শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৬, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

ইউক্রেনে কেন আর অস্ত্র পাঠাবে না পোল্যান্ড?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইউক্রেনে কেন আর অস্ত্র পাঠাবে না পোল্যান্ড?

ইউক্রেনের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মিত্রদের মধ্যে অন্যতম দেশ পোল্যান্ড বলেছে যে তারা আর প্রতিবেশী দেশটিকে অস্ত্র সরবরাহ করবে না। কিয়েভের শস্য রপ্তানি নিয়ে কূটনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যে এই সিদ্ধান্ত জানালো পোল্যান্ড।

দেশটির প্রধানমন্ত্রী মাতেউস মোরাউইকি বলেন, অস্ত্র সরবরাহের পরিবর্তে আরো আধুনিক অস্ত্র দিয়ে পোল্যান্ড নিজেদেরকে সুরক্ষিত করার উপর জোর দিচ্ছে।

পোল্যান্ড এরইমধ্যে ইউক্রেনকে ৩২০টি সোভিয়েত যুগের ট্যাংক এবং ১৪টি মিগ-২৯ যুদ্ধবিমান দিয়েছে। দেশটির কাছে দেয়ার মতো আর খুব বেশি অস্ত্র নেই।

যাইহোক, এই পদক্ষেপ দুই প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মধ্যে কড়া উত্তেজনা চলার সময়েই আসলো।

পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি এবং স্লোভাকিয়া ইউক্রেনের শস্যের উপর নিষেধাজ্ঞা বাড়ানোর পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কির জাতিসংঘে দেয়া ভাষণের কারণে মঙ্গলবার কিয়েভের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে পোল্যান্ড।

জেলেনস্কি বলেন, ইউরোপে ইউক্রেনের কিছু বন্ধু যেভাবে সংহতি প্রদর্শন করছে তা উদ্বেগজনক। তারা “রাজনৈতিক মঞ্চে- শস্য নিয়ে একটি রোমাঞ্চকর নাটক তৈরি করেছে”।

ওয়ারশ তার এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়ে বলেছে, “পোল্যান্ডকে নিয়ে অযৌক্তিক মন্তব্য করা হয়েছে যারা কিনা যুদ্ধের প্রথম দিন থেকে ইউক্রেনকে সমর্থন করে আসছে।”

ওয়ারশতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূতকে তলব করার কয়েক ঘণ্টা পর মি. মোরাউইকি বুধবার রাতে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল পোলস্যাট নিউজকে এক সাক্ষাৎকার দেন।

সেখানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা আর ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠাচ্ছি না। কারণ আমরা এখন পোল্যান্ডকে আরো আধুনিক অস্ত্র সজ্জিত করছি।”

পোল্যান্ডের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা প্যাপ এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, “রাশিয়ার বর্বরদের” পরাজিত করতে একটি সামরিক কেন্দ্র বজায় রেখে ইউক্রেনকে সহায়তা করে আসছিল পোল্যান্ড এবং তাই সিদ্ধান্তে প্রধানমন্ত্রী অনড় ছিলেন। কিন্তু তিনি শস্য আমদানির মাধ্যমে পোল্যান্ডের বাজার অস্থিতিশীল করে তুলতে সম্মত ছিলেন না।

ইউক্রেনে স্থানান্তর করার কারণে পোল্যান্ডের সামরিক বাহিনীর অস্ত্রভাণ্ডার এক তৃতীয়াংশ কমে গেছে এবং ওয়ারশ এগুলো পশ্চিমাদের তৈরি আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে প্রতিস্থাপন করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে।

ইউক্রেনে অস্ত্র রপ্তানি পুরোপুরিই বন্ধ হয়ে যাবে না, কারণ পোলিশ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান পিজিজে আগামী কয়েক মাসে প্রায় ৬০টি ক্র্যাব আর্টিলারি অস্ত্র ইউক্রেনে পাঠাবে।

সরকারের মুখপাত্র পিওতর মুলার পরে বিষয়টি স্পষ্ট করে বলেন, শুধুমাত্র ইউক্রেনের সাথে সই করা চুক্তি অনুযায়ী এবং এর আগে সম্মত হওয়া গোলাবারুদ ও অস্ত্র সরবরাহ করা হবে।

প্রধানমন্ত্রীর করা মন্তব্যের বিষয়ে পোল্যান্ডের রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিষয়ক মন্ত্রী ইয়াসেক সাসিন বৃহস্পতিবার রেডিও প্লাসকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, “এই মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রীর কথা মতোই সব হবে- ভবিষ্যতেরটা পরে দেখা যাবে।”

পোল্যান্ডের ক্ষমতাসীন ল এন্ড জাস্টিস পার্টি সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলিতে নির্বাচনী প্রচারণার উত্তাপ বাড়ার সাথে সাথে তাদের বক্তব্য জোরেশোরে তুলে ধরেছে। আগামী ১৫ই অক্টোবর দেশটিতে ভোটের আগে তারা পোলিশ কৃষকদের স্বার্থরক্ষায় এগিয়ে এসেছে যারা ইউক্রেনের শস্য আমদানিকে নিজেদের প্রতি হুমকি হিসেবে দেখছে।

রাশিয়ার পূর্ণমাত্রায় আক্রমণের মুখে কৃষ্ণসাগরে জাহাজ চলাচলের প্রধান লেন বন্ধ থাকার কারণে স্থলপথে বিকল্প খুঁজতে বাধ্য হয়েছে ইউক্রেন।

এর ফলে বিপুল পরিমাণ শস্য মধ্য ইউরোপে গিয়ে পৌঁছায়।

ফলস্বরূপ, স্থানীয় কৃষকদের রক্ষায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন তাদের পাঁচটি দেশে শস্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়। এগুলো হচ্ছে বুলগেরিয়া, হাঙ্গেরি, পোল্যান্ড, রোমানিয়া এবং স্লোভাকিয়া। যেখানকার কৃষকরা মনে করছেন যে, শস্য আমদানির কারণে স্থানীয় বাজারে শস্যের দাম কমে যাচ্ছে।

এই নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ১৫ই সেপ্টেম্বর শেষ হয়ে গেলেও ইইউ এটির মেয়াদ বাড়ায়নি। কিন্তু হাঙ্গেরি, স্লোভাকিয়া এবং পোল্যান্ড এই নিষেধাজ্ঞা বলবত রেখেছে। যদিও ইউরোপীয় কমিশন জোর দিয়ে বলেছে যে, বিস্তৃত বাণিজ্য নীতি গ্রহণের বিষয়টি ইইউ এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর উপর নির্ভর করবে না।

চলতি সপ্তাহের শুরুতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় এসব দেশের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে ইউক্রেন। যার অভিযোগে বলা হয়েছে যে, এসব দেশ আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন করেছে।

ইউক্রেনের অর্থমন্ত্রী ইউলিয়া স্ভিরিডেনকো বলেন, “ইউক্রেনীয় শস্যের রপ্তানির উপর একক কোন সদস্য দেশ যে নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে না তা প্রমাণ করাটা আমাদের জন্য জরুরী।”

বৃহস্পতিবার বিভিন্ন সূত্র বলেছে যে, স্লোভাকিয়ার উপর থেকে মামলা প্রত্যাহারে রাজি হয়েছে কিয়েভ কারণ দেশ দুটি বলেছে যে, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে একটি শস্য লাইসেন্স ব্যবস্থা স্থাপন করা হবে।

পোল্যান্ড বলেছে যে, নিষেধাজ্ঞা আপাতত চলবে এবং “ডাব্লিউটিও তে একটি অভিযোগ দায়েরের বিষয়টি তাদেরকে প্রভাবিত করবে না।”

মোরাউইকি বলেছেন, কিয়েভ যদি শস্য বিতর্ককে আরো সামনে নিয়ে আসে তাহলে তারা ইউক্রেনের আরো পণ্যের উপর নিষেধাজ্ঞা দেবে।

বৃহস্পতিবার পোল্যান্ডের কৃষিমন্ত্রী রবার্ট তেলুস ইউক্রেনের কৃষিমন্ত্রী মিকোলা সলস্কির সাথে কথা বলেছেন এবং কিয়েভ বলেছে যে, দুই দেশের স্বার্থ রক্ষা করে একটি সমাধান খুঁজে বের করার বিষয়ে সম্মত হয়েছেন তারা।

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও এই তিনটি দেশ তাদের উপর দিয়ে শস্য পরিবহন করে অন্য বাজারে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি অব্যাহত রেখেছে।

ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাথেরিনা কোলোন্না বুধবার বলেন, ইইউ এর একটি সমীক্ষায় উঠে এসেছে যে ইউক্রেনের শস্য আমদানির কারণে ইউরোপের কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে না এবং এই উত্তেজনাকে তিনি “দুঃখজনক” বলে উল্লেখ করেছেন।

পোল্যান্ড ইউক্রেনকে নানা ধরণের সহায়তা করেছে। রাশিয়ার বিপক্ষে নিজেকে রক্ষা করে এটি জার্মানিকে আহ্বান জানিয়েছে যে, তারা যাতে লেপার্ড-২ ট্যাংক পাঠায়। দেশটিকে যুদ্ধবিমান দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ১৫ লাখের মতো ইউক্রেনীয় শরণার্থীকে স্বাগত জানিয়েছে তারা।

রাশিয়া ও ইউক্রেনের শস্য চুক্তি কী?

সূর্যমুখী তেল, বার্লি, ভুট্টা আর গমের মতো শস্যের সবচেয়ে বড় রপ্তানিকারকদের মধ্যে ইউক্রেন অন্যতম।

২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে যখন রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণ করে তখন দেশটির নৌবাহিনী কৃষ্ণ সাগরীয় বন্দর বন্ধ করে দেয়। ফলে রপ্তানির জন্য রাখা ২০ মিলিয়ন টন শস্য আটকে পড়ে।

এর ফলে বিশ্বে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যায় এবং মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার দেশগুলো যারা ইউক্রেন থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ খাদ্য আমদানি করতো সেসব দেশে খাদ্য সংকটের আশঙ্কা দেখা দেয়।

২০২২ সালের জুলাইয়ে তুরস্ক ও জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে একটি চুক্তি সই হয়। যার আওতায় কার্গো জাহাজগুলোকে যাতায়াতের জন্য কৃষ্ণ সাগরে একটি করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

৩১০ নটিক্যাল মাইল দীর্ঘ এবং তিন নটিক্যাল মাইল বিস্তৃত এই করিডরটি ইউক্রেনের ওডেসা, চরনোমর্স্ক এবং ইউঝনি/পিভডেনাই বন্দরে যাতায়াতের জন্য ব্যবহার করা হতো।

এর আওতায় রাশিয়ার নৌবাহিনীকে কৃষ্ণ সাগরে ঢোকার আগে বসফরাস প্রণালীতে জাহাজগুলোতে অস্ত্রের খোঁজে তল্লাসি চালানোর অনুমোদন দেয়া হয়।

এই চুক্তির আওতায় প্রায় ৩৩ মিলিয়ন টন খাদ্যশস্য ইউক্রেন থেকে রপ্তানি করা হয়। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি বিষয়ক সংস্থা এফএও এর তথ্য অনুযায়ী, এর ফলে বিশ্বে খাদ্যপণ্যের দাম প্রায় ২০ শতাংশ কমে যায়।

জাতিসংঘের খাদ্য মূল্য সূচক অনুযায়ী, রাশিয়া যেহেতু এই চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছে তাই বিশ্বে খাদ্যপণ্যের দাম আবার বাড়বে। সূত্র: বাসস

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, আকাশে ১৮ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের স্তম্ভ
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, আকাশে ১৮ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের স্তম্ভ
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
সর্বশেষ খবর
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি
জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে
চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে

নগর জীবন

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর

দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে
ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে

নগর জীবন

ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

দেশগ্রাম

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম

দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে
দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে

নগর জীবন

তিন দশক ধরে অসিদের দখলে
তিন দশক ধরে অসিদের দখলে

মাঠে ময়দানে

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

এবার যুবাদের চীন জয়
এবার যুবাদের চীন জয়

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি
ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট সরকারের দুর্নীতি ও দমন-নিপীড়নের গ্রাফিতি
ফ্যাসিস্ট সরকারের দুর্নীতি ও দমন-নিপীড়নের গ্রাফিতি

নগর জীবন

দেশে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই
দেশে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই

নগর জীবন

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

আবারও আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
আবারও আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

রংপুরে পানিতে ডুবে দুই মাদরাসা ছাত্রের মৃত্যু
রংপুরে পানিতে ডুবে দুই মাদরাসা ছাত্রের মৃত্যু

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ১৬ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ১৬ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে