শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

মুক্তিযুদ্ধে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রাথমিক প্রতিরোধ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রাথমিক প্রতিরোধ

২৫ মার্চ ১৯৭১ কালরাতে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশেষত বাঙালি সেনা অধ্যুষিত সেনানিবাস ও ব্যারাকে যে হত্যাযজ্ঞ হয়, তা প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সদস্যদের জানার উপায় ছিল না। এ সময় প্রশিক্ষণের নামে তাদের যশোর সেনানিবাস থেকে ১৫ মাইল দূরে জগদীশপুর গ্রামে সব রকম যোগাযোগ ব্যবস্থা থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়। ২৯ মার্চ রাতে তাদের ব্যারাকে ফিরিয়ে আনা হয় এবং পরদিন ৩০ মার্চ তাদের অস্ত্রাগার ও গোলাবারুদের স্টোরে তালা দিয়ে একপ্রকার নিরস্ত্র করা হয়, তখন ব্যাটালিয়নের সব বাঙালি সদস্য লক্ষ্য করে তারা নিরস্ত্র হলেও তাদের ঘিরে রেখেছে পশ্চিম পাকিস্তানের সশস্ত্র সৈন্যরা। ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে অংশ নেওয়া অভিজ্ঞ সৈন্যদের বুঝতে বাকি থাকে না কী হতে চলেছে। ফলে শুরু হয় অস্ত্রাগার ও স্টোর ভেঙে অস্ত্র ও গোলাবারুদ নিয়ে পাকিস্তানিদের দিকে গুলিবর্ষণ এবং তৎকালীন ক্যাপ্টেন হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ বীরবিক্রমের (পরে মেজর মন্ত্রী ও এমপি বিএনপি) নেতৃত্বে বিদ্রোহ করে যশোর সেনানিবাস ছেড়ে যাওয়ার পালা। লে. আনোয়ারসহ বহু মুক্তিযোদ্ধা সৈনিক শহীদ ও আহত হওয়ার মধ্য দিয়ে প্রায় ২০০ সেনা নিয়ে বেরিয়ে আসে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, যার অপর নাম ‘সিনিয়র টাইগার্স’।

নিরস্ত্র সেনাদের চারদিক থেকে গুলি করে এবং বোমা মেরে সমূলে ধ্বংস করাই ছিল পশ্চিমা বাহিনীর পরিকল্পনা। তা ধূলিসাৎ করার মধ্য দিয়েই সূচিত হয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গলের বিজয়গাথা। বিধ্বস্ত ইউনিট পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে যশোর সেনানিবাস ছেড়ে প্রথমে চৌগাছা বাজারে পৌঁছে তাদের সঙ্গে তখন মিলিত হয় মাছলিয়া সীমান্ত ক্যাম্পে কর্তব্যরত তৎকালীন ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর) সদস্যরা। তাদের আমন্ত্রণে এই মাছলিয়া সীমান্ত ক্যাম্পেই একে একে জড়ো হয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈন্যরা।

৩১ মার্চ ১৯৭১ সালে মাছলিয়া সীমান্ত ক্যাম্পে একমাত্র বাঙালি অফিসার ক্যাপ্টেন হাফিজের নির্দেশনায় শুরু হয় প্রাথমিক প্রতিরোধ যুদ্ধ। প্রথমে সালুয়া বাজার এবং পরে চৌগাছায় যশোর সেনানিবাসের দিকে মুখ করে প্রতিরক্ষা অবস্থান তথা বাঙ্কার করে অবস্থান নেয় সেনারা। এ সময় স্থানীয় খাদ্যগুদাম থেকে রসদ আর ভারতীয় সীমান্তরক্ষীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলে। আর পরিকল্পনা হয় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের নির্দেশনা মোতাবেক রাস্তাঘাট অচল করে দেওয়ার। এক্ষেত্রে প্রথম এগিয়ে আসেন সুবেদার আহাম্মেদ উল্লাহ। দীর্ঘ পথ হেঁটে যশোর কুষ্টিয়া সড়কের হজরতপুর সেতু উড়িয়ে দেয়। তাদের পরামর্শে চৌগাছা বাজারসংলগ্ন ফেরিঘাটে থাকা একটি ফেরি স্থানীয়রা আগেই ডুবিয়ে দেয়। এ সময় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সঙ্গে পুলিশ প্রশাসনের এসপি মাহাবুব, জনপ্রশাসনের তৌফিক ইলাহী (বর্তমানে উপদেষ্টা) এবং কুষ্টিয়া ইপিআর উইং প্রধান মেজর আবু ওসমানের যোগাযোগ ঘটে। মেজর ওসমান কুষ্টিয়ায় পাক বাহিনীর ফেলে যাওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদ প্রথম ইস্ট বেঙ্গলকে প্রদান করেন। ফলে প্রাথমিক প্রতিরোধের ক্ষমতা আরও বেড়ে যায়। মেজর ওসমান এ সময় দুটি সামরিক জিপ, কয়েকটি হেভি মেশিনগান, ট্যাঙ্ক বিধ্বংসী কামান ও বেশকিছু গোলাবারুদও জোগাড় করে দেন।

প্রাথমিক প্রতিরোধের অংশ হিসেবে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল সার্বক্ষণিক নজর রেখেছিল যশোর সেনানিবাসের দিকে পাকিস্তান বাহিনীর অতর্কিত হামলা প্রতিহত করার জন্য। ১০ এপ্রিল গভীর রাতে প্রায় ৮ মাইল পথ হেঁটে সুবেদার আহাম্মেদ উল্লাহ অল্পসংখ্যক সৈন্য নিয়েই যশোর ঝিনাইদহ ট্যাঙ্ক রোডের বেশকিছু কালভার্ট ধ্বংস করে দেন। ১১ এপ্রিল সিপাহি (ড্রাইভার) কালা মিয়া, অন্য দুজন সেনাসহ জিপ ও বাস সংগ্রহের উদ্দেশে কোটচাঁদপুর যায়। পাকিস্তান বাহিনী আসার খবর পেয়ে তারা নিজেরাই মাত্র ১০ জন বন্দুকধারী মুজাহিদ নিয়ে রাস্তায় এম্বুশ পাতে। শেষ বিকালে পাকিস্তানিদের ১০টি গাড়ির বহর আয়ত্তে আসামাত্র আক্রমণ চালায় কালা মিয়া ও তার ১২ সঙ্গী। হতভম্ব পাকিস্তানিদের সামনের তিনটি গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের খালে পড়ে যায়। কালা মিয়া কাছে গিয়ে গ্রেনেড ছুড়লে চারটি গাড়িতে আগুন ধরে যায়। কিন্তু বুকে শত্রুর এলএমজির বার্স্ট লাগায় প্রচুর রক্তক্ষরণে শাহাদাতবরণ করেন কালা মিয়া।

এ ঘটনার পর মেজর আবু ওসমানের নেতৃত্বাধীন ৩০০ ইপিআর সদস্য, মুজাহিদ বাহিনী, আনসার বাহিনী ও ছাত্র জনতার অনেকেই যোগ দেয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সঙ্গে। ঢাকা ছেড়ে যশোরে এসে ক্যাপ্টেন মোস্তাফিজুর রহমানও (পরবর্তীতে বীরবিক্রম খেতাবে প্রাপ্ত এবং সেনাবাহিনী প্রধান) কিছুদিনের জন্য প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, ইপিআর, মুজাহিদ ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। তার পরিকল্পনায়  এক রাতের মধ্যে একটি বড় সড়ক কেটে বিরাট গর্ত করেন স্থানীয় কৃষক ও মুক্তিযোদ্ধারা। গর্ত থেকে তোলা মাটি রাতেই ছিটিয়ে দেওয়া হয় বিস্তীর্ণ ফসলের খেতে। এরপর বাঁশের  খুঁটি ও বেড়া দিয়ে গর্ত ঢেকে দেওয়া হয় এবং বেড়ার ওপরের অংশকে মাটি দিয়ে ঢেকে আগের আকৃতি দেওয়া হয়। গর্তের দুই পাশও মিলিয়ে দেওয়া হয়, যেন কেউ বুঝতে না পারে। ইপিআর আর মুজাহিদদের ছিল থ্রি নট থ্রি রাইফেল। তাই স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র নেওয়া হয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল থেকে। প্রথম রাতে শত্রু না এলেও দ্বিতীয় রাতে শত্রুর পাঁচটি গাড়ি আসে ওই রাস্তায়। অস্ত্রধারী সৈন্যদের নিয়ে সবার আগে থাকা পিকআপ প্রথমেই গভীর খাদে পড়ে। একইভাবে পড়ে  পেছনে থাকা জিপ। থামানোর চেষ্টা করেও বাঁচতে পারেনি।

তিন নম্বর অবস্থানে থাকা মিলিটারি ট্রাক (তিন টন)। আচমকা থেমে যায় সব শেষে থাকা আরও দুটি মিলিটারি ট্রাক। আর এই সুযোগের অপেক্ষায়ই ছিল প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র লাইট মেশিন গান (এলএমজি) নিয়ে আসা ল্যান্স করপোরাল তাজুল (পরবর্তীতে সম্মানিত ক্যাপ্টেন ও বীরপ্রতীক) এবং ল্যান্স করপোরাল ইউসুফ (বীরপ্রতীক)।

গর্জে উঠে তাদের মেশিনগান আর শত্রুর আর্তনাদে ভারি হয় তৎকালীন যশোরের (বর্তমান ঝিনাইদহ) গড়াগঞ্জের আকাশ-বাতাস। এই অপারেশন থেকে বিপুল অস্ত্র এবং গোলাবারুদ লাভ করে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।

২১ এপ্রিল মধ্যরাতে ক্যাপ্টেন হাফিজ প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের মাত্র ২০ জন সৈন্য নিয়ে যশোরের নাভারনে পাকিস্তানি সৈন্যদের একটি শক্ত ঘাঁটিতে আক্রমণ চালান। কাদামাটি ও খালবিল পেরিয়ে কষ্টসাধ্য এই অপারেশনে পাকিস্তানি ১০ সেনা নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়, অন্যদিকে আহত হয় নিজস্ব ৪ মুক্তিযোদ্ধা সৈন্য। এই আক্রমণের সময় ভারতীয় ‘স্টেটস ম্যান’ পত্রিকার একজন সাংবাদিক সঙ্গে ছিলেন এবং পরদিন ‘উইথ কমান্ডোস-ইনসাইড-বাংলাদেশ’ শিরোনামে নিবন্ধ প্রকাশ করেন।

প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রাথমিক প্রতিরোধ পর্বে ভয়াবহ যুদ্ধ হয় বেনাপোল সীমান্তবর্তী ‘কাগজ পুকুর’ গ্রামে। এখানে নিজস্ব প্রতিরক্ষা অবস্থানের (বাঙ্কার) ওপর তীব্র আক্রমণ চালায় পাকিস্তান বাহিনী। ২৩ এপ্রিলের এই আক্রমণে প্রথমে প্রচন্ড গোলাবর্ষণ করে পাকিস্তান বাহিনী, তারপর গুলির বৃষ্টি। প্রথমদিকে সঙ্গে থাকা ইপিআর শত্রুর আক্রমণে টিকতে না পারলেও যোগ্য জবাব দেয় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।  ফলে পিছু হটতে বাধ্য হয় পাকিস্তানি সেনারা। তাদের ৫০ জন নিহত এবং বহু সৈন্য আহত হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। পক্ষান্তরে দেশের জন্য শহীদ হন নিজস্ব ১৫ জন। এই যুদ্ধের পর প্রথম ইস্ট বেঙ্গল ভারতে যায় এবং পুনর্গঠিত হয়ে মূল আক্রমণ চালায় পাকিস্তানি সেনাদের ওপর।

 

তথ্যসূত্র : ‘রক্তে ভেজা একাত্তর’ মেজর হাফিজ উদ্দিন আহমদ (বীরবিক্রম, ‘নিয়াজির আত্মসমর্পণের দলিল’ সিদ্দিক সালিক; ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র’ নবম খন্ড এবং ডা. ক্যাপ্টেন তাজুলের সাক্ষাৎকার

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক, গবেষক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
বিজয় দেখার দিন
বিজয় দেখার দিন
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
সর্বশেষ খবর
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা