শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩৩, শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২০

নাইজেরিয়া: পুলিশি নিপীড়ন নিয়ে বিক্ষোভ কীভাবে চিরতরে বদলে দিয়েছে দেশটিকে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নাইজেরিয়া: পুলিশি নিপীড়ন নিয়ে বিক্ষোভ কীভাবে চিরতরে বদলে দিয়েছে দেশটিকে

নাইজেরিয়ায় পুলিশের নিপীড়ন-নির্যাতনের বিরুদ্ধে জনরোষ এমন এক জোরালো আন্দোলন তৈরি করেছে যা সরকারের ক্ষমতার ভীত নড়িয়ে দিয়েছে।

কিন্তু দু সপ্তাহ ধরে চলা প্রবল এই জনরোষের পরিণতি কি? বিশ্লেষণ করেছেন বিবিসির হাউসা ভাষা বিভাগের সম্পাদক আলিউ টানকো:

পুলিশের নিপীড়িনের বিরুদ্ধে রাস্তায় বিক্ষোভ এবং সেইসাথে সোশাল মিডিয়ায় সমান্তরাল আন্দোলনে তরুণ প্রজন্ম যেভাবে সম্পৃক্ত হয়েছে তা আফ্রিকার সবচেয়ে জনবহুল এই দেশে নজিরবিহীন।

ক্ষমতাসীনদের আচরণ বিনাবাক্যে মেনে নেওয়ার প্রচলিত সংস্কৃতি ভেঙ্গে পড়েছে নাইজেরিয়ায়।

ডাকাতি-রাহাজানি বন্ধে সৃষ্ট সার্স নামে পুলিশের বিশেষ বাহিনীকে ভেঙ্গে দেওয়ার দাবিতে এই আন্দোলনে গতকাল পর্যন্ত সরকারি হিসাবেই মারা গেছে ৬৯ জন।

‘#এন্ড সার্স‘ (সার্স ভেঙ্গে দাও) হ্যাশট্যাগ যেমনি সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে, সেইসাথে ক্ষমতাসীনদের কর্তৃত্ব-নির্দেশে বুড়ো আঙ্গুল দেখানোর সাহস আগুনের মত ছড়িয়ে পড়েছে নাইজেরিয়ায়।

রাজধানী লেগোসের অত্যন্ত সম্মানিত রাজার (নাইজেরীয় ভাষায় ‘ওবা') প্রাসাদ ভাঙচুরকে জনরোষের একটি মাপকাঠি হিসাবে দেখা হচ্ছে। আলঙ্কারিক হলেও লেগোসের ওবা বা রাজা এবং তার প্রাসাদ নাইজেরীয়দের কাছে বহু যুগ ধরে অত্যন্ত সম্মানের। তরুণ-যুবকরা সেই প্রাসাদে ঢুকে রাজার সিংহাসন উপড়ে ফেলে তছনছ করেছে। রাজার জিনিসপত্র লুট করেছে, এবং প্রাসাদের পুকুরে তারা সাঁতার কেটেছে।

পুলিশের বিতর্কিত এবং ঘৃণিত একটি বিশেষ স্কোয়াড ভেঙ্গে দেওয়ার দাবিতে শুরু হয়েছিল যে বিক্ষোভ, তা এখন নাইজেরিয়ার ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে ক্ষোভে রূপ নিয়েছে। নাইজেরীয় তরুণ প্রজন্ম এখন রাষ্ট্রের ক্ষমতার কাঠামোর প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তন চাইছে।

‘বারুদের ডিপো‘

আফ্রিকার সবচেয়ে জনবহুল দেশের তরুণ প্রজন্ম সম্পর্কে সাবেক প্রেসিডেন্ট ওলুসেগুন ওবাসাঞ্জো ২০১৭ সালে মন্তব্য করেছিলেন, “আমরা একটি বারুদের ডিপোর ওপর বসে রয়েছি।''

নাইজেরিয়ার ২০ কোটি জনসংখ্যার ৬০ শতাংশেরও বেশি লোকের বয়স ২৪ এর নিচে। কিন্তু কর্মক্ষম এই বিশাল জনগোষ্ঠীর অধিকাংশেরই স্থায়ী কোনো কর্মসংস্থান নেই। উন্নতমানের শিক্ষার সুযোগ সীমিত। এ বছর সরকারের দেওয়া পরিসংখ্যানই বলছে নাইজেরিয়ার ৪০ শতাংশ মানুষ দারিদ্রসীমার নিচে বসবাস করছে।

নাইজেরীয় লেখক এবং অধিকার আন্দোলনকারী গিম্বা কাকান্ডা বলেন, ক্ষমতাসীনরা শুরুর দিকে এই বিক্ষোভকে তরুণ-যুবকদের স্বাভাবিক আবেগের বিশৃঙ্খল বহি:প্রকাশ হিসাবে দেখছিল।

“তারা (ক্ষমতাসীনরা) #এন্ড সার্স বিক্ষোভকে নেহাতই তারুণ্যের একটা স্বাভাবিক আচরণ হিসাবে দেখছিল। তারা ভাবছিল যে পাত্তা না দিলে এটি এমনিতেই একসময় বন্ধ হয়ে যাবে,“ বিবিসিকে বলেন তিনি।

“এই মনোভাবের কারণে রাজনীতিকরা শুরুতে এই আন্দোলনকে অবজ্ঞা করেছে, কিন্তু এখন তারা প্রায় খাদের কিনারে এসে দাঁড়িয়েছে।“

এই আন্দোলন এখন কোন্ দিকে মোড় নেবে?

বিক্ষোভের চাপে যেভাবে সরকার সার্স ভেঙ্গে দেওয়ার এবং পুলিশের সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তা নাইজেরিয়ার তরুণদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে যে তারা পরিবর্তন আনতে সক্ষম।

বিক্ষোভ শুরুর কয়েকদিনের মধ্যে আন্দোলনকারীরা নিজেদের মধ্যে শক্ত নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে। জরুরি ভিত্তিতে একে অন্যের সাহায্যে যাতে ছুটে যেতে পারে, তার জন্য তারা একটি হেল্প-লাইন প্রতিষ্ঠা করতে তারা সক্ষম হয়। আইনি সহায়তার ব্যবস্থা শুরু হয়। এমনকি একটি রেডিও স্টেশনও তারা চালু করে।

মানুষজন স্বতঃ:স্ফূর্ত হয়ে এসব কাজে পয়সা জুগিয়েছে। এ ধরনের সাড়া এবং অংশগ্রহণকে উদাহরণ হিসাবে তুলে ধরা হচ্ছে যে ''অসৎ রাজনীতিকদের খপ্পর থেকে বাঁচলে নাইজেরিয়া কত ভালো দেশ হতে পারে।''

রাজনীতিকদের ভাবমূর্তি সেদেশে খুবই খারাপ। মানুষজন মনে করে তারা দেশের উন্নতির চেয়ে নিজেদের পকেট ভর্তির ফন্দিতে ব্যস্ত থাকেন।

তবে এই আন্দোলনের একটি কুৎসিত দিকও সামনে হাজির হয়েছে।

সিংহভাগ তরুণ আন্দোলনকে শান্তিপূর্ণ রাখতে চাইলেও, একটি অংশ এটিকে সুযোগ হিসাবে দেখেছে। এই অংশটি দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর করেছে, লুটপাট করেছে। গুদামে হামলা চালিয়েছে এবং অনেক পরিচিত রাজনীতিকের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে টার্গেট করেছে।

তবে আন্দোলনের শরিক দুই পক্ষের ক্ষোভ প্রকাশের ধরণ দু-রকম হলেও, একটি বিষয়ে তারা এক: ক্ষমতাসীনদের প্রতি অনাস্থা-অবিশ্বাস-ক্ষোভ।

‘বুহারি বুঝতে পারেননি‘

তবে সরকার এটা নিয়ে সচেতন যে দারিদ্র এবং বেকারত্ব জাতীয় নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি, বলছেন লেখক এবং অধিকার কর্মী মি. কাকান্ডা। ''সরকারের মধ্যে বোধোদয় হচ্ছে যে সবকিছু আগের মত আর চলতে পারেনা।''

কিন্তু তারপরও এই ক্ষোভ দমনে সরকার একের পর এক যেসব পদক্ষেপ নিচ্ছে, তাতে তাদের উদ্দেশ্য নিয়ে সন্দেহ তৈরি হচ্ছে।

ব্লগার এবং কলামিস্ট জাফেত ওমোজুয়া বলেন, বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট মুহামাদু বুহারি জাতির উদ্দেশ্যে যে ভাষণ দিয়েছেন তাতে এই আন্দোলনের কারণ এবং সরকারের করণীয় সম্পর্কে তার ''অস্পষ্ট ধারণা'' প্রতিফলিত হয়েছে।

মি বুহারি বিক্ষোভ বন্ধ করে সংলাপে বসার আহ্বান জানিয়েছেন “কিন্তু ন্যায়বিচার চাওয়ার জন্য তিনি মানুষকে হুমকি দিয়েছেন।''

তারপরও মি ওমাজুয়া বিশ্বাস করেন #এন্ডসার্স আন্দোলনে কিছু অর্জন হবেই। তার মতে - ক্ষমতা বদলের লক্ষ্যে মনোনিবেশ না করে, আন্দোলনকারীদের এখন উচিৎ পুলিশের সংস্কার এবং অপরাধী পুলিশ সদস্যদের বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রতিশ্রুতি রক্ষায় যেন তারা সরকারকে বাধ্য করার চেষ্টা করা।

তিনি বলেন, এটা করতে পারলে তা ভবিষ্যতে বৃহত্তর পরিবর্তনের সূচনা করবে। বিক্ষুব্ধ দুটো সপ্তাহ এবং বিশেষ করে ২০মে অক্টোবর রাজধানী লেগোসে বিক্ষোভের ওপর গুলি নাইজেরিয়ার মানুষ হয়তো দীর্ঘদিন মনে রাখবে।

ক্ষমতাসীনরা এখন উদ্বিগ্ন যে বিপুল সংখ্যক এই তরুণ-যুবকদের আকাঙ্ক্ষা-প্রয়োজন অবজ্ঞা করা কতটা বিপজ্জনক। এ ধরনের গণ-আন্দোলন যে সংগঠিত রূপ পাচ্ছে তাও এবার চোখের সামনে উন্মোচিত হয়েছে।

ফেমিনিস্ট কোয়ালিশনের মতো এমন সব নাগরিক সংগঠন এই আন্দোলনে টাকা-পয়সা দিয়ে সমর্থন জুগিয়েছে যাদের নাম আগে তেমন শোনাই যায়নি।

এই বিষয়টি ক্ষমতাসীনদের বিশেষভাবে উদ্বিগ্ন করেছে।

পুলিশের নির্যাতন নিয়ে এই বিক্ষোভ-আন্দোলন নাইজেরিয়ার রাজনীতিকে চিরতরে বদলে দেবে কারণ তরুণ সমাজ বুঝতে পারছে তারা কতটা শক্তিধর, এবং ঐক্যবদ্ধ হলে তারা লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম।-বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের
বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের
বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই
বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই
পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের
পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের
প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি
প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি
সর্বশেষ খবর
দূর করুন ব্ল্যাক হেডস
দূর করুন ব্ল্যাক হেডস

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ