শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৭, মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৩

মুসলিম জাতির অন্তর্নিহিত শক্তির উৎস

সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভি (রহ.)
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম জাতির অন্তর্নিহিত শক্তির উৎস

মহান আল্লাহ বলেন, ‘স্মরণ করো, তোমরা ছিলে স্বল্পসংখ্যক, পৃথিবীতে তোমরা দুর্বলরূপে পরিগণিত হতে। তোমরা আশঙ্কা করতে যে লোকেরা তোমাদেরকে অকস্মাৎ ধরে নিয়ে যাবে। অতঃপর তিনি তোমাদের আশ্রয় দেন, স্বীয় সাহায্য দ্বারা তোমাদের শক্তিশালী করেন। আর তোমাদের উত্তম বস্তুগুলো জীবিকারূপে দান করেন, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞ হও। ’ (সুরা : আনফাল, আয়াত: ২৬)

আমি আপনাদের সামনে সুরা আনফালের একটি বিশেষ আয়াত পাঠ করেছি। আপনাদের এই বৃহৎ জমায়েত দেখে আয়াতটি আমার স্মরণে এসেছে। মহান আল্লাহই যেন আমার অন্তরে ঢেলে দিয়েছেন।

আজ এখানে লাখো মানুষ সমবেত হয়েছে।

এমন সুবিশাল সমাবেশের কল্পনা হিজরি প্রথম শতকের মুসলমানরা কখনো করতে পারেনি। যখন বড় যুদ্ধ হয়েছে, যেসব যুদ্ধ এখনো উজ্জীবিত করে। যখন মুসলমানরা আরব উপদ্বীপ ছাড়িয়ে সভ্য পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছিল এবং বহু জ্ঞানী, গুণী, বিচক্ষণ ও বুদ্ধিমান মানুষ সেসব অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার পরও হিজরি প্রথম শতকে মুসলমানদের প্রকৃত অবস্থা ছিল আয়াতে বর্ণিত অবস্থার মতোই।

কোরআনে মুসলমানদের, যাদের সংখ্যা কয়েক হাজারের বেশি ছিল না, তাদের সম্বোধন করে বলা হয়েছে, ‘যখন তোমরা সংখ্যায় কম ছিলে, পৃথিবীতে দুর্বল ছিলে এবং সব সময় ভয় পেতে যে তোমাদের ছোঁ মেরে নিয়ে যাবে, যেন তোমরা খাবারের লোকমা। পৃথিবীর বড় বড় শক্তি তো দূরের কথা, আরব উপদ্বীপ; বরং কুরাইশরা তোমাদের নিঃশেষ করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল। মুসলমানদের অবস্থা কোরআনের অন্য একটি আয়াতেও বর্ণিত হয়েছে, ‘তারা আল্লাহর নুর ফুঁ দিয়ে নেভাতে চায়।’ (সুরা : সাফ, আয়াত : 8)

অর্থাৎ মুসলমানদের জীবনের আলো, ইসলাম নামক প্রদীপের আলো নিভু নিভু অবস্থায় ছিল। ফলে তারা তা নিভিয়ে ফেলতে বিশেষ কোনো আয়োজনের প্রয়োজন নেই, কেবল মুখের ফুৎকারই যথেষ্ট।

আল্লাহ কোরআনের একাধিক স্থানে এমন শব্দ-বাক্য ব্যবহার করেছেন, যার মাধ্যমে মুসলমানের প্রকৃত অবস্থা বোঝা যায়। এরপর আল্লাহ বলেন, ‘তিনি তোমাদের আশ্রয় দেন, স্বীয় সাহায্য দ্বারা তোমাদেরকে শক্তিশালী করেন। আর তোমাদের উত্তম বস্তুগুলো জীবিকারূপে দান করেন, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞ হও।’

আয়াতে ব্যবহৃত ‘তাইয়িবাত’ শব্দটি ব্যাপকার্থক, যা সাধারণ বসন-ব্যসন থেকে শুরু করে রাষ্ট্র ও রাজত্ব পর্যন্ত সব কিছু অন্তর্ভুক্ত করে। মান, সম্মান, ইচ্ছা, স্বাধীনতা, আত্মনিয়ন্ত্রণ, উন্নয়ন, উন্নতি সব কিছুই উত্তম বস্তুর অন্তর্ভুক্ত। বিপরীতে মুসলমানদের কাছে মহান রবের প্রত্যাশা কেবল তাদের কৃতজ্ঞতা।

আজ এই বিশাল জনসমুদ্রে বসে আপনারা সেদিনের মুসলমানের কথা চিন্তা করুন। সামান্য সংখ্যক মুসলমানকে আল্লাহ তাঁর দয়া ও অনুগ্রহের দুয়ার খুলে দিয়েছিলেন। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ বান্দার নিষ্ঠাপূর্ণ প্রচেষ্টাকে কখনো ব্যর্থ করেন না। আল্লাহর দয়া ও অনুগ্রহে আজ আমরা একটি ছোট কসবায় (উপজেলা মানের অঞ্চল) এত বিপুল সংখ্যায় সমবেত হয়েছি। আরাফার ময়দানে আল্লাহর প্রিয় বান্দা ইবরাহিম (আ.)-এর আহ্বানে সাড়া দিয়ে আমরা একত্র হই। মূলত আল্লাহর মুখলিস বান্দার আহ্বানে আল্লাহ সম্মোহনী শক্তি রেখেছেন। আল্লাহ মুসলমানের আহ্বানে যে শক্তি রেখেছেন, পৃথিবীর কোনো পরাশক্তি তার অধিকারী হতে পারেনি।

এখন আমাদের বুঝতে হবে, কোন গুণ ও বৈশিষ্ট্য স্বল্পসংখ্যক মুসলমানকে বড় শক্তির বিরুদ্ধে বিজয়ী করেছিল। তাদের শূন্য থেকে পৃথিবীর নেতৃত্বের আসনে বসিয়েছিল। আমি আরবদের লক্ষ্য করে বলেছিলাম, ইসলাম তোমাদের শূন্য হাত পূর্ণ করে দিয়েছে। আর এ কথা আমি ভারতবর্ষের লোকদের বারবার বলি। ভারতবর্ষের লোকেরা কি ইসলাম-পূর্ব ভারতের কল্পনা করতে পারবে? তারা কোথায় ছিল এবং ইসলাম তাদের কোথায় নিয়ে এসেছে? আমরা কখনো মুসলিম জাতির অন্তর্নিহিত শক্তির কথা চিন্তা করেছি? পৃথিবীর হাজারো ঝড়-তুফান ও প্লাবনের মধ্যে কিভাবে টিকে আছি?

আপনারা ভারতবর্ষের ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখুন। এই ভূমিকে বলা হয় ‘রাক্ষসী ভূমি’ এবং ভারতীয় সমাজ ও সংস্কৃতিতে এই রাক্ষসী প্রবণতা বিদ্যমান। এটা বলার কারণ হলো অতীতে যত জাতি-গোষ্ঠী ভারতে আগমন করেছে তাদের সবাই বিলীন হয়ে গেছে। তাদের জাতিগত বৈশিষ্ট্য ও ঐতিহ্য হারিয়ে ফেলেছে। ঠিক যেমন ‘যা কিছু লবণের গুদামে পড়ে তা লবণ হয়ে যায়’। তাদের বংশধারাকে কোনোভাবেই সমাজ থেকে পৃথক করা যায় না।

বিপরীতে মুসলমান এমন এক জাতি, তারা হাজার বছর ধরে ভারতে তাদের জাতিগত বৈশিষ্ট্য ও স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখতে পেরেছে। তারা এটা পেরেছে নিষ্কলুষ একত্ববাদের বিশ্বাস, মহানবী (সা.)-এর আনুগত্য, আল্লাহর অস্তিত্বের সামনে সব শক্তিকে অস্বীকার করা এবং অন্তরে মহানবী (সা.)-এর ভালোবাসা ধারণ করার কারণে। এগুলোই ইসলাম ধর্ম ও মুসলিম জাতির অন্তর্নিহিত শক্তির উৎস।

আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ, আপনারা নিজেদের বিশ্বাস ও পরিচয়কে জীবনে ধারণ করুন, আত্মসম্মান ও ব্যক্তিত্ববোধ নিয়ে চলুন। আমরা মুসলমান- এই পরিচয় দিতে আমাদের কোনো সংকোচ নেই। আমার পৃথিবীর যেখানেই থাকি না কেন, ইসলামের স্বাতন্ত্র্য ও বৈশিষ্ট্যের সঙ্গেই থাকব এটাই আমাদের সিদ্ধান্ত। কোনো মুসলমানের জীবনের চূড়ান্ত প্রত্যাশা কখনো ‘নিরাপদ ব্যক্তিজীবন’ হতে পারে না।

শুধু ব্যক্তিগত জীবন তো পশুর জীবন, আমরা এমন জীবন প্রত্যাখ্যান করব, হাজারবার প্রত্যাখ্যান করব। আমরা পৃথিবীর আকাশে-বাতাসে আজান-ইকামতের ধ্বনি ছড়িয়ে দিতে চাই। তাহাজ্জুদ, তারাবি ও ইশরাকের মাধ্যমে নিজের পরিচয়কে আরো উজ্জ্বল করতে চাই। আমাদের জীবনের সর্বত্র সুন্নতে নববীর চাপ থাকবে। মহানবী (সা.)-এর জীবনচরিত সামনে রেখে আমরা আমাদের জীবনের নকশা তৈরি করব, বরং জীবনের নকশা সংশোধন করে নেব। এ ছাড়া আমাদের জীবনের আর কোনো নকশা নেই, নেই আমাদের কোনো পরিচয়।

তামিরে হায়াত থেকে আলেমা হাবিবা আক্তারের ভাষান্তর

 

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ
জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

এই মাত্র | নগর জীবন

ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা