শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৯, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা

খ্রিস্টপূর্ব ৫২০০ থেকে ১৫০০ সালের মধ্যে শাম (সিরিয়া ও সংলগ্ন অঞ্চল) ফিলিস্তিন, ইরাক, ইবার, ফিনিশিয়া ও মিসরে যেসব জাতিগোষ্ঠী বসবাস করত, তাদের চরিত্র, ভাষা, ধর্মীয় বিশ্বাস এবং সামাজিক রীতিনীতিতে এমন এক বিস্ময়কর সাদৃশ্য লক্ষ করা যায়, যা কেবল কোনো সাধারণ যোগাযোগের ফসল নয়, বরং এক অভিন্ন উৎসর ইঙ্গিত বহন করে। ইতিহাসবিদরা এই আশ্চর্যজনক মিলের ভিত্তিতে এমন একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে ব্যাবিলীয়, আসিরীয়, ক্যালডীয়, আমোরীয়, হিব্রীয়, আরবি ও মিসরীয়— এসব জাতিই মূলত একক বংশধারা অর্থাৎ সামি বা সেমেটিক জাতির অংশ।

তবে এই সামি জাতির আদি নিবাস কোথায় ছিল, তা নিয়ে ইতিহাসবিদদের মধ্যে মতভেদ বিদ্যমান। একদল গবেষক মনে করেন, এই জাতিগোষ্ঠীর বিস্তার উত্তর আফ্রিকা থেকে হয়েছে।

অন্যদিকে, বাইবেলের প্রভাবাধীন আরেকটি গোষ্ঠী মনে করে তাদের জন্মভূমি ছিল দজলা ও ফুরাত নদীর উপত্যকায়। কিন্তু যদি এই দাবিগুলোকে মেনে নেওয়া হয়, তবে ধরে নিতে হয় যে মানব সভ্যতা কৃষিনির্ভর জীবন গ্রহণের পর আবার বেদুইনি, যাযাবর জীবনে ফিরে গিয়েছিল, যা প্রকৃতপক্ষে বিবর্তনের স্বাভাবিক নিয়মের পরিপন্থী।
অবশেষে ইতিহাসবিদরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে সামি সভ্যতার মূল আঁতুড়ঘর ছিল এই আরব ভূমি। এই মরুপ্রান্তরেই লালিত-পালিত হয়েছে সেসব প্রতিভাবান মানুষ, যাঁরা পরবর্তীকালে নিজেদের জন্মভূমি ত্যাগ করে সভ্যতার বিকাশ ঘটিয়েছেন।


তাঁরাই পরিচিত হয়েছেন ফিনিশীয়, শামি ও ব্যাবিলীয় নামে। তাঁদেরই উত্তরাধিকার বহন করেছে ইহুদিরা, এদের মধ্য থেকেই উদ্ভূত হয়েছে খ্রিস্টধর্ম এবং এই বালুকাবেলা থেকেই উদিত হয়েছে এক দীপ্তিময় ধর্ম ইসলাম।
(Phillips K. Hitti : History of Arabs, P.3)

সামি ভাষার উৎপত্তি ও বিস্তারের নেপথ্যে

যখন সামি বা সেমেটিক জাতিগোষ্ঠী আরবের প্রান্তর থেকে যাত্রা করেছিল, তখন তারা সেই ভাষাকেই সঙ্গে নিয়ে বেরিয়েছিল, যা সে সময় আরব ভূমিতে প্রচলিত ছিল। কালের পরিক্রমায়, ভৌগোলিক বিচ্ছিন্নতা ও সাংস্কৃতিক সংস্পর্শের কারণে এই ভাষার রূপান্তর ঘটে এবং তা একসময় ‘আরামি’ নামে পরিচিত হয়।

এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য যে শাম, আরব ও ইরাক—এই তিন অঞ্চলেই একসময় আরামি ভাষার ব্যাপক প্রচলন ছিল।
এই আরামি ভাষা থেকেই বিভিন্ন অঞ্চলে নতুন ভাষার জন্ম হয়—শামের আরামি থেকে হিব্রু (ইবরানি), ব্যাবিলের আরামি থেকে ক্যালডীয় এবং আরবের আরামি থেকে আরবি ভাষা গঠিত হয়। যখন আরবের ইয়েমেনি গোত্রগুলো হাবশা (বর্তমান ইথিওপিয়া) অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেছিল, তখন তাদের ভাষা ও স্থানীয় ভাষার মিলনে আরবি ভাষার একটি পরিণত রূপ তৈরি হয়। সেই সঙ্গে হাবশি ভাষাও বিকশিত হয় এমনভাবে যে আধুনিক ভাষাবিজ্ঞানীরা হাবশি ভাষাকে আরবিরই একটি শাখা হিসেবে বিবেচনা করেন। (আরদুল কোরআন, সাইয়্যেদ সুলাইমান নদভী, পৃষ্ঠা ১৩৭-১৪০)

ভাষার উৎস ও শব্দের মালিকানা : এক অনুসন্ধান

মূল বক্তব্যটি এই, শব্দের আগেই এগুলোর ধারণা, অর্থ এবং প্রয়োগগত প্রয়োজন সমাজে উদ্ভূত হয়েছিল।

আর যেহেতু সে সময় এই ধারণাগুলো প্রকাশের জন্য বিকল্প শব্দ মেলে না, তাই প্রয়োজনের তাগিদে সেই আদিম শব্দগুলোকেই টিকে থাকতে হয়েছে। কিন্তু যদি আমরা আরবি ও হিব্রু (ইব্রানি) ভাষার অভিধানগুলোর তুলনামূলক পর্যালোচনা করি, তাহলে স্পষ্ট দেখা যায়, প্রাত্যহিক জীবনের ব্যবহার্য এবং মৌলিক চাহিদা সম্পর্কিত শত শত নয়, বরং হাজার হাজার শব্দ এই দুই ভাষায় অভিন্ন বা অত্যন্ত সাদৃশ্যপূর্ণ। যেমন—
আবুন (বাবা), আরদ (জমিন), আসির (বন্দি), আমর (বিষয়, কাজ), উম্মুন (মা), বারদুন (ঠাণ্ডা), বারকুন (বিদ্যুৎ, আভা), বারকাতুন (বরকত), বাতনুন (পেট), বুকাউন (কান্না), বাকারুন (গরু), বিন (ছেলে), বিনতুন (মেয়ে), বাহিমাতুন (চতুষ্পদ প্রাণী), বিরুন (কূপ), বাইতুন (বাড়ি), বায়জাতুন (ডিম), তিলমিজুন (ছাত্র), জাবালুন (পাহাড়), জামালুন (উট), কিতাবুন (বই), লাহমুন (গোশত), মাউন (পানি), মিলহুন (লবণ), মাওতুন (মৃত্যু), লাবানুন (দুধ) ইত্যাদি।

প্রশ্ন হলো, এই আলোচিত শব্দগুলো কি আরবিতে কোরআন আবির্ভাবের আগেই প্রচলিত ছিল?

এর জবাব আমরা পেয়ে যাই খ্যাতনামা পাশ্চাত্য ইতিহাসবিদ সি সি টোরের বক্তব্য থেকেই। তিনি বলেন :

‘All the properties of the Quranic diction including the foreign words and proper names, had been familiar in Mekka before [Muhammad S.W] appeared on the scene.’

অর্থাৎ : “কোরআনিক ভাষার সব উপাদান—বাহ্যিক শব্দ ও বিশেষ নামসমেত মুহাম্মদ (সা.)-এর আবির্ভাবের আগেই মক্কার সমাজে সাধারণভাবে পরিচিত ও ব্যবহৃত ছিল।”

(C.C. Torrey; The Jewish Foundation of Islam, 2nd Lecture : Genesis of the New Faith)

এ বক্তব্য নিজেই প্রমাণ করে যে কোরআনের ভাষা কোনো হঠাৎ আবির্ভূত ভাষা নয়; বরং তা ছিল ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতায় আরব সমাজে প্রাচীনকাল থেকেই জীবন্ত ও সচল একটি ভাষা, যা স্বাভাবিকভাবে হিব্রু ও অন্যান্য সামি ভাষার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখে। আর তাই, একে হিব্রু বা অনারবি কোনো ভাষার অনুকরণ বলে খাটো করে দেখার কোনো অবকাশ নেই।

আল্লাহ তাআলা যখন মানব জাতির প্রতি নিজের বার্তা প্রেরণ করেন, তখন সেই বার্তার বাহক হিসেবে মানবীয় ভাষা ও মানবীয় মাধ্যমকেই গ্রহণ করেন। এ থেকেই এটা কখনোই প্রমাণ হয় না যে সেই বার্তা পূর্ববর্তী কোনো ধর্ম বা পরম্পরা থেকে নকল বা হুবহু ‘আপডেট ভার্সন’ মাত্র।

কোরআন নিজেই ঘোষণা করে এটি পূর্ববর্তী নবীদের বার্তারই ধারাবাহিকতা এবং সত্যিকার দ্বিন সর্বদা এক ও অভিন্ন, যা নূহ (আ.), ইবরাহিম (আ.), মুসা (আ.) ও ঈসা (আ.) সহ সব নবীকেই প্রদান করা হয়েছিল।

ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ূতি (রহ.) তাঁর অনবদ্য গ্রন্থ ‘আল-ইতকান’-এ একটি পূর্ণ অধ্যায় (৩৮তম প্রকার) লিপিবদ্ধ করেছেন কোরআনে ব্যবহৃত অনারবি শব্দ নিয়ে। সেখানে তিনি প্রায় ১০০ শব্দের উদাহরণ দিয়েছেন, যেগুলোর মূল উৎপত্তি আরবির বাইরে। অন্যদিকে ইমাম শাফি (রহ.), আবু উবাইদাহ (রহ.) এবং ইবনু আওস (রহ.) প্রমুখ উলামায়ে কেরাম কোরআনে অনারবি শব্দ ব্যবহারের ধারণা সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাখ্যান করেছেন।

প্রখ্যাত তাফসিরবিদ ইবনু জারির (রহ.) বলেন, এ জাতীয় শব্দসমূহ আরবি ও অন্যান্য ভাষায় সমসাময়িকভাবে প্রবেশ করেছে—যাকে ‘তাওয়ারিদ’ বলা হয় অর্থাৎ স্বতঃস্ফূর্ত মিল। বেশির ভাগ আলিম ও মুফাসসিরের মতে, এসব শব্দ দীর্ঘ ব্যবহারের ফলে আরবি ভাষায় পুরোপুরি মিশে গিয়েছিল। আরবদের দৈনন্দিন ভাষাচর্চা, কবিতা ও সাহিত্যে এত বেশি ব্যবহৃত হয়েছিল যে, এ শব্দগুলো তখন আরবিরই অংশে পরিণত হয়েছিল।

সুতরাং, ভাষার পারস্পরিক আদান-প্রদান কোনো ধর্মগ্রন্থের মৌলিকত্ব বা ঐশী উৎসর ওপর আঘাত করে না; বরং তা ভাষার স্বাভাবিক বিবর্তন ও মানব সভ্যতার সাংস্কৃতিক মেলবন্ধনেরই নিদর্শন।

লেখক : শিক্ষক, গবেষক ও প্রাবন্ধিক

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
সর্বশেষ খবর
চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে
চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে

এই মাত্র | জীবন ধারা

গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩
গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা
শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম