শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:২৫, মঙ্গলবার, ০১ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

ডিসেম্বরেই ভারতে ফিরতে মরিয়া দাউদ ইব্রাহিম!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডিসেম্বরেই ভারতে ফিরতে মরিয়া দাউদ ইব্রাহিম!

আড়াই দশক ধরে পালিয়ে বেড়ানো ভারতের ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ অপরাধী দাউদ ইব্রাহিম ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই দেশে ফিরতে চান। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা চলছে দেশ জুড়ে। দক্ষিণ ভারতের একটি ইংরেজি পত্রিকার বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করেছে আনন্দবাজার পত্রিকা। 

খবরে বলা হয়, অত্যন্ত আশ্চর্যজনক হলেও, দাউদ ইব্রাহিমের ভারতে ফেরার চেষ্টা নিয়ে জোর জল্পনা যে শুরু হয়েছে, সে খবর সত্যি। ১৯৯৩ সালের মুম্বাই বিস্ফোরণের মূল পাণ্ডা তথা ভারতের ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ অপরাধী দাউদ ইব্রাহিম ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই দেশে ফিরে আসতে চান বলে ওই ইংরেজি সংবাদপত্রে লেখা হয়েছে। দাউদ নাকি এখন পাকিস্তানে তার প্রাণনাশের আশঙ্কা করছেন।

ভারতে দাউদ ইব্রাহিম গণহত্যা, সন্ত্রাসবাদ, ষড়যন্ত্র, তোলাবাজি-সহ গুচ্ছ গুচ্ছ মামলার আসামি। ১৯৯৩-এর মুম্বাই বিস্ফোরণের পর থেকেই এই আন্ডারওয়ার্ল্ড ডনকে হাতে পেতে চাইছে ভারত সরকার। কিন্তু দাউদ কখনও আরব আমিরশাহিতে, কখনও পাকিস্তানে আশ্রয় নিয়ে ভারতের নাগালের বাইরে থেকেছেন প্রায় ২৩ বছর ধরে। 

আমিরশাহির সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে ঘনিষ্ঠ হতে শুরু করায় বিপদসঙ্কেত পেয়ে যান এই আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন। তিনি পাকাপাকি ভাবে পাকিস্তানে আশ্রয় নেন। দাউদ পাকিস্তানের সেনা এবং গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর ব্যবস্থাপনায় বন্দর শহর করাচির ক্লিফটন এলাকায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় মোড়া বাংলোয় থাকতে শুরু করেন বলে দাবি করেছে ভারতীয় গোয়েন্দারা। 

পরে তাকে করাচির এরিয়া-৫ ডিফেন্স হাউজিং অঞ্চলের একটি বাংলোয় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে। কিন্তু পাকিস্তান সে খবরের সত্যতা কোন দিনই স্বীকার করেনি। জাতিসংঘ দাউদ ইব্রাহিমের গায়ে ‘নিষিদ্ধ’ তকমা লাগিয়ে দেওয়ার পর, তার সে দেশে থাকার খবর স্বীকার করে নেওয়া পাকিস্তানের পক্ষে আরও মুশকিল হয়ে উঠেছে। কিন্তু দাউদ ইব্রাহিম নাকি এ বার পাক কর্তৃপক্ষের কাছে ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন, যদি তার মৃত্যু পাকিস্তানেই হয়, তা হলে তার দেহ যেন ভারতে পাঠানো হয়। দাউদ ইব্রাহিমের এই শেষ ইচ্ছার খবর যদি সত্যি হয় এবং পাকিস্তান যদি সে ইচ্ছা পূরণ করার চেষ্টা করে, তা হলে কিন্তু দাউদকে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ আর কিছুতেই পাকিস্তান অস্বীকার করতে পারবে না।

যে কারণে ভারতে ফিরতে চাইছেন দাউদ:
পাকিস্তানে নিজের প্রাণহানির আশঙ্কা করছেন দাউদ। দক্ষিণ ভারত থেকে প্রকাশিত ইংরেজি পত্রিকাটি গত বছরের শেষ দিকেই দাউদের এই আশঙ্কার খবর প্রকাশ করেছিল। পাক সেনা এবং আইএসআই নাকি এখন দাউদের দায় কাঁধ থেকে ঝেড়ে ফেলতে চাইছে। ঝেড়ে ফেলার অন্যতম উপায় হল তাকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়া। কিন্তু জীবন্ত দাউদকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হলে, পাকিস্তানের অনেক কুকীর্তি সামনে চলে আসবে। তাই দাউদের মৃত্যুই নাকি এখন সবচেয়ে বেশি কাম্য পাকিস্তানের কাছে।

১৯৯৩-এর ওই বিস্ফোরণের পাণ্ডা দীর্ঘ দিন ধরেই অসুস্থ বলে খবর। করাচির বাংলোতেই তার চিকিৎসার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা হয়। কিন্তু, চিকিৎসার আয়োজনে নাকি সম্প্রতি টান পড়তে শুরু করেছে। যে ধরনের অসুস্থতা দাউদের রয়েছে বলে খবর, তাতে চিকিৎসা ঠিক মতো না হলে বিভিন্ন অঙ্গ বিকল হতে পারে। পাকিস্তানের সেনা এবং আইএসআই এখন সে রকম কিছু ঘটাতেই চাইছে বলে দাউদ ইব্রাহিম নাকি আশঙ্কা করছেন। সেই কারণেই নাকি তিনি নিজের নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়ে ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই ভারতে ফিরতে চাইছেন। সেই আয়োজন দাউদ অবশ্যই পাক কর্তৃপক্ষের নজর এড়িয়েই করার চেষ্টা করবেন। কিন্তু, বিষয়টি নাকি এখন পাকিস্তানেও গোপন নেই।

দাউদকে যে কারণে হত্যা করতে চায় পাকিস্তান:
এই আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন এখন আর পাকিস্তানের কোন কাজেই লাগছেন না। ভারতে ক্রমাগত নাশকতা চালিয়ে যাওয়ার জন্য যে নেটওয়ার্ট দরকার, তার অনেকটাই এখন হারিয়েছেন মুম্বাই থেকে পলাতক দাউদ। সন্ত্রাসবাদীরা আগে দাউদের কাছ থেকে প্রচুর অর্থ পেত বলেও খবর। কিন্তু ভারতের চাপে আরব আমিরশাহি এখন দাউদের বিভিন্ন বেনামী সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে শুরু করেছে। গত সাত মাসে ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকার বেনামী সম্পত্তি দাউদ ইব্রাহিমের হাতছাড়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এতে পাকিস্তানের সেনাকর্তারা আমিরশাহিরর উপর মোটেই খুশি হননি। একই সঙ্গে, দাউদের প্রতিও তারা নাকি অনেকটাই আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন।

পাকিস্তানের কাছে তার প্রয়োজন যে ফুরিয়েছে, দাউদও তা ভালই বুঝতে পারছেন। সেই কারণেই নাকি ভারতে ফেরার চেষ্টায় রয়েছেন তিনি। তবে ভাবা যতটা সহজ, দাউদ ইব্রাহিমের পক্ষে ভারতে ফেরা এখন আর মোটেই ততটা সহজ নয়।


বিডি প্রতিদিন/০১ নভেম্বর ২০১৬/হিমেল-০৪

এই বিভাগের আরও খবর
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
ইরাকে নরওয়ের কোম্পানির তেলক্ষেত্রে ড্রোন হামলা
ইরাকে নরওয়ের কোম্পানির তেলক্ষেত্রে ড্রোন হামলা
১৬ বছর বয়সীদের ভোটার বানাবে যুক্তরাজ্য
১৬ বছর বয়সীদের ভোটার বানাবে যুক্তরাজ্য
ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির
ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির
ভবিষ্যতের শহর ‘দ্য লাইন’ নিয়ে পরিকল্পনা ছোট করছে সৌদি আরব
ভবিষ্যতের শহর ‘দ্য লাইন’ নিয়ে পরিকল্পনা ছোট করছে সৌদি আরব
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
ইস্তাম্বুলের মেয়র গ্রেফতার, ব্যাপক বিক্ষোভ
ইস্তাম্বুলের মেয়র গ্রেফতার, ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরাকে শপিং মলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে ৬১, নিখোঁজ বহু
ইরাকে শপিং মলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে ৬১, নিখোঁজ বহু
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
২১ বছর বয়সেই হওয়া যাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষক
২১ বছর বয়সেই হওয়া যাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষক

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার
তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর ফাঁদ তৈরি করা হচ্ছে
সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর ফাঁদ তৈরি করা হচ্ছে

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কীডি সিটি স্পেশাল স্কুলে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত
কীডি সিটি স্পেশাল স্কুলে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা
জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মিছিল
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১
অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা
গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ
গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন
কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ
টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
গাইবান্ধায় জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরাকে নরওয়ের কোম্পানির তেলক্ষেত্রে ড্রোন হামলা
ইরাকে নরওয়ের কোম্পানির তেলক্ষেত্রে ড্রোন হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো অপশক্তি আমাদের এখন পথরোধ করতে পারবে না : বাউবি উপাচার্য
কোনো অপশক্তি আমাদের এখন পথরোধ করতে পারবে না : বাউবি উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ
জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা
গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার
কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন
ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন

বেড়িবাঁধ নির্মাণে বাধা ফুঁসে উঠেছে মানুষ
বেড়িবাঁধ নির্মাণে বাধা ফুঁসে উঠেছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে
গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে

নগর জীবন

শতবর্ষী ধানের চারার হাট
শতবর্ষী ধানের চারার হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছেন উদীচী সভাপতি বদিউর রহমান
মারা গেছেন উদীচী সভাপতি বদিউর রহমান

নগর জীবন

বাজুসের ৬০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন
বাজুসের ৬০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

নগর জীবন

দেখা মিলছে না রানি মাছের
দেখা মিলছে না রানি মাছের

পেছনের পৃষ্ঠা

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

নগর জীবন

মেঘের নদী
মেঘের নদী

ডাংগুলি

প্রবাসীর বাড়ি নির্মাণে চাঁদা দাবি যুবক গ্রেপ্তার
প্রবাসীর বাড়ি নির্মাণে চাঁদা দাবি যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিরঝিলে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও ড্রোন শো
হাতিরঝিলে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও ড্রোন শো

নগর জীবন

সব রাজনৈতিক শক্তি ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই
সব রাজনৈতিক শক্তি ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই

নগর জীবন

রংপুরে বৃষ্টিতে ভিজে যুবদলের বিক্ষোভ
রংপুরে বৃষ্টিতে ভিজে যুবদলের বিক্ষোভ

নগর জীবন

৪৬ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের নিন্দা
৪৬ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের নিন্দা

নগর জীবন

রাজনীতিতে কাঁচা হওয়ায় পিছিয়ে পড়েছি
রাজনীতিতে কাঁচা হওয়ায় পিছিয়ে পড়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও ৩৭৫ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গুতে আরও ৩৭৫ জন হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে বেশি দাম, উৎপাদনে পিছিয়ে
দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে বেশি দাম, উৎপাদনে পিছিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে সহিংসতা শঙ্কাজনক রাজনৈতিক সংকেত : জেপিবি
গোপালগঞ্জে সহিংসতা শঙ্কাজনক রাজনৈতিক সংকেত : জেপিবি

নগর জীবন

ঠকানো হয়েছে আমাদের
ঠকানো হয়েছে আমাদের

পেছনের পৃষ্ঠা