শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৭, মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০২২

যেভাবে হজ করবেন

ড. মুহাম্মদ ফরিদুদ্দিন ফারুক
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে হজ করবেন

হজ ইসলামের অন্যতম একটি স্তম্ভ। মহান আল্লাহ বলেন, ‘...এবং আল্লাহর ঘরের দিকে পথ ধরতে যে সক্ষম তার জন্য ওই ঘরের হজ করা অবশ্যকর্তব্য...। ’

(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৯৭)

আল্লাহ আরো বলেন, ‘আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য হজ ও ওমরাহ পূর্ণ করো...। ’

(সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৯৬)

হজ একই সঙ্গে অর্থনৈতিক ও শ্রমসাধ্য ইবাদত। 

আবার সচরাচর হজের পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকে খুব কম মানুষের, তাই হজের বিধানগুলো জেনেশুনে সতর্কতার সঙ্গে পালন করতে হয়। এ জন্য হজে একান্ত যা দরকার, সে প্রসঙ্গে আলোচ্য নিবন্ধে আলোকপাত করার প্রয়াস পাব, ইনশাআল্লাহ।

একজন হাজিকে সাধারণত এক. হজবিষয়ক একটি প্রামাণ্য বই সঙ্গে নিতে হবে, দুই. মক্কায় পৌঁছে সর্বপ্রথম কী করতে হবে জেনে নিতে হবে। তিন. হজের ফরজ-ওয়াজিবগুলো ভালো করে জেনে বা লিখে নেবেন, চার. ৮ জিলহজ থেকে ১২ জিলহজ পর্যন্ত (পাঁচ দিন) হজের বিধি-বিধানগুলো ধারাবাহিকভাবে জেনে নেবেন, পাঁচ. হজ থেকে বিদায়ের (মক্কা থেকে বিদায়ের) কাজগুলো ভালোভাবে অবগত হবেন।

হজের চার ফরজ : এক. হজের নিয়তে ইহরাম পরিধান করা ও তালবিয়া পাঠ করা (একবার), দুই. ৯ জিলহজ আরাফায় (কিছু সময়ের জন্য) অবস্থান করা (রাত বা দিনে যদি অবস্থান করতে না পারেন তবে তার হজ হবে না), তিন. তাওয়াফে জিয়ারত বা ফরজ তাওয়াফ (প্রথম চার চক্কর ফরজ ও পরের তিন চক্কর ওয়াজিব) চার. এ ফরজগুলো সুনির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট স্থানে ধারাবাহিকভাবে করা।

হজের ওয়াজিব ৯টি : এক. সাফা-মারওয়ার মাঝে দ্রুত চলা, দুই. মুজদালিফায় অবস্থান করা, ৯ জিলহজ (আরাফাতে অবস্থানের দিন) দিবাগত রাতের যেকোনো সময় মুজদালিফায় পৌঁছা এবং সূর্যোদয় পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করা, তিন. শয়তানের স্তম্ভে (জুমরাত) পাথর নিক্ষেপ করা (যা রমি নামে পরিচিত), চার. মক্কার চারপাশে ইরহাম পরিধানের যে নির্দিষ্ট স্থান সে পরিসীমার বাইরে যাঁদের অবস্থান তাঁদের জন্য মক্কা শরিফে প্রবেশের পর সর্বপ্রথম কাবা জিয়ারত করা। বাংলাদেশের হাজিদের জন্যও এটা ওয়াজিব (তাওয়াফে কুদুম), পাঁচ. বিদায়ি তাওয়াফ করা (কাবা থেকে শেষ বিদায়ের সময় হজ থেকে ফেরার দিন তাওয়াফ করা, এটা বহিরাগত হাজিদের জন্য ওয়াজিব। সুতরাং বাংলাদেশি হাজিদের জন্যও ওয়াজিব। ছয়. মাথা মুণ্ডানো বা চুল ছোট করা। (সাবধান ইহরাম মুক্ত হয়ে অন্যের মাথা মুণ্ডানো বা চুল ছাঁটা যাবে, নচেৎ নয়), ১০ জিলহজ শয়তানের বড় স্তম্ভে (জুমরাতে উকবা) পাথর মারার পর মাথা মুণ্ডন করা বা চুল খাটো করে নেওয়া, সাত. কোরবানি দেওয়া (বহিরাগত হাজিদের জন্য এটা ওয়াজিব), আট. দুই নামাজ একত্রে পড়া (আরাফায় জোহর-আসর ও মুজদালিফায় মাগরিব-এশা) এবং নয়. পাথর মারা (রমি) ও মাথা মুণ্ডন বা চুল ছাঁটা ধারাবাহিকভাবে করা।

হজসংশ্লিষ্ট পরিপূর্ণ কাজের ধারাবাহিক বর্ণনা : এক. মিকাতের আগে (সন্দিগ্ধ হলে বিমানে আরোহণের আগে) ইহরাম বাঁধা, দুই. মক্কা শরিফে পৌঁছে জিনিসপত্র নিজ নিজ কক্ষে রেখে অজু করে মুয়াল্লিমের সঙ্গে কাবা শরিফে যাওয়া, তিন. কাবা তাওয়াফ করা তথা সাতবার কাবা প্রদক্ষিণ, পারলে হাজরে আসওয়াদ চুম্বন, সম্ভব না হলে হাতে ইশারা করে হাতের ওপর চুম্বন করে তাওয়াফ শুরু করা, চার. কাবা ঘরকে সাত চক্কর দ্রুত প্রদক্ষিণ করা (রমল), তাওয়াফের সময় ইহরামের চাদর ডান হাতের নিচ দিয়ে এনে বাঁ কাঁধে রাখতে হবে, যেন ডান কাঁধ ও বাহু উন্মুক্ত হয়ে থাকে (ইজতিবাহ)। এ দুটি আমল তাওয়াফের সুন্নাহ, যা তাওয়াফে জিয়ারত ও ওমরাহর সময়ও করা সুন্নত, পাঁচ. সাফা-মারওয়ার মাঝে সাঈ করা বা দৌড়াতে হবে সাতবার; শুরু হবে সাফা পর্বত থেকে শেষ করতে হবে মারওয়ায় গিয়ে, ছয়. মাথা মুণ্ডানো বা চুল ছাঁটানো। এসব সুসম্পাদনের পর হজের দিন কয়েক বাকি থাকলে ইহরাম মুক্ত হয়ে মদিনা শরিফ যাওয়া যায়। হজের আগে ইহরাম থেকে স্বাভাবিক জীবনে প্রত্যাবর্তন করাকে হজে তামাত্তু বলা হয়।

হজের মূল সময়ের কাজ

৮ জিলহজের আমল : এদিন আপন কক্ষে অথবা কাবা ঘরে বসে ইহরাম বেঁধে মক্কা শরিফ থেকে মুয়াল্লিমের অধীনে মিনায় পৌঁছতে হবে। এখানে এ দিন জোহর, আসর, মাগরিব ও এশা এবং পরদিন ফজরসহ মোট পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবেন।

৯ জিলহজের আমল : এদিনের ধারাবাহিক কাজ : এক. সকালে মিনা থেকে রওনা হয়ে আরাফাতের ময়দানে পৌঁছতে হবে এবং জোহর-আসর একসঙ্গে পড়তে হবে, দুই. গভীর মনোযোগে খুতবা শুনবেন এবং খুতবার পর সূর্যাস্ত পর্যন্ত তালবিয়া, তাহমিদ, দোয়া-দরুদ, ইস্তিগফার, আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করতে থাকবেন, তিন. সূর্যাস্তের পর মাগরিব না পড়েই মুজদালিফায় রওনা হবেন। রাত যতক্ষণই হোক মুজদালিফায় গিয়ে মাগরিব এশা একসঙ্গে পড়বেন। মাগরিবের সময় চলে যাচ্ছে ভেবে যাত্রাবিরতি করা যাবে না, বরং মুজদালিফায় গিয়ে মাগরিব এশা একত্রে পড়া হজের বিধান। চার. এ রাতে (৯ তারিখ দিবাগত রাত) মুজদালিফায় বিশ্রাম নেবেন বা ঘুমাবেন। ফজর পড়ে সূর্যোদয়ের আগে ফের মিনার উদ্দেশে যাত্রা করবেন, পাঁচ. মুজদালিফা থেকে কমপক্ষে ৪৯টি পাথর সংগ্রহ করে সঙ্গে আনতে হবে।

১০ জিলহজের আমল : এক. মুজদালিফা থেকে মিনায় পৌঁছতে হবে, দুই. এদিন শুধু বড় শয়তানের স্তম্ভে (জুমরাতে উকবা) সাতটি পাথর নিক্ষেপ করবেন। অন্য স্তম্ভে পাথর মারা যাবে না। তিন. জুমারাতে পাথর মারার পর কোরবানির সুনির্দিষ্ট পদ্ধতিতে কোরবানি দিতে হবে। (ক্ষতিপূরণ কোরবানি ও নফল কোরবানিও করা যাবে), চার. কোরবানি করার পর মাথা মুণ্ডাতে বা চুল খাটো করতে হবে। পাঁচ. এদিন পূর্বোক্ত কাজ করার পর তাওয়াফ ও তাওয়াফে জিয়ারত করতে হবে। (অবশ্য ভিড় এড়ানোর জন্য এ তাওয়াফ ১২ জিলহজ সূর্যাস্ত পর্যন্ত বিলম্ব করা যাবে) ১২ তারিখ সকালে তিনটি স্তম্ভে পাথর মেরে মিনা থেকে চূড়ান্ত বিধায় নিয়ে মক্কা শরিফে এসেও এই ফরজ তাওয়াফ করার সুযোগ থাকে।

১১ জিলহজের আমল : শয়তানের তিনটি স্তম্ভে সাতটি করে ২১টি পাথর নিক্ষেপ করতে হবে।

১২ জিলহজের আমল : তিন স্তম্ভে আবার সাতটি করে ২১টি পাথর নিক্ষেপ করতে হবে। এভাবে পাথর মারার সংখ্যা ১০ জিলহজ সাতটি, ১১ জিলহজ সাতটি করে একুশটি এবং ১২ জিলহজে সাতটি করে ২১টি পাথর মারতে হবে। উল্লেখ্য, ১০ ও ১১ জিলহজ তাওয়াফে জিয়ারত করতে না পারলেও ১২ জিলহজ সূর্যাস্তের আগে অবশ্যই সম্পাদন করতে হবে এবং ১১ জিলহজ পাথর মারতে মারতে হবে ছোট থেকে বড় স্তম্ভের দিকেই যেতে হবে।

১২ তারিখের পর হাজি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারবেন। ১০ তারিখ মাথা মুণ্ডানোর পর ইহরাম অবস্থার সমাপ্তি ঘটবে। তবে তাওয়াফে জিয়ারতের আগে স্ত্রী সহবাস সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

লেখক : অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা
কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ
স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা
শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল
পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে