীয় উলের বা পশমি পোশাক।

 

বিভিন্ন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক দিবসে নারীদের বিশেষ পোশাক পরতে দেখা যায়। বিশ্ব নারী দিবস মেয়েরা বেগুনি কিংবা গোলাপি রঙের শাড়ি, কামিজ পরে উদযাপন করে থাকেন। বিজয় দিবসে লাল-সবুজ, ভাষা দিবসে সাদা-কালো, আর ভালোবাসা দিবসে লাল রঙের পোশাক তো মোটামুটি আবশ্যকই। বাংলা বর্ষবরণ বা পয়লা বৈশাখ বাঙালি জাতির ঐতিহ্যবাহী উৎসব। আগে সাদা রঙের কাপড়ের ওপর লাল রঙের বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী নকশা করা শাড়ি পরার প্রচলন ছিল। এখন অবশ্য নারীরা নিজেদের পছন্দমতো রঙের কামিজ বা শাড়ি ও ফুলের গয়না পরতে ভালোবাসেন। এছাড়া পয়লা ফাল্গুনে বাসন্তী রঙের শাড়িই প্রাধান্য পায়।

 

নানা ক্ষেত্রে বাংলাদেশের নারীদের ভূমিকা, অংশগ্রহণ ও গুরুত্ব বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে ফ্যাশন সচেতনতাও। পোশাক পরার সময় যে বিষয় বেশি গুরুত্ব পায়, তা হলো অনুষ্ঠানটি ফরমাল, না ক্যাজুয়াল। এরপর নিজের পছন্দ, চলতি ধারা বুঝে পোশাক নির্বাচন। পৃথিবীর সব জায়গায় এখন স্থান-কাল-পাত্র বুঝে পোশাক পরা হয়। আর পোশাক তো ব্যক্তিত্ব প্রকাশেরও মাধ্যম। তাই যা পরছি, তা ফ্যাশনেবল কিনা, দেখার পাশাপাশি ওই অনুষ্ঠান বা জায়গার জন্য উপযোগী কিনা, সে ব্যাপারে লক্ষ্য রাখা উচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু
লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব
ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা
শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন
উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা
অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’
‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’
‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা
বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’
পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোবট, এআই, ও বৈদ্যুতিক গাড়ি, সব এক মঞ্চে ‘ফিক্স ২০২৫’ প্রযুক্তি মেলায়
রোবট, এআই, ও বৈদ্যুতিক গাড়ি, সব এক মঞ্চে ‘ফিক্স ২০২৫’ প্রযুক্তি মেলায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নির্দেশনা
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুইড গেমের অভিনেতার সঙ্গে কিং খান
স্কুইড গেমের অভিনেতার সঙ্গে কিং খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার ২৪
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার ২৪

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৮ বছর বয়সে অভিষেক হলো আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেক হলো আফ্রিদির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুবায়েদ হত্যা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনের শোক ঘোষণা
জুবায়েদ হত্যা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনের শোক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে শীর্ষে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কমলাপুর স্টেশনে ছুরি হাতে ভাইরাল সেই যুবক গ্রেফতার
কমলাপুর স্টেশনে ছুরি হাতে ভাইরাল সেই যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩০১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩০১ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস