শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

মুক্তিযুদ্ধে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রাথমিক প্রতিরোধ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রাথমিক প্রতিরোধ

২৫ মার্চ ১৯৭১ কালরাতে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশেষত বাঙালি সেনা অধ্যুষিত সেনানিবাস ও ব্যারাকে যে হত্যাযজ্ঞ হয়, তা প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সদস্যদের জানার উপায় ছিল না। এ সময় প্রশিক্ষণের নামে তাদের যশোর সেনানিবাস থেকে ১৫ মাইল দূরে জগদীশপুর গ্রামে সব রকম যোগাযোগ ব্যবস্থা থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়। ২৯ মার্চ রাতে তাদের ব্যারাকে ফিরিয়ে আনা হয় এবং পরদিন ৩০ মার্চ তাদের অস্ত্রাগার ও গোলাবারুদের স্টোরে তালা দিয়ে একপ্রকার নিরস্ত্র করা হয়, তখন ব্যাটালিয়নের সব বাঙালি সদস্য লক্ষ্য করে তারা নিরস্ত্র হলেও তাদের ঘিরে রেখেছে পশ্চিম পাকিস্তানের সশস্ত্র সৈন্যরা। ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে অংশ নেওয়া অভিজ্ঞ সৈন্যদের বুঝতে বাকি থাকে না কী হতে চলেছে। ফলে শুরু হয় অস্ত্রাগার ও স্টোর ভেঙে অস্ত্র ও গোলাবারুদ নিয়ে পাকিস্তানিদের দিকে গুলিবর্ষণ এবং তৎকালীন ক্যাপ্টেন হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ বীরবিক্রমের (পরে মেজর মন্ত্রী ও এমপি বিএনপি) নেতৃত্বে বিদ্রোহ করে যশোর সেনানিবাস ছেড়ে যাওয়ার পালা। লে. আনোয়ারসহ বহু মুক্তিযোদ্ধা সৈনিক শহীদ ও আহত হওয়ার মধ্য দিয়ে প্রায় ২০০ সেনা নিয়ে বেরিয়ে আসে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, যার অপর নাম ‘সিনিয়র টাইগার্স’।

নিরস্ত্র সেনাদের চারদিক থেকে গুলি করে এবং বোমা মেরে সমূলে ধ্বংস করাই ছিল পশ্চিমা বাহিনীর পরিকল্পনা। তা ধূলিসাৎ করার মধ্য দিয়েই সূচিত হয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গলের বিজয়গাথা। বিধ্বস্ত ইউনিট পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে যশোর সেনানিবাস ছেড়ে প্রথমে চৌগাছা বাজারে পৌঁছে তাদের সঙ্গে তখন মিলিত হয় মাছলিয়া সীমান্ত ক্যাম্পে কর্তব্যরত তৎকালীন ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর) সদস্যরা। তাদের আমন্ত্রণে এই মাছলিয়া সীমান্ত ক্যাম্পেই একে একে জড়ো হয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈন্যরা।

৩১ মার্চ ১৯৭১ সালে মাছলিয়া সীমান্ত ক্যাম্পে একমাত্র বাঙালি অফিসার ক্যাপ্টেন হাফিজের নির্দেশনায় শুরু হয় প্রাথমিক প্রতিরোধ যুদ্ধ। প্রথমে সালুয়া বাজার এবং পরে চৌগাছায় যশোর সেনানিবাসের দিকে মুখ করে প্রতিরক্ষা অবস্থান তথা বাঙ্কার করে অবস্থান নেয় সেনারা। এ সময় স্থানীয় খাদ্যগুদাম থেকে রসদ আর ভারতীয় সীমান্তরক্ষীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলে। আর পরিকল্পনা হয় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের নির্দেশনা মোতাবেক রাস্তাঘাট অচল করে দেওয়ার। এক্ষেত্রে প্রথম এগিয়ে আসেন সুবেদার আহাম্মেদ উল্লাহ। দীর্ঘ পথ হেঁটে যশোর কুষ্টিয়া সড়কের হজরতপুর সেতু উড়িয়ে দেয়। তাদের পরামর্শে চৌগাছা বাজারসংলগ্ন ফেরিঘাটে থাকা একটি ফেরি স্থানীয়রা আগেই ডুবিয়ে দেয়। এ সময় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সঙ্গে পুলিশ প্রশাসনের এসপি মাহাবুব, জনপ্রশাসনের তৌফিক ইলাহী (বর্তমানে উপদেষ্টা) এবং কুষ্টিয়া ইপিআর উইং প্রধান মেজর আবু ওসমানের যোগাযোগ ঘটে। মেজর ওসমান কুষ্টিয়ায় পাক বাহিনীর ফেলে যাওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদ প্রথম ইস্ট বেঙ্গলকে প্রদান করেন। ফলে প্রাথমিক প্রতিরোধের ক্ষমতা আরও বেড়ে যায়। মেজর ওসমান এ সময় দুটি সামরিক জিপ, কয়েকটি হেভি মেশিনগান, ট্যাঙ্ক বিধ্বংসী কামান ও বেশকিছু গোলাবারুদও জোগাড় করে দেন।

প্রাথমিক প্রতিরোধের অংশ হিসেবে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল সার্বক্ষণিক নজর রেখেছিল যশোর সেনানিবাসের দিকে পাকিস্তান বাহিনীর অতর্কিত হামলা প্রতিহত করার জন্য। ১০ এপ্রিল গভীর রাতে প্রায় ৮ মাইল পথ হেঁটে সুবেদার আহাম্মেদ উল্লাহ অল্পসংখ্যক সৈন্য নিয়েই যশোর ঝিনাইদহ ট্যাঙ্ক রোডের বেশকিছু কালভার্ট ধ্বংস করে দেন। ১১ এপ্রিল সিপাহি (ড্রাইভার) কালা মিয়া, অন্য দুজন সেনাসহ জিপ ও বাস সংগ্রহের উদ্দেশে কোটচাঁদপুর যায়। পাকিস্তান বাহিনী আসার খবর পেয়ে তারা নিজেরাই মাত্র ১০ জন বন্দুকধারী মুজাহিদ নিয়ে রাস্তায় এম্বুশ পাতে। শেষ বিকালে পাকিস্তানিদের ১০টি গাড়ির বহর আয়ত্তে আসামাত্র আক্রমণ চালায় কালা মিয়া ও তার ১২ সঙ্গী। হতভম্ব পাকিস্তানিদের সামনের তিনটি গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের খালে পড়ে যায়। কালা মিয়া কাছে গিয়ে গ্রেনেড ছুড়লে চারটি গাড়িতে আগুন ধরে যায়। কিন্তু বুকে শত্রুর এলএমজির বার্স্ট লাগায় প্রচুর রক্তক্ষরণে শাহাদাতবরণ করেন কালা মিয়া।

এ ঘটনার পর মেজর আবু ওসমানের নেতৃত্বাধীন ৩০০ ইপিআর সদস্য, মুজাহিদ বাহিনী, আনসার বাহিনী ও ছাত্র জনতার অনেকেই যোগ দেয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সঙ্গে। ঢাকা ছেড়ে যশোরে এসে ক্যাপ্টেন মোস্তাফিজুর রহমানও (পরবর্তীতে বীরবিক্রম খেতাবে প্রাপ্ত এবং সেনাবাহিনী প্রধান) কিছুদিনের জন্য প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, ইপিআর, মুজাহিদ ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। তার পরিকল্পনায়  এক রাতের মধ্যে একটি বড় সড়ক কেটে বিরাট গর্ত করেন স্থানীয় কৃষক ও মুক্তিযোদ্ধারা। গর্ত থেকে তোলা মাটি রাতেই ছিটিয়ে দেওয়া হয় বিস্তীর্ণ ফসলের খেতে। এরপর বাঁশের  খুঁটি ও বেড়া দিয়ে গর্ত ঢেকে দেওয়া হয় এবং বেড়ার ওপরের অংশকে মাটি দিয়ে ঢেকে আগের আকৃতি দেওয়া হয়। গর্তের দুই পাশও মিলিয়ে দেওয়া হয়, যেন কেউ বুঝতে না পারে। ইপিআর আর মুজাহিদদের ছিল থ্রি নট থ্রি রাইফেল। তাই স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র নেওয়া হয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল থেকে। প্রথম রাতে শত্রু না এলেও দ্বিতীয় রাতে শত্রুর পাঁচটি গাড়ি আসে ওই রাস্তায়। অস্ত্রধারী সৈন্যদের নিয়ে সবার আগে থাকা পিকআপ প্রথমেই গভীর খাদে পড়ে। একইভাবে পড়ে  পেছনে থাকা জিপ। থামানোর চেষ্টা করেও বাঁচতে পারেনি।

তিন নম্বর অবস্থানে থাকা মিলিটারি ট্রাক (তিন টন)। আচমকা থেমে যায় সব শেষে থাকা আরও দুটি মিলিটারি ট্রাক। আর এই সুযোগের অপেক্ষায়ই ছিল প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র লাইট মেশিন গান (এলএমজি) নিয়ে আসা ল্যান্স করপোরাল তাজুল (পরবর্তীতে সম্মানিত ক্যাপ্টেন ও বীরপ্রতীক) এবং ল্যান্স করপোরাল ইউসুফ (বীরপ্রতীক)।

গর্জে উঠে তাদের মেশিনগান আর শত্রুর আর্তনাদে ভারি হয় তৎকালীন যশোরের (বর্তমান ঝিনাইদহ) গড়াগঞ্জের আকাশ-বাতাস। এই অপারেশন থেকে বিপুল অস্ত্র এবং গোলাবারুদ লাভ করে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।

২১ এপ্রিল মধ্যরাতে ক্যাপ্টেন হাফিজ প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের মাত্র ২০ জন সৈন্য নিয়ে যশোরের নাভারনে পাকিস্তানি সৈন্যদের একটি শক্ত ঘাঁটিতে আক্রমণ চালান। কাদামাটি ও খালবিল পেরিয়ে কষ্টসাধ্য এই অপারেশনে পাকিস্তানি ১০ সেনা নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়, অন্যদিকে আহত হয় নিজস্ব ৪ মুক্তিযোদ্ধা সৈন্য। এই আক্রমণের সময় ভারতীয় ‘স্টেটস ম্যান’ পত্রিকার একজন সাংবাদিক সঙ্গে ছিলেন এবং পরদিন ‘উইথ কমান্ডোস-ইনসাইড-বাংলাদেশ’ শিরোনামে নিবন্ধ প্রকাশ করেন।

প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রাথমিক প্রতিরোধ পর্বে ভয়াবহ যুদ্ধ হয় বেনাপোল সীমান্তবর্তী ‘কাগজ পুকুর’ গ্রামে। এখানে নিজস্ব প্রতিরক্ষা অবস্থানের (বাঙ্কার) ওপর তীব্র আক্রমণ চালায় পাকিস্তান বাহিনী। ২৩ এপ্রিলের এই আক্রমণে প্রথমে প্রচন্ড গোলাবর্ষণ করে পাকিস্তান বাহিনী, তারপর গুলির বৃষ্টি। প্রথমদিকে সঙ্গে থাকা ইপিআর শত্রুর আক্রমণে টিকতে না পারলেও যোগ্য জবাব দেয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।  ফলে পিছু হটতে বাধ্য হয় পাকিস্তানি সেনারা। তাদের ৫০ জন নিহত এবং বহু সৈন্য আহত হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। পক্ষান্তরে দেশের জন্য শহীদ হন নিজস্ব ১৫ জন। এই যুদ্ধের পর প্রথম ইস্ট বেঙ্গল ভারতে যায় এবং পুনর্গঠিত হয়ে মূল আক্রমণ চালায় পাকিস্তানি সেনাদের ওপর।

 

তথ্যসূত্র : ‘রক্তে ভেজা একাত্তর’ মেজর হাফিজ উদ্দিন আহমদ (বীরবিক্রম, ‘নিয়াজির আত্মসমর্পণের দলিল’ সিদ্দিক সালিক; ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র’ নবম খন্ড এবং ডা. ক্যাপ্টেন তাজুলের সাক্ষাৎকার

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক, গবেষক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
বিজয় দেখার দিন
বিজয় দেখার দিন
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা