শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

মুক্তিযুদ্ধে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রাথমিক প্রতিরোধ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রাথমিক প্রতিরোধ

২৫ মার্চ ১৯৭১ কালরাতে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশেষত বাঙালি সেনা অধ্যুষিত সেনানিবাস ও ব্যারাকে যে হত্যাযজ্ঞ হয়, তা প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সদস্যদের জানার উপায় ছিল না। এ সময় প্রশিক্ষণের নামে তাদের যশোর সেনানিবাস থেকে ১৫ মাইল দূরে জগদীশপুর গ্রামে সব রকম যোগাযোগ ব্যবস্থা থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়। ২৯ মার্চ রাতে তাদের ব্যারাকে ফিরিয়ে আনা হয় এবং পরদিন ৩০ মার্চ তাদের অস্ত্রাগার ও গোলাবারুদের স্টোরে তালা দিয়ে একপ্রকার নিরস্ত্র করা হয়, তখন ব্যাটালিয়নের সব বাঙালি সদস্য লক্ষ্য করে তারা নিরস্ত্র হলেও তাদের ঘিরে রেখেছে পশ্চিম পাকিস্তানের সশস্ত্র সৈন্যরা। ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে অংশ নেওয়া অভিজ্ঞ সৈন্যদের বুঝতে বাকি থাকে না কী হতে চলেছে। ফলে শুরু হয় অস্ত্রাগার ও স্টোর ভেঙে অস্ত্র ও গোলাবারুদ নিয়ে পাকিস্তানিদের দিকে গুলিবর্ষণ এবং তৎকালীন ক্যাপ্টেন হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ বীরবিক্রমের (পরে মেজর মন্ত্রী ও এমপি বিএনপি) নেতৃত্বে বিদ্রোহ করে যশোর সেনানিবাস ছেড়ে যাওয়ার পালা। লে. আনোয়ারসহ বহু মুক্তিযোদ্ধা সৈনিক শহীদ ও আহত হওয়ার মধ্য দিয়ে প্রায় ২০০ সেনা নিয়ে বেরিয়ে আসে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, যার অপর নাম ‘সিনিয়র টাইগার্স’।

নিরস্ত্র সেনাদের চারদিক থেকে গুলি করে এবং বোমা মেরে সমূলে ধ্বংস করাই ছিল পশ্চিমা বাহিনীর পরিকল্পনা। তা ধূলিসাৎ করার মধ্য দিয়েই সূচিত হয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গলের বিজয়গাথা। বিধ্বস্ত ইউনিট পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে যশোর সেনানিবাস ছেড়ে প্রথমে চৌগাছা বাজারে পৌঁছে তাদের সঙ্গে তখন মিলিত হয় মাছলিয়া সীমান্ত ক্যাম্পে কর্তব্যরত তৎকালীন ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর) সদস্যরা। তাদের আমন্ত্রণে এই মাছলিয়া সীমান্ত ক্যাম্পেই একে একে জড়ো হয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈন্যরা।

৩১ মার্চ ১৯৭১ সালে মাছলিয়া সীমান্ত ক্যাম্পে একমাত্র বাঙালি অফিসার ক্যাপ্টেন হাফিজের নির্দেশনায় শুরু হয় প্রাথমিক প্রতিরোধ যুদ্ধ। প্রথমে সালুয়া বাজার এবং পরে চৌগাছায় যশোর সেনানিবাসের দিকে মুখ করে প্রতিরক্ষা অবস্থান তথা বাঙ্কার করে অবস্থান নেয় সেনারা। এ সময় স্থানীয় খাদ্যগুদাম থেকে রসদ আর ভারতীয় সীমান্তরক্ষীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলে। আর পরিকল্পনা হয় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের নির্দেশনা মোতাবেক রাস্তাঘাট অচল করে দেওয়ার। এক্ষেত্রে প্রথম এগিয়ে আসেন সুবেদার আহাম্মেদ উল্লাহ। দীর্ঘ পথ হেঁটে যশোর কুষ্টিয়া সড়কের হজরতপুর সেতু উড়িয়ে দেয়। তাদের পরামর্শে চৌগাছা বাজারসংলগ্ন ফেরিঘাটে থাকা একটি ফেরি স্থানীয়রা আগেই ডুবিয়ে দেয়। এ সময় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সঙ্গে পুলিশ প্রশাসনের এসপি মাহাবুব, জনপ্রশাসনের তৌফিক ইলাহী (বর্তমানে উপদেষ্টা) এবং কুষ্টিয়া ইপিআর উইং প্রধান মেজর আবু ওসমানের যোগাযোগ ঘটে। মেজর ওসমান কুষ্টিয়ায় পাক বাহিনীর ফেলে যাওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদ প্রথম ইস্ট বেঙ্গলকে প্রদান করেন। ফলে প্রাথমিক প্রতিরোধের ক্ষমতা আরও বেড়ে যায়। মেজর ওসমান এ সময় দুটি সামরিক জিপ, কয়েকটি হেভি মেশিনগান, ট্যাঙ্ক বিধ্বংসী কামান ও বেশকিছু গোলাবারুদও জোগাড় করে দেন।

প্রাথমিক প্রতিরোধের অংশ হিসেবে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল সার্বক্ষণিক নজর রেখেছিল যশোর সেনানিবাসের দিকে পাকিস্তান বাহিনীর অতর্কিত হামলা প্রতিহত করার জন্য। ১০ এপ্রিল গভীর রাতে প্রায় ৮ মাইল পথ হেঁটে সুবেদার আহাম্মেদ উল্লাহ অল্পসংখ্যক সৈন্য নিয়েই যশোর ঝিনাইদহ ট্যাঙ্ক রোডের বেশকিছু কালভার্ট ধ্বংস করে দেন। ১১ এপ্রিল সিপাহি (ড্রাইভার) কালা মিয়া, অন্য দুজন সেনাসহ জিপ ও বাস সংগ্রহের উদ্দেশে কোটচাঁদপুর যায়। পাকিস্তান বাহিনী আসার খবর পেয়ে তারা নিজেরাই মাত্র ১০ জন বন্দুকধারী মুজাহিদ নিয়ে রাস্তায় এম্বুশ পাতে। শেষ বিকালে পাকিস্তানিদের ১০টি গাড়ির বহর আয়ত্তে আসামাত্র আক্রমণ চালায় কালা মিয়া ও তার ১২ সঙ্গী। হতভম্ব পাকিস্তানিদের সামনের তিনটি গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের খালে পড়ে যায়। কালা মিয়া কাছে গিয়ে গ্রেনেড ছুড়লে চারটি গাড়িতে আগুন ধরে যায়। কিন্তু বুকে শত্রুর এলএমজির বার্স্ট লাগায় প্রচুর রক্তক্ষরণে শাহাদাতবরণ করেন কালা মিয়া।

এ ঘটনার পর মেজর আবু ওসমানের নেতৃত্বাধীন ৩০০ ইপিআর সদস্য, মুজাহিদ বাহিনী, আনসার বাহিনী ও ছাত্র জনতার অনেকেই যোগ দেয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সঙ্গে। ঢাকা ছেড়ে যশোরে এসে ক্যাপ্টেন মোস্তাফিজুর রহমানও (পরবর্তীতে বীরবিক্রম খেতাবে প্রাপ্ত এবং সেনাবাহিনী প্রধান) কিছুদিনের জন্য প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, ইপিআর, মুজাহিদ ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। তার পরিকল্পনায়  এক রাতের মধ্যে একটি বড় সড়ক কেটে বিরাট গর্ত করেন স্থানীয় কৃষক ও মুক্তিযোদ্ধারা। গর্ত থেকে তোলা মাটি রাতেই ছিটিয়ে দেওয়া হয় বিস্তীর্ণ ফসলের খেতে। এরপর বাঁশের  খুঁটি ও বেড়া দিয়ে গর্ত ঢেকে দেওয়া হয় এবং বেড়ার ওপরের অংশকে মাটি দিয়ে ঢেকে আগের আকৃতি দেওয়া হয়। গর্তের দুই পাশও মিলিয়ে দেওয়া হয়, যেন কেউ বুঝতে না পারে। ইপিআর আর মুজাহিদদের ছিল থ্রি নট থ্রি রাইফেল। তাই স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র নেওয়া হয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল থেকে। প্রথম রাতে শত্রু না এলেও দ্বিতীয় রাতে শত্রুর পাঁচটি গাড়ি আসে ওই রাস্তায়। অস্ত্রধারী সৈন্যদের নিয়ে সবার আগে থাকা পিকআপ প্রথমেই গভীর খাদে পড়ে। একইভাবে পড়ে  পেছনে থাকা জিপ। থামানোর চেষ্টা করেও বাঁচতে পারেনি।

তিন নম্বর অবস্থানে থাকা মিলিটারি ট্রাক (তিন টন)। আচমকা থেমে যায় সব শেষে থাকা আরও দুটি মিলিটারি ট্রাক। আর এই সুযোগের অপেক্ষায়ই ছিল প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র লাইট মেশিন গান (এলএমজি) নিয়ে আসা ল্যান্স করপোরাল তাজুল (পরবর্তীতে সম্মানিত ক্যাপ্টেন ও বীরপ্রতীক) এবং ল্যান্স করপোরাল ইউসুফ (বীরপ্রতীক)।

গর্জে উঠে তাদের মেশিনগান আর শত্রুর আর্তনাদে ভারি হয় তৎকালীন যশোরের (বর্তমান ঝিনাইদহ) গড়াগঞ্জের আকাশ-বাতাস। এই অপারেশন থেকে বিপুল অস্ত্র এবং গোলাবারুদ লাভ করে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।

২১ এপ্রিল মধ্যরাতে ক্যাপ্টেন হাফিজ প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের মাত্র ২০ জন সৈন্য নিয়ে যশোরের নাভারনে পাকিস্তানি সৈন্যদের একটি শক্ত ঘাঁটিতে আক্রমণ চালান। কাদামাটি ও খালবিল পেরিয়ে কষ্টসাধ্য এই অপারেশনে পাকিস্তানি ১০ সেনা নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়, অন্যদিকে আহত হয় নিজস্ব ৪ মুক্তিযোদ্ধা সৈন্য। এই আক্রমণের সময় ভারতীয় ‘স্টেটস ম্যান’ পত্রিকার একজন সাংবাদিক সঙ্গে ছিলেন এবং পরদিন ‘উইথ কমান্ডোস-ইনসাইড-বাংলাদেশ’ শিরোনামে নিবন্ধ প্রকাশ করেন।

প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রাথমিক প্রতিরোধ পর্বে ভয়াবহ যুদ্ধ হয় বেনাপোল সীমান্তবর্তী ‘কাগজ পুকুর’ গ্রামে। এখানে নিজস্ব প্রতিরক্ষা অবস্থানের (বাঙ্কার) ওপর তীব্র আক্রমণ চালায় পাকিস্তান বাহিনী। ২৩ এপ্রিলের এই আক্রমণে প্রথমে প্রচন্ড গোলাবর্ষণ করে পাকিস্তান বাহিনী, তারপর গুলির বৃষ্টি। প্রথমদিকে সঙ্গে থাকা ইপিআর শত্রুর আক্রমণে টিকতে না পারলেও যোগ্য জবাব দেয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।  ফলে পিছু হটতে বাধ্য হয় পাকিস্তানি সেনারা। তাদের ৫০ জন নিহত এবং বহু সৈন্য আহত হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। পক্ষান্তরে দেশের জন্য শহীদ হন নিজস্ব ১৫ জন। এই যুদ্ধের পর প্রথম ইস্ট বেঙ্গল ভারতে যায় এবং পুনর্গঠিত হয়ে মূল আক্রমণ চালায় পাকিস্তানি সেনাদের ওপর।

 

তথ্যসূত্র : ‘রক্তে ভেজা একাত্তর’ মেজর হাফিজ উদ্দিন আহমদ (বীরবিক্রম, ‘নিয়াজির আত্মসমর্পণের দলিল’ সিদ্দিক সালিক; ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র’ নবম খন্ড এবং ডা. ক্যাপ্টেন তাজুলের সাক্ষাৎকার

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক, গবেষক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
বিজয় দেখার দিন
বিজয় দেখার দিন
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম