শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৫, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৪

ফতোয়া মুসলিম জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
ফতোয়া মুসলিম জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ

ফতওয়া একটি চলমান প্রক্রিয়া। যতদিন ইসলাম ও মুসলমান থাকবে, ততদিন ফতওয়াও থাকবে। ইসলামকে জানা ও মানার তাগিদে ফতওয়া জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ফতওয়ার অনুসরণ অপরিহার্য। 

ফতওয়া পরিচিতি: ফতওয়া অর্থ— রায়, মত, সিদ্ধান্ত। পরিভাষায়— শরিয়ত বিষয়ে শরিয়ত বিশেষজ্ঞের রায় হলো ফতওয়া। মূলত কোনো কাজ বৈধ বা অবৈধ হওয়ার ব্যাপারে আল্লাহর বিধান জানিয়ে দেয়াই হলো ফতওয়া। আধুনিক পণ্ডিতরা মনে করেন, ইসলামী আইনে বিশেষজ্ঞ কর্তৃক আনুষ্ঠানিক আইনগত মতামত প্রদান হলো ফতওয়া। সামগ্রীক বিবেচনায় বলা যায়— ইসলামী জ্ঞান-গবেষণায় একশ্রেণির মানুষ বিশেষজ্ঞ হবেন, অন্য শ্রেনির মানুষ বিশেষজ্ঞ হবেন না। যারা বিশেষজ্ঞ নন তাদের অনেক বিষয়ে জানার প্রয়োজন দেখা দেবে এটাই স্বাভাবিক। তখন তারা বিশেষজ্ঞ শ্রেনির কাছে জিজ্ঞাসা করবেন। এ বিষয়ে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যদি তোমরা না জানো, তাহলে যারা জানে তাদের জিজ্ঞেস করো।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৪৩) 

এরূপ জিজ্ঞাসার জবাবে বিশেষজ্ঞরা ইসলামী নীতিমালা অনুসরণ করে যে সিদ্ধান্ত প্রদান করেন- সেটিই ফতওয়া। পবিত্র কোরআনে একাধিক স্থানে ফতওয়া শব্দের ব্যবহার পাওয়া যায়। যেমন বলা হয়েছে- ‘লোকে তোমার কাছে ফতওয়া জানতে চায়। বলো, পিতা-মাতাহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি সম্বন্ধে তোমাদেরকে আল্লাহ ফতওয়া জানাচ্ছেন...।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ১৭৬)  

ফতওয়া নিয়ে সুপ্রিমকোর্টের রায়: অনেক সময় অযোগ্য ব্যক্তি কর্তৃক ফতওয়া প্রদান ও গ্রাম্য মাতব্বর কর্তৃক বিচার-সালিসের মাধ্যমে ফতওয়ায় অপব্যবহার হয়। এ অপব্যবহারকে কেন্দ্র করেই একসময় হাইকোর্ট কর্তৃক সবধরণের ফতওয়া নিষিদ্ধ হয়। প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যেতে পারে যে, ২০০০ সালে নওগাঁয় কিছু অযোগ্য ব্যক্তির ফতওয়ার অপপ্রয়োগের প্রেক্ষিতে ২০০১ সালের জানুয়ারি মাসে হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ সব ধরনের ফতওয়াকে অবৈধ ঘোষণা করে রায় প্রদান করেন। সে রায়ে বলা হয়, একমাত্র আদালতই মুসলিম বা অন্য কোনো আইন অনুযায়ী আইন সংক্রান্ত কোনো প্রশ্নে মতামত দিতে পারেন। কেউ ফতওয়া দিলে ফৌজদারী কার্য বিধির ১৯০ ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য হবে। এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল হয়। আপিলের এক দশক পর ২০১১ সালের মার্চ মাস থেকে এর উপর পূর্ণাঙ্গ শুনানি শুরু হয়। শুনানি শেষে আপিল বিভাগ ১২ মে সংক্ষিপ্ত রায় ঘোষণা করেন। তাতে বলা হয়, ‘ধর্মীয় বিষয়ে ফতওয়া দেওয়া যাবে এবং শিক্ষিত লোকেরাই শুধু ফতওয়া দিতে পারবেন। গ্রহণের বিষয়টি হতে হবে স্বতস্ফুর্ত। কারো উপর কোনো শক্তি প্রয়োগ করা যাবে না।’ সংক্ষিপ্ত নির্দেশের শেষে আদালত এও বলেছেন যে, ‘যে ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাইকোর্ট ফতওয়াকে অবৈধ ঘোষণা করেছিলেন সে ঘটনায় দেওয়া ফতওয়াটি অবৈধ।’ পরবর্তীতে সুপ্রিমকোর্ট থেকে পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়েছে। 

ফতওয়ার অপব্যবহারের কারণ : ফতওয়ার অপব্যবহারের মৌলিক কারণ হলো, প্রথমত. শরিয়তের খুটিনাটি বিষয়ে না জেনে ও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা অর্জন না করে ফতওয়া প্রদান করা। অনেকেই দু-একটি বই পড়ে বা ইলেকট্রনিক্স বা প্রিন্ট মিডিয়া অনুসরণ করে ফতওয়া দেয়ার চেষ্টা করে। বিজ্ঞ-অভিজ্ঞ আলেমদের তোয়াক্কা না করে বরং ক্ষেত্র বিশেষে তাদের সাথে বিতর্ক করে। এটি জঘন্য অপরাধ ও কিয়ামতের একটি অন্যতম আলামত। দ্বিতীয়ত. সাধারণত দু‘টি বিষয়ে অযোগ্য ব্যক্তি বা গ্রাম্য মাতব্বর কর্তৃক ফতওয়া প্রদান ও তা কার্যকর করার বিষয়টি পরিলক্ষিত হয় এবং অনেকে ফতওয়াকে এ দুটি বিষয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ মনে করে। অথচ এ দু‘টি বিষয়ের প্রচলিত ফতওয়া ইসলাম সমর্থিত নয়। একটি হলো— বিবাহ বহির্ভুত যৌনাচার। অপরটি হলো— হিল্লা বিয়ে।
বিবাহ বহির্ভুত যৌনাচার বিষয়ক ফতওয়া: বিবাহ বহির্ভুত যৌনাচারের ক্ষেত্রে যে ফতওয়া দেয়া হয় তা হলো, সামাজিকভাবে বয়কট বা একঘরে করে রাখা অথবা ১০০টি বেত্রাঘাত করা ইত্যাদি। সামাজিকভাবে এ ধরনের ফতওয়া প্রদান বা কার্যকর করার কোন বৈধতা কোরআন ও সুন্নাহয় নেই। বিবাহ বহির্ভুত যৌনাচার একটি জঘন্য অপকর্ম এতে কোন সন্দেহ নেই। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না, নিশ্চয় তা অশ্লীল কাজ ও মন্দ পথ।’ (সুরা আল-ইসরা, আয়াত : ৩২) 

কাজেই সামাজিক ভাবে বিবাহ বহির্ভূত যৌনাচার রোধ করতে ব্যভিচার সংক্রান্ত কোরআন ও সুন্নাহর বর্ণনাগুলো প্রচার করতে হবে এবং ব্যভিচারের ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরে যৌক্তিকভাবে ও প্রজ্ঞার সাথে সামাজিক সচেতনতা তৈরি করতে হবে। কোরআন ও সুন্নাহয় উল্লিখিত ব্যভিচারের শাস্তি কার্যকর করার দায়িত্ব সরকারের। ইসলামী শাসন ব্যবস্থা থাকলে সেগুলো কার্যকর হবে। পারিবারিক বা সামাজিকভাবে এসব শাস্তি বাস্তবায়ন করা যাবে না। সামাজিকভাবে এসব কার্যকর করার চেষ্টা করা ফতওয়ার অপব্যবহার। 
হিল্লা বিয়ে বিষয়ক ফতওয়া: স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে চুড়ান্ত পর্যায়ের বিচ্ছেদ হওয়ার পর তারা আবার সংসার করতে চাইলে অনেকে হিল্লা বিয়ের ফতওয়া প্রদান করে। অর্থাত্ দ্বিতীয় একজন পুরুষের সাথে সেই মহিলার বিয়ে দিতে হবে এরপর  দ্বিতীয় স্বামী তালাক দেবে তারপর প্রথম স্বামী তাকে গ্রহণ করবে। অথচ ইসলামী শরিয়ায় এমন কোনো ফতওয়া নেই। তালাক ইসলামে নিরুত্সাহিত একটি বিষয়। ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ তায়ালার কাছে সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট হালাল কাজ হলো— তালাক।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ২১৭৫) 

একান্তই তালাকের প্রয়োজন দেখা দিলে এক বা দুই তালাক দিয়ে সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। তাহলে পরবর্তীতে সম্মত হলে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক বহাল করা যাবে। কিন্তু তিন তালাক দিয়ে ফেললে চুড়ান্তভাবে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটে যাবে। যেমন আল্লাহ বলেন, ‘তালাক হলো দুবার পর্যন্ত- তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে না হয় সহূদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। ..... অতঃপর যদি সে স্ত্রীকে তৃতীয়বার তালাক দেয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অন্য কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তাকে তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোনো পাপ নেই। যদি উভয়ে মনে করে যে, তারা আল্লাহর সীমারেখা রক্ষা করে চলতে পারবে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ২২৯- ২৩০) 

আয়াতের বিধানটি আমরা এভাবে বুঝতে পারি যে, মনে করি “ক” স্বামী আর “খ” স্ত্রী। তাদের বিয়ের পর বিচ্ছেদ ঘটেছে এবং সেটা তিন তালাকের মাধ্যমে চুড়ান্ত বিচ্ছেদ। তাহলে তারা আর কখনো একত্রিত হতে পারবে না। তবে যদি তাদের এ বিচ্ছেদের পর “খ” তার ইদ্দত শেষ করে “গ” পুরুষের সাথে বিয়ে করে এবং তাদের স্বাভাবিক জীবন সংসার চলতে থাকে। হঠাত্ “গ” মারা যায় অথবা বনিবনা না হওয়ায় “খ” কে তিন তালাক প্রদান করে। সেক্ষেত্রে “খ” এর ইদ্দত পুর্তির পর আবার চাইলে “ক” এর সাথে বিয়ে করতে পারে। আল্লাহ তাআলা এমনটিই বলেছেন। তিন তালাকের মাধ্যমে বিচ্ছেদের পর স্ত্রীকে শর্তের সাথে অন্য পুরুষের সাথে বিয়ে দেয়ার পর আবার তার কাছ থেকে তালাক নিয়ে বিয়ে করার কোন অবকাশ নেই। এভাবে দ্বিতীয় জনের সাথে বিয়ে দেওয়ার নাম হিল্লা বিয়ে। এমনটি নিষেধ। আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, যে হিল্লা বিয়ে করে এবং যার জন্য হিল্লা বিয়ে করা হয়— উভয়কেই  রাসুলুল্লাহ (সা.) অভিসম্পাত করেছেন। (তিরমিজি, হাদিস : ১১২০) 

তালাক নিকৃষ্ট একটি কাজ। চূড়ান্ত প্রয়োজন হলে এক বা দুইয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। তিন তালাক দিলে চূড়ান্ত বিচ্ছেদ হবে এবং একত্রে ঘর-সংসার করা যাবে না। তবে কাকতালীয়ভাবে স্ত্রীর অন্য স্বামীর সাথে বিয়ে হলে এবং তাদের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটলে বা সেই স্বামী মারা গেলে প্রথম স্বামীর সাথে আবার ঘর বাঁধতে পারবে। শর্তকরে বিয়ে দিয়ে আবার তালাক নিয়ে ঘর বাঁধার নিয়ম নেই। কাজেই এমন ফতওয়ারও কোন অবকাশ নেই। এজন্য হিল্লা বিয়ের ফতওয়া (যা অভিশপ্ত বিষয়) এবং শাস্তি প্রয়োগের ফতওয়া (যা প্রয়োগের অধিকার কেবল রাষ্ট্র বা সরকারের) কেবলই ফতওয়ার অপব্যবহার। এসব ফতওয়ার কারণেই ফতওয়ার প্রতি মানুষের অনাসক্তি তৈরি হয়। সেগুলি সঠিক ফতওয়া নয় আবার ফতওয়া এগুলোর মধ্যে সীমাবদ্ধও নয়। বরং ইসলামী সকল বিষয়ের যথার্থ সমাধানই ফতওয়া। যা মানব জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজ পালন শেষে দেশে ফিরতে শুরু করেছেন হাজিরা
হজ পালন শেষে দেশে ফিরতে শুরু করেছেন হাজিরা
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
হাজিদের ফিরতি ফ্লাইট শুরু আজ, ১০ জুলাই পর্যন্ত চলবে
হাজিদের ফিরতি ফ্লাইট শুরু আজ, ১০ জুলাই পর্যন্ত চলবে
ইখলাসের সঙ্গে আমল করুন
ইখলাসের সঙ্গে আমল করুন
হজে গিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ​১৯ বাংলাদেশি, চিকিৎসা নিলেন ১৮৮ জন
হজে গিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ​১৯ বাংলাদেশি, চিকিৎসা নিলেন ১৮৮ জন
মানুষের চিন্তাভাবনায় ইসলামের নির্দেশনা
মানুষের চিন্তাভাবনায় ইসলামের নির্দেশনা
এবার গরমে মৃত্যু হয়নি কোনো হাজির : সৌদি আরব
এবার গরমে মৃত্যু হয়নি কোনো হাজির : সৌদি আরব
ত্যাগের মহিমামন্ডিত পবিত্র ঈদুল আজহা
ত্যাগের মহিমামন্ডিত পবিত্র ঈদুল আজহা
যুগে যুগে নবীদের কোরবানি
যুগে যুগে নবীদের কোরবানি
কোরবানির পরবর্তী সময়ে করণীয়
কোরবানির পরবর্তী সময়ে করণীয়
কোরবানির পশু যৌতুক এক ভয়ংকর জুলুম
কোরবানির পশু যৌতুক এক ভয়ংকর জুলুম
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ওলামাদলের সভাপতিসহ নিহত ২
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ওলামাদলের সভাপতিসহ নিহত ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে আদমদীঘিতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে আদমদীঘিতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগীয় স্বাধীনতা সংস্কার রোডম্যাপের মূল লক্ষ্য : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগীয় স্বাধীনতা সংস্কার রোডম্যাপের মূল লক্ষ্য : প্রধান বিচারপতি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় জমি নিয়ে দ্বন্দ্বে কুপিয়ে হাত বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় জমি নিয়ে দ্বন্দ্বে কুপিয়ে হাত বিচ্ছিন্ন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কালীগঞ্জে পচা মাংস বিক্রির অপরাধে ব্যবসায়ীর জেল
কালীগঞ্জে পচা মাংস বিক্রির অপরাধে ব্যবসায়ীর জেল

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সব হাসপাতালে কোভিড শয্যা প্রস্তুতের নির্দেশ
সব হাসপাতালে কোভিড শয্যা প্রস্তুতের নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনকর্মীর রহস্যজনক মৃত্যু
টাঙ্গাইলে যৌনকর্মীর রহস্যজনক মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে সাপের কামড়ে স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু
ঝিনাইদহে সাপের কামড়ে স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?
সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি
মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেল লাইনে বসে মোবাইলে গেম খেলতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের
রেল লাইনে বসে মোবাইলে গেম খেলতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত
মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কমিটি গঠনে ফরিদপুর বিএনপিকে এক মাস সময় দিল কেন্দ্র
নতুন কমিটি গঠনে ফরিদপুর বিএনপিকে এক মাস সময় দিল কেন্দ্র

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে আগুনে পুড়ল ৭ দোকান
মানিকগঞ্জে আগুনে পুড়ল ৭ দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে আলোচিত জোড়া হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
কালীগঞ্জে আলোচিত জোড়া হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস উল্টে হেলপার নিহত, আহত ১৯
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস উল্টে হেলপার নিহত, আহত ১৯

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রম অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশ আরও নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায়: উপদেষ্টা
শ্রম অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশ আরও নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায়: উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারফিউ অমান্য করায় লস অ্যাঞ্জেলেসে চলছে ‘গণগ্রেফতার’
কারফিউ অমান্য করায় লস অ্যাঞ্জেলেসে চলছে ‘গণগ্রেফতার’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে ডিলিট হওয়া মেসেজ কীভাবে পড়বেন?
হোয়াটসঅ্যাপে ডিলিট হওয়া মেসেজ কীভাবে পড়বেন?

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত থাকতে পারে ভ্যাপসা গরম
জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত থাকতে পারে ভ্যাপসা গরম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত
খাগড়াছড়িতে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ইতিবাচক থাকতে হবে, মাত্র তো শুরু : হামজা
আমাদের ইতিবাচক থাকতে হবে, মাত্র তো শুরু : হামজা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের যুবলীগ ক্যাডার গ্রেফতার
সিলেটের যুবলীগ ক্যাডার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে চার দিনেই পাঁচ লাখ পর্যটক, আরও তিন লাখের সম্ভাবনা
কক্সবাজারে চার দিনেই পাঁচ লাখ পর্যটক, আরও তিন লাখের সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, হিলি ইমিগ্রেশনে বাড়তি সতর্কতা
বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, হিলি ইমিগ্রেশনে বাড়তি সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা প্রতিরোধে নতুন নির্দেশনা জারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা প্রতিরোধে নতুন নির্দেশনা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনূস-তারেক বৈঠক আয়োজনের নেপথ্যে!
ইউনূস-তারেক বৈঠক আয়োজনের নেপথ্যে!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেত্রী তানিন সুবহাকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে
অভিনেত্রী তানিন সুবহাকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিঙ্গাপুরের কাছে হারের পর যা বললেন আসিফ মাহমুদ
সিঙ্গাপুরের কাছে হারের পর যা বললেন আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘মেয়েকে দুবাইতে ফ্ল্যাট কিনে দেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন’, জয়ের অভিযোগের জবাবে গভর্নর
‘মেয়েকে দুবাইতে ফ্ল্যাট কিনে দেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন’, জয়ের অভিযোগের জবাবে গভর্নর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছুটির মধ্যেও বুধ-বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা থাকবে
ছুটির মধ্যেও বুধ-বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা থাকবে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্দান্ত লড়াই করেও হারল বাংলাদেশ
দুর্দান্ত লড়াই করেও হারল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘এখন আমরাই হচ্ছি বড় মাফিয়া’ বলা এনসিপি নেতাকে শোকজ
‘এখন আমরাই হচ্ছি বড় মাফিয়া’ বলা এনসিপি নেতাকে শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতনার সময় শিশুর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেললেন চিকিৎসক
খতনার সময় শিশুর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেললেন চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের
প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলস সকাল আর দেরি করে ঘুম ভয়ংকর ক্লান্তির কারণ : নাসা
অলস সকাল আর দেরি করে ঘুম ভয়ংকর ক্লান্তির কারণ : নাসা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি
ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার সুনির্দিষ্ট ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে হামলার হুঁশিয়ারি ইরানের
এবার সুনির্দিষ্ট ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে হামলার হুঁশিয়ারি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু শুধু সন্তানদের মধ্যে বিভাজন করবেন না: শবনম বুবলী
শুধু শুধু সন্তানদের মধ্যে বিভাজন করবেন না: শবনম বুবলী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!
সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এয়ারবাসের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এয়ারবাসের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা
আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কমনওয়েলথ মহাসচিবের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কমনওয়েলথ মহাসচিবের সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এএফসি বাছাইয়ে হংকংয়ের কাছে হেরে তলানিতে ভারত
এএফসি বাছাইয়ে হংকংয়ের কাছে হেরে তলানিতে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব অগ্রহণযোগ্য, পাল্টা প্রস্তাব পাঠাবে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব অগ্রহণযোগ্য, পাল্টা প্রস্তাব পাঠাবে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দামে চামড়া ট্রানজেকশন হচ্ছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দামে চামড়া ট্রানজেকশন হচ্ছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোটে পর্যটক হয়রানি, সতর্ক থাকার আহ্বান প্রশাসনের
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোটে পর্যটক হয়রানি, সতর্ক থাকার আহ্বান প্রশাসনের

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিদেশি বিনিয়োগে ধস
বিদেশি বিনিয়োগে ধস

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রিয়ায় স্কুলে বন্দুক হামলা, নিহত ১০
অস্ট্রিয়ায় স্কুলে বন্দুক হামলা, নিহত ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত
হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজার পাস-রাকিবের গোল, ব্যবধান কমাল বাংলাদেশ
হামজার পাস-রাকিবের গোল, ব্যবধান কমাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইউনূস-তারেক বৈঠক আয়োজনের নেপথ্যে!
ইউনূস-তারেক বৈঠক আয়োজনের নেপথ্যে!

প্রথম পৃষ্ঠা

নড়াইলে উদ্ধার অস্ত্র নিয়ে তোলপাড়
নড়াইলে উদ্ধার অস্ত্র নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আন্ডারওয়ার্ল্ডে চলছে টার্গেট কিলিং
আন্ডারওয়ার্ল্ডে চলছে টার্গেট কিলিং

নগর জীবন

সবার চোখ এখন লন্ডনে
সবার চোখ এখন লন্ডনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে বাড়ছে করোনা
দেশে বাড়ছে করোনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে বসছে ইসি
ভোট নিয়ে বসছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

চামড়ার বাজারে ধস
চামড়ার বাজারে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত সরকার এলে বিনিয়োগ বাড়বে
নির্বাচিত সরকার এলে বিনিয়োগ বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর ভয়ও টলাতে পারে না তাদের
মৃত্যুর ভয়ও টলাতে পারে না তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির নিচে জমির ধান
পানির নিচে জমির ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

অনির্বাচিত ব্যক্তিদের কাছে দেশ জাতি নিরাপদ নয়
অনির্বাচিত ব্যক্তিদের কাছে দেশ জাতি নিরাপদ নয়

নগর জীবন

মাদক ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছি
মাদক ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনোদন কেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়
বিনোদন কেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

পশু কোরবানি ও মানুষ বলির কথকতা
পশু কোরবানি ও মানুষ বলির কথকতা

সম্পাদকীয়

সাবেক সংবাদ উপস্থাপক তরীর অস্বাভবিক মৃত্যু
সাবেক সংবাদ উপস্থাপক তরীর অস্বাভবিক মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস

প্রথম পৃষ্ঠা

এপ্রিলে নির্বাচন হলে খরচ দ্বিগুণ বেড়ে যাবে
এপ্রিলে নির্বাচন হলে খরচ দ্বিগুণ বেড়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ফিরেছেন আবদুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আবদুল হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বশেষ গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য দ্রুত ‘মরে যাচ্ছে’ মহাবিশ্ব!
সর্বশেষ গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য দ্রুত ‘মরে যাচ্ছে’ মহাবিশ্ব!

টেকনোলজি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় বিএনপি, স্বাগত জামায়াত-এনসিপির
অনড় বিএনপি, স্বাগত জামায়াত-এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগে ধস
বিদেশি বিনিয়োগে ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে যুবকের গলা কাটা লাশ
রাজধানীতে যুবকের গলা কাটা লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ নাটক : দর্শক মন কেড়েছে প্রিয় প্রজাপতি
ঈদ নাটক : দর্শক মন কেড়েছে প্রিয় প্রজাপতি

শোবিজ

ফোন চুরি বা হারিয়ে যাওয়ার আগে ও পরে কী করবেন
ফোন চুরি বা হারিয়ে যাওয়ার আগে ও পরে কী করবেন

টেকনোলজি

বিপাকে পড়েছিলেন নায়করাজ রাজ্জাক
বিপাকে পড়েছিলেন নায়করাজ রাজ্জাক

শোবিজ

কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী আর নেই
কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী আর নেই

খবর

জ্বলছে ভারতের মণিপুর
জ্বলছে ভারতের মণিপুর

পূর্ব-পশ্চিম

জ্যাকুলিনের দাপট
জ্যাকুলিনের দাপট

শোবিজ