শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:২৬, সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ট্রাম্প কি এখনও ভোটের ফলাফল উল্টে দিতে পারেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্প কি এখনও ভোটের ফলাফল উল্টে দিতে পারেন

ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল রবিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় স্পষ্ট জানান দিয়েছেন নির্বাচনের ফলাফল তিনি মানেন না। তিনি বিস্ময় প্রকাশ করেছেন কীভাবে জো বাইডেন তার মন্ত্রীসভা গঠনের কাজ শুরু করে দিয়েছেন।

তার ফেসবুক পাতায় এক পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, “জো বাইডেন কেন দ্রুত তার মন্ত্রীসভা গঠন শুরু করেছেন যখন আমার তদন্তকারীরা লাখ লাখ জাল ভেটের সন্ধান পেয়েছেন? এই জাল ভোট বাতিল হলে চারটি রাজ্যের ফল উল্টে যাবে, এবং নির্বাচনের ফলও উল্টে যাবে। আশা করি আমাদের নির্বাচনী প্রক্রিয়া এবং দেশ হিসাবে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাসযোগ্যতা রক্ষায় আদালত এবং নির্বাচিত জন-প্রতিনিধিরা তাদের সাহস দেখাবেন। বিশ্ববাসী সব দেখছে!”

জো বাইডেনকে বিজয়ী হিসাবে ঘোষণার পর দু'সপ্তাহের বেশি সময় গেলেও ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং তার ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা ফলাফল মেনে নেওয়ার কোনো লক্ষণই দেখাচ্ছেন না। কিন্তু ফলাফল কি তিনি উল্টে দিতে পারবেন? আসলেই কি তার হাতে অব্যর্থ কোনো কৌশল রয়েছে? অভূতপূর্ব সেই কাণ্ড যে তিনি ঘটাতে পারবেন তার কোনো লক্ষণ এখন পর্যন্ত নেই। বরঞ্চ তার আইনজীবীরা যেসব অভিযোগ নিয়ে আদালতগুলোতে যাচ্ছেন, সেগুলো হালে তেমন পানি পাচ্ছে না।

শনিবারও পেনসিলভানিয়ার একটি আদালত রাজ্যে কয়েক মিলিয়ন পোস্টাল ভোট জালিয়াতির এক মামলা যথেষ্ট প্রমাণের অভাবে খারিজ করে দিয়েছে। বিচারক তার রায়ে যথেষ্ট প্রমাণ ছাড়া ঐ মামলা আনার জন্য ট্রাম্পের আইনজীবীদের তীব্র ভাষায় ভর্ৎসনা করেছেন।

অন্যান্য জায়গাতেও এমন আরো ডজন ডজন মামলায় ট্রাম্পের আইনজীবীরা যথেষ্ট প্রমাণ হাজির করতে ব্যর্থ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার তার প্রধান আইনজীবী, নিউইয়র্কের সাবেক মেয়র রুডি জুলিয়ানি জানিয়ে দেন মিশিগান অঙ্গরাজ্যের ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা মামলা তারা প্রত্যাহার করছেন। মিশিগানে জো বাইডেন ১৬০,০০০ বোটের ব্যবধানে জিতেছেন।

জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যে পুনরায় ভোট গণনার পরও জো বাইডেন ১২,০০০ ভোট বেশি পাওয়ার পর রাজ্যের নির্বাচনী কর্তৃপক্ষ ফলাফল সার্টিফাই বা প্রত্যয়ন করে দিয়েছেন। আমেরিকা থেকে বিবিসির অ্যান্থনি জুরকার বলছেন দেখেশুনে মনে হচ্ছে ট্রাম্প এখন আইনি লড়াইয়ের বদলে দীর্ঘমেয়াদী একটি রাজনৈতিক কৌশলের পথ নিচ্ছেন।

ধাপে ধাপে ট্রাম্পের সেই কৌশলের গাইড
ডোনাল্ড ট্রাম্প যা করতে পারবেন বলে তিনি আশা করছেন: 

এক. আইনের পথে বা রাজ্য পর্যায়ে রিপাবলিকান পার্টির নির্বাচিত বা সমর্থক কর্মকর্তাদের দিয়ে ভোট সার্টিফিকেশন বা প্রত্যয়ন প্রক্রিয়া যতটা সম্ভব আটকানোর চেষ্টা করবেন।
দুই. রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত যেসব রাজ্যে জো বাইডেন অল্প ভোটে জিতেছেন ভোট জালিয়াতির যুক্তি তুলে ধরে সেসব রাজ্যের আইনসভাগুলোকে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করতে রাজী করাবেন।
তিন. এর পর ঐ সব রাজ্যের আইনসভা ১৪ই ডিসেম্বর তাদের ইলেকটোরাল কলেজ ভোটগুলো জো বাইডেনকে না দিয়ে ট্রাম্পকে দেবে।
চার. রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত এই সব রাজ্যের আইনসভার মাধ্যমে (যেমন উইসকনসিন, পেনসিলভানিয়া, মিশিগান) ইলেকটোরাল কলেজ ভোট নিয়ে ট্রাম্প তার বর্তমানের ২৩২টি ইলেকটোরাল ভোটকে টেনে ২৬৯টি ভোটে নিয়ে যাবেন যাতে জো বাইডেনের সাথে তার টাই হয়ে যায়।
পাঁচ. জো বাইডেনের ইলেকটোরাল ভোটের সংখ্যা নামিয়ে টাই করতে পারলে, প্রতিনিধি পরিষদ অর্থাৎ মার্কিন পার্লামেন্টের নিম্ন-কক্ষ ভোট দিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করবে। যদিও প্রতিনিধি পরিষদে ডেমোক্রাটরা সংখ্যাগরিষ্ঠ, কিন্তু গোপন এবং রহস্যময় কিছু বিধির কারণে ট্রাম্প সেখানে সুবিধা পেয়ে যেতেই পারেন।

এই সব ঘটনা ঘটাতে কী করছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প?
রাজ্য স্তরে যারা ফলাফলের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন অর্থাৎ ফলাফল প্রত্যয়ন করবেন, তাদের ওপর চাপ তৈরি করছেন ট্রাম্প। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটাররা আসলে তাদের রাজ্যের জন্য নির্ধারিত সংখ্যক ইলেকটোরাল কলেজ প্রতিনিধি নির্বাচিত করতেই ভোট দেন। এই প্রতিনিধিরা আবার ১৪ই ডিসেম্বর ভোট দিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করেন।

রাজ্যস্তরে নির্বাচিত এই প্রতিনিধিরা সাধারণত ভোটারদের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটান। যেমন মিশিগানের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সবারই উচিৎ ইলেকটোরাল কলেজ ভোটে জো বাইডেনকে ভোট দেওয়া কারণ তিনিই সেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ভোট পেয়েছেন।

আগামীকাল (সোমবার) মিশিগানের চার সদস্যের নির্বাচনী বোর্ড - যাদের দু'জন ডেমোক্র্যাট এবং দু'জন রিপাবলিকান পার্টির - তারা বৈঠক করে আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করবেন যে রাজ্যের ১৬টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট জো বাইডেনের পক্ষে যাবে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এখন চাপ দিয়ে এই প্রচলিত রীতি বদলে ফেলার চেষ্টা করছেন।

রিপাবলিকান-নিয়ন্ত্রিত রাজ্যগুলোতে তিনি যে এমন চাপ তৈরির চেষ্টা করছেন তার প্রথম ইঙ্গিত পাওয়া যায় যখন তিনি মিশিগানের সবচেয়ে বড় শহর ডেট্রয়েটের রিপাবলিকান দলের নির্বাচনী কর্মকর্তাদের টেলিফোন করেন। মার্কিন একজন প্রেসিডেন্ট রাজ্য স্তরে নিম্ন পর্যায়ের দুই নির্বাচনী কর্মকর্তাকে ফোন করবেন- এমন নজির বিরল।

স্মরণ করা যেতে পারে যে ঐ দুই কর্মকর্তা নির্বাচনের দিন ডেট্রয়েটে ভোট বন্ধের সিদ্ধান্ত জানালেও পরে তাদের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেছিলেন। ইঙ্গিত আরো স্পষ্ট হয় যখন মিশিগান আইনসভার রিপাবলিকান নেতাদের শুক্রবার হোয়াইট হাউজে ডাকেন ট্রাম্প এবং তারা সেই আমন্ত্রণ গ্রহণও করেছেন।

ভোটের ফলাফল পুনর্বিবেচনা এমনকি বদলে দেওয়ার জন্য রাজ্যস্তরে আইনসভাগুলোর রিপাবলিকান সদস্যদের ওপর চাপ তৈরি ছাড়াও অন্যান্য উপায়ও তিনি খতিয়ে দেখছেন বলে খবর বেরুচ্ছে। রাজ্য স্তরে দুই দল মিলে ভোটের ফলাফর প্রত্যয়ন করা আমেরিকার নির্বাচনে একটি নৈমিত্তিক ঘটনা, কিন্তু ক্ষমতা ধরে রাখতে মি. ট্রাম্প এবার সেই রীতি বদলের চেষ্টা শুরু করেছেন।

কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে ট্রাম্প কি সফল হবেন?
বিবিসির অ্যান্থনি জুরকার মনে করেন যে সাফল্যের সম্ভাবনা অত্যন্ত ক্ষীণ হলেও, একবারে অসম্ভব নয়। প্রথম কথা, ট্রাম্পকে কয়েকটি রাজ্যের ফলাফল উল্টে দিতে হবে যেসব রাজ্যে বাইডেন কয়েক হাজার থেকে লাখেরও বেশি ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন। এটা ঠিক যে এবারের নির্বাচন ২০০০ সালের নির্বাচন নয় যেখানে ফলাফলের নিয়ামক হয়ে দাঁড়িয়েছিল মাত্র একটি রাজ্য - ফ্লোরিডা।

এছাড়াও, ট্রাম্পের আইনজীবীরা যেসব রাজ্য টার্গেট করেছেন - মিশিগান, উইসকনসিন, পেনসিলভানিয়া এবং নেভাদা - সেসব রাজ্যের গভর্নররা ডেমোক্র্যাট দলের। তারা চুপ করে বসে থাকবেন না। যেমন মিশিগানের গভর্নর গ্রেচেন হুইটমারের ক্ষমতা রয়েছে রাজ্যের নির্বাচনী বোর্ডে পরিবর্তন এনে এমন কাউকে আনা যিনি ফলাফল প্রত্যয়ন করতে ইচ্ছুক।

তাছাড়া, আইনসভার রিপাবলিকান সদস্যরা ইলেকটোরাল কলেজে ভোট দেওয়ার জন্য যেসব প্রতিনিধি মনোনীত করবেন, গভর্নর তার ইচ্ছামত বাইডেন সমর্থক প্রতিনিধি মনোনীত করতে পারেন। সে অবস্থায় কারা বৈধ ইলেকটোরাল কলেজ প্রতিনিধি তা নির্ধারণের ভার পড়বে কংগ্রেসের ওপর।

তবে তার মানে এই নয় জো বাইডেনের সমর্থকরা উদ্বিগ্ন নন। তবে ফলাফল উল্টে দিয়ে ট্রাম্পের ক্ষমতায় থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা ততটাই যতটা একজন ব্যক্তির লটারিতে কোটি ডলার জেতার পরপরই বজ্রপাতে মৃত্যুর ঘটনার মত। কিন্তু তারপরও সেই বিরল সম্ভাবনার চিন্তাতেও অনেক ডেমোক্র্যাট সমর্থকের এই ঠাণ্ডাতেও ঘাম হচ্ছে।

ট্রাম্পের কৌশল কি আইনসিদ্ধ
ট্রাম্প গত চার বছরর ধরে আমেরিকায় প্রেসিডেন্টের আচরণের প্রচলিত রীতিনীতি একের পর এক ভেঙ্গেছেন। ক্ষমতার শেষভাগে এসে তিনি বদলে যাবেন সে সম্ভাবনা কম।

রাজ্যস্তরে নির্বাচনী কর্মকর্তা বা আইসনসভার সদস্যদের ওপর চাপ তৈরির চেষ্টা নজিরবিহীন বা বিতর্কিত হলেও তা বে-আইনি নয়। আমেরিকার নির্বাচনী রাজনৈতিক ইতিহাসের প্রথমদিকে রাজ্য আইনসভার সদস্যদের ইলেকটোরাল ভোট দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অনেক ক্ষমতা ছিল। তাছাড়া, আমেরিকার সংবিধানে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই যে পপুলার ভোট বিবেচনায় নিয়েই তাদেরকে ইলেকটোরাল কলেজে ভোট দিতে হবে।

যদি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কোনো একটি আইনসভাকে পপুলার ভোট অগ্রাহ্য করতে রাজী করাতে পারেন, তাহলে নিশ্চিতভাবে ডেমোক্র্যাটরা আদালতে যাবেন। তবে এ ব্যাপারে রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় আইনের ব্যাখ্যাও খুব অস্পষ্ট।

কেউ কি আগে এই চেষ্টা করেছে?
২০০০ সালে শেষবার আল গোর এবং জর্জ বুশের মধ্যে টান টান প্রতিযোগিতা হয়েছিল, তবে সেটি হয়েছিল একটি রাজ্যে এবং ভোটের ব্যবধান ছিল মাত্র কয়েকশ। শেষ পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্ট ফলাফল নতুন করে পর্যালোচনা বন্ধ করে বুশের পক্ষে রায় দেয়।

তবে একাধিক রাজ্যের ফলাফল নিয়ে বিরোধ-বিতর্কের নজির খুঁজতে ১৮৭৬ সালের নির্বাচনে রিপাবলিকান রাদারফোর্ড হেইজ এবং ডেমোক্র্যাট স্যামুয়েল টিলডনের ভোটের লড়াইয়ের দিকে তাকাতে হবে। তিনটি রাজ্যের - লুইজিয়ানা, সাউথ ক্যারোলাইনা এবং ফ্লোরিডার- ফলাফল নিয়ে মতানৈক্য তৈরি হয় যার কারণে কোনো প্রার্থীই ইলেকটোরাল কলেজ ভোটে সংখ্যাধিক্য পেতে ব্যর্থ হয়। ফলাফল নির্ধারণের দায়িত্ব পড়ে পার্লামেন্টের নিম্ন-কক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের ওপর যারা রিপাবলিকান প্রার্থীর পক্ষে ভোট দিয়েছিল যদিও মি হেইজ ২০০০ সালে মি বুশ এবং ২০১৬ সালে মি ট্রাম্পের মত পপুলার ভোটে প্রতিপক্ষের চেয়ে পিছিয়ে ছিলেন।

ক্ষমতা ছাড়তে অস্বীকার করলে ট্রাম্পের ভাগ্যে কী ঘটতে পারে?
যদি নির্বাচনী ফলাফল উল্টে দেওয়ার প্রচেষ্টায় মি ট্রাম্প ব্যর্থ হন, ২০ জানুয়ারি দুপুর ১২টা এক মিনিটে জো বাইডেন আমেরিকার ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেবেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প পরাজয় স্বীকার করুন আর নাই করুন এটি হবে।

এই পর্যায়ে, গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এবং যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী সাবেক প্রেসিডেন্টকে অগ্রাহ্য করতে পারবে। “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার চেষ্টায় সফল না হলেও, নির্বাচনী ফলাফল অস্বীকার করার এই নজিরবিহীন আচরণ আমেরিকার ভবিষ্যৎ নির্বাচনের জন্য একটি উদাহরণ তৈরি করবে। ইতিমধ্যেই এক জনমত জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা এবং প্রতিষ্ঠানের ওপর বহু আমেরিকানের আস্থা পোড় খেয়েছে।

সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
সর্বশেষ খবর
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

৩৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা
বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন