শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

মুক্তিযুদ্ধে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রাথমিক প্রতিরোধ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রাথমিক প্রতিরোধ

২৫ মার্চ ১৯৭১ কালরাতে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশেষত বাঙালি সেনা অধ্যুষিত সেনানিবাস ও ব্যারাকে যে হত্যাযজ্ঞ হয়, তা প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সদস্যদের জানার উপায় ছিল না। এ সময় প্রশিক্ষণের নামে তাদের যশোর সেনানিবাস থেকে ১৫ মাইল দূরে জগদীশপুর গ্রামে সব রকম যোগাযোগ ব্যবস্থা থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়। ২৯ মার্চ রাতে তাদের ব্যারাকে ফিরিয়ে আনা হয় এবং পরদিন ৩০ মার্চ তাদের অস্ত্রাগার ও গোলাবারুদের স্টোরে তালা দিয়ে একপ্রকার নিরস্ত্র করা হয়, তখন ব্যাটালিয়নের সব বাঙালি সদস্য লক্ষ্য করে তারা নিরস্ত্র হলেও তাদের ঘিরে রেখেছে পশ্চিম পাকিস্তানের সশস্ত্র সৈন্যরা। ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে অংশ নেওয়া অভিজ্ঞ সৈন্যদের বুঝতে বাকি থাকে না কী হতে চলেছে। ফলে শুরু হয় অস্ত্রাগার ও স্টোর ভেঙে অস্ত্র ও গোলাবারুদ নিয়ে পাকিস্তানিদের দিকে গুলিবর্ষণ এবং তৎকালীন ক্যাপ্টেন হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ বীরবিক্রমের (পরে মেজর মন্ত্রী ও এমপি বিএনপি) নেতৃত্বে বিদ্রোহ করে যশোর সেনানিবাস ছেড়ে যাওয়ার পালা। লে. আনোয়ারসহ বহু মুক্তিযোদ্ধা সৈনিক শহীদ ও আহত হওয়ার মধ্য দিয়ে প্রায় ২০০ সেনা নিয়ে বেরিয়ে আসে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, যার অপর নাম ‘সিনিয়র টাইগার্স’।

নিরস্ত্র সেনাদের চারদিক থেকে গুলি করে এবং বোমা মেরে সমূলে ধ্বংস করাই ছিল পশ্চিমা বাহিনীর পরিকল্পনা। তা ধূলিসাৎ করার মধ্য দিয়েই সূচিত হয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গলের বিজয়গাথা। বিধ্বস্ত ইউনিট পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে যশোর সেনানিবাস ছেড়ে প্রথমে চৌগাছা বাজারে পৌঁছে তাদের সঙ্গে তখন মিলিত হয় মাছলিয়া সীমান্ত ক্যাম্পে কর্তব্যরত তৎকালীন ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর) সদস্যরা। তাদের আমন্ত্রণে এই মাছলিয়া সীমান্ত ক্যাম্পেই একে একে জড়ো হয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈন্যরা।

৩১ মার্চ ১৯৭১ সালে মাছলিয়া সীমান্ত ক্যাম্পে একমাত্র বাঙালি অফিসার ক্যাপ্টেন হাফিজের নির্দেশনায় শুরু হয় প্রাথমিক প্রতিরোধ যুদ্ধ। প্রথমে সালুয়া বাজার এবং পরে চৌগাছায় যশোর সেনানিবাসের দিকে মুখ করে প্রতিরক্ষা অবস্থান তথা বাঙ্কার করে অবস্থান নেয় সেনারা। এ সময় স্থানীয় খাদ্যগুদাম থেকে রসদ আর ভারতীয় সীমান্তরক্ষীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলে। আর পরিকল্পনা হয় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের নির্দেশনা মোতাবেক রাস্তাঘাট অচল করে দেওয়ার। এক্ষেত্রে প্রথম এগিয়ে আসেন সুবেদার আহাম্মেদ উল্লাহ। দীর্ঘ পথ হেঁটে যশোর কুষ্টিয়া সড়কের হজরতপুর সেতু উড়িয়ে দেয়। তাদের পরামর্শে চৌগাছা বাজারসংলগ্ন ফেরিঘাটে থাকা একটি ফেরি স্থানীয়রা আগেই ডুবিয়ে দেয়। এ সময় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সঙ্গে পুলিশ প্রশাসনের এসপি মাহাবুব, জনপ্রশাসনের তৌফিক ইলাহী (বর্তমানে উপদেষ্টা) এবং কুষ্টিয়া ইপিআর উইং প্রধান মেজর আবু ওসমানের যোগাযোগ ঘটে। মেজর ওসমান কুষ্টিয়ায় পাক বাহিনীর ফেলে যাওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদ প্রথম ইস্ট বেঙ্গলকে প্রদান করেন। ফলে প্রাথমিক প্রতিরোধের ক্ষমতা আরও বেড়ে যায়। মেজর ওসমান এ সময় দুটি সামরিক জিপ, কয়েকটি হেভি মেশিনগান, ট্যাঙ্ক বিধ্বংসী কামান ও বেশকিছু গোলাবারুদও জোগাড় করে দেন।

প্রাথমিক প্রতিরোধের অংশ হিসেবে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল সার্বক্ষণিক নজর রেখেছিল যশোর সেনানিবাসের দিকে পাকিস্তান বাহিনীর অতর্কিত হামলা প্রতিহত করার জন্য। ১০ এপ্রিল গভীর রাতে প্রায় ৮ মাইল পথ হেঁটে সুবেদার আহাম্মেদ উল্লাহ অল্পসংখ্যক সৈন্য নিয়েই যশোর ঝিনাইদহ ট্যাঙ্ক রোডের বেশকিছু কালভার্ট ধ্বংস করে দেন। ১১ এপ্রিল সিপাহি (ড্রাইভার) কালা মিয়া, অন্য দুজন সেনাসহ জিপ ও বাস সংগ্রহের উদ্দেশে কোটচাঁদপুর যায়। পাকিস্তান বাহিনী আসার খবর পেয়ে তারা নিজেরাই মাত্র ১০ জন বন্দুকধারী মুজাহিদ নিয়ে রাস্তায় এম্বুশ পাতে। শেষ বিকালে পাকিস্তানিদের ১০টি গাড়ির বহর আয়ত্তে আসামাত্র আক্রমণ চালায় কালা মিয়া ও তার ১২ সঙ্গী। হতভম্ব পাকিস্তানিদের সামনের তিনটি গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের খালে পড়ে যায়। কালা মিয়া কাছে গিয়ে গ্রেনেড ছুড়লে চারটি গাড়িতে আগুন ধরে যায়। কিন্তু বুকে শত্রুর এলএমজির বার্স্ট লাগায় প্রচুর রক্তক্ষরণে শাহাদাতবরণ করেন কালা মিয়া।

এ ঘটনার পর মেজর আবু ওসমানের নেতৃত্বাধীন ৩০০ ইপিআর সদস্য, মুজাহিদ বাহিনী, আনসার বাহিনী ও ছাত্র জনতার অনেকেই যোগ দেয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সঙ্গে। ঢাকা ছেড়ে যশোরে এসে ক্যাপ্টেন মোস্তাফিজুর রহমানও (পরবর্তীতে বীরবিক্রম খেতাবে প্রাপ্ত এবং সেনাবাহিনী প্রধান) কিছুদিনের জন্য প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, ইপিআর, মুজাহিদ ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। তার পরিকল্পনায়  এক রাতের মধ্যে একটি বড় সড়ক কেটে বিরাট গর্ত করেন স্থানীয় কৃষক ও মুক্তিযোদ্ধারা। গর্ত থেকে তোলা মাটি রাতেই ছিটিয়ে দেওয়া হয় বিস্তীর্ণ ফসলের খেতে। এরপর বাঁশের  খুঁটি ও বেড়া দিয়ে গর্ত ঢেকে দেওয়া হয় এবং বেড়ার ওপরের অংশকে মাটি দিয়ে ঢেকে আগের আকৃতি দেওয়া হয়। গর্তের দুই পাশও মিলিয়ে দেওয়া হয়, যেন কেউ বুঝতে না পারে। ইপিআর আর মুজাহিদদের ছিল থ্রি নট থ্রি রাইফেল। তাই স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র নেওয়া হয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল থেকে। প্রথম রাতে শত্রু না এলেও দ্বিতীয় রাতে শত্রুর পাঁচটি গাড়ি আসে ওই রাস্তায়। অস্ত্রধারী সৈন্যদের নিয়ে সবার আগে থাকা পিকআপ প্রথমেই গভীর খাদে পড়ে। একইভাবে পড়ে  পেছনে থাকা জিপ। থামানোর চেষ্টা করেও বাঁচতে পারেনি।

তিন নম্বর অবস্থানে থাকা মিলিটারি ট্রাক (তিন টন)। আচমকা থেমে যায় সব শেষে থাকা আরও দুটি মিলিটারি ট্রাক। আর এই সুযোগের অপেক্ষায়ই ছিল প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র লাইট মেশিন গান (এলএমজি) নিয়ে আসা ল্যান্স করপোরাল তাজুল (পরবর্তীতে সম্মানিত ক্যাপ্টেন ও বীরপ্রতীক) এবং ল্যান্স করপোরাল ইউসুফ (বীরপ্রতীক)।

গর্জে উঠে তাদের মেশিনগান আর শত্রুর আর্তনাদে ভারি হয় তৎকালীন যশোরের (বর্তমান ঝিনাইদহ) গড়াগঞ্জের আকাশ-বাতাস। এই অপারেশন থেকে বিপুল অস্ত্র এবং গোলাবারুদ লাভ করে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।

২১ এপ্রিল মধ্যরাতে ক্যাপ্টেন হাফিজ প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের মাত্র ২০ জন সৈন্য নিয়ে যশোরের নাভারনে পাকিস্তানি সৈন্যদের একটি শক্ত ঘাঁটিতে আক্রমণ চালান। কাদামাটি ও খালবিল পেরিয়ে কষ্টসাধ্য এই অপারেশনে পাকিস্তানি ১০ সেনা নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়, অন্যদিকে আহত হয় নিজস্ব ৪ মুক্তিযোদ্ধা সৈন্য। এই আক্রমণের সময় ভারতীয় ‘স্টেটস ম্যান’ পত্রিকার একজন সাংবাদিক সঙ্গে ছিলেন এবং পরদিন ‘উইথ কমান্ডোস-ইনসাইড-বাংলাদেশ’ শিরোনামে নিবন্ধ প্রকাশ করেন।

প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রাথমিক প্রতিরোধ পর্বে ভয়াবহ যুদ্ধ হয় বেনাপোল সীমান্তবর্তী ‘কাগজ পুকুর’ গ্রামে। এখানে নিজস্ব প্রতিরক্ষা অবস্থানের (বাঙ্কার) ওপর তীব্র আক্রমণ চালায় পাকিস্তান বাহিনী। ২৩ এপ্রিলের এই আক্রমণে প্রথমে প্রচন্ড গোলাবর্ষণ করে পাকিস্তান বাহিনী, তারপর গুলির বৃষ্টি। প্রথমদিকে সঙ্গে থাকা ইপিআর শত্রুর আক্রমণে টিকতে না পারলেও যোগ্য জবাব দেয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।  ফলে পিছু হটতে বাধ্য হয় পাকিস্তানি সেনারা। তাদের ৫০ জন নিহত এবং বহু সৈন্য আহত হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। পক্ষান্তরে দেশের জন্য শহীদ হন নিজস্ব ১৫ জন। এই যুদ্ধের পর প্রথম ইস্ট বেঙ্গল ভারতে যায় এবং পুনর্গঠিত হয়ে মূল আক্রমণ চালায় পাকিস্তানি সেনাদের ওপর।

 

তথ্যসূত্র : ‘রক্তে ভেজা একাত্তর’ মেজর হাফিজ উদ্দিন আহমদ (বীরবিক্রম, ‘নিয়াজির আত্মসমর্পণের দলিল’ সিদ্দিক সালিক; ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র’ নবম খন্ড এবং ডা. ক্যাপ্টেন তাজুলের সাক্ষাৎকার

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক, গবেষক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
বিজয় দেখার দিন
বিজয় দেখার দিন
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
সর্বশেষ খবর
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

এই মাত্র | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

৫৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা