শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

রাজনীতির অজানা আশঙ্কা

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা

কিছু কথা খোলামেলা বলা উচিত। কিছু সমস্যা সমাধানের জন্য টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার আমজনতার কণ্ঠের আওয়াজ জরুরি। আমাদের পছন্দ-অপছন্দকে চেপে রাখার যে অমানসিক কসরত আমরা গত কয়েক মাস ধরে যেভাবে চালিয়ে আসছি, তা যদি অব্যাহত থাকে তবে যে সর্বনাশের দিকে ধেয়ে চলেছি, তা গাণিতিক হারে বাড়তে থাকবে এবং আমাদের এমন একটি জায়গায় নিয়ে যাবে, যেখান থেকে স্বাভাবিক ধারায় ফিরতে কয়েক যুগ সময় লেগে যাবে।

সাবেক সরকারের পতনের পর বর্তমান সরকারকে আমরা যেভাবে বরণ করে নিয়েছিলাম, এমন নজির গত ১০০ বছরে এশিয়া মহাদেশে ঘটেনি। একটি অরাজনৈতিক গোষ্ঠী যাদের সঙ্গে জনগণের জানাশোনা ও বোঝাপড়া বলতে গেলে ছিল না। এদের অনেককে আমরা চিনতাম, তবে তা ছিল দূর থেকে চাঁদ দেখার মতো। তাঁদের কথা শুনে মনে হতো তাঁদের মতো যোগ্য লোক ধরাধামে নেই। তাঁরা প্রচলিত প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত, চমৎকার করে কথা বলেন এবং জনসংযোগ, মার্কেটিং, আর্থিক উন্নয়ন এবং সরকারি-বেসরকারি আমলাতন্ত্রে কর্মের অভিজ্ঞতা ছাড়া ইউরোপ-আমেরিকাতে তাঁদের জনসংযোগ নিয়ে আমাদের ধারণা ছিল রূপকথার আলাদিনের চেরাগের মতো। ফলে তাঁরা যখন দেশের শাসনভার গ্রহণ করলেন তখন আমরা শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, বিশ্বাস এবং আস্থার এমন এক স্তরে তুলে তাঁদের ভালোবাসতে থাকলাম, যা স্বাধীন বাংলাদেশে কোনো দিন করা হয়নি।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের শেষ দিনগুলোতে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে যারা সম্মুখ সারিতে ছিলেন তাদের কয়েকজনকে নজিরবিহীনভাবে সরকারের মন্ত্রী পদমর্যাদায় বরণ করে নেওয়া হলো। বাকিদের সমন্বয়ক রূপে বরণ করা হলো। পরবর্তী সময়ে শত শত সমন্বয়ক সংঘবদ্ধ হয়ে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়লেন। আমরা অপাত্য স্নেহ ও ভালোবাসা নিয়ে সমন্বয়কদের সব কাজ মেনে পছন্দ-অপছন্দনিলাম। তারা রাস্তায় নামলেন ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে, সরকারি-বেসরকারি অফিসে গেলেন দুর্নীতিবাজ আওয়ামী দোসর ধরতে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, দোকানপাট, মসজিদ, মন্দির, বাসাবাড়ি, ফুটপাতের চটপটির দোকান, গরু-ছাগলের খামার থেকে শুরু করে পাড়ামহল্লায় রহিমার মায়ের পানের দোকান, টংঘর কিংবা চিতই পিঠা বিক্রির ফুটপাতের দোকানটিতে ফ্যাসিবাদের দোসর খুঁজতে গিয়ে যা ইচ্ছা তাই করতে আরম্ভ করে দিলেন।

সমন্বয়ক নামের তরুণদের দাপট-দৌরাত্ম্য যেমন বাড়ল তেমনি তাদের সংখ্যা এবং বয়সের সীমারেখা আকাশ স্পর্শ করল। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী থেকে শুরু করে ৮০ বছরের গেদুর মা অথবা পচা মিয়ার বাবারা দলবদ্ধ হয়ে দেশের করপোরেট আইকন হিসেবে পরিচিত শিল্পপ্রতিষ্ঠান, টেলিভিশন, সংবাদপত্র, ব্যাংক, বিমা, থানা-পুলিশ, স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়লার ভাগাড়, সরকারি অফিস, তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর আবাসস্থল, নাটক-সিনেমা পাড়া থেকে শুরু করে হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট, মেস-বস্তি ইত্যাদি জায়গায় চিরুনি অভিযান চালিয়ে এমন ঘটনা ঘটাল, যা বাঙালি কোনো দিন দেখেনি এমনকি কল্পনাও করেনি।

তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর, মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, শিক্ষক-কর্মচারী, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি থেকে শুরু করে উপজেলা পর্যায়ের আদালতের পেশকার, সচিবালয়ের সেক্রেটারি থেকে জেলা-উপজেলা প্রশাসনের ডিসি-টিএনও, পুলিশের আইজি থেকে চকিদার, রাস্তায় দায়িত্বরত সেনাসদস্য থেকে শুরু করে জেনারেল পদমর্যাদার সবার মধ্যে বিপ্লব-সংস্কার, মব সন্ত্রাস, জুলুম-অত্যাচার, স্বেচ্ছাচার, অনিয়ম, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, ঘুষ ইত্যাদি একত্র করে মৃত্যুসঞ্জীবনী সালসা বানিয়ে বিনামূল্যে বিতরণ ও বিপণন শুরু করল এবং ক্ষণে ক্ষণে আওয়াজ তুলল- ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

গত ৯ মাসে রাষ্ট্র যে কীভাবে চলছে তা রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা বুঝতে পারছেন না। অর্থনীতির চাকা কী ঘুরছে, বন্ধ হয়ে গেছে নাকি উল্টো ঘুরছে তা-ও জনগণ আন্দাজ করতে পারছে না। অসহায় মানুষ মব সন্ত্রাস, মগের মুল্লুক, নির্বাচন, সংস্কার, আওয়ামী লীগের বিচার এবং বেঁচে থাকার সংগ্রামের হামানদিস্তার কবলে পড়ে আলুভর্তা হয়ে যাচ্ছে। অজ পাড়াগাঁয়ে নতুন বন্দোবস্তের চাঁদাবাজি, মাস্তানি, উপজেলা ও জেলা শহরে পুরোনো ও নতুন রাজনৈতিক টাউটদের সীমাহীন অত্যাচার, রাজধানীসহ বিভাগীয় শহরে আন্ডারওয়ার্ল্ডের ডনদের পৈশাচিক হুংকার, চোর-ডাকাত, ছিনতাইকারীদের রাজত্ব, মব সন্ত্রাসী, রাজনৈতিক চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীদের দৌরাত্ম্য, আন্দোলনকারীদের যথেচ্ছচার, থানা-পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অসহায়ত্বের কারণে জনজীবনে সে বিষক্রিয়া তৈরি হয়েছে তা কোনোকালে সুবে বাংলায় ছিল না- এমনকি বর্গিদের জমানাতেও না। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জনগণের ওপর যেভাবে গলাবাজ, গালিবাজ, দুর্নীতিবাজ, কচি খোকাখুকিদের দল, বিদেশি দালাল, ফড়িয়া, ভাঁওতাবাজ, অযোগ্য, অথর্ব, মনুষ্য গুণাবলিবর্জিত লোভী-দুর্বল-বিবেকহীন-হৃদয়হীন প্রাণীদের প্রভুত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা ২০২৫ সালের বাসিন্দা না হলে এবং বাংলাদেশ ছাড়া অন্য কোনো দেশের বাসিন্দা হলে অনুধাবন অসম্ভব ছিল।

উল্লিখিত অবস্থার কারণে আমাদের রাষ্ট্রব্যবস্থা এক ঐতিহাসিক সংকটে পড়েছে। ক্ষমতার কেন্দ্রে একাধিক স্তর তৈরি হয়েছে এবং একটি স্তরের সঙ্গে অন্য স্তরের আন্তঃসংযোগ নেই। অনেক ক্ষেত্রে স্বাভাবিক সম্পর্ক তো দূরের কথা, মুখ দেখাদেখি পর্যন্ত বন্ধ। বঙ্গভবন ও যমুনার মধ্যকার দূরত্ব পৃথিবী এবং চন্দ্রের দূরত্বকে ছাড়িয়ে গেছে। সংবিধান, জাতীয় সংগীত, মুক্তিযুদ্ধের মতো মীমাংসিত এবং পরম শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার বিষয়গুলো নিয়ে এমন বিতর্কের ঝড় তোলা হচ্ছে, যা আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধা-রাজাকার-রিসেট বাটন-মাস্টারমাইন্ড নতুন বন্দোবস্ত, সংস্কার, মানবিক করিডর, চট্টগ্রাম বন্দরকে লিজ দেওয়া, ভারত বিরোধিতা, পাকিস্তানের সঙ্গে বন্ধুত্ব, স্টারলিংক স্যাটেলাইট কোম্পানিকে ব্যবসা করার সুযোগ প্রদান, বিদেশি নাগরিকদের রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর পদপদবিতে বসানো, অবসরে চলে যাওয়া সাবেক আমলাদের এনে পুলিশ প্রশাসন ও সচিবালয়ের কৌশলগত বড় বড় পদে নিয়োগদানের ফলে পুরো দেশের সার্বিক সিস্টেমে যে জট তৈরি হয়েছে এবং মানুষের মন ও মস্তিষ্কে প্রতিমুহূর্তে যে বিষ উৎপন্ন হয়েছে, তা যদি পদ্মা-মেঘনা-যমুনায় বিসর্জনের সুযোগ থাকত তবে সারা দেশ তীব্র বিষে সয়লাব হয়ে যেত।

দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে অতিবৃদ্ধ এবং অতিবালকের অপূর্ব সম্মিলনের পাশাপাশি যেভাবে কোটা পদ্ধতির দাপট শুরু হয়েছে, তাতে করে দেশের পুরো প্রাকৃতিক ও সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেছে। আত্মীয় কোটা, নারী কোটা, সুন্দরী কোটা, আঞ্চলিক কোটা, প্রিয়তম ও প্রিয়তমা কোটা, এনজিও কোটা, আমেরিকা কোটা, ইউটিউব কোটা, ফেসবুক কোটা, ওয়াজ কোটা, মোশাদ কোটা, র কোটা, পাকিস্তানি কোটা, ভাইয়া কোটা, ম্যাডাম কোটা, আন্ডারওয়ার্ল্ড কোটা, ছাত্র কোটা, জনতা কোটা, বিএনপি কোটা, জামায়াত কোটা, বিকাশ কোটা, নগদ কোটা, গ্রামীণ কোটা, শহুরে কোটা, বস্তি কোটার মতো হাজার হাজার কোটাধারী ইউনিয়ন পরিষদের চকিদার থেকে শুরু করে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যেভাবে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, তাতে করে দুনিয়ার বালামুসিবতের সঙ্গে সঙ্গে পাইকারি হারে আসমানি বালামুসিবত উল্কার বেগে ধেয়ে আসছে।

উল্লিখিত কারণে মানুষের কাজের ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে। কাজের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে এবং কাজের স্থান সংকুচিত হয়ে ভয়াবহ বেকার সমস্যা দেখা দিয়েছে। ঘরে ঘরে ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও অশান্তি হানা দিয়েছে। অফিস-আদালত খাঁ খাঁ করছে। কলকারখানার চাকা ধীরে ধীরে বন্ধ হচ্ছে, ব্যাংকগুলো খালি হয়ে যাচ্ছে এবং মানুষের সঞ্চয় মারাত্মকভাবে হ্রাস পাচ্ছে। বাজারে দ্রব্যমূল্যের দাম গগনচুম্বী। টাকার প্রবাহ কমে গিয়েছে এবং ধনী-দরিদ্রের বিভেদ বেড়েই চলেছে। সমাজে বিদ্যুতের গতিতে অর্থনৈতিক বিবর্তন হচ্ছে এবং বড় বড় ধনী রাতারাতি পথের ফকির হয়ে গ্রামীণ ব্যাংকের শাখায় গিয়ে ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে দারিদ্র্যের অভিশাপকে জাদুঘরে পাঠিয়ে গিনেস বুকে নতুন রেকর্ড স্থাপনের পাঁয়তারা শুরু করেছে।

মানুষের হাসি বন্ধ হয়ে গেছে। কান্না-দীর্ঘশ্বাস-খিস্তিখেউড় এখন জাতীয় ভাষায় পরিণত হয়ে গেছে। ফলে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে যারা যত অশ্লীল, অশ্রাব্য, অকথ্য ও নগ্ন ভাষায় গালাগাল দিতে পারে, তাদের হতাশার সাগরে নিমজ্জিত অথর্বরা নিজেদের মানসপিতা বানিয়ে মাতালের মতো উল্লাসনৃত্য শুরু করেছে। তাদের তাণ্ডবে কবি কবিতা লিখতে ভুলে গেছে, গায়ক নির্বাক হয়ে ভাবছে কী গাইবেন আর বুদ্ধিজীবীরা তাদের বুদ্ধি বন্ধক রাখার জন্য সিন্ধুকের খোঁজে সিন্ধু নদীর অববাহিকায় হিজরতের চিন্তা করছেন।

রাজনীতি এখন রাজনীতিবিদদের হাতে নেই। আইনের বই থেকে আইন উধাও হয়ে মব সন্ত্রাসের সম্রাটদের পায়ে গড়াগড়ি খাচ্ছে। নীতিনৈতিকতা, ধর্মকর্ম থমকে গেছে। মানুষের জবানের ওপর বজ্রপাত হয়েছে। চিন্তার দরজা বন্ধ। বিবেক অন্ধ এবং চরিত্র প্রকৃতি ও পরিবেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ওঠানামা করছে। ফলে সবকিছুতেই লডরভডর লেগে গেছে এবং এক অজানা আশঙ্কা অনিশ্চিত পথযাত্রা এবং অদৃশ্যশক্তির নড়াচড়ায় জীবনের গতি, ছন্দ, গীত, সংগীত বন্ধ হতে চলেছে।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান
আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি
ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল
মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন
১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়ার দাবি ইউরোপের ৪০ আইনপ্রণেতার
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়ার দাবি ইউরোপের ৪০ আইনপ্রণেতার

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি বিলুপ্ত ও সচিব পদে সৎ-দক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়নের দাবি
জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি বিলুপ্ত ও সচিব পদে সৎ-দক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়নের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে শিক্ষা সমাপনী অনুষ্ঠিত
গোবিপ্রবিতে শিক্ষা সমাপনী অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ে আহত-নিহতদের তালিকায় অসঙ্গতি পাওয়া গেছে : ফারুক-ই-আজম
জুলাইয়ে আহত-নিহতদের তালিকায় অসঙ্গতি পাওয়া গেছে : ফারুক-ই-আজম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি স্কুল বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি
বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি স্কুল বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেন বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন
বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেন বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডে আতশবাজির কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৯
থাইল্যান্ডে আতশবাজির কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন
স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কলাপাড়ায় প্রতিবন্ধী ব্যক্তির উন্নয়নে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
কলাপাড়ায় প্রতিবন্ধী ব্যক্তির উন্নয়নে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ঝাজর বড় বিল পরিদর্শন
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ঝাজর বড় বিল পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে ৫১টি সুরক্ষা লঙ্ঘনের অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে ৫১টি সুরক্ষা লঙ্ঘনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা