শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১১, শনিবার, ০২ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

অভিবাসন প্রত্যাশীদের জন্য যে গুলো সবচেয়ে বিপজ্জনক পাচার রুট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অভিবাসন প্রত্যাশীদের জন্য যে গুলো সবচেয়ে বিপজ্জনক পাচার রুট

আন্তর্জাতিক সীমানা পেরিয়ে কাঙ্খিত গন্তব্যে পৌঁছাতে গিয়ে অভিবাসন প্রত্যাশীদের মর্মান্তিক মৃত্যুর দুটি হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে অতি সম্প্রতি।

মরক্কো থেকে বিশাল এক অভিবাসন প্রত্যাশীর দল গত শুক্রবার (২৪ জুন) উত্তর আফ্রিকায় স্পেনের ছিটমহল মেলিল্লায় ঢোকার চেষ্টা করতে গেলে ২৩ জনের মৃত্যু হয়।

এর তিন দিন পর যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্ত থেকে প্রায় আড়াইশ' কিলোমিটার দূরে টেক্সাসের সান অ্যান্টোনিও শহরের প্রান্তে পরিত্যক্ত একটি ট্রাক থেকে শহরের পুলিশ ৪৬টি মৃতদেহ উদ্ধার করে। পরে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৫৩-তে।

বিভিন্ন দেশ থেকে যে মূল পথগুলো ধরে মানুষ ইউরোপ আমেরিকায় ঢুকতে চেষ্টা করে, সেসব পথে যাত্রা কোভিড-১৯ মহামারির কারণে নানাভাবে বিঘ্নিত হয়। এসব রুট যে দেশগুলোর মধ্যে দিয়ে গেছে, কোভিডে কড়া বিধিনিষেধ আরোপের ফলে, সেসব বহু দেশে ঢোকা কঠিন হয়ে ওঠে। এখন আবার এসব রুটে মানব পাচার শুরু হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, আগামী দিনগুলোতে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা আইওএম তাদের এক হিসাবে বলছে, ইউরোপ ও আমেরিকার গন্তব্যে পৌঁছাতে গিয়ে ২০১৪ সাল থেকে হয় প্রাণ হারিয়েছে, নয়ত নিখোঁজ হয়ে গেছে প্রায় ৫০,০০০ অভিবাসী। সংস্থাটি মনে করে মৃত ও নিখোঁজ মানুষের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি হতে পারে।

অভিবাসীদের জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক পথ কোনগুলো? এসব পথে কেন বিপদের এত ঝুঁকি রয়েছে?

মধ্য ভূমধ্যসাগরীয় এলাকা

আইওএম বলছে, অভিবাসীদের জন্য ভূমধ্যসাগরের মধ্যাঞ্চল বিশ্বের সবচেয়ে বিপদসঙ্কুল পাচার রুটগুলোর অন্যতম। উত্তর আফ্রিকা থেকে ইউরোপে ঢুকতে গিয়ে ২০১৪ সাল থেকে এই পথে প্রাণ হারিয়েছে ১৯,৫০০ অভিবাসী।

এসব অভিবাসীদের সীমান্ত পার করার চেষ্টায় প্রায়শই ব্যবহার করা হয় রাবারের ডিঙির মত হাতে তৈরি নৌকা এবং সেগুলোতে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত মানুষ তোলা হয়। ফলে এসব ডিঙি নৌকায় সমুদ্র যাত্রা হয়ে ওঠে ভয়ঙ্কর বিপজ্জনক এবং মৃত্যুর আশঙ্কা থাকে খুবই বেশি।

এসব নৌকা সাধারণত চালায় অপরাধী চক্রগুলো এবং মানব পাচারকারীরা।

ভূমধ্যসাগরের মধ্যাঞ্চল দিয়ে ইউরোপে ঢুকতে সমুদ্র যাত্রা শুরু করার মূল পয়েন্ট হল লিবিয়া এবং তিউনিসিয়া। সাগরে ডুবে যাওয়া মানুষকে কবর দেয়ার জন্য তিউনিসিয়ায় এমনকি আলাদাভাবে সংরক্ষিত কবরস্থানও রয়েছে।

ইউরোপিয়ান সীমান্ত ও উপকূলরক্ষীদের সংস্থা ফ্রন্টেক্সের দেয়া খবর অনুযায়ী ২০১৫ সাল থেকে এই পথে ইউরোপে ঢুকতে গিয়ে বিপদে পড়া তিন লাখ মানুষকে তারা উদ্ধার করেছে।

আফ্রিকার অভ্যন্তরীণ পাচার রুট

বহু আফ্রিকান অভিবাসীর জন্য ইউরোপের পথে পাড়ি জমানোর স্বপ্ন শুরু হয় তাদের নিজেদের মহাদেশের ভেতর দিয়ে যাত্রার মাধ্যমে। তাদের গন্তব্য থাকে উত্তর আফ্রিকা আর তার জন্য পার হতে হয় সাহারার দীর্ঘ মরুপথ।

এই পথে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হল প্রতিকূল প্রাকৃতিক পরিবেশ। আইওএম-এর আনুমানিক হিসাব বলছে, ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে সাহারা মরুভূমি পার হতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছে প্রায় ৫,৪০০ মানুষ।

যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্ত

আমেরিকার মধ্যে দিয়ে অভিবাসীদের যাবার যে রুটগুলো রয়েছে, সেগুলো দিয়ে মানুষ শুধু যে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছানোর চেষ্টাই করছে তা নয়, এসব অভিবাসীদের প্রধান লক্ষ্য থাকে স্বচ্ছল জীবনের আশায় আমেরিকায় নতুন ঘর বাঁধা।

ফলে এসব অভিবাসীরা আমেরিকায় ঢুকতে বেপরোয়া ঝুঁকি নিতেও পিছপা হয় না।

আমেরিকা আর মেক্সিকোর মধ্যবর্তী সীমান্ত পাড়ি দেয়ার বিশাল চ্যালেঞ্জ রয়েছে: ভৌগলিক কারণে এই এলাকায় চলাচল দুরূহ ও কঠিন। ভৌগলিক প্রতিকূলতার কারণ হিসেবে এলাকায় রয়েছে বিশাল মরু অঞ্চল। এছাড়াও আমেরিকায় পৌঁছাতে অভিবাসীদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হল সীমানা বরাবর বয়ে যাওয়া দুর্গম ও বিপজ্জনক নদী রিও গ্র্যান্ডে পার হওয়া।

এই পথে মৃত্যুর অন্যতম প্রধান একটা কারণ হল নদীতে ডুবে যাওয়া। আইওএম-এর আনুমানিক হিসাব বলছে, ২০১৪ সাল থেকে এই নদী পার হতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছে তিন হাজারের ওপর অভিবাসী।

যারা প্রাকৃতিক প্রতিকূলতার সাথে লড়াই করে পথ চলা এড়াতে চায়, তারা লরি বা ট্রাকে লুকিয়ে সীমান্ত পার হবার চেষ্টা করে যেখানে তাদের জন্য অপেক্ষা করে মৃত্যুর অন্য ধরনের ঝুঁকি, যা দেখা গেছে সম্প্রতি টেক্সাসের সান অ্যান্টোনিওতে-পরিত্যক্ত ট্রাকে প্রচণ্ড গরমে মৃত্যমুখে পড়ার ঘটনায়।

এশিয়ার রুটগুলো

আইওএম বলছে যে, ২০২০ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যত অভিবাসী গেছে তাদের প্রতি দশজনের মধ্যে চারজনেরও বেশির জন্ম এশিয়ায়। এশিয়া মহাদেশে বেশ কিছু প্রধান অভিবাসন রুট রয়েছে।

জাতিসংঘের এই সংস্থাটির হিসাব অনুযায়ী, গত আট বছরে এশিয়ায় প্রায় পাঁচ হাজার অভিবাসীর হয় মৃত্যু হয়েছে নয়ত তারা নিখোঁজ হয়ে গেছে। এই নিহতরা বেশিরভাগই রোহিঙ্গা এবং বাংলাদেশি অভিবাসী।

বাংলাদেশ থেকে অভিবাসীরা সমুদ্র পথে বঙ্গোপসাগর এবং আন্দামান সাগর পার হবার চেষ্টা করে। বিপজ্জনক হলেও এই সমুদ্রপথ পাড়ি দিয়ে তারা প্রতিবেশি দেশগুলোতে নিরাপদ আশ্রয়ে পৌঁছতে চেষ্টা করে।

অনেকের প্রধান লক্ষ্য থাকে শেষ পর্যন্ত ইউরোপে পৌঁছানোর চেষ্টা করা। তাই নানা রুটে তারা ধাপে ধাপে সেই লক্ষ্য অর্জনে এগোয়।

বিভিন্ন পর্যায়ে সীমানা পেরতে গিয়ে তাদের যে কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হতে হয় তা খুবই চরম।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার
সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার
রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি
রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি
কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের
কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন
কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল
ভিক্ষাবৃত্তির অভিযোগে সৌদি থেকে ৫ হাজারের বেশি পাকিস্তানি বহিষ্কার
ভিক্ষাবৃত্তির অভিযোগে সৌদি থেকে ৫ হাজারের বেশি পাকিস্তানি বহিষ্কার
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
রাতভর বৃষ্টি ঝোড়ো বাতাস, বিপর্যস্ত দিল্লির স্বাভাবিক জীবন
রাতভর বৃষ্টি ঝোড়ো বাতাস, বিপর্যস্ত দিল্লির স্বাভাবিক জীবন
রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
হার্ভার্ডে ভর্তি ঝুঁকি: আলোচনায় রাজকুমারী ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে
হার্ভার্ডে ভর্তি ঝুঁকি: আলোচনায় রাজকুমারী ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
সর্বশেষ খবর
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে
হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার
সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?
বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি
রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২
মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের
কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান
ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি
অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা
ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মোস্তাফিজ
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মোস্তাফিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন
নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার
শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি
এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো
সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলাচলের রাস্তায় বেড়া, আটদিন ধরে অবরুদ্ধ একটি পরিবার
চলাচলের রাস্তায় বেড়া, আটদিন ধরে অবরুদ্ধ একটি পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত গ্রেফতার
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ৩ দিনব্যাপী ভূমি মেলা
পঞ্চগড়ে ৩ দিনব্যাপী ভূমি মেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
নওগাঁয় জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরুভর্তি ট্রাক ডাকাতি, গ্রেফতার ১
গরুভর্তি ট্রাক ডাকাতি, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের সময়সীমা ৩০ জুন পেরোবে না : প্রেস সচিব
নির্বাচনের সময়সীমা ৩০ জুন পেরোবে না : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে বহিষ্কার
ময়মনসিংহে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন সেটুকু করে নির্বাচন দিতে হবে: সেলিম
যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন সেটুকু করে নির্বাচন দিতে হবে: সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূস পরাজিত হলে আমরাও পরাজিত হবো: চরমোনাই পীর
ড. ইউনূস পরাজিত হলে আমরাও পরাজিত হবো: চরমোনাই পীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব
সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত
দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম
প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব
৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত
জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক
কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন
টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন
সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি
ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু
সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?
আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মিনারে হাসানের জানাজায় ছাত্রনেতারা
শহীদ মিনারে হাসানের জানাজায় ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আলী’র বিশ্বজয়, বাংলাদেশি চলচ্চিত্র পেল কানে বিশেষ স্বীকৃতি
‘আলী’র বিশ্বজয়, বাংলাদেশি চলচ্চিত্র পেল কানে বিশেষ স্বীকৃতি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে
কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা

সম্পাদকীয়

পরিষ্কার হলো না কিছুই
পরিষ্কার হলো না কিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্ষমতা বাড়াচ্ছে কেএনএফ
সক্ষমতা বাড়াচ্ছে কেএনএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না
নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত
পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী
ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?
কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?

সম্পাদকীয়

পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু
পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকা লিচুর রঙে রঙিন
পাকা লিচুর রঙে রঙিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও
বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু
সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু

নগর জীবন

দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে
দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না
ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৪ কোটি ডলার
২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৪ কোটি ডলার

নগর জীবন

সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত
সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তায় বেড়া এক পরিবার অবরুদ্ধ
রাস্তায় বেড়া এক পরিবার অবরুদ্ধ

দেশগ্রাম

প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমিসেবা
প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমিসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের
আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআরের ঘোষিত কর্মসূচি প্রত্যাহার
এনবিআরের ঘোষিত কর্মসূচি প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম রাউন্ডের বাধা পাড়ি দিয়েছেন ইউক্রেনের এলিনা সভিতলিনা
প্রথম রাউন্ডের বাধা পাড়ি দিয়েছেন ইউক্রেনের এলিনা সভিতলিনা

মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?
বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য না হওয়া বিষয়গুলোও প্রকাশ করা হবে
ঐকমত্য না হওয়া বিষয়গুলোও প্রকাশ করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের আস্তানায় অভিযান
ডাকাতের আস্তানায় অভিযান

দেশগ্রাম

আন্দোলনে উত্তপ্ত সচিবালয় কাজে স্থবিরতা
আন্দোলনে উত্তপ্ত সচিবালয় কাজে স্থবিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ স্পষ্ট করার তাগিদ দলগুলোর
রোডম্যাপ স্পষ্ট করার তাগিদ দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল

প্রথম পৃষ্ঠা