শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৮, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সম্পদলোভী সালাবার অভিশপ্ত জীবন

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
অনলাইন ভার্সন
সম্পদলোভী সালাবার অভিশপ্ত জীবন

নবীজি (সা.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেছেন শূন্য হাতে। সঙ্গে যারা ছিলেন তারাও সবাই আর্থিকভাবে নিঃস্ব। নবীজি (সা.) ও তাঁর হিজরতের সঙ্গীদের অর্থ-সম্পদ-জমিজমা দিয়ে সহযোগিতা করেছেন মদিনার সৌভাগ্যবানরা। যারা হিজরত করেছেন তাদের বলা হয়- মুহাজির বা শরণার্থী। তাদের যারা সহযোগিতা করেছেন তাদের বলা হয়- আনসার বা সাহায্যকারী। মুহাজির ও আনসারদের মর্যাদা সম্পর্কে কোরআনে আলাদা করে উল্লেখ আছে। সালাবা ছিলেন আনসার সাহাবি। পুরো নাম সালাবা বিন হাতিব আল আনসারি। ইমানের পথে তার যাত্রা শুরু সৌভাগ্যবান হিসেবেই। তবে নিজের লোভের কারণে নবীজির অভিশাপ কুড়িয়ে চির হতভাগ্যদের খাতায় নাম লেখায় বেচারা। ইবনে জারির তাবারি, ইবনে কাসির, মারেফুল কোরআন ও কানজুল ইমানসহ জগৎবিখ্যাত তাফসিরের কিতাব থেকে তুলে ধরছি সেই ঘটনা। ঝকঝকে রোদেলা দুপুর। খেজুর গাছের ছায়ায় ঘেরা মসজিদে নববীতে সাহাবিদের নিয়ে বসে আছেন রসুল (সা.)। হঠাৎ কে যেন বলে উঠল- ‘হে নবী! দোয়া করেন আল্লাহ যেন আমাকে সম্পদে ভরপুর করে দেন।’ নবীজি (সা.) ভালো করে তাকিয়ে দেখেন সালাবার লোভে চকচক জিহ্বা কথা বলছে। তিনি জানতেন লোভের পরিণতি সালাবাকে কোথায় নিয়ে যেতে পারে। রসুল (সা.) মিষ্টি করে বললেন, ‘অঢেল সম্পদ পেয়ে না-শোকর বান্দা হওয়ার চেয়ে অল্প পেয়ে শোকর গোজার বান্দা হওয়া অনেক ভালো।’ হতভাগা সালাবা বুঝতে পারেনি নবুওয়াতি সতর্ক বার্তা। সে আবার বলল, ‘আমার জন্য দোয়া করেন আমি যেন অঢেল সম্পদের মালিক হই।’ রহমতের নবী আরও স্পষ্ট করে বোঝালেন-‘তুমি কি পার না নবীর মতো হতে হে সালাবা! আমি বললে মদিনার পাহাড়গুলো সোনায় পরিণত হয়ে আমার পেছনে চলবে। কিন্তু সম্পদ-বিলাসিতার পরিবর্তে অভাব-দরিদ্রতাই বেছে নিয়েছি আমি।’

বোধ হয় কিছুটা বুঝতে পেরেছে সালাবা। কী সতর্ক তাঁকে করা হচ্ছে। সম্পদ-বিলাসিতা মানুষকে ধর্ম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। আত্মীয়তার অধিকার রক্ষা থেকে বারণ করে। শোকর গোজার বান্দা হতে বাধা দেয়। কোনো কথা না বলে উঠে চলে গেল সালাবা। তবে অল্প পরে আবার ফিরে আসে একই আরজি নিয়ে- ‘হে নবী! আমি ওয়াদা করছি সম্পদ আমাকে দীন থেকে দূরে রাখতে পারবে না। আমি আল্লাহ ও বান্দার হক পুরোপুরিভাবে আদায় করব। আমার জন্য দোয়া করেন আমি যেন প্রচুর সম্পদের মালিক হই।’ নাছোড় সালাবা। অঙ্গীকার ভালো নিয়তের। অগত্যা দোয়ার হাত বাড়ালেন নবীজি- ‘হে আল্লাহ! সালাবাকে তুমি অঢেল সম্পদ দান কর।’ দোয়া কবুল হয়ে গেল। হাতেগোনা কয়েকটি ছাগলের মালিক সালাবা অল্প দিনের ব্যবধানে প্রচুর ছাগলের মালিক বনে গেল। তার ছাগলগুলো এত দ্রুত এবং এত বেশি বাচ্চা দিতে লাগল যে, নগরীর ছোট্ট খামারে জায়গা সংকুলান হলো না। সে চলে গেল মদিনা থেকে বেশ দূরে এক খোলা ময়দানে। দূরত্বের কারণে জোহর ও আসর ছাড়া আর কোনো নামাজ নবীজির সঙ্গে জামাতে আদায় করা সম্ভব হয় না। এর কিছুদিন পর ব্যস্ততার অজুহাতে কেবল জুমার নামাজ মসজিদে নববীতে এসে পড়ত সালাবা। আরও কিছুদিন পরের কথা। ততদিনে সে হয়ে উঠেছে মদিনার নামকরা ধনকুবের। খামারের পরিধি বাড়িয়ে আরও দূরে চলে গেল। দূরে চলে গেল মসজিদ থেকে, নবী থেকে, দীন থেকে। হায়! এখন তার নবীর পেছনে জুমা পড়ারও সময় হয় না। একদিন নবীজি (সা.) বললেন, ‘অনেক দিন হলো সালাবাকে দেখি না। তার কী হয়েছে?’ সাহাবিরা বললেন, ‘সে এখন ভীষণ ব্যস্ত ব্যবসায়ী। তার প্রচুর ছাগল। অনেক বড় খামার। অনেক দূরে তার বাসা। মসজিদে আসার সময়-সুযোগ কোনোটাই হয় না তার।’ এসব শুনে দীর্ঘশ্বাস ফেলে নবীজি বললেন, ‘আফসোস! সালাবা শেষ হয়ে গেল! সালাবা শেষ হয়ে গেল! সালাবা শেষ হয়ে গেল!’

ঠিক এমন সময় জাকাত ফরজ হলো। সালাবার কাছে নোটিস দিয়ে দুজন লোক পাঠালেন নবীজি। সব শুনে সালাবা বলল, ‘এটা তো জাকাত না, কর আদায়ের নোটিস দেওয়া হয়েছে আমাকে। তোমরা পরে এসো আমি ভেবে দেখি।’ শেষ পর্যন্ত সে আর জাকাত দিলই না। আল্লাহর সঙ্গে করা ওয়াদা সে ভুলে গেছে। নবীজি বিষয়টি জানতে পেরে বললেন, ‘আহা! সালাবা ধ্বংস হয়ে গেছে! সালাবা ধ্বংস হয়ে গেছে! সালাবা ধ্বংস হয়ে গেছে!’ ওই মজলিসে সালাবার এক নিকটাত্মীয়ও ছিল। সে সালাবাকে বিষয়টি জানাল। এবার হুঁশ ফিরল তার। দৌড়ে এসে নবীর কদমে লুটিয়ে পড়ল। বলল, ‘ওগো নবী! আপনি আমার সম্পদ থেকে যে পরিমাণ ইচ্ছা জাকাত নিয়ে নিন।’ নবীজি বললেন, ‘এখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। তোমার জাকাত নিতে আল্লাহ আমাকে বারণ করেছেন। এমনটি শুনে সালাবা মাটিতে গড়াগড়ি খেয়ে আফসোস করতে লাগল। নবীজি বললেন, ‘তোমার এই হা-হুতাশও এক ধরনের প্রতারণা। আমি তোমাকে আগেই সতর্ক করেছিলাম। এখন আর তোমার কোনো সদকা নেওয়া যাবে না।’ কিছুদিন পর নবীজি (সা.)-এর ওফাত হয়। হতভাগা সালাবা খলিফা আবু বকরের দরবারে সম্পদের জাকাত নিয়ে হাজির হলে আবু বকরও (রা.) তা রাখেননি। ওমর (রা.)-এর সময়ও তার জাকাত নেওয়া হয়নি। উসমানও (রা.) তার জাকাত ফিরিয়ে দেন।


লেখক : চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মুফাসসির সোসাইটি

পীর সাহেব, আউলিয়ানগর

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ খবর
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক
সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন
মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’
‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’
‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান
শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক
বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা
র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়
শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল
৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার
সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ
বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ
দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ
গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২
বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক
সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি
২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান
ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুসহ নানাবিধ রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে পরিচ্ছন্নতা : সাইফুল আলম
ডেঙ্গুসহ নানাবিধ রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে পরিচ্ছন্নতা : সাইফুল আলম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে : তৃপ্তি
গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে : তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম