শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

মুক্তিযুদ্ধে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রাথমিক প্রতিরোধ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রাথমিক প্রতিরোধ

২৫ মার্চ ১৯৭১ কালরাতে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশেষত বাঙালি সেনা অধ্যুষিত সেনানিবাস ও ব্যারাকে যে হত্যাযজ্ঞ হয়, তা প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সদস্যদের জানার উপায় ছিল না। এ সময় প্রশিক্ষণের নামে তাদের যশোর সেনানিবাস থেকে ১৫ মাইল দূরে জগদীশপুর গ্রামে সব রকম যোগাযোগ ব্যবস্থা থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়। ২৯ মার্চ রাতে তাদের ব্যারাকে ফিরিয়ে আনা হয় এবং পরদিন ৩০ মার্চ তাদের অস্ত্রাগার ও গোলাবারুদের স্টোরে তালা দিয়ে একপ্রকার নিরস্ত্র করা হয়, তখন ব্যাটালিয়নের সব বাঙালি সদস্য লক্ষ্য করে তারা নিরস্ত্র হলেও তাদের ঘিরে রেখেছে পশ্চিম পাকিস্তানের সশস্ত্র সৈন্যরা। ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে অংশ নেওয়া অভিজ্ঞ সৈন্যদের বুঝতে বাকি থাকে না কী হতে চলেছে। ফলে শুরু হয় অস্ত্রাগার ও স্টোর ভেঙে অস্ত্র ও গোলাবারুদ নিয়ে পাকিস্তানিদের দিকে গুলিবর্ষণ এবং তৎকালীন ক্যাপ্টেন হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ বীরবিক্রমের (পরে মেজর মন্ত্রী ও এমপি বিএনপি) নেতৃত্বে বিদ্রোহ করে যশোর সেনানিবাস ছেড়ে যাওয়ার পালা। লে. আনোয়ারসহ বহু মুক্তিযোদ্ধা সৈনিক শহীদ ও আহত হওয়ার মধ্য দিয়ে প্রায় ২০০ সেনা নিয়ে বেরিয়ে আসে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, যার অপর নাম ‘সিনিয়র টাইগার্স’।

নিরস্ত্র সেনাদের চারদিক থেকে গুলি করে এবং বোমা মেরে সমূলে ধ্বংস করাই ছিল পশ্চিমা বাহিনীর পরিকল্পনা। তা ধূলিসাৎ করার মধ্য দিয়েই সূচিত হয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গলের বিজয়গাথা। বিধ্বস্ত ইউনিট পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে যশোর সেনানিবাস ছেড়ে প্রথমে চৌগাছা বাজারে পৌঁছে তাদের সঙ্গে তখন মিলিত হয় মাছলিয়া সীমান্ত ক্যাম্পে কর্তব্যরত তৎকালীন ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর) সদস্যরা। তাদের আমন্ত্রণে এই মাছলিয়া সীমান্ত ক্যাম্পেই একে একে জড়ো হয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈন্যরা।

৩১ মার্চ ১৯৭১ সালে মাছলিয়া সীমান্ত ক্যাম্পে একমাত্র বাঙালি অফিসার ক্যাপ্টেন হাফিজের নির্দেশনায় শুরু হয় প্রাথমিক প্রতিরোধ যুদ্ধ। প্রথমে সালুয়া বাজার এবং পরে চৌগাছায় যশোর সেনানিবাসের দিকে মুখ করে প্রতিরক্ষা অবস্থান তথা বাঙ্কার করে অবস্থান নেয় সেনারা। এ সময় স্থানীয় খাদ্যগুদাম থেকে রসদ আর ভারতীয় সীমান্তরক্ষীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলে। আর পরিকল্পনা হয় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের নির্দেশনা মোতাবেক রাস্তাঘাট অচল করে দেওয়ার। এক্ষেত্রে প্রথম এগিয়ে আসেন সুবেদার আহাম্মেদ উল্লাহ। দীর্ঘ পথ হেঁটে যশোর কুষ্টিয়া সড়কের হজরতপুর সেতু উড়িয়ে দেয়। তাদের পরামর্শে চৌগাছা বাজারসংলগ্ন ফেরিঘাটে থাকা একটি ফেরি স্থানীয়রা আগেই ডুবিয়ে দেয়। এ সময় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সঙ্গে পুলিশ প্রশাসনের এসপি মাহাবুব, জনপ্রশাসনের তৌফিক ইলাহী (বর্তমানে উপদেষ্টা) এবং কুষ্টিয়া ইপিআর উইং প্রধান মেজর আবু ওসমানের যোগাযোগ ঘটে। মেজর ওসমান কুষ্টিয়ায় পাক বাহিনীর ফেলে যাওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদ প্রথম ইস্ট বেঙ্গলকে প্রদান করেন। ফলে প্রাথমিক প্রতিরোধের ক্ষমতা আরও বেড়ে যায়। মেজর ওসমান এ সময় দুটি সামরিক জিপ, কয়েকটি হেভি মেশিনগান, ট্যাঙ্ক বিধ্বংসী কামান ও বেশকিছু গোলাবারুদও জোগাড় করে দেন।

প্রাথমিক প্রতিরোধের অংশ হিসেবে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল সার্বক্ষণিক নজর রেখেছিল যশোর সেনানিবাসের দিকে পাকিস্তান বাহিনীর অতর্কিত হামলা প্রতিহত করার জন্য। ১০ এপ্রিল গভীর রাতে প্রায় ৮ মাইল পথ হেঁটে সুবেদার আহাম্মেদ উল্লাহ অল্পসংখ্যক সৈন্য নিয়েই যশোর ঝিনাইদহ ট্যাঙ্ক রোডের বেশকিছু কালভার্ট ধ্বংস করে দেন। ১১ এপ্রিল সিপাহি (ড্রাইভার) কালা মিয়া, অন্য দুজন সেনাসহ জিপ ও বাস সংগ্রহের উদ্দেশে কোটচাঁদপুর যায়। পাকিস্তান বাহিনী আসার খবর পেয়ে তারা নিজেরাই মাত্র ১০ জন বন্দুকধারী মুজাহিদ নিয়ে রাস্তায় এম্বুশ পাতে। শেষ বিকালে পাকিস্তানিদের ১০টি গাড়ির বহর আয়ত্তে আসামাত্র আক্রমণ চালায় কালা মিয়া ও তার ১২ সঙ্গী। হতভম্ব পাকিস্তানিদের সামনের তিনটি গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের খালে পড়ে যায়। কালা মিয়া কাছে গিয়ে গ্রেনেড ছুড়লে চারটি গাড়িতে আগুন ধরে যায়। কিন্তু বুকে শত্রুর এলএমজির বার্স্ট লাগায় প্রচুর রক্তক্ষরণে শাহাদাতবরণ করেন কালা মিয়া।

এ ঘটনার পর মেজর আবু ওসমানের নেতৃত্বাধীন ৩০০ ইপিআর সদস্য, মুজাহিদ বাহিনী, আনসার বাহিনী ও ছাত্র জনতার অনেকেই যোগ দেয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সঙ্গে। ঢাকা ছেড়ে যশোরে এসে ক্যাপ্টেন মোস্তাফিজুর রহমানও (পরবর্তীতে বীরবিক্রম খেতাবে প্রাপ্ত এবং সেনাবাহিনী প্রধান) কিছুদিনের জন্য প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, ইপিআর, মুজাহিদ ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। তার পরিকল্পনায়  এক রাতের মধ্যে একটি বড় সড়ক কেটে বিরাট গর্ত করেন স্থানীয় কৃষক ও মুক্তিযোদ্ধারা। গর্ত থেকে তোলা মাটি রাতেই ছিটিয়ে দেওয়া হয় বিস্তীর্ণ ফসলের খেতে। এরপর বাঁশের  খুঁটি ও বেড়া দিয়ে গর্ত ঢেকে দেওয়া হয় এবং বেড়ার ওপরের অংশকে মাটি দিয়ে ঢেকে আগের আকৃতি দেওয়া হয়। গর্তের দুই পাশও মিলিয়ে দেওয়া হয়, যেন কেউ বুঝতে না পারে। ইপিআর আর মুজাহিদদের ছিল থ্রি নট থ্রি রাইফেল। তাই স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র নেওয়া হয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল থেকে। প্রথম রাতে শত্রু না এলেও দ্বিতীয় রাতে শত্রুর পাঁচটি গাড়ি আসে ওই রাস্তায়। অস্ত্রধারী সৈন্যদের নিয়ে সবার আগে থাকা পিকআপ প্রথমেই গভীর খাদে পড়ে। একইভাবে পড়ে  পেছনে থাকা জিপ। থামানোর চেষ্টা করেও বাঁচতে পারেনি।

তিন নম্বর অবস্থানে থাকা মিলিটারি ট্রাক (তিন টন)। আচমকা থেমে যায় সব শেষে থাকা আরও দুটি মিলিটারি ট্রাক। আর এই সুযোগের অপেক্ষায়ই ছিল প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র লাইট মেশিন গান (এলএমজি) নিয়ে আসা ল্যান্স করপোরাল তাজুল (পরবর্তীতে সম্মানিত ক্যাপ্টেন ও বীরপ্রতীক) এবং ল্যান্স করপোরাল ইউসুফ (বীরপ্রতীক)।

গর্জে উঠে তাদের মেশিনগান আর শত্রুর আর্তনাদে ভারি হয় তৎকালীন যশোরের (বর্তমান ঝিনাইদহ) গড়াগঞ্জের আকাশ-বাতাস। এই অপারেশন থেকে বিপুল অস্ত্র এবং গোলাবারুদ লাভ করে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।

২১ এপ্রিল মধ্যরাতে ক্যাপ্টেন হাফিজ প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের মাত্র ২০ জন সৈন্য নিয়ে যশোরের নাভারনে পাকিস্তানি সৈন্যদের একটি শক্ত ঘাঁটিতে আক্রমণ চালান। কাদামাটি ও খালবিল পেরিয়ে কষ্টসাধ্য এই অপারেশনে পাকিস্তানি ১০ সেনা নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়, অন্যদিকে আহত হয় নিজস্ব ৪ মুক্তিযোদ্ধা সৈন্য। এই আক্রমণের সময় ভারতীয় ‘স্টেটস ম্যান’ পত্রিকার একজন সাংবাদিক সঙ্গে ছিলেন এবং পরদিন ‘উইথ কমান্ডোস-ইনসাইড-বাংলাদেশ’ শিরোনামে নিবন্ধ প্রকাশ করেন।

প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রাথমিক প্রতিরোধ পর্বে ভয়াবহ যুদ্ধ হয় বেনাপোল সীমান্তবর্তী ‘কাগজ পুকুর’ গ্রামে। এখানে নিজস্ব প্রতিরক্ষা অবস্থানের (বাঙ্কার) ওপর তীব্র আক্রমণ চালায় পাকিস্তান বাহিনী। ২৩ এপ্রিলের এই আক্রমণে প্রথমে প্রচন্ড গোলাবর্ষণ করে পাকিস্তান বাহিনী, তারপর গুলির বৃষ্টি। প্রথমদিকে সঙ্গে থাকা ইপিআর শত্রুর আক্রমণে টিকতে না পারলেও যোগ্য জবাব দেয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।  ফলে পিছু হটতে বাধ্য হয় পাকিস্তানি সেনারা। তাদের ৫০ জন নিহত এবং বহু সৈন্য আহত হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। পক্ষান্তরে দেশের জন্য শহীদ হন নিজস্ব ১৫ জন। এই যুদ্ধের পর প্রথম ইস্ট বেঙ্গল ভারতে যায় এবং পুনর্গঠিত হয়ে মূল আক্রমণ চালায় পাকিস্তানি সেনাদের ওপর।

 

তথ্যসূত্র : ‘রক্তে ভেজা একাত্তর’ মেজর হাফিজ উদ্দিন আহমদ (বীরবিক্রম, ‘নিয়াজির আত্মসমর্পণের দলিল’ সিদ্দিক সালিক; ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র’ নবম খন্ড এবং ডা. ক্যাপ্টেন তাজুলের সাক্ষাৎকার

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক, গবেষক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
বিজয় দেখার দিন
বিজয় দেখার দিন
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
সর্বশেষ খবর
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

এই মাত্র | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৪৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা