শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

বদলে গেছে ডিজাইন ক্রেতার চাহিদা

গুলজার আহমেদ, সহসভাপতি, বাজুস, কর্ণধার : আপন জুয়েলার্স
প্রিন্ট ভার্সন
বদলে গেছে ডিজাইন ক্রেতার চাহিদা

বিগত ১০ বছরে বাংলাদেশের জুয়েলারি শিল্পে অনেক পরিবর্তন এসেছে। অতীতে সোনা ও রুপার কালারের বাইরে গহনার অন্য কোনো কালার চিন্তা করা যেত না। কয়েক বছর ধরে আমরা দেখছি কাস্টমারের চাহিদা বদলে গেছে। সোনা ও রুপার বিভিন্ন কালারের গহনার চাহিদা বেড়েছে। একই গহনার মধ্যে কপার, সিলভার, অ্যাশসহ বিভিন্ন কালার কাস্টমার বেশি পছন্দ করছে। এর ধারাবাহিকতায় নতুন প্রজন্মের ক্রেতার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। আমাদের মা-চাচিরা যেসব ডিজাইনের গহনা পছন্দ করতেন এ প্রজন্মের মধ্যে সেসবের চাহিদা কম। এদের মধ্যে আধুনিক গহনার চাহিদা বেশি। মডার্ন গহনার মধ্যে একটু কপার থাকবে, একটু হোয়াইট থাকবে। বর্তমানে আরও পরিবর্তন এসেছে। সোনার কাছাকাছি দামের পাথরের গহনার চাহিদাও বেড়েছে। অনেক কাস্টমার পাথরের গহনা কিনছেন। কিন্তু দেখে মনে হবে এসব বিলাসীদের গহনা। আমরা সব সময় কাস্টমারের চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে গহনার ডিজাইন করার চেষ্টা করি। কারণ কাস্টমারের চাহিদা অনুযায়ী গহনা দিতে না পারলে কাস্টমার ধরে রাখতে পারব না। এ প্রজন্মের কাস্টমাররা অনেক কিছু ভেবেচিন্তে সোনার গয়না কেনেন। যে গহনা কিনছেন সেটার ভবিষ্যৎ আছে কি না তা জেনেবুঝেই কিনছেন।

আরেকটি বিষয় খেয়াল করলে দেখা যাবে, ১০ বছর ধরে সোনার দাম নিম্নমুখী হয়নি। দাম কিন্তু ঊর্ধ্বমুখীই রয়েছে। আগে যারা গহনা কিনেছেন তারা বেনিফিটেড। কম দামে সোনা কিনেছেন। এখন বিনিময় করলে ডাবল অথবা তিনগুণ দাম পাবেন। বছরে দেড় থেকে দুই লাখ টাকার গোল্ড কিনলে পরের বছর ১০ থেকে ২০ শতাংশ লাভ হয়। এ কারণে কাস্টমারও কমেনি। কাস্টমারও জানেন সোনার গয়না এমন একটা জিনিস কোনো কারণেই লোকসান হবে না। কাপড় বা ঘরের অন্য কোনো জিনিস কিনে পরে বিক্রি করতে গেলে পুরনো হিসেবে দাম দেওয়া হয়। গাড়ি যত দিন যাবে তত দাম কমবে। এ জন্য কাস্টমার সব সময় জুয়েলারি দোকান থেকে লাভে সোনা কেনার চেষ্টা করেন। এক বছর ব্যবহার করার পরও ১০ থেকে ২০ শতাংশ লাভ অটোমেটিক চলে আসে। ১০ বছর আগে যারা সোনার গয়না কিনেছেন, এখন যদি বিক্রি করেন তাহলে ১০ গুণ বেশি দাম পাচ্ছেন। এটা কিন্তু বিরাট ব্যাপার। অনেকেই সোনার গয়না কিনছেন মুনাফার জন্য। একই সঙ্গে বিপদাপদে সঙ্গে সঙ্গে দেশের যে কোনো জায়গায় বিক্রি করে দেওয়ার সুবিধাও রয়েছে।

১০ বছর আগে আমাদের জুয়েলারি শিল্পের কোনো নীতিমালা ছিল না। ফলে জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা নানা রকম সমস্যায় পড়তেন। স্বাধীনতার ৪৮ বছরেও এটা করা সম্ভব হয়নি। এতে বিভিন্ন সময় আমাদের নানা রকম প্রতিবন্ধকতার মধ্যে পড়তে হয়েছে। ২০১৮ সালে নীতিমালা হওয়ার ফলে ব্যবসায়ীরা সোনা আমদানির নিশ্চয়তা পেয়েছেন। বিগত দিনে আমাদের কাছে থাকা সব সোনা ও ডায়মন্ডের গহনা ভরিপ্রতি ১ হাজার টাকা ট্যাক্স দিয়ে ২০১৯ সালের জুনে আমরা বৈধ করার সুযোগ পেয়েছি। আমাদের ব্যবসায় স্বচ্ছতা এসেছে। পরবর্তীতে আমাদের অনেক ব্যবসায়ী গহনা আমদানিও করেছেন। এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি বসুন্ধরা গ্রুপের গোল্ড রিফাইনারি হচ্ছে। দেশে গোল্ড পাওয়া গেলে আমাদের বিদেশি সোনার ওপর নির্ভরশীল হতে হবে না। দেশের জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা স্বচ্ছতার সঙ্গে ব্যবসা করতে পারবেন। সরকার ভ্যাট পাবে। আমাদের মর্যাদা আরও বেড়েছে, দেশের জুয়েলারি শিল্পকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন আমাদের মাননীয় প্রেসিডেন্ট ও বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর। গত ৪৮ বছরেও দেশের মানুষের জুয়েলারি শিল্প নিয়ে কোনো ইতিবাচক ধারণা ছিল না। সায়েম সোবহান আনভীর সাহেব দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বেশ আলোচনার মধ্যে রয়েছে দেশের জুয়েলারি শিল্প। দেশের বাইরেও পরিচিত করে তুলেছেন বাজুস ও জুয়েলারি শিল্পকে। এ জন্য প্রেসিডেন্টকে ধন্যবাদ। অনেক বিদেশি ব্যবসায়ী বাংলাদেশে যৌথভাবে জুয়েলারি শিল্পে বিনিয়োগ করার আগ্রহ দেখাচ্ছেন। সরকারের পাশাপাশি দেশের বেসরকারি খাতের বড় ব্যবসায়ীরাও জানেন দেশে গোল্ড ইন্ডাস্ট্রি হতে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা গুণগত মানের গহনার নিশ্চয়তা দিই
আমরা গুণগত মানের গহনার নিশ্চয়তা দিই
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে গৌরব জুয়েলার্স
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে গৌরব জুয়েলার্স
রপ্তানিবান্ধব স্বর্ণ নীতিমালা প্রয়োজন
রপ্তানিবান্ধব স্বর্ণ নীতিমালা প্রয়োজন
বাজুসের বর্তমান প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর ইন্ডাস্ট্রির পুনর্জাগরণ হয়েছে
বাজুসের বর্তমান প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর ইন্ডাস্ট্রির পুনর্জাগরণ হয়েছে
ভ্যাট কমলে বিক্রি বাড়বে
ভ্যাট কমলে বিক্রি বাড়বে
অনন্য ডিজাইন আমাদের বৈশিষ্ট্য
অনন্য ডিজাইন আমাদের বৈশিষ্ট্য
ক্রেতার পছন্দের গহনা বিক্রি করি
ক্রেতার পছন্দের গহনা বিক্রি করি
নারী আর গহনা এক সুতোয় গাঁথা
নারী আর গহনা এক সুতোয় গাঁথা
গহনা নারীর অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দেয়
গহনা নারীর অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দেয়
জুয়েলারি শিল্পের সংস্কার দরকার
জুয়েলারি শিল্পের সংস্কার দরকার
রাজস্বে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে জুয়েলারি খাত
রাজস্বে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে জুয়েলারি খাত
জুয়েলারি শিল্পের বিকাশে আইনের সংস্কার ও করসুবিধা জরুরি
জুয়েলারি শিল্পের বিকাশে আইনের সংস্কার ও করসুবিধা জরুরি
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক