শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৭, রবিবার, ০১ জুলাই, ২০১৮

হোয়াটসঅ্যাপে ছেলেধরা গুজব ছড়িয়ে ১৪ জনকে পিটিয়ে হত্যা!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হোয়াটসঅ্যাপে ছেলেধরা গুজব ছড়িয়ে ১৪ জনকে পিটিয়ে হত্যা!

হোয়াটসঅ্যাপে 'ছেলেধরা' গুজব ছড়িয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে গত দেড় মাসে অন্তত ১৪ জনকে গণপিটুনিতে হত্যা করা হয়েছে। সর্বশেষ একই অভিযোগে ত্রিপুরায় ৪ জনকে হত্যা করা হয়েছে।

 
হোয়াটসঅ্যাপে একটি ভিডিও ছড়িয়ে দিয়ে গুজব রটানো হচ্ছে যে বাইরে থেকে ছেলেধরার দল এসেছে। ওই ভিডিওটির উৎস খুঁজতে গিয়ে দেখা গেছে সেটি পাকিস্তানের এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের তৈরী শিক্ষামূলক প্রচার ফিল্মের অংশ। গুজরাট থেকে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, অন্ধ্র প্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশাসহ নানা রাজ্যে গণপিটুনি দেওয়া হচ্ছে নিরীহ মানুষকে।

ত্রিপুরার পুলিশ বলছে, ২৭ আর ২৮ তারিখ সেরাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় ছেলেধরা সন্দেহে ৪ জনকে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। এঁদের মধ্যে আছেন সুকান্ত চক্রবর্তী বলে এক যুবক, যাঁকে ছেলেধরার গুজব রোধ করতে গ্রামে গ্রামে প্রচার করতে পাঠিয়েছিল সরকার। একজন নারীকেও ছেলেধরা সন্দেহে পিটিয়ে মারা হয়েছে। জনতার রোষে পড়ে মারা গেছেন উত্তরপ্রদেশ থেকে ত্রিপুরায় নানা জিনিষ ফেরি করতে আসা এক ব্যক্তি। যারা আহত হয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে একজন পরে হাসপাতালে মারা যান।

ত্রিপুরা পুলিশের মুখপাত্র, আইন শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী ইন্সপেক্টর জেনারেল ক্ষিতিরঞ্জন দাস বলছিলেন, "কদিন ধরেই সামাজিক মাধ্যমে এই ছেলেধরার গুজবটা ছড়াচ্ছিল। মানুষ সেই গুজবে বিশ্বাস করে অনেক জায়গাতেই বহিরাগতদের আটকে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়েছেন। যেখানেই আমরা জানতে পেরেছি এরকম ঘটনা, সেখানেই উদ্ধার করে আনা হয়েছে। কিন্তু তারমধ্যেই দুর্ভাগ্যজনকভাবে এরকম কয়েকটা ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে। সবকটি ঘটনা একই ধরণের। কোনও বিশেষ ডিজাইন রয়েছে কী না এর পেছনে, সেটাও আমাদের তদন্তের অন্যতম দিক।"

ত্রিপুরা দক্ষিণাঞ্চলের ইন্সপেক্টর জেনারেল অরিন্দম নাথ জানান, ঘটনাগুলির তদন্ত যদিও এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে, তবে যাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাঁদের জেরা করে সন্দেহ করা হচ্ছে যে গাঁজা এবং ফেন্সিডিলের মতো মাদকবিরোধী অভিযান যেসব এলাকায় চালাতে শুরু করেছে পুলিশ, সেই সব এলাকাতেই ছেলেধরার গুজব ছড়িয়ে গণপিটুনির ঘটনা ঘটছে। দুটি বিষয়ের মধ্যে কোনও সম্পর্ক আছে কী না, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

গুজব ছড়ানো আটকাতে বৃহস্পতিবার থেকে সেরাজ্যে মোবাইলে এস এম এস আর ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ। তবে শুধু ত্রিপুরা নয়, এই একই গুজব গত মাস দেড়েকে ভারতের নানা রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে। মেসেজগুলির ভাষা মোটামুটি একই রকম, কিন্তু একেকটি এলাকায় সেগুলিকে অনুবাদ করে দেওয়া হচ্ছে।

ভারতে ভুয়ো খবর বা ছবির উৎস খুঁজে বার করে, এমন একটি ওয়েব পোর্টাল, অল্ট নিউজের প্রতিষ্ঠাতা প্রতীক সিনহা বলেন ওই ভিডিওটির উৎস তারা খুঁজে পেয়েছেন। সিনহার কথায়, "যে ভিডিওটি এইসব গুজব রটানোর কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে, সেটি আসলে পাকিস্তানের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের তৈরী একটি সচেতনতামূলক ফিল্মের অংশ। সেখান থেকে একটি ছোট ক্লিপ কেটে নিয়ে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। কিছু ছবিও ছড়ানো হচ্ছে - যেগুলি নানা জায়গা থেকে যোগাড় করা হয়েছে। প্রতিটি রাজ্যে যেসব মেসেজ ছড়িয়েছে, সেগুলো বিশ্লেষন করে আমরা দেখছি যে কাছাকাছি কোনও এলাকায় ছেলেধরার ঘটনা হয়েছে, এমনটাই লেখা হচ্ছে। মেসেজগুলি আসল কী না, তা খতিয়ে দেখার তাগিদও কেউ অনুভব করছে না। চেনাশোনা মানুষের কাছ থেকে একাধিকবার আসছে, তাই বিশ্বাস করে ফেলছে মানুষ। '

বিশ্লেষকরা বলছেন, ভারতে কোটি কোটি মানুষ মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, কিন্তু তাঁদের মধ্যে কোনওরকম বিশ্লেষণ করার ক্ষমতাই নেই। ইন্টারনেট ব্যবহারের দিক দিয়ে তারা অশিক্ষিতই থেকে গেছেন। তারা যা দেখছেন, তাতেই বিশ্বাস করে ফেলছেন। আর এই বিপুল সংখ্যক মানুষের ওপরে নজরদারি কার্যত অসম্ভব বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

অন্যদিকে, এধরণের ঘটনার তদন্তের ক্ষেত্রেও রয়েছে বহু রকমের জটিলতা। পশ্চিমবঙ্গে সাইবার অপরাধের জন্য নিযুক্ত স্পেশ্যাল পাবলিক প্রসেকিউটর বিভাস চ্যাটার্জী বলেন, "গুজব ছড়ানোর মতো ঘটনার জন্য শাস্তির বিধান আইনে আছে ঠিকই, কিন্তু সমস্যাটা হয়ে যায় এরকম ঘটনার তদন্তের ক্ষেত্রেই। এগুলো পুরোপুরি ইলেট্রনিক তথ্য-প্রমাণ নির্ভর তদন্ত। কোন ছবি বা কোন টেক্সট কে ছড়াচ্ছে, সেটা খুঁজে বার করা ফেসবুক প্রভৃতির ক্ষেত্রে সহজ। কিন্তু হোয়াটসঅ্যাপ বা টেলিগ্রামের মতো অ্যাপ, যেগুলি এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন ব্যবহার করে, সেগুলো অত্যন্ত সময়সাপেক্ষ। আবার যখন সার্ভিস প্রোভাইডারদের ওপরে তথ্যের জন্য নির্ভর করতে হয়, সেই প্রক্রিয়াটাও খুব জটিল। কারণ এইসব কোম্পানিগুলি অধিকাংশই বিদেশী, এবং তারা তদন্তকারীদের প্রাইভেসি ক্লজ দেখিয়ে সম্পূর্ণ তথ্য দিতে চায় না সবসময়ে।'

ছেলেধরার গুজব ছড়িয়ে গণপিটুনির একের পর এক ঘটনা এখন সামনে এলেও অতীতেও এই ঘটনা হয়েছে কলকাতাতেও। ১৯৮২ সালে কলকাতার বালিগঞ্জে ছেলেধরা সন্দেহে ১৭ জন আনন্দমার্গী সন্ন্যাসী-সন্ন্যাসিনীকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছিল। ১৯৯০ সালে কলকাতার কাছেই বানতলাতে ছেলেধরা সন্দেহে গণধর্ষণ করা হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক নারী কর্মকর্তা সহ তিনজন সরকারী স্বাস্থ্য অফিসারকে। একজন মারা যান।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/১ জুলাই ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
চীনের উত্তরাঞ্চলে আকস্মিক বন্যায় ৯ জনের মৃত্যু
চীনের উত্তরাঞ্চলে আকস্মিক বন্যায় ৯ জনের মৃত্যু
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
পাকিস্তানে ডনের সাংবাদিকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
পাকিস্তানে ডনের সাংবাদিকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
ইয়েমেনে হুথিদের ‘জ্বালানি অবকাঠামো’তে হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইয়েমেনে হুথিদের ‘জ্বালানি অবকাঠামো’তে হামলার দাবি ইসরায়েলের
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
আফগানিস্তানে পানির সংকটে সবচেয়ে বেশি ভুগছেন নারীরা
আফগানিস্তানে পানির সংকটে সবচেয়ে বেশি ভুগছেন নারীরা
চরম অনাহারে গাজার ১০ লাখ নারী ও কিশোরী: জাতিসংঘ
চরম অনাহারে গাজার ১০ লাখ নারী ও কিশোরী: জাতিসংঘ
সর্বশেষ খবর
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত
বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’
জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ
এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন
হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ
আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার
রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত
গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল
অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি
ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক
এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ
কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার
১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর
টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ
আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’
টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফিতে কী মিশিয়ে খাবেন?
ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফিতে কী মিশিয়ে খাবেন?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ওয়াশিংটনের দিকে এখন সবার দৃষ্টি
ওয়াশিংটনের দিকে এখন সবার দৃষ্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরে ফিরছেন পর্যটক
সাদাপাথরে ফিরছেন পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড
স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত
রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া
নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটেপুটে খাওয়া
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটেপুটে খাওয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাখালী ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন
মহাখালী ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে হত্যা শেষে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যা শেষে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে মুষলধারে বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট ভোগান্তি
রাজধানীতে মুষলধারে বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী
পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন