শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

নারী আর গহনা এক সুতোয় গাঁথা

শাহনাজ মুন্নী, কবি ও প্রধান বার্তা সম্পাদক, নিউজ টোয়েন্টিফোর টেলিভিশন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নারী আর গহনা এক সুতোয় গাঁথা

সোনা বা স্বর্ণ এমন একটি ধাতু যা তার স্থায়িত্বের কারণেই মানুষের কাছে মূল্যবান। সেই প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ সোনা দিয়ে অলংকার বা গয়না বানিয়ে পরিধান করছে। গহনা শিল্প ফ্যাশন জগতের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। বিশেষ করে নারীর সাজ সম্পূর্ণ করতে গহনার ব্যবহার অপরিহার্য। গহনা শিল্পের রয়েছে বহু পুরনো ইতিহাস । প্রাচীন যুগে শুধু নারী নয়, পুরুষও গহনা পরত। বিশেষ করে রাজরাজড়াদের যেসব পুরনো ছবি আমরা দেখি, তাতে তাদের সোনার তৈরি নানা রকম ভারী গয়না পরে থাকতে দেখা যায়। এ স্বর্ণের অলংকার ছিল তাদের ক্ষমতা ও ঐতিহ্যের প্রতীক।

সারা পৃথিবীতেই সোনার গয়নার মূল্য ছিল ও আছে। চীন, ভারত, স্পেন, মিসরসহ প্রাচীন অনেক জনপদে মন্দিরে, রাজপ্রাসাদে বিপুল পরিমাণে স্বর্ণ মজুদ রাখার কথা শোনা যায়। তবে সোনার গয়নার ক্ষেত্রে বিশেষ করে ইতিহাসের ক্ষমতাধর দুই নারীর কথা আমরা বলতে পারি। প্রাচীন মিসরে রানি ক্লিওপেট্রা এবং ইংল্যান্ডের রানি এলিজাবেথ। তাঁরা যখন ক্ষমতায় ছিলেন, আমরা পুরনো যে ছবি দেখি সেখানেও দেখা যায়, তাঁরা মণিমুক্তা ও স্বর্ণের ভারী অলংকার পরে আছেন। স্বর্ণালংকার একদিকে তাঁদের সৌন্দর্য বাড়িয়েছে, অন্যদিকে শৌর্যবীর্যের প্রকাশ ঘটিয়েছে। বংশপরম্পরায় সেই গহনা হস্তান্তরিত হয়েছে। আমরা দেখতে পাই, একসময় প্রজন্মের পর প্রজন্ম হস্তান্তরিত হতে হতে অলংকারগুলো ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে পরিগণিত হয়েছে।

মানুষ তার অঙ্গসজ্জার যেসব উপায় আবিষ্কার করেছে তার মধ্যে সারা পৃথিবীতে অলংকার পরিধানের রীতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তবে নিঃসন্দেহে সোনার অলংকার সবচেয়ে বেশি পছন্দ করেন নারীরা। সোনার গয়নার একটা আলাদা দ্যুতি ও চমক আছে এবং এটা মানুষের ব্যক্তিত্বে আত্মবিশ্বাস যোগ করতে পারে। অনেক সময় এটি নারীর গ্ল্যামারেরও অংশ।

আমাদের দেশে বিয়ের আসরে কনেকে সোনার গয়নায় সাজানোর রেওয়াজ আছে। লাল কাতান বা বেনারসির সঙ্গে সোনার গয়নার সোনালি রূপ নববধূকে অপরূপা করে তোলে। সোনা একটি সম্পদও বটে। আগেকার যুগে মা-চাচিরা সোনার গয়নাকে বিপদাপদে সহায় বলে প্রাণ দিয়ে আগলে রাখতেন। সংসারে বড় ধরনের প্রয়োজন দেখা দিলে স্বর্ণ বিক্রি করে বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার নজির আছে।

নিরাপদ ও লাভজনক বিনিয়োগ হিসেবে সোনা বা সোনার অলংকার সব সময়ই জনপ্রিয়। সাধারণ মানুষ মনে করে, স্বর্ণে বিনিয়োগ করলে লোকসানের ঝুঁকি নেই। কারণ স্বর্ণ নষ্ট হয় না। তা ছাড়া স্বর্ণের দাম বাড়লে-কমলেও তাতে আকাশপাতাল তফাত হয় না। উপমহাদেশের ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যাবে, বহুকাল আগে থেকেই সোনার গয়না নারীদের বিশেষ প্রিয়। কিন্তু সেটা কি শুধু এজন্য যে, সোনা অত্যন্ত মূল্যবান ধাতু; নাকি এর অন্য কোনো কারণও আছে?

আমরা দেখেছি, আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, স্বর্ণ এমন একটি ধাতু যা বিভিন্ন সময় রোগপ্রতিরোধ এবং চিকিৎসার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হতো। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে সোনাকে বিশেষ উপকারী বলে মনে করা হয়। সোনা শরীরের ওপর উষ্ণ ও উদ্দীপনাময় প্রভাব রাখতে পারে। শরীরের নানা অংশের মধ্যে হাড়ের পক্ষে স্বর্ণকে বিশেষ উপকারী মনে করা হতো। স্বর্ণালংকার পরিধান করলে শরীর নীরোগ থাকে এবং হাড়ের দুর্বলতা দূর করতে স্বর্ণ উপকার করে বলে ব্যাখ্যা দেওয়া আছে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে সেজন্যই প্রাচীনকাল থেকেই শরীরে স্বর্ণ পরাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে এর বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নিয়ে হয়তো একটু সংশয় আছে।

কিন্তু ইতিহাসবিদরা বলেন, প্রাচীনকালে স্বর্ণ পরিধানের পেছনে এ কারণটিও কাজ করতে পারে। এখনো অনেকে বাড়িঘর পরিশুদ্ধ করতে সোনা-রুপা ধোয়া পানি ছিটিয়ে থাকেন। তা ছাড়া ত্বকের উজ্জ্বলতা ও লাবণ্য ধরে রাখতে সৌন্দর্যচর্চায় খাঁটি সোনার গুঁড়ো দিয়ে         গোল্ড ফেসিয়ালের প্রচলন কিন্তু ইদানীং বেশ জনপ্রিয়।

আমরা জানি, প্রায় ৩ হাজার বছর আগে হিন্দু ও বৌদ্ধ আমলে সোনা ও রুপা দিয়ে গয়না তৈরি শুরু হয়। সে সময় ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন মন্দিরে যে মূর্তি ও ভাস্কর্য দেখা যায় তাতে বিভিন্ন ধরনের অলংকার সুনিপুণভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এসব অলংকারের মধ্যে মাথার টিকলি, গলার সাতনরি হার, কোমরের চন্দ্রহার, হাতের বাজুবন্ধ, চুড়ি, বালা, রতনচুর, বিভিন্ন নকশার আংটি, পায়ের নূপুর, চন্দ্রচক্র কানবালা, বিছাহার, শীতাহার, কানঝুমকা, অলংকৃত চিরুনি, চুলের কাঁটা, মাদুলি, মুকুট এসব বেশি দেখা যায়।

পরবর্তী সময় মুঘলরা যখন ভারতে আসে তখন অলংকার শিল্পের আবার পরিবর্তন ঘটতে দেখা যায় এবং পারস্য থেকে শৈল্পিক সুষমাম-িত অলংকারের প্রচলন ঘটে। তখন সোনার অলংকারের সঙ্গে বিভিন্ন দামি রতেœর ব্যবহারও শুরু হয়। আমরা এখন দেখি গহনার সঙ্গে এ দামি রতেœর ব্যবহারটি প্রায় অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। অষ্টাদশ শতকের পর থেকে এখন পর্যন্ত সময়কে গহনার আধুনিক যুগ বলা চলে। এ সময় উপমহাদেশে ইংরেজের আগমন ঘটে এবং আমাদের প্রাচীনকালের গহনার রীতিনীতি, নকশার সঙ্গে পাশ্চাত্য ঘরানার নান্দনিকতার বিশেষ সমন্বয় ঘটে। তারই ফল আজকের এ গহনা।

বাংলাদেশে সব সময় সোনার গহনার চাহিদা ও জনপ্রিয়তা ছিল। পাশাপাশি গহনার নকশারও অনেক পরিবর্তন হয়েছে। যুগ যুগ ধরে মানুষ নিজের সৌন্দর্য বিকশিত করতে এবং ব্যক্তিত্ব ও আভিজাত্যের প্রকাশ ঘটাতে গহনা ব্যবহার করে আসছে। এ ক্ষেত্রে যদি নারীর কথা আসে তাহলে বলতেই হবে যে, নারী আর গহনা এক সুতোয় গাঁথা। যে কোনো দেশ বা সংস্কৃতিরই হোক না কেন, গহনা পছন্দ করে না এমন নারী খুঁজে পাওয়া বিরল। কারণ এটা অনস্বীকার্য যে, নারীর সৌন্দর্যে গহনা সব সময় একটা অনন্য মাত্রা তৈরি করে। তা ছাড়া গহনাকে নারীর বিপদের সঙ্গী ও তার হাতের পাঁচ হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। বাজারে সব সময়ই সোনার চাহিদা থাকে। ফলে যে কোনো সময় যে কোনো দরকারে সোনা বিক্রি করে নগদ অর্থ পাওয়া সম্ভব।

১৯৭১ সালে স্বর্ণের ভরি ছিল ১৬০ টাকা। স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালে ছিল ৫০০ টাকা। তারপর কালের বিবর্তনে সোনার দাম বেড়েছে। মূলত আন্তর্জাতিক বাজারের দাম অনুযায়ী সোনার দাম ওঠানামা করে। স্বর্ণকে বলা হয় বিনিয়োগের সেফ হ্যাভেন। ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগের জন্য সব সময়ই মানুষের পছন্দের তালিকায় রয়েছে স্বর্ণ। সব যুগে সব কালে এ উজ্জ্বল সোনালি ধাতুটির প্রতি মানুষের আকর্ষণ ছিল, আছে এবং থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা গুণগত মানের গহনার নিশ্চয়তা দিই
আমরা গুণগত মানের গহনার নিশ্চয়তা দিই
বদলে গেছে ডিজাইন ক্রেতার চাহিদা
বদলে গেছে ডিজাইন ক্রেতার চাহিদা
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে গৌরব জুয়েলার্স
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে গৌরব জুয়েলার্স
রপ্তানিবান্ধব স্বর্ণ নীতিমালা প্রয়োজন
রপ্তানিবান্ধব স্বর্ণ নীতিমালা প্রয়োজন
বাজুসের বর্তমান প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর ইন্ডাস্ট্রির পুনর্জাগরণ হয়েছে
বাজুসের বর্তমান প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর ইন্ডাস্ট্রির পুনর্জাগরণ হয়েছে
ভ্যাট কমলে বিক্রি বাড়বে
ভ্যাট কমলে বিক্রি বাড়বে
অনন্য ডিজাইন আমাদের বৈশিষ্ট্য
অনন্য ডিজাইন আমাদের বৈশিষ্ট্য
ক্রেতার পছন্দের গহনা বিক্রি করি
ক্রেতার পছন্দের গহনা বিক্রি করি
গহনা নারীর অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দেয়
গহনা নারীর অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দেয়
জুয়েলারি শিল্পের সংস্কার দরকার
জুয়েলারি শিল্পের সংস্কার দরকার
রাজস্বে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে জুয়েলারি খাত
রাজস্বে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে জুয়েলারি খাত
জুয়েলারি শিল্পের বিকাশে আইনের সংস্কার ও করসুবিধা জরুরি
জুয়েলারি শিল্পের বিকাশে আইনের সংস্কার ও করসুবিধা জরুরি
সর্বশেষ খবর
চীনে প্রথমবারের মতো ফুটবল খেলল এআই রোবট
চীনে প্রথমবারের মতো ফুটবল খেলল এআই রোবট

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেস্ট দলে ফিরিলেও আর্চারের মাঠে ফেরা বিলম্বিত
টেস্ট দলে ফিরিলেও আর্চারের মাঠে ফেরা বিলম্বিত

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় ১৪ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের এমপিওভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় ১৪ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের এমপিওভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৯ কোটি টাকা সরকারি অনুদান পাচ্ছে ৩২ চলচ্চিত্র
৯ কোটি টাকা সরকারি অনুদান পাচ্ছে ৩২ চলচ্চিত্র

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রত্যাশিত অগ্রগতি না হলেও ঐকমত্যের লক্ষ্যে আলোচনা ফলপ্রসূ হবে : আলী রিয়াজ
প্রত্যাশিত অগ্রগতি না হলেও ঐকমত্যের লক্ষ্যে আলোচনা ফলপ্রসূ হবে : আলী রিয়াজ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ মিয়ানমার বাধা পেরোলেই এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ
আজ মিয়ানমার বাধা পেরোলেই এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ
রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ
ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন