শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

পাকিস্তানি গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

রাশেদ খান মেনন
প্রিন্ট ভার্সন
পাকিস্তানি গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

‘অপারেশন সার্চ লাইটে’ তারা সেদিন ঢাকা মহানগরের কয়েক হাজার মানুষকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছিল। আগুন লাগিয়ে দিয়েছিল রেললাইনের পাশে থাকা বস্তি, ইংলিশ রোড আর নয়াবাজারের কাঠ আর টিনের দোকানগুলোতে, হিন্দু মহল্লা শাঁখারীপট্টিতে। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের ইকবাল হল, জগন্নাথ হল ছিল তাদের টার্গেট

 

ছাব্বিশে মার্চ। স্বাধীনতা দিবস। কিন্তু সেই একাত্তরের ছাব্বিশে মার্চ স্বাধীনতার সূর্য ওঠার আগে পঁচিশে মার্চ রাতটি ছিল ভয়ানক ও বিভীষিকাময়। পাকিস্তানের শাসকরা বাঙালির স্বাধীনতার প্রত্যয়কে ধ্বংস করতে সেনাবাহিনীকে লেলিয়ে দিয়েছিল শতাব্দীর নৃশংসতম গণহত্যা চালাতে। ‘অপারেশন সার্চ লাইটে’ তারা সেদিন ঢাকা মহানগরের কয়েক হাজার মানুষকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছিল। আগুন লাগিয়ে দিয়েছিল রেললাইনের পাশে থাকা বস্তি, ইংলিশ রোড আর নয়াবাজারের কাঠ আর টিনের দোকানগুলোতে, হিন্দু মহল্লা শাঁখারীপট্টিতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হল, জগন্নাথ হল ছিল তাদের টার্গেট। ইকবাল হলকে তারা ছাত্রদের প্রতিরোধের কেন্দ্র হিসেবে ধরে নিয়েছিল। আর হিন্দু ছাত্রদের হল ও তৎসংলগ্ন আবাসিক এলাকাও ছিল তাদের লক্ষ্যবস্তু। জগন্নাথ হলে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে সেখানকার বাসিন্দা যারা বেঁচেছিল তাদের দিয়েই তারা ওই লাশগুলো মাটিচাপা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল। জগন্নাথ হলের গণকবর এখনো কালের সাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। প্রতি বছর পঁচিশে মার্চ ছাত্র-জনতা আলোর মিছিলে ওই গণকবরে এসে প্রদীপ প্রজ্বালন করে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ওই গণহত্যার আর দুটি প্রধান কেন্দ্র ছিল রাজারবাগ পুলিশ লাইন ও পিলখানার ইপিআর হেডকোয়ার্টার। ওই দুই জায়গাতেই অবশ্য তারা পুলিশ আর ইপিআরের বাঙালি সেনাদের প্রচ- প্রতিরোধের সম্মুখীন হয়েছিল। ফলে ওই জায়গায় তাদের আক্রমণের প্রচ-তাও ছিল ভয়ানক।

কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, পঁচিশে মার্চে রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর এই নিষ্ঠুরতম গণহত্যা আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পায়নি। এই সেদিন পর্যন্ত দেশেও এই দিনটিকে ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করা হতো না। প্রতি বছর পঁচিশে মার্চের পত্রপত্রিকায় ওই নিষ্ঠুর হত্যাকান্ডের ছবি মুদ্রণ করা হতো। বিবরণসহ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হতো। কিন্তু ওই পর্যন্তই। একাত্তরের পঁচিশে মার্চের বহু পরে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি এ দিনটি আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে ঘোষণা করার জন্য ইউনেস্কোকে চিঠি দেয়। কিন্তু দেশের সরকার বা পার্লামেন্টের কোনো প্রস্তাব না পাওয়ায় ইউনেস্কো এ ব্যাপারে কোনো কিছু করতে অপারগতা জানায়। নির্মূল কমিটি আর্মেনিয়াসহ যে সব দেশে গণহত্যা হয়েছে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে এ ব্যাপারে তাদের সহায়তা চাইলে তারাও ওই পূর্বোক্ত বিষয় উল্লেখ করে। ইতিমধ্যে ‘আন্তর্জাতিক গণহত্যা’ দিবসে ঘোষণার জন্য জাতিসংঘে বিভিন্ন দেশ থেকে দাবি উত্থাপিত হলে জাতিসংঘের ২০১৫-এর সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ৯ ডিসেম্বরকে ‘আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালনের জন্য সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ইতিমধ্যে নির্মূল কমিটি বিভিন্ন দেশ ও পার্লামেন্টের সঙ্গে এ ব্যাপারে যোগাযোগ করলে তাদের প্রথম প্রশ্ন ছিল খোদ বাংলাদেশে এই দিনটি গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করা হয় কিনা। উত্তর স্বাভাবিকভাবেই নেতিবাচক ছিল। ফলে যেসব দেশ বাংলাদেশের এই গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য আগ্রহী তারাও এ ব্যাপারে তাদের আর আগ্রহ দেখা যায়নি। তাদের প্রশ্ন ছিল বাংলাদেশ নিজেই যখন এ দিনটিকে গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করে না সেখানে তারা এ ব্যাপারে কীভাবে এগোবে।

২০১৭ সালের ১১ মার্চ জাসদের সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য শিরিন আখতার জাতীয় সংসদে পঁচিশে মার্চকে ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ ও তার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য সংসদে প্রস্তাব আনলে ৩৮ সদস্য ওই আলোচনায় অংশ নেন এবং প্রস্তাবটি

সর্বসম্মতভাবে সংসদে গৃহীত হয়। পরবর্তীতে বঙ্গভবনে নির্মূল কমিটির আয়োজনে ২০১৭-এর ২৫ মার্চ ওই দিবস পালন অনুষ্ঠানে স্বয়ং রাষ্ট্রপতি উপস্থিত ছিলেন। স্বাভাবিকভাবে পঁচিশে মার্চের ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় অনুমোদন পায়। এরপর থেকে প্রতি বছর এই দিনটি ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালিত হলেও এবং সরকারের মন্ত্রী কর্মকর্তারা ওই গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির কথা বলে এলেও এখনো পর্যন্ত পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিভিন্ন দেশের সরকারের সঙ্গে এ ব্যাপারে কোনো যোগাযোগ কখনই করেনি। পার্লামেন্টও তার গৃহীত প্রস্তাব বাস্তবায়নে কোনো উদ্যোগ নেয়নি। ফলে ওই পঁচিশে মার্চের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির প্রস্তাব সংসদের কার্যবিবরণীতেই রয়ে গেছে। আর এখন তো বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস সংক্রমণ কেবল পঁচিশে মার্চের গণহত্যাকে নয়, আমাদের স্বাধীনতা দিবসের সব আনুষ্ঠানিকতাকে বাতিল করতে বাধ্য করেছে।

(২)

বাংলাদেশ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর দ্বারপ্রান্তে। একই সঙ্গে পঁচিশে মার্চের কালরাতের সেই বিভীষিকাময় গণহত্যারও পঞ্চাশ বছর পূরণ হতে চলেছে। কেমন ছিল সেই দিনটি ও রাতটি নতুন প্রজন্ম সে সম্পর্কে বিশেষ জানে বলে মনে হয় না। ভোগবাদী অর্থনীতি, রাজনীতির দুর্নীতি-দুর্বৃত্তপনা দেশ ও বিশ্ব পরিস্থিতি নতুন প্রজন্মকে সব কিছু ভুলিয়ে রাখছে। অবশ্য তার আগেও পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের নৃশংস হত্যাকান্ড, দেড় দশকের সামরিক শাসন, ওই গণহত্যার সহযোগী যুদ্ধাপরাধী জামায়াতকে নিয়ে বিএনপির উপর্যুপরি সরকারের শাসন কেবল ওই গণহত্যাকে কেন, স্বাধীনতা, সংগ্রামকে, জাতির পিতাসহ মুক্তিযুদ্ধের সব সুকীর্তিই ভুলিয়ে দেওয়ার সব ব্যবস্থা করেছিল। ইতিহাস থেকে, শিক্ষা পাঠক্রম থেকে, রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানাদিতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভাষার প্রশ্ন থেকে শুরু করে স্বায়ত্তশাসন, স্বাধিকার, স্বাধীনতার সংগ্রামকেই প্রায় নির্বাসনে পাঠিয়েছিল। এটা আনন্দের কথা পঁচিশে মার্চ এখন ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত। কিন্তু যেখানে তুরস্কের প্রবল আপত্তির মুখে প্রায় একশ বছর সময়কালের পর আর্মেনিয়ার গণহত্যা, রুয়ান্ডার গণহত্যা, কম্বোডিয়ার গণহত্যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হয়েছে, সেখানে বাংলাদেশের গণহত্যা সম্পর্কে বিদেশি গবেষকরা একে বিংশ শতাব্দীর ঘৃণ্যতম গণহত্যা বললেও তার কোনো স্বীকৃতি নেই। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর প্রাক্কালে স্বাধীনতা সংগ্রামের সবচেয়ে বিষাদময় ঘটনা বাংলাদেশে পাকিস্তানিদের গণহত্যার বিশ্ব স্বীকৃতি পাওয়ার কোনো ব্যবস্থা হবে কি?

লেখক : সভাপতি, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিজয় দেখার দিন
বিজয় দেখার দিন
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা
টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি
৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম