শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৯, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা

খ্রিস্টপূর্ব ৫২০০ থেকে ১৫০০ সালের মধ্যে শাম (সিরিয়া ও সংলগ্ন অঞ্চল) ফিলিস্তিন, ইরাক, ইবার, ফিনিশিয়া ও মিসরে যেসব জাতিগোষ্ঠী বসবাস করত, তাদের চরিত্র, ভাষা, ধর্মীয় বিশ্বাস এবং সামাজিক রীতিনীতিতে এমন এক বিস্ময়কর সাদৃশ্য লক্ষ করা যায়, যা কেবল কোনো সাধারণ যোগাযোগের ফসল নয়, বরং এক অভিন্ন উৎসর ইঙ্গিত বহন করে। ইতিহাসবিদরা এই আশ্চর্যজনক মিলের ভিত্তিতে এমন একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে ব্যাবিলীয়, আসিরীয়, ক্যালডীয়, আমোরীয়, হিব্রীয়, আরবি ও মিসরীয়— এসব জাতিই মূলত একক বংশধারা অর্থাৎ সামি বা সেমেটিক জাতির অংশ।

তবে এই সামি জাতির আদি নিবাস কোথায় ছিল, তা নিয়ে ইতিহাসবিদদের মধ্যে মতভেদ বিদ্যমান। একদল গবেষক মনে করেন, এই জাতিগোষ্ঠীর বিস্তার উত্তর আফ্রিকা থেকে হয়েছে।

অন্যদিকে, বাইবেলের প্রভাবাধীন আরেকটি গোষ্ঠী মনে করে তাদের জন্মভূমি ছিল দজলা ও ফুরাত নদীর উপত্যকায়। কিন্তু যদি এই দাবিগুলোকে মেনে নেওয়া হয়, তবে ধরে নিতে হয় যে মানব সভ্যতা কৃষিনির্ভর জীবন গ্রহণের পর আবার বেদুইনি, যাযাবর জীবনে ফিরে গিয়েছিল, যা প্রকৃতপক্ষে বিবর্তনের স্বাভাবিক নিয়মের পরিপন্থী।
অবশেষে ইতিহাসবিদরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে সামি সভ্যতার মূল আঁতুড়ঘর ছিল এই আরব ভূমি। এই মরুপ্রান্তরেই লালিত-পালিত হয়েছে সেসব প্রতিভাবান মানুষ, যাঁরা পরবর্তীকালে নিজেদের জন্মভূমি ত্যাগ করে সভ্যতার বিকাশ ঘটিয়েছেন।


তাঁরাই পরিচিত হয়েছেন ফিনিশীয়, শামি ও ব্যাবিলীয় নামে। তাঁদেরই উত্তরাধিকার বহন করেছে ইহুদিরা, এদের মধ্য থেকেই উদ্ভূত হয়েছে খ্রিস্টধর্ম এবং এই বালুকাবেলা থেকেই উদিত হয়েছে এক দীপ্তিময় ধর্ম ইসলাম।
(Phillips K. Hitti : History of Arabs, P.3)

সামি ভাষার উৎপত্তি ও বিস্তারের নেপথ্যে

যখন সামি বা সেমেটিক জাতিগোষ্ঠী আরবের প্রান্তর থেকে যাত্রা করেছিল, তখন তারা সেই ভাষাকেই সঙ্গে নিয়ে বেরিয়েছিল, যা সে সময় আরব ভূমিতে প্রচলিত ছিল। কালের পরিক্রমায়, ভৌগোলিক বিচ্ছিন্নতা ও সাংস্কৃতিক সংস্পর্শের কারণে এই ভাষার রূপান্তর ঘটে এবং তা একসময় ‘আরামি’ নামে পরিচিত হয়।

এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য যে শাম, আরব ও ইরাক—এই তিন অঞ্চলেই একসময় আরামি ভাষার ব্যাপক প্রচলন ছিল।
এই আরামি ভাষা থেকেই বিভিন্ন অঞ্চলে নতুন ভাষার জন্ম হয়—শামের আরামি থেকে হিব্রু (ইবরানি), ব্যাবিলের আরামি থেকে ক্যালডীয় এবং আরবের আরামি থেকে আরবি ভাষা গঠিত হয়। যখন আরবের ইয়েমেনি গোত্রগুলো হাবশা (বর্তমান ইথিওপিয়া) অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেছিল, তখন তাদের ভাষা ও স্থানীয় ভাষার মিলনে আরবি ভাষার একটি পরিণত রূপ তৈরি হয়। সেই সঙ্গে হাবশি ভাষাও বিকশিত হয় এমনভাবে যে আধুনিক ভাষাবিজ্ঞানীরা হাবশি ভাষাকে আরবিরই একটি শাখা হিসেবে বিবেচনা করেন। (আরদুল কোরআন, সাইয়্যেদ সুলাইমান নদভী, পৃষ্ঠা ১৩৭-১৪০)

ভাষার উৎস ও শব্দের মালিকানা : এক অনুসন্ধান

মূল বক্তব্যটি এই, শব্দের আগেই এগুলোর ধারণা, অর্থ এবং প্রয়োগগত প্রয়োজন সমাজে উদ্ভূত হয়েছিল।

আর যেহেতু সে সময় এই ধারণাগুলো প্রকাশের জন্য বিকল্প শব্দ মেলে না, তাই প্রয়োজনের তাগিদে সেই আদিম শব্দগুলোকেই টিকে থাকতে হয়েছে। কিন্তু যদি আমরা আরবি ও হিব্রু (ইব্রানি) ভাষার অভিধানগুলোর তুলনামূলক পর্যালোচনা করি, তাহলে স্পষ্ট দেখা যায়, প্রাত্যহিক জীবনের ব্যবহার্য এবং মৌলিক চাহিদা সম্পর্কিত শত শত নয়, বরং হাজার হাজার শব্দ এই দুই ভাষায় অভিন্ন বা অত্যন্ত সাদৃশ্যপূর্ণ। যেমন—
আবুন (বাবা), আরদ (জমিন), আসির (বন্দি), আমর (বিষয়, কাজ), উম্মুন (মা), বারদুন (ঠাণ্ডা), বারকুন (বিদ্যুৎ, আভা), বারকাতুন (বরকত), বাতনুন (পেট), বুকাউন (কান্না), বাকারুন (গরু), বিন (ছেলে), বিনতুন (মেয়ে), বাহিমাতুন (চতুষ্পদ প্রাণী), বিরুন (কূপ), বাইতুন (বাড়ি), বায়জাতুন (ডিম), তিলমিজুন (ছাত্র), জাবালুন (পাহাড়), জামালুন (উট), কিতাবুন (বই), লাহমুন (গোশত), মাউন (পানি), মিলহুন (লবণ), মাওতুন (মৃত্যু), লাবানুন (দুধ) ইত্যাদি।

প্রশ্ন হলো, এই আলোচিত শব্দগুলো কি আরবিতে কোরআন আবির্ভাবের আগেই প্রচলিত ছিল?

এর জবাব আমরা পেয়ে যাই খ্যাতনামা পাশ্চাত্য ইতিহাসবিদ সি সি টোরের বক্তব্য থেকেই। তিনি বলেন :

‘All the properties of the Quranic diction including the foreign words and proper names, had been familiar in Mekka before [Muhammad S.W] appeared on the scene.’

অর্থাৎ : “কোরআনিক ভাষার সব উপাদান—বাহ্যিক শব্দ ও বিশেষ নামসমেত মুহাম্মদ (সা.)-এর আবির্ভাবের আগেই মক্কার সমাজে সাধারণভাবে পরিচিত ও ব্যবহৃত ছিল।”

(C.C. Torrey; The Jewish Foundation of Islam, 2nd Lecture : Genesis of the New Faith)

এ বক্তব্য নিজেই প্রমাণ করে যে কোরআনের ভাষা কোনো হঠাৎ আবির্ভূত ভাষা নয়; বরং তা ছিল ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতায় আরব সমাজে প্রাচীনকাল থেকেই জীবন্ত ও সচল একটি ভাষা, যা স্বাভাবিকভাবে হিব্রু ও অন্যান্য সামি ভাষার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখে। আর তাই, একে হিব্রু বা অনারবি কোনো ভাষার অনুকরণ বলে খাটো করে দেখার কোনো অবকাশ নেই।

আল্লাহ তাআলা যখন মানব জাতির প্রতি নিজের বার্তা প্রেরণ করেন, তখন সেই বার্তার বাহক হিসেবে মানবীয় ভাষা ও মানবীয় মাধ্যমকেই গ্রহণ করেন। এ থেকেই এটা কখনোই প্রমাণ হয় না যে সেই বার্তা পূর্ববর্তী কোনো ধর্ম বা পরম্পরা থেকে নকল বা হুবহু ‘আপডেট ভার্সন’ মাত্র।

কোরআন নিজেই ঘোষণা করে এটি পূর্ববর্তী নবীদের বার্তারই ধারাবাহিকতা এবং সত্যিকার দ্বিন সর্বদা এক ও অভিন্ন, যা নূহ (আ.), ইবরাহিম (আ.), মুসা (আ.) ও ঈসা (আ.) সহ সব নবীকেই প্রদান করা হয়েছিল।

ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ূতি (রহ.) তাঁর অনবদ্য গ্রন্থ ‘আল-ইতকান’-এ একটি পূর্ণ অধ্যায় (৩৮তম প্রকার) লিপিবদ্ধ করেছেন কোরআনে ব্যবহৃত অনারবি শব্দ নিয়ে। সেখানে তিনি প্রায় ১০০ শব্দের উদাহরণ দিয়েছেন, যেগুলোর মূল উৎপত্তি আরবির বাইরে। অন্যদিকে ইমাম শাফি (রহ.), আবু উবাইদাহ (রহ.) এবং ইবনু আওস (রহ.) প্রমুখ উলামায়ে কেরাম কোরআনে অনারবি শব্দ ব্যবহারের ধারণা সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাখ্যান করেছেন।

প্রখ্যাত তাফসিরবিদ ইবনু জারির (রহ.) বলেন, এ জাতীয় শব্দসমূহ আরবি ও অন্যান্য ভাষায় সমসাময়িকভাবে প্রবেশ করেছে—যাকে ‘তাওয়ারিদ’ বলা হয় অর্থাৎ স্বতঃস্ফূর্ত মিল। বেশির ভাগ আলিম ও মুফাসসিরের মতে, এসব শব্দ দীর্ঘ ব্যবহারের ফলে আরবি ভাষায় পুরোপুরি মিশে গিয়েছিল। আরবদের দৈনন্দিন ভাষাচর্চা, কবিতা ও সাহিত্যে এত বেশি ব্যবহৃত হয়েছিল যে, এ শব্দগুলো তখন আরবিরই অংশে পরিণত হয়েছিল।

সুতরাং, ভাষার পারস্পরিক আদান-প্রদান কোনো ধর্মগ্রন্থের মৌলিকত্ব বা ঐশী উৎসর ওপর আঘাত করে না; বরং তা ভাষার স্বাভাবিক বিবর্তন ও মানব সভ্যতার সাংস্কৃতিক মেলবন্ধনেরই নিদর্শন।

লেখক : শিক্ষক, গবেষক ও প্রাবন্ধিক

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে
মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
সর্বশেষ খবর
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম