শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৭, মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৩

মুসলিম জাতির অন্তর্নিহিত শক্তির উৎস

সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভি (রহ.)
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম জাতির অন্তর্নিহিত শক্তির উৎস

মহান আল্লাহ বলেন, ‘স্মরণ করো, তোমরা ছিলে স্বল্পসংখ্যক, পৃথিবীতে তোমরা দুর্বলরূপে পরিগণিত হতে। তোমরা আশঙ্কা করতে যে লোকেরা তোমাদেরকে অকস্মাৎ ধরে নিয়ে যাবে। অতঃপর তিনি তোমাদের আশ্রয় দেন, স্বীয় সাহায্য দ্বারা তোমাদের শক্তিশালী করেন। আর তোমাদের উত্তম বস্তুগুলো জীবিকারূপে দান করেন, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞ হও। ’ (সুরা : আনফাল, আয়াত: ২৬)

আমি আপনাদের সামনে সুরা আনফালের একটি বিশেষ আয়াত পাঠ করেছি। আপনাদের এই বৃহৎ জমায়েত দেখে আয়াতটি আমার স্মরণে এসেছে। মহান আল্লাহই যেন আমার অন্তরে ঢেলে দিয়েছেন।

আজ এখানে লাখো মানুষ সমবেত হয়েছে।

এমন সুবিশাল সমাবেশের কল্পনা হিজরি প্রথম শতকের মুসলমানরা কখনো করতে পারেনি। যখন বড় যুদ্ধ হয়েছে, যেসব যুদ্ধ এখনো উজ্জীবিত করে। যখন মুসলমানরা আরব উপদ্বীপ ছাড়িয়ে সভ্য পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছিল এবং বহু জ্ঞানী, গুণী, বিচক্ষণ ও বুদ্ধিমান মানুষ সেসব অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার পরও হিজরি প্রথম শতকে মুসলমানদের প্রকৃত অবস্থা ছিল আয়াতে বর্ণিত অবস্থার মতোই।

কোরআনে মুসলমানদের, যাদের সংখ্যা কয়েক হাজারের বেশি ছিল না, তাদের সম্বোধন করে বলা হয়েছে, ‘যখন তোমরা সংখ্যায় কম ছিলে, পৃথিবীতে দুর্বল ছিলে এবং সব সময় ভয় পেতে যে তোমাদের ছোঁ মেরে নিয়ে যাবে, যেন তোমরা খাবারের লোকমা। পৃথিবীর বড় বড় শক্তি তো দূরের কথা, আরব উপদ্বীপ; বরং কুরাইশরা তোমাদের নিঃশেষ করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল। মুসলমানদের অবস্থা কোরআনের অন্য একটি আয়াতেও বর্ণিত হয়েছে, ‘তারা আল্লাহর নুর ফুঁ দিয়ে নেভাতে চায়।’ (সুরা : সাফ, আয়াত : 8)

অর্থাৎ মুসলমানদের জীবনের আলো, ইসলাম নামক প্রদীপের আলো নিভু নিভু অবস্থায় ছিল। ফলে তারা তা নিভিয়ে ফেলতে বিশেষ কোনো আয়োজনের প্রয়োজন নেই, কেবল মুখের ফুৎকারই যথেষ্ট।

আল্লাহ কোরআনের একাধিক স্থানে এমন শব্দ-বাক্য ব্যবহার করেছেন, যার মাধ্যমে মুসলমানের প্রকৃত অবস্থা বোঝা যায়। এরপর আল্লাহ বলেন, ‘তিনি তোমাদের আশ্রয় দেন, স্বীয় সাহায্য দ্বারা তোমাদেরকে শক্তিশালী করেন। আর তোমাদের উত্তম বস্তুগুলো জীবিকারূপে দান করেন, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞ হও।’

আয়াতে ব্যবহৃত ‘তাইয়িবাত’ শব্দটি ব্যাপকার্থক, যা সাধারণ বসন-ব্যসন থেকে শুরু করে রাষ্ট্র ও রাজত্ব পর্যন্ত সব কিছু অন্তর্ভুক্ত করে। মান, সম্মান, ইচ্ছা, স্বাধীনতা, আত্মনিয়ন্ত্রণ, উন্নয়ন, উন্নতি সব কিছুই উত্তম বস্তুর অন্তর্ভুক্ত। বিপরীতে মুসলমানদের কাছে মহান রবের প্রত্যাশা কেবল তাদের কৃতজ্ঞতা।

আজ এই বিশাল জনসমুদ্রে বসে আপনারা সেদিনের মুসলমানের কথা চিন্তা করুন। সামান্য সংখ্যক মুসলমানকে আল্লাহ তাঁর দয়া ও অনুগ্রহের দুয়ার খুলে দিয়েছিলেন। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ বান্দার নিষ্ঠাপূর্ণ প্রচেষ্টাকে কখনো ব্যর্থ করেন না। আল্লাহর দয়া ও অনুগ্রহে আজ আমরা একটি ছোট কসবায় (উপজেলা মানের অঞ্চল) এত বিপুল সংখ্যায় সমবেত হয়েছি। আরাফার ময়দানে আল্লাহর প্রিয় বান্দা ইবরাহিম (আ.)-এর আহ্বানে সাড়া দিয়ে আমরা একত্র হই। মূলত আল্লাহর মুখলিস বান্দার আহ্বানে আল্লাহ সম্মোহনী শক্তি রেখেছেন। আল্লাহ মুসলমানের আহ্বানে যে শক্তি রেখেছেন, পৃথিবীর কোনো পরাশক্তি তার অধিকারী হতে পারেনি।

এখন আমাদের বুঝতে হবে, কোন গুণ ও বৈশিষ্ট্য স্বল্পসংখ্যক মুসলমানকে বড় শক্তির বিরুদ্ধে বিজয়ী করেছিল। তাদের শূন্য থেকে পৃথিবীর নেতৃত্বের আসনে বসিয়েছিল। আমি আরবদের লক্ষ্য করে বলেছিলাম, ইসলাম তোমাদের শূন্য হাত পূর্ণ করে দিয়েছে। আর এ কথা আমি ভারতবর্ষের লোকদের বারবার বলি। ভারতবর্ষের লোকেরা কি ইসলাম-পূর্ব ভারতের কল্পনা করতে পারবে? তারা কোথায় ছিল এবং ইসলাম তাদের কোথায় নিয়ে এসেছে? আমরা কখনো মুসলিম জাতির অন্তর্নিহিত শক্তির কথা চিন্তা করেছি? পৃথিবীর হাজারো ঝড়-তুফান ও প্লাবনের মধ্যে কিভাবে টিকে আছি?

আপনারা ভারতবর্ষের ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখুন। এই ভূমিকে বলা হয় ‘রাক্ষসী ভূমি’ এবং ভারতীয় সমাজ ও সংস্কৃতিতে এই রাক্ষসী প্রবণতা বিদ্যমান। এটা বলার কারণ হলো অতীতে যত জাতি-গোষ্ঠী ভারতে আগমন করেছে তাদের সবাই বিলীন হয়ে গেছে। তাদের জাতিগত বৈশিষ্ট্য ও ঐতিহ্য হারিয়ে ফেলেছে। ঠিক যেমন ‘যা কিছু লবণের গুদামে পড়ে তা লবণ হয়ে যায়’। তাদের বংশধারাকে কোনোভাবেই সমাজ থেকে পৃথক করা যায় না।

বিপরীতে মুসলমান এমন এক জাতি, তারা হাজার বছর ধরে ভারতে তাদের জাতিগত বৈশিষ্ট্য ও স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখতে পেরেছে। তারা এটা পেরেছে নিষ্কলুষ একত্ববাদের বিশ্বাস, মহানবী (সা.)-এর আনুগত্য, আল্লাহর অস্তিত্বের সামনে সব শক্তিকে অস্বীকার করা এবং অন্তরে মহানবী (সা.)-এর ভালোবাসা ধারণ করার কারণে। এগুলোই ইসলাম ধর্ম ও মুসলিম জাতির অন্তর্নিহিত শক্তির উৎস।

আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ, আপনারা নিজেদের বিশ্বাস ও পরিচয়কে জীবনে ধারণ করুন, আত্মসম্মান ও ব্যক্তিত্ববোধ নিয়ে চলুন। আমরা মুসলমান- এই পরিচয় দিতে আমাদের কোনো সংকোচ নেই। আমার পৃথিবীর যেখানেই থাকি না কেন, ইসলামের স্বাতন্ত্র্য ও বৈশিষ্ট্যের সঙ্গেই থাকব এটাই আমাদের সিদ্ধান্ত। কোনো মুসলমানের জীবনের চূড়ান্ত প্রত্যাশা কখনো ‘নিরাপদ ব্যক্তিজীবন’ হতে পারে না।

শুধু ব্যক্তিগত জীবন তো পশুর জীবন, আমরা এমন জীবন প্রত্যাখ্যান করব, হাজারবার প্রত্যাখ্যান করব। আমরা পৃথিবীর আকাশে-বাতাসে আজান-ইকামতের ধ্বনি ছড়িয়ে দিতে চাই। তাহাজ্জুদ, তারাবি ও ইশরাকের মাধ্যমে নিজের পরিচয়কে আরো উজ্জ্বল করতে চাই। আমাদের জীবনের সর্বত্র সুন্নতে নববীর চাপ থাকবে। মহানবী (সা.)-এর জীবনচরিত সামনে রেখে আমরা আমাদের জীবনের নকশা তৈরি করব, বরং জীবনের নকশা সংশোধন করে নেব। এ ছাড়া আমাদের জীবনের আর কোনো নকশা নেই, নেই আমাদের কোনো পরিচয়।

তামিরে হায়াত থেকে আলেমা হাবিবা আক্তারের ভাষান্তর

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
সর্বশেষ খবর
আশুগঞ্জে ইয়াবাসহ ‘পাখি জসিম’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে ইয়াবাসহ ‘পাখি জসিম’ গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চোরাই তেলের আস্তানায় যৌথ বাহিনীর অভিযান
সিদ্ধিরগঞ্জে চোরাই তেলের আস্তানায় যৌথ বাহিনীর অভিযান

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লারার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ৪০০ ছোঁয়ার চেষ্টা করেননি মুল্ডার
লারার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ৪০০ ছোঁয়ার চেষ্টা করেননি মুল্ডার

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজবাড়ীতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহকারী প্রকৌশলী পদে পরীক্ষার মাধ্যমে আসতে হবে, দাবি বুয়েট শিক্ষার্থীদের
সহকারী প্রকৌশলী পদে পরীক্ষার মাধ্যমে আসতে হবে, দাবি বুয়েট শিক্ষার্থীদের

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে মানব পাচারের সময় আটক ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে মানব পাচারের সময় আটক ৫

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া
ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনিক স্থবিরতার কারণেই 'মব কালচার' বৃদ্ধি পাচ্ছে: রিজভী
প্রশাসনিক স্থবিরতার কারণেই 'মব কালচার' বৃদ্ধি পাচ্ছে: রিজভী

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো
কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা
ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ফেনীতে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিবেশবান্ধব বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক পুনর্বিবেচনার সুযোগ রয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক পুনর্বিবেচনার সুযোগ রয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন টেক্সাসের বন্যা এতো ভয়াবহ হলো?
কেন টেক্সাসের বন্যা এতো ভয়াবহ হলো?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে অস্বচ্ছল ৩৪ সংস্কৃতিসেবীর
মধ্যে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ
নীলফামারীতে অস্বচ্ছল ৩৪ সংস্কৃতিসেবীর মধ্যে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার
ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকা মান্দানার ছুটির দিন কাটে চোখের জলে
রাশমিকা মান্দানার ছুটির দিন কাটে চোখের জলে

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন