শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

পাকিস্তানি গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

রাশেদ খান মেনন
প্রিন্ট ভার্সন
পাকিস্তানি গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

‘অপারেশন সার্চ লাইটে’ তারা সেদিন ঢাকা মহানগরের কয়েক হাজার মানুষকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছিল। আগুন লাগিয়ে দিয়েছিল রেললাইনের পাশে থাকা বস্তি, ইংলিশ রোড আর নয়াবাজারের কাঠ আর টিনের দোকানগুলোতে, হিন্দু মহল্লা শাঁখারীপট্টিতে। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের ইকবাল হল, জগন্নাথ হল ছিল তাদের টার্গেট

 

ছাব্বিশে মার্চ। স্বাধীনতা দিবস। কিন্তু সেই একাত্তরের ছাব্বিশে মার্চ স্বাধীনতার সূর্য ওঠার আগে পঁচিশে মার্চ রাতটি ছিল ভয়ানক ও বিভীষিকাময়। পাকিস্তানের শাসকরা বাঙালির স্বাধীনতার প্রত্যয়কে ধ্বংস করতে সেনাবাহিনীকে লেলিয়ে দিয়েছিল শতাব্দীর নৃশংসতম গণহত্যা চালাতে। ‘অপারেশন সার্চ লাইটে’ তারা সেদিন ঢাকা মহানগরের কয়েক হাজার মানুষকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছিল। আগুন লাগিয়ে দিয়েছিল রেললাইনের পাশে থাকা বস্তি, ইংলিশ রোড আর নয়াবাজারের কাঠ আর টিনের দোকানগুলোতে, হিন্দু মহল্লা শাঁখারীপট্টিতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হল, জগন্নাথ হল ছিল তাদের টার্গেট। ইকবাল হলকে তারা ছাত্রদের প্রতিরোধের কেন্দ্র হিসেবে ধরে নিয়েছিল। আর হিন্দু ছাত্রদের হল ও তৎসংলগ্ন আবাসিক এলাকাও ছিল তাদের লক্ষ্যবস্তু। জগন্নাথ হলে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে সেখানকার বাসিন্দা যারা বেঁচেছিল তাদের দিয়েই তারা ওই লাশগুলো মাটিচাপা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল। জগন্নাথ হলের গণকবর এখনো কালের সাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। প্রতি বছর পঁচিশে মার্চ ছাত্র-জনতা আলোর মিছিলে ওই গণকবরে এসে প্রদীপ প্রজ্বালন করে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ওই গণহত্যার আর দুটি প্রধান কেন্দ্র ছিল রাজারবাগ পুলিশ লাইন ও পিলখানার ইপিআর হেডকোয়ার্টার। ওই দুই জায়গাতেই অবশ্য তারা পুলিশ আর ইপিআরের বাঙালি সেনাদের প্রচ- প্রতিরোধের সম্মুখীন হয়েছিল। ফলে ওই জায়গায় তাদের আক্রমণের প্রচ-তাও ছিল ভয়ানক।

কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, পঁচিশে মার্চে রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর এই নিষ্ঠুরতম গণহত্যা আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পায়নি। এই সেদিন পর্যন্ত দেশেও এই দিনটিকে ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করা হতো না। প্রতি বছর পঁচিশে মার্চের পত্রপত্রিকায় ওই নিষ্ঠুর হত্যাকান্ডের ছবি মুদ্রণ করা হতো। বিবরণসহ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হতো। কিন্তু ওই পর্যন্তই। একাত্তরের পঁচিশে মার্চের বহু পরে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি এ দিনটি আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে ঘোষণা করার জন্য ইউনেস্কোকে চিঠি দেয়। কিন্তু দেশের সরকার বা পার্লামেন্টের কোনো প্রস্তাব না পাওয়ায় ইউনেস্কো এ ব্যাপারে কোনো কিছু করতে অপারগতা জানায়। নির্মূল কমিটি আর্মেনিয়াসহ যে সব দেশে গণহত্যা হয়েছে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে এ ব্যাপারে তাদের সহায়তা চাইলে তারাও ওই পূর্বোক্ত বিষয় উল্লেখ করে। ইতিমধ্যে ‘আন্তর্জাতিক গণহত্যা’ দিবসে ঘোষণার জন্য জাতিসংঘে বিভিন্ন দেশ থেকে দাবি উত্থাপিত হলে জাতিসংঘের ২০১৫-এর সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ৯ ডিসেম্বরকে ‘আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালনের জন্য সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ইতিমধ্যে নির্মূল কমিটি বিভিন্ন দেশ ও পার্লামেন্টের সঙ্গে এ ব্যাপারে যোগাযোগ করলে তাদের প্রথম প্রশ্ন ছিল খোদ বাংলাদেশে এই দিনটি গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করা হয় কিনা। উত্তর স্বাভাবিকভাবেই নেতিবাচক ছিল। ফলে যেসব দেশ বাংলাদেশের এই গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য আগ্রহী তারাও এ ব্যাপারে তাদের আর আগ্রহ দেখা যায়নি। তাদের প্রশ্ন ছিল বাংলাদেশ নিজেই যখন এ দিনটিকে গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করে না সেখানে তারা এ ব্যাপারে কীভাবে এগোবে।

২০১৭ সালের ১১ মার্চ জাসদের সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য শিরিন আখতার জাতীয় সংসদে পঁচিশে মার্চকে ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ ও তার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য সংসদে প্রস্তাব আনলে ৩৮ সদস্য ওই আলোচনায় অংশ নেন এবং প্রস্তাবটি

সর্বসম্মতভাবে সংসদে গৃহীত হয়। পরবর্তীতে বঙ্গভবনে নির্মূল কমিটির আয়োজনে ২০১৭-এর ২৫ মার্চ ওই দিবস পালন অনুষ্ঠানে স্বয়ং রাষ্ট্রপতি উপস্থিত ছিলেন। স্বাভাবিকভাবে পঁচিশে মার্চের ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় অনুমোদন পায়। এরপর থেকে প্রতি বছর এই দিনটি ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালিত হলেও এবং সরকারের মন্ত্রী কর্মকর্তারা ওই গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির কথা বলে এলেও এখনো পর্যন্ত পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিভিন্ন দেশের সরকারের সঙ্গে এ ব্যাপারে কোনো যোগাযোগ কখনই করেনি। পার্লামেন্টও তার গৃহীত প্রস্তাব বাস্তবায়নে কোনো উদ্যোগ নেয়নি। ফলে ওই পঁচিশে মার্চের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির প্রস্তাব সংসদের কার্যবিবরণীতেই রয়ে গেছে। আর এখন তো বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস সংক্রমণ কেবল পঁচিশে মার্চের গণহত্যাকে নয়, আমাদের স্বাধীনতা দিবসের সব আনুষ্ঠানিকতাকে বাতিল করতে বাধ্য করেছে।

(২)

বাংলাদেশ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর দ্বারপ্রান্তে। একই সঙ্গে পঁচিশে মার্চের কালরাতের সেই বিভীষিকাময় গণহত্যারও পঞ্চাশ বছর পূরণ হতে চলেছে। কেমন ছিল সেই দিনটি ও রাতটি নতুন প্রজন্ম সে সম্পর্কে বিশেষ জানে বলে মনে হয় না। ভোগবাদী অর্থনীতি, রাজনীতির দুর্নীতি-দুর্বৃত্তপনা দেশ ও বিশ্ব পরিস্থিতি নতুন প্রজন্মকে সব কিছু ভুলিয়ে রাখছে। অবশ্য তার আগেও পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের নৃশংস হত্যাকান্ড, দেড় দশকের সামরিক শাসন, ওই গণহত্যার সহযোগী যুদ্ধাপরাধী জামায়াতকে নিয়ে বিএনপির উপর্যুপরি সরকারের শাসন কেবল ওই গণহত্যাকে কেন, স্বাধীনতা, সংগ্রামকে, জাতির পিতাসহ মুক্তিযুদ্ধের সব সুকীর্তিই ভুলিয়ে দেওয়ার সব ব্যবস্থা করেছিল। ইতিহাস থেকে, শিক্ষা পাঠক্রম থেকে, রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানাদিতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভাষার প্রশ্ন থেকে শুরু করে স্বায়ত্তশাসন, স্বাধিকার, স্বাধীনতার সংগ্রামকেই প্রায় নির্বাসনে পাঠিয়েছিল। এটা আনন্দের কথা পঁচিশে মার্চ এখন ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত। কিন্তু যেখানে তুরস্কের প্রবল আপত্তির মুখে প্রায় একশ বছর সময়কালের পর আর্মেনিয়ার গণহত্যা, রুয়ান্ডার গণহত্যা, কম্বোডিয়ার গণহত্যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হয়েছে, সেখানে বাংলাদেশের গণহত্যা সম্পর্কে বিদেশি গবেষকরা একে বিংশ শতাব্দীর ঘৃণ্যতম গণহত্যা বললেও তার কোনো স্বীকৃতি নেই। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর প্রাক্কালে স্বাধীনতা সংগ্রামের সবচেয়ে বিষাদময় ঘটনা বাংলাদেশে পাকিস্তানিদের গণহত্যার বিশ্ব স্বীকৃতি পাওয়ার কোনো ব্যবস্থা হবে কি?

লেখক : সভাপতি, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিজয় দেখার দিন
বিজয় দেখার দিন
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা