শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

পাকিস্তানি গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

রাশেদ খান মেনন
প্রিন্ট ভার্সন
পাকিস্তানি গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

‘অপারেশন সার্চ লাইটে’ তারা সেদিন ঢাকা মহানগরের কয়েক হাজার মানুষকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছিল। আগুন লাগিয়ে দিয়েছিল রেললাইনের পাশে থাকা বস্তি, ইংলিশ রোড আর নয়াবাজারের কাঠ আর টিনের দোকানগুলোতে, হিন্দু মহল্লা শাঁখারীপট্টিতে। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের ইকবাল হল, জগন্নাথ হল ছিল তাদের টার্গেট

 

ছাব্বিশে মার্চ। স্বাধীনতা দিবস। কিন্তু সেই একাত্তরের ছাব্বিশে মার্চ স্বাধীনতার সূর্য ওঠার আগে পঁচিশে মার্চ রাতটি ছিল ভয়ানক ও বিভীষিকাময়। পাকিস্তানের শাসকরা বাঙালির স্বাধীনতার প্রত্যয়কে ধ্বংস করতে সেনাবাহিনীকে লেলিয়ে দিয়েছিল শতাব্দীর নৃশংসতম গণহত্যা চালাতে। ‘অপারেশন সার্চ লাইটে’ তারা সেদিন ঢাকা মহানগরের কয়েক হাজার মানুষকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছিল। আগুন লাগিয়ে দিয়েছিল রেললাইনের পাশে থাকা বস্তি, ইংলিশ রোড আর নয়াবাজারের কাঠ আর টিনের দোকানগুলোতে, হিন্দু মহল্লা শাঁখারীপট্টিতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হল, জগন্নাথ হল ছিল তাদের টার্গেট। ইকবাল হলকে তারা ছাত্রদের প্রতিরোধের কেন্দ্র হিসেবে ধরে নিয়েছিল। আর হিন্দু ছাত্রদের হল ও তৎসংলগ্ন আবাসিক এলাকাও ছিল তাদের লক্ষ্যবস্তু। জগন্নাথ হলে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে সেখানকার বাসিন্দা যারা বেঁচেছিল তাদের দিয়েই তারা ওই লাশগুলো মাটিচাপা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল। জগন্নাথ হলের গণকবর এখনো কালের সাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। প্রতি বছর পঁচিশে মার্চ ছাত্র-জনতা আলোর মিছিলে ওই গণকবরে এসে প্রদীপ প্রজ্বালন করে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ওই গণহত্যার আর দুটি প্রধান কেন্দ্র ছিল রাজারবাগ পুলিশ লাইন ও পিলখানার ইপিআর হেডকোয়ার্টার। ওই দুই জায়গাতেই অবশ্য তারা পুলিশ আর ইপিআরের বাঙালি সেনাদের প্রচ- প্রতিরোধের সম্মুখীন হয়েছিল। ফলে ওই জায়গায় তাদের আক্রমণের প্রচ-তাও ছিল ভয়ানক।

কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, পঁচিশে মার্চে রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর এই নিষ্ঠুরতম গণহত্যা আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পায়নি। এই সেদিন পর্যন্ত দেশেও এই দিনটিকে ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করা হতো না। প্রতি বছর পঁচিশে মার্চের পত্রপত্রিকায় ওই নিষ্ঠুর হত্যাকান্ডের ছবি মুদ্রণ করা হতো। বিবরণসহ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হতো। কিন্তু ওই পর্যন্তই। একাত্তরের পঁচিশে মার্চের বহু পরে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি এ দিনটি আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে ঘোষণা করার জন্য ইউনেস্কোকে চিঠি দেয়। কিন্তু দেশের সরকার বা পার্লামেন্টের কোনো প্রস্তাব না পাওয়ায় ইউনেস্কো এ ব্যাপারে কোনো কিছু করতে অপারগতা জানায়। নির্মূল কমিটি আর্মেনিয়াসহ যে সব দেশে গণহত্যা হয়েছে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে এ ব্যাপারে তাদের সহায়তা চাইলে তারাও ওই পূর্বোক্ত বিষয় উল্লেখ করে। ইতিমধ্যে ‘আন্তর্জাতিক গণহত্যা’ দিবসে ঘোষণার জন্য জাতিসংঘে বিভিন্ন দেশ থেকে দাবি উত্থাপিত হলে জাতিসংঘের ২০১৫-এর সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ৯ ডিসেম্বরকে ‘আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালনের জন্য সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ইতিমধ্যে নির্মূল কমিটি বিভিন্ন দেশ ও পার্লামেন্টের সঙ্গে এ ব্যাপারে যোগাযোগ করলে তাদের প্রথম প্রশ্ন ছিল খোদ বাংলাদেশে এই দিনটি গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করা হয় কিনা। উত্তর স্বাভাবিকভাবেই নেতিবাচক ছিল। ফলে যেসব দেশ বাংলাদেশের এই গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য আগ্রহী তারাও এ ব্যাপারে তাদের আর আগ্রহ দেখা যায়নি। তাদের প্রশ্ন ছিল বাংলাদেশ নিজেই যখন এ দিনটিকে গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করে না সেখানে তারা এ ব্যাপারে কীভাবে এগোবে।

২০১৭ সালের ১১ মার্চ জাসদের সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য শিরিন আখতার জাতীয় সংসদে পঁচিশে মার্চকে ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ ও তার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য সংসদে প্রস্তাব আনলে ৩৮ সদস্য ওই আলোচনায় অংশ নেন এবং প্রস্তাবটি

সর্বসম্মতভাবে সংসদে গৃহীত হয়। পরবর্তীতে বঙ্গভবনে নির্মূল কমিটির আয়োজনে ২০১৭-এর ২৫ মার্চ ওই দিবস পালন অনুষ্ঠানে স্বয়ং রাষ্ট্রপতি উপস্থিত ছিলেন। স্বাভাবিকভাবে পঁচিশে মার্চের ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় অনুমোদন পায়। এরপর থেকে প্রতি বছর এই দিনটি ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালিত হলেও এবং সরকারের মন্ত্রী কর্মকর্তারা ওই গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির কথা বলে এলেও এখনো পর্যন্ত পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিভিন্ন দেশের সরকারের সঙ্গে এ ব্যাপারে কোনো যোগাযোগ কখনই করেনি। পার্লামেন্টও তার গৃহীত প্রস্তাব বাস্তবায়নে কোনো উদ্যোগ নেয়নি। ফলে ওই পঁচিশে মার্চের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির প্রস্তাব সংসদের কার্যবিবরণীতেই রয়ে গেছে। আর এখন তো বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস সংক্রমণ কেবল পঁচিশে মার্চের গণহত্যাকে নয়, আমাদের স্বাধীনতা দিবসের সব আনুষ্ঠানিকতাকে বাতিল করতে বাধ্য করেছে।

(২)

বাংলাদেশ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর দ্বারপ্রান্তে। একই সঙ্গে পঁচিশে মার্চের কালরাতের সেই বিভীষিকাময় গণহত্যারও পঞ্চাশ বছর পূরণ হতে চলেছে। কেমন ছিল সেই দিনটি ও রাতটি নতুন প্রজন্ম সে সম্পর্কে বিশেষ জানে বলে মনে হয় না। ভোগবাদী অর্থনীতি, রাজনীতির দুর্নীতি-দুর্বৃত্তপনা দেশ ও বিশ্ব পরিস্থিতি নতুন প্রজন্মকে সব কিছু ভুলিয়ে রাখছে। অবশ্য তার আগেও পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের নৃশংস হত্যাকান্ড, দেড় দশকের সামরিক শাসন, ওই গণহত্যার সহযোগী যুদ্ধাপরাধী জামায়াতকে নিয়ে বিএনপির উপর্যুপরি সরকারের শাসন কেবল ওই গণহত্যাকে কেন, স্বাধীনতা, সংগ্রামকে, জাতির পিতাসহ মুক্তিযুদ্ধের সব সুকীর্তিই ভুলিয়ে দেওয়ার সব ব্যবস্থা করেছিল। ইতিহাস থেকে, শিক্ষা পাঠক্রম থেকে, রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানাদিতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভাষার প্রশ্ন থেকে শুরু করে স্বায়ত্তশাসন, স্বাধিকার, স্বাধীনতার সংগ্রামকেই প্রায় নির্বাসনে পাঠিয়েছিল। এটা আনন্দের কথা পঁচিশে মার্চ এখন ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত। কিন্তু যেখানে তুরস্কের প্রবল আপত্তির মুখে প্রায় একশ বছর সময়কালের পর আর্মেনিয়ার গণহত্যা, রুয়ান্ডার গণহত্যা, কম্বোডিয়ার গণহত্যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হয়েছে, সেখানে বাংলাদেশের গণহত্যা সম্পর্কে বিদেশি গবেষকরা একে বিংশ শতাব্দীর ঘৃণ্যতম গণহত্যা বললেও তার কোনো স্বীকৃতি নেই। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর প্রাক্কালে স্বাধীনতা সংগ্রামের সবচেয়ে বিষাদময় ঘটনা বাংলাদেশে পাকিস্তানিদের গণহত্যার বিশ্ব স্বীকৃতি পাওয়ার কোনো ব্যবস্থা হবে কি?

লেখক : সভাপতি, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিজয় দেখার দিন
বিজয় দেখার দিন
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
সর্বশেষ খবর
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

৩৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা