শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৩, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

টালমাটাল মালয়েশিয়ার রাজনীতিতে চীনা বিনিয়োগ কি সত্যিই প্রভাব রাখে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
টালমাটাল মালয়েশিয়ার রাজনীতিতে  চীনা বিনিয়োগ কি সত্যিই প্রভাব রাখে?

মালয়েশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ। ১৩টি রাজ্য এবং তিনটি ঐক্যবদ্ধ প্রদেশ নিয়ে গঠিত দেশটি। এর রাজধানী শহর কুয়ালালামপুর এবং পুত্রজায়া হল ফেডারেল সরকারের রাজধানী। দক্ষিণ চীন সাগর দ্বারা দেশটি দুই ভাগে বিভক্ত, মালয়েশিয়া উপদ্বীপ এবং পূর্ব মালয়েশিয়া। মালয়েশিয়ার স্থল সীমান্তে রয়েছে থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, এবং ব্রুনাই; এর সমুদ্র সীমান্ত রয়েছে সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম ও ফিলিপানের সাথে। দেশটির মোট জনসংখ্যা ৩২.৩৭ মিলিয়ন।

মালয়েশিয়া একটি উঠতি শিল্পউন্নত বাজার অর্থনীতির দেশ হিসেবে বিবেচিত। সরকার বিভিন্ন ম্যাক্রো-অর্থনৈতিক পরিকল্পনার মাধ্যমে দেশটির অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এটি খুব অল্প সময়ে শক্তিশালী অর্থনীতির দেশের তালিকায় উঠে আসে।

কিন্তু ২০১৮ সালে দেশটিতে দীর্ঘ ষাট বছর ক্ষমতায় থাকা বারিসান নাসিওনাল জোটকে নির্বাচনে হটিয়ে সরকার গঠন করে মাহাথির মোহাম্মদ নেতৃত্বাধীন ‘পাকাতান হারাপান’। এই ঘটনাকে বলা হচ্ছিল অভূতপূর্ব এক ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণ। কিন্তু দুই বছরের মধ্যেই নতুন সেই জোট সরকারের পতন হল এবং পুরনো দলটি আবার ক্ষমতাসীন হয়। জয়ের মাধ্যমে যে জোট এতটা আশার সঞ্চার করেছিল এত দ্রুত কেন তাদের পতন হল?

বলা হচ্ছে, মালয়েশিয়ার রাজনীতিতে বড় প্রভাবক আবাসন খাতে চীনা বিনিয়োগ। ‘কার্নেগি এনডাউমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিস’ নামে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডি.সি.ভিত্তিক একটি নির্দলীয় আন্তর্জাতিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক- থেকে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এমনটিই দাবি করা হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, ১৯৯৭ সালের এশীয় আর্থিক সংকট মালয়েশিয়ার প্রবৃদ্ধির মডেল নিয়ে দেশটির নীতিনির্ধারকদের ভাবাতে শুরু করে। সিঙ্গাপুর, জাপান ও চীনসহ এশিয়ার আর্থিক পাওয়ার হাউজগুলো থেকে বিনিয়োগ আকর্ষণ করে নিয়ে আসতে উদ্যোগী হন দেশটির নীতিনির্ধারকরা। চলতি শতকের শুরুর দশকের মাঝামাঝি অর্থনৈতিক করিডোর নির্মাণের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার প্রয়াস নিতে থাকেন তারা। মালয়েশিয়ার বিভিন্ন প্রদেশে অনেকটা ছড়ানো-ছিটানো অবস্থায় নির্মাণ করা হয় এসব অর্থনৈতিক করিডোর। প্রথম অর্থনৈতিক করিডোরটি চালু হয় ২০০৬ সালে জোহর প্রদেশে। ২০১০ সালের মধ্যেই এমন আরও চারটি অর্থনৈতিক করিডোর গড়ে তোলা হয়। অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোয় শিল্প ও সেবা—উভয় খাতেই বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ নিয়ে আসতে থাকে সরকারি উৎসাহ, প্রণোদনা ও নীতিসহায়তা।

অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এসব অর্থনৈতিক করিডোর নিয়ে মালয়েশিয়ার কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক পর্যায়ের রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল তৈরি হয়। নিজ নিজ অগ্রাধিকার, রাজনীতি ও প্রয়োজন বিবেচনায় একের পর এক প্রকল্প হাতে নিতে থাকেন কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকারের কর্তাব্যক্তিরা। বিশেষ করে আবাসন ও নির্মাণ খাতে এ প্রতিযোগিতা বেশ জোরালো হয়ে ওঠে। পছন্দসই প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকারগুলোর কর্তাব্যক্তিদের মূল হাতিয়ার হয়ে ওঠে চীনা বিনিয়োগ। অল্প সময়ের মধ্যেই দেশটির আবাসন খাতের বড় প্রভাবক হয়ে ওঠে চীনা বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো।

এসব প্রকল্প এখন বিরোধী পক্ষগুলোরও রাজনীতির হাতিয়ার হয়ে উঠেছে। আবার ক্ষমতার পালাবদলে বিরোধী দলগুলো সরকারে গিয়ে প্রকল্পগুলো নিয়ে বিরোধিতার পথ ত্যাগ করারও নজির রয়েছে অনেক। সব মিলিয়ে এ মুহূর্তে মালয়েশিয়ার স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের রাজনীতির বড় অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে দেশটির আবাসন খাতে চীনা বিনিয়োগ।

মালয়েশিয়ার অর্থনৈতিক করিডোরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পুরনো হলো ইস্কান্দার মালয়েশিয়া। জাপানের ন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট ফর পলিসি স্টাডিজের সহযোগী অধ্যাপক গুয়ানি লিম এবং ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি কুয়ালালামপুরের বিশেষজ্ঞ কেন খুন এনজি সম্প্রতি করিডোরটিতে চীনা আবাসন খাতের বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের গতিপ্রকৃতি নিয়ে এক পলিসি পেপার তৈরি করেছেন।

 ‘হাউ মালয়েশিয়ান পলিটিকস শেপড চাইনিজ রিয়েল এস্টেট ডিলস অ্যান্ড ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট’ শিরোনামে পলিসি পেপারটি গত মাসের শেষ দিকে প্রকাশ করেছে কার্নেগি এনডাওমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিস।

গুয়ানি লিম ও কেন খুন এনজির পর্যবেক্ষণে উঠে আসে, জোহর প্রদেশে নির্মিত করিডোরটিতে চীনা বহুজাতিকগুলোর বিনিয়োগকে বেশ উচ্ছ্বাসের সঙ্গেই গ্রহণ করেছিলেন প্রাদেশিক সরকারের কর্মকর্তারা। এক্ষেত্রে তাদের স্বার্থ ছিল, ইস্কান্দার মালয়েশিয়ায় নিজ নিজ প্রয়োজন ও অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে প্রকল্প বাস্তবায়ন। আবার এ নিয়ে কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকারের মধ্যে রেষারেষিও ছিল। যদিও কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকারের নিয়ন্ত্রণ ছিল মূলত একটি রাজনৈতিক দলের হাতেই। পরবর্তী সময়ে বিষয়টি জোহর প্রদেশের স্থানীয় পর্যায়ে আর থেমে থাকেনি। গোটা মালয়েশিয়ায়ই এর বড় ধরনের প্রভাব দেখা গিয়েছে।

বিশেষ করে ইস্কান্দার মালয়েশিয়ায় চীনের গুয়াংডংভিত্তিক প্রতিষ্ঠান কান্ট্রি গার্ডেনের বাস্তবায়নকৃত ‘ফরেস্ট সিটি’ শীর্ষক বিলাস ও ব্যয়বহুল প্রকল্প মালয়েশিয়ার অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে বড় ধরনের ওলটপালট ঘটিয়ে দিয়েছিল। প্রকল্পটিকে ঘিরে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ তুলেছেন বিরোধীদলীয় রাজনীতিবিদরা। প্রকল্পটি নিয়ে ওই সময় মালয়েশিয়াজুড়ে নানা গুজব ও আলোচনা ছড়িয়ে পড়েছিল। ২০১৮ সালে নাজিব রাজাক সরকারকে উত্খাতে মালয়েশিয়ায় ব্যাপক আন্দোলন দানা বেঁধে যায়। ওই সময় মাহাথির মোহাম্মদের নেতৃত্বাধীন পাকাতান হারাপানের যাবতীয় প্রচার-প্রচারণার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছিল প্রকল্পটি।

এ প্রকল্প নিয়ে নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মালয়েশিয়ার ভোটাররা নাজিব রাজাকের ইউনাইটেড মালয়স ন্যাশনাল অর্গানাইজেশনের (ইউএমএনও) ওপর থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলেছিলেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে মালয়েশিয়ায় দীর্ঘদিন শাসন করা দল ইউএমএনওর ব্যাপক ভরাডুবি ঘটে। বেশ কয়েকটি প্রদেশের নিয়ন্ত্রণ হারায় ইউএমএনও। যদিও জোহরের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে সক্ষম হয় ইউএমএনও নেতৃত্বাধীন বারিসান নাসিওনাল জোট।

নাজিব রাজাক সম্প্রতি অভিযোগ তুলেছেন, ফরেস্ট সিটি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টটিকে তার সরকারবিরোধী নেতিবাচক প্রচারণার হাতিয়ার বানিয়েছিলেন মাহাথির মোহাম্মদ। ওই সময় মাহাথিরের পাকাতান হারাপানের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল, প্রকল্পটির মাধ্যমে মালয়েশিয়ার নিজস্ব সম্পদ চীনাদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে সাত লাখ চীনা নাগরিককে মালয়েশিয়ায় নিয়ে এসে নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে নাজিব রাজাকের সরকারকে কেন্দ্র থেকে উত্খাতের পেছনে মাহাথির মোহাম্মদ ও তার দলের এসব অভিযোগের বড় ভূমিকা রয়েছে।

নাজিব রাজাকের অভিযোগ, মাহাথির নিজে ভোটারদের কথা দিয়েছিলেন ক্ষমতায় এলে প্রকল্পটি বাতিল করবেন তিনি। যদিও ক্ষমতায় আসার পর প্রকল্পটি নিয়ে তার অবস্থান রাতারাতি বদলে যায়।

মালয়েশীয় রাজনীতির বহুমুখী প্রভাবকগুলোর সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে গিয়ে দেশটির আবাসন খাতের চীনা বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে বেশ বেগ পোহাতে হয়েছে। দেশটির রাজনীতির অনুষঙ্গ হয়ে উঠলেও এখনো দেশটির পরিবর্তনশীল রাজনৈতিক পরিবেশে কোম্পানিগুলো খুব একটা প্রভাবশালী হয়ে উঠতে পারেনি।

এ বিষয়ে পর্যবেক্ষকদের বক্তব্য হল, মালয়েশিয়ায় এখন চীনা যে বিনিয়োগ আছে, তা স্থানীয় বিভিন্ন পক্ষের প্রয়াসের ফসল হিসেবেই এসেছে। যদিও স্থানীয় বিভিন্ন পক্ষই এসব বিনিয়োগকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। চীনের আগ্রাসী বিনিয়োগ বলতে যা বোঝানো হয়, সেটি এখানে অনুপস্থিত। স্থানীয় রাজনীতিই এসব বিনিয়োগের জন্য সামনের দিনগুলোয় বড় ফাঁদ হয়ে দেখা দিতে পারে। এছাড়া চীনের অভ্যন্তরীণ নানা প্রভাবকও কোম্পানিগুলোর জন্য অনভিপ্রেত কিছু পরিস্থিতির কারণ হয়ে উঠতে পারে। ২০১৭ সালে তহবিল স্থানান্তর ও রেনমিনবির (ইউয়ান) অবমূল্যায়ন থামাতে মূলধন প্রবাহে নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ নিয়েছিল বেইজিং। সে সময় চীন থেকে বিদেশে বিনিয়োগ নিয়ে যাওয়া উদ্যোক্তারা বড় ধরনের বিপাকে পড়ে গিয়েছিলেন। সূত্র: কার্নেগি এনডাউমেন্ট

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার
সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার
রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি
রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি
কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের
কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন
কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল
ভিক্ষাবৃত্তির অভিযোগে সৌদি থেকে ৫ হাজারের বেশি পাকিস্তানি বহিষ্কার
ভিক্ষাবৃত্তির অভিযোগে সৌদি থেকে ৫ হাজারের বেশি পাকিস্তানি বহিষ্কার
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
রাতভর বৃষ্টি ঝোড়ো বাতাস, বিপর্যস্ত দিল্লির স্বাভাবিক জীবন
রাতভর বৃষ্টি ঝোড়ো বাতাস, বিপর্যস্ত দিল্লির স্বাভাবিক জীবন
রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
হার্ভার্ডে ভর্তি ঝুঁকি: আলোচনায় রাজকুমারী ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে
হার্ভার্ডে ভর্তি ঝুঁকি: আলোচনায় রাজকুমারী ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
সর্বশেষ খবর
বন্ধ হচ্ছে অনলাইন জুয়ায় যুক্ত হাজারো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট
বন্ধ হচ্ছে অনলাইন জুয়ায় যুক্ত হাজারো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বড় জয় দিয়ে আইপিএল মিশন শেষ করল হায়দরাবাদ
বড় জয় দিয়ে আইপিএল মিশন শেষ করল হায়দরাবাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?
মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের ৩ শিক্ষার্থী
যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের ৩ শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ
দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান
‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর
পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে
হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার
সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?
বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি
রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২
মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের
কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান
ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি
অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা
ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মুস্তাফিজ
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মুস্তাফিজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন
নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার
শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি
এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো
সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলাচলের রাস্তায় বেড়া, আটদিন ধরে অবরুদ্ধ একটি পরিবার
চলাচলের রাস্তায় বেড়া, আটদিন ধরে অবরুদ্ধ একটি পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব
সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত
দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম
প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত
জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন
টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক
কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন
সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু
সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি
এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি
ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?
আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে
কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু
সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্ষয়ের সঙ্গে মনোমালিন্য? টুইটে মুখ খুললেন পরেশ রাওয়াল
অক্ষয়ের সঙ্গে মনোমালিন্য? টুইটে মুখ খুললেন পরেশ রাওয়াল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা

সম্পাদকীয়

নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না
নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিষ্কার হলো না কিছুই
পরিষ্কার হলো না কিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্ষমতা বাড়াচ্ছে সশস্ত্র কেএনএফ
সক্ষমতা বাড়াচ্ছে সশস্ত্র কেএনএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত
পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী
ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু
পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও
বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকা লিচুর রঙে রঙিন
পাকা লিচুর রঙে রঙিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু
সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু

নগর জীবন

ফ্রেঞ্চ ওপেনে এলিনা সভিতলিনা
ফ্রেঞ্চ ওপেনে এলিনা সভিতলিনা

মাঠে ময়দানে

সুচরিতার শাড়িটি কিনে নিজেই ধুয়ে তাকে পরাই : কাজী হায়াৎ
সুচরিতার শাড়িটি কিনে নিজেই ধুয়ে তাকে পরাই : কাজী হায়াৎ

শোবিজ

কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?
কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?

সম্পাদকীয়

কান উৎসবে বিজয়ের হাসি হাসলেন যারা
কান উৎসবে বিজয়ের হাসি হাসলেন যারা

শোবিজ

মাহতিম সাকিবের ‘তোমার টানে’
মাহতিম সাকিবের ‘তোমার টানে’

শোবিজ

প্রথম বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা গুইলার্মো
প্রথম বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা গুইলার্মো

মাঠে ময়দানে

তারকারা যখন গল্পকার
তারকারা যখন গল্পকার

শোবিজ

ইয়ং টাইগার্স অনূর্ধ্ব-১৬ ন্যাশনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা মেট্রো
ইয়ং টাইগার্স অনূর্ধ্ব-১৬ ন্যাশনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা মেট্রো

মাঠে ময়দানে

বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান কাপ চ্যাম্পিয়ন স্টুটগার্ট
জার্মান কাপ চ্যাম্পিয়ন স্টুটগার্ট

মাঠে ময়দানে

দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে
দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না
ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত
সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরাসি কাপ জিতে ট্রেবলের পথে পিএসজি
ফরাসি কাপ জিতে ট্রেবলের পথে পিএসজি

মাঠে ময়দানে

ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা
ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৪ কোটি ডলার
২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৪ কোটি ডলার

নগর জীবন

আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের
আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের

প্রথম পৃষ্ঠা