শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৯, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা

খ্রিস্টপূর্ব ৫২০০ থেকে ১৫০০ সালের মধ্যে শাম (সিরিয়া ও সংলগ্ন অঞ্চল) ফিলিস্তিন, ইরাক, ইবার, ফিনিশিয়া ও মিসরে যেসব জাতিগোষ্ঠী বসবাস করত, তাদের চরিত্র, ভাষা, ধর্মীয় বিশ্বাস এবং সামাজিক রীতিনীতিতে এমন এক বিস্ময়কর সাদৃশ্য লক্ষ করা যায়, যা কেবল কোনো সাধারণ যোগাযোগের ফসল নয়, বরং এক অভিন্ন উৎসর ইঙ্গিত বহন করে। ইতিহাসবিদরা এই আশ্চর্যজনক মিলের ভিত্তিতে এমন একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে ব্যাবিলীয়, আসিরীয়, ক্যালডীয়, আমোরীয়, হিব্রীয়, আরবি ও মিসরীয়— এসব জাতিই মূলত একক বংশধারা অর্থাৎ সামি বা সেমেটিক জাতির অংশ।

তবে এই সামি জাতির আদি নিবাস কোথায় ছিল, তা নিয়ে ইতিহাসবিদদের মধ্যে মতভেদ বিদ্যমান। একদল গবেষক মনে করেন, এই জাতিগোষ্ঠীর বিস্তার উত্তর আফ্রিকা থেকে হয়েছে।

অন্যদিকে, বাইবেলের প্রভাবাধীন আরেকটি গোষ্ঠী মনে করে তাদের জন্মভূমি ছিল দজলা ও ফুরাত নদীর উপত্যকায়। কিন্তু যদি এই দাবিগুলোকে মেনে নেওয়া হয়, তবে ধরে নিতে হয় যে মানব সভ্যতা কৃষিনির্ভর জীবন গ্রহণের পর আবার বেদুইনি, যাযাবর জীবনে ফিরে গিয়েছিল, যা প্রকৃতপক্ষে বিবর্তনের স্বাভাবিক নিয়মের পরিপন্থী।
অবশেষে ইতিহাসবিদরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে সামি সভ্যতার মূল আঁতুড়ঘর ছিল এই আরব ভূমি। এই মরুপ্রান্তরেই লালিত-পালিত হয়েছে সেসব প্রতিভাবান মানুষ, যাঁরা পরবর্তীকালে নিজেদের জন্মভূমি ত্যাগ করে সভ্যতার বিকাশ ঘটিয়েছেন।


তাঁরাই পরিচিত হয়েছেন ফিনিশীয়, শামি ও ব্যাবিলীয় নামে। তাঁদেরই উত্তরাধিকার বহন করেছে ইহুদিরা, এদের মধ্য থেকেই উদ্ভূত হয়েছে খ্রিস্টধর্ম এবং এই বালুকাবেলা থেকেই উদিত হয়েছে এক দীপ্তিময় ধর্ম ইসলাম।
(Phillips K. Hitti : History of Arabs, P.3)

সামি ভাষার উৎপত্তি ও বিস্তারের নেপথ্যে

যখন সামি বা সেমেটিক জাতিগোষ্ঠী আরবের প্রান্তর থেকে যাত্রা করেছিল, তখন তারা সেই ভাষাকেই সঙ্গে নিয়ে বেরিয়েছিল, যা সে সময় আরব ভূমিতে প্রচলিত ছিল। কালের পরিক্রমায়, ভৌগোলিক বিচ্ছিন্নতা ও সাংস্কৃতিক সংস্পর্শের কারণে এই ভাষার রূপান্তর ঘটে এবং তা একসময় ‘আরামি’ নামে পরিচিত হয়।

এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য যে শাম, আরব ও ইরাক—এই তিন অঞ্চলেই একসময় আরামি ভাষার ব্যাপক প্রচলন ছিল।
এই আরামি ভাষা থেকেই বিভিন্ন অঞ্চলে নতুন ভাষার জন্ম হয়—শামের আরামি থেকে হিব্রু (ইবরানি), ব্যাবিলের আরামি থেকে ক্যালডীয় এবং আরবের আরামি থেকে আরবি ভাষা গঠিত হয়। যখন আরবের ইয়েমেনি গোত্রগুলো হাবশা (বর্তমান ইথিওপিয়া) অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেছিল, তখন তাদের ভাষা ও স্থানীয় ভাষার মিলনে আরবি ভাষার একটি পরিণত রূপ তৈরি হয়। সেই সঙ্গে হাবশি ভাষাও বিকশিত হয় এমনভাবে যে আধুনিক ভাষাবিজ্ঞানীরা হাবশি ভাষাকে আরবিরই একটি শাখা হিসেবে বিবেচনা করেন। (আরদুল কোরআন, সাইয়্যেদ সুলাইমান নদভী, পৃষ্ঠা ১৩৭-১৪০)

ভাষার উৎস ও শব্দের মালিকানা : এক অনুসন্ধান

মূল বক্তব্যটি এই, শব্দের আগেই এগুলোর ধারণা, অর্থ এবং প্রয়োগগত প্রয়োজন সমাজে উদ্ভূত হয়েছিল।

আর যেহেতু সে সময় এই ধারণাগুলো প্রকাশের জন্য বিকল্প শব্দ মেলে না, তাই প্রয়োজনের তাগিদে সেই আদিম শব্দগুলোকেই টিকে থাকতে হয়েছে। কিন্তু যদি আমরা আরবি ও হিব্রু (ইব্রানি) ভাষার অভিধানগুলোর তুলনামূলক পর্যালোচনা করি, তাহলে স্পষ্ট দেখা যায়, প্রাত্যহিক জীবনের ব্যবহার্য এবং মৌলিক চাহিদা সম্পর্কিত শত শত নয়, বরং হাজার হাজার শব্দ এই দুই ভাষায় অভিন্ন বা অত্যন্ত সাদৃশ্যপূর্ণ। যেমন—
আবুন (বাবা), আরদ (জমিন), আসির (বন্দি), আমর (বিষয়, কাজ), উম্মুন (মা), বারদুন (ঠাণ্ডা), বারকুন (বিদ্যুৎ, আভা), বারকাতুন (বরকত), বাতনুন (পেট), বুকাউন (কান্না), বাকারুন (গরু), বিন (ছেলে), বিনতুন (মেয়ে), বাহিমাতুন (চতুষ্পদ প্রাণী), বিরুন (কূপ), বাইতুন (বাড়ি), বায়জাতুন (ডিম), তিলমিজুন (ছাত্র), জাবালুন (পাহাড়), জামালুন (উট), কিতাবুন (বই), লাহমুন (গোশত), মাউন (পানি), মিলহুন (লবণ), মাওতুন (মৃত্যু), লাবানুন (দুধ) ইত্যাদি।

প্রশ্ন হলো, এই আলোচিত শব্দগুলো কি আরবিতে কোরআন আবির্ভাবের আগেই প্রচলিত ছিল?

এর জবাব আমরা পেয়ে যাই খ্যাতনামা পাশ্চাত্য ইতিহাসবিদ সি সি টোরের বক্তব্য থেকেই। তিনি বলেন :

‘All the properties of the Quranic diction including the foreign words and proper names, had been familiar in Mekka before [Muhammad S.W] appeared on the scene.’

অর্থাৎ : “কোরআনিক ভাষার সব উপাদান—বাহ্যিক শব্দ ও বিশেষ নামসমেত মুহাম্মদ (সা.)-এর আবির্ভাবের আগেই মক্কার সমাজে সাধারণভাবে পরিচিত ও ব্যবহৃত ছিল।”

(C.C. Torrey; The Jewish Foundation of Islam, 2nd Lecture : Genesis of the New Faith)

এ বক্তব্য নিজেই প্রমাণ করে যে কোরআনের ভাষা কোনো হঠাৎ আবির্ভূত ভাষা নয়; বরং তা ছিল ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতায় আরব সমাজে প্রাচীনকাল থেকেই জীবন্ত ও সচল একটি ভাষা, যা স্বাভাবিকভাবে হিব্রু ও অন্যান্য সামি ভাষার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখে। আর তাই, একে হিব্রু বা অনারবি কোনো ভাষার অনুকরণ বলে খাটো করে দেখার কোনো অবকাশ নেই।

আল্লাহ তাআলা যখন মানব জাতির প্রতি নিজের বার্তা প্রেরণ করেন, তখন সেই বার্তার বাহক হিসেবে মানবীয় ভাষা ও মানবীয় মাধ্যমকেই গ্রহণ করেন। এ থেকেই এটা কখনোই প্রমাণ হয় না যে সেই বার্তা পূর্ববর্তী কোনো ধর্ম বা পরম্পরা থেকে নকল বা হুবহু ‘আপডেট ভার্সন’ মাত্র।

কোরআন নিজেই ঘোষণা করে এটি পূর্ববর্তী নবীদের বার্তারই ধারাবাহিকতা এবং সত্যিকার দ্বিন সর্বদা এক ও অভিন্ন, যা নূহ (আ.), ইবরাহিম (আ.), মুসা (আ.) ও ঈসা (আ.) সহ সব নবীকেই প্রদান করা হয়েছিল।

ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ূতি (রহ.) তাঁর অনবদ্য গ্রন্থ ‘আল-ইতকান’-এ একটি পূর্ণ অধ্যায় (৩৮তম প্রকার) লিপিবদ্ধ করেছেন কোরআনে ব্যবহৃত অনারবি শব্দ নিয়ে। সেখানে তিনি প্রায় ১০০ শব্দের উদাহরণ দিয়েছেন, যেগুলোর মূল উৎপত্তি আরবির বাইরে। অন্যদিকে ইমাম শাফি (রহ.), আবু উবাইদাহ (রহ.) এবং ইবনু আওস (রহ.) প্রমুখ উলামায়ে কেরাম কোরআনে অনারবি শব্দ ব্যবহারের ধারণা সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাখ্যান করেছেন।

প্রখ্যাত তাফসিরবিদ ইবনু জারির (রহ.) বলেন, এ জাতীয় শব্দসমূহ আরবি ও অন্যান্য ভাষায় সমসাময়িকভাবে প্রবেশ করেছে—যাকে ‘তাওয়ারিদ’ বলা হয় অর্থাৎ স্বতঃস্ফূর্ত মিল। বেশির ভাগ আলিম ও মুফাসসিরের মতে, এসব শব্দ দীর্ঘ ব্যবহারের ফলে আরবি ভাষায় পুরোপুরি মিশে গিয়েছিল। আরবদের দৈনন্দিন ভাষাচর্চা, কবিতা ও সাহিত্যে এত বেশি ব্যবহৃত হয়েছিল যে, এ শব্দগুলো তখন আরবিরই অংশে পরিণত হয়েছিল।

সুতরাং, ভাষার পারস্পরিক আদান-প্রদান কোনো ধর্মগ্রন্থের মৌলিকত্ব বা ঐশী উৎসর ওপর আঘাত করে না; বরং তা ভাষার স্বাভাবিক বিবর্তন ও মানব সভ্যতার সাংস্কৃতিক মেলবন্ধনেরই নিদর্শন।

লেখক : শিক্ষক, গবেষক ও প্রাবন্ধিক

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

জনসচেতনতামূলক গল্পের ছবি নেই কেন
জনসচেতনতামূলক গল্পের ছবি নেই কেন

শোবিজ

হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা