আবারও জম্মুর আকাশে বিস্ফোরকবোঝাই ড্রোন উড়তে দেখা গেছে। পরে বিএসএফ সদস্যরা ড্রোনটি গুলি করে মাটিতে নামায়। আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে ভারতের ৮ কিলোমিটার ভেতরে ঢুকে পড়েছিল ড্রোনটি।
জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ জানিয়েছে, ড্রোন থেকে ৫ কেজি আইইডি উদ্ধার হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে পুলিশের ধারণা এই ঘটনার পেছনে লস্কর-ই-তইবা জঙ্গিগোষ্ঠীর হাত রয়েছে। হয়ত বড়সড় কোনো হামলার পরিকল্পনা ছিল।
জম্মুর বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলার পর থেকেই নজরদারি বাড়ায় বিএসএফ। বসানো হয় ড্রোন প্রতিরোধক ব্যবস্থাও। যদিও সেই ঘটনার পরেও বেশ কয়েকবার ড্রোন দেখা গিয়েছিল সীমান্তলাগোয়া জম্মুর আকাশে। কয়েকটিকে গুলি করে নামালেও, কিছু ড্রোন ফের সীমান্ত পেরিয়ে পাকিস্তানের দিকে চলে যায় বলে দাবি বিএসএফের।
জম্মুর বিমানঘাঁটির ঘটনা থেকে স্পষ্ট যে, জঙ্গিরা হামলা চালানোর জন্য ড্রোনের সাহায্য নিচ্ছে। শুধু তাই নয়, জঙ্গিদের হাতে বিস্ফোরক এবং অস্ত্র পৌঁছে দেওয়ার জন্যও এই পন্থা ব্যবহার করা হচ্ছে বলে দাবি বিএসএফের। সূত্র: আনন্দবাজার
বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর