শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুলাই, ২০২৩

হৃৎপিন্ডের ব্লক

শুরু এবং শেষ কোথায়

ডা. মাহবুুবর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
শুরু এবং শেষ কোথায়

হৃৎপিন্ডের ব্লক সাধারণত পূর্ণবয়স্ক মানুষের রোগ। তবে জেনেটিক কারণ এবং পারিবারিকভাবে উচ্চ কোলেস্টেরল থাকলে অল্প বয়সেও হৃৎপিন্ডে ব্লক দেখা দিতে পারে। হৃৎপিন্ডের নিজস্ব রক্তনালির অভ্যন্তরে ধীরে ধীরে চর্বির স্তর জমতে থাকে। যখন রক্তনালির প্রবাহ ৭০% বা এর বেশি কমে যায়, তখন রোগীর উপসর্গ দেখা দেয়। সাধারণত রোগী যখন অল্প পরিশ্রমে বা বিশ্রামে থাকে, তখন কোনো উপসর্গ দেখা যায় না। পরিশ্রমের মাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বুকে ব্যথা বা শ্বাসকষ্টের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে। হৃৎপিন্ডের ব্লকের উপসর্গের সবচেয়ে প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো পরিশ্রমের সঙ্গে সঙ্গে বুকে ব্যথা বা শ্বাসকষ্ট বৃদ্ধি পায় এবং বিশ্রাম নিলে তা কমে যায়। এরকম উপসর্গ দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। এটাকে গ্যাস, বদহজম বা অন্য কোনো নাম দিয়ে অবহেলা করা ঠিক নয়।

তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে এবং যারা অধিক বয়স্ক তাদের কিন্তু কোনো উপসর্গ দেখা দিতে নাও পারে। সেক্ষেত্রে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা গুরুত্বপূর্ণ। তবে হৃৎপিন্ডের রক্তনালির অভ্যন্তরে ব্লক দেখা দিলেই হতাশাগ্রস্ত হওয়া উচিত নয়। ২০ বছর বয়সের পর থেকেই কিছু কিছু চর্বি রক্তনালির গাত্রে জমতে পারে। সেই চর্বির বৈশিষ্ট্য এবং বৃদ্ধির মাত্রার ওপর নির্ভর করে রোগীর উপসর্গ। অর্থাৎ কারও ব্লক রক্তনালির প্রবাহকে ৭০% বা তার অধিক বাধাগ্রস্ত করলে উপসর্গ দেখা দেয়। আবার উপসর্গ দেখা দিলেই হতাশার বাস্তব কারণ নেই। যেসব ব্লক ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে উপসর্গের প্রকাশ ঘটায়, সাধারণত সেগুলো নির্জীব ব্লক। এতে জীবনহানির আশঙ্কা কম। তবে বুকে ব্যথা হওয়ায় জীবনমানের অবনতি ঘটে। কিন্তু যেসব ব্লক হঠাৎ বৃদ্ধি পায়, ব্লকের ভিতর প্রদাহ দেখা দেয় এবং ব্লকের ওপরস্থ আবরণ পাতলা হয়ে পড়ে, সেসব ব্লক ফেটে গিয়ে মারাত্মক অবস্থার সৃষ্টি করতে পারে। এর মধ্যে হার্ট অ্যাটাক সবচেয়ে ভয়াবহ। ব্লকের আবরণ ফেটে গিয়ে রক্তের অনুচক্রিকা এবং ক্লটিং সিস্টেম একত্র হয়ে রক্তের দলা তৈরি করে রক্তনালি প্রায় ক্ষেত্রে পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে পারে। ফলে হার্টের এক বড় অংশ অক্সিজেনের অভাবে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয়। বন্ধ রক্তনালি ১২ ঘণ্টার মধ্যে খুলে দিতে না পারলে হার্টের আক্রান্ত অংশের মাংসপেশি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়। জীবন ঝুঁকির মুখে পতিত হয়। বৈদ্যুতিক ব্লক, হার্টের দেয়াল ফুটো হয়ে যাওয়া, তীব্র শকসহ (Shock) নানান জটিল পরিস্থিতির মুখে পড়তে পারে। সাধারণত হার্ট অ্যাটাক হলে যত মৃত্যু হয়, তার শতকরা ২৫ ভাগ রোগী হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই হয়ে থাকে। এতসব ভয়ঙ্কর জটিলতা সত্ত্বেও আধুনিক চিকিৎসায় হৃদরোগের মারাত্মক ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। হৃৎপিন্ডের রক্তনালির ব্লক একটি বহুমাত্রিক সমস্যার ফল। তাই এর চিকিৎসাও বহুমাত্রিক। অর্থাৎ যেসব ঝুঁকি ব্লক তৈরিতে সাহায্য করে, সেগুলোর যথাযথ চিকিৎসা করলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো যায়। ধূমপান ত্যাগ করা অবশ্য কর্তব্য। উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস এবং কোলেস্টেরল পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। তবে হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হলে সঙ্গে সঙ্গে নিকটস্থ হাসপাতলে পৌঁছে ইসিজিসহ প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করে সঠিক চিকিৎসা নিতে হবে। হার্ট অ্যাটাকের সবচেয়ে আধুনিক চিকিৎসা হলো জরুরি ভিত্তিতে এনজিওগ্রাম করে বন্ধ রক্তনালি খুলে দিয়ে এক ধরনের ধাতব রিং (Stent) পরিয়ে দেওয়া, যাতে ফেটে যাওয়া রক্তনালি সহজে পাড় ভেঙে রক্তের প্রদাহ বন্ধ করে দিতে না পারে। এই পদ্ধতিকে জরুরি এনজিওপ্লাস্টি (Primary angioplasty) বলা হয়। সারা বিশ্বে হার্ট অ্যাটাকের এটাই সর্বোত্তম ব্যবস্থা। এতে মৃত্যুঝুঁকিসহ হার্ট ফেইলুর এবং হঠাৎ মৃত্যুর আশঙ্কা অনেক কমে যায়। যারা আর্থিক কারণে এ ধরনের আধুনিক চিকিৎসা নিতে সক্ষম নন, তাদের জন্যও বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থা আছে। হার্ট অ্যাটাকের অর্থাৎ হৃৎপিন্ডের রক্তনালির অভ্যন্তরে ব্লক দেখা দিলেই হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ার কোনো কারণ নেই। ২০ বছর বয়সের পর থেকেই কিছু কিছু চর্বি রক্তনালির গাত্রে জমতে পারে। সেই চর্বির বৈশিষ্ট্য এবং বৃদ্ধির মাত্রার ওপর নির্ভর করে রোগীর উপসর্গ। অর্থাৎ কোনো ব্লক রক্তনালির প্রবাহকে ৭০% বা তার অধিক বাধাগ্রস্ত করলে উপসর্গ দেখা দেয়। বুকে তীব্র ব্যথা শুরুর ১২ ঘণ্টার মধ্যে হৃদরোগ হাসপাতালে পৌঁছাতে না পারলে রক্তনালিতে সৃষ্ট দলা (Clot) গলিয়ে দেওয়ার জন্য এক ধরনের ওষুধ (Thrombolytics ) আছে যা শিরাপথে প্রয়োগ করতে হয়। তার সাফল্যের হার ৬০% থেকে ৮০%। তবে যেসব স্থানে বিশেষ করে ঢাকা শহরের বাইরে অবস্থিত হাসপাতালগুলোতে হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক কিন্তু জরুরি চিকিৎসা হিসেবে Thrombolytics ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ। হার্ট অ্যাটাকের জরুরি চিকিৎসা সম্পন্ন হওয়ার পর চার-পাঁচ দিন হাসপাতালে অবস্থান করতে হয়। তারপর শুরু হয় নতুন করে জীবন চলার আয়োজন। তবে জীবনাচরণে কিছু পরিবর্তন আনা জরুরি হয়ে পড়ে। সে লক্ষ্যে হালকা ব্যায়াম, ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, নিয়মিত ওষুধ সেবন এবং জীবনের সব ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার সব প্রচেষ্টা নিতে হবে।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট ও সিসিইউ ইনচার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ধানমণ্ডি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিমপাতার গুণাগুণ
নিমপাতার গুণাগুণ
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
আনারসের পুষ্টিগুণ
আনারসের পুষ্টিগুণ
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
পেয়ারার গুণাগুণ
পেয়ারার গুণাগুণ
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হেপাটাইটিস ভাইরাস
হেপাটাইটিস ভাইরাস
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
কাঁকরোলের গুণাগুণ
কাঁকরোলের গুণাগুণ
পায়ুপথের রোগ পাইলস
পায়ুপথের রোগ পাইলস
ক্ষুধা ও খাদ্য গ্রহণ নিয়ে কিছু কথা
ক্ষুধা ও খাদ্য গ্রহণ নিয়ে কিছু কথা
সর্বশেষ খবর
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি
বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে
আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনসচেতনতামূলক গল্পের ছবি নেই কেন
জনসচেতনতামূলক গল্পের ছবি নেই কেন

শোবিজ

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা বলল এনসিপি
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা বলল এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

কয়েকজন উপদেষ্টায় জামায়াতের আপত্তি
কয়েকজন উপদেষ্টায় জামায়াতের আপত্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

জমি দখলের অভিযোগে বহিষ্কার দুই যুবদল নেতা
জমি দখলের অভিযোগে বহিষ্কার দুই যুবদল নেতা

দেশগ্রাম

ডিলার নীতিমালা বাস্তবায়নের দাবি
ডিলার নীতিমালা বাস্তবায়নের দাবি

দেশগ্রাম

শান্তিপূর্ণ সংসদ নির্বাচনে সব ধরনের প্রস্তুতি
শান্তিপূর্ণ সংসদ নির্বাচনে সব ধরনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয়
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কিউকি সাস ভি কাভি বহু থি’তে বিল গেটস ও উইল স্মিথ
‘কিউকি সাস ভি কাভি বহু থি’তে বিল গেটস ও উইল স্মিথ

শোবিজ

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা