শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

নারী আর গহনা এক সুতোয় গাঁথা

শাহনাজ মুন্নী, কবি ও প্রধান বার্তা সম্পাদক, নিউজ টোয়েন্টিফোর টেলিভিশন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নারী আর গহনা এক সুতোয় গাঁথা

সোনা বা স্বর্ণ এমন একটি ধাতু যা তার স্থায়িত্বের কারণেই মানুষের কাছে মূল্যবান। সেই প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ সোনা দিয়ে অলংকার বা গয়না বানিয়ে পরিধান করছে। গহনা শিল্প ফ্যাশন জগতের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। বিশেষ করে নারীর সাজ সম্পূর্ণ করতে গহনার ব্যবহার অপরিহার্য। গহনা শিল্পের রয়েছে বহু পুরনো ইতিহাস । প্রাচীন যুগে শুধু নারী নয়, পুরুষও গহনা পরত। বিশেষ করে রাজরাজড়াদের যেসব পুরনো ছবি আমরা দেখি, তাতে তাদের সোনার তৈরি নানা রকম ভারী গয়না পরে থাকতে দেখা যায়। এ স্বর্ণের অলংকার ছিল তাদের ক্ষমতা ও ঐতিহ্যের প্রতীক।

সারা পৃথিবীতেই সোনার গয়নার মূল্য ছিল ও আছে। চীন, ভারত, স্পেন, মিসরসহ প্রাচীন অনেক জনপদে মন্দিরে, রাজপ্রাসাদে বিপুল পরিমাণে স্বর্ণ মজুদ রাখার কথা শোনা যায়। তবে সোনার গয়নার ক্ষেত্রে বিশেষ করে ইতিহাসের ক্ষমতাধর দুই নারীর কথা আমরা বলতে পারি। প্রাচীন মিসরে রানি ক্লিওপেট্রা এবং ইংল্যান্ডের রানি এলিজাবেথ। তাঁরা যখন ক্ষমতায় ছিলেন, আমরা পুরনো যে ছবি দেখি সেখানেও দেখা যায়, তাঁরা মণিমুক্তা ও স্বর্ণের ভারী অলংকার পরে আছেন। স্বর্ণালংকার একদিকে তাঁদের সৌন্দর্য বাড়িয়েছে, অন্যদিকে শৌর্যবীর্যের প্রকাশ ঘটিয়েছে। বংশপরম্পরায় সেই গহনা হস্তান্তরিত হয়েছে। আমরা দেখতে পাই, একসময় প্রজন্মের পর প্রজন্ম হস্তান্তরিত হতে হতে অলংকারগুলো ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে পরিগণিত হয়েছে।

মানুষ তার অঙ্গসজ্জার যেসব উপায় আবিষ্কার করেছে তার মধ্যে সারা পৃথিবীতে অলংকার পরিধানের রীতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তবে নিঃসন্দেহে সোনার অলংকার সবচেয়ে বেশি পছন্দ করেন নারীরা। সোনার গয়নার একটা আলাদা দ্যুতি ও চমক আছে এবং এটা মানুষের ব্যক্তিত্বে আত্মবিশ্বাস যোগ করতে পারে। অনেক সময় এটি নারীর গ্ল্যামারেরও অংশ।

আমাদের দেশে বিয়ের আসরে কনেকে সোনার গয়নায় সাজানোর রেওয়াজ আছে। লাল কাতান বা বেনারসির সঙ্গে সোনার গয়নার সোনালি রূপ নববধূকে অপরূপা করে তোলে। সোনা একটি সম্পদও বটে। আগেকার যুগে মা-চাচিরা সোনার গয়নাকে বিপদাপদে সহায় বলে প্রাণ দিয়ে আগলে রাখতেন। সংসারে বড় ধরনের প্রয়োজন দেখা দিলে স্বর্ণ বিক্রি করে বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার নজির আছে।

নিরাপদ ও লাভজনক বিনিয়োগ হিসেবে সোনা বা সোনার অলংকার সব সময়ই জনপ্রিয়। সাধারণ মানুষ মনে করে, স্বর্ণে বিনিয়োগ করলে লোকসানের ঝুঁকি নেই। কারণ স্বর্ণ নষ্ট হয় না। তা ছাড়া স্বর্ণের দাম বাড়লে-কমলেও তাতে আকাশপাতাল তফাত হয় না। উপমহাদেশের ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যাবে, বহুকাল আগে থেকেই সোনার গয়না নারীদের বিশেষ প্রিয়। কিন্তু সেটা কি শুধু এজন্য যে, সোনা অত্যন্ত মূল্যবান ধাতু; নাকি এর অন্য কোনো কারণও আছে?

আমরা দেখেছি, আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, স্বর্ণ এমন একটি ধাতু যা বিভিন্ন সময় রোগপ্রতিরোধ এবং চিকিৎসার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হতো। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে সোনাকে বিশেষ উপকারী বলে মনে করা হয়। সোনা শরীরের ওপর উষ্ণ ও উদ্দীপনাময় প্রভাব রাখতে পারে। শরীরের নানা অংশের মধ্যে হাড়ের পক্ষে স্বর্ণকে বিশেষ উপকারী মনে করা হতো। স্বর্ণালংকার পরিধান করলে শরীর নীরোগ থাকে এবং হাড়ের দুর্বলতা দূর করতে স্বর্ণ উপকার করে বলে ব্যাখ্যা দেওয়া আছে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে সেজন্যই প্রাচীনকাল থেকেই শরীরে স্বর্ণ পরাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে এর বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নিয়ে হয়তো একটু সংশয় আছে।

কিন্তু ইতিহাসবিদরা বলেন, প্রাচীনকালে স্বর্ণ পরিধানের পেছনে এ কারণটিও কাজ করতে পারে। এখনো অনেকে বাড়িঘর পরিশুদ্ধ করতে সোনা-রুপা ধোয়া পানি ছিটিয়ে থাকেন। তা ছাড়া ত্বকের উজ্জ্বলতা ও লাবণ্য ধরে রাখতে সৌন্দর্যচর্চায় খাঁটি সোনার গুঁড়ো দিয়ে         গোল্ড ফেসিয়ালের প্রচলন কিন্তু ইদানীং বেশ জনপ্রিয়।

আমরা জানি, প্রায় ৩ হাজার বছর আগে হিন্দু ও বৌদ্ধ আমলে সোনা ও রুপা দিয়ে গয়না তৈরি শুরু হয়। সে সময় ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন মন্দিরে যে মূর্তি ও ভাস্কর্য দেখা যায় তাতে বিভিন্ন ধরনের অলংকার সুনিপুণভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এসব অলংকারের মধ্যে মাথার টিকলি, গলার সাতনরি হার, কোমরের চন্দ্রহার, হাতের বাজুবন্ধ, চুড়ি, বালা, রতনচুর, বিভিন্ন নকশার আংটি, পায়ের নূপুর, চন্দ্রচক্র কানবালা, বিছাহার, শীতাহার, কানঝুমকা, অলংকৃত চিরুনি, চুলের কাঁটা, মাদুলি, মুকুট এসব বেশি দেখা যায়।

পরবর্তী সময় মুঘলরা যখন ভারতে আসে তখন অলংকার শিল্পের আবার পরিবর্তন ঘটতে দেখা যায় এবং পারস্য থেকে শৈল্পিক সুষমাম-িত অলংকারের প্রচলন ঘটে। তখন সোনার অলংকারের সঙ্গে বিভিন্ন দামি রতেœর ব্যবহারও শুরু হয়। আমরা এখন দেখি গহনার সঙ্গে এ দামি রতেœর ব্যবহারটি প্রায় অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। অষ্টাদশ শতকের পর থেকে এখন পর্যন্ত সময়কে গহনার আধুনিক যুগ বলা চলে। এ সময় উপমহাদেশে ইংরেজের আগমন ঘটে এবং আমাদের প্রাচীনকালের গহনার রীতিনীতি, নকশার সঙ্গে পাশ্চাত্য ঘরানার নান্দনিকতার বিশেষ সমন্বয় ঘটে। তারই ফল আজকের এ গহনা।

বাংলাদেশে সব সময় সোনার গহনার চাহিদা ও জনপ্রিয়তা ছিল। পাশাপাশি গহনার নকশারও অনেক পরিবর্তন হয়েছে। যুগ যুগ ধরে মানুষ নিজের সৌন্দর্য বিকশিত করতে এবং ব্যক্তিত্ব ও আভিজাত্যের প্রকাশ ঘটাতে গহনা ব্যবহার করে আসছে। এ ক্ষেত্রে যদি নারীর কথা আসে তাহলে বলতেই হবে যে, নারী আর গহনা এক সুতোয় গাঁথা। যে কোনো দেশ বা সংস্কৃতিরই হোক না কেন, গহনা পছন্দ করে না এমন নারী খুঁজে পাওয়া বিরল। কারণ এটা অনস্বীকার্য যে, নারীর সৌন্দর্যে গহনা সব সময় একটা অনন্য মাত্রা তৈরি করে। তা ছাড়া গহনাকে নারীর বিপদের সঙ্গী ও তার হাতের পাঁচ হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। বাজারে সব সময়ই সোনার চাহিদা থাকে। ফলে যে কোনো সময় যে কোনো দরকারে সোনা বিক্রি করে নগদ অর্থ পাওয়া সম্ভব।

১৯৭১ সালে স্বর্ণের ভরি ছিল ১৬০ টাকা। স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালে ছিল ৫০০ টাকা। তারপর কালের বিবর্তনে সোনার দাম বেড়েছে। মূলত আন্তর্জাতিক বাজারের দাম অনুযায়ী সোনার দাম ওঠানামা করে। স্বর্ণকে বলা হয় বিনিয়োগের সেফ হ্যাভেন। ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগের জন্য সব সময়ই মানুষের পছন্দের তালিকায় রয়েছে স্বর্ণ। সব যুগে সব কালে এ উজ্জ্বল সোনালি ধাতুটির প্রতি মানুষের আকর্ষণ ছিল, আছে এবং থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা গুণগত মানের গহনার নিশ্চয়তা দিই
আমরা গুণগত মানের গহনার নিশ্চয়তা দিই
বদলে গেছে ডিজাইন ক্রেতার চাহিদা
বদলে গেছে ডিজাইন ক্রেতার চাহিদা
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে গৌরব জুয়েলার্স
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে গৌরব জুয়েলার্স
রপ্তানিবান্ধব স্বর্ণ নীতিমালা প্রয়োজন
রপ্তানিবান্ধব স্বর্ণ নীতিমালা প্রয়োজন
বাজুসের বর্তমান প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর ইন্ডাস্ট্রির পুনর্জাগরণ হয়েছে
বাজুসের বর্তমান প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর ইন্ডাস্ট্রির পুনর্জাগরণ হয়েছে
ভ্যাট কমলে বিক্রি বাড়বে
ভ্যাট কমলে বিক্রি বাড়বে
অনন্য ডিজাইন আমাদের বৈশিষ্ট্য
অনন্য ডিজাইন আমাদের বৈশিষ্ট্য
ক্রেতার পছন্দের গহনা বিক্রি করি
ক্রেতার পছন্দের গহনা বিক্রি করি
গহনা নারীর অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দেয়
গহনা নারীর অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দেয়
জুয়েলারি শিল্পের সংস্কার দরকার
জুয়েলারি শিল্পের সংস্কার দরকার
রাজস্বে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে জুয়েলারি খাত
রাজস্বে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে জুয়েলারি খাত
জুয়েলারি শিল্পের বিকাশে আইনের সংস্কার ও করসুবিধা জরুরি
জুয়েলারি শিল্পের বিকাশে আইনের সংস্কার ও করসুবিধা জরুরি
সর্বশেষ খবর
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘর হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘর হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা