শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৫, বুধবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

জো বাইডেনের সরকার: ইরান কি হামলার হাত থেকে বেঁচে গেল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জো বাইডেনের সরকার: ইরান কি হামলার হাত থেকে বেঁচে গেল?

যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্প শাসনামলের সমাপ্তির ফলে ইরান সতর্কতার সঙ্গে হলেও এক ধরনের স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে।

উপসাগরীয় অঞ্চলের অনেকেই আশঙ্কা করেছিলেন যে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শেষ দিনগুলোতে তিনি হয়তো ইরানের ওপর ‘সর্বোচ্চ চাপ’ তৈরি করবেন। শুধু তাই নয় ইরানের বেসামরিক পরমাণু কেন্দ্র এবং অন্যান্য জায়গাতেও তিনি হামলা চালাতে পারেন বলে আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল।

গত নভেম্বর মাসে ওয়াশিংটন থেকে পাওয়া বিভিন্ন খবরে এধরনের ইঙ্গিতও পাওয়া যাচ্ছিল যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হয়তো এধরনের সামরিক পথ বেছে নিতে পারেন। এবিষয়ে তিনি তার সিনিয়র উপদেষ্টাদের মতামতও জানতে চেয়েছিলেন।

অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন পরিষ্কার করে দিয়েছেন যে তিনি ২০১৫ সালে ইরানের সঙ্গে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পক্ষের যে পরমাণু চুক্তি হয়েছিল তাতে আমেরিকাকে ফিরিয়ে নিয়ে যাবেন। সে রকম হলে ইরানের ওপর আরোপিত সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিতে হবে এবং চুক্তি মেনে চলার শর্তে ইরানকে তখন অর্থও দিতে হবে।

তাহলে কি বলা যায় যে ইরান এখন হামলার হাত থেকে বেঁচে গেছে?

এক কথায় বললে, না। ইরান নিয়ে ইসরায়েল এখনও প্রচণ্ড উদ্বিগ্ন। ইরানের বেসামরিক পরমাণু কর্মসূচিই শুধু নয়, তেহরানের পরমাণু অস্ত্র ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির চেষ্টাও তাদের উদ্বেগের কারণ।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বেনি গান্টজ ইরানের পরমাণু কর্মসূচি প্রসঙ্গে বলেছেন: ‘এটা পরিষ্কার যে ইসরায়েলকে সামরিক বিষয়টিও বিবেচনায় রাখতে হবে। এজন্য সম্পদ ও বিনিয়োগের প্রয়োজন এবং তার জন্য আমি কাজ করছি।’

ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের ঘোষিত শত্রু ইসরায়েল। ইসরায়েল মনে করে ইরানের হাতে যদি পরমাণু অস্ত্র চলে আসে সেটা তাদের অস্তিত্বের জন্যই বড় ধরনের হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। একারণে তারা বিশ্বের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দেরি না করে ইরানকে এখনই থামাতে।

ইরান সবসময়ই বলে আসছে যে তাদের পরমাণু কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ কাজে জ্বালানি ব্যবহারের উদ্দেশ্যে। তবে সম্প্রতি দেশটি যে হারে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করছে সেটি ২০১৫ সালের চুক্তিকে লঙ্ঘন করছে এবং তা নিয়েই নতুন করে বড় ধরনের উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।

এর আগে ১৯৮১ সালে ইসরায়েল সন্দেহ করেছিল যে ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন পরমাণু অস্ত্র অর্জনের চেষ্টা করছেন। পরে ‘অপারেশন ব্যাবিলন’ নামের অভিযানে এফ ফিফটিন ও এফ সিক্সটিন যুদ্ধবিমান দিয়ে হামলা চালিয়ে ইরাকের অসিরাক পরমাণু কেন্দ্র ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।

এর ২৬ বছর পর ২০০৭ সালে তারা সিরিয়াতেও অভিযান চালিয়েছে যার নাম ছিল অপারেশন আউটসাইড দ্য বক্স। ওই অভিযানে তারা দেইর আল-জুরের কাছে মরুভূমিতে স্থাপিত গোপন একটি প্লুটোনিয়াম চুল্লি ধ্বংস করে দিয়েছিল সেটি চালু করার আগেই।

দৃষ্টির বাইরে

কিন্তু ইরান আক্রমণের জন্য খুব একটা সহজ টার্গেট নয়। প্রথমত দূরত্ব, সেখানে পৌঁছানো এবং তারপর দেশটির শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা ছাড়া ইসরায়েল সেখানে কতোটা সফলভাবে আক্রমণ করতে পারবে সেটা নিয়ে প্রশ্ন আছে। এছাড়াও বাইডেন প্রশাসন এধরনের হামলায় অংশগ্রহণ করতে অনিচ্ছুক।

যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল এবং কোন উপসাগরীয় আরব দেশ থেকে ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালানো হতে পারে এই আশঙ্কায় তেহরান তাদের কিছু কিছু কেন্দ্র পাহাড়ের তলায় মাটির নিচে লুকিয়ে ফেলার জন্য অর্থ বিনিয়োগ করেছে এবং এবিষয়ে তারা অনেক কাজও করেছে।

ইরানের পরমাণু শিল্প, যদিও তারা এর প্রকৃত উদ্দেশ্য গোপন রেখে বলে যে এই কর্মসূচি বেসামরিক, তারপরেও তাদের এই কর্মসূচি ইরানের সামরিক ও নিরাপত্তা কাঠামোর সাথে জড়িত।

সত্যি কথা বলতে, এধরনের হামলার ব্যাপারে ইরানি লোকজন এতো দীর্ঘ সময় ধরে প্রস্তুতি নিয়েছে যে এখন মাটির নিচে তৈরি করা এসব স্থাপনা টার্গেটও করাও বেশ কঠিন হবে। তা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা তিনটি দিক থেকে হামলার শিকার হতে পারে।

শারীরিক হামলা

‘ইরানের স্থাপনাগুলো অজেয় নয়,’ বলেন মার্ক ফিৎসপ্যাট্রিক, ইন্টারন্যাশনাল ইন্সটিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ বা আইআইএসএসের একজন গবেষক, একই সাথে তিনি অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে একজন বিশেষজ্ঞ। নাতাঞ্জে যে স্থাপনাটি আছে সেখানে বাঙ্কার ধংস করে দেওয়ার বোমা দিয়ে নিখুঁতভাবে হামলা চালানো যেতে পারে। এজন্য হয়তো দুটো নিখুঁত আঘাতের দরকার: প্রথম আঘাতে একটা বড় গর্ত তৈরি হবে এবং পরের হামলায় এর ভেতরে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে স্পর্শকাতর সব যন্ত্রপাতি এমনভাবে নাড়িয়ে দেওয়া হবে যে সেগুলো আর কাজ করতে পারবে না।

তবে ইরান অনেক বড় একটি দেশ এবং তার পারমাণবিক স্থাপনা বিভিন্ন জায়গায় ভূগর্ভে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। বছর আটেক আগে ২০১২ সালে বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন যে ফর্দোতে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের স্থাপনাটি একটি পর্বতের অন্তত ২৬০ ফুট গভীরে। যুক্তরাষ্ট্রের অত্যন্ত শক্তিশালী বাঙ্কার-বাস্টিং বোমা দিয়ে নিখুঁতভাবে হামলা চালিয়েও এটি হয়তো ধ্বংস করা অসম্ভব।

‘ফর্দো স্থাপনাটি মাটির এতো গভীরে যে সেটি বাঙ্কার-বাস্টার প্রতিরোধ করতে পারবে। কিন্তু কোন নাশকতা তো তারা ঠেকাতে পারবে না,’ বলেন মার্ক ফিৎসপ্যাট্রিক। এর প্রবেশ মুখ এবং ভেতরে ঢোকার পথে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে স্থাপনাটি কয়েক মাসের জন্য অকেজো করে দেওয়া যায়।’

তবে এধরনের স্থাপনায় পৌঁছাতে হলে সম্ভবত দুই দফায় হামলা চালাতে হবে। প্রথমে ইরানের আকাশ সীমায় ঢুকে পড়তে হবে। সেটা করতে হবে ইরানকে লুকিয়ে অথবা তাদের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে দুর্বল করে দিয়ে। ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করার ব্যাপারে ইরান প্রচুর বিনিয়োগ করেছে। তার মধ্যে রয়েছে বাভার-৩৭৩। এটি রাশিয়ার এস-৩০০ প্রতিরোধী ব্যবস্থার মতো। এই ব্যবস্থা ৩০০ কিলোমিটার দূরের কোন বিমান চিহ্নিত করে সেটিকে মাটিতে নামিয়ে দিতে পারে।

ইরানের ওপর আংশিক সফল হামলার পরিণতি হতে পারে এরকম- ভূপাতিত বিমানের পাইলটকে আটক করে তাকে ইরানি টেলিভিশনে হাজির হওয়া, হামলাকারীরা যা কখনোই চাইবে না।

মানুষ দিয়ে আক্রমণ

এধরনের হামলা ইতোমধ্যেই চালানো হয়েছে। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ ইরানের ভেতরে গুপ্তচরদের ব্যতিক্রমী ও অত্যন্ত শক্তিশালী একটি নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে।

তাদের কাছে এতোটাই তথ্য আছে যে ইরানের শীর্ষস্থানীয় একজন বিজ্ঞানী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহসেন ফখরিজাদে ২৭ নভেম্বর যখন প্রহরায় থাকা একটি গাড়ির বহর নিয়ে রাজধানী তেহরানের একটি নির্জন রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন তখন তার ওপর হামলা চালানো হয়েছিল এবং হামলাকারীরা নিখুঁতভাবে জানতো তিনি কোন সময়ে কোন পথ ধরে যাচ্ছেন।

সেদিন তার ওপর কিভাবে হামলা চালানো হয়েছিল সেবিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন খবর পাওয়া গেছে। ইরান দাবি করছে যে একটি রিমোট স্যাটেলাইট নিয়ন্ত্রিত মেশিনগান দিয়ে তাকে হত্যা করা হয়েছে যা একটি পিক-আপ ট্রাকের ওপর বসানো ছিল। অন্যান্য সূত্রের বিশ্বাস যে মোসাদের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গুপ্তচর তার ওপর হামলা চালিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে গেছে।

তবে যেভাবেই হোক, ইরানের পরমাণু কর্মসূচির জনক হিসেবে পরিচিত এবং গোপনে পরমাণু কর্মসূচি চালানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দারা যাকে দায়ী করে সেই ফখরিজাদেকে হত্যা করা হয়েছে। এই হামলার নেপথ্যে কারা আছে সেবিষয়ে ইসরায়েল কোন মন্তব্য করেনি।

এই হত্যাকাণ্ডের আগে ২০১০ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে ইরানে চারজন শীর্ষস্থানীয় পরমাণু বিজ্ঞানীকে ইরানের ভেতরে হত্যা করা হয়েছে। তাদের কাউকে কাউকে হত্যা করা হয়েছে গাড়ি-বোমা ফাটিয়ে। এসব ঘটনায় ইসরায়েল জড়িত কিনা সেবিষয়ে ইসরায়েল কখনও মন্তব্য করেনি, আবার কখনও অস্বীকারও করেনি।

তবে এসব হত্যাকাণ্ড প্রমাণ করে ইরানের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর কঠোর নিরাপত্তা সত্ত্বেও হত্যাকারীরা তাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারছে।

সাইবার হামলা

সাইবার জগতেও অঘোষিত এক যুদ্ধ চলছে, যার একদিকে ইরান আর অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল এবং সৌদি আরব। ইরানের যে নাতাঞ্জ পরমাণু কেন্দ্রে সেন্ট্রিফিউজ সমৃদ্ধ করা হয় সেখানকার কম্পিউটারে ২০১০ সালে অত্যন্ত স্পর্শকাতর এক ভাইরাস বা ম্যালাওয়্যার দিয়ে আক্রমণ চালানো হয়েছিল। ওই ভাইরাসের কোডনেম ছিল স্টাক্সনেট।

এর ফলাফল ছিল বিশৃঙ্খলা, সেন্ট্রিফিউজগুলো নিয়ন্ত্রণের বাইরে গিয়ে ঘুরতে থাকে এবং তার ফলে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের কাজ কয়েক বছর পিছিয়ে যায়। ইসরায়েল এই হামলা চালিয়েছে বলে খবরে ফলাও করে বলা হলেও ধারণা করা হয় যে স্টাক্সনেট তৈরিতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলি বিশেষজ্ঞরা ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন।

সাথে সাথেই পাল্টা হামলা চালায় ইরান। তাদের তৈরি ম্যালাওয়্যার দিয়ে তারা সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় তেল কোম্পানি সৌদি আরমকোর নেটওয়ার্কের ওপর আক্রমণ পরিচালনা করে। এর ফলে ৩০,০০০ কম্পিউটার অচল হয়ে পড়ে এবং সৌদি আরবের তেল উৎপাদনও হুমকির মুখে পড়ে যায়। ইরানের তৈরি ওই ভাইরাসটির নাম ছিল শামুন। এরপরেও এধরনের হামলা অব্যাহত থেকেছে।

ঝুঁকি রয়েই গেছে

ইরান ও বিশ্বের শক্তিধর দেশগুলোর মধ্যে ২০১৫ সালে যে আন্তর্জাতিক চুক্তি সই হয়েছিল তাতে তেহরানের পরমাণু কর্মসূচির ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা বলা হয়েছিল। ধারণা করা হয়েছিল যে এর ফলে তার প্রতিপক্ষ দেশগুলোর আর সামরিক হামলার কথা বিবেচনা করতে হবে না।

কিন্তু এই চুক্তির ব্যাপারে ইসরায়েল এবং সৌদি আরব সবসময় সন্দিহান ছিল। তারা মনে করতো এই চুক্তি অনেক বেশি নমনীয় ও সাময়িক। কারণ এই চুক্তিতে ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির বিরুদ্ধে কোন ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়নি।

এখনও তারা চায় না জো বাইডেন ক্ষমতায় আসার পর এনিয়ে তাদের উদ্বেগ দূর না করেই এই চুক্তি পুনরুজ্জীবিত করা হোক। উপসাগরীয় এলাকার কোন দেশও আরো একটি যুদ্ধ দেখতে চায় না।

এমনকি ২০১৯ সালে সৌদি আরবে তেলের অবকাঠামোর ওপর যে ক্ষেপণাস্ত্র চালানো হয়েছিল এবং যার জন্যে ইরানকে দায়ী করা হয়, তার বিরুদ্ধেও কোন ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। কিন্তু ইরান গোপনে পরমাণু অস্ত্র তৈরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছে এই সন্দেহ যতদিন থাকবে ততদিন তাদের স্থাপনার ওপর সামরিক আক্রমণের ঝুঁকি থেকেই যাবে।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
হিমাচলে বৃষ্টি, ধস আর বানে ৭২ জনের মৃত্যু
হিমাচলে বৃষ্টি, ধস আর বানে ৭২ জনের মৃত্যু
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক
সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক
চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম
চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
ইউরোপে সর্বোচ্চ সংখ্যক শরণার্থী জার্মানিতে, ২৫ জনে একজন আশ্রয়প্রার্থী
ইউরোপে সর্বোচ্চ সংখ্যক শরণার্থী জার্মানিতে, ২৫ জনে একজন আশ্রয়প্রার্থী
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
ট্রাম্পের নীতির সমালোচনার জেরে বাধ্যতামূলক ছুটি ১৩৯ সরকারি কর্মচারীর
ট্রাম্পের নীতির সমালোচনার জেরে বাধ্যতামূলক ছুটি ১৩৯ সরকারি কর্মচারীর
সর্বশেষ খবর
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে