শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস-২০২৪

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস-২০২৪

আজ পালিত হচ্ছে জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস। এ বছর দিবসের প্রতিপাদ্য ‘দুর্যোগ প্রস্তুতিতে লড়বো, স্মার্ট সোনার বাংলা গড়বো’। জলবায়ু পরিবর্তন ও ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রতি বছরই ঝড়, বন্যা, খরা, জলোচ্ছ্বাস, ভূমিকম্পসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের চোখ রাঙানি থাকে বাংলাদেশের ওপর। নতুন আতঙ্ক হিসেবে সামনে এসেছে মানবসৃষ্ট দুর্যোগ। এসব দুর্যোগ মোকাবিলায় বিল্ডিং কোড মেনে ভবন নির্মাণ ও স্মার্ট প্রযুক্তি ব্যবহারে গুরুত্ব আরোপ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। দুর্যোগ প্রস্তুতি নিয়ে সম্প্রতি বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ইডব্লিউএমজিএল কনফারেন্স হলে এক গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করা হয়। বৈঠকের চুম্বকাংশ তুলে ধরেছেন শামীম আহমেদ, রাশেদ হোসাইন শাহেদ, শরিফুল ইসলাম সীমান্ত ও আবদুল কাদের। সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিজনেস এডিটর রুহুল আমিন রাসেল। ছবি তুলেছেন রোহেত রাজীব

 

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বিনিয়োগ সম্পদহানি কমিয়েছে

মো. কামরুল হাসান, এনডিসি

সচিব, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়

ইউএনডিআরআর (ইউনাইটেড ন্যাশন ডিজাস্টার রিস্ক রিডাকশন) ২০১৫ সালে গবেষণায় দেখিয়েছে, দুর্যোগের আগে ১ ডলার বিনিয়োগ দুর্যোগ-পরবর্তী ৭ ডলার বাঁচাতে পারে। এ ক্ষেত্রে আমরা দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র, মুজিব কিল্লা নির্মাণসহ বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যে বিনিয়োগ করেছি, তা আমাদের প্রাণহানি ও সম্পদহানি অনেক কমিয়েছে। দুর্যোগ প্রস্তুতি ও দুর্যোগ মোকাবিলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সারা বিশ্বে রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। ১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর ঘূর্ণিঝড়ে ১০ লাখ মানুষের প্রাণহানি ঘটেছিল। পূর্বপ্রস্তুতির কারণে ২০২৩ সালের ঘূর্ণিঝড় মোখায় প্রাণহানি ছিল শূন্যের কোঠায়। এটা আমাদের জন্য গর্বের জায়গা। তবে এটিই শেষ কথা নয়। প্রতিটি দুর্যোগে এখনো আমাদের যে পরিমাণ সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি হয়, তা অপূরণীয়। এ ক্ষতি হ্রাস করতে হবে।

অগ্নিকাণ্ড, রাসায়নিক দুর্ঘটনা, ভবনধসের মতো মানবসৃষ্ট দুর্যোগ এগুলো এখন উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। এসব দুর্ঘটনায় আগাম সতর্কবার্তা দেওয়া যায় না। এখানে কাজ করতে হবে। আরেকটি আশঙ্কা হচ্ছে ভূমিকম্প। যদিও ভূমিকম্পের ইতিহাস ও গতিবিধি লক্ষ্য করলে দেখা যায়, ১৮৯৭ সালের পর বড় কোনো ভূমিকম্প এ অঞ্চলে হয়নি, তবে আমাদের প্রস্তুতি রাখতে হবে। বাংলাদেশে এ মুহূর্তে ৫০ লাখের বেশি ভলান্টিয়ার রয়েছে। তারা যে কোনো দুর্যোগে এগিয়ে আসে। ১৯৭০ সালের ঘূর্ণিঝড়ের সময় নির্বাচনের প্রচার রেখে দুর্গত এলাকায় চলে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। মানুষের সম্পদ রক্ষায় ভিটি উঁচু করে যে লোকজ প্রযুক্তির কথা বলেছিলেন তিনি, যাকে মানুষ ভালোবেসে নাম দিয়েছিল মুজিব কিল্লা। যেটা নিয়ে আমরা এখন একটা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি। এটাও পূর্বপ্রস্তুতি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে স্মার্ট বাংলাদেশের ঘোষণা দিয়েছেন, সেখানে চারটি পিলারের কথা বলেছেন- ১. স্মার্ট সিটিজেন ২. স্মার্ট সোসাইটি ৩. স্মার্ট ইকোনমি ও ৪. স্মার্ট গভর্নমেন্ট। এ চারটি ক্ষেত্রেই আইওটি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মতো স্মার্ট পদ্ধতিগুলো প্রয়োগের কথা বলা হচ্ছে। বিগ ডেটা, রোবোটিকস, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মতো টুলসগুলোর ব্যবহার অর্থনৈতিক গতিধারা বদলে দিয়েছে। আমরা এ টুলসগুলো ব্যবহার করতে চাচ্ছি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায়। কিছু ক্ষেত্রে শুরুও করেছি। ‘১০৯০’ নম্বরের মাধ্যমে আমরা যে কোনো দুর্যোগে আগাম সতর্কবার্তা দিচ্ছি। বজ্রপাতেও আমরা আগাম বার্তা দিতে পারি। দুর্গম এলাকায় দুর্যোগের ক্ষেত্রে রোবোটিকস এবং ড্রোন প্রযুক্তি ব্যবহার করে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করছি। আমাদের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মই রয়েছে, যা দিয়ে ২৪ তলা উঁচু ভবন থেকে উদ্ধার তৎপরতা চালাতে পারছি। তবে সমস্যা এখন মানবসৃষ্ট দুর্যোগ। এর কোনো পূর্বাভাস দেওয়া যায় না। এর জন্য প্রয়োজন সচেতনতা। সবাইকে সচেতন করতে পারলেই দুর্যোগের সঠিক প্রস্তুতি নিতে পারব।

 

ঢাকার অনেক এলাকায় উদ্ধার অভিযান চালানো কঠিন

মো. মিজানুর রহমান

মহাপরিচালক, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর

পূর্বপ্রস্তুতির কারণে সাইক্লোন ও বন্যায় মৃত্যুঝুঁকি কমিয়ে আমরা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। আমরা এখন শুধু আমাদের দেশ নিয়েই চিন্তা করি না। তুরস্কের ভূমিকম্পের সময় আমরা সহায়তা পাঠিয়েছি। ঘূর্ণিঝড় মোখায় বিপর্যস্ত মিয়ানমারেও সহায়তা নিয়ে গেছি। লিবিয়া, নেপাল, ভুটান, থাইল্যান্ড, মালদ্বীপসহ অনেক দেশেই মানবিক সহায়তার হাত বাড়িয়েছি। আমাদের এখন অত্যাধুনিক উদ্ধার সরঞ্জাম আছে। দুর্যোগে ঢাকা শহরের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে হলে আরবান প্ল্যানটি ঢেলে সাজাতে হবে। এজন্য সরকারি সব সংস্থার এক ছাতার নিচে কাজ করার প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। ফায়ার সার্ভিস এবং সিভিল ডিফেন্স বাহিনীর ৬৮ মিটারের টিটিএল ২৪ তলার ওপরে অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধার কার্যক্রমে ভূমিকা রাখছে। আরও ১১টি টিটিএল আসবে। পাঁচটি ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরে চলে এসেছে। এগুলো পৃথিবীর অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। কিন্তু এ রকম প্রযুক্তি নিয়ে ঢাকা শহরের কয়টি জায়গায় আমরা যেতে পারব সেটি বড় প্রশ্ন। ঢাকা শহরে অগ্নিনির্বাপণের মতো ওয়াটার হাইড্র্যান্ট নেই। আমাদের জাতীয় বিল্ডিং কোডে কিন্তু এটি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বাংলাদেশে প্রতিটি প্রকল্পে ডিজাস্টার ইমপ্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট করতে হবে। কারণ দুর্যোগকে মাথায় না রাখলে উন্নয়ন স্থায়ী হবে না। উন্নয়ন বরাদ্দের পাশাপাশি ডিজাস্টার রিস্ক রিডাকশনেও বরাদ্দ বাড়াতে হবে।

 

শহরকেন্দ্রিক দুর্যোগ মোকাবিলার প্রস্তুতি নিতে হবে

নঈম নিজাম

সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

দুর্যোগ প্রস্তুতিতে আমরা অনেক এগিয়ে গেছি। এখন বহুতল ভবনে আগুন লাগলে ফায়ার সার্ভিস অনেক উঁচু থেকে লোকজনকে নিরাপদে নামিয়ে আনছে। দুর্যোগপ্রবণ এলাকাগুলোয় জানমাল রক্ষায় মুজিব কিল্লা, বন্যা-ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রসহ অনেক কিছু হয়েছে। এমন পরিস্থিতি আগে ছিল না। ভৌগোলিক কারণে বাংলাদেশ দুর্যোগপ্রবণ দেশ। দুর্যোগ প্রশমনে মন্ত্রণালয়ও দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের এখন শহরকেন্দ্রিক দুর্যোগগুলো মোকাবিলার প্রস্তুতি নিতে হবে। কিছুদিন পরপরই বড় বড় অগ্নিকাণ্ড ঘটছে। যদি কখনো ঢাকা শহরে বড় ভূমিকম্প হয়, আমরা কীভাবে রক্ষা পাব সেটা উদ্বেগের জায়গা। আমাদের সম্মানিত শিক্ষক-গবেষকরা এ নিয়ে গবেষণা করছেন; যা আশা তৈরি করলেও আশঙ্কা থেকেই যায়। তবে বর্তমান বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে, সেই সঙ্গে আমাদের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাও এগিয়ে চলেছে। নিশ্চয়ই সবাই মিলে একটা টেকসই বাংলাদেশ গড়তে পারব।

 

ঢাকায় বড় ভূমিকম্প হলে পালাবার জায়গা থাকবে না

ইমদাদুল হক মিলন

প্রধান সম্পাদক, কালের কণ্ঠ

বাঙালি লড়াই করা জাতি। আমাদের এমন কোনো অর্জন নেই যেটা লড়াই ছাড়া পেয়েছি। সরকারের পূর্বপ্রস্তুতি দুর্যোগ মোকাবিলা অনেকটা সহজ করেছে। তবে আগে অবস্থা এমন ছিল না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সময় পাকিস্তানিরা দুর্যোগের জন্য এ দেশে কোনো সহায়তা করত না। ১৯৭০ ও ’৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে জানমালের প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাসে উপকূলীয় এলাকায় ‘ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি)’ প্রতিষ্ঠা করেন। এর অনেক দিন পর তাঁরই কন্যা এসে বাংলাদেশের চেহারা অনেকটাই পরিবর্তন করেছেন। এর সুফল আমরা পাচ্ছি। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় আমরা অনেক বন্যা ও ঘূর্ণিঝড় সফলভাবে মোকাবিলা করেছি। তবে ২৫-৩০ লাখ মানুষের বসবাসযোগ্য ঢাকা শহরে ২ কোটি মানুষের বাস। এখানে একটা বড় ভূমিকম্প হলে দৌড়ে পালাবার জায়গা থাকবে না।

 

বাংলাদেশ পৃথিবীর সপ্তম দুর্যোগপ্রবণ দেশ

নাহিদ সুলতানা মল্লিক

যুগ্মসচিব ও পরিচালক, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর

বাংলাদেশ পৃথিবীর সপ্তম দুর্যোগপ্রবণ দেশ। অর্থনৈতিক, ভৌগোলিক, বিনিয়োগ ও প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও দুর্যোগঝুঁকি নিরূপণ ও মোকাবিলায় আধুনিক বিশ্বের কাছে অন্যতম দৃষ্টান্ত বাংলাদেশ। দুর্যোগঝুঁকি তথা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় বিশেষ অবদান রাখায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘ কর্তৃক ‘চ্যাম্পিয়ন অব দি আর্থ’ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। গত ১৫ বছর বাংলাদেশ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় এক স্বর্ণযুগ পার করেছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সরকারের অবদানগুলো হলো-আপৎ পর্যবেক্ষণ ও পূর্বাভাস প্রদান, দুর্যোগের আগাম সতর্কবার্তা প্রচার, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, প্রশিক্ষণ, দুর্যোগসহনীয় বাসগৃহ নির্মাণ, আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ, সেতু/কালভার্ট নির্মাণ, জেলা ত্রাণ গুদাম নির্মাণ, ভূমিকম্প ও অন্যান্য দুর্যোগে অনুসন্ধান, উদ্ধার অভিযান ও জরুরি যন্ত্রপাতি সংগ্রহ প্রকল্প, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ উদ্যোগসহ নানা কার্যক্রম গ্রহণ।

 

শুধু প্রযুক্তি দিয়ে স্মার্টলি দুর্যোগ মোকাবিলা সম্ভব নয়

ড. মনিরুজ্জামান

পরিচালক, ইনস্টিটিউট অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২০২২ সালে এখানে যে বন্যা হয়েছে ইতঃপূর্বে এমনটা কখনোই দেখা যায়নি। আমাদের স্মার্ট টেকনোলজি আছে। কিন্তু প্রযুক্তি যেমন পরিবর্তন হয়, ঠিক তেমনি ভূ-ভাগের পরিবর্তন দুর্যোগের চরিত্রে পরিবর্তন আনে। দুর্যোগের গত ২০ বছরের চরিত্র বিশ্লেষণ করে আগামী ২০ বছরে এসব দুর্যোগ কীভাবে পরিবর্তিত আকারে আঘাত হানতে পারে, তা পর্যালোচনা করে প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনের দিকে বেশি মনোযোগী হতে হবে। এখানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং রোবট ব্যবহার করতে পারি। স্মার্ট ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টের অভাব আমাদের ১৯৭০ সালে ভুগিয়েছে। তাই আমাদের স্মার্ট ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট প্রযুক্তি প্রয়োজন। শুধু প্রযুক্তি দিয়ে স্মার্টলি দুর্যোগ মোকাবিলা সম্ভব নয়; সেই প্রযুক্তিতে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার পাঁচটি ধাপ-পূর্বানুমান, প্রতিরোধ, প্রস্তুতি, সম্পাদন এবং পোস্ট অ্যাকশন অ্যাসেসমেন্টে কমিউনিটিগুলোকে বেশি বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

 

সরকারের নীতিনির্ধারক পর্যায়ে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ

অধ্যাপক খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন

প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস

দুর্যোগ পরিস্থিতির দুই বিষয়-এক. কাঠামোগত প্রস্তুতি। এ ক্ষেত্রে সফলতা-ব্যর্থতা দুটোই আছে। যেমন বাঁধগুলো ভেঙে গ্রামের পর গ্রাম প্লাবিত হয়। বাঁধের সুরক্ষা ও উঁচুকরণ বিষয়টি ঝুলে আছে। দুই. অকাঠামোগত প্রস্তুতি। মন্ত্রণালয়ের সরকারি-বেসরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে সহযোগিতা, সমন্বয় ও নজরদারি জরুরি। দুর্যোগ প্রস্তুতিতে গণমানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি এবং অংশগ্রহণ প্রয়োজন। স্থিতিশীল আর্থিক ব্যবস্থাপনা ও সঠিক পরিচালনা নিশ্চিত করতে হবে। মাঠ পর্যায়ে প্রভাবশালীদের হস্তক্ষেপ রুখে দিতে হবে। ভূমি ব্যবস্থাপনার প্রতি আরও গুরুত্বারোপ যেমন পাহাড় কাটা প্রতিহত করতে হবে। অতিনগরায়ণেও সৃষ্ট দুর্যোগের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারেটি প্ল্যান ২০২১-২৪ প্রয়োগ করতে হবে। দুর্যোগ নিয়ে কার্যকর গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন জরুরি। সেখানে মানবসৃষ্ট দুর্যোগ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ নিয়ে সঠিক গবেষণা নিশ্চিত করতে হবে।

 

একদিন এ দেশের মানুষ দুর্যোগঝুঁকি থেকে মুক্ত হবে

মো. আব্দুল্লাহ আল-মামুন

পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন), দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের মতো আমরাও একদিন এ দেশের মানুষকে দুর্যোগের ঝুঁকি থেকে মুক্ত করতে পারব। দুর্যোগে উন্নয়ন হয় না। মানবসৃষ্ট দুর্যোগে উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হয়। চট্টগ্রামের বি এম কনটেইনারের ঘটনায় ১০ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। এমনিভাবে মানবসৃষ্ট দুর্যোগ আমাদের প্রায়ই ভোগায়। এ দুর্যোগ মোকাবিলা করতে পারলে এক মাত্রার দুর্যোগ কমিয়ে আনা সম্ভব। সবার প্রচেষ্টায় দেশে দুর্যোগের ক্ষতি শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে পারব। বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ড, তাজরীন গার্মেন্টস, নিমতলী, এফআর টাওয়ার-এসব মানবসৃষ্ট দুর্যোগ। সচেতন থাকলে ভবিষ্যতেও এমন দুর্যোগ প্রতিরোধ সম্ভব। আমরা দুই ভাবে দুর্যোগ প্রশোমন করতে পারি। একটি সচেতনতার মাধ্যমে প্রতিরোধ, অন্যটি দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা। শহরে ভবন তৈরিতে প্রায় ১০টি সংস্থার অনুমোদন নিতে হয়। এ ক্ষেত্রে সৎ এবং স্বচ্ছতা দুটোই জরুরি।

 

ইচ্ছা থাকলেও ১৫ মিটারের বড় ব্রিজ তৈরি করতে পারি না

মো. শফিকুল ইসলাম

প্রকল্প পরিচালক, ১৫ মিটার দৈর্ঘ্য পর্যন্ত সেতু/কালভার্ট নির্মাণ প্রকল্প

একটি প্রাইমারি স্কুলের অথবা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উপকার ভোগ করতে হলেও সেখানে রাস্তা প্রয়োজন। রাস্তাটি এমনভাবে করতে হবে যেখানে যানবাহনসহ সবকিছু চলাচল করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে কোনো খাল থাকলে তার ওপর ব্রিজ থাকবে। আমরা সে কাজই করছি। নতুন রাস্তা তৈরি করছি, সে রাস্তাটাকে যানবাহন উপযোগী করছি। এর মাধ্যমে কৃষক তার উৎপাদিত ফসল বাজারজাতকরণ করতে পারছে। শিক্ষার্থীরা রাস্তা পারাপার হতে পারছে। রোগীরা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যেতে পারছে। প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ বাস্তবায়ন করতে গেলে এ মন্ত্রণালয়ের গুরুত্ব অনেক বেশি। এ মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ বাড়ানো দরকার। অনেক স্থানে ১৫ মিটার ব্রিজ করলে হয় না। কিন্তু ইচ্ছা থাকলেও ১৫ মিটারের বড় ব্রিজ আমরা করতে পারি না। এর সীমাটা ২৫ মিটার হলে ভালো হয়। তাহলে অতিস্বত্বর গ্রামীণ জনপদে নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব হবে।

 

গ্রামীণ রাস্তাগুলো টেকসইকরণে আরও রাস্তা দরকার

বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস

প্রকল্প পরিচালক, এইচবিবি প্রকল্প

দুর্যোগ মানবসৃষ্ট এবং প্রকৃতির সৃষ্টি। এ দুই ধরনের দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকার সর্বদা যুগোপযোগী ভূমিকা পালন করে আসছে। তাই তো গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের যোগাযোগ-ব্যবস্থায় অভাবনীয় সাফল্য এসেছে। প্রতিটি বিভাগীয় শহর, জেলা শহর, গুরুত্বপূর্ণ শহর, বন্দর, বাণিজ্যিক পয়েন্ট-দেশের যে কোনো প্রান্তে অনায়াসে যাওয়া যায়। তবে একটা সময় ছিল যখন কৃষক তাদের খেতের ধান কেটে বাসায় নিয়ে আসতে অনেক কষ্ট হতো। ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠানো নিয়ে সমস্যায় পড়তে হতো। গ্রামীণ রাস্তা ছিল না, সেটাও একটা দুর্যোগ ছিল। এখন এ সমস্যা কিছুটা কমে এসেছে। আমরা এইচবিবি প্রকল্পে কাজ করে নিজেদের সুখী মনে করছি। এইচবিবির আরও রাস্তা দরকার। মোটামুটি একটা পর্যায়ে এসেছে, সামনে যেন আরও রাস্তা হয় এজন্য সংশ্লিষ্ট সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। গ্রামীণ মাটির রাস্তাগুলো টেকসইকরণে আরও রাস্তা দরকার।

 

ড্রোন-অগ্নিসহনশীল ক্যামেরার ব্যবহার উদ্ধার অভিযান সহজ করবে

মো. ইসমাইল হোসেন

উপপ্রকল্প পরিচালক, ১৫ মিটার দৈর্ঘ্য সেতু/কালভার্ট নির্মাণ প্রকল্প

আমাদের দেশে ডিজাস্টার ইমপ্যাক্ট অ্যাসেসমেন্টও নিশ্চিত করা দরকার। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন-২০১২-এর ৫২ ধারার ১, ২ ও ৩-এ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে ব্যক্তি পর্যায়ে কোনো বিশেষ অবদানের জন্য কোনো প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার বা সম্মাননার বিধান রয়েছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের দেশের সাফল্য সারা বিশ্বে অনুকরণীয়। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের কার‌্যাবলির ১৭ নম্বরে বলা আছে জাতীয় এবং আঞ্চলিকভাবে ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সেন্টার (ডিএমআইসি) গঠনের কথা। ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার স্থাপনের কথাও বলা আছে। একই সঙ্গে সাইক্লোন শেল্টার ডেটাবেজ গঠনের কথাও বলা আছে। জাতীয় পর্যায়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা প্রণয়নের ক্ষেত্রে এগুলোয় গুরুত্ব দিতে হবে।

 

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার মহড়া দরকার

মো. আওলাদ হোসেন

উপপ্রকল্প পরিচালক, এইচবিবি প্রকল্প

স্কুল-কলেজে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা-সংক্রান্ত মহড়ার ব্যবস্থা করা গেলে তা সচেতনতা বৃদ্ধিতে ব্যাপক কাজে লাগবে। শিশুরাও সুরক্ষা পদ্ধতি সম্পর্কে শিখবে। আমাদের কিছু সংকটও রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম তথ্যের অপর্যাপ্ততা। আমরা যদি তথ্য সংগ্রহ করতে পারি তবে সেই তথ্য গবেষণার মাধ্যমে সময়োপযোগী প্রকল্প গ্রহণ করা সম্ভব হবে। এ পর্যন্ত যে প্রকল্পগুলো হাতে নিয়েছি সেগুলোর মাধ্যমে আমরা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় অনেকটা অগ্রসর হয়েছি। ভবিষ্যতেও এমন সব সময়োপযোগী প্রকল্প আরও বেশি করে গ্রহণ করার প্রয়োজন। গবেষণা করলে বোঝা যাবে আরও সফলভাবে দুর্যোগ মোকাবিলায় কোন ধরনের প্রকল্প গ্রহণ করা জরুরি।

 

গণমাধ্যমের প্রচার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সহায়ক হচ্ছে

মো. মানসুরুল হক

প্রোগ্রামার, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর

১৯৯১ সালে ঘূর্ণিঝড়ে ২ লাখের বেশি মানুষ মারা যায়। ২০২৩-এ অর্থাৎ ’৯০-এর পর থেকে ২৩ বছর পর ঘূর্ণিঝড়ে মৃত্যুহার প্রায় শূন্যে নেমে এসেছে। এটা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়সহ সারা দেশের অর্জন। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যমের ভূমিকাও বেশি। গণমাধ্যমের কারণে মানুষ আগেই সচেতন হতে পারে। এ প্রচার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বিশেষ ভূমিকা পালন করছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে ধন্যবাদ এত সুন্দর আয়োজনের জন্য। শুধু একটা দিবসে নয়, সারা বছরই যেন এ আলোচনা হয়। দুর্যোগ নিয়ে যত বেশি গণমানুষকে সম্পৃক্ত করা যায়, এর ক্ষয়ক্ষতি তত কমানো সম্ভব হবে। সুতরাং গণমাধ্যমে যেন দুর্যোগকে আরও বেশি সম্পৃক্ত করা হয় সে দাবি জানাই।

 

ফায়ার সার্ভিসকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার আওতায় আনা প্রয়োজন

মুহাম্মদ মবিনুর রহমান

সহকারী প্রকৌশলী, মুজিব কিল্লা নির্মাণ, সংস্কার ও উন্নয়ন প্রকল্প

বাংলাদেশ দুর্যোগ প্রশমনে সফলতা অর্জন করছে। ২০২২ সালে সুনামগঞ্জ -সিলেটে প্রায় ১২০ বছরের ইতিহাসে বড় বন্যা হয়েছে। সেখানে মৃত্যুহার তুলনামূলক অনেক কম। বন্যা ও সাইক্লোনে আমাদের দেশে মৃত্যুহার অনেকাংশে কমে এসেছে। আমরা এ দুর্যোগ মোকাবিলায় অনেক ক্ষেত্রেই স্বয়ংসম্পূর্ণ। তবে নগরজীবনে অগ্নিকাণ্ডের বিষয়টি বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে আমরা যারা বিল্ডিং ব্যবহার করছি তাদের সচেতনতা বড় প্রয়োজন। বিশেষ করে বাণিজ্যিক বিল্ডিংয়ের ফায়ার এক্সিট ও জরুরি বহির্গমনের রাস্তা ঠিক রাখতে হবে। ফায়ার সার্ভিসকে যদি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার অধীনে আনা যায় তাহলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় আরও বেশি শক্তিশালী হবে।

 

পরামর্শগুলো ভবিষ্যতে দেশের সুরক্ষায় কাজ দেবে

আবু তাহের

নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার যেসব বড় বড় মনীষী আছেন যারা বুদ্ধি, পরামর্শ দিয়ে সরকার ও সাধারণ মানুষকে সহায়তা করে থাকেন। আমাদের এমন মানুষদের সংস্পর্শে থাকা উচিত। তবে দুর্যোগ সম্পর্কে আমাদের জ্ঞানের পরিধি আরও বৃদ্ধি পাবে। ইতোমধ্যে আলোচনায় যারা ভবিষ্যতের করণীয় সম্পর্কে বলেছেন সেগুলো সাধারণের মাঝে তুলে ধরতে পারলে মানুষও উপকৃত হবে। সচেতন হবে। আর সরকারের নীতিনির্ধারক পর্যায়ের অনেকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন পণ্ডিত যেসব জ্ঞান প্রদান করেছেন এর গুরুত্ব অনেক। এগুলোর গুরুত্ব অনুধাবন করলে তা ভবিষ্যতের বাংলাদেশকে সুরক্ষিত রাখায় কাজ দেবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
‘বোহেমিয়ান ঘোড়ায়’ মোশাররফ করিমের সঙ্গী একঝাঁক অভিনেত্রী
‘বোহেমিয়ান ঘোড়ায়’ মোশাররফ করিমের সঙ্গী একঝাঁক অভিনেত্রী

২ মিনিট আগে | শোবিজ

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
সৌদিতে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

শিরোপা জয়ের খুব কাছে পৌঁছে উচ্ছ্বসিত ইয়ামাল
শিরোপা জয়ের খুব কাছে পৌঁছে উচ্ছ্বসিত ইয়ামাল

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন করেন জেডি ভ্যান্স, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন করেন জেডি ভ্যান্স, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল আজ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের সাত বিভাগে বৃষ্টির আভাস
দেশের সাত বিভাগে বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ২৬
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ২৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মা দিবস উপলক্ষে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
কুমিল্লায় মা দিবস উপলক্ষে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে শতবর্ষের ইতিহাস ভেঙে নতুন গল্প
এল ক্লাসিকোতে শতবর্ষের ইতিহাস ভেঙে নতুন গল্প

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত ব্যক্তির মর্যাদা
ইসলামে স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত ব্যক্তির মর্যাদা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ গোলের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার দুয়ারে বার্সেলোনা
৭ গোলের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার দুয়ারে বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দল-সংগঠন নিষিদ্ধের ক্ষমতা পেল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল
দল-সংগঠন নিষিদ্ধের ক্ষমতা পেল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপকারের কথা ভুলে যেতে নেই
উপকারের কথা ভুলে যেতে নেই

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরজ হজ না করার শাস্তি
ফরজ হজ না করার শাস্তি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য আলোচনায় অগ্রগতির দাবি চীন-যুক্তরাষ্ট্রের
বাণিজ্য আলোচনায় অগ্রগতির দাবি চীন-যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, আসামি ইমরান গ্রেফতার
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, আসামি ইমরান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা
গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড
জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি
ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন করেন জেডি ভ্যান্স, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন করেন জেডি ভ্যান্স, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখবে যে খাবার
গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখবে যে খাবার

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?
বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?

মাঠে ময়দানে

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি
চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি

মাঠে ময়দানে

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ
মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা
রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা

মাঠে ময়দানে

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

শোবিজ

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান
বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান

বিশেষ আয়োজন

ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের
ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের

পূর্ব-পশ্চিম