শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

নারী আর গহনা এক সুতোয় গাঁথা

শাহনাজ মুন্নী, কবি ও প্রধান বার্তা সম্পাদক, নিউজ টোয়েন্টিফোর টেলিভিশন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নারী আর গহনা এক সুতোয় গাঁথা

সোনা বা স্বর্ণ এমন একটি ধাতু যা তার স্থায়িত্বের কারণেই মানুষের কাছে মূল্যবান। সেই প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ সোনা দিয়ে অলংকার বা গয়না বানিয়ে পরিধান করছে। গহনা শিল্প ফ্যাশন জগতের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। বিশেষ করে নারীর সাজ সম্পূর্ণ করতে গহনার ব্যবহার অপরিহার্য। গহনা শিল্পের রয়েছে বহু পুরনো ইতিহাস । প্রাচীন যুগে শুধু নারী নয়, পুরুষও গহনা পরত। বিশেষ করে রাজরাজড়াদের যেসব পুরনো ছবি আমরা দেখি, তাতে তাদের সোনার তৈরি নানা রকম ভারী গয়না পরে থাকতে দেখা যায়। এ স্বর্ণের অলংকার ছিল তাদের ক্ষমতা ও ঐতিহ্যের প্রতীক।

সারা পৃথিবীতেই সোনার গয়নার মূল্য ছিল ও আছে। চীন, ভারত, স্পেন, মিসরসহ প্রাচীন অনেক জনপদে মন্দিরে, রাজপ্রাসাদে বিপুল পরিমাণে স্বর্ণ মজুদ রাখার কথা শোনা যায়। তবে সোনার গয়নার ক্ষেত্রে বিশেষ করে ইতিহাসের ক্ষমতাধর দুই নারীর কথা আমরা বলতে পারি। প্রাচীন মিসরে রানি ক্লিওপেট্রা এবং ইংল্যান্ডের রানি এলিজাবেথ। তাঁরা যখন ক্ষমতায় ছিলেন, আমরা পুরনো যে ছবি দেখি সেখানেও দেখা যায়, তাঁরা মণিমুক্তা ও স্বর্ণের ভারী অলংকার পরে আছেন। স্বর্ণালংকার একদিকে তাঁদের সৌন্দর্য বাড়িয়েছে, অন্যদিকে শৌর্যবীর্যের প্রকাশ ঘটিয়েছে। বংশপরম্পরায় সেই গহনা হস্তান্তরিত হয়েছে। আমরা দেখতে পাই, একসময় প্রজন্মের পর প্রজন্ম হস্তান্তরিত হতে হতে অলংকারগুলো ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে পরিগণিত হয়েছে।

মানুষ তার অঙ্গসজ্জার যেসব উপায় আবিষ্কার করেছে তার মধ্যে সারা পৃথিবীতে অলংকার পরিধানের রীতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তবে নিঃসন্দেহে সোনার অলংকার সবচেয়ে বেশি পছন্দ করেন নারীরা। সোনার গয়নার একটা আলাদা দ্যুতি ও চমক আছে এবং এটা মানুষের ব্যক্তিত্বে আত্মবিশ্বাস যোগ করতে পারে। অনেক সময় এটি নারীর গ্ল্যামারেরও অংশ।

আমাদের দেশে বিয়ের আসরে কনেকে সোনার গয়নায় সাজানোর রেওয়াজ আছে। লাল কাতান বা বেনারসির সঙ্গে সোনার গয়নার সোনালি রূপ নববধূকে অপরূপা করে তোলে। সোনা একটি সম্পদও বটে। আগেকার যুগে মা-চাচিরা সোনার গয়নাকে বিপদাপদে সহায় বলে প্রাণ দিয়ে আগলে রাখতেন। সংসারে বড় ধরনের প্রয়োজন দেখা দিলে স্বর্ণ বিক্রি করে বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার নজির আছে।

নিরাপদ ও লাভজনক বিনিয়োগ হিসেবে সোনা বা সোনার অলংকার সব সময়ই জনপ্রিয়। সাধারণ মানুষ মনে করে, স্বর্ণে বিনিয়োগ করলে লোকসানের ঝুঁকি নেই। কারণ স্বর্ণ নষ্ট হয় না। তা ছাড়া স্বর্ণের দাম বাড়লে-কমলেও তাতে আকাশপাতাল তফাত হয় না। উপমহাদেশের ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যাবে, বহুকাল আগে থেকেই সোনার গয়না নারীদের বিশেষ প্রিয়। কিন্তু সেটা কি শুধু এজন্য যে, সোনা অত্যন্ত মূল্যবান ধাতু; নাকি এর অন্য কোনো কারণও আছে?

আমরা দেখেছি, আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, স্বর্ণ এমন একটি ধাতু যা বিভিন্ন সময় রোগপ্রতিরোধ এবং চিকিৎসার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হতো। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে সোনাকে বিশেষ উপকারী বলে মনে করা হয়। সোনা শরীরের ওপর উষ্ণ ও উদ্দীপনাময় প্রভাব রাখতে পারে। শরীরের নানা অংশের মধ্যে হাড়ের পক্ষে স্বর্ণকে বিশেষ উপকারী মনে করা হতো। স্বর্ণালংকার পরিধান করলে শরীর নীরোগ থাকে এবং হাড়ের দুর্বলতা দূর করতে স্বর্ণ উপকার করে বলে ব্যাখ্যা দেওয়া আছে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে সেজন্যই প্রাচীনকাল থেকেই শরীরে স্বর্ণ পরাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে এর বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নিয়ে হয়তো একটু সংশয় আছে।

কিন্তু ইতিহাসবিদরা বলেন, প্রাচীনকালে স্বর্ণ পরিধানের পেছনে এ কারণটিও কাজ করতে পারে। এখনো অনেকে বাড়িঘর পরিশুদ্ধ করতে সোনা-রুপা ধোয়া পানি ছিটিয়ে থাকেন। তা ছাড়া ত্বকের উজ্জ্বলতা ও লাবণ্য ধরে রাখতে সৌন্দর্যচর্চায় খাঁটি সোনার গুঁড়ো দিয়ে         গোল্ড ফেসিয়ালের প্রচলন কিন্তু ইদানীং বেশ জনপ্রিয়।

আমরা জানি, প্রায় ৩ হাজার বছর আগে হিন্দু ও বৌদ্ধ আমলে সোনা ও রুপা দিয়ে গয়না তৈরি শুরু হয়। সে সময় ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন মন্দিরে যে মূর্তি ও ভাস্কর্য দেখা যায় তাতে বিভিন্ন ধরনের অলংকার সুনিপুণভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এসব অলংকারের মধ্যে মাথার টিকলি, গলার সাতনরি হার, কোমরের চন্দ্রহার, হাতের বাজুবন্ধ, চুড়ি, বালা, রতনচুর, বিভিন্ন নকশার আংটি, পায়ের নূপুর, চন্দ্রচক্র কানবালা, বিছাহার, শীতাহার, কানঝুমকা, অলংকৃত চিরুনি, চুলের কাঁটা, মাদুলি, মুকুট এসব বেশি দেখা যায়।

পরবর্তী সময় মুঘলরা যখন ভারতে আসে তখন অলংকার শিল্পের আবার পরিবর্তন ঘটতে দেখা যায় এবং পারস্য থেকে শৈল্পিক সুষমাম-িত অলংকারের প্রচলন ঘটে। তখন সোনার অলংকারের সঙ্গে বিভিন্ন দামি রতেœর ব্যবহারও শুরু হয়। আমরা এখন দেখি গহনার সঙ্গে এ দামি রতেœর ব্যবহারটি প্রায় অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। অষ্টাদশ শতকের পর থেকে এখন পর্যন্ত সময়কে গহনার আধুনিক যুগ বলা চলে। এ সময় উপমহাদেশে ইংরেজের আগমন ঘটে এবং আমাদের প্রাচীনকালের গহনার রীতিনীতি, নকশার সঙ্গে পাশ্চাত্য ঘরানার নান্দনিকতার বিশেষ সমন্বয় ঘটে। তারই ফল আজকের এ গহনা।

বাংলাদেশে সব সময় সোনার গহনার চাহিদা ও জনপ্রিয়তা ছিল। পাশাপাশি গহনার নকশারও অনেক পরিবর্তন হয়েছে। যুগ যুগ ধরে মানুষ নিজের সৌন্দর্য বিকশিত করতে এবং ব্যক্তিত্ব ও আভিজাত্যের প্রকাশ ঘটাতে গহনা ব্যবহার করে আসছে। এ ক্ষেত্রে যদি নারীর কথা আসে তাহলে বলতেই হবে যে, নারী আর গহনা এক সুতোয় গাঁথা। যে কোনো দেশ বা সংস্কৃতিরই হোক না কেন, গহনা পছন্দ করে না এমন নারী খুঁজে পাওয়া বিরল। কারণ এটা অনস্বীকার্য যে, নারীর সৌন্দর্যে গহনা সব সময় একটা অনন্য মাত্রা তৈরি করে। তা ছাড়া গহনাকে নারীর বিপদের সঙ্গী ও তার হাতের পাঁচ হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। বাজারে সব সময়ই সোনার চাহিদা থাকে। ফলে যে কোনো সময় যে কোনো দরকারে সোনা বিক্রি করে নগদ অর্থ পাওয়া সম্ভব।

১৯৭১ সালে স্বর্ণের ভরি ছিল ১৬০ টাকা। স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালে ছিল ৫০০ টাকা। তারপর কালের বিবর্তনে সোনার দাম বেড়েছে। মূলত আন্তর্জাতিক বাজারের দাম অনুযায়ী সোনার দাম ওঠানামা করে। স্বর্ণকে বলা হয় বিনিয়োগের সেফ হ্যাভেন। ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগের জন্য সব সময়ই মানুষের পছন্দের তালিকায় রয়েছে স্বর্ণ। সব যুগে সব কালে এ উজ্জ্বল সোনালি ধাতুটির প্রতি মানুষের আকর্ষণ ছিল, আছে এবং থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা গুণগত মানের গহনার নিশ্চয়তা দিই
আমরা গুণগত মানের গহনার নিশ্চয়তা দিই
বদলে গেছে ডিজাইন ক্রেতার চাহিদা
বদলে গেছে ডিজাইন ক্রেতার চাহিদা
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে গৌরব জুয়েলার্স
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে গৌরব জুয়েলার্স
রপ্তানিবান্ধব স্বর্ণ নীতিমালা প্রয়োজন
রপ্তানিবান্ধব স্বর্ণ নীতিমালা প্রয়োজন
বাজুসের বর্তমান প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর ইন্ডাস্ট্রির পুনর্জাগরণ হয়েছে
বাজুসের বর্তমান প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর ইন্ডাস্ট্রির পুনর্জাগরণ হয়েছে
ভ্যাট কমলে বিক্রি বাড়বে
ভ্যাট কমলে বিক্রি বাড়বে
অনন্য ডিজাইন আমাদের বৈশিষ্ট্য
অনন্য ডিজাইন আমাদের বৈশিষ্ট্য
ক্রেতার পছন্দের গহনা বিক্রি করি
ক্রেতার পছন্দের গহনা বিক্রি করি
গহনা নারীর অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দেয়
গহনা নারীর অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দেয়
জুয়েলারি শিল্পের সংস্কার দরকার
জুয়েলারি শিল্পের সংস্কার দরকার
রাজস্বে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে জুয়েলারি খাত
রাজস্বে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে জুয়েলারি খাত
জুয়েলারি শিল্পের বিকাশে আইনের সংস্কার ও করসুবিধা জরুরি
জুয়েলারি শিল্পের বিকাশে আইনের সংস্কার ও করসুবিধা জরুরি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

চালের দাম বৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের দাম বৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কষ্টে নগর দরিদ্ররা
কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম