শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৬, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

শত্রু-মিত্র সবার কাছে প্রত্যাখ্যাত ট্রাম্পের গাজা দখলের প্রস্তাব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শত্রু-মিত্র সবার কাছে প্রত্যাখ্যাত ট্রাম্পের গাজা দখলের প্রস্তাব

ফিলিস্তিনিদের স্থায়ীভাবে অন্যত্র পুনর্বাসন করে গাজা উপত্যকা দখল করার যে প্রস্তাব দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, তা এখন নিন্দা কুড়াচ্ছে আমেরিকার শত্রু থেকে মিত্র সবার কাছেই। মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকান মিত্র দেশ, যেমন মিসর ও জর্ডান এরইমধ্যে গাজার ২০ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে অঞ্চলটির বাইরে অন্যত্র পুনর্বাসনের ধারণাকে প্রত্যাখ্যান করেছে।

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকা দখল করে নিজস্ব সম্পত্তি হিসেবে গ্রহণ করবে যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে হোয়াইট হাউসে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এ বিস্ময়কর ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার এ ঘোষণা ফিলিস্তিনিদের জাতিগত নির্মূলকে সমর্থন করার শামিল। তিনি দাবি করেছেন, গাজাকে ‘মধ্যপ্রাচ্যের রিভিয়েরা’ বানানো যেতে পারে এবং এটিকে বাস্তবে রূপ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের সৈন্য মোতায়েনের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেননি।

তবে, মিসর ও জর্ডানের পর এবার মধ্যপ্রাচ্যে গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন মিত্র সৌদি আরব ট্রাম্পের এই সম্প্রসারিত পরিকল্পনার বিষয়ে দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানিয়ে কঠোর ভাষায় বিবৃতি দিয়েছে। দেশটি উল্লেখ করেছে যে, স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের পক্ষে তাদের দীর্ঘদিনের অবস্থান দৃঢ়, অবিচল ও অপরিবর্তিত রয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, সৌদি আরব পূর্বে যেমনটি বলেছিল এখনও তা পুনর্ব্যক্ত করছে— ফিলিস্তিনি জনগণের বৈধ অধিকারের প্রতি কোনও ধরনের আঘাতকে সৌদি আরব সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করে, হোক তা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনের নীতি, ফিলিস্তিনি ভূমি দখল করা বা ফিলিস্তিনি জনগণকে তাদের ভূমি থেকে উচ্ছেদ করার প্রচেষ্টা।

এদিকে, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার বলেছেন, “গাজাবাসীদের অবশ্যই তাদের বাড়িতে ফিরতে দেওয়া উচিত। তাদেরকে ওই উপত্যকা পুনর্নির্মাণের অনুমতি দেওয়া উচিত, এবং দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের পথে আমাদেরও তাদের সাথে থাকা উচিত।”

স্টারমার তার সাপ্তাহিক প্রশ্নোত্তর পর্বে যুক্তরাজ্যের সংসদকে এসব কথা বলেন।

যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের আরেক মিত্র ফ্রান্সও ট্রাম্পের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে।

দেশটি বলেছে, গাজা তৃতীয় কোনও পক্ষের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হওয়া উচিত নয়।

ফরাসি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, “ফ্রান্স দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়নের জন্য প্রচারণা চালিয়ে যাবে, যা একমাত্র ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিন উভয়ের জন্য দীর্ঘমেয়াদী শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে। গাজার ভবিষ্যতের সাথে ‘তৃতীয় রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ’ জড়িত হওয়া উচিত নয়।

আরেক শক্তিশালী মিত্র জার্মানিও ট্রাম্পের প্রস্তাবকে দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে। এক বিবৃতিতে জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক বলেছেন, “ফিলিস্তিনি এবং ইসরায়েলিরা শান্তি, নিরাপত্তা এবং মর্যাদার সাথে বসবাস করতে পারবে তা নিশ্চিত করতে আলোচনার মাধ্যমে দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানই একমাত্র পথ।”

“এটা স্পষ্ট যে পশ্চিম তীর এবং পূর্ব জেরুজালেমের মতো গাজাও ফিলিস্তিনিদের। এগুলো ভবিষ্যতের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের সূচনা বিন্দু গঠন করবে,” বেয়ারবক বলেন।

তিনি সতর্ক করে বলেন, “গাজা থেকে ফিলিস্তিনি বেসামরিক জনগোষ্ঠীর বহিষ্কার কেবল অগ্রহণযোগ্য এবং আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থীই হবে না। এটি নতুন দুর্ভোগ এবং নতুন ঘৃণার দিকেও নিয়ে যাবে।”

তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, “জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং জি-৭ দেশগুলো তাদের প্রস্তাব এবং সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনের বিরোধিতা করে আসছে।”

তিনি আরও বলেন, ““গাজার বেসামরিক জনগোষ্ঠীকে বহিষ্কার করা এবং গাজাকে স্থায়ীভাবে দখল বা পুনর্বাসিত করা উচিত নয়। ফিলিস্তিনিদের মাথার বিনিময়ে কোনও সমাধান থাকতে পারে না।”

ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন হামাস ট্রাম্পের এই প্রস্তাবকে মধ্যপ্রাচ্যে বিশৃঙ্খলা ও উত্তেজনা তৈরির একটি ফর্মুলা বলে আখ্যা দিয়ে এক বিবৃতিতে বলেছে, গণহত্যা ও বাস্তুচ্যুতির জন্য ইহুদিবাদী দখলদার শক্তিকে জবাবদিহির মুখোমুখি করা উচিত। কিন্তু তার বদলে তাকে পুরস্কৃত করা হচ্ছে, শাস্তি দেওয়া হচ্ছে না।

যুক্তরাষ্ট্রে বিরোধী রাজনীতিকরা দ্রুতই ট্রাম্পের এই ধারণার বিরোধিতা করেছেন। ডেমোক্র্যাট সিনেটর ক্রিস কুনস মার্কিন প্রেসিডেন্টের মন্তব্যকে ‘আপত্তিকর, পাগলাটে, বিপজ্জনক ও নির্বোধ’ বলে সমালোচনা করেছেন।

তিনি বলেন, এই ধরনের প্রস্তাবের কারণে বিশ্ব আমাদের ভারসাম্যহীন ও অবিশ্বাসযোগ্য অংশীদার হিসেবে দেখবে, কারণ আমাদের প্রেসিডেন্ট পাগলাটে পরিকল্পনা করছেন। কুনস এ সময় উল্লেখ করেন, প্রস্তাবটি এমন এক সময়ে এসেছে যখন ট্রাম্প মার্কিন আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডি বাতিল করতে উদ্যোগী হয়েছেন।

তিনি প্রশ্ন তোলেন, বিশ্বব্যাপী কয়েক দশকের সুপ্রতিষ্ঠিত মানবিক কর্মসূচিগুলো কেন আমরা পরিত্যাগ করব এবং এখন বিশ্বে সবচেয়ে বড় মানবিক সংকটগুলোর একটিতে কেন হঠাৎ হস্তক্ষেপ করব?

মিশিগান থেকে নির্বাচিত ডেমোক্র্যাট কংগ্রেস সদস্য ও ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত আমেরিকান রাশিদা তালিব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করে ট্রাম্পের এই ধারণাকে ‘খোলাখুলি জাতিগত নিধনের আহ্বান’ বলে অভিহিত করেছেন। সূত্র: রয়টার্স, টাইমস অব ইসরায়েল, আল-আরাবিয়া, আনাদোলু এজেন্সি, এপি

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
১৯ মাস পর রাজা চার্লসের সঙ্গে প্রিন্স হ্যারির সাক্ষাৎ
১৯ মাস পর রাজা চার্লসের সঙ্গে প্রিন্স হ্যারির সাক্ষাৎ
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের প্রাণহানি
ফিনল্যান্ডের কাছে বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র
ফিনল্যান্ডের কাছে বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫
ইয়েমেনে ইসারয়েলের হামলা, নিহত বেড়ে ৩৫
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
৮৬ হাজার মিলিয়নিয়ার দুবাইয়ে
৮৬ হাজার মিলিয়নিয়ার দুবাইয়ে
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অস্থিরতা, চিনে আটকা পড়েছে ভারতীয়রা
নেপালে অস্থিরতা, চিনে আটকা পড়েছে ভারতীয়রা
সর্বশেষ খবর
মহেশখালীর পাহাড়ে যৌথ অভিযানে ১০ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার
মহেশখালীর পাহাড়ে যৌথ অভিযানে ১০ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যশোরে ১৭ স্বর্ণবারসহ যুবক আটক
যশোরে ১৭ স্বর্ণবারসহ যুবক আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ইভটিজিংয়ের দায়ে যুবকের ছয় মাসের কারাদণ্ড
জামালপুরে ইভটিজিংয়ের দায়ে যুবকের ছয় মাসের কারাদণ্ড

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সেচ দিতে গিয়ে কৃষকের মৃত্যু
রংপুরে সেচ দিতে গিয়ে কৃষকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
জামালপুরে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসার মহাকাশ কর্মসূচিতে চীনা নাগরিকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা
নাসার মহাকাশ কর্মসূচিতে চীনা নাগরিকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে 'সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ' প্যানেল ঘোষণা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে 'সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ' প্যানেল ঘোষণা

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমতলীতে তিন কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
আমতলীতে তিন কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান
গোপালগঞ্জে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের কোম্পানির ব্যালটে কারচুপির পাঁয়তারা চলছে: ছাত্রদল ভিপি প্রার্থী
জামায়াতের কোম্পানির ব্যালটে কারচুপির পাঁয়তারা চলছে: ছাত্রদল ভিপি প্রার্থী

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে টানা বৃষ্টির আভাস, কমবে গরম
দেশজুড়ে টানা বৃষ্টির আভাস, কমবে গরম

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় নতুন করে সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা ডিএমপির
গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় নতুন করে সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা ডিএমপির

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৯ মাস পর রাজা চার্লসের সঙ্গে প্রিন্স হ্যারির সাক্ষাৎ
১৯ মাস পর রাজা চার্লসের সঙ্গে প্রিন্স হ্যারির সাক্ষাৎ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে উচ্ছেদ আতঙ্কে স্থানীয়দের বিক্ষোভ
কক্সবাজারে উচ্ছেদ আতঙ্কে স্থানীয়দের বিক্ষোভ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের প্রাণহানি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন লুঙ্গি
ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন লুঙ্গি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিনল্যান্ডের কাছে বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র
ফিনল্যান্ডের কাছে বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে নেশাগ্রস্ত চাচার দায়ের আঘাতে শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে নেশাগ্রস্ত চাচার দায়ের আঘাতে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইগাতীতে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
ঝিনাইগাতীতে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে জার্মান ক্লাবে এরিকসেন
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে জার্মান ক্লাবে এরিকসেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত
কুমিল্লায় মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জে চলন্ত ট্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন ৩ বগি, অতঃপর...
আশুগঞ্জে চলন্ত ট্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন ৩ বগি, অতঃপর...

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মৌলভীবাজারে সাজাপ্রাপ্ত আসামিসহ গ্রেফতার ১১ জন
মৌলভীবাজারে সাজাপ্রাপ্ত আসামিসহ গ্রেফতার ১১ জন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টাকা না দেওয়ায় মাকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ
টাকা না দেওয়ায় মাকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকতার মূলমন্ত্র হচ্ছে মিথ্যার সাথে আপস না করা : কাদের গনি চৌধুরী
সাংবাদিকতার মূলমন্ত্র হচ্ছে মিথ্যার সাথে আপস না করা : কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির
আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম